অধ্যায় ও পরিচ্ছেদ তালিকা সর্বমোট হাদিস | হাদিসের ব্যাপ্তি
১/ ওয়াহ্‌য়ীর সূচনা (كتاب بدء الوحى) ৭ টি | ১-৭ পর্যন্ত 1/ Revelation
  • ১/১. আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রতি কীভাবে ওয়াহী শুরু হয়েছিল।
  • ১/৪. পরিচ্ছেদ নেই
  • ১/৫. পরিচ্ছেদ নেই
  • ১/৬. পরিচ্ছেদ নেই
  • ১/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ১/৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ২/ ঈমান (বিশ্বাস) (كتاب الإيمان) ৫১ টি | ৮-৫৮ পর্যন্ত 2/ Belief  
  • ২/২. তোমাদের দু’আ তোমাদের ঈমান।
  • ২/৩. ঈমানের বিষয়সমূহ
  • ২/৪. সে-ই মুসলিম, যার জিহ্বা ও হাত থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে।
  • ২/৫. ইসলামে কোন্‌ জিনিসটি উত্তম?
  • ২/৬. খাদ্য খাওয়ানো ইসলামের অন্তর্ভুক্ত।
  • ২/৭. নিজের জন্য যা পছন্দ করা হয় সেটা স্বীয় ভাইদের জন্যও পছন্দ করা ঈমানের অংশ।
  • ২/৮. আল্লাহ্‌র রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে ভালোবাসা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
  • ২/৯. ঈমানের সুস্বাদ।
  • ২/১০. আনসারকে ভালোবাসা ঈমানের আলামত।
  • ২/১১
  • ২/১২. ফিতনা হতে পালায়ন দ্বীনের অংশ
  • ২/১৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বানীঃ “আমি তোমাদের তুলনায় আল্লাহ্‌ সম্পর্কে অধিক জ্ঞানী, আর আল্লাহ্‌র প্রতি বিশ্বাস অন্তরের কাজ"।
  • ২/১৪ কুফরীতে প্রত্যাবর্তন করাকে আগুনে নিক্ষিপ্ত হবার ন্যায় অপছন্দ করা ঈমানের অন্তর্ভুক্ত।
  • ২/১৫. ‘আমলের দিক দিয়ে ঈমানদারদের শ্রেষ্টত্বের স্তরসমূহ।
  • ২/১৬. লজ্জা ঈমানের অঙ্গ
  • ২/১৭. “অতঃপর যদি তাঁরা তাওবাহ করে, সালাত কায়িম করে এবং যাকাত দেয় তবে তাঁদের পথ ছেড়ে দাও।" (আত-তাওবাহ ৯/৫)
  • ২/১৮. যে বলে ‘ঈমানই হচ্ছে ‘আমল।
  • ২/১৯. ইসলাম গ্রহণ যদি বিশুদ্ধ না হয় বরং বাহ্যিক আনুগত্য প্রদর্শনের জন্য বা হত্যার আশংকায় হয়, তবে তাঁর ইসলাম গ্রহণ।
  • ২/২০. সালামের প্রচলন করা ইসলামের শামিল।
  • ২/২১. স্বামীর প্রতি নাশুকরি। আর এক কুফর অন্য কুফর থেকে ছোট।
  • ২/২২. পাপ কাজ জাহিলী যুগের অভ্যাস। আর শির্‌ক ব্যতীত অন্য কোন গুনাহ্‌তে লিপ্ত হওয়াতে ঐ পাপীকে কাফির বলা যাবে না।
  • “মু’মিনদের দু’দল দ্বন্দ্বে লিপ্ত হলে তোমরা তাঁদের মধ্যে মীমাংসা করে দিবে।” (হুজরাত ৪৯/৯)
  • ২/২৩. যুল্‌মের প্রকারসমূহ।
  • ২/২৪. মুনাফিকের চিহ্ন
  • ২/২৫. লাইলাতুল ক্বাদর ইবাদতে রাত্রিজাগরণ ঈমানের শামিল।
  • ২/২৬. জিহাদ ঈমানের শামিল
  • ২/২৭. রামাদানের রাত্রিতে নফল ‘ইবাদাত’ ইমানের অঙ্গ
  • ২/২৮ সওয়াবের আকাঙ্খায় রামাদানের সিয়াম পালন ঈমানের অঙ্গ।
  • ২/২৯ দ্বীন হচ্ছে সরল।
  • ২/৩০ সালাত ঈমানের শামিল।
  • ২/৩১ সুন্দরভাবে ইসলাম গ্রহণ ।
  • ২/৩২ আল্লাহ্ তা’আলার কাছে সবচেয়ে অধিক পছন্দনীয় আমল সেটাই যা নিয়মিত করা হয় ।
  • ২/৩৩ ঈমানের বৃদ্ধি ও হ্রাস।
  • ২/৩৪ যাকাত ইসলামের অঙ্গ
  • ২/৩৫ জানাযাহ্’র পিছে পিছে যাওয়া ঈমানের অন্তর্ভুক্ত
  • ২/৩৬ অজান্তে মু’মিনের আমল বিনষ্ট হবার ভয়।
  • ২/৩৭ জিবরীল (আঃ)কর্তৃক আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর নিকট ঈমান, ইসলাম, ইহসান ও কিয়ামতের জ্ঞান সম্পর্কে প্রশ্ন।
  • ২/৩৮
  • ২/৩৯ দ্বীন রক্ষাকারীর মর্যাদা
  • ২/৪০ গনীমতের এক পঞ্চমাংশ আদায় করা ঈমানের শামিল।
  • ২/৪১ আমলসমূহ সংকল্প ও পুন্যের আকাঙ্খা অনুযায়ী, প্রতিটি ব্যক্তির প্রাপ্য তাঁর সংকল্প অনুযায়ী।
  • ২/৪২ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বাণীঃ “দ্বীন হলো কল্যাণ কামনা করা আল্লাহ্’র সন্তুষ্টির জন্য, তাঁর রসূলের জন্য, মুসলিম নেতৃবৃন্দের জন্য এবং সমগ্র মুসলিমের জন্য”।
  • ৩/ আল-ইলম (ধর্মীয় জ্ঞান) (كتاب العلم) ৭৬ টি | ৫৯-১৩৪ পর্যন্ত 3/ Knowledge
  • ৩/২ আলোচনায় রত অবস্থায় ইলম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে আলোচনা শেষ করার পর প্রশ্নকারীর উত্তর দেয়া।
  • ৩/৩ উচ্চস্বরে ‘ইলমের আলোচনা।
  • ৩/৪- মুহাদ্দিসের উক্তি: হাদ্দাসানা, আখবারানা ও আম্বাআনা।
  • ৩/৫ শিষ্যদের জ্ঞান যাচাইয়ের উদ্দেশে শিক্ষকের কোন বিষয় উত্থাপন করা।
  • ৩/৬ হাদীস অধ্যয়ন ও মুহাদ্দিসের নিকট তা বর্ণনা করা।
  • ৩/৭ শায়খ কর্তৃক ছাত্রকে হাদীসের কিতাব প্রদান এবং ‘আলিম কর্তৃক ‘ইলমের কথা লিখে বিভিন্ন দেশে প্রেরণ।
  • ৩/৮ মজলিসের শেষ প্রান্তে বসা এবং মজলিসের অভ্যন্তরে ফাঁক দেখে সেখানে বসা।
  • ৩/৯ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বাণী “যাদের নিকট হাদীস পৌঁছানো হয় তাঁদের মধ্যে অনেকে এমন রয়েছে, যে শ্রোতা অপেক্ষা অধিক আয়ত্ত রাখতে পারে।
  • ৩/১১ লোকজন যাতে বিরক্ত না হয়ে পড়ে সে জন্য আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নসীহতে ও ইলম শিক্ষাদানে উপযুক্ত সময়ের প্রতি লক্ষ্য রাখতেন।
  • ৩/১২ ইলম শিক্ষার্থীদের জন্য দিন নির্দিষ্ট করা
  • ৩/১৩ আল্লাহ্ যার মঙ্গল চান, তাঁকে দ্বীনের জ্ঞান দান করেন।
  • ৩/১৪ ইলমের ব্যাপারে সঠিক অনুধাবন
  • ৩/১৫ ইলম ও হিকমাহ এর ক্ষেত্রে সমতুল্য হবার উৎসাহ
  • ৩/১৬ সমুদ্রে খাযির (আঃ) এর নিকট মূসা (আঃ) এর গমন
  • ৩/১৭ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর উক্তি “হে আল্লাহ! আপনি তাকে কিতাব শিক্ষা দিন”
  • ৩/১৮ বালকদের কোন বয়সের কথা শোনা গ্রহণযোগ্য।
  • ৩/১৯ জ্ঞান অন্বেষণের উদ্দেশ্যে বের হওয়া
  • ৩/২০ ‘ইলম অন্বেষণকানী ও ‘ইলম প্রদানকারীর ফযীলত
  • ৩/২১ ইলমের বিলুপ্তি ও মূর্খতার প্রসার
  • ৩/২২ জ্ঞানের উপকারিতা
  • ৩/২৩ প্রানী বা অন্য বাহনের উপর সওয়ারীর হয়ে দণ্ডায়মান অবস্থায় ফাতওয়া দেয়া।
  • ৩/২৪ হাত ও মাথার ইঙ্গিতে ফাতাওয়ার জওয়াব দান
  • ৩/২৫ আবদুল কায়েস গোত্রের প্রতিনিধি দলকে ঈমান ও ‘ইলমের রক্ষণাবেক্ষণ এবং পরবর্তীদেরকে তা জানিয়ে দেয়ার ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম - এর উদ্ধুদ্ধকরণ।
  • ৩/২৬ উদ্ভূত মাসআলার উদ্দেশে সফর করা এবং নিজের পরিজনদের শিক্ষা প্রদান।
  • ৩/২৭ পালাক্রমে ‘ইলম শিক্ষা করা।
  • ৩/২৮ অপছন্দনীয় কিছু দেখলে ওয়ায-নাসীহাত বা শিক্ষাপ্রদানের সময় রাগ করা।
  • ৩/২৯ ইমাম বা মুহাদ্দিসের সামনে হাঁটু পেতে বসা
  • ৩/৩০ ভালোভাবে বুঝানোর জন্য কোন কথা তিনবার বলা
  • ৩/৩১ নিজের দাসী ও পরিবার পরিজনকে শিক্ষা প্রদান।
  • ৩/৩২ ‘আলিম কর্তৃক নারীদের উপদেশ প্রদান করা ও দীনী ‘ইলম শিক্ষা প্রদান।
  • ৩/৩৩ হাদিসের প্রতি লালসা।
  • ৩/৩৪ কীভাবে (দ্বীনী) জ্ঞান তুলে নেয়া হবে।
  • ৩/৩৫. নারীদের জ্ঞান লাভের জন্য আলাদাভাবে দিন নির্ধারণ করা যায় কি?
  • ৩/৩৬ কোন কথা শুনে না বুঝলে জানার জন্য পুনরাবৃত্তি করা।
  • ৩/৩৭ উপস্থিত ব্যক্তি যেন অনুপস্থিত ব্যক্তির নিকট ইলম পৌঁছে দেয়।
  • ৩/৩৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর উপর মিথ্যারোপ করার পাপ
  • ৩/৩৯ ইলম লিপিবদ্ধ করা।
  • ৩/৪০. রাতে ‘ইল্‌ম শিক্ষাদান এবং ওয়ায-নাসীহাত করা।
  • ৩/৪১. রাতে ইল্‌মের আলোচনা করা।
  • ৩/৪২. ইলম আয়ত্ত করা।
  • ৩/৪৩. আলিমদের কথা শ্রবণের জন্য লোকদের চুপ করানো।
  • ৩/৪৪. আলিমের জন্য মুস্তাহাব এই যে, সবচেয়ে জ্ঞানী কে? এ প্রশ্ন যখন তাঁকে করা হয় তখন তার উচিত এটা আল্লাহর দিকে সোপর্দ করা।
  • ৩/৪৫. আলিমের বসে থাকা অবস্থায় দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করা।
  • ৩/৪৬. কঙ্কর মারার সময় কোন মাসআলা জিজ্ঞেস করা।
  • ৩/৪৭. আল্লাহ্‌ তা'আলার বাণী, তোমাদেরকে ‘ইলম দেওয়া হয়েছে অতি অল্পই।” (সূরা আল-ইসরা : ৮৫)
  • ৩/৪৮. কোন কোন মুস্তাহাব কাজ এই আশঙ্কায় ছেড়ে দেয়া যে, কিছু কম মেধাবী লোকে ভুল বুঝতে পারে এবং তারা আরো অধিকতর বিভ্রান্তিতে পড়তে পারে।
  • ৩/৪৯. বুঝতে না পারার আশঙ্কায় ইলম শিক্ষায় কোন এক গোত্র ছেড়ে আর এক গোত্র বেছে নেয়া।
  • ৩/৫০. ইল্‌ম শিক্ষা করতে লজ্জাবোধ করা।
  • ৩/৫১. নিজে লজ্জা করলে অন্যকে দিয়ে প্রশ্ন করানো।
  • ৩/৫২. মসজিদে ‘ইলম ও ফতোয়া আলোচনা করা।
  • ৩/৫৩. প্রশ্নকারীর প্রশ্নের চেয়ে বেশী উত্তর প্রদান।
  • ৪/ উযূ (كتاب الوضوء) ১১৩ টি | ১৩৫-২৪৭ পর্যন্ত 4/ Ablutions (Wudu)
  • ৪/২. পবিত্রতা ব্যতীত সালাত কবূল হবে না।
  • ৪/৩. উযূর ফযীলত এবং উযূর প্রভাবে যাদের উযূর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ উজ্জ্বল হবে।
  • ৪/৪. নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত সন্দেহের কারণে উযু করতে হয় না।
  • ৪/৫. হালকাভাবে উযূ করা।
  • ৪/৬. পূর্ণরূপে উযূ করা ।
  • ৪/৭. এক আজলা পানি দিয়ে দু’ হাতে মুখমণ্ডল ধোয়া।
  • ৪/৮. সর্বাবস্থায়, এমনকি সহবাসের সময়েও বিসমিল্লাহ্‌ বলা।
  • ৪/৯. পায়খানায় যাওয়ার সময় কী বলতে হয়?
  • ৪/১০. পায়খানার নিকট পানি রাখা।
  • ৪/১১. পেশাব পায়খানা করার সময় কিবলামুখী হবে না, তবে দেয়াল অথবা কোন আড় থাকলে ভিন্ন কথা।
  • ৪/১২. যে ব্যক্তি দু’ ইটের উপর বসে মলমূত্র ত্যাগ করল।
  • ৪/১৩. পেশাব পায়খানার জন্য নারীদের বাইরে যাওয়া।
  • ৪/১৪. গৃহের মধ্যে পেশাব পায়খানা করা।
  • ৪/১৫. পানি দ্বারা শৌচ কাজ করা।
  • ৪/১৬. পবিত্রতা অর্জনের জন্য কারো সঙ্গে পানি নিয়ে যাওয়া।
  • ৪/১৭. ইস্তিন্জার জন্য পানির সাথে (লৌহ ফলকযুক্ত) লাঠি নিয়ে যাওয়া।
  • ৪/১৮. ডান হাতে শৌচকার্য করা নিষেধ।
  • ৪/১৯. প্রস্রাব করার সময় ডান হাতে পুরুষাঙ্গ ধরবে না।
  • ৪/২০. পাথর দিয়ে ইস্তিন্জা করা।
  • ৪/২১. গোবর দ্বারা শৌচকার্য না করা।
  • ৪/২২. উযূর মধ্যে একবার করে ধৌত করা।
  • ৪/২৩. উযূতে দু’বার করে ধোয়া।
  • ৪/২৪. উযূতে তিনবার করে ধোয়া।
  • ৪/২৫. উযূতে নাকে পানি দিয়ে নাক পরিষ্কার করা।
  • ৪/২৬. (শৌচকার্যের জন্য) বিজোড় সংখ্যক ঢিলা ব্যবহার করা।
  • ৪/২৭. দু’পা ধৌত করা এবং তা মাসহ্ না করা।
  • ৪/২৮. উযূর সময় কুলি করা।
  • ৪/২৯. গোড়ালি ধোয়া।
  • ৪/৩০. জুতা পরা অবস্থায় উভয় পা ধুতে হবে জুতার উপর মাসহ করা যাবে না।
  • ৪/৩১. উযূ এবং গোসল ডান দিক থেকে শুরু করা।
  • ৪/৩২. সালাতের সময় হলে উযূর পানি অনুসন্ধান করা।
  • ৪/৩৩. যে পানি দিয়ে মানুষের চুল ধোয়া হয়।
  • কুকুর যদি পাত্র হতে পানি পান করে।
  • ৪/৩৪. সামনের এবং পেছনের রাস্তা দিয়ে কিছু নির্গত হওয়া ব্যতীত অন্য কারণে যিনি উযূর প্রয়োজন মনে করেন না।
  • ৪/৩৫. নিজের সাথীকে উযূ করিয়ে দেয়া।
  • ৪/৩৬. বিনা উযূতে কুরআন প্রভৃতি পাঠ।
  • ৪/৩৭. অজ্ঞান না হলে উযূ না করা।
  • ৪/৩৮. পূর্ণ মাথা মাসেহ করা।
  • ৪/৩৯. উভয় পা টাখনু পর্যন্ত ধোয়া।
  • ৪/৪০. উযূর অবশিষ্ট পানি ব্যবহার।
  • ৪/৪১. এক আজলা পানি দিয়ে কুলি করা ও নাকে পানি দেয়া।
  • ৪/৪২. একবার মাথা মাসেহ করা।
  • ৪/৪৩. স্বীয় স্ত্রীর সঙ্গে উযূ করা এবং স্ত্রীর উযূর অবশিষ্ট পানি (ব্যবহার করা)।
  • ৪/৪৪. অজ্ঞান লোকের উপর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উযূর পানি ছিঁটিয়ে দেয়া।
  • ৪/৪৫. গামলা, কাঠ ও পাথরের পাত্রে উযূ-গোসল করা।
  • ৪/৪৬. গামলা হতে উযূ করা।
  • ৪/৪৭. এক মুদ (পানি) দিয়ে উযূ করা।
  • ৪/৪৮. মোজার উপর মাসেহ করা।
  • ৪/৪৯. পবিত্র অবস্থায় উভয় পা (মোজায়) প্রবেশ করানো।
  • ৪/৫০. বকরীর গোশত ও ছাতু খেয়ে উযূ না করা।
  • ৪/৫১. ছাতু খেয়ে উযূ না করে কুলি করা যথেষ্ট।
  • ৪/৫২. দুধ পান করে কি কুলি করতে হবে?
  • ৪/৫৩. ঘুমালে উযূ করা এবং দু’একবার তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বা মাথা ঝুঁকে পড়লে উযূ না করা।
  • ৪/৫৪. হাদাস ব্যতীত উযূ করা।
  • ৪/৫৫. পেশাবের অপবিত্রতা হতে হুশিয়ার না হওয়া কাবীরা গুনাহর অন্তর্ভুক্ত।
  • ৪/৫৬. পেশাব ধোয়া সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ৪/৫৭. জনৈক বেদুঈন মসজিদে পেশাব করলে পেশাব শেষ না করা পর্যন্ত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং অন্যান্য লোকের পক্ষ হতে অবকাশ দেয়া।
  • ৪/৫৮. মসজিদে পেশাবের উপর পানি ঢেলে দেয়া।
  • ৪/৫৯. বাচ্চাদের পেশাব।
  • ৪/৬০. দাঁড়িয়ে ও বসে পেশাব করা।
  • ৪/৬১. সাথীর নিকট বসে পেশাব করা এবং দেয়ালের আড়াল করা।
  • ৪/৬২. গোত্রের আবর্জনা ফেলার স্থানে পেশাব করা।
  • ৪/৬৩. রক্ত ধৌত করা।
  • ৪/৬৪. বীর্য ধোয়া এবং ঘষে ফেলা এবং স্ত্রীলোক হতে যা লেগে যায় তা ধুয়ে ফেলা।
  • ৪/৬৫. জানাবাতের অপবিত্রতা বা অন্য কিছু ধোয়ার পর যদি ভেজা চিহ্ন রয়ে যায়।
  • ৪/৬৬. উট, চতুষ্পদ জন্তু ও ভেড়ার পেশাব এবং ভেড়ার খোঁয়াড় প্রসঙ্গে
  • ৪/৬৭. ঘি এবং পানিতে নাজাসাত হতে যা পতিত হয়।
  • ৪/৬৮. আবদ্ধ পানিতে পেশাব করা।
  • ৪/৬৯. মুসল্লীর পিঠের উপর ময়লা বা মৃত জন্তু ফেললে তার সালাত বাতিল হবে না।
  • ৪/৭০. থুথু, নাকের শিকনি ইত্যাদি কাপড়ে লেগে যাওয়া।
  • ৪/৭১. নাবীয (খেজুর, কিসমিস, মনাক্কা, ইত্যাদি ভিজানো পানি) এবং নেশার উদ্রেককারী পানীয় দ্বারা উযূ করা না-জায়িয।
  • ৪/৭২. পিতার মুখমণ্ডল হতে কন্যা কর্তৃক রক্ত ধুয়ে ফেলা।
  • ৪/৭৩. মিসওয়াক করা।
  • ৪/৭৪. বয়সে বড় ব্যক্তিকে মিসওয়াক প্রদান করা।
  • ৪/৭৫. উযূ সহ রাতে ঘুমাবার ফযীলত।
  • ৫/ গোসল (كتاب الغسل) ৪৬ টি | ২৪৮-২৯৩ পর্যন্ত 5/ Bathing (Ghusl)
  • ৫/১. গোসলের পূর্বে উযূ করা।
  • ৫/২. স্বামী-স্ত্রীর এক সাথে গোসল।
  • ৫/৩. এক সা‘ বা অনুরূপ পাত্রের পানিতে গোসল।
  • ৫/৪. মাথায় তিনবার পানি ঢালা।
  • ৫/৫. গোসলে একবার পানি ঢালা ।
  • ৫/৭. অপবিত্রতার গোসলে কুলি করা ও নাকে পানি দেয়া।
  • ৫/৮. পরিচ্ছন্নতার জন্য মাটিতে হাত ঘষা।
  • ৫/৯. যখন জানাবাত ছাড়া হাতে কোন অপবিত্রতা না থাকে, ফরজ গোসলের পূর্বে হাত না ধুয়ে পানির পাত্রে তা প্রবেশ করানো যায় কি?
  • ৫/১০. গোসল ও উযূর অঙ্গ পৃথকভাবে ধোয়া।
  • ৫/১১. গোসলের সময় ডান হাত থেকে বাম হাতের উপর পানি ঢালা।
  • ৫/১২. একাধিকবার বা একাধিক স্ত্রীর সাথে সঙ্গত হবার পর একবার গোসল করা।
  • ৫/১৩. মযী বের হলে তা ধুয়ে ফেলে উযূ করা।
  • ৫/১৪. খুশবু লাগিয়ে গোসল করার পর খুশবুর আসর থেকে গেলে।
  • ৫/১৫. চুল খিলাল করা এবং চামড়া ভিজেছে বলে নিশ্চিত হওয়ার পর তাতে পানি ঢালা।
  • ৫/১৬. অপবিত্র অবস্থায় যে উযূ করে সমস্ত শরীর ধোয় কিন্তু উযূর প্রত্যঙ্গগুলো দ্বিতীয়বার ধোয় না।
  • ৫/১৭. মসজিদের ভিতরে নিজের জানাবাতের কথা স্মরণ হলে তখনই বেরিয়ে পড়বে, তায়াম্মুম করতে হবে না।
  • ৫/১৮. জানাবাতের গোসলের পর দু’ হাত ঝাড়া।
  • ৫/১৯. মাথার ডান দিক হতে গোসল শুরু করা।
  • ৫/২০. নির্জনে বিবস্ত্র হয়ে গোসল করা এবং আড় করে গোসল করা। আড় করে গোসল করাই উত্তম।
  • ৫/২১. লোকের সামনে গোসলের সময় পর্দা করা।
  • ৫/২২. মহিলাদের ইহ্তিলাম (স্বপ্নদোষ) হলে।
  • ৫/২৩. জুনুবী ব্যক্তির ঘাম, নিশ্চয়ই মুসলিম অপবিত্র নয়
  • ৫/২৪. জানাবাতের অবস্থায় বের হওয়া এবং বাজার ইত্যাদিতে চলাফেরা করা।
  • ৫/২৫. অপবিত্র ব্যক্তির গোসলের পূর্বে উযূ করে ঘরে অবস্থান করা।
  • ৫/২৬. জুনুবীর ঘুমানো
  • ৫/২৭. জুনুবী উযূ করে নিদ্রা যাবে।
  • ৫/২৮. দু’ লজ্জাস্থান পরস্পর মিলিত হলে।
  • ৫/২৯. স্ত্রী অঙ্গ হতে কিছু লাগলে ধুয়ে ফেলা।
  • ৬/ হায়েজ [ঋতুস্রাব] (كتاب الحيض) ৪০ টি | ২৯৪-৩৩৩ পর্যন্ত 6/ Menstrual Periods
  • ঋতুকালীন ঋতুমতী মহিলাদের প্রতি নির্দেশ।
  • ৬/২৩. ঋতুমতী মহিলাদের উভয় ঈদ ও মুসলিমদের দা‘ওয়াতী সমাবেশে উপস্থিত হওয়া এবং ঈদগাহ হতে দূরে অবস্থান করা।
  • ৬/২৪. একই মাসে তিন হায়য হলে। সম্ভাব্য হায়য ও গর্ভধারণের ব্যাপারে স্ত্রীলোকের কথা গ্রহণযোগ্য।
  • ৬/২৫. হায়যের দিনগুলো ছাড়া হলুদ এবং মেটে রং দেখা।
  • ৬/২৬. ইস্তিহাযার শিরা।
  • ৬/২৭. ত্বওয়াফে যিয়ারাতের পর স্ত্রীলোকের হায়য শুরু হওয়া।
  • ৬/২৮. ইস্তিহাযাহগ্রস্তা নারীর পবিত্রতা দেখা।
  • ৬/২৯. নিফাস অবস্থায় মৃত স্ত্রীলোকের জানাযার নামায ও তার পদ্ধতি।
  • ৬/৩০. পরিচ্ছদ নেই
  • ৬/২. হায়যের সময় স্বামীর মাথা ধুয়ে দেয়া ও চুল আঁচড়ে দেয়া।
  • ৬/৩. স্ত্রীর হায়য অবস্থায় তার কোলে মাথা রেখে কুরআন তিলাওয়াত করা।
  • ৬/৪. যারা নিফাসকে হায়য এবং হায়যকে নিফাস বলেন।
  • ৬/৫. হায়য অবস্থায় স্ত্রীর সাথে সংস্পর্শ করা।
  • ৬/৬. হায়য অবস্থায় সওম ছেড়ে দেয়া।
  • ৬/৭. ঋতুমতী নারী হজ্জের যাবতীয় বিধান পালন করবে তবে কাবা গৃহের ত্বওয়াফ ব্যতীত।
  • ৬/৮. ইসতিহাযাহ
  • ৬/৯. হায়যের রক্ত ধুয়ে ফেলা।
  • ৬/১০. ‘মুস্তাহাযা’র ই‘তিকাফ।
  • ৬/১১. হায়য অবস্থায় পরিহিত পোশাকে সালাত আদায় করা যায় কি?
  • ৬/১২. হায়য হতে পবিত্রতার গোসলে সুগন্ধি ব্যবহার।
  • ৬/১৩. হায়যের পরে পবিত্রতা অর্জনের সময় দেহ ঘষা মাজা করা, গোসলের পদ্ধতি এবং মিশ্কযুক্ত বস্ত্রখন্ড দিয়ে রক্তের চিহ্ন পরিষ্কার করা।
  • ৬/১৪. হায়যের গোসলের বিবরণ।
  • ৬/১৫. হায়যের গোসলের সময় চুল আঁচড়ানো।
  • ৬/১৬. হায়যের গোসলে চুল খোলা।
  • ৬/১৭. ‘‘পূর্ণাকৃতি ও অপূর্ণাকৃতি গোশত পিন্ড।’’ (সূরাহ্ হজ্জ ২২/৫)
  • ৬/১৮. ঋতুমতী কীভাবে হজ্জ ও উমরাহ’র ইহরাম বাঁধবে?
  • ৬/১৯. হায়য শুরু ও শেষ হওয়া।
  • ৬/২০. হায়যকালীন সালাতের কাযা নেই।
  • ৬/২১. ঋতুমতী মহিলার সাথে হায়যের কাপড় পরিহিত অবস্থায় একত্রে শোয়া।
  • ৬/২২. হায়যের জন্যে স্বতন্ত্র কাপড় পরিধান করা।
  • ৭/ তায়াম্মুম (كتاب التيمم) ১৫ টি | ৩৩৪-৩৪৮ পর্যন্ত 7/ Rubbing hands and feet with dust (Tayammum)
  • ৭/১. পরিচ্ছদ নেই
  • ৭/২. পানি ও মাটি না পাওয়া গেলে।
  • ৭/৩. মুকীম অবস্থায় পানি না পেলে এবং সালাত ছুটে যাওয়ার আশংকা থাকলে তায়াম্মুম করা।
  • ৭/৪. তায়াম্মুমের জন্য মাটিতে হাত মারার পর উভয় হাতে ফুঁ দেয়া।
  • ৭/৫. মুখমণ্ডল ে ও হস্তদ্বয়ে তায়াম্মুম করা।
  • ৭/৬. পবিত্র মাটি মুসলিমদের উযূর পানির স্থলবর্তী। পবিত্রতার জন্য পানির পরিবর্তে এটাই যথেষ্ট।
  • ৭/৭. অপবিত্র ব্যক্তির রোগ বেড়ে যাওয়ার, মৃত্যুর বা তৃষ্ণার্ত থেকে যাবার আশঙ্কাবোধ হলে তায়াম্মুম করা।
  • ৭/৮. তায়াম্মুমের জন্য মাটিতে একবার হাত মারা।
  • ৭/৯. পরিচ্ছদ নেই
  • ৮/ সালাত (كتاب الصلاة) ১৭২ টি | ৩৪৯-৫২০ পর্যন্ত 8/ Prayers (Salat)
  • ৮/১. ইসরা মি‘রাজে কীভাবে সালাত ফরজ হলো?
  • ৮/২. সালাত আদায়কালীন সময়ে কাপড় পরিধান করার আবশ্যকতা।
  • ৮/৩. সালাতে কাঁধে লুঙ্গি বাঁধা।
  • ৮/৪. একটি মাত্র কাপড় গায়ে জড়িয়ে সালাত আদায় করা ।
  • ৮/৫. কেউ এক কাপড়ে সালাত আদায় করলে সে যেন উভয় কাঁধের উপরে (কিছু অংশ) রাখে।
  • ৮/৬. কাপড় সংকীর্ণ হয় যদি।
  • ৮/৭. শামী জুববা পরে সালাত আদায় করা।
  • ৮/৮. সালাতে ও তার বাইরে উলঙ্গ হওয়া অপছন্দনীয়।
  • ৮/৯. জামা, পায়জামা, জাঙ্গিয়া ও কাবা পরে সালাত আদায় করা।
  • ৮/১০. লজ্জাস্থান আবৃত করা।
  • ৮/১১. চাদর গায়ে না দিয়ে সালাত আদায় করা।
  • ৮/১২. ঊরু সম্পর্কে বর্ণনা।
  • ৮/১৩. নারীগণ সালাত আদায় করতে কয়টি কাপড় পরবে?
  • ৮/১৪. কারুকার্য খচিত কাপড়ে সালাত আদায় করা এবং ঐ কারুকার্যে দৃষ্টি পড়া।
  • ৮/১৫. ক্রুশ চিহ্ন অথবা ছবিযুক্ত কাপড়ে সালাত ফাসিদ হবে কিনা এবং এ সম্বন্ধে নিষেধাজ্ঞা।
  • ৮/১৬. রেশমী জুববা পরে সালাত আদায় করা ও পরে তা খুলে ফেলা।
  • ৮/১৭. লাল কাপড় পরে সালাত আদায় করা।
  • ৮/১৮. ছাদ, মিম্বার ও কাঠের উপর সালাত আদায় করা।
  • ৮/১৯. মুসল্লীর কাপড় সিজদা করার সময় স্ত্রীর গায়ে লাগা।
  • ৮/২০. চাটাইয়ের উপর সালাত আদায় করা।
  • ৮/২১. ছোট চাটাইয়ের উপর সালাত আদায়।
  • ৮/২২. বিছানায় সালাত আদায়।
  • ৮/২৩. প্রচন্ড গরমের সময় কাপড়ের উপর সিজদা।
  • ৮/২৪. জুতা পরে সালাত আদায় করা।
  • ৮/২৫. মোযা পরা অবস্থায় সালাত আদায় করা।
  • ৮/২৬. পরিপূর্ণভাবে সিজদা না করা।
  • ৮/২৭. সিজদা্য় বাহুমূল খোলা রাখা এবং দু’পাশ আলগা রাখা।
  • ৮/২৮. কিবলামুখী হবার ফযীলত, পায়ের আঙ্গুলকেও কিবলামুখী রাখবে।
  • ৮/২৯. মদীনা, সিরিয়া ও (মদীনার) পূর্ব দিকের অধিবাসীদের কিবলা, পূর্বে বা পশ্চিমে কিবলা নয়।
  • ৮/৩০. মহান আল্লাহর বাণীঃ মাকামে ইবরাহীমকে সালাতের স্থানরূপে গ্রহণ কর। (সূরাহ্ আল-বাক্বারাহ ২/১২৫)
  • ৮/৩১. যেখানেই হোক (সালাতে) কিবলামুখী হওয়া।
  • ৮/৩২. কিবলা সম্পর্কে বর্ণনা - ভুলবশত কিবলার পরিবর্তে অন্যদিকে মুখ করে সালাত আদায় করলে তা পুনরায় আদায় করা যাদের মতে আবশ্যকীয় নয়।
  • ৮/৩৩. মাসজিদ হতে হাত দিয়ে থুথু পরিষ্কার করা।
  • ৮/৩৪. কাঁকর দিয়ে মাসজিদ হতে নাকের শ্লেষ্মা পরিষ্কার করা।
  • ৮/৩৫. সালাতে ডান দিকে থুথু ফেলবে না।
  • ৮/৩৬. থুথু যেন বাম দিকে কিংবা বাম পায়ের নীচে ফেলা হয়।
  • ৮/৩৭. মসজিদে থুথু ফেলার কাফ্ফারা।
  • ৮/৩৮. মসজিদে কফ দাবিয়ে দেয়া।
  • ৮/৩৯. থুথু ফেলতে বাধ্য হলে তা কাপড়ের কিনারে ফেলবে।
  • ৮/৪০. সালাত পূর্ণ করার ও কিবলার ব্যাপারে লোকদেরকে ইমামের উপদেশ প্রদান।
  • ৮/৪১. অমুকের মাসজিদ বলা যায় কি?
  • ৮/৪২. মসজিদে কোন কিছু ভাগ করা ও (খেজুরের) কাঁদি ঝুলানো।
  • ৮/৪৩. মসজিদে যাকে খাবার দাওয়াত দেয়া হল, আর যিনি তা কবূল করেন।
  • ৮/৪৪. মসজিদে বিচার করা ও নারী-পুরুষের মধ্যে ‘লি‘আন’ করা।
  • ৮/৪৫. কারো ঘরে প্রবেশ করলে যেখানে ইচ্ছা বা যেখানে নির্দেশ করা হয় সেখানেই সালাত আদায় করবে। এ ব্যাপারে অধিক যাচাই বাছাই করবে না।
  • ৮/৪৬. ঘর বাড়িতে মাসজিদ তৈরি।
  • ৮/৪৭. মসজিদে প্রবেশ ও অন্যান্য কাজ ডান দিক হতে শুরু করা।
  • ৮/৪৮. জাহিলী যুগের মুশরিকদের কবর খুঁড়ে ফেলে তদস্থলে মাসজিদ নির্মাণ কি বৈধ?
  • ৮/৪৯. ছাগল থাকার স্থানে সালাত আদায় করা।
  • ৮/৫০. উট রাখার স্থানে সালাত আদায়।
  • ৮/৫১. চুলা, আগুন বা এমন কোন বস্তু যার উপাসনা করা হয়, তা সামনে রেখে কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টি হাসিল করারই উদ্দেশে সালাত আদায়।
  • ৮/৫২. কবরস্থানে সালাত আদায় করা মাকরূহ।
  • ৮/৫৩. আল্লাহর গযবে বিধ্বস্ত ও আযাবের স্থানে সালাত আদায় করা।
  • ৮/৫৪. গির্জায় সালাত আদায়।
  • ৮/৫৫. পরিচ্ছদ নেই
  • ৮/৫৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ আমার জন্যে যমীনকে সালাত আদায়ের স্থান ও পবিত্রতা হাসিলের উপায় করা হয়েছে।
  • ৮/৫৭. মসজিদে মহিলাদের ঘুমানো।
  • ৮/৫৮. মসজিদে পুরুষদের নিদ্রা যাওয়া।
  • ৮/৫৯. সফর হতে ফিরে আসার পর সালাত আদায়।
  • ৮/৬০. তোমাদের কেউ মসজিদে প্রবেশ করলে সে যেন বসার পূর্বে দু’রাক‘আত সালাত আদায় করে নেয়।
  • ৮/৬১. মসজিদে হাদাস হওয়া (উযূ নষ্ট হওয়া)।
  • ৮/৬২. মাসজিদ নির্মাণ।
  • ৮/৬৩. মাসজিদ নির্মাণে সহযোগিতা।
  • ৮/৬৪. কাঠের মিম্বার তৈরি ও মাসজিদ নির্মাণে কাঠমিস্ত্রী ও রাজমিস্ত্রীর সাহায্য গ্রহণ।
  • ৮/৬৫. যে ব্যক্তি মাসজিদ নির্মাণ করে।
  • ৮/৬৬. মাসজিদ অতিক্রমকালে যেন তীরের ফলা ধরে রাখে।
  • ৮/৬৭. মাসজিদ অতিক্রম করা।
  • ৮/৬৮. মসজিদে কবিতা পাঠ।
  • ৮/৬৯. বর্শা নিয়ে মসজিদে প্রবেশ।
  • ৮/৭০. মসজিদের মিম্বারের উপর ক্রয়-বিক্রয়ের আলোচনা।
  • ৮/৭১. মসজিদে ঋণ পরিশোধের তাগাদা দেয়া ও চাপ সৃষ্টি।
  • ৮/৭২. মাসজিদ ঝাড়ু দেয়া এবং ন্যাকড়া, আবর্জনা ও কাঠ খড়ি কুড়ানো।
  • ৮/৭৩. মসজিদে মদের ব্যবসা হারাম ঘোষণা করা।
  • ৮/৭৪. মসজিদের জন্য খাদিম।
  • ৮/৭৫. কয়েদী অথবা ঋণগ্রস্ত ব্যক্তিকে মসজিদে বেঁধে রাখা।
  • ৮/৭৬. ইসলাম গ্রহণের গোসল করা এবং মসজিদে কয়েদীকে বাঁধা।
  • ৮/৭৭. রোগী ও অন্যদের জন্য মসজিদে তাঁবু স্থাপন।
  • ৮/৭৮. প্রয়োজনে উট নিয়ে মসজিদে প্রবেশ করা।
  • ৮/৭৯. পরিচ্ছদ নেই
  • ৮/৮০. মসজিদে ছোট দরজা ও পথ বানানো।
  • ৮/৮২. মসজিদে মুশরিকের প্রবেশ।
  • ৮/৮৩. মসজিদে আওয়ায উঁচু করা।
  • ৮/৮৪. মসজিদে হালকা বাঁধা ও বসা।
  • ৮/৮৫. মসজিদে চিত হয়ে পা প্রসারিত করে শোয়া।
  • ৮/৮৬. লোকের অসুবিধা না হলে রাস্তায় মাসজিদ বানানো বৈধ।
  • ৮/৮৭. বাজারের মসজিদে সালাত আদায়।
  • ৮/৮৮. মাসজিদ ও অন্যান্য স্থানে এক হাতের আঙুল অন্য হাতের আঙুলে প্রবেশ করানো।
  • ৮/৮৯. মদীনার রাস্তার মাসজিদসমূহ এবং যে সকল স্থানে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত আদায় করেছিলেন।
  • ৮/৯০. ইমামের সুতরাই মুক্তাদীর জন্য যথেষ্ট।
  • ৮/৯১. মুসল্লী ও সুতরার মাঝখানে কী পরিমাণ দূরত্ব থাকা উচিত?
  • ৮/৯২. বর্শা সামনে রেখে সালাত আদায়।
  • ৮/৯৩. লৌহযুক্ত ছড়ি সামনে রেখে সালাত আদায়।
  • ৮/৯৪. মক্কা ও অন্যান্য স্থানে সুত্রা।
  • ৮/৯৫. খুঁটি (থাম) সামনে রেখে সালাত আদায় ।
  • ৮/৯৬. জামা‘আত ব্যতীত স্তম্ভসমূহের মাঝখানে সালাত আদায় করা।
  • ৮/৯৭ পরিচ্ছদ নেই
  • ৮/৯৮. উটনী, উট, গাছ ও হাওদা সামনে রেখে সালাত সম্পাদন করা।
  • ৮/৯৯. চৌকি সামনে রেখে সালাত আদায় করা।
  • ৮/১০০. সম্মুখ দিয়ে অতিক্রমকারীকে মুসল্লীর বাধা দেয়া উচিত।
  • ৮/১০১. সালাত আদায়কারী ব্যক্তির সামনে দিয়ে অতিক্রমকারীর গুনাহ।
  • ৮/১০২. কারো দিকে মুখ করে সালাত আদায়।
  • ৮/১০৩. ঘুমন্ত ব্যক্তির পেছনে সালাত আদায়।
  • ৮/১০৪. মহিলার পেছনে থেকে নফল সালাত আদায়।
  • ৮/১০৫. কোন কিছু সালাত নষ্ট করে না বলে যিনি মত পোষণ করেন।
  • ৮/১০৬. সালাতে নিজের ঘাড়ে কোন ছোট মেয়েকে তুলে নেয়া।
  • ৮/১০৭. এমন বিছানা সামনে রেখে সালাত আদায় করা যাতে ঋতুমতী মহিলা রয়েছে।
  • ৮/১০৮. সিজদার সুবিধার্থে নিজ স্ত্রীকে সিজদার সময় স্পর্শ করা।
  • ৮/১০৯. মুসল্লীর দেহ হতে মহিলা কর্তৃক অপবিত্রতা পরিষ্কার করা।
  • ৯/ সালাতের সময়সমূহ (كتاب مواقيت الصلاة) ৮২ টি | ৫২১-৬০২ পর্যন্ত 9/ Times of the Prayers
  • ৯/১. সালাতের সময় ও তার গুরুত্ব।
  • ৯/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘তোমরা আল্লাহ্ অভিমুখী হও এবং তাঁকে ভয় কর আর সালাত প্রতিষ্ঠা কর, এবং মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত হয়ো না।’’ (সূরাহ্ আর-রূম ৩০/৩১)
  • ৯/৩. সালাত কায়িমের ব্যাপারে আনুগত্যের শপথ গ্রহণ।
  • ৯/৪. সালাত হলো (গুনাহর) কাফ্ফারা।
  • ৯/৫. সঠিক সময়ে সালাত আদায়ের মর্যাদা।
  • ৯/৬. পাঁচ ওয়াক্তের সালাত (গুনাহ্সমূহের) কাফ্ফারা।
  • ৯/৭. নির্ধারিত সময় হতে দেরিতে সালাত আদায় করে তার হক নষ্ট করা।
  • ৯/৮. মুসল্লী সালাতে তার মহান প্রতিপালকের সঙ্গে গোপনে কথোপকথন করে।
  • ৯/৯. প্রচন্ড গরমের সময় যুহরের সালাত ঠান্ডায় আদায় করা।
  • ৯/১০. সফরকালে গরম কমে গেলে যুহরের সালাত আদায়।
  • ৯/১১. যুহরের সময় হয় সূর্য ঢলে পড়ার পর।
  • ৯/১২. যুহরের সালাত ‘আসরের ওয়াক্তের পূর্ব পর্যন্ত বিলম্ব করা।
  • ৯/১৩. ‘আসরের ওয়াক্ত।
  • ৯/১৪. যে ব্যক্তির ‘আসরের সালাত ছুটে গেল তার গুনাহ।
  • ৯/১৫. যে ব্যক্তি ‘আসরের সালাত ছেড়ে দিলো তার গুনাহ।
  • ৯/১৬. ‘আসরের সালাতের মর্যাদা।
  • ৯/১৭. সূর্যাস্তের পূর্বে যে ব্যক্তি ‘‘আসরের এক রাক‘আত পেল।
  • ৯/১৮. মাগরিবের ওয়াক্ত।
  • ৯/১৯. মাগরিবকে ‘ইশা বলা যিনি অপছন্দ করেন।
  • ৯/২০. ‘ইশা ও আতামাহ-এর বর্ণনা এবং যিনি এতে কোনো আপত্তি করেন না।
  • ৯/২১. ‘ইশার সালাতের সময় লোকজন একত্রিত হয়ে গেলে বা দেরিতে এলে।
  • ৯/২২. ‘ইশার সালাতের মর্যাদা।
  • ৯/২৩. ‘ইশার সালাতের পূর্বে ঘুমানো অপছন্দনীয়।
  • ৯/২৪. ঘুম প্রবল হলে ‘ইশার পূর্বে ঘুমানো।
  • ৯/২৫. রাতের অর্ধাংশ পর্যন্ত ‘ইশার সময়।
  • ৯/২৬. ফজরের সালাতের মর্যাদা।
  • ৯/২৭. ফজরের সময়।
  • ৯/২৮. যে ব্যক্তি ফজরের এক রাক‘আত পেল।
  • ৯/২৯. যে ব্যক্তি সালাতের এক রাক‘আত পেল।
  • ৯/৩০. ফজরের পর সূর্য উঠার পূর্বে সালাত আদায়।
  • ৯/৩১. সূর্যাস্তের পূর্ব মুহূর্তে সালাত আদায়ের উদ্যোগ নিবে না।
  • ৯/৩২. যিনি ‘আসরের ও ফজরের পর ছাড়া অন্য সময়ে সালাত আদায় মাকরূহ মনে করেন না।
  • ৯/৩৩. ‘আসরের পর কাযা বা অনুরূপ কোন সালাত আদায় করা।
  • ৯/৩৪. মেঘলা দিনে জলদি সালাত আদায় করা।
  • ৯/৩৫. সময় চলে যাওয়ার পর আযান দেয়া।
  • ৯/৩৬. সময় চলে যাওয়ার পর লোকদের নিয়ে জামা‘আতে সালাত আদায় করা।
  • ৯/৩৭. কেউ যদি কোন ওয়াক্তের সালাত আদায় করতে ভুলে যায়, তাহলে যখন স্মরণ হবে, তখন সে তা আদায় করে নিবে। সে সালাত ব্যতীত অন্য সালাত পুনরায় আদায় করতে হবে না।
  • ৯/৩৮. একাধিক সালাতের কাযা ক্রমান্বয়ে আদায় করা।
  • ৯/৩৯. ‘ইশার সালাতের পর গল্প গুজব করা মাকরূহ।
  • ৯/৪০. ‘ইশার পর জ্ঞানচর্চা ও কল্যাণকর বিষয়ের আলোচনা।
  • ৯/৪১. পরিবার-পরিজন ও মেহমানের সাথে রাতে কথাবার্তা বলা।
  • ১০/ আযান (كتاب الأذان) ২৭৩ টি | ৬০৩-৮৭৫ পর্যন্ত 10/ Call to Prayers (Adhaan)
  • ১০/১. আযানের সূচনা।
  • ১০/২. দু’ দু’বার আযানের শব্দ বলা।
  • ১০/৩. ‘‘কাদ কামাতিস্-সালাহ’’ ব্যতীত ইক্বামাতের শব্দগুলো একবার করে বলা।
  • ১০/৪. আযানের মর্যাদা।
  • ১০/৫. আযানের আওয়াজ উচ্চ করা।
  • ১০/৬. আযানের কারণে রক্তপাত হতে নিরাপত্তা পাওয়া।
  • ১০/৭ মুআযযিনের আযান শুনলে যা বলতে হয়।
  • ১০/৮. আযানের দু‘আ।
  • ১০/৯. আযানের ব্যাপারে কুরআহর মাধ্যমে নির্বাচন।
  • ১০/১০ আযানের মধ্যে কথা বলা।
  • ১০/১১. সময় বলে দেয়ার লোক থাকলে অন্ধ ব্যক্তি আযান দিতে পারে।
  • ১০/১২. ফজরের সময় হবার পর আযান দেয়া।
  • ১০/১৩. ফজরের ওয়াক্ত হবার পূর্বে আযান দেয়া।
  • ১০/১৪. আযান ও ইক্বামাতের মধ্যে পার্থক্য কতটুকু।
  • ১০/১৫. ইক্বামাতের জন্য অপেক্ষা করা।
  • ১০/১৬. কেউ ইচ্ছে করলে আযান ও ইক্বামাতের মধ্যবর্তী সময়ে সালাত আদায় করতে পারেন
  • ১০/১৭. সফরে এক মুয়ায্যিন যেন আযান দেয়।
  • ১০/১৮. মুসাফিরদের জামা‘আতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া।
  • ১০/১৯. মুআযযিন কি (আযানের সময়) ডানে বামে মুখ ফিরাবেন এবং এদিক সেদিক তাকাতে পারবেন?
  • ১০/২০. ‘আমাদের সালাত ছুটে গেছে’ কারো এরূপ বলা।
  • ১০/২১. সালাতের (জামা‘আতের) দিকে দৌড়ে আসবে না, বরং শান্তি ও ধীরস্থিরভাবে আসবে।
  • ১০/২২. ইক্বামাতের সময় ইমামকে দেখলে লোকেরা কখন দাঁড়াবে?
  • ১০/২৩. তাড়াহুড়া করে সালাতের দিকে দৌড়াতে নেই, বরং শান্ত ও ধীরস্থিরভাবে দাঁড়াতে হবে।
  • ১০/২৪. প্রয়োজনে মাসজিদ হতে বের হওয়া যায় কি?
  • ১০/২৫. ইমাম যদি বলেন, আমি ফিরে আসা পর্যন্ত তোমরা অপেক্ষা কর, তাহলে মুক্তাদীগণ তার জন্য অপেক্ষা করবে।
  • ১০/২৬. ‘আমরা সালাত আদায় করিনি’ কারো এরূপ বলা।
  • ১০/২৭. ইক্বামাতের পর ইমামের কোন প্রয়োজন দেখা দিলে।
  • ১০/২৮. ইক্বামাত হয়ে গেলে কথা বলা।
  • ১০/২৯. জামা‘আতে সালাত আদায় করা ওয়াজিব।
  • ১০/৩০. জামা‘আতে সালাত আদায় করার মর্যাদা।
  • ১০/৩১. ফজর সালাত জামা‘আতে আদায়ের ফযীলত।
  • ১০/৩২. প্রথম ওয়াক্তে যুহরের সালাতে যাওয়ার মর্যাদা।
  • ১০/৩৩. (মসজিদে গমনে) প্রতি পদক্ষেপে পুণ্যের আশা রাখা।
  • ১০/৩৪. ‘ইশার সালাত জামা‘আতে আদায় করার ফযীলত।
  • ১০/৩৫. দু’জন বা ততোধিক ব্যক্তি হলেই জামা‘আত।
  • ১০/৩৬. মসজিদে সালাতে অপেক্ষমান ব্যক্তি এবং মসজিদের ফযীলত।
  • ১০/৩৭. সকাল-সন্ধ্যায় মসজিদে যাবার ফযীলত।
  • ১০/৩৮. ইক্বামাত হয়ে গেলে ফরজ ব্যতীত অন্য কোনো সালাত নেই।
  • ১০/৩৯. রোগাক্রান্ত ব্যক্তির কী পরিমাণ রোগাক্রান্ত অবস্থায় জামা‘আতে শামিল হওয়া উচিত।
  • ১০/৪০. বৃষ্টি ও ওজরবশত নিজ আবাসস্থলে সালাত আদায়ের অনুমতি।
  • ১০/৪১. যারা উপস্থিত হয়েছে তাদের নিয়েই কি সালাত আদায় করবে এবং বৃষ্টির দিনে কি জুমু‘আহর খুতবাহ পড়বে?
  • ১০/৪২. খাবার উপস্থিত হবার পর যদি সালাতের ইক্বামাত হয়।
  • ১০/৪৩. খাবার হাতে থাকা অবস্থায় ইমামকে সালাতের দিকে আহবান করলে।
  • ১০/৪৪. ঘরের কাজ-কর্মে ব্যস্ত থাকা অবস্থায় ইক্বামাত হলে, সালাতের জন্য বের হয়ে যাবে।
  • ১০/৪৫. যে ব্যক্তি কেবলমাত্র আল্লাহর রসূল ﷺ-এর সালাত ও তাঁর নিয়ম নীতি শিক্ষা দেয়ার উদ্দেশে লোকদের নিয়ে সালাত আদায় করেন।
  • ১০/৪৬. বিজ্ঞ ও মর্যাদাশীল ব্যক্তিই ইমামাতের অধিক যোগ্য।
  • ১০/৪৭. কারণবশত ইমামের পাশে দাঁড়ানো।
  • ১০/৪৮. কোন ব্যক্তি লোকদের ইমামাত করার জন্য অগ্রসর হলে যদি পূর্ব (নির্ধারিত) ইমাম এসে যান তা’হলে তিনি পিছে সরে আসুন বা না আসুন উভয় অবস্থায় তাঁর সালাত আদায় হয়ে যাবে।
  • ১০/৪৯. কয়েক ব্যক্তি কিরা‘আত পাঠে সমান হলে, তাদের মধ্যে বয়সে বড় ব্যক্তি ইমাম হবেন।
  • ১০/৫০. ইমাম অন্য লোকদের নিকট উপস্থিত হলে, তাদের ইমামাত করতে পারেন।
  • ১০/৫১. ইমাম নির্ধারণ করা হয় অনুসরণ করার জন্য।
  • ১০/৫২. মুক্তাদীগণ কখন সিজদা্তে যাবেন?
  • ১০/৫৩. ইমামের পূর্বে মাথা উঠানো গুনাহ।
  • ১০/৫৪. গোলাম, আযাদকৃত গোলাম, অবৈধ সন্তান, বেদুঈন ও অপ্রাপ্ত বয়স্কের ইমামাত।
  • ১০/৫৫. যদি ইমাম সালাত সম্পূর্ণভাবে আদায় না করেন আর মুক্তাদীগণ তা সম্পূর্ণভাবে আদায় করেন।
  • ১০/৫৬. ফিতনাবাজ ও বিদ্‘আতীর ইমামাত।
  • ১০/৫৭. দু’জন সালাত আদায় করলে, মুক্তাদী ইমামের ডানপাশে সোজাসুজি দাঁড়াবে।
  • ১০/৫৮. যদি কেউ ইমামের বাম পাশে দাঁড়ায় এবং ইমাম তাকে ডান পাশে নিয়ে আসেন, তবে কারো সালাত নষ্ট হয় না।
  • ১০/৫৯. যদি ইমাম ইমামাতের নিয়্যত না করেন এবং পরে কিছু লোক এসে শামিল হয় এবং তিনি তাদের ইমামাত করেন।
  • ১০/৬০. যদি ইমাম সালাত দীর্ঘ করেন এবং কেউ প্রয়োজনবশতঃ (জামা‘আত হতে) বেরিয়ে এসে (একাকী) সালাত আদায় করে।
  • ১০/৬১. ইমাম কর্তৃক সালাতে কিয়াম সংক্ষিপ্ত করা এবং রুকূ‘ ও সিজদা্ পূর্ণভাবে আদায় করা।
  • ১০/৬২. একাকী সালাত আদায় করলে ইচ্ছানুযায়ী দীর্ঘায়িত করতে পারে।
  • ১০/৬৩. ইমাম সালাত দীর্ঘায়িত করলে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ করা।
  • ১০/৬৪. সালাত সংক্ষেপে এবং পূর্ণভাবে আদায় করা।
  • ১০/৬৫. শিশুর কান্নাকাটির কারণে সালাত সংক্ষেপ করা।
  • ১০/৬৬. নিজের সালাত আদায় করার পর অন্য লোকের ইমামাত করা।
  • ১০/৬৭. লোকদেরকে ইমামের তাকবীর শোনান।
  • ১০/৬৮. কোন ব্যক্তির ইমামের অনুসরণ করা এবং অন্যদের সেই মুক্তাদীর ইক্তিদা করা।
  • ১০/৬৯. ইমামের সন্দেহ হলে মুক্তাদীদের মত গ্রহণ করা।
  • ১০/৭০. সালাতে ইমাম কেঁদে ফেললে।
  • ১০/৭১. ইক্বামাতের সময় এবং এর পরে কাতার সোজা করা।
  • ১০/৭২. কাতার সোজা করার সময় মুক্তাদীগণের প্রতি ইমামের ফিরে দেখা।
  • ১০/৭৩. প্রথম কাতার।
  • ১০/৭৪. কাতার সোজা করা সালাতের পূর্ণতার অঙ্গ।
  • ১০/৭৫. কাতার সোজা না করার গুনাহ।*
  • ১০/৭৬. কাতারে কাঁধের সাথে কাঁধ এবং পায়ের সাথে পা মিলানো।
  • ১০/৭৭. কেউ ইমামের বামপাশে দাঁড়ালে ইমাম তাকে পিছনে ঘুরিয়ে ডানপাশে দাঁড় করালে সালাত আদায় হবে।
  • ১০/৭৮. মহিলা একজন হলেও ভিন্ন কাতারে দাঁড়াবে।
  • ১০/৭৯. মাসজিদ ও ইমামের ডানদিক।
  • ১০/৮০. ইমাম ও মুক্তাদীর মধ্যে দেয়াল বা সুতরাহ থাকলে।
  • ১০/৮২. ফরজ তাকবীর বলা ও সালাত শুরু করা।
  • ১০/৮৩. সালাত শুরু করার সময় প্রথম তাকবীরের ¬সাথে সাথে উভয় হাত উঠানো।
  • ১০/৮৪. তাকবীরে তাহরীমা, রুকূ‘তে যাওয়া এবং রুকূ‘ হতে উঠার সময় উভয় হাত উঠানো।
  • ১০/৮৫. উভয় হাত কতটুকু উঠাবে।
  • ১০/৮৬. দু’ রাক‘আত আদায় করে দাঁড়াবার সময় দু’ হাত উঠানো।
  • ১০/৮৭. সালাতে ডান হাত বাম হাতের উপর রাখা।
  • ১০/৮৮. সালাতে খুশু‘ (বিনয়, নম্রতা, একাগ্রতা, নিষ্ঠা ও তন্ময়তা)।
  • ১০/৮৯. তাকবীরে তাহরীমার পরে কী পড়বে।
  • ১০/৯০. পরিচ্ছেদ নেই।
  • ১০/৯১. সালাতে ইমামের দিকে তাকানো।
  • ১০/৯২. সালাতে আসমানের দিকে চোখ তুলে তাকানো।
  • ১০/৯৩. সালাতে এদিক ওদিক তাকান।
  • ১০/৯৪. সালাতের মধ্যে কোন কিছু ঘটলে বা কোন কিছু দেখলে বা কিবলার দিকে থুথু দেখলে, সে দিকে তাকানো
  • ১০/৯৫. সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী, মুকীম অবস্থায় হোক বা সফরে, সশব্দে কিরাআতের সালাত হোক বা নিঃশব্দে সব সালাতেই ইমাম ও মুক্তাদীর কিরাআত পড়া জরুরী।
  • ১০/৯৬. যুহরের সালাতে কিরাআত পড়া।
  • ১০/৯৭. ‘আসরের সালাতে কিরাআত।
  • ১০/৯৮. মাগরিবের সালাতে কিরাআত।
  • ১০/৯৯. মাগরিবের সালাতে উচ্চৈঃস্বরে কিরাআত পাঠ।
  • ১০/১০০. ‘ইশার সালাতে সশব্দে কিরাআত।
  • ১০/১০১. ‘ইশার সালাতে সিজদার আয়াত (সম্বলিত সূরাহ্) তিলাওয়াত।
  • ১০/১০২. ‘ইশার সালাতে কিরাআত।
  • ১০/১০৩. প্রথম দু‘ রাক‘আতে কিরাআত দীর্ঘ করা ও শেষ দু’ রাক‘আতে তা সংক্ষেপ করা।
  • ১০/১০৪. ফজরের সালাতে কিরাআত।
  • ১০/১০৭. শেষ দু’ রাক‘আতে সূরাহ্ ফাতিহাহ্ পড়া।
  • ১০/১০৮. যুহরে ও ‘আসরে নিঃশব্দে কিরাআত পড়া।
  • ১০/১০৯. ইমাম আয়াত শুনিয়ে পাঠ করলে।
  • ১০/১১০. প্রথম রাক‘আতে কিরাআত দীর্ঘ করা।
  • ১০/১১১. ইমামের সশব্দে ‘আমীন’ বলা।
  • ১০/১১২. ‘আমীন’ বলার ফযীলত।
  • ১০/১১৩. মুক্তাদীর সশব্দে ‘আমীন’ বলা।
  • ১০/১১৪. কাতারে পৌঁছার পূর্বেই রুকূ‘তে চলে গেলে।
  • ১০/১১৫. রুকূ‘তে তাকবীর পূর্ণভাবে বলা।
  • ১০/১১৬. সিজদার তাকবীর পূর্ণভাবে বলা।
  • ১০/১১৭. সিজদা্ হতে দাঁড়ানোর সময় তাকবীর বলা।
  • ১০/১১৮. রুকূ‘তে হাঁটুর উপর হাত রাখা।
  • ১০/১১৯. যদি কেউ সঠিকভাবে রুকু‘ না করে।
  • ১০/১২১. রুকূ‘ পূর্ণ করার সীমা এবং এতে মধ্যম পন্থা ও ধীরস্থিরতা অবলম্বন।
  • ১০/১২২. যে ব্যক্তি সঠিকভাবে রুকূ‘ করেনি তাকে পুনরায় সালাত আদায়ের জন্য নাবী ﷺ-এর নির্দেশ।
  • ১০/১২৩. রুকূ‘তে দু‘আ।
  • ১০/১২৪. রুকূ‘ হতে মাথা উঠানোর সময় ইমাম ও মুক্তাদী যা বলবেন।
  • ১০/১২৫. ‘আল্লাহুম্মা রব্বানা ওয়া লাকাল হামদ’-এর ফযীলত।
  • ১০/১২৬. পরিচ্ছেদ নাই
  • ১০/১২৭. রুকূ‘ হতে মাথা উঠানোর পর স্থির হওয়া।
  • ১০/১২৮. সিজদা্য় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতে বলতে নত হওয়া।
  • ১০/১২৯. সিজদার ফযীলত।
  • ১০/১৩০. সিজদার সময় দু’ বাহু পার্শ্ব দেশ হতে পৃথক রাখা।
  • ১০/১৩২. পূর্ণভাবে সিজদা্ না করলে।
  • ১০/১৩৩. সাত অঙ্গ দ্বারা সিজদা্ করা।
  • ১০/১৩৪. নাক দ্বারা সিজদা্ করা।
  • ১০/১৩৫. নাক দ্বারা কাদামাটির উপর সিজদা্ করা।
  • ১০/১৩৬. কাপড়ে গিরা লাগানো ও তা বেঁধে নেয়া এবং সতর প্রকাশ হয়ে পড়ার ভয়ে কাপড় জড়িয়ে নেয়া।
  • ১০/১৩৭. সালাতের মধ্যে মাথার চুল একত্র করবে না।
  • ১০/৮১. রাতের সালাত।
  • ১০/১০৫. ফজরের সালাতে সশব্দে কিরাআত।
  • ১০/১০৬. এক রাক‘আতে দু’ সূরাহ্ মিলিয়ে পড়া, সূরাহর শেষাংশ পড়া, এক সূরাহর পূর্বে আরেক সুরা পড়া এবং সূরাহর প্রথমাংশ পড়া।
  • ১০/১৩৮. সালাতের মধ্যে কাপড় টেনে না ধরা।
  • ১০/১৩৯. সিজদা্য় তাস্বীহ্ ও দু‘আ পাঠ।
  • ১০/১৪০. দু’ সিজদার মধ্যে অপেক্ষা করা।
  • ১০/১৪১. সিজদা্য় কনুই বিছিয়ে না দেয়া।
  • ১০/১৪২. সালাতের বেজোড় রাক‘আতে সিজদা্ হতে উঠে বসার পর দন্ডায়মান হওয়া।
  • ১০/১৪৩. রাক‘আত শেষে কীরূপে জমিতে ভর দিয়ে দাঁড়াবে।
  • ১০/১৪৪. দু’ সিজদার শেষে উঠার সময় তাক্বীর বলবে।
  • ১০/১৪৫. তাশাহ্হুদে বসার নিয়ম।
  • ১০/১৪৬. যারা প্রথম বৈঠকে তাশাহ্হুদ ওয়াজিব নয় বলে মনে করেন।
  • ১০/১৪৭. প্রথম বৈঠকে তাশাহ্হুদ পড়া।
  • ১০/১৪৮. শেষ বৈঠকে তাশাহ্হুদ পড়া।
  • ১০/১৪৯. সালামের আগে দু‘আ।
  • ১০/১৫০. তাশাহ্হুদের পর যে দু‘আটি বেছে নেয়া হয়, অথচ তা আবশ্যক নয়।
  • ১০/১৫১. সালাত সমাপ্ত হওয়া অবধি যিনি কপাল ও নাকের ধূলাবালি মোছেননি।
  • ১০/১৫২. সালাম ফিরান।
  • ১০/১৫৩. ইমামের সালাম ফিরানোর সময় মুক্তাদিগণও সালাম ফিরাবে।
  • ১০/১৫৪. যারা ইমামের সালামের জবাব দেয়া দরকার মনে করেন না এবং সালাতের সালামকেই যথেষ্ট মনে করেন।
  • ১০/১৫৫. সালামের পর যিকর।
  • ১০/১৫৬. সালাম ফিরানোর পর ইমাম মুক্তাদিগণের দিকে ঘুরে বসবেন।
  • ১০/১৫৭. সালামের পরে ইমামের মুসাল্লায় বসে থাকা।
  • ১০/১৫৮. মুসল্লীদের নিয়ে সালাত আদায়ের পর কোন জরুরী কথা মনে পড়লে তাদের ডিঙ্গিয়ে যাওয়া।
  • ১০/১৫৯. সালাত শেষে ডান ও বাম দিকে ফিরে যাওয়া।
  • ১০/১৬০. কাঁচা রসুন, পিঁয়াজ ও দুর্গন্ধযুক্ত মসলা বা তরকারী।
  • ১০/১৬১. শিশুদের উযূ করা, কখন তাদের উপর গোসল ও পবিত্রতা অর্জন আবশ্যক হয় এবং সালাতের জামা‘আতে, দু’ ‘ঈদে এবং জানাযায় তাদের উপস্থিত হওয়া এবং কাতারবন্দী হওয়া।
  • ১০/১৬২. রাতে ও অন্ধকারে মহিলাগণের মসজিদের দিকে বের হওয়া।
  • ১০/১৬৩. ইমামের দাঁড়ানো পর্যন্ত মানুষের অপেক্ষা।
  • ১০/১৬৪. পুরুষদের পিছনে নারীদের সালাত।
  • ১০/১৬৫. ফজরের সালাত শেষে নারীদের তাড়াতাড়ি বাড়ীতে প্রত্যাবর্তন করা এবং মসজিদে তাদের স্বল্পকাল অবস্থান করা।
  • ১০/১৬৬. মসজিদে যাওয়ার জন্য স্বামীর নিকট মহিলার সম্মতি চাওয়া।
  • ১১/ জুমু‘আহ (كتاب الجمعة) ৬৬ টি | ৮৭৬-৯৪১ পর্যন্ত 11/ Friday Prayer
  • ১১/১. জুম্মা ফরয হবার বিবরণ
  • ১১/২. জুমু‘আহর দিন গোসল করার তাৎপর্য। জুমু‘আহর দিবসে শিশু কিংবা নারীদের (সালাতের জন্য) উপস্থিতি কি প্রয়োজন?
  • ১১/৩. জুমু‘আহর জন্য সুগন্ধি ব্যবহার।
  • ১১/৪. জুমু‘আহর মর্যাদা।
  • ১১/৫. পরিচ্ছেদ নেই।
  • ১১/৬. জুমু‘আহর জন্য তৈল ব্যবহার করা।
  • ১১/৮. জুমু‘আহর দিন মিসওয়াক করা।
  • ১১/৯. অন্যের মিস্ওয়াক দিয়ে মিস্ওয়াক করা।
  • ১১/১০. জুমু‘আহর দিন ফজরের সালাতে কী পড়তে হবে?
  • ১১/১১. গ্রামে ও শহরে জুমু‘আহর সালাত।
  • ১১/১২. মহিলা, বালক-বালিকা এবং অন্য যারা জুমু‘আয় উপস্থিত হয় না, তাদের কি গোসল করা জরুরী?
  • ১১/১৩. পরিচ্ছেদ নেই।
  • ১১/১৪. বৃষ্টির কারণে জুমু‘আহর সালাতে উপস্থিত না হবার অবকাশ।
  • ১১/১৫. কতদূর হতে জুমু‘আহর সালাতে আসবে এবং জুমু‘আহ কার উপর ওয়াজিব?
  • ১১/১৬. সূর্য হেলে গেলে জুমু‘আহর সময় হয়।
  • ১১/৭. জুমু‘আহর দিন যখন সূর্যের উত্তাপ প্রখর হয়।
  • ১১/১৮. জুমু‘আহর জন্য পায়ে হেঁটে চলা
  • ১১/১৯. জুমু‘আহর দিন দু’জনের মাঝে ফাঁক করে না।
  • ১১/২০. জুমু‘আহর দিন কোন ব্যক্তি তার ভাইকে উঠিয়ে দিয়ে তার জায়গায় বসবে না।
  • ১১/২১. জুমু‘আহর দিনের আযান।
  • ১১/২২. জুমু‘আহর দিন একজন মুয়ায্যিনের আযান দেয়া।
  • ১১/২৩. ইমাম মিম্বারের উপর বসে জবাব দিবেন, যখন আযানের আওয়ায শ্রবণ করবেন।
  • ১১/২৪. আযানের সময় মিম্বারের উপর বসা।
  • ১১/২৫. খুত্বার সময় আযান।
  • ১১/২৬. মিম্বারের উপর খুত্বাহ দেয়া।
  • ১১/২৭. দাঁড়িয়ে খুতবাহ প্রদান করা।
  • ১১/২৮. খুতবাহর সময় মুসল্লীগণের ইমামের দিকে আর ইমাম মুসল্লীগণের দিকে মুখ করা।
  • ১১/২৯. খুত্বায় আল্লাহর হাম্দের পর ‘আম্মা বা‘দু’ বলা।
  • ১১/৩০. জুমু‘আহর দিন দু’ খুত্বাহর মধ্যখানে বসা।
  • ১১/৩১. মনোযোগের সাথে খুত্বাহ শোনা।
  • ১১/৩২. ইমাম খুতবাহ দেয়ার সময় কাউকে আসতে দেখলে তাকে দু’ রাক‘আত সালাত আদায়ের নির্দেশ দেয়া।
  • ১১/৩৩. ইমাম খুতবাহ দেয়ার সময় যিনি মসজিদে আগমন করবেন তার সংক্ষেপে দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করা।
  • ১১/৩৪. খুতবাহ্য় দু’ হাত উত্তোলন করা।
  • ১১/৩৫. জুমু‘আহর দিন খুত্বায় বৃষ্টির জন্য দু‘আ পাঠ করা।
  • ১১/৩৬. জুমু‘আহর দিন ইমাম খুত্বাহ দেয়ার সময় অন্যকে চুপ করানো।
  • ১১/৩৭. জুমু‘আহর দিনের সে মুহূর্তটি।
  • ১১/৩৮. জুমু‘আহর সালাতে কিছু মুসল্লী যদি ইমামের নিকট হতে চলে যায় তাহলে ইমাম ও অবশিষ্ট মুসল্লীগণের সালাত বৈধ হবে।
  • ১১/৩৯. জুমু‘আহর (ফরয সালাতের) পূর্বে ও পরে সালাত আদায় করা।
  • ১১/৪০. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘অতঃপর যখন সালাত সমাপ্ত হবে তখন তোমরা যমীনে ছড়িয়ে পড়বে এবং আল্লাহর অনুগ্রহ তালাশ করবে।’’ (সূরাহ্ জুমু‘আহ ৬২/১০)
  • ১১/৪১. জুমু‘আহর পরে কায়লুলাহ (দুপুরে শয়ন ও হাল্কা নিদ্রা)।
  • ১২/ খাওফ (শত্রুভীতির অবস্থায় সালাত) (كتاب صلاة الخوف) ৬ টি | ৯৪২-৯৪৭ পর্যন্ত 12/ Fear Prayer
  • ১২/১. খাওফের সালাত (শত্রুভীতির অবস্থায় সালাত)।
  • ১২/২. পদাতিক বা আরোহী অবস্থায় ভয়ের সালাত।
  • ১২/৩. খাওফের সালাতে মুসল্লীগণের একাংশ অন্য অংশকে পাহারা দিবে।
  • ১২/৪. দূর্গ অবরোধ ও শত্রুর মুখোমুখী অবস্থায় সালাত।
  • ১২/৫. শত্রুর পশ্চাদ্ধাবণকারী ও শত্রুতাড়িত ব্যক্তির আরোহী অবস্থায় ও ইঙ্গিতে সালাত আদায় করা।
  • ১২/৬. তাকবীর বলা, ফজরের সালাত সময় হলেই আদায় করা এবং শত্রুর উপর অতর্কিত আক্রমণ ও যুদ্ধাবস্থায় সালাত।
  • ১৩/ দুই’ঈদ (كتاب العيدين) ৪২ টি | ৯৪৮-৯৮৯ পর্যন্ত 13/ The Two Festivals (Eids)
  • ১৩/১. দু’ ‘ঈদ ও এতে সুন্দর পোষাক পরিধান করা।
  • ১৩/২. ‘ঈদের দিন বর্শা ও ঢালের খেলা।
  • ১৩/৩. মুসলিমগণের জন্য উভয় ‘ঈদের রীতিনীতি।
  • ১৩/৪. ‘ঈদুল ফিত্রের দিন বের হবার আগে খাবার খাওয়া।
  • ১৩/৫. কুরবানীর দিন আহার করা।
  • ১৩/৬. মিম্বার না নিয়ে ‘ঈদমাঠে গমন।
  • ১৩/৭. পায়ে হেঁটে বা সওয়ারীতে আরোহণ করে ‘ঈদের জামা‘আতে যাওয়া এবং আযান ও ইক্বামাত ব্যতীত খুতবাহর পূর্বে সালাত আদায় করা।
  • ১৩/৮. ‘ঈদের সালাতের পর খুতবাহ।
  • ১৩/৯. ‘ঈদের জামা‘আতে এবং হারাম শরীফে অস্ত্রবহন করা নিষিদ্ধ।
  • ১৩/১০. ‘ঈদের সালাতের জন্য সকাল সকাল যাত্রা করা।
  • ১৩/১১. তাশরীকের দিনগুলোতে ‘আমলের গুরুত্ব।
  • ১৩/১২. মিনা’র দিনগুলোতে এবং সকালে আরাফাহ্য় যাওয়ার সময় তাকবীর বলা।
  • ১৩/১৩. ‘ঈদের দিন যুদ্ধের হাতিয়ারের সম্মুখে সালাত আদায়।
  • ১৩/১৪. ‘ঈদের দিন ইমামের সামনে বর্শা পুঁতে সালাত আদায় করা।
  • ১৩/১৫. নারীদের ও ঋতুমতীদের ‘ঈদগাহে যাওয়া।
  • ১৩/১৬. বালকদের ‘ঈদমাঠে গমন।
  • ১৩/১৭. ‘ঈদের খুত্বাহ দেয়ার সময় মুসল্লীদের প্রতি ইমামের মুখ করে দাঁড়ানো।
  • ১৩/১৮. ‘ঈদগাহে চিহ্ন রাখা।
  • ১৩/১৯. ‘ঈদের দিন নারীদের প্রতি ইমামের নাসীহাত করা।
  • ১৩/২০. ‘ঈদের সালাতে যাওয়ার জন্য নারীদের ওড়না না থাকলে।
  • ১৩/২১. ‘ঈদমাঠে ঋতুমতী নারীদের আলাদা অবস্থান।
  • ১৩/২২. কুরবানীর দিন ‘ঈদমাঠে নাহর ও যবহ্।
  • ১৩/২৩. ‘ঈদের খুতবাহর সময় ইমাম ও লোকদের কথা বলা এবং খুতবাহর সময় ইমামের নিকট কোন কিছু জিজ্ঞেস করা হলে।
  • ১৩/২৪. ‘ঈদের দিন প্রত্যাবর্তন করার সময় যে ব্যক্তি ভিন্ন পথে আসে।
  • ১৩/২৫. কারো ‘ঈদের নামায ছুটে গেলে সে দু’ রা‘কাআত সালাত আদায় করবে।
  • ১৩/২৬. ‘ঈদের সালাতের আগে ও পরে সালাত আদায় করা।
  • ১৪/ বিতর (كتاب الوتر) ১৫ টি | ৯৯০-১০০৪ পর্যন্ত 14/ Witr Prayer
  • ১৪/১. বিতরের বর্ণনা।*
  • ১৪/২. অধ্যায়ঃ বিতরের ওয়াক্ত।
  • ১৪/৩. বিতরের জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক তাঁর পরিবার-পরিজনকে জাগানো।
  • ১৪/৪. বিতর যেন রাতের সর্বশেষ সালাত হয়।
  • ১৪/৫. সওয়ারী জন্তুর উপর বিতরের সালাত।
  • ১৪/৬. সফর অবস্থায় বিতর।
  • ১৪/৭. রুকূ‘র আগে ও পরে কুনূত পাঠ করা।
  • ১৫/পানি প্রার্থনা (كتاب الاستسقاء) ৩৫ টি | ১০০৫-১০৩৯ পর্যন্ত 15/ Invoking Allah for Rain (Istisqaa)
  • ১৫/১. ইসতিসকা (পানি প্রার্থনা) ও ইসতিসকার জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বের হওয়া।
  • ১৫/২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু‘আ ইউসুফ (‘আ.)-এর যমানার দুর্ভিক্ষের বছরগুলোর মত (এদের উপরেও) কয়েক বছর দুর্ভিক্ষ দিন।
  • ১৫/৩. অনাবৃষ্টির সময় ইমামের নিকট বৃষ্টির জন্য লোকদের দু‘আর আবেদন।
  • ১৫/৪. বৃষ্টির পানি প্রার্থনায় নামাযের চাদর উল্টানো।
  • ১৫/৬. জামে‘ মসজিদে বৃষ্টির জন্য প্রার্থনা।
  • ১৫/৭. কিবলাহর দিকে মুখ না করে জুমু‘আহ’র খুতবায় বৃষ্টির জন্য দু‘আ করা।
  • ১৫/৮. মিম্বরে দাঁড়ানো অবস্থায় বৃষ্টির জন্য দু‘আ।
  • ১৫/৯. বৃষ্টি প্রার্থনার জন্য জুমু‘আহ’র সালাতকে যথেষ্ট মনে করা।
  • ১৫/১০. অধিক বৃষ্টির ফলে রাস্তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে দু‘আ করা।
  • ১৫/১১. বলা হয়েছে, জুমু‘আহর দিবসে বৃষ্টির জন্য দু‘আ করার সময় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামতাঁর চাদর উল্টাননি।
  • ১৫/১২. বৃষ্টির জন্য ইমামকে দু‘আ করার অনুরোধ করা হলে তা প্রত্যাখ্যান না করা।
  • ১৫/১৩. দুর্ভিক্ষের মুহূর্তে মুশরিকরা মুসলিমদের নিকট বৃষ্টির জন্য দু‘আর নিবেদন জানালে।
  • ১৫/১৪. অধিক বর্ষণের সময় এরূপ দু‘আ করা ‘‘যেন পাশের এলাকায় বৃষ্টি হয় আমাদের এলাকায় নয়।’’
  • ১৫/১৫. দাঁড়িয়ে ইস্তিস্কার দু‘আ করা।
  • ১৫/১৬. বৃষ্টি প্রার্থনার সালাতে শব্দ সহকারে কিরাআত পাঠ।
  • ১৫/১৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিভাবে মানুষের দিকে তাঁর পিঠ ফিরিয়েছেন।
  • ১৫/১৮. বৃষ্টি প্রার্থনার সালাত দু’রাক‘আত।
  • ১৫/১৯. ঈদগাহে বৃষ্টির পানি প্রার্থনা।
  • ১৫/২০. বৃষ্টির জন্য দু‘আর মুহূর্তে ক্বিব্লাহ্মুখী হওয়া।
  • ১৫/২১. বৃষ্টির পানি প্রার্থনায় ইমামের সাথে লোকদের হাত উত্তোলন করা।
  • ১৫/২২. বৃষ্টির পানি প্রার্থনায় ইমামের হাত উত্তোলন করা।
  • ১৫/২৩. বৃষ্টিপাতের সময় কী বলতে হয়।
  • ১৫/২৪. বৃষ্টিতে কেউ এমনভাবে ভিজে যাওয়া যে, দাড়ি বেয়ে পানি ঝরলো।
  • ১৫/২৫. যখন বাতাস প্রবাহিত হয়।
  • ১৫/২৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তি, ‘‘আমাকে পূর্ব দিক হতে আগত হাওয়ার মাধ্যমে সাহায্য করা হয়েছে’’।
  • ১৫/২৭. ভূমিকম্প ও কিয়ামতের নিদর্শন সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
  • ১৫/২৮. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘এবং তোমরা মিথ্যারোপকেই তোমাদের উপজীব্য করেছ’’। (সূরাহ্ আল-ওয়াকিয়াহ ৫৬/৮২)
  • ১৫/২৯. কখন বৃষ্টি হবে তা মহান আল্লাহ্ ছাড়া কেউ অবগত নয়।
  • ১৬/ সূর্যগ্রহণ (كتاب الكسوف) ২৭ টি | ১০৪০-১০৬৬ পর্যন্ত 16/ Eclipses
  • ১৬/১. সূর্যগ্রহণের সময় সালাত।
  • ১৬/২. সূর্যগ্রহণের সময় দান-খয়রাত করা।
  • ১৬/৩. সূর্যগ্রহণের সালাতে ‘আস্-সালাতু জামিয়াতুন’ বলে ডাকা।
  • ১৬/৪. সূর্যগ্রহণের সময় ইমামের খুৎবাহ।
  • ১৬/৫. ‘কাসাফাতিশ্ শামসু’ বলবে, না ‘খাসাফাতিশ্ শামসু’ বলবে?
  • ১৬/৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ আল্লাহ্ তা‘আলা সূর্যগ্রহণ দিয়ে তাঁর বান্দাদের হুঁশিয়ার করেন।
  • ১৬/৭. সূর্যগ্রহণের সময় কবরের আযাব হতে পরিত্রাণ চাওয়া।
  • ১৬/৮. সূর্যগ্রহণের সালাতে দীর্ঘ সিজদা্ করা।
  • ১৬/৯. সূর্যগ্রহণ-এর সালাত জামা‘আতের সঙ্গে আদায় করা।
  • ১৬/১০. সূর্যগ্রহণের সময় পুরুষদের সঙ্গে মহিলাদের সালাত।
  • ১৬/১১. সূর্যগ্রহণের সময় ক্রীতদাস মুক্ত করা পছন্দনীয়।
  • ১৬/১২. মসজিদে সূর্যগ্রহণের সালাত।
  • ১৬/১৩. কারো মৃত্যু বা জন্মের জন্যে সূর্যগ্রহণ হয় না।
  • ১৬/১৪. সূর্যগ্রহণের সময় আল্লাহর যিকর।
  • ১৬/১৫. সূর্যগ্রহণের সময় দু‘আ।
  • ১৬/১৬. সূর্যগ্রহণের খুতবাহ্য় ইমামের ‘‘আম্মা-বাদু’’ বলা।
  • ১৬/১৭. চন্দ্রগ্রহণের সালাত।
  • ১৬/১৮. সূর্যগ্রহণের সালাতে প্রথম রাক‘আত হবে দীর্ঘতর।
  • ১৬/১৯. সূর্যগ্রহণের সালাতে শব্দ সহকারে কিরা‘আত পাঠ।
  • ১৭/ কুরআন তিলাওয়াতের সিজদা্ (كتاب سجود القرآن) ১৩ টি | ১০৬৭-১০৭৯ পর্যন্ত 17/ Prostration During Recital of Qur'an
  • ১৭/১. কুরআন তিলাওয়াতের সিজদার নিয়ম।
  • ১৭/২. সূরাহ্ তানযীলুস্-সাজ্দাহ্-এর সিজদা্।
  • ১৭/৩. সূরাহ্ স-দ-এর সিজদা্
  • ১৭/৪. সূরাহ্ আন্ নাজ্ম-এর সিজদা্।
  • ১৭/৫. মুশরিকদের সাথে মুসলিমগণের সিজদা্ করা আর মুশরিকরা অপবিত্র। তাদের উযূ হয় না।
  • ১৭/৬. যিনি সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করলেন অথচ সিজদা্ করলেন না।
  • ১৭/৭. সূরাহ্ ‘ইযাস্ সামাউন্ শাক্কাত’-এর সিজদা্।
  • ১৭/৮. তিলাওয়াতকারীর সিজদার কারণে সিজদা্ করা।
  • ১৭/৯. ইমাম যখন সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করেন তখন লোকের ভীড়।
  • ১৭/১০. যাঁরা অভিমত প্রকাশ করেন যে, আল্লাহ্ তা‘আলা তিলাওয়াতের সিজদা্ আবশ্যক করেননি।
  • ১৭/১১. সালাতে সিজদার আয়াত তিলাওয়াত করে সিজদা্ করা।
  • ১৭/১২. ভীড়ের কারণে সিজদা্ করার স্থান না পেলে।
  • ১৮/ সালাত ক্বাসর করা (كتاب التقصير) ৪০ টি | ১০৮০-১১১৯ পর্যন্ত 18/ Shortening the Prayers (At-Taqseer)
  • ১৮/১. কসর সম্পর্কে বর্ণনা এবং কতদিন অবস্থান পর্যন্ত কসর করবে।
  • ১৮/২. মিনায় সালাত।
  • ১৮/৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজ্জে কত দিন অবস্থান করেছিলেন?
  • ১৮/৪. কত দিনের সফরে সালাত ক্বাসর করবে।
  • ১৮/৫. যখন নিজ আবাসস্থল হতে বের হবে তখন হতেই ক্বাসর করবে।
  • ১৮/৬. সফরে মাগরিবের সালাত তিন রাক‘আত আদায় করা।
  • ১৮/৭. সওয়ারীর উপরে সওয়ারী যে দিকে মুখ করে থাকবে সেদিকে ফিরে নফল সালাত আদায় করা।
  • ১৮/৮. জন্তুর উপর ইঙ্গিতে সালাত আদায় করা।
  • ১৮/৯. ফার্য সালাতের জন্য সওয়ারী হতে অবতরণ করা।
  • ১৮/১০. গাধার উপর (সওয়ার হয়ে) নফল সালাত আদায় করা।*
  • ১৮/১১. সফরকালে ফরয সালাতের আগে ও পরে নফল সালাত আদায় না করা
  • ১৮/১২. সফরে ফরয সালাতের পূর্বে ও পরে নফল আদায় করা
  • ১৮/১৩. সফর অবস্থায় মাগরিব ও ‘ইশা সালাত জমা‘ করা।
  • ১৮/১৪. মাগরিব ও ‘ইশা একত্রে আদায় করলে আযান দিবে, না ইকামাত?
  • ১৮/১৫. সূর্য ঢলে পড়ার আগে সফরে রওয়ানা হলে যুহরের সালাত আসরের সময় পর্যন্ত বিলম্বিত করা।
  • ১৮/১৬. সূর্য ঢলে পড়ার পর সফর আরম্ভ করলে যুহরের সালাত আদায় করার পর সওয়ারীতে আরোহণ করা।
  • ১৮/১৭. উপবিষ্ট ব্যক্তির সালাত।
  • ১৮/১৮. উপবিষ্ট ব্যক্তির ইঙ্গিতে সালাত আদায়।
  • ১৮/১৯. বসে সালাত আদায় করতে না পারলে কাত হয়ে শুয়ে সালাত আদায় করবে।
  • ১৮/২০. বসে সালাত আদায়কারী সুস্থ হয়ে গেলে কিংবা একটু হালকাবোধ করলে, বাকী সালাত (দাঁড়িয়ে) পূর্ণভাবে আদায় করবে।
  • ১৯/ তাহাজ্জুদ (كتاب التهجد) ৬৮ টি | ১১২০-১১৮৭ পর্যন্ত 19/ Prayer at Night (Tahajjud)
  • ১৯/১. রাতের বেলায় তাহজ্জুদ (ঘুম হতে জেগে) সালাত আদায় করা।
  • ১৯/২. রাত জেগে ইবাদত করার গুরুত্ব।
  • ১৯/৩. রাতের সালাতে সিজদা্ দীর্ঘ করা।
  • ১৯/৪. রুগ্ন ব্যক্তির তাহজ্জুদ আদায় না করা।
  • ১৯/৫. তাহজ্জুদ ও নফল ইবাদতের প্রতি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উৎসাহ দান করা, অবশ্য তিনি তা আবশ্যক করেননি।
  • ১৯/৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর তাহজ্জুদের সালাতে দীর্ঘক্ষণ দাঁড়ানোর ফলে তাঁর উভয় পা ফুলে যেতো।
  • ১৯/৭. সাহরীর সময় যে নিদ্রা যায়।
  • ১৯/৮. সাহারীর পর ফজরের সালাত পর্যন্ত জেগে থাকা।
  • ১৯/৯. তাহজ্জুদের সালাত দীর্ঘ করা।
  • ১৯/১০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সালাত কিরূপ ছিল এবং রাতে তিনি কত রাক‘আত সালাত আদায় করতেন ?
  • ১৯/১১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ইবাদাতে রাত জাগরণ এবং তাঁর ঘুমানো আর রাত জাগার যতটুকু রহিত করা হয়েছে।
  • ১৯/১২. রাতে সালাত না আদায় করলে ঘাড়ের পশ্চাদংশে শয়তানের গ্রন্থী বেঁধে দেয়া।
  • ১৯/১৩. সালাত আদায় না করে ঘুমিয়ে পড়লে তার কানে শয়তান পেশাব করে দেয়।
  • ১৯/১৪. রাতের শেষভাগের ও সালাতে দু‘আ করা।
  • ১৯/১৫. যে ব্যক্তি রাতের প্রথমাংশে ঘুমিয়ে থাকে এবং শেষ অংশকে (সালাত ও যিকরের মাধ্যমে) প্রাণবন্ত করে।
  • ১৯/১৬. রমাযানে ও অন্যান্য সময়ে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রাত্রি জেগে ইবাদাত করা।
  • ১৯/১৭. রাতে ও দিনে তাহারাত (পবিত্রতা) হাসিল করার মর্যাদা এবং উযূ করার পর রাতে ও দিনে সালাত আদায়ের ফযীলত।
  • ১৯/১৮. ইবাদাতে কঠোরতা অবলম্বন করা অপছন্দনীয়।
  • ১৯/১৯. রাত জেগে সালাত আদায়ে অভ্যস্ত ব্যক্তির ‘ইবাদাত পরিত্যাগ করা মাকরূহ।
  • ১৯/২০.পরিচ্ছেদ নাই।
  • ১৯/২১. যে ব্যক্তি রাত জেগে সালাত আদায় করে তাঁর ফযীলত।
  • ১৯/২২. দু’ রাক‘আত ফজরের (সুন্নাত) অব্যাহতভাবে আদায় করা।
  • ১৯/২৩. ফজরের দু’ রাক‘আত সুন্নাতের পর ডান কাতে শোয়া।
  • ১৯/২৪. দু’রাক‘আত (ফজরের সুন্নাত) এরপর কথাবার্তা বলা এবং নিদ্রা না যাওয়া।
  • ১৯/২৫. নফল সালাত দু’ দু’ রাক‘আত করে আদায় করা।
  • ১৯/২৬. ফজরের (সুন্নাত) দু’রাক‘আতের পর কথাবার্তা বলা।
  • ১৯/২৭. ফজরের (সুন্নাত) দু’রাক‘আতের হিফাযাত করা আর যারা এ দু’রাক‘আতকে নফল বলেছেন।
  • ১৯/২৮. ফজরের (সুন্নাত) দু’রাক‘আতে কতটুকু কিরা‘আত পড়া প্রয়োজন।
  • ১৯/২৯. ফরয সালাতের পর নফল সালাত
  • ১৯/৩০. ফরযের পর নফল সালাত না আদায় করা
  • ১৯/৩১. সফরে যুহা সালাত আদায় করা।
  • ১৯/৩২. যারা যুহা সালাত আদায় করেন না, তবে বিষয়টিকে প্রশস্ত মনে করেন (কারো ইচ্ছাধীন মনে করেন)।
  • ১৯/৩৩. মুকীম অবস্থায় যুহা সালাত আদায় করা।
  • ১৯/৩৪. যোহরের (ফরযের) পূর্বে দু’রাকআত সালাত
  • ১৯/৩৫. মাগরিবের (ফরয এর) পূর্বে সালাত।
  • ১৯/৩৬. নফল সালাত জামা‘আতের সাথে আদায় করা।
  • ১৯/৩৭. নফল সালাত ঘরের মধ্যে আদায় করা।
  • ২০/ মক্কাহ ও মদীনাহর মসজিদে সালাতের মর্যাদা (كتاب فضل الصلاة فى مسجد مكة والمدينة) ১০ টি | ১১৮৮-১১৯৭ পর্যন্ত 20/ Virtues of Prayer at Masjid Makkah and Madinah
  • ২০/১. মক্কা ও মদীনার মসজিদে সালাতের মর্যাদা।
  • ২০/৩. প্রতি শনিবার যিনি কুবা মসজিদে আগমন করেন।
  • ২০/৪. পদব্রজে কিংবা সওয়ারীতে করে কুবা মসজিদে আগমন করা।
  • ২০/৫. ক্ববর ও (মসজিদে নাবাবীর) মিম্বরের মধ্যবর্তী স্থানের ফযীলত।
  • ২০/৬. বায়তুল মাকদিসের মাসজিদ।
  • ২০/২. কুবা মাসজিদ*
  • ২১/ সালাতের সাথে সংশ্লিষ্ট কাজ (كتاب العمل فى الصلاة) ২৬ টি | ১১৯৮-১২২৩ পর্যন্ত 21/ Actions while Praying
  • ২১/১. সালাতের সাথে সংশ্লিষ্ট কাজে সালাতের মধ্যে হাতের সাহায্য নেয়া।
  • ২১/২. সালাতে কথা বলা নিষিদ্ধ হওয়া।
  • ২১/৩. সালাতে পুরুষদের জন্য যে ‘তাসবীহ্’ ও ‘তাহমীদ’ জায়িয।
  • ২১/৪. সালাতে যে ব্যক্তি প্রত্যক্ষভাবে কারো নাম নিলো অথবা কাউকে সালাম করল অথচ সে তা অবগতও নয়।
  • ২১/৫. সালাতে মহিলাদের ‘তাসফীক’ (হাত তালি দেয়া)।
  • ২১/৬. উদ্ভূত কোন কারণে সালাতে থাকা অবস্থায় পিছনে চলে আসা অথবা সামনে অগ্রসর হওয়া।
  • ২১/৭. মা তার সালাত রত সন্তানকে ডাকলে।
  • ২১/৮. সালাতের মধ্যে কংকর সরানো।
  • ২১/৯. সালাতে সিজদার জন্য কাপড় বিছানো।
  • ২১/১০. সালাতে যে কাজ বৈধ।
  • ২১/১১. সালাতে থাকাকালে পশু ছুটে পালালে।
  • ২১/১২. সালাতে থাকাবস্থায় থু থু নিক্ষেপ করা ও ফুঁ দেয়া।
  • ২১/১৪. মুসল্লীকে সম্মুখে এগোতে অথবা অপেক্ষা করতে বলা হলে সে যদি অপেক্ষা করে তবে এতে গুনাহ নেই।
  • ২১/১৫. সালাতে সালামের উত্তর দিবে না।
  • ২১/১৬. কিছু ঘটলে সালাতে হাত উত্তোলন করা।
  • ২১/১৭. সালাতে কোমরে হাত রাখা।
  • ২১/১৮. সালাতে মুসল্লীর কোন বিষয় কল্পনা করা।
  • ২২/ সাহু সিজদা (كتاب السهو) ১৩ টি | ১২২৪-১২৩৬ পর্যন্ত 22/ Forgetfulness in Prayer
  • ২২/১. ফরয সালাতে দু’রাকআতের পর দাঁড়িয়ে গেলে সিজদায়ে সাহূ প্রসঙ্গে।
  • ২২/২. ভুল বশতঃ সালাত পাঁচ রাক‘আত আদায় করলে।
  • ২২/৩. দ্বিতীয় বা তৃতীয় রাক‘আতে সালাম ফিরিয়ে নিলে সালাতের সিজদার মত বা তার চেয়ে দীর্ঘ দু’টি সিজদা্ করা।
  • ২২/৪. সিজদা্ সাহূর পর তাশাহ্হুদ না পড়লে।
  • ২২/৫. সাজদায়ে সাহূতে তাকবীর বলা।
  • ২২/৬. সালাত তিন রাক‘আত আদায় করা হল না কি চার রাক‘আত, তা মনে করতে না পারলে বসা অবস্থায় দু’টি সিজদা্ করা।
  • ২২/৭. ফরয ও নফল সালাতে ভুল হলে।
  • ২২/৮. সালাতে থাকা অবস্থায় কেউ তার সঙ্গে কথা বললে এবং তা শুনে যদি সে হাত দিয়ে ইশারা করে।
  • ২২/৯. সালাতের মধ্যে ইঙ্গিত করা।
  • ২৩/ জানাযা (كتاب الجنائز) ১৫৮ টি | ১২৩৭-১৩৯৪ পর্যন্ত 23/ Funerals (Al-Janaa'iz)
  • ২৩/১. জানাযা সম্পর্কিত এবং যার শেষ কথা ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু’।
  • ২৩/২. জানাযায় অনুগমনের আদেশ।
  • ২৩/৩. কাফন পরানোর পর মৃত ব্যক্তির নিকট গমন করা
  • ২৩/৪. মৃত ব্যক্তির পরিবার-পরিজনের নিকট তার মৃত্যু সংবাদ পৌঁছানো।
  • ২৩/৫. জানাযার সংবাদ পৌঁছানো।
  • ২৩/৬. সন্তানের মৃত্যুতে সওয়াবের আশায় ধৈর্য ধারণের ফযীলত।
  • ২৩/৭. ক্ববরের নিকট কোন মহিলাকে বলা, ধৈর্য ধর।
  • ২৩/৮. বরই পাতার পানি দিয়ে মৃতকে গোসল ও উযূ করানো।
  • ২৩/৯. বিজোড় সংখ্যায় গোসল দেয়া মুস্তাহাব।
  • ২৩/১০. মৃত ব্যক্তির (গোসল) ডান দিক হতে আরম্ভ করা।
  • ২৩/১১. মৃত ব্যক্তির উযূর স্থানসমূহ।
  • ২৩/১২. পুরুষের ইযার দিয়ে মহিলার কাফন দেয়া যাবে কি?
  • ২৩/১৩. গোসলে শেষবারের কর্পুর ব্যবহার করা।
  • ২৩/১৪. মহিলাদের চুল খুলে দেয়া।
  • ২৩/১৫. মৃতকে কিভাবে কাফন জড়ানো হবে।
  • ২৩/১৬. মহিলাদের চুলকে কি তিনটি বেণীতে ভাগ করা হবে?
  • ২৩/১৭. মহিলার চুল তিনটি বেনী করে তার পিছন দিকে রাখা।
  • ২৩/১৮. কাফনের জন্য সাদা কাপড়।
  • ২৩/১৯. দু’ কাপড়ে কাফন দেয়া।
  • ২৩/২০. মৃত ব্যক্তির জন্য খুশবু ব্যবহার।
  • ২৩/২১. মুহরিমকে কিভাবে কাফন দেয়া হবে?
  • ২৩/২২. সেলাইকৃত বা সেলাইবিহীন কামীস দিয়ে কাফন দেয়া এবং কামীস ছাড়া কাফন দেয়া।
  • ২৩/২৩. জামা ছাড়া কাফন।
  • ২৩/২৪. পাগড়ী ছাড়া কাফন।
  • ২৩/২৫. মৃত ব্যক্তির সমস্ত সম্পদ হতে কাফন দেয়া।
  • ২৩/২৬. একখানা কাপড় ছাড়া আর কোন কাপড় পাওয়া না গেলে।
  • ২৩/২৭. মাথা বা পা ঢাকা যায় এতটুকু ছাড়া অন্য কোন কাফন না পাওয়া গেলে, তা দিয়ে কেবল মাথা ঢাকতে হবে।
  • ২৩/২৮. নাবী (সাঃ)-এর আমলে যে নিজের কাফন তৈরি করে রাখল, অথচ তাঁকে এতে বারণ করা হয়নি।
  • ২৩/২৯. জানাযার পশ্চাতে মহিলাদের অনুগমণ।
  • ২৩/৩০. স্বামী ছাড়া অন্যের জন্য স্ত্রীলোকের শোক প্রকাশ।
  • ২৩/৩১. ক্ববর যিয়ারত।
  • ২৩/৩২. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ পরিবার-পরিজনের কান্নার কারণে মৃত ব্যক্তিকে শাস্তি দেয়া হয়, যদি বিলাপ করা তার অভ্যাস হয়ে থাকে।
  • ২৩/৩৩. মৃতের জন্য বিলাপ করা মাকরূহ।*
  • ২৩/৩৪. পরিচ্ছেদ নেই।
  • ২৩/৩৫. যারা জামার বুক ছিঁড়ে ফেলে তারা আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
  • ২৩/৩৬. সা‘দ ইবনু খাওলা (রাঃ)-এর প্রতি নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর দুঃখ প্রকাশ।
  • ২৩/৩৭. বিপদে মাথা মুন্ডানো নিষেধ।
  • ২৩/৩৮. যারা গাল চাপড়ায় তারা আমাদের অন্তর্ভুক্ত নয়।
  • ২৩/৩৯. বিপদের সময় হায়, ধ্বংস বলা ও জাহিলী যুগের মত চিৎকার করা নিষেধ।
  • ২৩/৪০. যে ব্যক্তি বিপদের সময় এমনভাবে বসে পড়ে যে, তার মধ্যে দুঃখবোধের পরিচয় পাওয়া যায়।
  • ২৩/৪১. বিপদের সময় দুঃখ প্রকাশ না করা।
  • ২৩/৪২. মুসীবতের প্রথম অবস্থায়ই প্রকৃত সবর।
  • ২৩/৪৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বাণীঃ তোমার জন্য আমরা অবশ্যই শোকাভিভূত।
  • ২৩/৪৪. রোগাক্রান্ত ব্যক্তির নিকট কান্নাকাটি করা।
  • ২৩/৪৫. (সরবে) কাঁদা ও বিলাপ নিষিদ্ধ হওয়া এবং তাতে বাধা প্রদান করা।
  • ২৩/৪৬. জানাযার জন্য দন্ডায়মান হওয়া।
  • ২৩/৪৭. জানাযার জন্য দাঁড়ালে কখন বসবে?
  • ২৩/৪৮. যে ব্যক্তি জানাযার পিছে পিছে যায়, সে লোকদের কাঁধ হতে তা নামিয়ে না রাখা পর্যন্ত বসবে না আর বসে পড়লে তাকে দাঁড়াবার নির্দেশ দেয়া হবে।
  • ২৩/৪৯. যে ব্যক্তি ইয়াহূদীর জানাযা দেখে দাঁড়ায়।
  • ২৩/৫০. পুরুষরা জানাযা বহন করবে, স্ত্রীলোকেরা নয়।
  • ২৩/৫১. জানাযার কাজ শীঘ্র সম্পাদন করা।
  • ২৩/৫২. খাটিয়ায় থাকার সময় মৃত ব্যক্তির উক্তিঃ আমাকে নিয়ে এগিয়ে চল।
  • ২৩/৫৩. জানাযার সালাতে ইমামের পিছনে দু’ বা তিন কাতারে দাঁড়ানো।
  • ২৩/৫৪. জানাযার সালাতের কাতার।
  • ২৩/৫৫. জানাযার সালাতে পুরুষদের সঙ্গে বালকদের কাতার।
  • ২৩/৫৬. জানাযার সালাতের নিয়ম।
  • ২৩/৫৭. জানাযার পিছনে পিছনে যাবার ফযীলত।
  • ২৩/৫৮. দাফন হয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা।
  • ২৩/৫৯. জানাযার সালাতে বয়স্কদের সঙ্গে বালকদেরও অংশগ্রহণ করা।
  • ২৩/৬০. মুসল্লা (ঈদগাহ বা নির্ধারিত স্থানে) এবং মসজিদে জানাযার সালাত আদায় করা।
  • ২৩/৬১. ক্ববরের উপরে মাসজিদ বানানো ঘৃণিত কাজ।
  • ২৩/৬২. নিফাসের অবস্থায় মারা গেলে তার জানাযার সালাত।
  • ২৩/৬৩. মহিলা ও পুরুষের (জানাযার সালাতে) ইমাম কোথায় দাঁড়াবেন?
  • ২৩/৬৪. জানাযার সালাতে তাকবীর চারটি।
  • ২৩/৬৫. জানাযার সালাতে সূরা ফাতিহা পাঠ করা।
  • ২৩/৬৬. দাফনের পর ক্ববরকে সম্মুখে রেখে (জানাযার) সালাত আদায়।
  • ২৩/৬৭. মৃত ব্যক্তি (দাফনকারীদের) জুতার আওয়াজ শুনতে পায়।
  • ২৩/৬৮. যে ব্যক্তি বাইতুল মাক্বদিস বা অনুরূপ কোন জায়গায় দাফন হওয়া পছন্দ করেন
  • ২৩/৬৯. রাত্রি কালে দাফন করা।
  • ২৩/৭০. ক্ববরের উপর মাসজিদ তৈরি করা।
  • ২৩/৭১. স্ত্রীলোকের ক্ববরে যে অবতরণ করে।
  • ২৩/৭২. শহীদের জন্য জানাযার সালাত।
  • ২৩/৭৩. দুই বা তিনজনকে একই ক্ববরে দাফন করা।
  • ২৩/৭৪. যাঁরা শহীদগণকে গোসল দেয়া দরকার মনে করেন না।
  • ২৩/৭৫. প্রথমে ক্ববরে কাকে রাখা হবে।
  • ২৩/৭৬. কবরের উপরে ইয্খির বা অন্য কোন প্রকারের ঘাস দেয়া।
  • ২৩/৭৭. কোন কারণে মৃত ব্যক্তিকে ক্ববর বা লাহ্দ হতে বের করা যাবে কি?
  • ২৩/৭৮. ক্ববরকে লাহ্দ ও শাক্ক বানানো।
  • ২৩/৭৯. কোন বালক ইসলাম গ্রহণ করে মারা গেলে তার জন্য (জানাযার) সালাত আদায় করা যাবে কি? বালকের নিকট ইসলামের দাওয়াত দেয়া যাবে কি?
  • ২৩/৮০. মৃত্যুকালে কোন মুশরিক ব্যক্তি ‘লা- ইলা-হা ইল্লাল্লাহু’ বললে।
  • ২৩/৮১. কবরের উপরে খেজুরের ডাল গেড়ে দেয়া।
  • ২৩/৮২. কবরের পাশে কোন মুহাদ্দিসের নসীহত পেশ করা আর তার সহচরদের তার আশে পাশে বসা।
  • ২৩/৮৩. আত্মহত্যাকারী সম্পর্কে যা কিছু এসেছে।
  • ২৩/৮৪. মুনাফিকদের জন্য (জানাযার) সালাত আদায় করা এবং মুশরিকদের জন্য মাগফিরাত কামনা করা অপছন্দনীয় হওয়া।
  • ২৩/৮৫. লোকজন কর্তৃক মৃত ব্যক্তির গুণাবলী বর্ণনা করা।
  • ২৩/৮৬. ক্ববরের ‘আযাব সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ২৩/৮৭. ক্ববরের ‘আযাব হতে আশ্রয় প্রার্থনা করা।
  • ২৩/৮৮. গীবত এবং পেশাবে অসাবধানতার কারণে ক্ববরের ‘আযাব।
  • ২৩/৮৯. মৃত ব্যক্তির সম্মুখে সকাল ও সন্ধ্যায় (জান্নাত ও জাহান্নামে তার আবাসস্থল) পেশ করা হয়।
  • ২৩/৯০. খাটিয়ার উপর থাকাকালীন মৃতের কথা বলা।
  • ২৩/৯১. মুসলিমদের (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) সন্তানদের সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
  • ২৩/৯২. মুশরিকদের (অপ্রাপ্ত বয়স্ক) সন্তানদের সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
  • ২৩/৯৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ২৩/৯৪. সোমবার দিন মৃত্যু।
  • ২৩/৯৫. হঠাৎ মৃত্যু।
  • ২৩/৯৬. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম), আবূ বাকর ও ‘উমার (রাঃ)-এর ক্ববর সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ২৩/৯৭. মৃতদের গালি দেয়া নিষেধ।
  • ২৩/৯৮. মৃতদের দোষ-ত্রুটি আলোচনা করা।
  • ২৪/ যাকাত (كتاب الزكاة) ১১৮ টি | ১৩৯৫-১৫১২ পর্যন্ত 24/ Obligatory Charity Tax (Zakat)
  • ২৪/১. যাকাত ওয়াজিব হওয়া প্রসঙ্গে ।
  • ২৪/২. যাকাত দেয়ার উপর বায়‘আত।
  • ২৪/৩. যাকাত প্রদানে অস্বীকারকারীর গুনাহ।
  • ২৪/৪. যে সম্পদের যাকাত দেয়া হয় তা কানয (জমাকৃত সম্পদ) নয়।
  • ২৪/৫. যথাস্থানে ধন-সম্পদ খরচ করা।
  • ২৪/৮. হালাল উপার্জন থেকে সদাকাহ প্রদান করা।
  • ২৪/৯. ফিরিয়ে দেয়ার পূর্বেই সদাকাহ করা
  • ২৪/১০. তোমরা জাহান্নাম থেকে বাঁচ, এক টুকরা খেজুর অথবা অল্প কিছু সদাকাহ করে হলেও।
  • ২৪/১১. কোন্ প্রকারের সদাকাহ (দান-খয়রাত) উত্তম; সুস্থ, কৃপণ কর্তৃক সদাকাহ প্রদান।
  • ২৪/১৪. না জেনে কোন ধনী ব্যক্তিকে সদাকাহ প্রদান করলে।
  • ২৪/১৫. নিজের অজান্তে কেউ তার পুত্রকে সদাকাহ দিলে।
  • ২৪/১৬. ডান হাতে সদাকাহ প্রদান করা।
  • ২৪/১৭. যে ব্যক্তি স্বহস্তে সদাকাহ প্রদান না করে খাদেমকে তা দেয়ার নির্দেশ দেয়।
  • ২৪/১৮. প্রয়োজনের অতিরিক্ত সম্পদ থাকা ব্যতীত সদাকাহ নেই।
  • ২৪/২০. যে ব্যক্তি যথাশীঘ্র সদাকাহ দেয়া পছন্দ করে।
  • ২৪/২১. সদাকাহ দেয়ার জন্য উৎসাহ প্রদান ও সুপারিশ করা।
  • ২৪/২২. সাধ্যানুসারে সদাকাহ করা।
  • ২৪/২৩. সদাকাহ গুনাহ মিটিয়ে দেয়।
  • ২৪/২৪. মুশরিক থাকাকালে সদাকাহ করার পর যে ইসলাম গ্রহণ করে (তার সদাকাহ কবূল হবে কি না)
  • ২৪/২৫. মালিকের নির্দেশে ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত খাদিমের সদাকাহ করার প্রতিদান
  • ২৪/২৬. ফাসাদের উদ্দেশ্য ব্যতীত স্ত্রী তার স্বামীর গৃহ (সম্পদ) হতে কিছু সদাকাহ প্রদান করলে বা আহার করালে স্ত্রী এর প্রতিদান পাবে।
  • ২৪/২৭. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ অতঃপর যে ব্যক্তি দান করেছে এবং আল্লাহকে ভয় করেছে আর ভাল কথাকে সত্য বলে বুঝেছে, তবে আমি তাকে শান্তির উপকরণ প্রদান করব। আর যে ব্যক্তি কার্পণ্য করেছে এবং বেপরোয়া হয়েছে আর ভাল কথাকে অবিশ্বাস করেছে, ফলতঃ আমি তাকে ক্লেশদায়ক বস্তুর জন্য আসবাব প্রদান করব। (আল-লাইলঃ ৫-৯) হে আল্লাহ! তার দানে উত্তম প্রতিদান দিন
  • ২৪/২৮. সদাকাহকারী ও কৃপণের উপমা।
  • ২৪/৩০. সদাকাহ করা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। কারো কাছে সদাকাহ করার মত কিছু না থাকলে সে যেন নেক কাজ করে।
  • ২৪/৩১. যাকাত ও সদাকাহ দানের পরিমাণ কত হবে এবং যে ব্যক্তি বকরী সদাকাহ করে
  • ২৪/৩২. রৌপ্যের যাকাত।
  • ২৪/৩৩. পণ্যদ্রব্যের যাকাত আদায় করা।
  • ২৪/৩৪. আলাদা আলাদা সম্পদকে একত্রিত করা যাবে না। আর একত্রিতগুলো আলাদা করা যাবে না
  • ২৪/৩৫. দুই অংশীদার (এর একজনের নিকট হতে সমুদয় মালের যাকাত উসুল করা হলে) একজন অপরজন হতে তার প্রাপ্য অংশ আদায় করে নিবে।
  • ২৪/৩৬. উটের যাকাত।
  • ২৪/৩৭. যার উপর বিন্তু মাখায যাকাত দেয়া ওয়াজিব হয়েছে অথচ তার কাছে তা নেই
  • ২৪/৩৮. বকরীর যাকাত।
  • ২৪/৩৯. অধিক বয়সে দাঁত পড়া বৃদ্ধ ও ত্রুটিপূর্ণ বকরী গ্রহণ করা যাবে না, পাঁঠাও গ্রহণ করা হবে না তবে মালিক ইচ্ছা করলে (পাঁঠা) দিতে পারে।
  • ২৪/৪০. বকরি (চার মাস বয়সের মাদী) বাচ্চা যাকাত হিসেবে গ্রহণ করা।
  • ২৪/৪১. যাকাতের ক্ষেত্রে মানুষের উত্তম মাল নেয়া হবে না।
  • ২৪/৪২. পাঁচ উটের কমে যাকাত নেই।
  • ২৪/৪৩. গরুর যাকাত।
  • ২৪/৪৪. নিকটাত্মীয়দেরকে যাকাত দেয়া।
  • ২৪/৪৫. মুসলিমের উপর তার ঘোড়ায় কোন যাকাত নেই।
  • ২৪/৪৬. মুসলিমের উপর তার গোলামের যাকাত নেই।
  • ২৪/৪৭. ইয়াতীমকে সদাকাহ দেয়া।
  • ২৪/৪৮. স্বামী ও পোষ্য ইয়াতীমকে যাকাত দেয়া।
  • ২৪/৪৯. আল্লাহর বাণীঃ দাসমুক্তির জন্য, ঋণ ভারাক্রান্তদের জন্য ও আল্লাহর পথে। (আত-তাওবাহঃ ৬০)
  • ২৪/৫০. চাওয়া হতে বিরত থাকা
  • ২৪/৫১. যাকে আল্লাহ সওয়াল ও অন্তরের লোভ ব্যতীত কিছু দান করেন।
  • ২৪/৫২. সম্পদ বাড়ানোর জন্য যে মানুষের কাছে সওয়াল করে।
  • ২৪/৫৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা মানুষের কাছে নাছোড় হয়ে যাচ্ঞা করে না- (আল-বাকারাঃ ২৭৩)। আর ধনী হওয়ার পরিমাণ কত?
  • ২৪/৫৪. খেজুরের পরিমাণ আন্দাজ করা।
  • ২৪/৫৫. বৃষ্টির পানি ও প্রবাহিত পানি দ্বারা সিক্ত ভূমির উৎপাদিত ফসলের উপর ‘উশর।
  • ২৪/৫৬. পাঁচ ওয়াসাক-এর কম উৎপাদিত পণ্যের যাকাত নেই।
  • ২৪/৫৭. যখন খেজুর সংগ্রহ করা হবে তখন যাকাত দিতে হবে এবং ছোট বাচ্চাকে যাকাতের খেজুর নেয়ার অনুমতি দেয়া যাবে কি?
  • ২৪/৫৮. এমন ফল বা গাছ (ফলসহ) অথবা (ফসল সহ) জমি, কিংবা শুধু (জমির) ফসল বিক্রয় করা, যেগুলোর উপর যাকাত বা ‘উশর ফার্য হয়েছে, অতঃপর ঐ যাকাত বা ‘উশর অন্য ফল বা ফসল দ্বারা আদায় করা বা এমন ধরনের ফল বিক্রয় করা যেগুলোর উপর সদাকাহ ফার্য হয়নি।
  • ২৪/৫৯. নিজের সদাকাহ কৃত বস্তু ক্রয় করা যায় কি?
  • ২৪/৬০. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-ও তাঁর বংশধরদেরকে সদাকাহ দেয়া সম্পর্কে আলোচনা।
  • ২৪/৬১. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সহধর্মিণীদের আযাদকৃত দাস-দাসীদেরকে সদাকাহ দেয়া।
  • ২৪/৬২. সদাকাহর প্রকৃতি পরিবর্তিত হলে।
  • ২৪/৬৩. ধনীদের হতে সদাকাহ গ্রহণ করা এবং যে কোন স্থানের অভাবগ্রস্তদের মধ্যে বিতরণ করা।
  • ২৪/৬৪. সদাকাহ প্রদানকারীর জন্য ইমামের কল্যাণ কামনা ও দু‘আ।
  • ২৪/৬৫. সাগর হতে যে সম্পদ সংগ্রহ করা হয়।
  • ২৪/৬৬. রিকাযে (ভূ-গর্ভস্থ সম্পদ) এক-পঞ্চমাংশ।
  • ২৪/৬৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ এবং যে সব কর্মচারী যাকাত আদায় করে- (তাওবাহঃ ৬০) এবং ইমামের নিকট যাকাত আদায়কারীর হিসাব প্রদান।
  • ২৪/৬৮. মুসাফিরের জন্য যাকাতের উট ও তার দুধ ব্যবহার করা।
  • ২৪/৬৯. যাকাতের উটে ইমামের নিজ হাতে চিহ্ন দেয়া।
  • ২৪/৭০. সাদাকাতুল ফিতর ফরয হওয়া প্রসঙ্গে
  • ২৪/৭১. মুসলিমদের গোলাম ও আমাদের উপর সদাকাতুল ফিতর প্রযোজ্য।
  • ২৪/৭২. সদাকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা‘ যব।
  • ২৪/৭৩. সদাকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা’ খাদ্য।
  • ২৪/৭৪. সদাকাতুল ফিতরের পরিমাণ এক সা‘ খেজুর।
  • ২৪/৭৫. (সদাকাতুল ফিতরের পরিমাণ) এক সা‘ কিসমিস।
  • ২৪/৭৬. ঈদের সালাতের পূর্বেই সদাকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে।
  • ২৪/৭৭. আযাদ ও গোলামের পক্ষ হতে সদাকাতুল ফিতর আদায় করতে হবে।
  • ২৪/৭৮. অপ্রাপ্ত বয়স্ক ও প্রাপ্ত বয়স্কদের পক্ষ হতে সদাকাতুল ফিতর আদায় করা কর্তব্য্য
  • ২৫/ হাজ্জ (হজ্জ/হজ) (كتاب الحج) ২৬০ টি | ১৫১৩-১৭৭২ পর্যন্ত 25/ Hajj (Pilgrimage)
  • ২৫/১. হজ্জ ফরয হওয়া ও এর ফযীলত
  • ২৫/২. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তারা তোমার নিকট আসবে পদব্রজে ও সর্বপ্রকার ক্ষীণকায় উষ্ট্রে আরোহণ করে, তারা আসবে দূর-দূরান্তের পথ অতিক্রম করে যাতে তারা তাদের কল্যাণময় স্থানগুলোয় উপস্থিত হতে পারে।’’ (আল-হজ্জঃ ২৭)
  • ২৫/৩. উটের হাওদায় আরোহণ করে হজ্জে গমন।
  • ২৫/৪. হজ্জে মাবরুর কবূলকৃত হজ্জের ফযীলত।
  • ২৫/৫. হজ্জ ও ‘উমরাহ’র মীকাত (ইহরাম বাঁধার স্থান) নির্ধারণ।
  • ২৫/৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা পাথেয়ের ব্যবস্থা কর। আর তাকওয়াই হল শ্রেষ্ঠ পাথেয়। (আল-বাকারাঃ ১৯৭)
  • ২৫/৭. মক্কাহবাসীদের জন্য হজ্জ ও ‘উমরাহ’র ইহরাম বাঁধার স্থান।
  • ২৫/৮. মদীনাহবাসীদের মীকাত ও তারা যুল-হুলাইফাহ পৌঁছার আগে ইহরাম বাঁধবে না।
  • ২৫/৯. সিরিয়াবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
  • ২৫/১০. নজ্দবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
  • ২৫/১১. মীকাতের অভ্যন্তরের অধিবাসীদের ইহরাম বাঁধার স্থান।
  • ২৫/১২. ইয়ামানবাসীদের মীকাত।
  • ২৫/১৩. যাতু ‘ইর্ক হল ইরাকবাসীদের মীকাত।
  • ২৫/১৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ২৫/১৫. (হজ্জের সফরে) ‘শাজারা’-এর রাস্তা দিয়ে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মদীনাহ হতে গমন
  • ২৫/১৬. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ ‘আকীক বরকতপূর্ণ উপত্যকা।
  • ২৫/১৭. (ইহরামের) কাপড়ে খালুক বা সুগন্ধি লেগে থাকলে তিনবার ধৌত করা।
  • ২৫/১৮. ইহরাম বাঁধাকালে সুগন্ধি ব্যবহার ও কোন্ প্রকার কাপড় পরে ইহরাম বাঁধবে এবং চুল দাড়ি আঁচড়াবে ও তেল ব্যবহার করবে।
  • ২৫/১৯. যে চুলে আঠালো বস্তু লাগিয়ে ইহরাম বাঁধে।
  • ২৫/২০. যুল-হুলাইফার মসজিদের নিকটে ইহরাম বাঁধা।
  • ২৫/২১. মুহরিম ব্যক্তি যে প্রকার কাপড় পরিধান করবে না।
  • ২৫/২২. হজ্জের সফরে বাহনে একাকী আরোহণ করা ও অপরের সঙ্গে আরোহণ করা।
  • ২৫/২৩. মুহরিম ব্যক্তি কোন্ ধরনের কাপড়, চাদর ও লুঙ্গি পরিধান করবে।
  • ২৫/২৪. সকাল পর্যন্ত যুল-হুলাইফায় রাত্রি অতিবাহিত করা।
  • ২৫/২৫. উচ্চৈঃস্বরে তালবিয়া পড়া।
  • ২৫/২৬. তালবিয়া পাঠ করা।
  • ২৫/২৭. তালবিয়া পড়ার আগে সওয়ারীতে আরোহণকালে তাহমীদ, তাসবীহ ও তাকবীর পড়া
  • ২৫/২৮. সওয়ারী আরোহীকে নিয়ে সোজা দাঁড়িয়ে গেলে তালবিয়া পড়া।
  • ২৫/২৯. কিবলামুখী হয়ে তালবিয়া পড়া।
  • ২৫/৩০. নিম্নভূমিতে অবতরণকালে তালবিয়া পড়া।
  • ২৫/৩১. ঋতু ও প্রসবোত্তর স্রাব অবস্থায় মহিলাগণ কিভাবে ইহরাম বাঁধবে?
  • ২৫/৩২. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর জীবদ্দশায় তাঁর ইহরামের মত যিনি ইহরাম বেঁধেছেন।
  • ২৫/৩৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘হজ্জ হয় সুবিদিত মাসগুলোতে। অতঃপর যে কেউ এ মাসগুলোতে হজ্জ করা স্থির করে, তার জন্য হজ্জের সময়ে স্ত্রী সম্ভোগ, অন্যায় আচরণ ও কলহ বিবাদ বিধেয় নয়’’- (আল-বাকারাঃ ১৯৭)।
  • ২৫/৩৪. তামাত্তু‘, ‘ক্বিরান ও ইফরাদ হজ্জ করা এবং যার সঙ্গে কুরবানীর জন্তু নেই তার জন্য হজ্জের ইহরাম পরিত্যাগ করা
  • ২৫/৩৫. হজ্জ-এর নামোল্লেখ করে যে ব্যক্তি তালবিয়া পাঠ করে।
  • ২৫/৩৬. নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর যুগে হজ্জে তামাত্তু‘।
  • ২৫/৩৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ তা (হজ্জে তামাত্তু‘) তাদের জন্য, যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের (সীমানার) মধ্যে বসবাস করে না। (আল-বাকারাঃ ১৯৬)
  • ২৫/৩৮. মক্কাহ্য় প্রবেশকালে গোসল করা।
  • ২৫/৩৯. দিবাভাগে ও রাত্রিকালে মক্কায় প্রবেশ করা।
  • ২৫/৪০. কোন্ দিক হতে মক্কাহ্য় প্রবেশ করবে।
  • ২৫/৪১. কোন্ দিক দিয়ে মক্কাহ্ হতে বের হবে।
  • ২৫/৪২. মক্কাহ্ ও তার ঘরবাড়ির ফযীলত।
  • ২৫/৪৩. হারমের ফযীলত।
  • ২৫/৪৪. কাউকে মক্কাহ্য় অবস্থিত বাড়ির (ও জমির) ওয়ারিশ বানানো,
  • ২৫/৪৫. নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মক্কাহ্য় অবতরণ।
  • ২৫/৪৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ২৫/৪৮. কা’বা গিলাফ দ্বারা আবৃত করা।
  • ২৫/৪৯. কা‘বা ঘর ধ্বংস করা।
  • ২৫/৫০. হাজরে আসওয়াদ সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ২৫/৫১. কা‘বা ঘরের দরজা বন্ধ করা এবং কা‘বা ঘরের ভিতর যেখানে ইচ্ছা সালাত আদায় করা।
  • ২৫/৫২. কা‘বার অভ্যন্তরে সালাত আদায় করা।
  • ২৫/৫৩. কা‘বার অভ্যন্তরে যে প্রবেশ করেনি।
  • ২৫/৫৪. কা‘বা ঘরের অভ্যন্তরে চতুর্দিকে তাকবীর ধ্বনি দেয়া।
  • ২৫/৫৫. রামল কিভাবে শুরু হয়েছিল।
  • ২৫/৫৬. মক্কাহ্য় আগমনের পরই তাওয়াফের প্রারম্ভে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন ও স্পর্শ করা এবং তিন চক্করে রামল করা।
  • ২৫/৫৭. হজ্জ ও ‘উমরাতে রামল করা।
  • ২৫/৫৮. লাঠি বা ছড়ির মাধ্যমে হাজরে আসওয়াদ চুম্বন করা।
  • ২৫/৫৯. যে কেবল দুই ইয়ামানী রুকনকে চুম্বন করে।
  • ২৫/৬০. হাজরে আসওয়াদকে চুম্বন করা।
  • ২৫/৬১. হাজরে আসওয়াদের নিকটে পৌঁছে তার দিকে ইঙ্গিত করা।
  • ২৫/৬২. হাজরে আসওয়াদ-এর নিকটে তাকবীর পাঠ করা।
  • ২৫/৬৩. মক্কাহ্য় আগমন করে গৃহে প্রত্যাবর্তনের পূর্বে বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করা। অতঃপর দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করে সাফার দিকে (সা‘য়ী করতে) যাওয়া।
  • ২৫/৬৪. পুরুষের সঙ্গে নারীদের তাওয়াফ করা।
  • ২৫/৬৫. তাওয়াফ করার সময় কথাবার্তা বলা।
  • ২৫/৬৬. তাওয়াফের সময় রশি দিয়ে কাউকে টানতে দেখলে বা অশোভনীয় কোন কিছু দেখলে তা হতে বাধা প্রদান করবে।
  • ২৫/৬৭. উলঙ্গ হয়ে বাইতুল্লাহর তাওয়াফ করবে না এবং কোন মুশরিক হজ্জ করবে না।
  • ২৫/৬৯. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) তাওয়াফের সাত চক্কর পর দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করেছেন।
  • ২৫/৭০. প্রথমবার তাওয়াফ (তাওয়াফে কুদুম)-এর পর ‘আরাফাতে গিয়ে সেখান থেকে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত বাইতুল্লাহর নিকটবর্তী না হওয়া (তাওয়াফ না করা)।
  • ২৫/৭১. তাওয়াফের দু’রাক‘আত সালাত মাসজিদুল হারামের বাইরে আদায় করা।
  • ২৫/৭২. তাওয়াফের দু’রাক‘আত সালাত মাকামে ইবরাহীমের পশ্চাতে আদায় করা।
  • ২৫/৭৩. ফজর ও ‘আসর-এর (সালাতের) পর তাওয়াফ করা।
  • ২৫/৭৪. অসুস্থ ব্যক্তির আরোহী হয়ে তাওয়াফ করা।
  • ২৫/৭৫. হাজীদেরকে পানি পান করানো।
  • ২৫/৭৬. যমযম সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ২৫/৭৭. কিরান হজ্জকারীর তাওয়াফ।
  • ২৫/৭৮. উযূ সহকারে তাওয়াফ করা।
  • ২৫/৭৯. সাফা ও মারওয়ার মাঝে সা‘য়ী করা অবশ্য কর্তব্য এবং এ দু’টিকে আল্লাহর নিদর্শন বানানো হয়েছে।
  • ২৫/৮০. সাফা ও মারওয়ার মধ্যে সা‘ঈ করা প্রসঙ্গে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ২৫/৮১. ঋতুমতী নারীর বাইতুল্লাহর তাওয়াফ ছাড়া হজ্জের অন্য সকল কার্য সম্পাদন করা এবং উযূ ব্যতীত সাফা ও মারওয়ার মাঝে সা‘ঈ করা।
  • ২৫/৮৩. তারবিয়ার দিন (যিলহজ্জ মাসের আট তারিখে) হাজী কোন্ স্থানে যুহরের সালাত আদায় করবে?
  • ২৫/৮৪. মিনায় সালাত আদায় করা।
  • ২৫/৮৫. ‘আরাফার দিবসে সওম।
  • ২৫/৮৬. সকালে মিনা হতে ‘আরাফা যাওয়ার সময় তালবিয়া ও তাকবীর পাঠ করা।
  • ২৫/৮৭. ‘আরাফার দিনে দুপুরে অবস্থান স্থলে গমন করা।
  • ২৫/৮৮. ‘আরাফায় সওয়ারীর উপর অবস্থান করা।
  • ২৫/৮৯. ‘আরাফায় দু’ সালাত একসঙ্গে আদায় করা।
  • ২৫/৯০. ‘আরাফার খুতবা সংক্ষিপ্ত করা।
  • ২৫/৯১. ‘আরাফায় অবস্থান করা।
  • ২৫/৯২. ‘আরাফা হতে প্রত্যাবর্তনে চলার গতি।
  • ২৫/৯৩. ‘আরাফা ও মুযদালিফার মধ্যবর্তী স্থানে অবতরণ করা।
  • ২৫/৯৪. (‘আরাফাহ হতে) ফিরে আসার সময় নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ধীরে চলার আদেশ দিতেন এবং তাদের প্রতি চাবুকের সাহায্যে ইঙ্গিত করতেন।
  • ২৫/৯৫. মুযদালিফায় দু’ ওয়াক্ত সালাত একসঙ্গে আদায় করা।
  • ২৫/৯৬. দু’ ওয়াক্ত সালাত একসঙ্গে আদায় করা এবং দুয়ের মধ্যে কোন নফল সালাত আদায় না করা
  • ২৫/৯৭. মাগরিব এবং ‘ইশা উভয় সালাতের জন্য আযান ও ইক্বামাত দেয়া।
  • ২৫/৯৮. যারা পরিবারের দুর্বল লোকদের রাত্রে পূর্বে প্রেরণ করে মুযদালিফায় অবস্থান করে ও দু‘আ করে এবং পূর্বে প্রেরণ করবে চন্দ্র অস্তমিত হওয়ার পর।
  • ২৫/৯৯. মুযদালিফায় ফজরের সালাত কখন আদায় করবে?
  • ২৫/১০০. মুযদালিফা থেকে কখন যাত্রা করবে ?
  • ২৫/১০১. কুরবানীর দিবসে সকালে জামরায়ে ‘আকাবাতে কঙ্কর নিক্ষেপের সময় তাকবীর ও তালবিয়া পাঠ করা এবং চলার পথে কাউকে সওয়ারীতে পেছনে বসানো।
  • ২৫/১০২. ‘‘আর তোমাদের মধ্যে যারা হজ্জ ও ‘উমরাহ একত্রে একই সঙ্গে পালন করতে চায়, তাহলে যা কিছু সহজলভ্য, তা দিয়ে কুরবানী করাই তার উপর কর্তব্য। বস্তুত যারা কুরবানীর পশু পাবে না, তারা হজ্জের দিনগুলোর মধ্যে তিনটি সওম পালন করবে এবং সাতটি পালন করবে ফিরে যাবার পর। এভাবে দশটি সিয়াম পূর্ণ হয়ে যাবে। এ নির্দেশটি তাদের জন্য যাদের পরিবার-পরিজন মাসজিদুল হারামের আশেপাশে বসবাস করে না।’’ (আল-বাকারাঃ ১৯৬)
  • ২৫/১০৩. কুরবানীর উটের পিঠে আরোহণ করা। আল্লাহর বাণীঃ
  • ২৫/১০৪. যে ব্যক্তি কুরবানীর জন্তু সাথে নিয়ে যায়।
  • ২৫/১০৫. রাস্তা হতে কুরবানীর পশু ক্রয় করা।
  • ২৫/১০৬. যে ব্যক্তি যুল-হুলায়ফা হতে (কুরবানীর পশুকে) ইশ্‘আর এবং কিলাদা করে পরে ইহরাম বাঁধে।
  • ২৫/১০৭. উট এবং গরুর জন্য কিলাদা পাকানো।
  • ২৫/১০৮. কুরবানীর পশুকে ইশ‘আর করা।
  • ২৫/১০৯. যে নিজ হস্তে কিলাদা বাঁধে।
  • ২৫/১১০. বকরীর গলায় কিলাদা ঝুলান।
  • ২৫/১১১. পশম বা তুলার কিলাদা (মালা)
  • ২৫/১১২. জুতার কিলাদা লটকানো।
  • ২৫/১১৩. কুরবানীর উটের পিঠে আচ্ছাদন পরানো।
  • ২৫/১১৪. যে ব্যক্তি রাস্তা হতে কুরবানীর জন্তু ক্রয় করে ও তার গলায় কিলাদা বাঁধে।
  • ২৫/১১৫. স্ত্রীদের পক্ষ হতে তাদের আদেশ ছাড়াই স্বামী কর্তৃক গরু কুরবানী করা।
  • ২৫/১১৬. মিনাতে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কুরবানী করার জায়গায় কুরবানী করা।
  • ২৫/১১৭. যে ব্যক্তি নিজ হস্তে কুরবানী করে।
  • ২৫/১১৮. বাঁধা অবস্থায় উট কুরবানী করা।
  • ২৫/১১৯. উটকে দাঁড় করিয়ে কুরবানী করা।
  • ২৫/১২০. কুরবানীর জন্তুর কিছুই কসাইকে দেয়া যাবে না।
  • ২৫/১২১. কুরবানীর পশুর চামড়া সদাকাহ করা।
  • ২৫/১২২. কুরবানীর পশুর পিঠের আচ্ছাদন সদাকাহ করা।
  • ২৫/১২৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ২৫/১২৪. কী পরিমাণ কুরবানীর গোশত ভক্ষণ করবে এবং কী পরিমাণ সদাকাহ করবে?
  • ২৫/১২৫. মাথা মুন্ডানোর পূর্বে কুরবানী করা।
  • ২৫/১২৬. ইহরামের সময় মাথায় আঠালো দ্রব্য লাগান ও মাথা মুন্ডানো।
  • ২৫/১২৭. হালাল হওয়ার সময় মাথার চুল মুন্ডন করা ও ছাঁটা।
  • ২৫/১২৮. ‘উমরাহ আদায়ের পর তামাত্তু‘ হজ্জ সম্পাদনকারীর চুল ছাঁটা।
  • ২৫/১২৯. কুরবানীর দিবসে তাওয়াফে যিয়ারাহ সম্পাদন করা।
  • ২৫/১৩০. ভুলবশত বা অজ্ঞতার কারণে কেউ যদি সন্ধ্যার পর কংকর মারে অথবা কুরবানীর পশু যবহ করার পূর্বে মাথা মুন্ডন করে ফেলে।
  • ২৫/১৩১. জামারার নিকট সওয়ারীতে আরোহিত অবস্থায় ফাতোয়া প্রদান করা।
  • ২৫/১৩২. মিনার দিবসগুলোতে খুৎবাহ প্রদান করা।
  • ২৫/১৩৩. (হাজীদের) পানি পান করানোর ব্যবস্থাকারী ও অন্যান্যরা মিনার রাত্রিগুলিতে মক্কাহ্য় অবস্থান করতে পারে কি?
  • ২৫/১৩৪. কঙ্কর নিক্ষেপ।
  • ২৫/১৩৫. বাতন ওয়াদী তথা (উপত্যকার নীচুস্থান) হতে কঙ্কর নিক্ষেপ।
  • ২৫/১৩৬. জামরায় সাতটি কংকর নিক্ষেপ।
  • ২৫/১৩৭. বাইতুল্লাহকে বাম দিকে রেখে জামরায়ে ‘আকাবায় কংকর নিক্ষেপ।
  • ২৫/১৩৮. প্রতিটি কংকরের সঙ্গে তাকবীর পাঠ।
  • ২৫/১৪০. অপর দুই জামরায় কংকর নিক্ষেপ করে সমতল ভূমিতে গিয়ে কিবলামুখী হয়ে দাঁড়ানো।
  • ২৫/১৪১. নিকটবর্তী এবং মধ্যবর্তী জামরার নিকট দুই হস্ত উত্তোলন করা।
  • ২৫/১৪২. দুই জামরার নিকটে দু‘আ করা।
  • ২৫/১৪৩. কংকর নিক্ষেপের পর সুগন্ধি ব্যবহার এবং তাওয়াফে যিয়ারতের পূর্বে মাথা মুন্ডন
  • ২৫/১৪৪. বিদায়ী তাওয়াফ।
  • ২৫/১৪৫. তাওয়াফে যিয়ারতের পর কোন স্ত্রী লোকের ঋতু আসলে।
  • ২৫/১৪৬. (মিনা হতে) ফেরার দিন আবতাহ নামক স্থানে ‘আসর সালাত আদায় করা।
  • ২৫/১৪৭. মুহাসসাব।
  • ২৫/১৪৮. মক্কাহ্য় প্রবেশের পূর্বে যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরণ এবং
  • ২৫/১৪৯. মক্কাহ্ হতে প্রত্যাবর্তনের সময় যু-তুয়া উপত্যকায় অবতরণ করা।
  • ২৫/১৫০. (হজ্জের) মৌসুমে ব্যবসা করা এবং জাহিলী যুগের বাজারগুলোতে ক্রয়-বিক্রয় করা
  • ২৫/১৫১. মুহাসসাব হতে শেষ রাতে যাত্রা করা।
  • ২৬/ উমরাহ (كتاب العمرة) ৩৩ টি | ১৭৭৩-১৮০৫ পর্যন্ত 26/ Umrah (Minor pilgrimage)
  • ২৬/১. ‘উমরাহ (আদায়) ওয়াজিব হওয়া এবং তার ফযীলত।
  • ২৬/২. যে ব্যক্তি হজ্জ আদায়ের পূর্বে ‘উমরাহ সম্পাদন করল।
  • ২৬/৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কতবার ‘উমরাহ করেছেন?
  • ২৬/৪. রামাযান মাসে ‘উমরাহ আদায় করা।
  • ২৬/৫. মুহাসসাবের রাত্রিতে ও অন্য সময়ে ‘উমরাহ আদায় করা।
  • ২৬/৬. তান‘ঈম হতে ‘উমরাহ করা।
  • ২৬/৭. হজ্জের পর কুরবানী ব্যতীত ‘উমরাহ আদায় করা।
  • ২৬/৮. কষ্ট অনুপাতে ‘উমরাহ’র আজর (নেকী)।
  • ২৬/৯. ‘উমরাহ আদায়কারী ‘উমরাহ’র তাওয়াফ করেই রওয়ানা হলে, তা কি তার জন্য বিদায়ী তাওয়াফের বদলে যথেষ্ট হবে?
  • ২৬/১০. হজ্জে যে সকল কাজ করতে হয় ‘উমরাতেও তাই করবে।
  • ২৬/১১. ‘উমরাহ আদায়কারী কখন হালাল হবে (ইহরাম খুলবে)?
  • ২৬/১২. হজ্জ, ‘উমরাহ ও যুদ্ধ হতে ফিরার পরে কী বলবে?
  • ২৬/১৩. আগমনকারী হাজীদেরকে স্বাগত জানানো এবং এমতাবস্থায় এক সওয়ারীতে তিনজন আরোহণ করা।
  • ২৬/১৪. সকাল বেলা বাড়িতে আগমন।
  • ২৬/১৫. বিকালে বা সন্ধ্যাকালে বাড়িতে প্রবেশ করা।
  • ২৬/১৬. শহরে পৌঁছে রাত্রিকালে পরিজনের নিকটে প্রবেশ করবে না।
  • ২৬/১৭. যে ব্যক্তি মদিনায় (নিজস্ব শহরে) পৌঁছে তার উটনী (সওয়ারী) দ্রুত চালায়
  • ২৬/১৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা গৃহসমূহে তার দরজাগুলো দিয়ে প্রবেশ কর। (আল-বাকারাহ ২ : ১৮৯)
  • ২৬/১৯. সফর ‘আযাবের একটি অংশ বিশেষ।
  • ২৬/২০. মুসাফিরের সফর সফর যদি অসহনীয় হয়ে পড়ে সে দ্রুত বাড়িতে ফিরে আসবে।
  • ২৭/ পথে আটকে পড়া ও ইহরাম অবস্থায় শিকারকারীর বিধান (كتاب المحصر) ১৫ টি | ১৮০৬-১৮২০ পর্যন্ত 27/ Pilgrims Prevented from Completing the Pilgrimage
  • ২৭/১. ‘উমরাহ আদায়কারী ব্যক্তি যদি পথে আটকে পড়েন।
  • ২৭/২. হজ্জে বাধাগ্রস্ত হওয়া।
  • ২৭/৩. বাধাপ্রাপ্ত হলে মাথা মুন্ডনের পূর্বে কুরবানী করা।
  • ২৭/৪. যারা বলেন, বাধাপ্রাপ্ত ব্যক্তির উপর কাযা আবশ্যক নয়।
  • ২৭/৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ২৭/৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘অথবা সদাকাহ’’ (আল-বাকারাহঃ ১৯৬)
  • ২৭/৭. ফিদয়ার দেয় খাদ্যের পরিমাণ অর্ধ সা‘।
  • ২৭/৮. নুসূক হলো একটি বকরী কুরবানী করা।
  • ২৭/৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘( হজ্জের সময়) স্ত্রী সহবাস নেই’।
  • ২৭/১০. মহান আল্লাহর বাণীঃ হজ্জের সময়ে অশ্লীল আচরণ ও ঝগড়া-বিবাদ নেই।
  • ২৮/ ইহরাম অবস্থায় শিকার এবং অনুরূপ কিছুর বদলা (كتاب جزاء الصيد) ৪৬ টি | ১৮২১-১৮৬৬ পর্যন্ত 28/ Penalty of Hunting while on Pilgrimage
  • ২৮/২. মুহরিম নয় এমন ব্যক্তি যদি শিকার করে মুহরিমকে উপঢৌকন দেয় তাহলে মুহরিম তা খেতে পারবে ।
  • ২৮/৩. মুহরিম ব্যক্তিগণ শিকার জন্তু দেখে হাসাহাসি করার ফলে ইহরামবিহীন ব্যক্তিরা যদি তা বুঝে ফেলে।
  • ২৮/৪. শিকার্য জন্তু হত্যা করার জন্য মুহরিম কোন গাইর মুহরিম ব্যক্তিকে সহযোগিতা করবে না।
  • ২৮/৫. গাইর মুহরিমের শিকারের জন্য মুহরিম ব্যক্তি শিকার্য জন্তুর দিকে ইঙ্গিত করবে না।
  • ২৮/৬. মুহরিমকে জীবিত বন্য গাধা হাদিয়া দেয়া হলে সে তা গ্রহণ করবে না।
  • ২৮/৭. মুহরিম ব্যক্তি যে যে প্রাণী হত্যা করতে পারে।
  • ২৮/৮. হারমের অন্তর্গত কোন গাছ কাটা যাবে না।
  • ২৮/৯. হারামের (অভ্যন্তরে) কোন শিকার্য জন্তুকে তাড়ানো যাবে না।
  • ২৮/১০. মক্কাতে লড়াই করা হালাল নয়।
  • ২৮/১১. মুহরিম ব্যক্তির জন্য সিঙ্গা (রক্তমোক্ষম) লাগানো।
  • ২৮/১২. ইহরাম অবস্থায় বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া।
  • ২৮/১৩. মুহরিম পুরুষ ও মুহরিম নারীর জন্য নিষিদ্ধ সুগন্ধিদ্রব্য।
  • ২৮/১৪. মুহরিম ব্যক্তির গোসল করা।
  • ২৮/১৫. জুতা না থাকলে মুহরিম ব্যক্তির মোজা পরিধান করা।
  • ২৮/১৬. লুঙ্গি না পেলে (মুহরিম ব্যক্তি) ইযার বা পায়জামা পরবে।
  • ২৮/১৭. মুহরিম ব্যক্তির অস্ত্র ধারণ করা।
  • ২৮/১৮. হারাম ও মক্কাহয় ইহরাম ছাড়া প্রবেশ করা।
  • ২৮/১৯. অজ্ঞতাবশতঃ যদি কেউ জামা পরিধান করে ইহরাম বাঁধে।
  • ২৮/২০. কোন মুহরিম ব্যক্তি আরাফাতে মারা গেলে তার পক্ষ হতে হজ্জের বাকী রুক্নগুলো আদায় করতে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নির্দেশ দেননি।
  • ২৮/২১. মুহরিমের মৃত্যু হলে তার বিধান।
  • ২৮/২২. মৃত ব্যক্তির পক্ষ থেকে হজ্জ বা মানৎ আদায় করা এবং মহিলার পক্ষ হতে পুরুষ হজ্জ আদায় করতে পারে।
  • ২৮/২৩. যে ব্যক্তি সওয়ারীতে বসে থাকতে অক্ষম, তার পক্ষ হতে হজ্জ আদায় করা।
  • ২৮/২৪. পুরুষের পক্ষ হতে নারীর হজ্জ আদায় করা।
  • ২৮/২৫. বালকদের হজ্জ পালন করা।
  • ২৮/২৬. মহিলাদের হজ্জ।
  • ২৮/২৭. যে ব্যক্তি পদব্রজে কা‘বা যিয়ারত করার নযর মানে।
  • ২৯/ মদীনার ফাযীলাত (كتاب فضائل المدينة) ২৪ টি | ১৮৬৭-১৮৯০ পর্যন্ত 29/ Virtues of Madinah
  • ২৯/১. মদীনাহ হারম (পবিত্র স্থান) হওয়া।
  • ২৯/২. মদীনার ফযীলত। মদীনাহ (অবাঞ্ছিত) লোকজনকে বহিষ্কার করে দেয়।
  • ২৯/৩. মদীনার অন্য নাম ত্বাবাহ্।
  • ২৯/৪. মদীনার কংকরময় দু’টি এলাকা।
  • ২৯/৫. যে ব্যক্তি মদীনাহ হতে মুখ ফিরিয়ে নেয়।
  • ২৯/৬. ঈমান মদীনাহর দিকে প্রত্যাবর্তন করবে।
  • ২৯/৭. মদীনাহবাসীদের সাথে চক্রান্তকারীর গুনাহ।
  • ২৯/৮. মদীনাহর পাথরের তৈরী দূর্গসমূহ।
  • ২৯/৯. দাজ্জাল মদিনায় প্রবেশ করতে পারবে না।
  • ২৯/১০. মদীনাহ অপবিত্র লোকদেরকে বের করে দেয়।
  • ২৯/১১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ২৯/১২. মদীনাহর কোন এলাকা ছেড়ে দেয়া বা জনশূন্য করা নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) অপছন্দ করতেন।
  • ২৯/১৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৩০/ সাওম/রোযা (كتاب الصوم) ১১৭ টি | ১৮৯১-২০০৭ পর্যন্ত 30/ Fasting
  • ৩০/১. রমাযানের সওম ওয়াজিব হওয়া সম্পর্কে।
  • ৩০/২. সওমের ফযীলত।
  • ৩০/৩. সওম (পাপের) কাফ্ফারা (ক্ষতিপূরণ)।
  • ৩০/৪. সওম পালনকারীর জন্য রাইয়্যান।
  • ৩০/৫. রমাযান বলা হবে, না রমাযান মাস বলা হবে? আর যাদের মতে উভয়টি বলা যাবে।
  • ৩০/৬. যে ব্যক্তি ঈমানের সঙ্গে সওয়াবের উদ্দেশে সংকল্প সহকারে সিয়াম পালন করবে।
  • ৩০/৭. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) রমাযানে সবচেয়ে বেশী দান করতেন।
  • ৩০/৮. যে ব্যক্তি সওম পালনের সময় মিথ্যা বলা ও সে অনুযায়ী আমল পরিত্যাগ করে না।
  • ৩০/৯. কাউকে গালি দেয়া হলে সে কি বলবে, ‘আমি তো সায়িম?
  • ৩০/১০. অবিবাহিত ব্যক্তি যে নিজের ব্যাপারে ভয় করে, তার জন্য সওম।
  • ৩০/১১. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর উক্তি : যখন তোমরা চাঁদ দেখ তখন সওম আরম্ভ কর আবার যখন চাঁদ দেখ তখনই ইফতার বন্ধ কর।
  • ৩০/১২. ঈদের দুই মাস কম হয় না।
  • ৩০/১৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আমরা লিপিবদ্ধ করি না এবং হিসাবও করি না।
  • ৩০/১৪. রমাযানের একদিন বা দু’দিন পূর্বে সওম আরম্ভ করবে না।
  • ৩০/১৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৩০/১৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৩০/১৭. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ বিলালের আযান তোমাদের সাহরী হতে যেন বিরত না রাখে।
  • ৩০/১৮. (সময়ের) শেষভাগে সাহরী খাওয়া।
  • ৩০/১৯. সাহরী ও ফজরের সালাতের মধ্যে সময়ের পরিমাণ কত?
  • ৩০/২০. সাহরীতে বারকাত রয়েছে তবে তা ওয়াজিব নয়।
  • ৩০/২১. কেউ যদি দিনের বেলা সওমের নিয়ত করে।
  • ৩০/২২. নাপাক অবস্থায় সওম পালনকারীর সকাল হওয়া।
  • ৩০/২৩. সায়িম কর্তৃক স্ত্রীকে স্পর্শ করা।
  • ৩০/২৪. সায়িমের চুম্বন দেয়া।
  • ৩০/২৫. সায়িমের গোসল করা।
  • ৩০/২৬. সায়িম ভুলবশতঃ কিছু খেলে বা পান করে ফেললে।
  • ৩০/২৭. সায়িমের জন্য কাঁচা বা শুকনো দাঁতন ব্যবহার করা।
  • ৩০/২৯. রমাযানে যৌন মিলন করা।
  • ৩০/৩০. যদি রমাযানে স্ত্রী মিলন করে এবং তার নিকট কিছু না থাকে
  • ৩০/৩১. রমাযানে সায়িম অবস্থায় যে ব্যক্তি স্ত্রী মিলন করেছে সে ব্যক্তি কি কাফ্ফারা হতে তার অভাবগ্রস্ত পরিবারকে খাওয়াতে পারবে?
  • ৩০/৩২. সায়িমের শিঙ্গা লাগানো বা বমি করা।
  • ৩০/৩৩. সফরে সওম পালন করা বা না করা।
  • ৩০/৩৪. রমাযানের কয়েক দিন সওম করে যদি কেউ সফর শুরু করে।
  • ৩০/৩৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৩০/৩৬. প্রচন্ড গরমের জন্য যে ব্যক্তির উপর ছায়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে তাঁর সম্পর্কে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ সফরে সওম পালন করায় সাওয়াব নেই।
  • ৩০/৩৭. সওম করা ও না করার ব্যাপারে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাহাবীগণ পরস্পরের প্রতি দোষারোপ করতেন না।
  • ৩০/৩৮. লোকদেরকে দেখানোর জন্য সফর অবস্থায় সওম ভঙ্গ করা।
  • ৩০/৩৯. ‘‘আর (সওম) যাদের জন্য অতিশয় কষ্ট দেয়, তাদের করণীয়, তারা এর বদলে ফিদইয়া হিসেবে একজন মিসকীনকে খাদ্য দেবে।’’ (আল-বাকারাহঃ ১৮৪)
  • ৩০/৪০. রমাযানের কাযা কখন আদায় করতে হবে?
  • ৩০/৪১. ঋতুমতী সালাত ও সওম উভয়ই ছেড়ে দিবে।
  • ৩০/৪২. সওমের কাযা রেখে যিনি মারা যান।
  • ৩০/৪৩. সায়িমের জন্য কখন ইফতার করা বৈধ।
  • ৩০/৪৪. পানি বা অন্য কিছু যা সহজলভ্য তদ্দবারা ইফতার করবে।
  • ৩০/৪৫. শীঘ্র ইফতার করা।
  • ৩০/৪৬. রমাযানে ইফতারের পরে যদি সূর্য (আবার) দেখা যায়।
  • ৩০/৪৭. বাচ্চাদের সওম পালন করা।
  • ৩০/৪৮. সওমে বিসাল (বিরামহীন সওম)।
  • ৩০/৪৯. অধিক পরিমাণে সওমে বিসালকারীর শাস্তি।
  • ৩০/৫০. সাহরীর সময় পর্যন্ত সওমে বিসাল করা।
  • ৩০/৫১. কোন ব্যক্তি তার ভাইয়ের নফল সওম ভাঙ্গার জন্য কসম দিলে এবং তার জন্য এ সওমের কাযা ওয়াজিব মনে না করলে, যখন সওম পালন না করা তার জন্য ভাল হয়।
  • ৩০/৫২. শা‘বান (মাস)-এর সওম।
  • ৩০/৫৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সওম পালন করা ও না করার বিবরণ।
  • ৩০/৫৪. সওমের ব্যাপারে মেহমানের হক।
  • ৩০/৫৫. নফল সওমে শরীরের হক।
  • ৩০/৫৬. পুরা বছর সওম করা।
  • ৩০/৫৭. সওম পালনের ব্যাপারে পরিবার-পরিজনের অধিকার।
  • ৩০/৫৮. একদিন সওম করা ও একদিন পরিত্যাগ করা।
  • ৩০/৫৯. দাঊদ (আ.)-এর সওম।
  • ৩০/৬০. সিয়ামুল বীয ১৩, ১৪ ও ১৫ তারিখ (এর সওম)।
  • ৩০/৬১. কারো সাথে দেখা করতে গিয়ে (নফল) সওম ভেঙ্গে না ফেলা।
  • ৩০/৬২. মাসের শেষভাগে সওম।
  • ৩০/৬৩. জুমু‘আর দিনে সওম করা। যদি জুমু‘আর দিনে সওম পালনরত অবস্থায় ভোর হয় তবে তার উচিত সওম ছেড়ে দেয়া। অর্থাৎ যদি এর আগের দিনে সওম পালন না করে থাকে এবং পরের দিনে সওম পালনের ইচ্ছা না থাকে।
  • ৩০/৬৪. সওমের (উদ্দেশে) কোন দিন কি নির্দিষ্ট করা যায়?
  • ৩০/৬৫. ‘আরাফাতের দিবসে সওম করা।
  • ৩০/৬৭. কুরবানীর দিবসে সওম।
  • ৩০/৬৮. আইয়্যামে তাশরীকে সওম করা।
  • ৩০/৬৯. 'আশূরার দিনে সওম করা।
  • ৩০/৬৬. ঈদুল ফিতরের দিবসে সওম করা।
  • ৩১/ তারাবীহর সালাত (كتاب صلاة التراويح) ৬ টি | ২০০৮-২০১৩ পর্যন্ত 31/ Praying at Night in Ramadaan (Taraweeh)
  • ৩১/১. কিয়ামে রমাযান-এর (রমাযানে তারাবীহর সালাতের) গুরুত্ব।
  • ৩২/ লাইলাতুল কদর-এর ফযীলত (كتاب فضل ليلة القدر) ১১ টি | ২০১৪-২০২৪ পর্যন্ত 32/  Virtues of the Night of Qadr
  • ৩২/১. লাইলাতুল ক্বদর-এর ফযীলত।
  • ৩২/২. (রমাযানের) শেষের সাত রাতে লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করা।
  • ৩২/৪. মানুষের পারস্পরিক ঝগড়ার কারণে লাইলাতুল ক্বাদরের সুনির্দিষ্টতার জ্ঞান তুলে নেয়া।
  • ৩২/৫. রমাযানের শেষ দশকের আমল।
  • ৩২/৩. রমাযানের শেষ দশকের বেজোড় রাতে লাইলাতুল ক্বদর তালাশ করা।
  • ৩৩/ ই‘তিকাফ (كتاب الاعتكاف) ২২ টি | ২০২৫-২০৪৬ পর্যন্ত 33/ Retiring to a Mosque for Remembrance of Allah (I'tikaf)
  • ৩৩/১. রমাযানের শেষ দশকে ই‘তিকাফ এবং ই‘তিকাফ সব মসজিদেই করা।
  • ৩৩/২. ঋতুমতী কর্তৃক ই‘তিকাফকারীর চুল আঁচড়ে দেয়া।
  • ৩৩/৩. (প্রাকৃতিক) প্রয়োজন ছাড়া ই‘তিকাফরত ব্যক্তি (তার) গৃহে প্রবেশ করতে পারবে না।
  • ৩৩/৪. ই‘তিকাফকারীর গোসল করা।
  • ৩৩/৫. রাত্রিকালে ই‘তিকাফ করা।
  • ৩৩/৬. মহিলাগণের ই‘তিকাফ করা।
  • ৩৩/৭. মসজিদের ভেতরে তাঁবু খাটানো।
  • ৩৩/৮. প্রয়োজনবশতঃ ই‘তিকাফরত ব্যক্তি কি মসজিদের দরজা পর্যন্ত বের হতে পারেন?
  • ৩৩/৯. ই‘তিকাফ এবং নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কর্তৃক (রমাযানের) বিশ তারিখ সকালে বেরিয়ে আসা।
  • ৩৩/১০ মুস্তাহাযা নারীর ই‘তিকাফ করা।
  • ৩৩/১১. ই‘তিকাফরত স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর দেখা করা।
  • ৩৩/১২. ই‘তিকাফকারী কি নিজের উপর সৃষ্ট সন্দেহ দূর করতে পারেন?
  • ৩৩/১৩. ই‘তিকাফ থেকে সকাল বেলা বেরিয়ে আসা।
  • ৩৩/১৪. শাওয়াল মাসে ই‘তিকাফ করা।
  • ৩৩/১৫. যিনি ই‘তিকাফকারীর জন্য রোযা রাখা আবশ্যক মনে করেন না।
  • ৩৩/১৬. জাহিলিয়্যাতের যুগে ই‘তিকাফ করার নযর মেনে পরে ইসলাম গ্রহণ করা।
  • ৩৩/১৭. রমাযানের মধ্যম দশকে ই‘তিকাফ করা।
  • ৩৩/১৮. ই‘তিকাফ করার সংকল্প করে পরে কোন কারণবশতঃ তা হতে বেরিয়ে যাওয়া।
  • ৩৩/১৯. ই‘তিকাফরত ব্যক্তি মাথা ধোয়ার নিমিত্তে তার মাথা ঘরে প্রবেশ করানো।
  • ৩৪/ ক্রয়-বিক্রয় (كتاب البيوع) ১৯২ টি | ২০৪৭-২২৩৮ পর্যন্ত 34/ Sales and Trade
  • ৩৪/১. আল্লাহ তা‘আলার এ বাণী সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে (ইরশাদ করেছেন)
  • ৩৪/২. হালাল সুস্পষ্ট, হারামও সুস্পষ্ট এবং এ দু‘য়ের মধ্যখানে রয়েছে সন্দেহজনক বিষয় ।
  • ৩৪/৩. মুতাশাবিহাত বা সন্দেহনজক বিষয়সমূহের বিশ্লেষণ।
  • ৩৪/৪. সন্দেহজনক বিষয় থেকে বিরত থাকা।
  • ৩৪/৫. যারা ওয়াসওয়াসা সৃষ্টিকারী ও তদনুরূপ বিষয়কে সন্দেহজনক মনে করেন না।
  • ৩৪/৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা যখন কোন ব্যবসায়ের সুযোগ বা ক্রীড়া কৌতুক দেখে তখন আপনাকে দাঁড়ানো অবস্থায় রেখে তারা সে দিকে ছুটে যায়। (জুমুআহঃ ১১)
  • ৩৪/৭. যে ব্যক্তি কোত্থেকে সম্পদ কামাই করল, তার পরোয়া করে না।
  • ৩৪/৮. কাপড় ও অন্যান্য জিনিসের ব্যবসা।
  • ৩৪/৯. ব্যবসা-বাণিজ্যের উদ্দেশে বহির্গত হওয়া।
  • ৩৪/১০. নৌপথে বাণিজ্য।
  • ৪/১১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৩৪/১২. মহান আল্লাহর বাণী- তোমরা যা উপার্জন কর তার উৎকৃষ্ট হতে ব্যয় কর। (আল-বাকারা ২৬৭)
  • ৩৪/১৩. যে ব্যক্তি দউপার্জনে প্রশস্ততা চায়।
  • ৩৪/১৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কর্তৃক ধারে ক্রয় করা
  • ৩৪/১৫. স্বহস্তের উপার্জনে জীবিকা নির্বাহ করা।
  • ৩৪/১৬. ক্রয়-বিক্রয়ে নম্রতা ও কোমলতা। পাওনা ফিরিয়ে চাইলে নম্রতার সাথে চাওয়া উচিত।
  • ৩৪/১৭. সচ্ছল ব্যক্তিকে সুযোগ দেয়া।
  • ৩৪/১৮. অসচ্ছল ও অভাবীকে অবকাশ দেয়া।
  • ৩৪/১৯. ক্রেতা-বিক্রেতা কর্তৃক বিক্রিত বস্তুর কোন কিছু লুকিয়ে না রেখে পণ্যের পূর্ণ অবস্থা বলে দেয়া এবং একে অন্যের কল্যাণ চাওয়া।
  • ৩৪/২০. মেশানো (ভালমন্দ) খেজুর বিক্রি করা।
  • ৩৪/২১. গোশত বিক্রেতা ও কসাই সম্পর্কিত বিবরণ
  • ৩৪/২২. মিথ্যা বলা ও দোষ-ত্রুটি লুকিয়ে রাখায় ক্রয়-বিক্রয়ের বরকত মুছে যায়।
  • ৩৪/২৩. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৩৪/২৪. সুদ গ্রহীতা, তার সাক্ষ্যদাতা ও তার লেখক।
  • ৩৪/২৬. (আল্লাহ তা‘আলার বাণী)ঃ আল্লাহ সুদকে ধ্বংস করেন এবং যাকাতে ক্রমবৃদ্ধি প্রদান করেন। আল্লাহ কোন অকৃতজ্ঞ অপরাধীকে পছন্দ করেন না। (আল-বাকারাঃ ২৭৬)
  • ৩৪/২৭. ক্রয়-বিক্রয়ে শপথ করা অপছন্দনীয়।
  • ৩৪/২৮. স্বর্ণকারদের ব্যাপারে যা বলা হয়েছে।
  • ৩৪/২৯. তীরের ফলক নির্মাতা ও কর্মকারের সম্পর্কে বর্ণনা।
  • ৩৪/৩০. দরজীদের সম্পর্কে বর্ণনা।
  • ৩৪/৩১. তাঁতী সম্পর্কে বর্ণনা।
  • ৩৪/৩২. কাঠমিস্ত্রিদের সম্পর্কে।
  • ৩৪/৩৩. ইমাম বা রাষ্ট্রের প্রধান কর্তৃক প্রয়োজনীয় বস্তু নিজেই ক্রয় করা।
  • ৩৪/৩৪. চতুষ্পদ জন্তু ও গর্দভ ক্রয় করা।
  • ৩৪/৩৫. জাহিলী যুগের বাজার যেখানে লোকেরা ক্রয়-বিক্রয় করেছে এরপর ইসলামী যুগে সেগুলোতে লোকেদের ক্রয়-বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৩৬. তৃষ্ণা কাতর অথবা চর্মরোগে আক্রান্ত উটের ক্রয়-বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৩৭. ফিতনার (গোলযোগপূর্ণ) সময় বা অন্য সময়ে অস্ত্র বিক্রি।
  • ৩৪/৩৮. আতর ও মিস্ক বিক্রেতাদের সম্পর্কে।
  • ৩৪/৩৯. রক্ত মোক্ষমকারীদের প্রসঙ্গে।
  • ৩৪/৪০. যা পরিধান করা নারী ও পুরুষ উভয়ের জন্য নিষিদ্ধ সেই জিনিষের ব্যবসা।
  • ৩৪/৪১. দ্রব্যসামগ্রীর মালিক মুল্য বলার অধিক হকদার।
  • ৩৪/৪২. (ক্রেতা-বিক্রেতার) ক্রয়-বিক্রয় বাতিল করার ইখতিয়ার কতক্ষণ থাকবে?
  • ৩৪/৪৩. ইখতিয়ারের সময়-সীমা নির্ধারণ না করলে ক্রয়-বিক্রয় কি বৈধ হবে?
  • ৩৪/৪৪. ক্রেতা-বিক্রেতা বেচা-কেনা বাতিল করার ইখতিয়ার ততক্ষণ পর্যন্ত থাকে যতক্ষণ না তারা পরস্পর পৃথক হয়।
  • ৩৪/৪৫. ক্রেতা এবং বিক্রেতা ক্রয়-বিক্রয়ের পর একে অপরকে ইখতিয়ার প্রদান করলে ক্রয়-বিক্রয় অবশ্যই বহাল হবে।
  • ৩৪/৪৬. শুধু বিক্রেতার জন্য ইখতিয়ার থাকলে ক্রয়-বিক্রয় বৈধ হবে কি?
  • ৩৪/৪৭. কেউ কোন দ্রব্য ক্রয় করে উভয়ের বিচ্ছিন্ন হওয়ার আগে সে মুহূর্তেই দান করে দিল, এবং ক্রেতা বিক্রেতা এই কাজে আপত্তি না জানায় অথবা কেউ ক্রীতদাস খরিদ করে সে সময়ই মুক্ত করে দেয়।
  • ৩৪/৪৮. ক্রয়-বিক্রয়ে ধোঁকা দেয়া অপছন্দনীয়।
  • ৩৪/৪৯. বাজার বা ব্যবসা কেন্দ্র সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
  • ৩৪/৫০. বাজারে চিল্লানো ও হৈ হুল্লোড় করা অপছন্দনীয়।
  • ৩৪/৫১. ওজন করার পারিশ্রমিক প্রদানের দায়িত্ব বিক্রেতা বা দ্রব্য প্রদানকারীর উপর।
  • ৩৪/৫২. মেপে দেয়া পছন্দনীয়।
  • ৩৪/৫৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সা‘ ও মুদ-এ (দু‘টো নির্দিষ্ট পরিমাপ) বরকত বা কল্যাণ কামনা সম্পর্কে।
  • ৩৪/৫৪. খাদ্য শষ্য বিক্রয় করা ও তা মজুতদারী সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়।
  • ৩৪/৫৫. হস্তগত হওয়ার পূর্বে খাদ্য বিক্রি করা এবং যে পণ্য নিজের কাছে নেই তা বিক্রি করা।
  • ৩৪/৫৬. কোন ব্যক্তি অনুমানের ভিত্তিতে খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করলে কারো কারো মতে যতক্ষণ তা নির্দিষ্ট স্থানে না পৌঁছাবে ততক্ষণ পর্যন্ত তা বিক্রয় করা জায়িয নয়।
  • ৩৪/৫৭. কোন বস্তু বা জন্তু ক্রয় করার আগে বিক্রেতার নিকট তা রেখে বিক্রয় করা অথবা হস্তগত করার আগে এর মৃত্যু হওয়া।
  • ৩৪/৫৮. কেউ যেন তার ভাইয়ের ক্রয়-বিক্রয়ের উপর ক্রয়-বিক্রয় না করে, এবং তার দাম দস্তুর করার উপর দর-দাম না করে যতক্ষণ না সে অনুমতি প্রদান করে বা ছেড়ে দেয়।
  • ৩৪/৫৯. নিলাম ডাকে কেনা-বেচা।
  • ৩৪/৬০. ধোঁকাপূর্ণ দালালী এবং এরূপ ক্রয়-বিক্রয় অবৈধ হওয়ার মতামত।
  • ৩৪/৬১. ধোঁকাপূর্ণ ক্রয়-বিক্রয় এবং গর্ভস্থিত বাচ্চা গর্ভ হতে বের হওয়ার পর তা গর্ভবতী হয়ে বাচ্চা প্রসব করা পর্যন্ত মেয়াদে বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৬২. ছোঁয়ার মাধ্যমে কেনা-বেচা করা।
  • ৩৪/৬৩. মুনাবাজার (পরস্পর নিক্ষেপের) দ্বারা ক্রয়-বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৬৪. উষ্ট্রি, গাভী ও বকরীর দুধ বেশী দেখানোর জন্য পালানে দুধ জমা করা বিক্রেতার জন্য নিষেধ।
  • ৩৪/৬৫. কেউ পালানে দুধ জমা করা পশু খরিদ করার পর চাইলে ফিরিয়ে দিতে পারে। কিন্তু তা দোহন করার বিনিময়ে এক সা‘ খেজুর প্রদান করতে হবে।
  • ৩৪/৬৬. যিনাকার গোলামের বিক্রয়ের বর্ণনা।
  • ৩৪/৬৭. মহিলার সাথে কেনা-বেচা জায়িয।
  • ৩৪/৬৮. শহরের অধিবাসী কি গ্রামাঞ্চলের বাসিন্দার পক্ষ হতে বিক্রয় করতে কিংবা তাকে সাহায্য বা সৎ পরামর্শ প্রদান করতে পারে?
  • ৩৪/৬৯. মজুরী নিয়ে শহরবাসী কর্তৃক পল্লীবাসীর পক্ষে বিক্রয় করাকে যারা দূষণীয় মনে করেন।
  • ৩৪/৭০. শহরবাসী পল্লীবাসীর জন্য দালালীর মাধ্যমে কোন সামগ্রী ক্রয় করবে না।
  • ৩৪/৭১. সস্তায় কিছু ক্রয় করার মানসে অগ্রসর হয়ে কাফেলার সঙ্গে মিলিত হয়ে কিছু ক্রয় করার প্রতি নিষেধাজ্ঞা এবং এ ধরনের খরিদ এক প্রকার অবৈধ কাজ ও প্রতারণা- এ কথা জেনেও কেউ তা করলে সে অবাধ্য ও পাপী।
  • ৩৪/৭২. অগ্রসর হয়ে কাফেলার সঙ্গে (বণিক দলের সাথে) সাক্ষাতের সীমা।
  • ৩৪/৭৩. বেচা-কেনায় অবৈধ শর্তারোপ করা।
  • ৩৪/৭৪. খেজুরের পরিবর্তে খেজুর বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৭৫. শুকনো আঙ্গুরের পরিবর্তে শুকনো আঙ্গুর এবং খাদ্য দ্রব্যের পরিবর্তে খাদ্য দ্রব্য ক্রয় বিক্রয়।
  • ৩৪/৭৬. যবের বদলে যব (বার্লির বদলে বার্লি) বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৭৭. সোনার পরিবর্তে সোনা বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৭৮. রৌপ্যের বদলে রৌপ্য বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৮০. বাকীতে সোনার পরিবর্তে রৌপ্যের ক্রয়-বিক্রয়।
  • ৩৪/৮১. রৌপ্যের পরিবর্তে নগদ নগদ সোনা বিক্রয় করার বর্ণনা।
  • ৩৪/৮২. মুযাবানা পদ্ধতিতে কেনা-বেচা। অর্থাৎ গাছের খেজুরের বদলে শুকনো খেজুর, রসালো আঙ্গুরের পরিবর্তে শুকনো আঙ্গুর এবং ধারে বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৮৩. সোনা ও রূপার বদলে গাছের খেজুর ক্রয়-বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৮৪. আরায়্যা এর ব্যাখ্যা।
  • ৩৪/৮৫. ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগেই ফল বেচা-কেনার বিবরণ।
  • ৩৪/৮৬. খেজুর ব্যবহার উপযোগী হবার আগে তা বিক্রি করা।
  • ৩৪/৮৭. ব্যবহার উপযোগী হওয়ার আগে যদি কেউ ফল বিক্রয় করে এবং কোন প্রকার প্রাকৃতিক দুর্যোগে তা নষ্ট হয়ে যায় তাহলে বিক্রেতাকে সে ক্ষতির দায়িত্ব বহন করতে হবে।
  • ৩৪/৮৮. নির্দিষ্ট মেয়াদে ধারে খাদ্যদ্রব্য ক্রয় করা ।
  • ৩৪/৮৯. উৎকৃষ্ট খেজুরের বিনিময়ে নষ্ট খেজুর বিক্রি করতে চাইলে।
  • ৩৪/৯০. স্ত্রী খেজুরের কাদিতে নর খেজুরের রেণু প্রবৃষ্ট করানো হয়েছে এরূপ খেজুর গাছের বিক্রেতা অথবা ফসল সহ জমি বিক্রেতা বা ঠিকা হিসাবে প্রদানকারীর বিবরণ।
  • ৩৪/৯১. মাঠের ফসল (যা এখনও কাটা হয়নি) ওজনকৃত খাদ্যের বদলে ফসল বিক্রি করা।
  • ৩৪/৯২. মূল শিকড় সহ খেজুর গাছ বিক্রি করা।
  • ৩৪/৯৩. কাঁচা ফল ও শস্য বিক্রয় করা।
  • ৩৪/৯৪. খেজুরের মাথি বিক্রি করা এবং তা খাওয়ার বিবরণ।
  • ৩৪/৯৫. ক্রয়-বিক্রয়, ইজারা, মাপ ও ওজন ইত্যাদি প্রত্যেক শহরে প্রচলিত রসম ও নিয়ম গ্রহণযোগ্য। এ বিষয়ে তাদের নিয়্যত ও প্রসিদ্ধ পন্থাই অবলম্বন করা হবে।
  • ৩৪/৯৬. এক অংশীদার কর্তৃক (তার অংশ) থেকে অপর অংশীদারের কাছে বিক্রি করা।
  • ৩৪/৯৭. এজমালী জমি, বাড়ি ও অন্যান্য আসবাবপত্র বিক্রি করা।
  • ৩৪/৯৮. কারো বিনা অনুমতিতে তার জন্য কোন জিনিস ক্রয় করা হলো এবং সে তাতে সমর্থন দান করলো।
  • ৩৪/৯৯. মুশরিক ও শত্রু রাষ্ট্রের অধিবাসীদের সাথে বেচা-কেনা।
  • ৩৪/১০০. শত্রু রাষ্ট্রের নাগরিকের নিকট হতে কৃতদাস ক্রয় করা, হেবা করা এবং মুক্ত করা।
  • ৩৪/১০১. প্রক্রিয়াজাত করার পূর্বে মৃত জন্তুর চামড়ার ব্যবহার সম্পর্কে।
  • ৩৪/১০২. শূকর হত্যা করা।
  • ৩৪/১০৩. মৃত জন্তুর চর্বি গলানো জায়েয নয়। এরূপ চর্বিজাত তেল বিক্রি করাও যাবে না।
  • ৩৪/১০৪. প্রাণহীন জিনিসের ছবি বেচা-কেনা এবং এসব ছবির মধ্যে যেগুলো অপছন্দনীয় ও নিষিদ্ধ তার বর্ণনা।
  • ৩৪/১০৫. মদের ব্যবসা হারাম।
  • ৩৪/১০৬. স্বাধীন মানুষ বিক্রয়কারীর গুনাহ।
  • ৩৪/১০৮. কৃতদাসীর পরিবর্তে কৃতদাসী এবং জানোয়ারের পরিবর্তে জানোয়ার বাকীতে বিক্রয়।
  • ৩৪/১০৯. কৃতদাসীদের বিক্রয় করার বিবরণ।
  • ৩৪/১১০. মুদাবিবর (মনিবের মৃত্যুর পর যে কৃতদাস আযাদ হবে) বিক্রির বর্ণনা।
  • ৩৪/১১১. ইসতিবরা অর্থাৎ জরায়ু গর্ভমুক্ত কি-না তা অবগত হওয়ার আগে দাসীকে নিয়ে ভ্রমণে বের হওয়া যায় কিনা।
  • ৩৪/১১৩. কুকুরের বিনিময়।
  • ৩৫/ সলম (অগ্রিম ক্রয়-বিক্রয়) (كتاب السلم) ১৮ টি | ২২৩৯-২২৫৬ পর্যন্ত 35/ Sales in which a Price is paid for Goods to be Delivered Later (As-Salam)
  • ৩৫/১. মাপ বা নির্দিষ্ট পরিমাপে অগ্রিম ক্রয়-বিক্রয়।
  • ৩৫/২. নির্দিষ্ট ওজনে অগ্রিম বেচা-কেনা।
  • ৩৫/৩. এমন ব্যক্তির নিকটে আগাম মূল্য প্রদান করা যার কাছে মূল বস্তু নেই।
  • ৩৫/৪. খেজুরে অগ্রিম বেচা-কেনা।
  • ৩৫/৫. আগাম বেচা-কেনায় জামিন নিযুক্ত করা।
  • ৩৫/৬. অগ্রিম বেচা-কেনায় বন্ধক রাখা।
  • ৩৫/৭. নির্দিষ্ট মেয়াদে অগ্রিম বেচা-কেনা।
  • ৩৫/৮. উটনীর বাচ্চা প্রসবের মেয়াদে অগ্রিম বেচা-কেনা।
  • ৩৬/ শুফ্‘আহ (كتاب الشفعة) ৩ টি | ২২৫৭-২২৫৯ পর্যন্ত 36/ Shuf'a
  • ৩৬/১. স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিতে শুফ‘আহ এর অধিকার। যখন (ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়ে) সীমানা নির্ধারিত হয়ে যায়, তখন আর শুফ‘আহ এর অধিকার থাকে না।
  • ৩৬/২. বিক্রয়ের আগে শুফ্‘আ এর অধিকারীর কাছে (বিক্রয়ের) প্রস্তাব করা।
  • ৩৬/৩. অধ্যায় : কোন্ প্রতিবেশী অধিক নিকটবর্তী।
  • ৩৭/ ইজারা (كتاب الإجارة) ২৭ টি | ২২৬০-২২৮৬ পর্যন্ত 37/ Hiring  
  • ৩৭/১. সৎ ব্যক্তিকে শ্রমিক হিসেবে নিয়োগ প্রদান।
  • ৩৭/২. কয়েক কিরাআতের বদলে ছাগল-ভেড়া চরানো।
  • ৩৭/৩. প্রয়োজনবোধে অথবা কোন মুসলিম পাওয়া না গেলে মুশরিকদের শ্রমিক নিয়োগ করা।
  • ৩৭/৪. যদি কোন ব্যক্তি এ শর্তে কোন শ্রমিক নিয়োগ করে যে, সে তিন দিন অথবা এক মাস অথবা এক বছর পর কাজ করে দেবে, তবে তা বৈধ। তখন নির্ধারিত সময় আসলে উভয়েই তাদের নির্দিষ্ট শর্তাবলীর উপর বহাল থাকবে।
  • ৩৭/৫. জিহাদের ময়দানে মজদুর নিয়োগ।
  • ৩৭/৭. পতিত প্রায় কোন দেয়াল খাড়া করে দেয়ার জন্য মজদুর নিয়োগ করা জায়িয।
  • ৩৭/৮. অর্ধেক দিনের জন্য মজদুর নিয়োগ করা।
  • ৩৭/৯. আসরের নামাজ পর্যন্ত শ্রমিক নিয়োগ করা।
  • ৩৭/১০. মজদুরকে পারিশ্রমিক না দেয়ার পাপ।
  • ৩৭/১১. আসর সময় হতে রাত পর্যন্ত শ্রমিক নিয়োগ করা।
  • ৩৭/১২. কোন লোককে শ্রমিক নিয়োগ করার পর সে পারিশ্রমিক না নিলে নিয়োগকর্তা সে ব্যক্তির পারিশ্রমিকের টাকা কাজে খাটালো, ফলে তা বৃদ্ধি পেল এবং যে ব্যক্তি অপরের সম্পদ কাজে লাগালো এতে তা বৃদ্ধি পেল।
  • ৩৭/১৩. যে ব্যক্তি নিজেকে পিঠে বোঝা বহনের কাজে নিয়োগ করে প্রাপ্ত পারিশ্রমিক হতে দান-খয়রাত করে এবং বোঝা বহনকারীর মজুরী প্রসঙ্গে।
  • ৩৭/১৪. দালালীর প্রাপ্য প্রসঙ্গে।
  • ৩৭/১৫. অমুসলিম দেশে কোন (মুসলিম) ব্যক্তি নিজেকে দারুল হারবের কোন মুশরিকের শ্রমিক খাটতে পারবে কি ?
  • ৩৭/১৬. কোন আরব গোত্রে সূরা ফাতিহা পড়ে ঝাড়-ফুঁক করার বদলে কিছু দেয়া হলে।
  • ৩৭/১৭. কৃতদাসীর কাছ থেকে মাসুল নির্ধারণ এবং বাঁদীর মাসুলের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রাখা।
  • ৩৭/১৮. রক্ত মোক্ষণকারীর উপার্জন।
  • ৩৭/১৯. কোন ব্যক্তির কোন কৃতদাসীর মালিকের সাথে এ মর্মে আবেদন করা- সে যেন তার উপর ধার্যকৃত কর কমিয়ে দেয়।
  • ৩৭/২০. কৃতদাসী এবং পতিতার উপার্জন।
  • ৩৭/২১. পশুকে পাল দেয়ার মাশুল।
  • ৩৭/২২. যদি কোন ব্যক্তি ভূমি ইজারা নেয় এবং তাদের দু’জনের কেউ মৃত্যুবরণ করে।
  • ৩৮/ হাওয়ালাত (ঋণ আদায়ের দায়িত্ব গ্রহণ করা) (كتاب الحوالات) ৩ টি | ২২৮৭-২২৮৯ পর্যন্ত 38/ Transferance of a Debt from One Person to Another (Al-Hawaala)
  • ৩৮/১. হাওয়াল (দায় অপসারণ) করা। হাওয়ালা করার পর পুনরায় হাওয়ালাকারীর নিকট দাবী করা যায় কি?
  • ৩৮/২. যখন (ঋণ) কোন আমীর ব্যক্তির হাওয়ালা করা হয়, তখন (তা মেনে নেয়ার পর) তার পক্ষে প্রত্যাখ্যান করার ইখতিয়ার নেই।
  • ৩৮/৩. কারো উপর মৃত ব্যক্তির ঋণের ভার হাওয়ালা করা জায়েয।
  • ৩৯/ যামিন হওয়া (كتاب الكفالة) ৯ টি | ২২৯০-২২৯৮ পর্যন্ত 39/ Kafalah
  • ৩৯/১. দেনা ও কর্জের ব্যাপারে দেহ এবং অন্য কিছুর আর্থিক দায় প্রসঙ্গে।
  • ৩৯/২. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘যাদের সঙ্গে তোমরা প্রতিশ্রতিবদ্ধ তাদেরকে তাদের অংশ দিয়ে দিবে।’’ (আন-নিসাঃ ৩৩)
  • ৩৯/৩. যদি কোন ব্যক্তি কোন মৃত ব্যক্তির দেনার দায় গ্রহণ করে, তবে তার এ দায়িত্ব এড়িয়ে যাবার ইখ্তিয়ার নেই।
  • ৩৯/৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর যামানায় আবূ বাকার সিদ্দীক (রাঃ) কর্তৃক (মুশরিকদের) নিরাপত্তা দান এবং তার অঙ্গীকারাবদ্ধ হওয়ার বর্ণনা।
  • ৩৯/৫. ঋণ
  • ৪০/ ওয়াকালাহ (প্রতিনিধিত্ব) (كتاب الوكالة) ২১ টি | ২২৯৯-২৩১৯ পর্যন্ত 40/ Representation, Authorization, Business by Proxy
  • ৪০/১. ভাগ বাঁটোয়ারা ইত্যাদির ক্ষেত্রে এক শরীক অন্য শরীকের ওয়াকিল হওয়া।
  • ৪০/২. মুসলিমের পক্ষে কোন মুসলিমকে মুসলিম দেশে কিংবা অমুসলিম দেশে প্রতিনিধি নিয়োগ করা বৈধ।
  • ৪০/৩. স্বর্ণ-রৌপ্য বেচা-কেনা ও ওজনে বিক্রয়যোগ্য বস্তুসমূহে প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
  • ৪০/৪. যখন রাখাল অথবা প্রতিনিধি দেখে যে, কোন বকরী মারা যাচ্ছে কিংবা কোন জিনিস নষ্ট হয়ে যাচ্ছে, তখন সে বকরিটাকে যবেহ্ করে দিবে এবং যে জিনিসটা নষ্ট হওয়ার আশঙ্কা দেখা দেয়, সেটাকে ঠিক রাখার ব্যবস্থা করবে।
  • ৪০/৫. উপস্থিত ও অনুপস্থিত ব্যক্তিকে ওয়াকীল নিয়োগ করা বৈধ।
  • ৪০/৬. ঋণ পরিশোধ করার জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ।
  • ৪০/৭. কোন প্রতিনিধিকে কিংবা কোন কওমের সুপারিশকারীকে কোন দ্রব্য হিবা করা বৈধ।
  • ৪০/৮. কেউ কোন লোককে কিছু দান করার জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ করে, কিন্তু কত দিবে তা উল্লেখ করেনি, তবে সে নিয়ম অনুযায়ী দান করবে।
  • ৪০/৯. নারী কর্তৃক বিয়ের ক্ষেত্রে ইমামকে কাফিল নিয়োগ করা।
  • ৪০/১০. যদি কেউ কোন লোককে প্রতিনিধি নিয়োগ করে এবং ঐ প্রতিনিধি কোন কিছু বাদ দেয় অতঃপর প্রতিনিধি নিয়োগকারী তা অনুমোদন করে তবে এটা বৈধ। আর প্রতিনিধি যদি নির্দিষ্ট মেয়াদে কাউকে ধার প্রদান করে তবে তা বৈধ।
  • ৪০/১১. যদি ওয়াকীল কোন খারাপ জিনিস বিক্রয় করে, তবে তার বিক্রয় গ্রহণযোগ্য নয়।
  • ৪০/১২. ওয়াক্ফকৃত সম্পদে প্রতিনিধি নিয়োগ ও তার খরচপত্র এবং তার বন্ধু-বান্ধবকে আহার করানো, আর নিজেও শরী‘আত সম্মতভাবে আহার করা প্রসঙ্গে।
  • ৪০/১৩. (শরী‘আত নির্ধারিত শাস্তি) দন্ড প্রয়োগের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
  • ৪০/১৪. কুরবানীর উট ও তার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য প্রতিনিধি নিয়োগ।
  • ৪০/১৫. যখন কোন লোক তার নিয়োজিত প্রতিনিধিকে বলল, এ মাল আপনি যেখানে ভাল মনে করেন খরচ করেন এবং ওয়াকীল বলল, আপনি যা বলেছেন তা আমি শ্রবণ করেছি।
  • ৪০/১৬. কোষাগার ইত্যাদিতে বিশ্বস্ত প্রতিনিধি নিয়োগ করা।
  • ৪১/ চাষাবাদ (كتاب المزارعة) ৩১ টি | ২৩২০-২৩৫০ পর্যন্ত 41/ Agriculture
  • ৪১/১. আহারের জন্য খাদ্যশষ্য উৎপাদন এবং ফলবান বৃক্ষ রোপণের গুরুত্ব।
  • ৪১/২. শুধু কৃষি সরঞ্জাম নিয়ে ব্যস্ত থাকার অথবা নির্দেশিত সীমালঙ্ঘন করার পরিণতি সম্পর্কে সতর্কীকরণ ।
  • ৪১/৩. ক্ষেত-খামার রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কুকুর পালা।
  • ৪১/৪. চাষাবাদের কাজে গরু ব্যবহার করা।
  • ৪১/৫. যখন কোন ব্যক্তি বলল যে, তুমি খেজুর ইত্যাদির বাগানে মেহনত কর, ¬আর তুমি উৎপাদিত ফলে আমার অংশীদার হবে।
  • ৪১/৬. খেজুর গাছ ও অন্যান্য গাছ কাটা প্রসঙ্গে।
  • ৪১/৭. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৪১/৮. অর্ধেক বা এর অনুরূপ পরিমাণ ফসলের শর্তে ভাগে চাষাবাদ করা।
  • ৪১/৯. ভাগচাষে যদি বছর নির্ধারণ না করে।
  • ৪১/১০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৪১/১১. ইয়াহূদীদের সাথে জমি ভাগে চাষ করা।
  • ৪১/১২. ভাগচাষে যেসব শর্তারোপ করা মাকরূহ বা অপছন্দনীয়।
  • ৪১/১৩. যদি কেউ অন্যদের সম্পদ দিয়ে তাদের অনুমতি ব্যতিরেকে কৃষি কাজ করে এবং তাতে তাদের কল্যাণ নিহিত থাকে তবে তা বৈধ।
  • ৪১/১৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাহাবীগণের ওয়াক্ফ ও খাজনার জমি এবং তাঁদের কৃষিকাজ ও লেনদেন প্রসঙ্গে।
  • ৪১/১৫. যে ব্যক্তি অনাবাদী জমি চাষ করে।
  • ৪১/১৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৪১/১৭. জমির মালিক বলল, আমি তোমাকে ততদিনের জন্য অবস্থান করতে দেব যতদিন আল্লাহ তা‘আলা তোমাকে অবস্থান করতে দেন এবং কোন নির্দিষ্ট সময়ের উল্লেখ করল না। এমতাবস্থায় তারা একসাথে যতদিন রাযি থাকে ততদিন-এ চুক্তি বলবৎ থাকবে।
  • ৪১/১৮. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর সাহাবীগণ (রাঃ) কৃষিকাজ ও ফল-ফসল উৎপাদনে একে অপরকে সহয়তা করতেন তার বিবরণ।
  • ৪১/১৯. সোনা-রূপার বিনিময়ে জমি কিরায়া (নগদ বিক্রি) করা।
  • ৪১/২০.পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৪১/২১. গাছ লাগানো সম্পর্কে।
  • ৪২/ পানি সেচ (كتاب المساقاة) ৩৪ টি | ২৩৫১-২৩৮৪ পর্যন্ত 42/ Distribution of Water
  • ৪২/২. পানির মালিক পানি ব্যবহারের বেশী হকদার, তার জমি পরিসিঞ্চিত না হওয়া পর্যন্ত।
  • ৪২/৩. কেউ যদি নিজের জায়গায় কুয়া খনন করে (এবং তাতে যদি কেউ পড়ে মৃত্যু বরণ করে) তবে মালিক তার জন্য দোষি থাকবে না।
  • ৪২/৪. কুয়া নিয়ে ঝগড়া এবং এ ব্যাপারে মীমাংসা।
  • ৪২/৫. যে ব্যক্তি মুসাফিরকে পানি দিতে অস্বীকৃতি জানায়, তার গুনাহ।
  • ৪২/৬. নদী-নালার পানি আটকানো।
  • ৪২/৭. নীচু ভুমির পূর্বে উঁচু ভুমিতে সেচ দেয়া।
  • ৪২/৮. উঁচু জমির মালিক পায়ের গিরা পর্যন্ত পানি নিয়ে নেবে।
  • ৪২/৯. পানি পান করানোর গুরুত্ব।
  • ৪২/১০. যাদের মতে চৌবাচ্চা ও মশ্কের মালিক পানির অধিক অধিকারী।
  • ৪২/১১. একমাত্র আল্লাহ ও তার রসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ছাড়া অন্য কারো সংরক্ষিত চারণভূমি থাকতে পারে না।
  • ৪২/১২. নহর (নদী-নালা খাল-বিল) হতে মানুষ ও চতুষ্পদ জানোয়ারের পানি পান করা সম্পর্কে।
  • ৪২/১৩. শুকনো জ্বালানী কাঠ ও ঘাস বিক্রয় করা।
  • ৪২/১৪. জায়গীর দেয়া।
  • ৪২/১৫. জায়গীর লিপিবদ্ধ করা।
  • ৪২/১৬. পানি পান করানোর স্থানে উট দোহন করা।
  • ৪২/১৭. খেজুরের বা অন্য কিছুর বাগানে কোন লোকের চলার রাস্তা কিংবা পানির কুয়া থাকা।
  • ৪২/০০. পানি পান সম্পর্কে।
  • ৪৩/ ঋণ গ্রহণ, ঋণ পরিশোধ, নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও দেউলিয়া ঘোষণা (كتاب فى الاستقراض) ২৫ টি | ২৩৮৫-২৪০৯ পর্যন্ত 43/ Loans, Payment of Loans, Freezing of Property, Bankruptcy
  • ৪৩/১. যার কাছে জিনিসের মূল্য পরিমাণ অর্থ নেই বা সাথে নেই এমন ক্রেতার কোন জিনিস ক্রয় করা।
  • ৪৩/২. পরিশোধ করার বা ধ্বংস করার উদ্দেশে কারো সম্পত্তি গ্রহণ করা।
  • ৪৩/৩. ঋণ পরিশোধ করা।
  • ৪৩/৪. উট কর্জ নেয়া।
  • ৪৩/৫. পাওনার জন্য ভদ্র ও উত্তম পন্থায় তাগাদা করা।
  • ৪৩/৬. কম বয়সের উটের বিনিময়ে বেশী বয়সের উট দেয়া যায় কি?
  • ৪৩/৭. ভালভাবে ঋণ পরিশোধ করা।
  • ৪৩/৮. পাওনা অপেক্ষা কম আদায় করা কিংবা মাফ করে দেয়া জায়িয।
  • ৪৩/৯. ঋণদাতার সঙ্গে কথা বলা এবং খেজুর অথবা অন্য কিছুর বদলে ঋণ অনুমানে আদায় করা জায়িয।
  • ৪৩/১০. ঋণ থেকে আশ্রয় চাওয়া।
  • ৪৩/১১. ঋণগ্রস্ত (মৃত) ব্যক্তির উপর জানাযার সালাত।
  • ৪৩/১২. ধনী ব্যক্তির (ঋণ আদায়ে) গড়িমসি করা অত্যাচারের শামিল।
  • ৪৩/১৩. পাওনাদার ব্যক্তির কড়া কথা বলবার অধিকার রয়েছে।
  • ৪৩/১৪. ঋণ, বিক্রয় ও আমানত হিসেবে রক্ষিত নিজ সম্পদ কেউ যদি দেউলিয়া লোকের নিকট পায় তবে সে-ই তার অধিকারী।
  • ৪৩/১৬. গরীব বা অভাবী ব্যক্তির সম্পত্তি বিক্রয় করে তা পাওনাদারদের মধ্যে বন্টন করে দেয়া অথবা তার নিজের খরচের জন্য দিয়ে দেয়া।
  • ৪৩/১৭. একটি নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ঋণ দেয়া কিংবা ক্রয়-বিক্রয়ের মধ্যে সময় নির্ধারণ করা।
  • ৪৩/১৮. ঋণভার কমানোর সুপারিশ।
  • ৪৩/১৯. ধন-সম্পত্তি অপচয় করা নিষিদ্ধ।
  • ৪৩/২০. কৃতদাস তার মনিবের সম্পত্তির রক্ষক। সে তার মনিবের আদেশ ছাড়া তা ব্যয় করবে না।
  • ৪৪/ ঝগড়া-বিবাদ মীমাংসা (كتاب الخصومات) ১৬ টি | ২৪১০-২৪২৫ পর্যন্ত 44/ Khusoomaat
  • ৪৪/১. ঋণগ্রস্তকে স্থানান্তরিত করা এবং মুসলিম ও ইয়াহূদীর মধ্যকার ঝগড়ার আপোষ।
  • ৪৪/৩. যে ব্যক্তি কোন নির্বোধ বা এ ধরনের কোন লোকের সম্পত্তি বিক্রি করে এবং বিক্রি মূল্য তাকে দিয়ে দেয় ও তাকে তার অবস্থার উন্নতি ও অর্থকে যথাযথ ব্যবহার করতে নির্দেশ দেয়। এরপর যদি সে তার অর্থ নষ্ট করে দেয় তাহলে সে তাকে অর্থ ব্যবহার করা হতে বিরত রাখবে।
  • ৪৪/৪. বিবদমানদের পরস্পরের আলাপ-আলোচনা সম্পর্কে।
  • ৪৪/৫. পাপে ও বিবাদে লিপ্ত লোকদের অবস্থা অবগত হওয়ার পর তাদেরকে ঘর হতে বহিষ্কার করা।
  • ৪৪/৬. মৃত ব্যক্তির ওসীয়াতের দাবী।
  • ৪৪/৮. হারম শরীফে (কাউকে) বেঁধে রাখা এবং বন্দী করা।
  • ৪৪/৯. পাওনা আদায়ের জন্য (ঋণদাতা ঋণী ব্যক্তির) পিছনে লেগে থাকা।
  • ৪৪/১০. ঋণের পরিশোধের জন্য তাগাদা করা।
  • ৪৪/৭. কারো দ্বারা ক্ষতির আশঙ্কা থাকলে তাকে বন্দী করা।
  • ৪৫/ পড়ে থাকা জিনিস উঠিয়ে নেয়া (كتاب فى اللقطة) ১৪ টি | ২৪২৬-২৪৩৯ পর্যন্ত 45/ Lost Things Picked up by Someone (Luqatah)
  • ৪৫/১. পড়ে থাকা জিনিসের মালিক এসে আলামতের বর্ণনা দিলে তাকে তা ফিরিয়ে দিবে।
  • ৪৫/২. হারিয়ে যাওয়া উষ্ট্র।
  • ৪৫/৩. হারিয়ে যাওয়া ছাগল।
  • ৪৫/৪. এক বছরের মধ্যে যদি পড়ে থাকা জিনিসের মালিকের দেখা পাওয়া না যায় তবে সেটা যে পেয়েছে তারই হবে।
  • ৪৫/৫. নদীতে শুকনা কাষ্ঠখন্ড বা চাবুক অথবা এ জাতীয় কোন কিছু পাওয়া গেলে।
  • ৪৫/৬. রাস্তায় খেজুর পাওয়া গেলে।
  • ৪৫/৭. মক্কাবাসীদের পড়ে থাকা জিনিসের ঘোষণা কিভাবে দেয়া হবে।
  • ৪৫/৮. অনুমতি ছাড়া কারো পশু দোহন করবে না।
  • ৪৫/৯. পড়ে থাকা জিনিসের মালিক এক বছর পরে ফিরে আসলে তার জিনিস তাকে ফিরিয়ে দিবে। কারণ সেটা তার কাছে আমানত ছিল।
  • ৪৫/১০. পড়ে থাকা জিনিস যাতে খারাপ না হয় এবং কোন অবাঞ্ছিত ব্যক্তি যাতে তুলে না নেয় সে জন্য তা তুলে নিবে কি?
  • ৪৫/১১. যে ব্যক্তি পড়ে থাকা জিনিসের ঘোষণা করেছে বটে, কিন্তু তা সরকারের কাছে অর্পণ করেনি।
  • ৪৫/১২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৪৬/ অত্যাচার, কিসাস ও লুণ্ঠন (كتاب المظالم) ৪৩ টি | ২৪৪০-২৪৮২ পর্যন্ত 46/ Oppressions
  • ৪৬/১. অপরাধের শাস্তি।
  • ৪৬/২. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ সাবধান! যালিমদের উপর আল্লাহর অভিশাপ।
  • ৪৬/৩. মুসলিম মুসলিমের প্রতি অত্যাচার করবে না এবং তাকে অপমানিতও করবে না।
  • ৪৬/৪. তোমার ভাইকে সাহায্য কর, সে অত্যাচারী হোক বা অত্যাচারিত।
  • ৪৬/৫. অত্যাচারিতকে সাহায্য করা।
  • ৪৬/৮. জুলুম কিয়ামতের দিন গাঢ় অন্ধকার রূপ ধারণ করবে।
  • ৪৬/৯. মাযলুমের বদ-দোয়াকে ভয় করা এবং তা হতে বেঁচে থাকা।
  • ৪৬/১০. কেউ কারো উপর যুলুম করে এবং মাযলুম ব্যক্তি তাকে ক্ষমা করে দেয় এর পরও সে অত্যাচারের কথা প্রকাশ করতে পারবে কি?
  • ৪৬/১১. যদি কেউ কারো জুলুম বা অন্যায় মাফ করে দেয়, তবে সে জুলুমের জন্য পুনরায় তাকে দোষী সাব্যস্ত করা চলবে না।
  • ৪৬/১২. যদি কোন ব্যক্তি কাউকে কোন বিষয়ে অনুমতি প্রদান করে, তাকে মাফ করে, কিন্তু কী পরিমাণ ক্ষমা করল কিংবা কতটুকুর জন্য অনুমতি প্রদান করল তা উল্লেখ না করে।
  • ৪৬/১৩. কোন ব্যক্তি কারো জমির কিছু অংশ ছিনিয়ে নেয় অথবা জুলুম করে নিয়ে নেয় তার গুনাহ।
  • ৪৬/১৪. যদি কোন ব্যক্তি কাউকে কোন বিষয়ে অনুমতি প্রদান করে তবে তা বৈধ।
  • ৪৬/১৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ প্রকৃতপক্ষে সে ঘোর বিরোধী। (আল-বাকারাঃ ২০৪)
  • ৪৬/১৬. যে ব্যক্তি জেনে শুনে অন্যায় বিষয়ে বিবাদ করে, তার গুনাহ।
  • ৪৬/১৭. ঝগড়া বিবাদ করার সময় অশ্লীল ভাষা প্রয়োগ।
  • ৪৬/১৮. অত্যাচারীর সম্পদ যদি অত্যাচারিতের হস্তগত হয়, তবে তা হতে সে নিজের প্রতিশোধ গ্রহণ করতে পারে।
  • ৪৬/১৯. ছায়াযুক্ত স্থান সম্পর্কে।
  • ৪৬/২০. কোন প্রতিবেশী যেন তার প্রতিবেশীকে তার দেয়ালে খুঁটি লাগাতে নিষেধ না করে।
  • ৪৬/২১. রাস্তায় মদ বহিয়ে দেয়া।
  • ৪৬/২২. ঘরের আঙিনা এবং সেখানে রাস্তায় বসা।
  • ৪৬/২৩. রাস্তায় কূপ খনন করা, যদি তা যাতায়াতকারীদের কারো কষ্টের কারণ না হয়।
  • ৪৬/২৫. দালানের ছাদে বা অন্য কোথাও উঁচু বা নীচু চিলেকোঠা ও কক্ষ নির্মাণ করা।
  • ৪৬/২৬. যে ব্যক্তি তার উট মসজিদের উঠানে কিংবা দরজায় বেঁধে রাখে।
  • ৪৬/২৭. লোকজনের আবর্জনা নিক্ষেপের জায়গায় দাঁড়ানো ও পেশাব করা।
  • ৪৬/২৮. যে ব্যক্তি ডালপালা ও কষ্টদায়ক দ্রব্য রাস্তা থেকে তুলে দূরে নিক্ষেপ করে।
  • ৪৬/২৯. যদি ইজমালি পতিত জমিতে রাস্তার ব্যাপারে লোকেদের মাঝে মতবিরোধ দেখা দেয় এবং কোন শরীক সেখানে বাড়ী তৈরী করতে চায় তবে রাস্তার জন্য তা হতে সাত হাত জমি রেখে দিতে হবে।
  • ৪৬/৩০. মালিকের অনুমতি ব্যতীত লুটপাট করা।
  • ৪৬/৩১. ক্রুশ ভেঙ্গে ফেলা এবং শূকর হত্যা করা।
  • ৪৬/৩২. মদের (মৃৎপাত্র) মটকা ভেঙ্গে ফেলা অথবা মশক ছিদ্র করা যায় কি? যদি কেউ নিজের লাঠি দ্বারা মুর্তি বা ক্রুশ অথবা তবলা অথবা কোন অপ্রয়োজনীয় বস্তু ভেঙ্গে ফেলে (তবে তার হুকুম কী)?
  • ৪৬/৩৩. সম্পদ হিফাযাত করতে গিয়ে যে ব্যক্তি নিহত হয়।
  • ৪৬/৩৪. যদি কেউ অন্য কারো পাত্র বা কোন বস্তু ভেঙ্গে ফেলে।
  • ৪৬/৩৫. যদি কোন ব্যক্তি কারো দেয়াল ফেলে দেয় তবে অনুরূপ দেয়াল তৈরী করতে হবে।
  • ৪৭/ অংশীদারিত্ব (كتاب الشركة) ২৫ টি | ২৪৮৩-২৫০৭ পর্যন্ত 47/ Partnership
  • ৪৭/১. খাদ্য, পাথেয় এবং দ্রব্য সামগ্রীতে অংশ গ্রহণ।
  • ৪৭/২. কোন জিনিসের দুই জন অংশীদার থাকলে তারা যাকাত দানের পর তা আনুপাতিক হারে ভাগ করে নিবে।
  • ৪৭/৩. ছাগল ও ভেড়া ভাগ করা।
  • ৪৭/৪. এক সাথে খেতে বসলে সাথীর অনুমতি ছাড়া এক সাথে দু‘টো করে খেজুর ভক্ষণ করা ( নিষিদ্ধ)।
  • ৪৭/৫. শরীকদের মাঝে এজমালি দ্রব্যে উচিত দাম নির্ধারণ সম্পর্কে।
  • ৪৭/৬. লটারির মাধ্যমে অংশ নিরূপণ ও ভাগ করা যাবে কিনা?
  • ৪৭/৭. ইয়াতিম ও উত্তরাধিকারীদের অংশীদারিত্ব।
  • ৪৭/৮. জমি (বাড়ী বাগান) ইত্যাদিতে অংশীদারিত্ব।
  • ৪৭/৯. যদি অংশীদাররা ঘর, বাগান ইত্যাদি ভাগ করে নেয় তবে পুনরায় একত্রিত করার এবং শুফ‘আহ্ দাবি করার হক তাদের থাকে না।
  • ৪৭/১০. স্বর্ণ -রৌপ্য ও নগদ আদান প্রদানের বস্তুতে অংশীদারিত্ব।
  • ৪৭/১১. ভাগচাষে যিম্মী ও মুশরিকদের অংশীদার করা।
  • ৪৭/১২. ছাগল ভেড়ার ইনসাফের ভিত্তিতে ভাগ করা।
  • ৪৭/১৩. খাদ্য-দ্রব্য প্রভৃতিতে অংশীদারিত্ব।
  • ৪৭/১৪. কৃতদাস দাসীতে অংশীদারিত্ব।
  • ৪৭/১৫. কুরবানীর জানোয়ার ও উটে অংশগ্রহণ।
  • ৪৭/১৬. যে ব্যক্তি ভাগ করার সময় দশটি বকরীকে একটা উটের সমান মনে করে।
  • ৪৮/ বন্ধক (كتاب الرهن) ৯ টি | ২৫০৮-২৫১৬ পর্যন্ত 48/ Mortgaging
  • ৪৮/১. স্থায়ী বাসস্থানে থাকা অবস্থায় বন্ধক রাখা।
  • ৪৮/২. যে ব্যক্তি নিজ বর্ম বন্ধক রাখে।
  • ৪৮/৩. অস্ত্র বন্ধক রাখা।
  • ৪৮/৪. বন্ধক রাখা জন্তুর উপর চড়া যায় এবং দুধ দোহন করা যায়।
  • ৪৮/৫. ইয়াহূদী ও অন্যান্যদের (অমুসলিমের) নিকট বন্ধক রাখা।
  • ৪৮/৬. বন্ধকদাতা ও বন্ধক গ্রহীতার মাঝে বিরোধ দেখা দিলে বা অনুরূপ কোন কিছু হলে বাদীর দায়িত্ব সাক্ষী পেশ করা আর বিবাদীর দায়িত্ব শপথ করা।
  • ৪৯/ ক্রীতদাস আযাদ করা (كتاب العتق) ৪৩ টি | ২৫১৭-২৫৫৯ পর্যন্ত 49/ Manumission of Slaves
  • ৪৯/১. ক্রীতদাস আযাদ করা ও তার গুরুত্ব।
  • ৪৯/২. কোন্ ধরনের ক্রীতদাস আযাদ করা শ্রেয়?
  • ৪৯/৩. সূর্যগ্রহণ ও (আল্লাহর কুদরতের) বিভিন্ন নিদর্শন প্রকাশের সময় ক্রীতদাস আযাদ করা পছন্দনীয়।
  • ৪৯/৪. দু’ ব্যক্তির মালিকানাভুক্ত ক্রীতদাস বা কয়েকজন অংশীদারের দাসী আযাদ করা।
  • ৪৯/৫. কেউ ক্রীতদাসের নিজের অংশ আযাদ করে দিলে এবং তার জরুরী অর্থ না থাকলে চুক্তিবদ্ধ ক্রীতদাসের মতো তাকে অতিরিক্ত ক্লেশ না দিয়ে আয় করতে বলা হবে।
  • ৪৯/৬. ভুলক্রমে অথবা অনিচ্ছায় ক্রীতদাস আযাদ করা ও স্ত্রীকে তালাক দেয়া ইত্যাদি। আল্লাহ তা‘আলার সন্তোষ ব্যতীত অন্য কোন উদ্দেশে গোলাম আযাদ করা যায় না।
  • ৪৯/৭. আযাদ করার সংকল্পে কোন ব্যক্তি নিজের ক্রীতদাস সম্পর্কে ‘সে আল্লাহর জন্য নির্দিষ্ট’ বলা এবং আযাদ করার ক্ষেত্রে সাক্ষী রাখা।
  • ৪৯/৮. উম্মু ওয়ালাদ সম্পর্কে।
  • ৪৯/৯. মুদাববার (ক্রীতদাস) বিক্রয় করা।
  • ৪৯/১০. ক্রীতদাসের অভিভাবকত্ব বিক্রয় বা দান করা।
  • ৪৯/১১. কোন ব্যক্তির মুশরিক ভাই বা চাচা যুদ্ধে বন্দী হলে কি তাদের পক্ষ হতে মুক্তিপণ গ্রহণ করা হবে?
  • ৪৯/১২. মুশরিক কর্তৃক গোলাম আযাদ করা।
  • ৪৯/১৩. কোন আরব যদি কোন দাস-দাসীর মালিক হয় এবং তাকে দান করে, বিক্রয় করে, সহবাস করে এবং ফিদিয়া হিসাবে দেয় অথবা শিশুদেরকে বন্দী করে রাখে তবে এর বিধান কী?
  • ৪৯/১৪. নিজ গোলামকে জ্ঞান ও আদব কায়দা শিক্ষা দেয়ার গুরুত্ব।
  • ৪৯/১৫. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণী, তোমাদের গোলামেরা তোমাদেরই ভাই। কাজেই তোমরা যা খাবে তা হতে তাদেরকেও খাওয়াবে।
  • ৪৯/১৬. যে ক্রীতদাস উত্তমরূপে তার মহান প্রভুর (আল্লাহর) ইবাদত করে আর তার মালিকের শুভাকাঙ্ক্ষী হয়।
  • ৪৯/১৭. দাসদের মারধোর করা এবং আমার ক্রীতদাস ও আমার বাঁদী এরূপ বলা মাকরূহ।
  • ৪৯/১৮. খাদিম যখন ভালভাবে খাবার পরিবেশন করে।
  • ৪৯/১৯. ক্রীতদাস আপন মালিকের সম্পত্তির হিফাযাতকারী। নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) সম্পত্তিকে মালিকের সঙ্গে সম্পর্কিত করেছেন।
  • ৪৯/২০. ক্রীতদাসের মুখমণ্ডল ে মারবে না।
  • ৫০/ চুক্তিবদ্ধ দাসের বর্ণনা (كتاب المكاتب) ৬ টি | ২৫৬০-২৫৬৫ পর্যন্ত 50/ Makaatib
  • ৫০/১. মুকাতাব বা চুক্তির ভিত্তিতে অর্থের কিস্তি প্রসঙ্গে। প্রতি বছর এক কিস্তি করে আদায় করা।
  • ৫০/২. মুকাতাবের উপর যে সব শর্তারোপ করা বৈধ এবং আল্লাহর কিতাবে নেই এমন শর্তারোপ করা। এ বিষয়ে ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে হাদীস বর্ণিত হয়েছে।
  • ৫০/৩. মানুষের নিকট মুকাতাবের সাহায্য চাওয়া ও সাহায্য প্রার্থনা করা।
  • ৫০/৪. মুকাতাবের সমর্থন সাপেক্ষে তাকে বিক্রয় করা।
  • ৫০/৫. মুকাতাব যদি (কাউকে) বলে, আমাকে ক্রয় করে আযাদ করে দিন, আর সে যদি ঐ উদ্দেশে তাকে খরিদ করে।
  • ৫১/ হিবা ও এর ফযীলত (كتاب الهبة وفضلها والتحريض عليها) ৭১ টি | ২৫৬৬-২৬৩৬ পর্যন্ত 51/ Gifts
  • ৫১/১. হিবা ও এর ফযীলত
  • ৫১/২. অল্প পরিমাণে হিবা করা সম্পর্কে।
  • ৫১/৩. যদি কেউ তার সঙ্গী সাথীদের নিকট কিছু চায়।
  • ৫১/৪. . কোন ব্যক্তির পানি চাওয়া সম্পর্কে।
  • ৫১/৫. শিকারের গোশত হাদিয়া হিসেবে গ্রহণ করা সম্পর্কে।
  • ৫১/৬. হাদিয়া কবুল করা সম্পর্কে
  • ৫১/৭. হাদিয়া কবুল করা সম্পর্কে।
  • ৫১/৮. সঙ্গীকে কোন হাদিয়া দেয়ার ক্ষেত্রে তার অন্য স্ত্রী ছেড়ে কোন স্ত্রীর জন্য নির্ধারিত দিনের অপেক্ষা করা।
  • ৫১/৯. যে হাদিয়া ফিরিয়ে দেয়া হয় না।
  • ৫১/১০. কাছে নেই এমন বস্তু হিবা করা যিনি জায়িয মনে করেন।
  • ৫১/১১. হিবার প্রতিদান প্রদান করা।
  • ৫১/১২. সন্তানের জন্য হিবা। কোন এক সন্তানকে কিছু দান করা বৈধ হবে না, যতক্ষণ না ইনসাফের সঙ্গে অন্য সন্তানদের সমভাবে দান করা হয়। অবশ্য এ ক্ষেত্রে উক্ত পিতার বিপক্ষে কারো সাক্ষী দেয়া চলবে না।
  • ৫১/১৩. হিবার ব্যাপারে সাক্ষী রাখা।
  • ৫১/১৪. পুরুষের স্ত্রীর জন্য এবং স্ত্রীর পুরুষের জন্য হিবা করা।
  • ৫১/১৫. স্বামী আছে এমন নারীর স্বামী ব্যতীত অন্যের জন্য হিবা করা বা দাস মুক্ত করা। নির্বোধ না হলে বৈধ, নির্বোধ হলে অবৈধ।
  • ৫১/১৬. প্রথমে হাদিয়া দিয়ে শুরু করবে।
  • ৫১/১৭. কারণবশতঃ হাদিয়া কবুল না করা।
  • ৫১/১৮. হাদিয়া পাঠিয়ে দিয়ে বা পাঠিয়ে দেয়ার ওয়াদা করে তা পৌঁছানোর পূর্বেই মৃত্যু হলে।
  • ৫১/১৯. দাস ও বিবিধ সামগ্রী কিভাবে অধিকারভুক্ত করা যায়?
  • ৫১/২০. হাদিয়া পাঠানো হলে ‘গ্রহণ করলাম’ এ কথা না বলে কেউ স্বীয় অধিকারভুক্ত করে নিলে।
  • ৫১/২১. এক ব্যক্তির নিকট প্রাপ্য ঋণ অনকে দান করে দেয়া।
  • ৫১/২২. জামা‘আতের জন্য এক ব্যক্তির দান।
  • ৫১/২৩. দখলভুক্ত বা দখলভুক্ত নয় এবং বণ্টিত বা বণ্টিত নয় এমন সম্পদ দান করা।
  • ৫১/২৪. একদল অন্য গোত্রকে বা এক ব্যক্তি কোন দলকে দান করলে তা বৈধ।
  • ৫১/২৫. সঙ্গীদের মাঝে কাউকে হাদিয়া করা হলে সেই তার হকদার।
  • ৫১/২৬. উষ্ট্রারোহীকে সেই উষ্ট্রটি দান করা হলে তা বৈধ।
  • ৫১/২৭. পরিধেয় হিসেবে অপছন্দনীয় কিছু হাদিয়া দেয়া।
  • ৫১/২৮. মুশরিকদের দেয়া হাদিয়া গ্রহণ করা।
  • ৫১/২৯. মুশরিকদেরকে হাদিয়া প্রদান করা।
  • ৫১/৩০. দান বা সদাকাহ করা হলে তা ফিরিয়ে নেয়া কারো জন্য হালাল নয়।
  • ৫১/৩১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৫১/৩২. ‘উমরা ও রুকবা১ رُقْبى علُمْرى সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
  • ৫১/৩৩. মানুষের কাছ থেকে যে ব্যক্তি ঘোড়া, চতুষ্পদ জন্তু বা অন্য কোন কিছু ধার নেয়।
  • ৫১/৩৪. বাসর সজ্জার উদ্দেশে নব দম্পতির কিছু ধার নেয়া।
  • ৫১/৩৫. দুগ্ধ পান করানোর জন্য সাময়িকভাবে উট-বকরি প্রদানের ফযীলত।
  • ৫১/৩৬. প্রচলিত অর্থে যদি কেউ বলে এই দাসীটি তোমার খিদমাতের জন্য দিলাম, এটা বৈধ।
  • ৫১/৩৭. আরোহণের নিমিত্তে অশ্ব দান ‘উমরাও (عُمْرَى) সদাকাহ বলেই গণ্য হবে।
  • ৫২/ সাক্ষ্যদান (كتاب الشهادات) ৫৩ টি | ২৬৩৭-২৬৮৯ পর্যন্ত 52/ Witnesses
  • ৫২/২. যখন কেউ কারো চরিত্রের ব্যাপারে প্রত্যয়ন করে যে, তাকে তো ভালো বলেই জানি কিংবা বলে যে, এর সস্পর্কে তো ভালো বৈ কিছু জানি না।
  • ৫২/৩. অপ্রকাশিত ব্যক্তির সাক্ষ্যদান। ‘আমর ইবনু হুরায়স (রহ.) এ ধরনের সাক্ষ্য বৈধ বলে মত প্রকাশ করেছেন;
  • ৫২/৪. এক বা একাধিক ব্যক্তি কোন বিষয়ে সাক্ষ্য প্রদান করলে আর অন্যরা এ বিষয়ে অজ্ঞতা প্রকাশ করলে সাক্ষ্যদাতার কথা অনুযায়ী ফায়সালা হবে।
  • ৫২/৫. ন্যায়পরায়ণ সাক্ষীগণের প্রসঙ্গে-
  • ৫২/৬. সততা প্রমাণে কয়জন লাগবে?
  • ৫২/৭. বংশধারা, সবার জানা দুধপান ও আগের মৃত্যুর বিষয়ে সাক্ষ্য দান; নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, সুওয়াইবাহ আমাকে এবং আবূ সালামাহকে দুধপান করিয়েছেন এবং এর উপর দৃঢ় থাকা।
  • ৫২/৮. ব্যাভিচারের অপবাদ দাতা, চোর ও ব্যভিচারীর সাক্ষ্য।
  • ৫২/৯. অন্যায়ের পক্ষে সাক্ষী বানানো হলেও সাক্ষ্য দিবে না।
  • ৫২/১০. মিথ্যা সাক্ষ্যদান প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে।
  • ৫২/১১. অন্ধের সাক্ষ্যদান করা, কোন বিষয়ে তার সিদ্ধান্ত দান করা, তার বিয়ে করা, কাউকে বিয়ে দেয়া, তার ক্রয়-বিক্রয় করা, তার আযান দেয়া ইত্যাদি ব্যাপারে তাকে অনুমোদন করা এবং আওয়াজে পরিচয় করা।
  • ৫২/১২. স্ত্রী লোকের সাক্ষ্যদান।
  • ৫২/১৩. দাস-দাসীর সাক্ষ্যদান।
  • ৫২/১৪. দুগ্ধদাত্রীর সাক্ষ্যদান।
  • ৫২/১৫. সততার ব্যাপারে নারীগণের পারস্পরিক সাক্ষ্যদান।
  • ৫২/১৬. এক ব্যক্তি কারো নির্দোষিতার সাক্ষ্য দিলে তা-ই যথেষ্ট।
  • ৫২/১৭. প্রশংসায় আতিশয্য অপছন্দনীয় যা জানা তাই বলতে হবে।
  • ৫২/১৮. বাচ্চাদের বয়োপ্রাপ্তি ও তাদের সাক্ষ্যদান।
  • ৫২/১৯. শপথ পাঠ করানোর পূর্বে বিচারক বাদীকে জিজ্ঞেস করবেঃ তোমার কি কোন প্রমাণ আছে?
  • ৫২/২০. মালামাল ও শরীয়ত নির্ধারিত দন্ডের ক্ষেত্রে বিবাদীর শপথ করা।
  • ৫২/২১. কেউ কোন দাবী করলে কিংবা মিথ্যারোপ করলে তাকেই প্রমাণ দিতে হবে এবং প্রমাণ সন্ধানে বেরোতে হবে।
  • ৫২/২২. ‘আসরের পর শপথ করা।
  • ৫২/২৩. যে জায়গায় বিবাদীকে শপথ করানো ওয়াজিব, তাকে সেখানেই শপথ করানো হবে। একস্থান হতে অন্যস্থানে নেয়া হবে না।
  • ৫২/২৪. আগে শপথ করা নিয়ে একদল লোকের প্রতিযোগিতা করা।
  • ৫২/২৫. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ যারা আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়াদা এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে পরকালে তাদের কোন অংশ নাই। ক্বিয়ামাতের দিন আল্লাহ তাদের সহিত কথা বলবেন না এবং তাদের দিকে তাকাবেন না এবং তাদেরকে পরিশুদ্ধ করবেন না; তাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রয়েছে । (সূরা আলু ‘ইমরানঃ ৭৭)
  • ৫২/২৬. কেমনভাবে শপথ করানো হবে?
  • ৫২/২৭. শপথ করার পর বাদী সাক্ষী হাযির করলে।
  • ৫২/২৮. যিনি অঙ্গীকার পূর্ণ করার নির্দেশ দান করেছেন।
  • ৫২/২৯. সাক্ষী ইত্যাদির ব্যাপারে জিজ্ঞাসিত হবে না।
  • ৫২/৩০. জটিল ব্যাপারে কুর‘আর মাধ্যমে ফয়সালা করা।
  • ৫৩/ বিবাদ মীমাংসা (كتاب الصلح) ২১ টি | ২৬৯০-২৭১০ পর্যন্ত 53/ Peacemaking
  • ৫৩/১. মানুষের মধ্যে আপোস-মীমাংসা করে দেয়া।
  • ৫৩/২. মানুষের মধ্যে মীমাংসাকারী ব্যক্তি মিথ্যাবাদী নয়।
  • ৫৩/৩. সঙ্গী-সাথীদের প্রতি ইমামের কথা ‘‘চলো যাই আমরা মীমাংসা করে দেই’’।
  • ৫৩/৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘উভয়ে আপোস নিষ্পত্তি করতে চাইলে আপোস নিষ্পত্তিই শ্রেয়।’’ (আন-নিসা ১২৮)
  • ৫৩/৫. অন্যায়ের উপর সন্ধিবদ্ধ হলে তা বাতিল।
  • ৫৩/৬. কিভাবে সন্ধিপত্র লেখা হবে? অমুকের পুত্র অমুক এবং অমুকের পুত্র অমুক লিখাতে হবে। গোত্র বা বংশের উল্লেখ না করলেও ক্ষতি নেই।
  • ৫৩/৭. মুশরিকদের সঙ্গে সন্ধি।
  • ৫৩/৮. ক্ষতিপূরণের ব্যাপারে সন্ধি।
  • ৫৩/৯. হাসান ইব্নু ‘আলী (রাঃ) সম্পর্কে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ আমার এ ছেলেটি একজন নেতা। সম্ভবত আল্লাহ্ এর মাধ্যমে দু’টি বড় দলের মধ্যে সন্ধি স্থাপন করাবেন।
  • ৫৩/১০. আপোস মীমাংসার ব্যাপারে ইমাম পরামর্শ দিবেন কি?
  • ৫৩/১১. মানুষের মধ্যে মীমাংসা এবং ন্যায় বিচার করার ফযীলত।
  • ৫৩/১২. ইমাম বিবাদ মীমাংসা করে নেয়ার নির্দেশ দেয়ার পরও তা অমান্য করলে তার বিরুদ্ধে যথার্থ হুকুম জারী করতে হবে।
  • ৫৩/১৩. পাওনাদারদের মধ্যে এবং ওয়ারিসদের মধ্যে মীমাংসা করে দেয়া এবং এ ব্যাপারে অনুমান করা।
  • ৫৩/১৪. ঋণ ও নগদ সম্পদের বিনিময়ে আপোস করা।
  • ৫৪/ শর্তাবলী (كتاب الشروط) ২৭ টি | ২৭১১-২৭৩৭ পর্যন্ত 54/ Conditions
  • ৫৪/১. ইসলামে আহ্কামে ও ক্রয়-বিক্রয়ে যে সব শর্ত জায়িয।
  • ৫৪/২. তাবীর করা খেজুর গাছ বিক্রি করা।
  • ৫৪/৩. বিক্রয়ে শর্তারোপ করা।
  • ৫৪/৪. নির্দিষ্ট স্থান পর্যন্ত সওয়ারীর পিঠে চড়ে যাবার শর্তে পশু বিক্রি করা জায়িয।
  • ৫৪/৫. বর্গাচাষ ইত্যাদির বিষয়ে শর্তাবলী।
  • ৫৪/৬. বিবাহ বন্ধনের সময় মাহর সম্পর্কে শর্তাবলী।
  • ৫৪/৭. বর্গাচাষের শর্তাবলী।
  • ৫৪/৮. বিবাহে যে সব শর্ত বৈধ নয়।
  • ৫৪/৯. দন্ড বিধিতে যে সকল শর্ত বৈধ নয়।
  • ৫৪/১০. মুক্ত করা হবে এ শর্তে মুকাতাব বিক্রিত হতে রাযী হলে তার জন্য কী কী শর্ত জায়িয।
  • ৫৪/১১. তালাকের শর্তাবলী।
  • ৫৪/১২. লোকজনের সাথে মৌখিক শর্ত করা।
  • ৫৪/১৩. ‘ওয়ালা’র ব্যাপারে অধিকার অর্জনের শর্তারোপ।
  • ৫৪/১৪. বর্গাচাষের ক্ষেত্রে এমন শর্তারোপ করা যে, যখন ইচ্ছা আমি তোমাকে বের করে দিব।
  • ৫৪/১৫. যুদ্ধের প্রতিপক্ষীয়দের সাথে জিহাদ ও সমঝোতার ব্যাপারে শর্তারোপ এবং লোকদের সঙ্গে কৃত মৌখিক শর্ত লিপিবদ্ধ করা।
  • ৫৪/১৬. মুকাতাব প্রসঙ্গে এবং যে সব শর্ত আল্লাহর কিতাবের বিপরীত তা বৈধ নয়।
  • ৫৪/১৭. শর্তারোপ করা ও স্বীকারোক্তির মধ্য থেকে কিছু বাদ দেয়ার বৈধতা এবং লোকদের মধ্যে প্রচলিত শর্তাবলী প্রসঙ্গে যখন কেউ বলে যে, এক বা দু’ ব্যতীত একশ’? (তবে হুকুম কী হবে)।
  • ৫৪/১৮. ওয়াক্ফের ব্যাপারে শর্তাবলী
  • ৫৪. ঋণের বিষয়ে শর্তারোপ করা।
  • ৫৫/ ওয়াসিয়াত (كتاب الوصايا) ৪৪ টি | ২৭৩৮-২৭৮১ পর্যন্ত 55/ Wills and Testaments (Wasaayaa)
  • ৫৫/১. অসীয়াত প্রসঙ্গে
  • ৫৫/২. ওয়ারিসদেরকে অন্যের নিকট হাত পাতা অবস্থায় রেখে যাওয়ার চেয়ে মালদার রেখে যাওয়া উত্তম।
  • ৫৫/৩. এক তৃতীয়াংশ অসীয়াত করা প্রসঙ্গে।
  • ৫৫/৪. অসীর নিকট অসীয়াতকারীর কথাঃ তুমি আমার সন্তানাদির প্রতি খেয়াল রাখবে, আর অসীর জন্য কেমন দাবী জায়িয।
  • ৫৫/৫. রুগ্ন ব্যক্তি মাথা দিয়ে স্পষ্টভাবে ইশারা করলে তা গ্রহণীয় হবে।
  • ৫৫/৬. ওয়ারিসের জন্য অসীয়াত নেই।
  • ৫৫/৭. মৃত্যুর প্রাক্কালে দান খায়রাত করা।
  • ৫৫/৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ ঋণ আদায় ও অসীয়াত পূর্ণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি ভাগ হবে)। (আন-নিসা ১২)
  • ৫৫/৯. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘ঋণ পরিশোধ ও অসীয়াত পূরণ করার পর (মৃতের সম্পত্তি বণ্টন করতে হবে)’’ (আন-নিসা ১১) এর ব্যাখ্যা।
  • ৫৫/১০. যখন আত্মীয়-স্বজনের জন্য ওয়াক্ফ বা অসীয়াত করা হয় এবং আত্মীয় কারা?
  • ৫৫/১১. স্ত্রীলোক ও সন্তানাদি আত্মীয়ের মধ্যে কি?
  • ৫৫/১২. ওয়াক্ফকারী তার ওয়াকফ দ্বারা উপকার গ্রহণ করতে পারে কি?
  • ৫৫/১৫. কেউ যদি বলে ‘আমার এই জমিটি কিংবা বাগানটি আমার মায়ের পক্ষ থেকে আল্লাহর ওয়াস্তে সদাকাহ তবে তা জায়িয, যদিও তা কার জন্য তার বর্ণনা না দেয়।
  • ৫৫/১৬. কোন ব্যক্তি তার সম্পদের কিছু অংশ কিংবা তার গোলামদের কতকগুলি অথবা কিছু জন্তু-জানোয়ার সদাকাহ বা ওয়াকফ করলে তা জায়িয।
  • ৫৫/১৭. যে ব্যক্তি তার উকিলকে সদাকাহ প্রদান করল, অতঃপর উকিল সেটি তাকে ফিরিয়ে দিল।
  • ৫৫/১৮. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ মীরাসের মাল বণ্টনের সময় যদি কোন আত্মীয়, ইয়াতীম ও মিসকীন হাজির থাকে, তাহলে তাত্থেকে তাদেরও কিছু প্রদান করবে। (আন-নিসা ৮)
  • ৫৫/১৯. অকস্মাৎ কেউ মারা গেলে তার জন্য দান-খয়রাত আর মৃতের পক্ষ থেকে তার মানৎ আদায় করা।
  • ৫৫/২০. ওয়াক্ফ ও সদাকাহ্য় সাক্ষী রাখা।
  • ৫৫/২১. আল্লাহর তা‘আলার বাণীঃ ‘‘ইয়াতীমদেরকে তাদের ধন-সম্পদ দিয়ে দিবে এবং ভালোর সঙ্গে মন্দ বদল করবে না। তোমাদের সঙ্গে তাদের সম্পদ মিলিয়ে গ্রাস করবে না, তা মহাপাপ। তোমার যদি আশংকা হয় যে, ইয়াতীম মেয়েদের প্রতি সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিবাহ করবে নারীদের মধ্যে, যাকে তোমাদের ভাল লাগে।’’ (আন নিসা ২-৩)
  • ৫৫/২২. আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ আর তোমরা ইয়াতিমদের পরীক্ষা করে নিবে, যে পর্যন্ত না তারা বিয়ের বয়সে পৌঁছে। যদি তাদের মধ্যে ভাল-মন্দ বিচারের জ্ঞান দেখতে পাও, তবে তাদের মাল তাদের হাতে ফিরিয়ে দিবে। ইয়াতিমের মাল প্রয়োজনাতিরিক্ত খরচ কর না এবং তারা বড় হয়ে যাবে মনে করে তাড়াতাড়ি খেয়ে ফেল না। যে স্বচ্ছল সে যেন ইয়াতিমের মাল খরচ করা থেকে বিরত থাকে এবং যে অভাবগ্রস্ত সে যেন সঙ্গত পরিমাণে ভোগ করে। যখন তোমরা তাদের হাতে তাদের সম্পদ প্রত্যর্পন করবে, তখন সাক্ষী রাখবে। অবশ্যই হিসাব গ্রহণে আল্লাহ্ই যথেষ্ট। পুরুষদের জন্য অংশ আছে সে সম্পত্তিতে যা পিতা-মাতা ও নিকট আত্মীয়রা রেখে যায়; এবং নারীদের জন্যও অংশ আছে সে সম্পত্তিতে যা পিতা-মাতা ও নিকট-আত্মীয়রা রেখে যায়, হোক তা অল্প কিংবা বেশী। তা অকাট্য নির্ধারিত অংশ। (আন নিসাঃ ৬-৭)
  • ৫৫/২৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় যারা ইয়াতিমের সম্পদ অন্যায়ভাবে খায়, তারা তো শুধু তাদের পেটে আগুন ভর্তি করছে; আর তারা সত্বরই দোযখের আগুনে জ্বলবে। (আন নিসাঃ ১০)
  • ৫৫/২৪. আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ তারা আপনাকে ইয়াতিমদের সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। আপনি বলুনঃ তাদের সুব্যবস্থা করা উত্তম। তবে যদি তোমরা তাদের সাথে মিলেমিশে একত্রে থাক তাহলে মনে করবে তারা তো তোমাদের ভাই। আর আল্লাহ জানেন কে ফাসাদ সৃষ্টিকারী এবং কে মঙ্গলকামী। আর আল্লাহ ইচ্ছা করলে তোমাদের কষ্টে ফেলতে পারতেন। নিশ্চয় তিনি পরাক্রমশালী ও প্রজ্ঞাময়। (আল-বাক্বারাহ ২২০)
  • ৫৫/২৫. আবাসে কিংবা সফরে ইয়াতীমদের থেকে খেদমত গ্রহণ করা, যখন তা তাদের জন্য কল্যাণকর হয় এবং মা ও মায়ের স্বামী কর্তৃক ইয়াতীমের প্রতি নযর রাখা।
  • ৫৫/২৬. যখন কেউ কোন জমি ওয়াক্ফ করে এবং তার সীমা বর্ণনা না করে তা বৈধ। সদাকাহ্ও তদ্রূপ।
  • ৫৫/২৭. কোন দল যদি তাদের শরীকী জমি ওয়াক্ফ করে তা জায়িয।
  • ৫৫/২৮. ওয়াকফ কিভাবে লিখিত হবে?
  • ৫৫/২৯. গরীব, ধনী এবং মেহমানের জন্য ওয়াক্ফ করা।
  • ৫৫/৩০. মসজিদের জন্য জমি ওয়াকফ করা।
  • ৫৫/৩১. পশু, অশ্ব, আসবাবপত্র ও স্বর্ণ-রৌপ্য ওয়াক্ফ করা।
  • ৫৫/৩২. ওয়াক্ফের তদারককারীর ব্যয় নির্বাহ।
  • ৫৫/৩৩. যখন কেউ জমি বা কূপ ওয়াকফ করে এবং অপরাপর মুসলিমদের মত সে নিজেও পানি নেয়ার শর্ত আরোপ করে।
  • ৫৫/৩৪. ওয়াকফকারী যদি বলে, আমি একমাত্র আল্লাহর নিকট এর মূল্য পেতে চাই তা জায়িয।
  • ৫৫/৩৫. আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ
  • ৫৫/৩৬. অসীয়াতকারী কর্তৃক মৃত ব্যক্তির ওয়ারিসদের অনুপস্থিতিতে মৃত ব্যক্তির দেনা পরিশোধ করা।
  • ৫৬/ জিহাদ ও যুদ্ধকালীন আচার ব্যবহার (كتاب الجهاد والسير) ৩০৯ টি | ২৭৮২-৩০৯০ পর্যন্ত 56/ Fighting for the Cause of Allah (Jihaad)
  • ৫৬/১. জিহাদ ও যুদ্ধের ফযীলত।
  • ৫৬/২. মানুষের মধ্যে সেই মু’মিন মুজাহিদই উত্তম, যে নিজের জান দিয়ে ও মাল দিয়ে আল্লাহর পথে জিহাদ করে।
  • ৫৬/৩. পুরুষ এবং নারীর জন্য জিহাদ করার ও শাহাদাত লাভের দু‘আ।
  • ৫৬/৪. আল্লাহর পথের মুজাহিদদের মর্যাদা।
  • ৫৬/৫. আল্লাহর পথে সকাল-সন্ধ্যা অতিবাহিত করা। জান্নাতে তোমাদের কারো এক ধনুক পরিমিত স্থান।
  • ৫৬/৬. ডাগর ডাগর চক্ষু বিশিষ্টা হুর ও তাদের গুণাবলী।
  • ৫৬/৭. শাহাদাত কামনা।
  • ৫৬/৯. যে ব্যক্তি আল্লাহর রাস্তায় আহত হল কিংবা বর্শা দ্বারা বিদ্ধ হল।
  • ৫৬/১০. যে মহান আল্লাহর পথে আহত হয়।
  • ৫৬/১১. আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ ‘‘বলুন, তোমরা তো আমাদের জন্য প্রতীক্ষা করছ দু’টি মঙ্গলের মধ্যে একটির।’’ (আত্-তাওবাহ ৫২)
  • ৫৬/১২. আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ ‘‘মু‘মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সাথে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি।’’ (আল আহযাব ২৩)
  • ৫৬/১৩. যুদ্ধের আগে নেক আমল।
  • ৫৬/১৪. অজ্ঞাত তীর এসে যাকে হত্যা করে
  • ৫৬/১৫. যে ব্যক্তি আল্লাহর দ্বীনকে বুলন্দ করার উদ্দেশে জিহাদ করে।
  • ৫৬/১৬. আল্লাহর পথে যার দু’টি পা ধূলি-মলিন হয়।
  • ৫৬/১৭. আল্লাহর রাস্তায় মাথায় ধূলা লাগলে তা মুছে ফেলা।
  • ৫৬/১৮. যুদ্ধের এবং ধূলাবালি লাগার পর গোসল করা।
  • ৫৬/১৯. আল্লাহ্ তাআলার এ বাণী যাদের ব্যাপারে নাযিল হয়েছে, তাদের মর্যাদাঃ
  • ৫৬/২০. শহীদের উপর ফেরেশতাদের ছায়া বিস্তার।
  • ৫৬/২১. পৃথিবীতে আবার ফিরে আসার জন্য মুজাহিদদের কামনা।
  • ৫৬/২২. জান্নাত হল তলোয়ারের ঝলকানির তলে।
  • ৫৬/২৩. জিহাদের উদ্দেশে যে সন্তান চায়।
  • ৫৬/২৪. যুদ্ধে সাহসিকতা ও ভীরুতা।
  • ৫৬/২৫. ভীরুতা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৫৬/২৬. যুদ্ধের প্রত্যক্ষদর্শীর বর্ণনা।
  • ৫৬/২৭. জিহাদে গমন ওয়াজিব এবং জিহাদ ও তার নিয়্যাতের আবশ্যকতা।
  • ৫৬/২৮. কোন কাফির যদি কোন মুসলিমকে হত্যা করে, অতঃপর ইসলাম গ্রহণ করতঃ দীনের উপর অবিচল থেকে আল্লাহর পথে নিহত হয়।
  • ৫৬/২৯. যে ব্যক্তি জিহাদকে সিয়ামের উপর অগ্রগণ্য করে।
  • ৫৬/৩০. নিহত হওয়া ব্যতীতও সাত ধরনের শাহাদাত আছে।
  • ৫৬/৩১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৫৬/৩২. যুদ্ধের সময় ধৈর্য অবলম্বন।
  • ৫৬/৩৩. জিহাদে উদ্বুদ্ধকরণ।
  • ৫৬/৩৪. পরিখা খনন করা।
  • ৫৬/৩৫. ওযর যাকে জিহাদে গমন করতে বাধা দান করে।
  • ৫৬/৩৬. আল্লাহর পথে থাকা অবস্থায় সিয়াম পালনের ফযীলত।
  • ৫৬/৩৭. আল্লাহর রাস্তায় ব্যয় করার ফযীলত।
  • ৫৬/৩৮. সৈনিককে আসবাব সজ্জিত করার কিংবা তার রেখে যাওয়া পরিবারের কল্যাণ করার ফযীলত।
  • ৫৬/৩৯. যুদ্ধের সময় সুগন্ধির ব্যবহার।
  • ৫৬/৪০. দুশমনের তথ্যানুসন্ধানী দলের ফযীলত।
  • ৫৬/৪১. একজন তথ্যানুসন্ধানী পাঠানো যায় কি?
  • ৫৬/৪২. দু’জনের সফর।
  • ৫৬/৪৩. ঘোড়ার কপালের কেশদামে কল্যাণ বিধিবদ্ধ আছে ক্বিয়ামাত অবধি।
  • ৫৬/৪৪. জিহাদ চলতে থাকবে সৎ বা অসৎ লোকের নেতৃত্বে। নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ঘোটকের কপালের কেশ দামে কল্যাণ বিধিবদ্ধ আছে ক্বিয়ামাত অবধি।
  • ৫৬/৪৫. যে ব্যক্তি আল্লাহর পথে জিহাদের উদ্দেশে ঘোড়া প্রস্তুত রাখে। মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘যে জিহাদের উদ্দেশে ঘোড়া পালন করে।’’ (সূরা আল-আনফালঃ ৫২)
  • ৫৬/৪৬. ঘোড়া ও গাধার নাম রাখা।
  • ৫৬/৪৭. ঘোড়ার অকল্যাণ সম্পর্কে যা বলা হয়।
  • ৫৬/৪৮. ঘোড়া তিন ধরনের মানুষের জন্য। আর আল্লাহ্ তাআলার বাণীঃ তিনি সৃষ্টি করেছেন ঘোড়া, খচ্চর ও গাধা তোমাদের আরোহণের জন্য ও শোভার জন্য এবং আরো সৃষ্টি করবেন এমন বস্ত্ত যা তোমরা জান না। (আন-নাহল ৮)
  • ৫৬/৪৯. যে ব্যক্তি জিহাদে অন্যের পশুকে চাবুক মারে।
  • ৫৬/৫০. অবাধ্য পশু এবং তেজী ঘোড়ায় আরোহণ করা।
  • ৫৬/৫১. গনীমাতে ঘোড়ার অংশ।
  • ৫৬/৫২. যুদ্ধে যে ব্যক্তি অন্যের বাহনের পশু চালনা করে।
  • ৫৬/৫৩. বাহনের পশুর ও পা-দানি সম্পর্কে।
  • ৫৬/৫৪. গদিবিহীন অশ্বোপরি আরোহণ।
  • ৫৬/৫৫. ধীরগতি সম্পন্ন ঘোড়া।
  • ৫৬/৫৬. ঘোড়দৌড়
  • ৫৬/৫৭. প্রতিযোগিতার জন্য অশ্বের প্রশিক্ষণ।
  • ৫৬/৫৮. প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অশ্বেও দৌড় প্রতিযোগিতার সীমা।
  • ৫৬/৫৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উষ্ট্রী প্রসঙ্গে।
  • ৫৬/৬১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাদা খচ্চর।
  • ৫৬/৬২. নারীদের জিহাদ।
  • ৫৬/৬৩. নৌ যুদ্ধে নারীদের অংশগ্রহণ।
  • ৫৬/৬৪. কয়েকজন স্ত্রীর মধ্যে একজনকে নিয়ে জিহাদে যাওয়া।
  • ৫৬/৬৫. নারীদের যুদ্ধে গমন এবং পুরুষদের সঙ্গে যুদ্ধে অংশ গ্রহণ
  • ৫৬/৬৬. যুদ্ধে নারীদের মশ্ক নিয়ে লোকদের নিকট যাওয়া।
  • ৫৬/৬৭. নারীগণ কর্তৃক যুদ্ধে আহতদের সেবা ও শশ্রুষা।
  • ৫৬/৬৮. নারীদের সাহায্যে হতাহতদের মদীনায় প্রত্যাহার।
  • ৫৬/৬৯. দেহ হতে তীর বহিষ্করণ।
  • ৫৬/৭০. মহান আল্লাহর পথে যুদ্ধে প্রহরা দান।
  • ৫৬/৭১. যুদ্ধে খিদমাতের ফযীলত।
  • ৫৬/৭২. সফর-সঙ্গীর দ্রব্যাদি বহনের ফযীলত।
  • ৫৬/৭৩. আল্লাহর রাস্তায় একদিন প্রহরারত থাকার ফযীলত।
  • ৫৬/৭৪. যে ব্যক্তি খিদমত গ্রহণের উদ্দেশে যুদ্ধে বালকদের নিয়ে যায়।
  • ৫৬/৭৫. সাগর যাত্রা।
  • ৫৬/৭৬. দুর্বল ও সৎলোকদের (দু‘আয়) উসিলায় যুদ্ধে সাহায্য চাওয়া।
  • ৫৬/৭৭. অমুক লোক শহীদ এ কথা বলবে না।
  • ৫৬/৭৮. তীর চালনায় উৎসাহ দান।
  • ৫৬/৭৯. বর্শা বা তদ্রূপ কিছু নিয়ে খেলাফ করা।
  • ৫৬/৮০. ঢাল ও যে লোক তার সঙ্গীর ঢাল ব্যবহার করে।
  • ৫৬/৮১. চামড়ার ঢাল সম্পর্কিত।
  • ৫৬/৮২. কোষে ও স্কন্ধে তরবারি বহন।
  • ৫৬/৮৩. তলোয়ার স্বর্ণ-রৌপ্যে খচিতকরণ।
  • ৫৬/৮৪. সফরে দ্বিপ্রহরের বিশ্রামকালে তলোয়ার গাছে ঝুলিয়ে রাখা
  • ৫৬/৮৫. শিরস্ত্রাণ পরিধান।
  • ৫৬/৮৬. কারো মৃত্যুকালে তার অস্ত্র বিনষ্ট করা যারা পছন্দ করে না
  • ৫৬/৮৭. দুপুরের বিশ্রামকালে ইমাম থেকে তফাতে যাওয়া এবং গাছের ছায়ায় বিশ্রাম গ্রহণ করা।
  • ৫৬/৮৮. তীর নিক্ষেপ প্রসঙ্গে যা বলা হয়েছে।
  • ৫৬/৮৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বর্ম এবং যুদ্ধে ব্যবহৃত তাঁর জামা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
  • ৫৬/৯০. সফরে এবং যুদ্ধে জোববা পরিধান করা
  • ৫৬/৯১. যুদ্ধে রেশমী পরিচ্ছদ পরিধান করা।
  • ৫৬/৯২. ছুরি সম্পর্কে যা উল্লেখ করা হয়েছে।
  • ৫৬/৯৩. রোমীয়দের সঙ্গে যুদ্ধ সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
  • ৫৬/৯৪. ইয়াহূদীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ
  • ৫৬/৯৫. তুর্কদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
  • ৫৬/৯৬. যারা পশমের জুতা পরিধান করে তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ।
  • ৫৬/৯৭. পরাজয়ের সময় সঙ্গীদের সারিবদ্ধ করা, নিজের সওয়ারী থেকে নামা ও আল্লাহর সাহায্য প্রার্থনা করা।
  • ৫৬/৯৮. মুশরিকদের পরাজিত ও প্রকম্পিত করার দু‘আ।
  • ৫৬/৯৯. কোন মুসলিম কি আহলে কিতাবকে দ্বীনের পথ দেখাবে কিংবা তাদেরকে কুরআন শিক্ষা দিবে?
  • ৫৬/১০০. মুশরিকদের হিদায়াত ও মন আকর্ষণের জন্য দু‘আ।
  • ৫৬/১০১. ইয়াহূদী ও খৃষ্টানদের প্রতি ইসলামের দা’ওয়াত এবং কোন্ অবস্থায় তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করা যায়? নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কায়সার ও কিসরা-এর নিকট যা লিখেছিলেন এবং যুদ্ধের পূর্বে ইসলামের দাওয়াত দেয়া।
  • ৫৬/১০২. ইসলাম ও নবুওয়াতের দিকে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আহবান আর মানুষ যেন আল্লাহ ব্যতীত তাদের পরস্পরকে রব হিসেবে গ্রহণ না করে।
  • ৫৬/১০৩. যে ব্যক্তি যুদ্ধ করার ইচ্ছা করে এবং অন্যদিকে আকর্ষণের মাধ্যমে তা গোপন করে রাখে আর যে বৃহস্পতিবারে সফরে বের হতে পছন্দ করে।
  • ৫৬/১০৪. যুহরের পর সফরের উদ্দেশে বের হওয়া।
  • ৫৬/১০৫. মাসের শেষাংশে সফরে বের হওয়া।
  • ৫৬/১০৬. রমাযান মাসে সফরে বের হওয়া।
  • ৫৬/১০৭. সফরকালে বিদায় দেয়া।
  • ৫৬/১০৮. পাপ কাজের নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত ইমামের কথা শুনা ও আনুগত্য করা।
  • ৫৬/১০৯. ইমামের নেতৃত্বে যুদ্ধ করা ও তাঁর মাধ্যমে নিরাপত্তা লাভ করা।
  • ৫৬/১১০. যুদ্ধ থেকে পালিয়ে না যাওয়ার ব্যাপারে বায়‘আত করা। আর কেউ বলেছেন, মৃত্যুর উপর বায়‘আত করা। যেহেতু আল্লাহ্ তা‘আলা ইরশাদ করেছেনঃ অবশ্যই আল্লাহ মু‘মিনদের প্রতি সন্তুষ্ট হলেন, যখন তারা বৃক্ষের নিচে আপনার আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করল। (ফাত্হ ১৮)
  • ৫৬/১১১. ইমাম মানুষকে তাদের সাধ্যানুযায়ী নির্দেশ করবে।
  • ৫৬/১১২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দিবার প্রারম্ভে যুদ্ধারম্ভ না করলে সূর্য ঢলা অবধি যুদ্ধারম্ভ বিলম্ব করতেন।
  • ৫৬/১১৩. কোন ব্যক্তি কর্তৃক ইমামের অনুমতি গ্রহণ।
  • ৫৬/১১৬. ভয়-ভীতির সময় ইমামের অগ্রগমন।
  • ৫৬/১১৭. ভয়-ভীতির সময় ত্বরা করা ও দ্রুত অশ্ব চালনা করা।
  • ৫৬/১১৯. পারিশ্রমিক প্রদানপূর্বক নিজের পক্ষ হতে অন্যের দ্বারা যুদ্ধ করানো এবং আল্লাহর পথে সাওয়ারী দান করা।
  • ৫৬/১২০. মজুরী নিয়ে জিহাদে অংশগ্রহণ করা।
  • ৫৬/১২১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পতাকা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে।
  • ৫৬/১২২. রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ এক মাসের পথের দূরত্বে অবস্থিত শত্রুর মনেও আমার সম্পর্কে ভয়-ভীতি জাগরণের দ্বারা আমাকে সাহায্য করা হয়েছে।
  • ৫৬/১২৩. যুদ্ধে পাথেয় বহন করা।
  • ৫৬/১২৪. স্কন্ধে পাথেয় বহন করা।
  • ৫৬/১২৫. উটের পিঠে ভাই এর পশ্চাতে মহিলার উপবেশন।
  • ৫৬/১২৬. যুদ্ধ ও হজ্জে একই সাওয়ারীতে পেছনে বসা।
  • ৫৬/১২৭. গাধার পিঠে অপরের পেছনে বসা।
  • ৫৬/১২৮. রিকাব বা অনুরূপ কিছু ধরে আরোহণে সাহায্য করা।
  • ৫৬/১২৯. কুরআন শরীফ নিয়ে শত্রু দেশে সফর করা অপছন্দনীয়।
  • ৫৬/১৩০. যুদ্ধকালীন তাকবীর উচ্চারণ করা।
  • ৫৬/১৩১. তাকবীর পাঠে আওয়াজ উচ্চ করা।
  • ৫৬/১৩২. কোন উপত্যকায় অবতরণ করার সময় তাসবীহ পাঠ করা।
  • ৫৬/১৩৩. উঁচু স্থানে আরোহণের সময় তাকবীর পাঠ করা।
  • ৫৬/১৩৪. মুসাফিরের জন্য তা-ই লিখিত হবে, যা সে স্বীয় আবাসে ‘আমল করত।
  • ৫৬/১৩৫. নিঃসঙ্গ ভ্রমণ
  • ৫৬/১৩৬. ভ্রমণে ত্বরা করা।
  • ৫৬/১৩৭. আরোহণের জন্য ঘোড়া দান করতঃ তা বিক্রয় হতে দেখলে
  • ৫৬/১৩৮. পিতামাতার অনুমতি ক্রমে জিহাদে গমন।
  • ৫৬/১৩৯. উটের গলায় ঘণ্টা বা তদ্রূপ কিছু বাঁধার ব্যাপারে যা বলা হয়েছে।
  • ৫৬/১৪০. সেনাবাহিনীতে তালিকাভুক্ত হলো, অতঃপর তার স্ত্রী হজ্জের উদ্দেশ্যে বের হলো, অথবা তার কোন ওযর আছে সে ব্যক্তির জন্য জিহাদে গমন করার অনুমতি আছে কি?
  • ৫৬/১৪১. গোয়েন্দাগিরি প্রসঙ্গে
  • ৫৬/১৪২. বন্দীদেরকে পরিচ্ছদ দান প্রসঙ্গে।
  • ৫৬/১৪৩. সেই ব্যক্তির ফযীলত যার মাধ্যমে কেউ ইসলাম গ্রহণ করেছে।
  • ৫৬/১৪৪. শৃঙ্খলিত কয়েদী।
  • ৫৬/১৪৫. আহলে কিতাবদ্বয়ের মধ্য হতে যে ব্যক্তি ইসলাম গ্রহণ করেছে, তার ফযীলত।
  • ৫৬/১৪৬. নৈশকালীন আক্রমণে মুশরিকদের মহিলা ও শিশু নিহত হলে।
  • ৫৬/১৪৭. যুদ্ধে শিশুদেরকে হত্যা করা।
  • ৫৬/১৪৮. যুদ্ধে নারীদেরকে হত্যা করা।
  • ৫৬/১৪৯. আল্লাহ্ তা‘আলার শাস্তি দিয়ে কাউকে শাস্তি দেয়া যাবে না।
  • ৫৬/১৫২. কোন মুসলিম মুশরিক কর্তৃক আগুনে প্রজ্জ্বলিত হলে তাকেও প্রজ্জ্বলিত করা হবে কি?
  • ৫৬/১৫৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৫৬/১৫৪. ঘরদোর ও খেজুর বাগ পুড়িয়ে দেয়া।
  • ৫৬/১৫৫. নিদ্রিত মুশরিককে হত্যা করা।
  • ৫৬/১৫৬. শত্রুর মুখোমুখী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করো না।
  • ৫৬/১৫৭. যুদ্ধ হল কৌশল।
  • ৫৬/১৫৮. যুদ্ধে মিথ্যা বলা।
  • ৫৬/১৫৯. হারবীকে গোপনে হত্যা করা।
  • ৫৬/১৬০. যার নিকট হতে ক্ষতির আশংকা থাকে তার সঙ্গে কৌশল ও সাবধানতা অবলম্বন করা বৈধ।
  • ৫৬/১৬১. যুদ্ধে কবিতা আবৃত্তি করা ও পরিখা খননকালে আওয়াজ উচ্চ করা।
  • ৫৬/১৬২. যে ব্যক্তি অশ্বোপরি দৃঢ় হয়ে থাকতে পারে না।
  • ৫৬/১৬৩. চাটাই পুড়িয়ে ক্ষতের চিকিৎসা করা, নারী কর্তৃক পিতার মুখমণ্ডল থেকে রক্ত ধৌত করা এবং ঢাল ভর্তি করে পানি বহন করা।
  • ৫৬/১৬৪. যুদ্ধক্ষেত্রে ঝগড়া ও মতবিরোধ করা অপছন্দনীয়। কেউ যদি ইমামের অবাধ্যতা করে তার শাস্তি।
  • ৫৬/১৬৫. রাত্রিকালে শত্রু ভয়ে ভীত হলে।
  • ৫৬/১৬৬. যে ব্যক্তি শত্রু দর্শনে চিৎকার দিয়ে বলে, ‘‘বিপদ আসন্ন!’’ যাতে লোকেরা তা শুনতে পায়।
  • ৫৬/১৬৭. তীর নিক্ষেপের সময় যে বলেছে, এটা লও; আমি অমুকের পুত্র।
  • ৫৬/১৬৮. মীমাংসা মান্য করতঃ শত্রুগণ দূর্গ ত্যাগ করলে।
  • ৫৬/১৬৯. বন্দী হত্যা ও হাত-পা বেঁধে হত্যা।
  • ৫৬/১৭০. স্বেচ্ছায় বন্দীত্ব গ্রহণ করবে কি? এবং যে বন্দীত্ব গ্রহণ করেনি আর যে ব্যক্তি নিহত হবার সময় দু’ রাক‘আত সালাত আদায় করল
  • ৫৬/১৭১. বন্দী মুক্তি প্রসঙ্গে।
  • ৫৬/১৭২. মুশরিকদের মুক্তিপণ।
  • ৫৬/১৭৩. দারুল হার্বের অধিবাসী নিরাপত্তাহীনভাবে দারুল ইসলামে প্রবেশ করল।
  • ৫৬/১৭৪. জিম্মীদের নিরাপত্তা বিধানের জন্য যুদ্ধ করা হবে এবং তাদেরকে গোলাম বানানো যাবে না।
  • ৫৬/১৭৬. জিম্মীদের জন্য সুপারিশ করা যাবে কি এবং তাদের সঙ্গে আচার-ব্যবহার।
  • ৫৬/১৭৭. প্রতিনিধি দলের আগমন উপলক্ষে সাজসজ্জা করা।
  • ৫৬/১৭৮. শিশুদের কাছে কেমনভাবে ইসলামকে তুলে ধরতে হবে?
  • ৫৬/১৮০. কোন সম্প্রদায় দারুল হারবে ইসলাম গ্রহণ করলে, তাদের ধন-সম্পত্তি ও ক্ষেত-খামার থাকলে তা তাদেরই থাকবে।
  • ৫৬/১৮১. ইমাম কর্তৃক লোকদের নাম লিপিবদ্ধ করা।
  • ৫৬/১৮২. আল্লাহ তা‘আলা কখনও পাপিষ্ঠ লোকের দ্বারা দীনের সাহায্য করেন।
  • ৫৬/১৮৩. শত্রুর আশংকায় সৈনাধ্যক্ষের অনুমতি ব্যতিরেকেই নিজেই সেনা পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করা।
  • ৫৬/১৮৪. সাহায্যকারী দল প্রেরণ প্রসঙ্গে।
  • ৫৬/১৮৫. শত্রুর উপর বিজয়ী হলে তাদের স্থানের বহির্ভাগে তিন দিবস অবস্থান করা।
  • ৫৬/১৮৬. যুদ্ধক্ষেত্রে ও সফরে গনীমত বণ্টন করা।
  • ৫৬/১৮৭. মুশরিকরা মুসলিমের মালামাল লুণ্ঠন করে নিলে মুসলিমদের তা প্রাপ্ত হওয়া।
  • ৫৬/১৮৮. যে ব্যক্তি ফার্সী কিংবা কোন অনারবী ভাষায় কথা বলে।
  • ৫৬/১৮৯. গনীমতের মালামাল আত্মসাৎ করা।
  • ৫৬/১৯০. স্বল্প পরিমাণ গানীমাতের মাল আত্মসাৎ করা।
  • ৫৬/১৯১. গনীমতের উট ও ছাগল (বণ্টিত হওয়ার পূর্বে) যবহ করা মাকরূহ।
  • ৫৬/১৯২. বিজয়ের সুসংবাদ প্রদান প্রসঙ্গে।
  • ৫৬/১৯৪. (মক্কাহ) বিজয়ের পর হিজরাতের কোন প্রয়োজন নেই।
  • ৫৬/১৯৫. আল্লাহ তা‘আলার না-ফরমানি করলে প্রয়োজনে জিম্মী অথবা মুসলিম নারীর চুল দেখা এবং তাদেরকে বিবস্ত্র করা।
  • ৫৬/১৯৬. মুজাহিদদেরকে সাদর সম্ভাষণ জ্ঞাপন করা।
  • ৫৬/১৯৭. জিহাদ হতে ফিরে আসার কালে যা বলবে।
  • ৫৬/১৯৮. সফর হতে প্রত্যাবর্তনের পর সালাত আদায় করা।
  • ৫৬/১৯৯. সফর হতে ফিরে খাদ্য গ্রহণ প্রসঙ্গে আর (‘আবদুল্লাহ) ইব্নু ‘উমার (রাঃ) আগত মেহমানের সম্মানে সওম পালন করতেন না।
  • ৫৬/৮. আল্লাহর রাস্তায় সওয়ারী থেকে পতিত হয়ে কারো মৃত্যু ঘটলে, সে জিহাদকারীদের অন্তর্ভুক্ত।
  • ৫৭/ খুমুস (এক পঞ্চমাংশ) (كتاب فرض الخمس) ৬৫ টি | ৩০৯১-৩১৫৫ পর্যন্ত 57/ One-fifth of Booty to the Cause of Allah (Khumus)
  • ৫৭/১. খুমুস নির্ধারণ প্রসঙ্গে।
  • ৫৭/২. খুমুস আদায় করা দ্বীনের অন্তর্গত।
  • ৫৭/৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ওফাতের পর তাঁর স্ত্রীগণের ব্যয় নির্বাহ।
  • ৫৭/৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর স্ত্রীগণের ঘর এবং যে সব ঘর তাঁদের সঙ্গে সম্পর্কিত সে সবের বর্ণনা।
  • ৫৭/৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বর্ম, লাঠি, তরবারী, পেয়ালা ও মুহর এবং তাঁর পরের খলীফাগণ সে সব দ্রব্য হতে যা ব্যবহার করেছেন, আর যেগুলোর বণ্টনের কথা অনুল্লেখিত রয়েছে এবং তাঁর চুল, পাদুকা ও পাত্র নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ওফাতের পর তাঁর সাহাবীগণ ও অন্যরা যাতে শরীক ছিলেন।
  • ৫৭/৬. আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে আকস্মিক প্রয়োজনাদি ও মিসকীনদের জন্য গানীমাতের এক পঞ্চমাংশ।
  • ৫৭/৭. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘নিশ্চয় এক পঞ্চমাংশ আল্লাহর ও রসূলের’’ (আনফাল ৪১)। তা বণ্টনের অধিকার রসূলেরই। আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমি বণ্টনকারী ও সংরক্ষণকারী আর আল্লাহ তা‘আলাই প্রদান করেন।
  • ৫৭/৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ তোমাদের জন্য গনীমতের মাল হালাল করা হয়েছে।
  • ৫৭/৯. অভিযানে যারা উপস্থিত থেকেছে গানীমাত তাদের প্রাপ্য।
  • ৫৭/১০. যে ব্যক্তি গানীমাত লাভের জন্য জিহাদ করে তার সাওয়াব কি কম হবে?
  • ৫৭/১১. ইমামের কাছে যা আসে তা বণ্টন করে দেয়া এবং যে ব্যক্তি সেখানে উপস্থিত হয়নি কিংবা যে দূরে আছে তার জন্য রেখে দেয়া।
  • ৫৭/১২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিরূপে কুরাইযাহ ও নাযীরের মালামাল বণ্টন করেছেন এবং স্বীয় প্রয়োজনে কিভাবে তাত্থেকে ব্যয় করেছেন?
  • ৫৭/১৩. আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও ইসলামী নেতৃবৃন্দের সঙ্গী মুজাহিদদের সম্পদে তাদের জীবনে ও মৃত্যুর পরে বরকত সৃষ্টি সম্পর্কে।
  • ৫৭/১৪. যখন ইমাম কোন দূতকে কার্যোপলক্ষে প্রেরণ করেন কিংবা তাকে অবস্থান করার নির্দেশ দেন; এমতাবস্থায় তার জন্য অংশ নির্ধারিত হবে কিনা?
  • ৫৭/১৫. যিনি বলেন, এক পঞ্চমাংশ মুসলিমদের প্রয়োজন পূরণের উদ্দেশে।
  • ৫৭/১৬. খুমুস পৃথক না করেই বন্দীগণের প্রতি প্রতি নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অনুগ্রহ।
  • ৫৭/১৭. খুমুস ইমামের জন্য, অধিকার রয়েছে আত্মীয়গণের কাউকে বাদ দিয়ে কাউকে প্রদানের।
  • ৫৭/১৮. নিহত ব্যক্তি থেকে প্রাপ্ত মালামালের খুমুস বের না করা;
  • ৫৭/১৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইসলামের দিকে যাদের মন আকৃষ্ট করতে চাইতেন তাদেরকে ও অন্যদেরকে খুমুস বা তদ্রূপ মাল থেকে দান করতেন।
  • ৫৭/২০. দারুল হরবে যে সকল খাদ্যদ্রব্য পাওয়া যায়।
  • ৫৮/ জিযিয়াহ্‌ কর ও সন্ধি স্থাপন (كتاب الجزية والموادعة) ৩৪ টি | ৩১৫৬-৩১৮৯ পর্যন্ত 58/ Jizyah and Mawaada'ah
  • ৫৮/১. জিম্মীদের নিকট থেকে জিযইয়াহ গ্রহণ এবং হারবীদের সঙ্গে যুদ্ধ বন্ধের চুক্তি।
  • ৫৮/২. মুসলিম রাষ্ট্রের ইমাম কোন জনপদের প্রধানের সঙ্গে সন্ধি করলে, তা কি অবশিষ্ট লোকেদের উপরও কার্যকর হবে?
  • ৫৮/৩. আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে যাদের অঙ্গীকার আছে তাদের ব্যাপারে ওয়াসিয়্যাত।
  • ৫৮/৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাহরাইনের জমি হতে যা বন্দোবস্ত দেন এবং বাহরাইনের সম্পদ ও জিযইয়াহ হতে যা দেয়ার ওয়াদা করেন। ফায় ও জিযইয়াহ কাদের মধ্যে বণ্টন করা হবে?
  • ৫৮/৫. নিরপরাধ জিম্মী হত্যার পাপ।
  • ৫৮/৬. আরব উপদ্বীপ হতে ইয়াহুদীদের বহিষ্করণ।
  • ৫৮/৭. মুশরিকরা মুসলিমদের সাথে গাদ্দারী করলে তাদের কি ক্ষমা করা হবে?
  • ৫৮/৮. অঙ্গীকার ভঙ্গকারীর বিরুদ্ধে ইমামের দু‘আ।
  • ৫৮/৯. নারীগণ কর্তৃক নিরাপত্তা ও আশ্রয় প্রদান।
  • ৫৮/১০. মুসলিমদের পক্ষ হতে নিরাপত্তা ও আশ্রয় প্রদান একই ব্যাপার। তা সাধারণ মুসলিমের জন্যও পালনীয়।
  • ৫৮/১২. মুশরিকদের সঙ্গে দ্রব্য-সামগ্রী প্রভৃতির বদলে সন্ধি সম্পাদন এবং যে ওয়াদা পূরণ করে না তার পাপ।
  • ৫৮/১৩. ওয়াদা পূরণ করার ফযীলত।
  • ৫৮/১৪. কোন জিম্মী যাদু করলে তাকে কি ক্ষমা করা হবে?
  • ৫৮/১৫. বিশ্বাসঘাতকতার ব্যাপারে সতর্ক করা।
  • ৫৮/১৬. চুক্তিতে আবদ্ধ গোত্রের চুক্তি কিভাবে বাতিল করা যাবে?
  • ৫৮/১৭. যারা অঙ্গীকার করে তা ভঙ্গ করে তাদের গুনাহ।
  • ৫৮/১৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৫৮/১৯. তিন দিনের জন্য বা সুনির্দিষ্ট সময়ের জন্য সমঝোতা করা।
  • ৫৮/২১. মুশরিকদের লাশ কূপে নিক্ষেপ করা এবং তাদের থেকে কোন মূল্য গ্রহণ না করা।
  • ৫৮/২২. নেক বা পাপিষ্ঠ লোকের সঙ্গে কৃত ওয়াদা ভঙ্গে পাপ।
  • ৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) ১৩৬ টি | ৩১৯০-৩৩২৫ পর্যন্ত 59/ Beginning of Creation
  • ৫৯/১. মহান আল্লাহর বাণীঃ তিনিই সৃষ্টির সূচনা করেন, তারপর তিনিই পুনরায় তা সৃষ্টি করবেন এটা তার জন্য খুব সহজ। (সূরা রূম ২৭)
  • ৫৯/২. সাত যমীন সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
  • ৫৯/৪. সূর্য ও চন্দ্রের অবস্থান।
  • ৫৯/৫. আল্লাহ তা‘আলার এ বাণী সম্বন্ধে যা বর্ণিত হয়েছেঃ তিনিই স্বীয় রাহমাতের বৃষ্টির পূর্বে বিস্তৃতরূপে বায়ুকে প্রেরণ করেন। (আল-ফুরকান ৪৮)
  • ৫৯/৬. ফেরেশতাদের বর্ণনা।
  • ৫৯/৭. তোমাদের কেউ যখন আমীন বলে আর আকাশের ফেরেশতাগণও আমীন বলে। অতঃপর একের আমীন অন্যের আমীনের সঙ্গে মিলিতভাবে উচ্চারিত হয় তখন পূর্বের পাপরাশি মুছে দেয়া হয়।
  • ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।
  • ৫৯/৯. জান্নাতের দরজাসমূহের বর্ণনা।
  • ৫৯/১০. জাহান্নামের বিবরণ আর তা হচ্ছে সৃষ্ট বস্তু।
  • ৫৯/১১. ইবলীস ও তার বাহিনীর বর্ণনা।
  • ৫৯/১২. জ্বিন, তাদের পুরস্কার এবং শাস্তির বিবরণ।
  • ৫৯/১৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ যমীনে সকল প্রকার প্রাণী ছড়িয়ে দিয়েছেন।’’
  • ৫৯/১৫. মুসলিমের সর্বোৎকৃষ্ট মাল হল ছাগের পাল যেগুলোকে নিয়ে তারা পাহাড়ের উপর চলে যায়।
  • ৫৯/১৬. হারামে হত্যাযোগ্য পাঁচ প্রকারের অনিষ্টকারী প্রাণী।
  • ৫৯/১৭. পানীয় দ্রব্যে মাছি পড়লে ডুবিয়ে দেবে। কারণ তার এক ডানায় থাকে রোগ, অন্যটিতে থাকে আরোগ্যের উপায়।
  • ৬০/ আম্বিয়া কিরাম ('আঃ) (كتاب أحاديث الأنبياء) ১৬৩ টি | ৩৩২৬-৩৪৮৮ পর্যন্ত 60/ Prophets
  • ৬০/১ক. আল্লাহ তা‘আলার বাণী।
  • ৬০/২. আত্মাসমূহ সেনাবাহিনীর ন্যায় একত্রিত।
  • ৬০/৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘আর আমি নূহকে তার জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলাম’- (হূদঃ ২৫)।
  • ৬০/৫. ইদ্রীস (আঃ)-এর বিবরণ।
  • ৬০/৭. ইয়াজুজ ও মাজুজের ঘটনা
  • ৬০/৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ ইবরাহীম (আঃ)-কে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছেন- (আন্-নিসা ১২৫)।
  • ৬০/৯. يزفّون অর্থ মানে দ্রুত বেগে চলা।
  • ৬০/১০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬০/১১. মহান আল্লাহর বাণীঃ (হে মুহাম্মাদ) আপনি তাদেরকে ইবরাহীম (আঃ)-এর মেহমানগণের ঘটনা জানিয়ে দিন। যখন তারা তাঁর নিকট এসেছিলেন- (হিজরঃ ৫১-৫২)। -لَا تَوْجَلْ ভয় পাবেন না। (মহান আল্লাহর বাণী)ঃ স্মরণ করুন যখন ইবরাহীম (আঃ) বললেন, হে আমার রব! আমাকে দেখিয়ে দিন, আপনি কিভাবে মৃতকে জীবন দান করেন- (আল-বাকারাহঃ ২৬০)।
  • ৬০/১২. মহান আল্লাহর বাণীঃ এবং স্মরণ করুন এই কিতাবে ইসমাঈলের কথা, অবশ্যই তিনি ছিলেন ওয়াদা পালনে সত্যনিষ্ঠ। (মারইয়ামঃ ৫৪)
  • ৬০/১৪. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ যখন ইয়াকূব (আঃ)-এর মৃত্যুকাল এসে হাযির হয়েছিল, তোমরা কি তখন সেখানে উপস্থিত ছিলে? যখন তিনি তাঁর সন্তানদের জিজ্ঞেস করছিলেন। (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
  • ৬০/১৫. (মহান আল্লাহর বাণীঃ স্মরণ কর লূতের কথা, তিনি তাঁর সম্প্রদায়কে বলেছিলেন; তোমরা কেন অশ্লীল কাজ করছ? অথচ এর পরিনতির কথা তোমরা অবগত আছ। তোমরা কি কামতৃপ্তির জন্য নারীদেরকে ছেড়ে পুরুষে উপগত হচ্ছো? তোমরা তো এক মুর্খ সম্প্রদায়। উত্তরে তাঁর কওমের এ কথা ছাড়া আর কোন কথা ছিল না যে, লূত পরিবারকে তোমাদের জনপদ থেকে বের করে দাও। এরা তো এমন লোক যারা অত্যন্ত পাকপবিত্র থাকে। অতঃপর তাঁকে (লূত'কে) ও তাঁর পরিবারবর্গকে উদ্ধার করলাম তাঁর স্ত্রীকে ছাড়া। কেননা, তার জন্য ধ্বংসপ্রাপ্তদের ভাগ্যই নির্ধারিত করেছিলাম। আর তাদের উপর বর্ষণ করেছিলাম মুষলধারে পাথরের বৃষ্টি। এই সতর্ককৃত লোকদের উপর বর্ষিত বৃষ্টি কতই না নিকৃষ্ট ছিল। (আন্-নামলঃ ৫৪-৫৮)
  • ৬০/১৬. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ অতঃপর যখন আল্লাহর ফেরেশতামন্ডলী লূত পরিবারের নিকট আসলেন, তখন তিনি বললেন, তোমরা তো অপরিচিত লোক- (হিজরঃ ৬১-৬২)।
  • ৬০/১৭. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ আর সামূদ জাতির প্রতি তাদেরই ভাই সালিহকে পাঠিয়েছিলাম- (হূদঃ ৬১)। আল্লাহ আরো বলেন, হিজরবাসীরা রসূলগণের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিলো- (হিজরঃ ৮০)।
  • ৬০/১৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ যখন ইয়াকুব-এর নিকট মৃত্যু এসেছিল, তখন কি তোমরা হাযির ছিলে? (আল-বাকারাহঃ ১৩৩)
  • ৬০/১৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই ইউসুফ এবং তাঁর ভাইদের কাহিনীতে জিজ্ঞাসাকারীদের জন্য অনেক নিদর্শন আছে। (ইউসুফঃ ৭)
  • ৬০/২০. আল্লাহর বাণীঃ (আর স্মরণ কর) আইয়ুবের কথা। যখন তিনি তাঁর রবকে ডেকে বললেন, আমিতো দুঃখ কষ্টে পড়েছি, আর তুমিতো সর্বশ্রেষ্ঠ দয়ালু। (আম্বিয়াঃ ৮৩)।
  • ৬০/২১. (আল্লাহ তা‘আলার বাণী)ঃ আর স্মরণ কর এই কিতাবে মূসার কথা। নিশ্চয়ই তিনি ছিলেন, বিশেষভাবে বাছাইকৃত রসূল ও নাবী। তাকে আমি ডেকেছিলাম তূর পাহাড়ের দক্ষিণ দিক হতে এবং আমি অন্তরংগ আলাপে তাকে নৈকট্য দান করেছিলাম। আমি নিজ অনুগ্রহে তার ভাই হারূনকে নাবীরূপে তাকে দিলাম। (মারইয়াম ৫১-৫৩)
  • ৬০/২২. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/২৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/২৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/২৭. মূসা (আঃ)-এর সম্পর্কিত খাযির (আঃ)-এর ঘটনা।
  • ৬০/২৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬০/২৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা প্রতিমা পূজায় রত এক জাতির নিকট হাজির হয়। (আ’রাফ ১৩৮)
  • ৬০/৩১. মূসা (আঃ)-এর মৃত্যু ও তৎপরবর্তী অবস্থার বর্ণনা।
  • ৬০/৩২. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর আল্লাহ্ মু‘মিনদের জন্য দৃষ্টান্ত পেশ করেছেন ফির‘আউনের স্ত্রীর। আর সে ছিল বিনয়ী ইবাদাতকারীদের অন্তর্ভুক্ত। (আত্ তাহরীম ১১-১২)
  • ৬০/৩৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন ...... তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্ সাফফাত ১৩৯-১৪২)
  • ৬০/৩৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ আমি দাউদকে ‘যাবুর’ দিয়েছি। (বনী ইসরাঈল ৫৫)
  • ৬০/৩৮. আল্লাহর নিকট সবচেয়ে পছন্দনীয় সালাত দাউদ (আঃ)-এর সালাত ও সবেচেয় পছন্দনীয় সওম দাউদ (আঃ)-এর সওম। তিনি রাতের প্রথমার্ধে ঘুমাতেন আর এক-তৃতীয়াংশ দাঁড়িয়ে সালাত আদায় করতেন এবং বাকী ষষ্ঠাংশ ঘুমাতেন। তিনি একদিন সওম পালন করতেন আর একদিন বিরতি দিতেন।
  • ৬০/৩৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ এবং স্মরণ করুন আমার বান্দা দাঊদের কথা, যিনি ছিলেন খুব শক্তিশালী এবং যিনি ছিলেন অতিশয় আল্লাহ অভিমুখী ..... ফায়সালাকারীর বর্ণনা শক্তি। (সোয়াদ ১৭-২০)
  • ৬০/৪০. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/৪১. মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই আমি লুকমানকে হিকমত দান করেছি। আর সে বলেছিল, শির্ক এক মহা জুলুম। (লুকমান ১২-১৩)... (মহান আল্লাহর বাণী)ঃ হে বৎস! তা (পাপ) যদি সরিষার দানা পরিমাণও ছোট হয়...দাম্ভিককে ভালবাসেন না। (লুকমান ১৬-১৮)। চেহারা ফিরিয়ে অবজ্ঞা করো না।
  • ৬০/৪৩. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/৪৪. মহান আল্লাহর বাণী
  • ৬০/৪৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর যখন ফেরেশতামন্ডলী বলল, হে মারইয়াম! নিশ্চয় আল্লাহ্ তোমাকে মনোনীত করেছেন।
  • ৬০/৪৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/৪৭. অধ্যায় : মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬০/৪৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর এ কিতাবে বর্ণনা করুন মারইয়ামের কথা, যখন সে নিজ পরিবারের লোকদের থেকে পৃথক হলো। (মারইয়াম ১৬)
  • ৬০/৪৯. মারইয়াম পুত্র ‘ঈসা (আঃ)-এর অবতরণ।
  • ৬০/৫০. বনী ইসরাঈল সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
  • ৬০/৫১. বানী ইসরাঈলের শ্বেতওয়ালা, টাকওয়ালা ও অন্ধের হাদীস।
  • ৬০/৫৩. গুহার ঘটনা।
  • ৬০/৫৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬০/০০. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬১/ মর্যাদা ও বৈশিষ্ট্য (كتاب المناقب) ১৬০ টি | ৩৪৮৯-৩৬৪৮ পর্যন্ত 61/ Virtues and Merits of the Prophet (pbuh) and his Companions
  • ৬১/১. আল্লাহ তা‘আলা বলেনঃ
  • ৬১/২. কুরাইশদের মর্যাদা ও গুণাবলী
  • ৬১/৩. কুরআন কুরাইশদের ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে।
  • ৬১/৪. ইয়ামানবাসীর সম্পর্ক ইসমাঈল (আঃ)-এর সঙ্গে;
  • ৬১/৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬১/৬. আসলাম, গিফার, মুযায়না, জুহায়না ও আশজা‘ গোত্রের উল্লেখ।
  • ৬১/৭. কাহতান গোত্রের উল্লেখ।
  • ৬১/৮. জাহিলী যুগের মত সাহায্যের আহবান জানানো নিষিদ্ধ।
  • ৬১/৯. খুযা‘আহ গোত্রের কাহিনী।
  • ৬১/১১. যমযম কূপের ঘটনা।
  • ৬১/১২. যমযমের ঘটনা ও আরবের মূর্খতা।
  • ৬১/১৩. যিনি ইসলাম ও জাহিলী যুগে পিতৃপুরুষের সঙ্গে বংশধারা সম্পর্কিত করেন।
  • ৬১/১৪. ভাগ্নে ও আযাদকৃত গোলাম নিজের গোত্রেরই অন্তর্ভুক্ত।
  • ৬১/১৫. হাবশীদের কাহিনী এবং নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ ওহে বানী আরফিদা!
  • ৬১/১৬. যে ব্যক্তি পছন্দ করে যে, তার বংশকে যেন গালি দেয়া না হয়।
  • ৬১/১৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নামসমূহ সম্পর্কে যা কিছু বর্ণিত হয়েছে।
  • ৬১/১৮. খাতামুন-নাবীয়্যীন।
  • ৬১/১৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মৃত্যু।
  • ৬১/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপনামসমূহ।
  • ৬১/২১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬১/২২. নুবুওয়াতের মোহর।
  • ৬১/২৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বর্ণনা।
  • ৬১/২৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর চোখ বন্ধ থাকত কিন্তু তাঁর অন্তর থাকত বিনিদ্র।
  • ৬১/২৫. ইসলামে নুবুওয়াতের নিদর্শনাবলী।
  • ৬১/২৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ যাদের আমি কিতাব দিয়েছি তারা তাকে সেরূপ চেনে, যেরূপ তারা তাদের পুত্রদের চেনে। আর তাদের একদল জেনে শুনে নিশ্চিতভাবে সত্য গোপন করে। (আল-বাক্বারাহ ১৪৬)
  • ৬১/২৭. মুশরিকরা নিদর্শন দেখানোর জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বললে তিনি চাঁদ দু’ভাগ করে দেখালেন।
  • ৬১/২৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) ১২৭ টি | ৩৬৪৯-৩৭৭৫ পর্যন্ত 62/ Companions of the Prophet
  • ৬২/১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীগণের ফযীলত।*
  • ৬২/২. মুহাজিরগণের গুণাবলী ও ফযীলত।
  • ৬২/৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ আবূ বাকর (রাঃ) এর দরজা বাদ দিয়ে সব দরজা বন্ধ করে দাও।
  • ৬২/৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পরেই আবূ বাকরের মর্যাদা।
  • ৬২/৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ আমি যদি কোন ব্যক্তিকে আন্তরিক বন্ধুরূপে গ্রহণ করতাম।
  • ৬২/৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬২/৭. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান আবূ ‘আমর কুরায়শী (রাঃ)-এর ফযীলত ও মর্যাদা।
  • ৬২/৮. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান (রাঃ)-এর প্রতি বায়‘আত ও তাঁর উপর (জনগণের) ঐকমত্য হবার বিবরণ আর এতে ‘উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ)-এর শহীদ হওয়ার বর্ণনা।
  • ৬২/৯. আবূল হাসান ‘আলী ইবনু আবূ তালিব কুরাইশী হাশিমী (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/১০. জা‘ফর ইব্নু আবূ তালিব হাশিমী (রাঃ) এর মর্যাদা।
  • ৬২/১১. ‘আববাস ইব্নু ‘আবদুল মুত্তালিব (রাঃ)-এর উল্লেখ।
  • ৬২/১২. আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকটাত্মীয়দের মর্যাদা এবং ফাতিমাহ (রাঃ) বিন্তে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মর্যাদা।
  • ৬২/১৩. যুবায়র ইবনু আ‘ওয়াম (রাঃ) এর মর্যাদা।
  • ৬২/১৪. ত্বলহা ইব্নু ‘উবাইদুল্লাহ (রাঃ)-এর উল্লেখ।
  • ৬২/১৫. সা‘দ ইব্নু আবূ ওক্কাস যুহরীর (রাঃ) মর্যাদা।
  • ৬২/১৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জামাতাগণের বর্ণনা।
  • ৬২/১৮. উসামাহ ইবনু যায়দ (রাঃ)-এর উল্লেখ।
  • ৬২/১৯. ‘আবদুল্লাহ ইব্নু ‘উমার ইব্নু খাত্তাব (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২০. আম্মার ও হুযাইফাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২১. আবূ ‘উবাইদাহ ইবনু জার্রাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২২. হাসান ও হুসাইন (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২৩. আবূ বাকর (রাঃ)-এর মুক্ত কৃতদাস বিলাল ইব্নু রাবাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২৪. (‘আবদুল্লাহ) ইব্নু ‘আববাস (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২৫. অধ্যায় : খালিদ ইব্নু ওয়ালিদ (রাঃ) এর মর্যাদা।
  • ৬২/২৬. আবূ হুযাইফাহ (রাঃ)-এর মাওলা আযাদকৃত গোলাম সালিম (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২৭. আবদুল্লাহ ইব্নু মাস‘ঊদ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/২৮. মু‘আবিয়াহ (রাঃ)-এর উল্লেখ।
  • ৬২/২৯. ফাতিমাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/৩০. ‘আয়িশাহ্ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬২/১৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মুক্তিপ্রাপ্ত গোলাম যায়দ ইবনু হারিসাহ্ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/ আনসারগণ [রাযিয়াল্লাহু ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب مناقب الأنصار) ১৭৩ টি | ৩৭৭৬-৩৯৪৮ পর্যন্ত 63/ Merits of the Helpers in Madinah (Ansaar)
  • ৬৩/১. আনসারগণের মর্যাদা।
  • ৬৩/২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ যদি হিজরাত না হত তাহলে আমি আনসারদেরই একজন হতাম।
  • ৬৩/৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক মুহাজির ও আনসারগণের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব স্থাপন।
  • ৬৩/৪. আনসারগণকে ভালবাসা।
  • ৬৩/৫. আনসারদের লক্ষ্য করে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ মানুষের মাঝে তোমরা আমার কাছে সব চেয়ে প্রিয়।
  • ৬৩/৬. আনসারগণের অনুসারীরা।
  • ৬৩/৭. আনসার গোত্রসমূহের মর্যাদা।
  • ৬৩/৮. আনসারগণের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ তোমরা ধৈর্য অবলম্বন করবে যে পর্যন্ত না তোমরা হাওয কাউসারে আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ কর।
  • ৬৩/৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু‘আ- হে আল্লাহ্! আনসার ও মুহাজিরগণের কল্যাণ কর।
  • ৬৩/১০. (আল্লাহর বাণী)- আর তারা (আনসারগণ) নিজেরা অসচ্ছল হওয়া সত্ত্বেও অন্যদেরকে নিজেদের উপর প্রাধান্য দেয়। (আল-হাশর ৯)
  • ৬৩/১১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ তাদের (আনসারদের) সৎকর্মশীলদের পক্ষ হতে (সৎ কার্য) কবূল কর, এবং তাদের ভুল-ভ্রান্তিকারীদের ক্ষমা করে দাও।
  • ৬৩/১২. সা‘দ ইবনু মু‘আয (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৩. উসায়দ ইব্নু হুযায়র ও আববাদ ইবনু বিশর (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৪. মু‘আয ইবনু জাবাল (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৫. সা‘দ ইবনু ‘উবাদাহ (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৬. উবাই উবন কা‘ব (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৭. যায়দ ইব্নু সাবিত (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৮. আবূ ত্বলহা (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/১৯. ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালাম (রাঃ)-এর মর্যাদা।
  • ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
  • ৬৩/২১. জারীর ইবনু ‘আবদুল্লাহ বাজালী (রাঃ)-এর উল্লেখ।
  • ৬৩/২২. হুযাইফাহ ইবনুল ইয়ামান ‘আবসী (রাঃ)-এর উল্লেখ।
  • ৬৩/২৩. উতবাহ ইব্নু রাবী‘আহ্র কন্যা হিন্দ (রাঃ)-এর আলোচনা।
  • ৬৩/২৪. যায়দ ইব্নু ‘আমর ইবনু নুফায়ল (রাঃ)-এর ঘটনা।
  • ৬৩/২৫. কা‘বা নির্মাণ।
  • ৬৩/২৬. জাহিলীয়্যাতের যুগ।
  • ৬৩/২৭. জাহিলী যুগের কাসামাহ (শপথ গ্রহণ)।
  • ৬৩/২৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নবুয়্যাত লাভ।
  • ৬৩/২৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও সাহাবীগণ মক্কাহ্র মুশরিকদের দ্বারা যে দুঃখ জ্বালা ভোগ করেছেন তার বিবরণ।
  • ৬৩/৩০. আবূ বাকর সিদ্দীক (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ।
  • ৬৩/৩১. সা‘দ ইবনু আবূ ওয়াক্কাস (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ।
  • ৬৩/৩২. জ্বিনদের উল্লেখ।
  • ৬৩/৩৩. আবূ যার (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ।
  • ৬৩/৩৪. সা‘ঈদ ইবনু যায়দ (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ।
  • ৬৩/৩৫. ‘উমার ইবনু খাত্তাব (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ।
  • ৬৩/৩৬. চাঁদকে দুই খন্ড করা।
  • ৬৩/৩৭. হাবাশাহ্য় হিজরাত।
  • ৬৩/৩৮. নাজাশীর মৃত্যু।
  • ৬৩/৩৯. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বিরুদ্ধে মুশরিকদের শপথ গ্রহণ।
  • ৬৩/৪০. আবূ ত্বলিবের কিসসা।
  • ৬৩/৪১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভ্রমণের ঘটনা।
  • ৬৩/৪২. মি‘রাজের বিবরণ।
  • ৬৩/৪৩. মক্কাহ্য় নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট আনসারের প্রতিনিধি দল এবং আকাবার বায়‘আত।
  • ৬৩/৪৪. ‘আয়িশাহ (রাঃ) এর সঙ্গে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বিবাহ, তাঁর মদীনাহ উপস্থিতি এবং ‘আয়িশাহ (রাঃ)-এর সঙ্গে তাঁর বাসর।
  • ৬৩/৪৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এবং তাঁর সাহাবীদের মদীনায় হিজরাত।
  • ৬৩/৪৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীবর্গের মদীনাহ উপস্থিতি।
  • ৬৩/৪৭. হজ্জ সমাধার পর মুহাজিরগণের মক্কাহয় অবস্থান।
  • ৬৩/৪৮. তারিখ, কোথা হতে তারিখ
  • ৬৩/৪৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তি, হে আল্লাহ্! আমার সহাবাগণের হিজরাতকে অটুট রাখুন এবং মক্কাহয় মৃত সাহাবীদের উদ্দেশে শোক জ্ঞাপন।
  • ৬৩/৫০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিভাবে তাঁর সাহাবীদের ভিতর ভ্রাতৃবন্ধন মজবুত করলেন।
  • ৬৩/৫১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৩/৫২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মদীনায় আগমনে তাঁর নিকট ইয়াহুদীদের উপস্থিতি।
  • ৬৩/৫৩. সালমান ফারসী (রাঃ)-এর ইসলাম গ্রহণ।
  • ৬৪/ মাগাযী [যুদ্ধ] (كتاب المغازى) ৫২৫ টি | ৩৯৪৯-৪৪৭৩ পর্যন্ত 64/ Military Expeditions led by the Prophet (pbuh) (Al-Maghaazi)
  • ৬৪/১. ‘উশায়রাহ বা ‘উসাইরাহর যুদ্ধ।
  • ৬৪/২. বদর যুদ্ধে নিহতদের ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ভবিষ্যদ্বাণী
  • ৬৪/৩. বদর যুদ্ধের ঘটনা ও মহান আল্লাহর বাণী
  • ৬৪/৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৪/৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৬. বদর যুদ্ধে যোগদানকারীর সংখ্যা।
  • ৬৪/৭. কুরাইশ কাফির শায়বাহ, ‘উতবাহ, ওয়ালীদ এবং আবূ জাহল ইবনু হিশামের বিরুদ্ধে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু‘আ এবং এদের ধ্বংস হওয়ার বিবরণ।
  • ৬৪/৮. আবূ জাহলের হত্যা।
  • ৬৪/৯. বদর যুদ্ধে যোগদানকারীগণের মর্যাদা।
  • ৬৪/১০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/১১. বদর যুদ্ধে মালায়িকাহর যোগদান।
  • ৬৪/১২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/১৪. দু’ ব্যক্তির রক্তপণের ব্যাপারে আলোচনা করার জন্য রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বানী নাযীর গোত্রের নিকট গমন এবং তাঁর সঙ্গে তাদের বিশ্বাসঘাতকতা বিষয়ক ঘটনা।
  • ৬৪/১৫. কা‘ব ইব্নু আশরাফ-এর হত্যা
  • ৬৪/১৬. আবূ রাফি‘ ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু আবুল হুকায়কের হত্যা।
  • ৬৪/১৭. উহূদ যুদ্ধ
  • ৬৪/১৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/১৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৪/২০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/২১. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৪/২২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/২৩. উম্মু সালীত্বের মর্যাদা সম্পর্কিত আলোচনা।
  • ৬৪/২৪. হামযাহ (রাঃ)-এর শাহাদাত।
  • ৬৪/২৫. উহূদের দিন রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আঘাতপ্রাপ্ত হওয়ার ঘটনা।
  • ৬৪/০০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/২৬. ‘‘যারা আল্লাহ ও তাঁর রসূলের ডাকে সাড়া দিয়েছেন।’’
  • ৬৪/২৭. যে সব মুসলিম উহূদ যুদ্ধে শহীদ হয়েছিলেন তাদের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
  • ৬৪/২৮. উহূদ (পাহাড়) আমাদেরকে ভালবাসে।
  • ৬৪/২৯. রাজী, রিল, যাক্ওয়ান, বিরে মাউনার যুদ্ধ এবং আযাল, কারাহ, আসিম ইবনু সাবিত, খুবায়ইব (রাঃ) ও তার সঙ্গীদের ঘটনা।
  • ৬৪/৩০. খন্দকের যুদ্ধ। এ যুদ্ধকে আহযাবের যুদ্ধও বলা হয়।
  • ৬৪/৩১. আহযাব যুদ্ধ থেকে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রত্যাবর্তন এবং তাঁর বনূ কুরাইযাহ অভিযান ও তাদেরকে অবরোধ।
  • ৬৪/৩২. যাতুর রিকা-র যুদ্ধ।
  • ৬৪/৩৩. বানূ মুসতালিকের যুদ্ধ। বানূ মুসতালিক খুযা‘আর একটি শাখা গোত্র। এ যুদ্ধকে মুরায়সীর যুদ্ধও বলা হয়।
  • ৬৪/৩৪. আনমার-এর যুদ্ধ
  • ৬৪/৩৫. ইফ্ক-এর ঘটনা।
  • ৬৪/৩৬. হুদাইবিয়াহর যুদ্ধ
  • ৬৪/৩৭. উকল ও ‘উরাইনাহ গোত্রের ঘটনা
  • ৬৪/৩৮. যাতুল কারাদের যুদ্ধ।
  • ৬৪/৩৯. খাইবার -এর যুদ্ধ।
  • ৬৪/৪০. খাইবারবাসীদের জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক প্রশাসক নিযুক্তি।
  • ৬৪/৪১. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক খাইবার অধিবাসীদের কৃষি ভূমির বন্দোবস্ত প্রদান।
  • ৬৪/৪২. খাইবারে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর জন্য বিষ মিশ্রিত বাকরীর (হাদিয়া পাঠানোর) বর্ণনা।
  • ৬৪/৪৩. যায়দ ইবনু হারিসাহ (রাঃ)-এর অভিযান।
  • ৬৪/৪৪. উমরাহ্ কাযার বর্ণনা।
  • ৬৪/৪৫. সিরিয়া ভূমিতে সংঘটিত মূতার যুদ্ধের ঘটনা।
  • ৬৪/৪৬. জুহাইনাহ গোত্রের শাখা ‘হুরুকাত’ উপগোত্রের বিরুদ্ধে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক ইবনু যায়িদ (রাঃ)-কে প্রেরণের বর্ণনা।
  • ৬৪/৪৭. মক্কাহ্য় বিজয়াভিযান।
  • ৬৪/৪৮. রমাযান মাসে সংঘটিত মক্কাহ বিজয়ের যুদ্ধ।
  • ৬৪/৪৯. মক্কাহ বিজয়ের দিনে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোথায় ঝান্ডা স্থাপন করেছিলেন।
  • ৬৪/৫০. মক্কাহ নগরীর উঁচু এলাকার দিক দিয়ে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর প্রবেশের বর্ণনা।
  • ৬৪/৫১. মক্কাহ বিজয়ের দিন নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অবস্থানস্থল।
  • ৬৪/৫২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৫৩. মক্কাহ বিজয়ের সময় নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সেখানে অবস্থানকালের পরিমাণ।
  • ৬৪/৫৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৫৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৪/৫৬. আওতাসের যুদ্ধ।
  • ৬৪/৫৭. তায়িফের যুদ্ধ।
  • ৬৪/৫৮. নাজদের দিকে প্রেরিত অভিযান
  • ৬৪/৫৯. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক খালিদ ইবনু ওয়ালীদ (রাঃ)-কে জাযীমাহর দিকে প্রেরণ।
  • ৬৪/৬০. ‘আবদুল্লাহ ইবনু হুযাফা সাহমী এবং আলকামাহ ইবনু মুজাযযিল মুদাল্লিজীর সৈন্যাভিযান, যাকে আনসারদের সৈন্যাভিযানও বলা হয়।
  • ৬৪/৬১. বিদায় হজ্জের পূর্বে আবূ মূসা আশ‘আরী (রাঃ) এবং মু‘আয [ইবনু জাবল (রাঃ)]-কে ইয়ামানে প্রেরণ।
  • ৬৪/৬২. বিদায় হজ্জের পূর্বে ‘আলী ইবনু আবূ ত্বলিব এবং খালিদ ইবনু ওয়ালীদ (রাঃ)-কে ইয়ামানে প্রেরণ।
  • ৬৪/৬৩. যুল খালাসার যুদ্ধ।
  • ৬৪/৬৪. যাতুস্ সালাসিল যুদ্ধ।
  • ৬৪/৬৫. জারীর (রাঃ)-এর ইয়ামান গমন।
  • ৬৪/৬৬. সীফুল বাহরের যুদ্ধ। এ যুদ্ধে মুসলিমগণ কুরাইশের একটি কাফেলার প্রতীক্ষায় ছিল এবং তাঁদের সেনাপতি ছিলেন আবূ ‘উবাইদাহ (রাঃ)।
  • ৬৪/৬৭. হিজরাতের নবম বছর লোকজনসহ আবূ বাকর (রাঃ)-এর হজ্জ পালন।
  • ৬৪/৬৮. বানী তামীমের প্রতিনিধি দল।
  • ৬৪/৬৯. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৭০. ‘আবদুল কায়স গোত্রের প্রতিনিধি দল।
  • ৬৪/৭১. বানু হানীফার প্রতিনিধি দল এবং সুমামাহ ইবনু উসাল (রাঃ)-এর ঘটনা।
  • ৬৪/৭২. আসওয়াদ ‘আনসীর ঘটনা।
  • ৬৪/৭৩. নাজরান অধিবাসীদের ঘটনা।
  • ৬৪/৭৪. ওমান ও বাহরাইনের ঘটনা।
  • ৬৪/৭৫. আশ‘আরী ও ইয়ামানবাসীদের আগমন।
  • ৬৪/৭৬. দাউস গোত্র এবং তুফাইল ইবনু ‘আমর দাউসীর ঘটনা।
  • ৬৪/৭৭. তায়ী গোত্রের প্রতিনিধি দল এবং ‘আদী ইবনু হাতিম -এর কাহিনী।
  • ৬৪/৭৮. বিদায় হজ্জ
  • ৬৪/৭৯. তাবূক -এর যুদ্ধ-আর তা হল কষ্টকর যুদ্ধ।
  • ৬৪/৮০. কা‘ব ইবনু মালিকের ঘটনা এবং মহামহিম আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৪/৮১. হিজর বস্তিতে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অবতরণ।
  • ৬৪/৮২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৮৩. পারস্যের কিসরা ও রোমের অধিপতি কায়সারের কাছে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পত্র প্রেরণ।
  • ৬৪/৮৪. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর রোগ ও তাঁর ওফাত।
  • ৬৪/৮৫. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সর্বশেষ কথা।
  • ৬৪/৮৬. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মৃত্যু।
  • ৬৪/৮৭. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৮৮. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর মৃত্যু-রোগের অবস্থায় উসামাহ ইবনু যায়দ (রাঃ)-কে যুদ্ধাভিযানে প্রেরণ।
  • ৬৪/৮৯. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৪/৯০. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কতটি যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন?
  • ৬৫/ কুরআন মাজীদের তাফসীর (كتاب التفسير) ৫০৪ টি | ৪৪৭৪-৪৯৭৭ পর্যন্ত 65/ Prophetic Commentary on the Qur'an (Tafseer of the Prophet (pbuh)
  • ৬৫/১/১. সূরাতুল ফাতিহা (ফাতিহাতুল কিতাব) প্রসঙ্গে।
  • ৬৫/১/২. যারা ক্রোধে পতিত নয়।
  • ৬৫/২/১. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘আর তিনি শিখালেন আদমকে সব কিছুর নাম। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/৩১)
  • ৬৫/২/৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ অতএব, তোমরা জেনে-বুঝে কাউকে আল্লাহর সমকক্ষ স্থির করো না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২)
  • ৬৫/২/৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/৬. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ আমি কোন আয়াত রহিত করলে কিংবা ভুলিয়ে দিলে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১০৬)
  • ৬৫/২/৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর তারা বলেঃ ‘আল্লাহ সন্তান গ্রহণ করেছেন।’ তিনি অতি পবিত্র। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১১৬)
  • ৬৫/২/৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ইব্রাহীমের দাঁড়ানোর জায়গাকে সালাতের জায়গারূপে গ্রহণ কর। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১২৫)
  • ৬৫/২/১০. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/১১. মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল, আমরা ঈমান এনেছি আল্লাহর উপর এবং যা অবতীর্ণ হয়েছে আমাদের প্রতি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৩৬)
  • ৬৫/২/১২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/১৩. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/১৪. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/১৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/১৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/১৭. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/১৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/১৯. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/২০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/২১. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/২২. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/২৩. হে ঈমানদারগণ! তোমাদের জন্য নিহতদের ব্যাপারে কিসাসের১ বিধান দেয়া হল, স্বাধীন ব্যক্তির বদলে স্বাধীন ব্যক্তি, ক্রীতদাসের বদলে ক্রীতদাস এবং নারীর বদলে নারী। তবে তার ভাইয়ের তরফ থেকে কাউকে কিছু ক্ষমা করে দেয়া হলে যথাযথ বিধির অনুসরণ করতে হবে এবং সততার সঙ্গে তা তাকে প্রদান করতে হবে। এটা তোমাদের প্রতিপালকের তরফ থেকে ভার লাঘব ও বিশেষ রাহমাত। এরপরও যে কেউ বাড়াবাড়ি করে, তার জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৭৮)
  • ৬৫/২/২৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/২৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/২৬. ‘‘সুতরাং তোমাদের মধ্যে যে এ মাস পাবে সে যেন এ মাসে সওম করে ।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৮৫)
  • ৬৫/২/২৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/২৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/২৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৩০. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৩১. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৩২. আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের মধ্যে যদি কেউ অসুস্থ হয়ে পড়ে কিংবা মাথায় কোন কষ্ট থাকে তবে সওম কিংবা সদাকাহ অথবা কুরবানী দিয়ে তার ফিদ্ইয়া দিবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
  • ৬৫/২/৩৩. আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমরা নিরাপদ হবে, তখন তোমাদের মধ্যে যে কেউ হজ্জ ও ‘উমরাহ একত্রে পালন করতে চায়, সে যা কিছু সহজলভ্য তা দিয়ে কুরবানী করবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৬)
  • ৬৫/২/৩৪. ‘‘তোমাদের পালনকর্তার অনুগ্রহ অন্বেষণ করায় তোমাদের কোন পাপ নেই।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৮)
  • ৬৫/২/৩৫. ‘‘তারপর তোমরা দ্রুতগতিতে সেখান থেকে ফিরে আস যেখান থেকে সবাই ফিরে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/১৯৯)
  • ৬৫/২/৩৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/৩৭. আল্লাহর বাণীঃ প্রকৃতপক্ষে সে কিন্তু ঘোর বিরোধী। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২০৪)
  • ৬৫/২/৩৮. ‘তোমরা কি মনে কর যে, তোমরা বেহেশতে চলে যাবে, যদিও এখনও তোমরা তাদের অবস্থা অতিক্রম করনি যারা তোমাদের পূর্বে গত হয়েছে? তাদের উপর পতিত হয়েছিল অর্থ-সংকট ও দুঃখ-ক্লেশ। তারা এমনভাবে ভীত-শিহরিত হয়েছিল যে, রসূল এবং তার সঙ্গে যারা ঈমান এনেছিল তাদের বলতে হয়েছিলঃ কখন আসবে আল্লাহর সাহায্য? হাঁ, আল্লাহর সাহায্য একান্তই কাছে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২১৪)
  • ৬৫/২/৩৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের স্ত্রীরা হল তোমাদের শস্যক্ষেত্র। যেভাবে ইচ্ছা তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে গমন করতে পার। তবে তোমরা নিজেদের জন্য কিছু আগামী দিনের ব্যবস্থা করবে এবং আল্লাহ্কে ভয় করবে। আর জেনে রেখ যে, আল্লাহর সঙ্গে তোমাদের সাক্ষাৎ হবেই এবং মু’মিনদের সুসংবাদ দাও। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২২৩)
  • ৬৫/২/৪০. আল্লাহর বাণীঃ আর যখন তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের তালাক দিয়ে দাও এবং তারা তাদের ‘ইদ্দাত’কাল পূর্ণ করতে থাকে তখন যদি তারা পরস্পর সম্মত হয়ে নিজেদের স্বামীদের বিধিমত বিয়ে করতে চায় তাহলে তোমরা তাদের বাধা দিবে না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩২)
  • ৬৫/২/৪১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২/৪২. ‘‘তোমরা সালাতের প্রতি যত্নবান হবে বিশেষত মধ্যবর্তী সালাতের।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
  • ৬৫/২/৪৩. ‘‘এবং আল্লাহর উদ্দেশে তোমরা বিনীতভাবে দাঁড়াবে।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৩৮)
  • ৬৫/২/৪৪. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৪৫. আর তোমাদের মধ্যে যারা স্ত্রী রেখে মৃত্যুমুখে পতিত হবে, .....(সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৪০)
  • ৬৫/২/৪৬. আর স্মরণ কর যখন ইবরাহীম বললঃ হে আমার পালনকর্তা! আমাকে দেখাও কীভাবে তুমি মৃতকে জীবিত কর। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৬০)
  • ৬৫/২/৪৭. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২/৪৮. আল্লাহর বাণীঃ কাকুতি-মিনতি করে তারা মানুষের কাছে ভিক্ষা চায় না। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৩)
  • ৬৫/২/৪৯. আল্লাহর বাণীঃ অথচ আল্লাহ ক্রয়-বিক্রয়কে বৈধ এবং সুদকে অবৈধ করেছেন- (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৫)।
  • ৬৫/২/৫০. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ সুদকে নিশ্চিহ্ন করেন। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৬)
  • ৬৫/২/৫১. ‘‘তারপর যদি তোমরা পরিত্যাগ না কর, তাহলে আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের সঙ্গে যুদ্ধ করতে তৈরি হয়ে যাও’’- (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৭৯)।
  • ৬৫/২/৫২. আল্লাহর বাণীঃ খাতক (ঋণী) যদি অভাবগ্রস্ত হয় তবে তার সচ্ছলতা আসা পর্যন্ত তাকে অবকাশ দেয়া উচিত। আর যদি তোমরা ক্ষমা করে দাও, তা হবে তোমাদের জন্য অতি উত্তম কাজ, যদি তোমরা জানতে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮০)
  • ৬৫/২/৫৩. আল্লাহর বাণীঃ আর সেদিনকে ভয় কর, যেদিন তোমরা আল্লাহর কাছে প্রত্যাবর্তিত হবে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮১)
  • ৬৫/২/৫৪. ‘‘তোমাদের মনে যা আছে তা তোমরা প্রকাশ কর কিংবা গোপন রাখ আল্লাহ তোমাদের নিকট হতে তার হিসাব নেবেন। তারপর যাকে ইচ্ছা তিনি ক্ষমা করবেন এবং যাকে ইচ্ছা শাস্তি দেবেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সর্বশক্তিমান।’’ (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮৪)
  • ৬৫/২/৫৫. আল্লাহর বাণীঃ রসূল ঈমান এনেছেন ঐ সব বিষয়ের উপর যা তাঁর প্রতি অবতীর্ণ করা হয়েছে তাঁর পালনকর্তার পক্ষ থেকে এবং মু’মিনরাও ঈমান এনেছে। (সূরাহ আল-বাকারাহ ২/২৮৫)
  • ৬৫/৩/১. ...... যার কতক আয়াত সুস্পষ্ট দ্ব্যর্থহীন।
  • ৬৫/৩/২. ‘‘তাঁকে ও তার সন্তানদের তোমার আশ্রয়ে সোপর্দ করছি বিতাড়িত শয়তানের কবল থেকে বাঁচার জন্য।’’ (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/৩৬)(আ.প্র. ৪১৮৭, ই.ফা. ৪১৮৮)
  • ৬৫/৩/৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩/৪. আল্লাহর বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ হে আহলে কিতাব! এসো সে কথায় যা আমাদের ও তোমাদের মধ্যে এক ও অভিন্ন। তা হল, আমরা যেন আল্লাহ ব্যতীত অন্য কারো ইবাদাত না করি- (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/৬৪)।
  • ৬৫/৩/৫. আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমরা কখনও পুণ্য লাভ করবে না যে পর্যন্ত না নিজেদের প্রিয়বস্তু থেকে ব্যয় করবে, আর যা কিছু তোমরা ব্যয় কর, আল্লাহ্ তো তা খুব জানেন।’’ (সূরাহ আলে ইমরান ৩/৯২)
  • ৬৫/৩/৬. ‘‘বলুন, তাওরাত নিয়ে এস এবং তা পাঠ কর যদি তোমরা সত্যবাদী হও।’’ (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/৯৩)
  • ৬৫/৩/৭. আল্লাহর বাণীঃ তোমরা হলে শ্রেষ্ঠ উম্মাত, মানুষের হিতের জন্য তোমাদের উদ্ভব ঘটান হয়েছে। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১১০)
  • ৬৫/৩/৮. আল্লাহর বাণীঃ যখন তোমাদের মধ্যের দু’টি দল সাহস হারাতে বসল, অথচ আল্লাহ তাদের সহায়ক ছিলেন। (সূরাহ আলে ইমরান ৩/১২২)
  • ৬৫/৩/৯. আল্লাহর বাণীঃ এই বিষয়ে আপনার করণীয় কিছুই নেই। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১২৮)
  • ৬৫/৩/১০. আল্লাহর বাণীঃ রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম তোমাদের পেছনের দিক থেকে আহবান করছিলেন। (সূরাহ আলে ইমরান ৩/১৫৩)
  • ৬৫/৩/১১. আল্লাহর বাণীঃ ‘‘প্রশান্তিময় তন্দ্রা।’’
  • ৬৫/৩/১৩. আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের বিরুদ্ধে লোক জমায়েত হয়েছে। (সূরাহ আলে ইমরান ৩/১৭৩)
  • ৬৫/৩/১৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩/১৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩/১৬. আল্লাহর বাণীঃ তুমি কখনও মনে কর না যে, যারা নিজেদের কৃতকর্মের জন্য আনন্দিত হয় এবং নিজেরা যা করেনি তার জন্য প্রশংসিত হতে ভালবাসে, তারা আযাব থেকে পরিত্রাণ পাবে। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১৮৮)
  • ৬৫/৩/১৭. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৩/১৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩/১৯. ‘‘হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় তুমি যাকে দোযখে দাখিল করলে তাকে লাঞ্ছিত করলে; আর যালিমদের জন্য তো কোন সাহায্যকারী নেই।’’ (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১৯২)
  • ৬৫/৩/২০. ‘‘হে আমাদের পালনকর্তা! নিশ্চয় আমরা শুনেছি এক আহবানকারীকে ঈমান আনার জন্য আহবান করতেঃ ‘‘তোমরা ঈমান আন তোমাদের রবের প্রতি।’’ সুতরাং আমরা ঈমান এনেছি। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১৯৩)
  • ৬৫/৪/১. ‘‘আর যদি তোমরা ভয় কর যে, ইয়াতীম মেয়েদের ব্যাপারে সুবিচার করতে পারবে না, তবে বিয়ে করে নাও অন্য নারীদের মধ্য থেকে যাকে তোমাদের মনঃপুত হয়।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৩)
  • ৬৫/৪/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৪/৩. ‘‘আর যদি সম্পত্তি বণ্টনকালে (উত্তরাধিকারী নয় এমন) আত্মীয় ইয়াতীম ও মিসকীন উপস্থিত হয়, তবে তা থেকে তাদের কিছু দিবে এবং তাদের সঙ্গে সদালাপ করবে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮)
  • ৬৫/৪/৪ঃ ‘‘আল্লাহ তা‘আলা তোমাদের সন্তান সম্বন্ধে নির্দেশ দিচ্ছেন।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১১)
  • ৬৫/৪/৫. ‘‘আর তোমরা পাবে অর্ধেক তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যক্ত সম্পত্তির।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২)
  • ৬৫/৪/৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৪/৭. আল্লাহর বাণীঃ আমি উত্তরাধিকারী নির্ধারণ করে দিয়েছি সে সম্পত্তির যা ছেড়ে যায় পিতা-মাতা ও নিকট- আত্মীয়রা। আর যাদের সঙ্গে তোমরা অঙ্গীকারাবদ্ধ হয়েছ তাদের দিয়ে দাও তাদের প্রাপ্য অংশ। নিশ্চয় আল্লাহ্ সর্ব বিষয়ে সম্যক দ্রষ্টা। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৩৩)
  • ৬৫/৪/৮. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ অণু পরিমাণও জুলুম করেন না। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪০)
  • ৬৫/৪/৯. ‘‘আর তখন কী অবস্থা হবে যখন আমি উপস্থিত করব প্রত্যেক উম্মাত থেকে একজন সাক্ষী এবং আপনাকে তাদের উপর উপস্থিত করব সাক্ষী রূপে?’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪১)
  • ৬৫/৪/১০. আল্লাহর বাণীঃ ‘‘আর যদি তোমরা পীড়িত হও অথবা সফরে থাক অথবা তোমাদের কেউ শৌচ স্থান থেকে আসে ..........।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৪৩)
  • ৬৫/৪/১১. আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আনুগত্য কর আল্লাহর এবং আনুগত্য কর রাসূলের এবং তাদের যারা তোমাদের মধ্যে ফায়সালার অধিকারী। তারপর যদি তোমরা কোন বিষয়ে মতভেদ কর, তবে তা প্রত্যর্পণ কর আল্লাহ্ ও রাসূলের প্রতি-যদি তোমরা ঈমান এনে থাক আল্লাহর প্রতি এবং শেষ দিনের প্রতি। আর এটাই উত্তম এবং পরিণামে কল্যাণকর। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৫৯)
  • ৬৫/৪/১২. ‘‘তবে না; আপনার রবের কসম! তারা মু’মিন হবে না যে পর্যন্ত না তারা আপনার উপর বিচারের ভার অর্পণ করে সেসব বিবাদ-বিসম্বাদের যা তাদের মধ্যে সংঘটিত হয়, তারপর তারা নিজেদের মনে কোনরূপ দ্বিধা-সংকোচ বোধ না করে আপনার সিদ্ধান্তের ব্যাপারে এবং সর্বান্তঃকরণে তা মেনে নেয়।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৬৫)
  • ৬৫/৪/১৩. আল্লাহর বাণীঃ কেউ আল্লাহ এবং রসূলের আনুগত্য করে ........ যাদের প্রতি আল্লাহ অনুগ্রহ করেছেন। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৬৯)
  • ৬৫/৪/১৪. আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমাদের কী হল যে, তোমরা যুদ্ধ করবে না আল্লাহর পথে এবং অসহায় নর-নারী ও শিশুগণের জন্য ........ যার অধিবাসী যালিম।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৭৫)
  • ৬৫/৪/১৫. ‘‘তোমাদের কী হল যে, তোমরা মুনাফিকদের সম্বন্ধে দু’দল হয়ে গেলে? অথচ আল্লাহ্ তাদের পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে দিয়েছেন তাদের কৃতকর্মের দরুন।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৮৮)
  • ৬৫/৪/১৭. ‘‘কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে কোন মু’মিনকে হত্যা করলে তার শাস্তি জাহান্নাম।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৩)
  • ৬৫/৪/১৮. আল্লাহর বাণীঃ কেউ তোমাদের সালাম করলে তাকে বল নাঃ ‘‘তুমি তো মু’মিন নও’’। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৪)
  • ৬৫/৪/১৯. আল্লাহর বাণীঃ সমান নয় সেসব মু’মিন যারা বিনা ওজরে ঘরে বসে থাকে এবং ঐসব মু’মিন যারা আল্লাহর পথে নিজেদের জানমাল দিয়ে জিহাদ করে।(সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৫)
  • ৬৫/৪/২০. ‘‘নিশ্চয় যারা নিজেদের উপর জুলুম করে, মালায়িকাহ তাদের জান কবজের সময় বলবেঃ তোমরা কী অবস্থায় ছিলে? তারা বলবেঃ আমরা দুনিয়ায় অসহায় অবস্থায় ছিলাম। মালায়িকাহ বলবেঃ আল্লাহর দুনিয়া কি এমন প্রশস্ত ছিল না যে, তোমরা সেখানে হিজরাত করে চলে যেতে?’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৭)
  • ৬৫/৪/২১. ‘‘তবে সেসব অসহায় পুরুষ, নারী ও শিশু যারা কোন উপায় অবলম্বন করতে পারে না এবং কোন পথেরও সন্ধান জানে না।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৮)
  • ৬৫/৪/২২. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ এদের ক্ষমা করবেন। কারণ আল্লাহ্ অতিশয় মার্জনাকারী, পরম ক্ষমাশীল। (সূরাহ আন-নিসা ৪/৯৯)
  • ৬৫/৪/২৩. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৪/২৪. আল্লাহর বাণীঃ আর লোকেরা আপনার কাছে নারীদের সম্বন্ধে বিধান জানতে চায়। বলুনঃ আল্লাহ্ তাদের সম্বন্ধে তোমাদের ব্যবস্থা দিচ্ছেন এবং যা তোমাদের তিলাওয়াত করে শুনান হয় কুরআনে তা ঐসব ইয়াতিম নারীদের সম্পর্কে যাদের তোমরা তাদের নির্ধারিত প্রাপ্য প্রদান কর না অথচ তোমরা তাদের বিবাহ করতে চাও এবং অসহায় শিশুদের সম্বন্ধে, আর ইয়াতিমদের ব্যাপারে ইনসাফের সঙ্গে কার্য নির্বাহ করবে। (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২৭)
  • ৬৫/৪/২৫. ‘‘আর যদি কোন স্ত্রী তার স্বামীর পক্ষ থেকে অসদাচরণ কিংবা উপেক্ষার আশংকা করে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১২৮)
  • ৬৫/৪/২৬. ‘‘ নিঃসন্দেহে মুনাফিকরা থাকবে জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।’’ (সূরাহ আন-নিসা ৪/১৪৫)
  • ৬৫/৪/২৭. আল্লাহর বাণীঃ তোমার নিকট ওয়াহী প্রেরণ করেছি যেমন ইউনুস, হারূন এবং সুলাইমান (আঃ)-এর নিকট ওয়াহী প্রেরণ করেছিলাম। (সূরাহ আন-নিসা ৪/১৬৩)
  • ৬৫/৪/২৮. আল্লাহর বাণীঃ লোকেরা আপনার কাছে বিধান জানতে চায়। আপনি বলুনঃ আল্লাহ্ তোমাদের বিধান দিচ্ছেন ‘‘কালালা’’- (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) সম্বন্ধে। যদি কোন ব্যক্তি নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। (পিতা-মাতা না থাকে) এবং তার এক বোন থাকে তবে সে পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ পাবে; সে যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার ওয়ারিস হবে। (সূরাহ আন-নিসা ৪/১৭৬)
  • ৬৫/৫/২. আল্লাহর বাণীঃ আজ আমি তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীনকে পূর্ণাঙ্গ করে দিলাম। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩)
  • ৬৫/৫/৩. আল্লাহর বাণীঃ পানি না পাও, তবে তোমরা পবিত্র মাটি দিয়ে তায়াম্মুম করবে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৬)
  • ৬৫/৫/৪. আল্লাহর বাণীঃ অতএব আপনি ও আপনার রব যান এবং উভয়ে যুদ্ধ করুন, আমরা তো এখানেই বসলাম। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/২৪)
  • ৬৫/৫/৫. ‘‘যারা আল্লাহ্ ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে এবং পৃথিবীতে হাঙ্গামা সৃষ্টি করে বেড়ায়, তাদের শাস্তি হল-তাদের হত্যা করা হবে অথবা শূলে চড়ানো হবে অথবা তাদের হাত ও পা বিপরীত দিক থেকে কেটে ফেলা হবে অথবা দেশ থেকে তাদের নির্বাসিত করা হবে। এ হল তাদের জন্য দুনিয়ায় লাঞ্ছনা আর আখিরাতে তাদের জন্য রয়েছে মহাশাস্তি।’’ (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩৩)
  • ৬৫/৫/৬. আল্লাহর বাণীঃ এবং যখমের বদল অনুরূপ যখম। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৪৫)
  • ৬৫/৫/৭. আল্লাহর বাণীঃ হে রসূল! আপনি তা পৌঁছে দিন যা আপনার প্রতি আপনার রবের তরফ থেকে অবতীর্ণ করা হয়েছে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৬৭)
  • ৬৫/৫/৮. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ তোমাদের পাকড়াও করবেন না তোমাদের নিরর্থক শপথের জন্য। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৯)
  • ৬৫/৫/৯. আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা হারাম করো না সেসব উৎকৃষ্ট বস্তু যা আল্লাহ তোমাদের জন্য হালাল করেছেন এবং সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের ভালবাসেন না। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৭)
  • ৬৫/৫/১০. আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! মদ, জুয়া, প্রতিমা এবং ভাগ্য নির্ণায়ক শর-এসব নোংরা-অপবিত্র, শয়তানের কাজ ব্যতীত আর কিছু নয়। সুতরাং তোমরা এসব থেকে বেঁচে থাক যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৯০)
  • ৬৫/৫/১১. আল্লাহর বাণীঃ যারা ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে তাদের কোন গুনাহ নেই পূর্বে তারা যা খেয়েছে সেজন্য, যখন তারা সাবধান হয়েছে, ঈমান এনেছে এবং নেক কাজ করেছে। তারপর সাবধান হয় ও ঈমান দৃঢ় থাকে। তারপর সাবধান হয় ও নেক কাজ করে। আর আল্লাহ নেককারদের ভালবাসেন। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৯৩)
  • ৬৫/৫/১২. আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা এমন বিষয়ে প্রশ্ন করো না যা তোমাদের কাছে প্রকাশ করা হলে তোমাদের খারাপ লাগবে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১০১)
  • ৬৫/৫/১৩. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ বাহীরা, সাইবা, ওয়াসীলা এবং হামী-এর প্রচলন করেননি। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১০৩)
  • ৬৫/৫/১৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৫/১৫. আল্লাহর বাণীঃ আপনি যদি তাদের শাস্তি দেন তবে তারা তো আপনারই বান্দা, আর যদি তাদের ক্ষমা করে দেন তবে আপনি তো পরাক্রমশালী, হিকমাতওয়ালা। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১১৮)
  • ৬৫/৬/১. আল্লাহর বাণীঃ তাঁরই কাছে আছে অদৃশ্যের চাবি; তিনি ব্যতীত অন্য কেউ তা জানে না। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৫৯)
  • ৬৫/৬/২. আল্লাহর বাণীঃ বলুনঃ তিনিই সক্ষম তোমাদের উপর শাস্তি প্রেরণ করতে তোমাদের উপর দিক থেকে অথবা তোমাদের পদতল থেকে কিংবা তোমাদেরকে বিভিন্ন দলে বিভক্ত করতে এবং এক দলকে অন্য দলের যুদ্ধের স্বাদ গ্রহণ করাতে। দেখ, আমি কীরূপে বিভিন্নভাবে আয়াতসমূহ বর্ণনা করি, যাতে তারা বুঝে নেয়। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৬৫)
  • ৬৫/৬/৩. আল্লাহর বাণীঃ এবং নিজেদের ঈমানকে শিরকের সঙ্গে মিশ্রিত করেনি। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৮২)
  • ৬৫/৬/৪. আল্লাহর বাণীঃ ইউনুস ও লূতকেও হিদায়াত দান করেছিলাম। আমি প্রত্যেককেই সারা জাহানের উপর ফযীলত দান করেছিলাম। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৮৬)
  • ৬৫/৬/৫. আল্লাহর বাণীঃ তারা ছিলেন এমন যাদেরকে আল্লাহ্ হিদায়াত দান করেছিলেন। অতএব, আপনিও তাদেরই পথে চলুন। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/৯০)
  • ৬৫/৬/৬. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৬/৭. আল্লাহর বাণীঃ অশ্লীল আচরণের কাছেও যেয়োনা তা প্রকাশ্য হোক কিংবা গোপন হোক। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/১৫১)
  • ৬৫/৬/১০. আল্লাহর বাণীঃ যেদিন আপনার রবের কোন নিদর্শন আসবে, সেদিন এমন কোন ব্যক্তির ঈমান কাজে আসবে না যে ব্যক্তি নেক কাজ করেনি। (সূরাহ আল-আন‘আম ৬/১৫৮)
  • ৬৫/৭/১. আল্লাহর বাণীঃ বলুনঃ আমার রব হারাম করেছেন যাবতীয় প্রকাশ্য ও অপ্রকাশ্য অশ্লীলতা। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/৩৩)
  • ৬৫/৭/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৭/৩. আল্লাহর বাণীঃ মান্না এবং সালওয়া। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৪/১৬০)
  • ৬৫/৭/৪. আল্লাহর বাণীঃ বলুন, হে মানুষ! আমি তোমাদের সবার প্রতি সেই আল্লাহর রসূল, যিনি সমগ্র আসমান ও যমীনের মালিক, যিনি ব্যতীত অন্য কোন মা‘বুদ নেই, যিনি জীবন দান করেন এবং মৃত্যু ঘটান। সুতরাং তোমরা ঈমান আন আল্লাহর প্রতি এবং তাঁর নিরক্ষর নাবীর প্রতি এবং তাঁর বাণীতে। তোমরা তাঁর অনুসরণ কর যাতে হিদায়াত প্রাপ্ত হও। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/১৫৮)
  • ৬৫/৭/৫. আল্লাহর বাণীঃ তোমরা বল ক্ষমা চাই। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/১৬১)
  • ৬৫/৭/৬. আল্লাহর বাণীঃ তুমি ক্ষমা করার অভ্যাস কর, ভাল কাজের নির্দেশ দাও এবং অজ্ঞ-মূর্খদের থেকে দূরে সরে থাক। (সূরাহ আল-‘আরাফ ৭/১৯৯)
  • ৬৫/৮/১. আল্লাহর বাণীঃ তারা আপনাকে জিজ্ঞেস করে যুদ্ধলব্ধ মাল সম্বন্ধে আপনি বলে দিনঃ যুদ্ধলব্ধ মাল আল্লাহর এবং রাসূলের। অতএব, তোমরা ভয় কর আল্লাহ্কে এবং নিজেদের পারস্পরিক সম্পর্ক ঠিক করে নাও। (সূরাহ আনফাল ৮/১)
  • ৬৫/৮/২. আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় নিকৃষ্টতম জীব আল্লাহর কাছে ঐসব বধির ও মূক যারা অনুধাবন করে না। (সূরাহ আনফাল ৮/২২)
  • ৬৫/৮/৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৮/৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৮/৫. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৮/৬. আল্লাহর বাণীঃ আর তোমরা তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ফিতনা শেষ হয়ে যায় এবং দ্বীন সামগ্রিকভাবে আল্লাহর জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। তবে যদি তারা বিরত হয়, তাহলে তারা যা করে আল্লাহ্ তা উত্তমরূপে দেখেন। (সূরাহ আনফাল ৮/৩৯)
  • ৬৫/৮/৭. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৮/৮. ‘‘আল্লাহ এখন তোমাদের ভার লাঘব করলেন। তিনি অবগত আছেন যে, তোমাদের মধ্যে দুর্বলতা আছে। ....... আল্লাহ ধৈর্যশীলদের সঙ্গে রয়েছেন।’’ (সূরাহ আনফাল ৮/৬৬)
  • ৬৫/৯/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহর পক্ষ থেকে এবং তাঁর রসূলের পক্ষ থেকে দায়মুক্তির ঘোষণা সেসব মুশরিকের সম্পর্কে যাদের সঙ্গে তোমরা সন্ধিচুক্তি করেছিলে। (সূরাহ বারাআত ৯/১)
  • ৬৫/৯/২. আল্লাহর তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/৩. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/৪. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ অতএব, তোমরা পূর্ণ করবে তাদের সঙ্গে কৃত চুক্তিকে তাদের মেয়াদ পর্যন্ত। (সূরাহ বারাআত ৯/৪)
  • ৬৫/৯/৫. আল্লাহর তা‘আলার বাণীঃ তবে তোমরা যুদ্ধ করবে কাফিরদের প্রধানদের বিরুদ্ধে। কেননা তাদের কোন অঙ্গীকারই বহাল নেই।(সূরাহ বারাআত ৯/১২)
  • ৬৫/৯/৬. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/৭. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৯/৮. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় মাসসমূহের সংখ্যা আল্লাহর কাছে বার মাস, সুনির্দিষ্ট রয়েছে আল্লাহর কিতাবে সেদিন থেকে যেদিন তিনি সৃষ্টি করেছেন আসমান ও যমীন, এর মধ্যে চারটি মাস সম্মানিত। এটিই সুপ্রতিষ্ঠিত ধর্মপথ। (সূরাহ বারাআত ৯/৩৬)
  • ৬৫/৯/৯. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/১০. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ এবং যাদের চিত্ত আকর্ষণ করা হয় তাদের জন্য। (সূরাহ বারাআত ৯/৬০)
  • ৬৫/৯/১১. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/১২. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/১৩. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ মুনাফিকদের মধ্য থেকে কারো মৃত্যু হলে তার জন্য আপনি জানাযার সালাত কখনও পড়বেন না এবং তার কবরের পাশে দাঁড়াবেন না। (সূরাহ বারাআত ৯/৮৪)
  • ৬৫/৯/১৪. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/১৬. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৯/১৭. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ নাবী ও মু’মিনদের পক্ষে উচিত নয় যে, তারা ক্ষমা প্রার্থনা করবে মুশরিকদের জন্য। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৩)
  • ৬৫/৯/১৮. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ কৃপাদৃষ্টি করলেন নাবীর প্রতি এবং মুহাজির ও আনসারদের প্রতিও, যারা তার অনুসরণ করেছিল অতি কঠিন মুহূর্তে এমনকি যখন তাদের এক দলের অন্তর বক্রতার পর্যায়ে চলে গিয়েছিল। তারপর আল্লাহ তাদের তাওবা ক্ববূল করলেন। নিশ্চয় আল্লাহ তাদের প্রতি পরম মমতাময়, পরম দয়ালু। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৭)
  • ৬৫/৯/১৯. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ আর ঐ তিন ব্যক্তির প্রতিও তিনি কৃপাদৃষ্টি করলেন যাদের ব্যাপার (তাওবাহ) স্থগিত রাখা হয়েছিল। এমনকি যখন যমীন প্রশস্ত হওয়া সত্ত্বেও তাদের উপর সংকুচিত হয়ে গেল এবং তাদের জীবনও তাদের জন্য সংকীর্ণ হয়ে পড়ল। আর তারা বুঝতে পারল যে, আল্লাহর দিকে রুজু হওয়া ব্যতীত কোন আশ্রয় পাওয়ার উপায় নেই, তখন তিনি তাদের প্রতি কৃপাদৃষ্টি করলেন, যাতে তারা তাওবাহ করে। নিশ্চয় আল্লাহই মহান তাওবাহ ক্ববূলকারী, পরম দয়ালু। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৮)
  • ৬৫/৯/২০. আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা আল্লাহ্কে ভয় কর এবং সত্যবাদীদের সাথী হয়ে যাও। (সূরাহ বারাআত ৯/১১৯)
  • ৬৫/৯/২১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমাদের কাছে এসেছেন তোমাদেরই মধ্য থেকে একজন রসূল। তার পক্ষে অতি দুঃসহ-দুর্বহ সেসব বিষয় যা তোমাদেরকে বিপন্ন করে, তিনি তোমাদের প্রতি অতিশয় হিতকামী, মু‘মিনদের প্রতি বড়ই স্নেহশীল, খুবই দয়ালু। (সূরাহ বারাআত ৯/১২৮)
  • ৬৫/১০/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১/২. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ এবং তাঁর ‘আরশ ছিল পানির ওপরে। (সূরাহ হূদ ১১/৭)
  • ৬৫/১১/৪. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১১/৫. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ আর এরূপই বটে আপনার রবের পাকড়াও, যখন তিনি কোন জনপদবাসীকে পাকড়াও করেন তাদের জুলুমের দরুন। নিঃসন্দেহে তাঁর পাকড়াও বড় যন্ত্রণাদায়ক, অত্যন্ত কঠিন। (সূরাহ হূদ ১১/১০২)
  • ৬৫/১১/৬. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১২/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১২/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ইউসুফ ও তার ভাইদের কাহিনীতে অবশ্যই নিদর্শন রয়েছে জিজ্ঞাসুদের জন্য। (সূরাহ ইউসুফ ১২/৭)
  • ৬৫/১২/৩. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ (না, ইউসুফকে বাঘে খায়নি) বরং তোমরা নিজেদের মন থেকে একটি কাহিনী সাজিয়ে নিয়েছ। ধৈর্য ধারণ করাই উত্তম।’’ (সূরাহ ইউসুফ ১২/১৮)
  • ৬৫/১২/৪. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১২/৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১২/৬. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এমনকি যখন রসূলগণ নিরাশ হয়ে গেলেন। (সূরা ইউসুফ ১২/১১০)
  • ৬৫/১৩/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ জানেন প্রত্যেক স্ত্রীলোক যা গর্ভে ধারণ করে এবং জরায়ুর মধ্যে যা কিছু কম ও বেশী হয়ে থাকে তাও তিনি জানেন।(সূরাহ আর-রাদ ১৩/৮)
  • ৬৫/১৪/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১৪/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যারা শাশ্বত বাণী কালিমায়ে তাইয়্যিবায় ঈমান রাখে, আল্লাহ তাদেরকে দুনিয়ার জীবনে এবং আখিরাতে সুপ্রতিষ্ঠিত রাখবেন। (সূরাহ ইবরাহীম ১৪/২৭)
  • ৬৫/১৪/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তুমি কি তাদেরকে দেখনি যারা আল্লাহর নিয়ামাতের বদলে কুফরী করেছে। (সূরাহ ইবরাহীম ১৪/২৮)
  • ৬৫/১৫/১. অধ্যায়: আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর কেউ চুপিচুপি সংবাদ শুনতে চাইলে তার পিছনে ছুটে জ্বলন্ত শিখা।* (সূরাহ হিজর ১৫/১৮)
  • ৬৫/১৫/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় ‘হিজরের’ অধিবাসীও রাসূলের প্রতি মিথ্যারোপ করেছিল। (সূরাহ হিজর ১৫/৮০)
  • ৬৫/১৫/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর আমি তো আপনাকে দিয়েছি সাতটি আয়াত যা বারবার পাঠ করা হয় এবং দিয়েছি মহা কুরআন। (সূরাহ হিজর ১৫/৮৭)
  • ৬৫/১৫/৪. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যারা নানাভাবে কুরআনকে বিভক্ত করেছে। (সূরাহ হিজর ১৫/৯১)
  • ৬৫/১৬/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এবং তোমাদের মধ্যে কতককে উপনীত করা হবে জরাগ্রস্ত-অকর্মণ্য বয়সে। (সূরাহ নাহল ১৬/৭০)
  • ৬৫/১৭/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১৭/৪. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যিনি স্বীয় বান্দাকে রাতের বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মাসজিদুল হারাম থেকে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/১)
  • ৬৫/১৭/৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর যখন আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করতে চাই তখন তার বিত্তশালী লোকেদেরকে নেক কাজ করতে আদেশ করি। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/১৬)
  • ৬৫/১৭/৬. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমরা তো তাদের সন্তান যাদের আমি নূহের (আঃ) সঙ্গে নৌকায় আরোহণ করিয়েছিলাম। নিশ্চয় নূহ (আঃ) ছিল শোকরগুজার বান্দা। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৩)
  • ৬৫/১৭/৭. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর দাঊদকে দান করেছি যাবূর। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৫)
  • ৬৫/১৭/৮. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ বলুনঃ তোমরা আল্লাহ ব্যতীত যাদেরকে মা’বূদ মনে কর, তাদেরকে ডাক, অথচ তারা তোমাদের দুঃখ-কষ্ট দূর করার ক্ষমতা রাখে না এবং তা পরিবর্তনও করতে পারে না। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৬)
  • ৬৫/১৭/৯. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তারা যাদেরকে আহবান করে, তারা নিজেরাই তো তাদের রবের নৈকট্য অর্জনের উপায় তালাশ করে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৫৭)
  • ৬৫/১৭/১০. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আমি আপনাকে যে দৃশ্য দেখিয়েছি তা (এবং কুরআনে উল্লেখিত অভিশপ্ত বৃক্ষটিও) শুধু মানুষের পরীক্ষার জন্য। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৬০)
  • ৬৫/১৭/১১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় ফজরের সালাতে (মালায়িকার উপস্থিতির সময়) কুরআন পাঠ সাক্ষ্য হিসেবে পেশ করা হয়। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৭৮)
  • ৬৫/১৭/১২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আশা করা যায়, আপনার রব আপনাকে মাকামে মাহমূদে প্রতিষ্ঠিত করবেন। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৭৯)
  • ৬৫/১৭/১৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ অতঃপর বলুনঃ সত্য এসেছে এবং মিথ্যা বিলুপ্ত হয়েছে। নিশ্চয় মিথ্যা তো বিলুপ্ত হয়েই থাকে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৮১)
  • ৬৫/১৭/১৪. আল্লাহ্ তা‘আলা বাণীঃ আর তারা আপনাকে ‘‘রূহ’’ সম্পর্কে প্রশ্ন করে। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/৮৫)
  • ৬৫/১৭/১৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর স্বীয় সালাতের কিরাআত খুব উচ্চৈঃস্বরেও পড়বে না এবং খুব ক্ষীণ স্বরেও পড়বে না। (সূরাহ বানী ইসরাঈল ১৭/১১০)
  • ৬৫/১৮/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ কিন্তু মানুষ অতিরিক্ত কলহপ্রিয়। (সূরাহ কাহাফ ১৮/৫৪)
  • ৬৫/১৮/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১৮/৩. আল্লাহর বাণীঃ তারপর যখন তারা চলতে চলতে দুই সাগরের সংযোগস্থলে পৌঁছলেন, তখন তারা তাদের মাছের কথা ভুলে গেলেন। আর মাছটি সুড়ঙ্গের মত পথ করে সাগরের মধ্যে চলে গেল। (সূরাহ আল-কাহাফ ১৮/৬১)
  • ৬৫/১৮/৪. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১৮/৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি বলে দিনঃ আমি কি তোমাদেরকে এমন লোকদের পরিচয় দেব যারা ‘আমলের দিক দিয়ে সম্পূর্ণরূপে ক্ষতিগ্রস্ত? (সূরাহ কাহাফ ১৮/১০৩)
  • ৬৫/১৮/৬. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তারা এমন লোক, যারা অস্বীকার করছে স্বীয় রবের আয়াত সমূহকে এবং তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতকে। ফলে তাদের যাবতীয় ‘আমল নষ্ট হয়েছে। (সূরাহ কাহাফ ১৮/১০৫)
  • ৬৫/১৯/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি তাদেরকে হুঁশিয়ার করে দিন পরিতাপের দিন সম্পর্কে .......। (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৩৯)
  • ৬৫/১৯/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১৯/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি কি তাকে লক্ষ্য করেছেন, যে আমার আয়াত সমূহকে অবিশ্বাস করে এবং বলেঃ অবশ্যই আমাকে ধন-সম্পত্তি ও সন্তান-সন্ততি দেয়া হবে। (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৭৭)
  • ৬৫/১৯/৪. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/১৯/৫. ‘‘কখনই নয় আমি সে যা বলে তা লিখে রাখব এবং তার শাস্তি বৃদ্ধি করতে থাকব।’’ (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৭৯)
  • ৬৫/১৯/৬. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃআর সে যা বলে তা থাকবে আমার কাছে আসবে একাকী। (সূরাহ মারইয়াম ১৯/৮০)
  • ৬৫/২০/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর আমি তোমাকে আমার নিজের জন্য তৈরি করে নিয়েছি। (সূরাহ ত্বহা ২০/৪১)
  • ৬৫/২০/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/২০/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ সে যেন তোমাদেরকে কিছুতেই জান্নাত থেকে বের করে না দেয়, তাহলে কষ্টে পতিত হবে।(সূরাহ ত্বহা ২০/১১৭)
  • ৬৫/২১/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ যেভাবে আমি প্রথম সৃষ্টির সূচনা করেছিলাম। (সূরাহ আম্বিয়া ২১/১০৪)
  • ৬৫/২২/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আর মানুষকে দেখবে নেশাগ্রস্ত সদৃশ। (সূরাহ হজ্জ ২২/২)
  • ৬৫/২২/২. ‘‘আর মানুষের মধ্যে কেউ কেউ দ্বিধা-দ্বনেদ্বর সঙ্গে আল্লাহর ‘ইবাদাত করে। যদি তার কোন পার্থিব স্বার্থ লাভ হয় তবে সে তাতে প্রশান্তি লাভ করে; কিন্তু যদি তার উপর কোন বিপর্যয় ঘটে তবে সে পূর্বাবস্থায় ফিরে যায়। এতে সে দুনিয়া ও আখিরাত উভয়টাই হারিয়ে বসে। এটাই প্রকাশ্য ক্ষতি। সে আল্লাহ্কে ছেড়ে এমন সব কিছুর উপাসনা করে, যা তার কোন ক্ষতিও করতে পারে না এবং উপকারও করতে পারে না। এটাই চরম গোমরাহী।’’ (সূরা হজ্জ ২২/১১-১২)
  • ৬৫/২২/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এরা দু’টি কলহরত পক্ষ, তারা তাদের প্রতিপালকের ব্যাপারে বিতর্ক করছে। (সূরাহ হজ্জ ২২/১৯)
  • ৬৫/২৪/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/২৪/২. ‘‘এবং পঞ্চমবারে বলবে, সে মিথ্যাচারী হলে তার ওপর নেমে আসবে আল্লাহর লা’নাত।’’ (সূরাহ নূর ২৪/৭)
  • ৬৫/২৪/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তবে স্ত্রীর শাস্তি রহিত হবে যদি সে চারবার আল্লাহর নামে শপথ করে সাক্ষ্য দেয় যে, তার স্বামীই মিথ্যাচারী। (সূরাহ নূর ২৪/৮)
  • ৬৫/২৪/৪. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এবং পঞ্চমবারে বলে, তার স্বামী সত্যবাদী হলে তার নিজের উপর নেমে আসবে আল্লাহর গযব। (সূরাহ নূর ২৪/৯)
  • ৬৫/২৪/৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/২৪/৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২৪/৭. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/২৪/৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২৪/৯. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২৪/১০. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ্ তোমাদের উপদেশ দিচ্ছেন (তোমরা যদি মু’মিন হও তবে) কখনও অনুরূপ আচরণের পুনরাবৃত্তি করো না। (সূরাহ নূর ২৪/১৭)
  • ৬৫/২৪/১১. ‘‘আল্লাহ্ তোমাদের জন্য আয়াতসমূহ সুস্পষ্টভাবে বিবৃত করেন। আল্লাহ্ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।’’ (সূরাহ নূর ২৪/১৮)
  • ৬৫/২৪/১২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/২৪/১৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এবং তারা যেন নিজেদের বক্ষদেশের ওপর ওড়নার আবরণ ফেলে রাখে। (সূরাহ নূর ২৪/৩১)
  • ৬৫/২৫/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/২৫/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/২৫/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ক্বিয়ামাতের দিন তার শাস্তি দ্বিগুণ করা হবে এবং তথায় সে চিরকাল আপমানিত অবস্থায় থাকবে। (সূরাহ ফুরক্বান ২৫/৬৯)
  • ৬৫/২৫/৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২৫/৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ অতএব, অচিরেই নেমে আসবে অনিবার্য শাস্তি। (সূরাহ ফুরক্বান ২৫/৭৭)
  • ৬৫/২৬/১. ‘‘আমাকে লাঞ্ছিত করো না পুনরুত্থান দিবসে।’’ (সূরাহ শু‘আরা ২৬/৮৭)
  • ৬৫/২৬/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমার নিকট আত্মীয়বর্গকে সতর্ক করে দাও এবং (মু’মিনদের প্রতি) বিনয়ী হও। (সূরাহ শু‘আরা ২৬/২১৪-২১৫)
  • ৬৫/২৮/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আপনি যাকে ভালোবাসেন, ইচ্ছা করলেই তাকে হিদায়াত করতে পারবেন না; তবে আল্লাহ যাকে ইচ্ছা হিদায়াত করে থাকেন। (সূরাহ ক্বাসাস ২৮/৫৬)
  • ৬৫/২৮/২. ‘‘যে আল্লাহ্ আপনার প্রতি কুরআনকে ফরয করেছেন।’’ (সূরাহ ক্বাসাস ২৮/৮৫)
  • ৬৫/৩০/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩১/১. ‘‘আল্লাহর সঙ্গে কাউকে শারীক কর না। নিশ্চয়ই শিরক তো মহাপাপ।’’ (সূরাহ লুক্বমান ৩১/১৩)
  • ৬৫/৩১/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ নিশ্চয় আল্লাহরই কাছে রয়েছে ক্বিয়ামাত সম্বন্ধীয় জ্ঞান (অর্থাৎ কখন ঘটবে)। (সূরাহ লুক্বমান ৩১/৩৪)
  • ৬৫/৩২/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ কেউই জানে না তাদের জন্য নয়ন জুড়ানো কী কী সামগ্রী লুকিয়ে রাখা হয়েছে .....? (সূরাহ আস্-সিজদা ৩২/১৭)
  • ৬৫/৩৩/১. নাবী মু’মিনদের নিকট তাদের নিজেদের অপেক্ষা ঘনিষ্ঠতর এবং তার পত্নীগণ তাদের মাতা। (সূরা আহযাব ৩৩/৬)
  • ৬৫/৩৩/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমরা তাদেরকে ডাক তাদের প্রকৃত পিতৃ পরিচয়ে। (সূরাহ আহযাব ৩৩/৫)
  • ৬৫/৩৩/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ মু’মিনদের মধ্যে কতক আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়াদা পূর্ণ করেছে। তাদের কেউ কেউ মৃত্যুবরণ করেছে এবং কেউ কেউ প্রতীক্ষা করছে। তারা তাদের সংকল্প মোটেই পরিবর্তন করেনি। (সূরাহ আহযাব ৩৩/২৩)
  • ৬৫/৩৩/৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩৩/৫. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৩৩/৬. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৩৩/৭. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৩৩/৮. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৩৩/৯. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৩৩/১০. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৬৫/৩৩/১১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ তোমরা তাদের মত হয়ো না, যারা মূসা (আঃ)-কে কষ্ট দিয়েছে। (সুরাহ আহযাব ৩৩/৬৯)
  • ৬৫/৩৪/১. অধ্যায়: আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এমনকি, যখন তাদের অন্তর থেকে ভয় দূর হবে তখন তারা একে অন্যকে বলবে- তোমাদের রব কী বললেন? তারা বলবে, সত্য বলেছেন। তিনিই সমুন্নত, সুমহান। (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)
  • ৬৫/৩৪/২. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ সে তো পরবর্তী কঠিন আযাব সম্পর্কে তোমাদের একজন সতর্ককারী মাত্র। (সূরাহ সাবা ৩৪/৪৬)
  • ৬৫/৩৬/১. আল্লাহর বাণীঃ আর সূর্য নিজ গন্তব্য স্থানের দিকে চলতে থাকে। এটা পরাক্রমশালী, সর্বজ্ঞের নিয়ন্ত্রণ। (সূরাহ ইয়াসীন ৩৬/৩৮)
  • ৬৫/৩৭/১. আল্লাহর বাণীঃ ইউনুস ছিল রসূলদের অন্তর্গত। (সূরাহ সাফ্ফাত ৩৭/১৩৯)
  • ৬৫/৩৮/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৩৮/২. আল্লাহর বাণীঃ হে আমার রব! আমাকে ক্ষমা করুন এবং আমাকে এমন রাজ্য দান করুন, যা আমি ব্যতীত আর কারও ভাগ্যে যেন না জোটে। নিশ্চয়ই আপনি পরম দাতা। (সূরাহ স-দ ৩৮/৩৫)
  • ৬৫/৩৮/৩. আল্লাহর বাণীঃ আমি নকল লৌকিকতাকারীও নই। (সূরাহ সোয়াদ ৩৮/৮৬)
  • ৬৫/৩৯/১. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৩৯/২. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর প্রতি যতটুকু মর্যাদা দেয়া উচিত ছিল, তারা তা দেয়নি। (সূরাহ যুমার ৩৯/৬৭)
  • ৬৫/৩৯/৩. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৩৯/৪. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৪০/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৪১/১. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৪১/২. আল্লাহর বাণীঃ আর তোমাদের এ ধারণাই যা তোমরা স্বীয় রব সম্বন্ধে করতে, তোমাদের সর্বনাশ করেছে। ফলে তোমরা ক্ষতিগ্রস্তদের শামিল হয়ে গেছ। (সূরাহ হা-মীম আস্-সিজদা ৪২/২৩)
  • ৬৫/৪২/১. আল্লাহর বাণীঃ আত্মীয়ের সৌহার্দ ব্যতীত। (সূরাহ শূরা ৪২/২৩)
  • ৬৫/৪৩/১. আল্লাহর বাণীঃ তারা চীৎকার করে বলবে, হে মালিক! তোমার প্রতিপালক যেন আমাদের নিঃশেষ করে দেন। (সূরাহ যুখরুফ ৪৩/৭৭)
  • ৬৫/৪৪/১. ‘‘অতএব, তুমি অপেক্ষা কর সেদিনের, যেদিন ধূম্রাচ্ছন্ন হবে আকাশ।’’ (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১০)
  • ৬৫/৪৪/২. আল্লাহর বাণীঃ তা আবৃত করে ফেলবে মানব জাতিকে, এ হবে মর্মন্তুদ শাস্তি। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১১)
  • ৬৫/৪৪/৩. আল্লাহর বাণীঃ তখন তারা বলবে, হে আমাদের প্রতিপালক! আমাদেরকে এ শাস্তি থেকে মুক্তি দান কর, নিশ্চয়ই আমরা ঈমান আনব। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১২)
  • ৬৫/৪৪/৪. আল্লাহর বাণীঃ তারা কী করে নাসীহাত গ্রহণ করবে? তাদের নিকট তো এসেছে স্পষ্ট ব্যাখ্যা দানকারী এক রসূল। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১৩)
  • ৬৫/৪৪/৫. আল্লাহর বাণীঃ এরপর তারা তাকে অমান্য করে বলে সে তো শিখানো বুলি বলছে, সে এক পাগল। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১৪)
  • ৬৫/৪৪/৬. আল্লাহর বাণীঃ যে দিন আমি তোমাদেরকে প্রবলভাবে পাকড়াও করব, সেদিন আমি তোমাদেরকে শাস্তি দেবই। (সূরাহ আদ্ দুখান ৪৪/১৬)
  • ৬৫/৪৫/১. ‘‘আমরা মরি ও বাঁচি আর কাল-ই আমাদেরকে ধ্বংস করে।’’ (সূরাহ জাসিয়া ৪৫/২৪)
  • ৬৫/৪৬/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৪৬/২. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৪৭/১. ‘‘এবং আত্মীয়ের বন্ধন ছিন্ন করবে।’’ (সূরাহ মুহাম্মাদ ৪৭/২২)
  • ৬৫/৪৮/১. আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় আমি আপনাকে এক প্রকাশ্য বিজয় দান করেছি (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/১)
  • ৬৫/৪৮/২. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৪৮/৩. আল্লাহর বাণীঃ আমি তো আপনাকে প্রেরণ করেছি সাক্ষ্য প্রদানকারী, সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপে। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/৮)
  • ৬৫/৪৮/৪. আল্লাহর বাণীঃ তিনি মু’মিনদের অন্তরে প্রশান্তি দান করেন। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/৪)
  • ৬৫/৪৮/৫. আল্লাহর বাণীঃ যখন তারা বৃক্ষের নিচে আপনার আনুগত্যের শপথ গ্রহণ করল। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/১৮)
  • ৬৫/৪৯/১. আল্লাহর বাণীঃ ওহে যারা ঈমান এনেছ! তোমরা উঁচু করো না তোমাদের কণ্ঠস্বর নাবীর কণ্ঠস্বরের উপর। (সূরাহ হুজুরাত ৪৯/২)
  • ৬৫/৪৯/২. ‘‘যারা ঘরের পেছন থেকে আপনাকে চিৎকার করে ডাকে, তাদের অধিকাংশই অবুঝ।’’ (সূরাহ আল-হুজুরাত ৪৯/৪)
  • ৬৫/৫০/১. আল্লাহর বাণীঃ সে বলবে, আরও কিছু আছে কি? (সূরাহ ক্বাফ ৫০/৩০)
  • ৬৫/৫০/২. আল্লাহর বাণীঃ আপনার রবের প্রশংসা পবিত্রতা-মহিমা বর্ণনা করতে থাকুন সূর্যোদয়ের পূর্বে এবং সূর্যাস্তের পূর্বে।(সূরাহ ক্বাফ ৫০/৩৯)
  • ৬৫/৫২/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৫২/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৫৩/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৫৩/২. আল্লাহর বাণীঃ অবশেষে তাদের মধ্যে দুই ধনুকের দূরত্ব রইল অথবা আরও কম। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/৯)
  • ৬৫/৫৩/৩. আল্লাহর বাণীঃ তখন আল্লাহ স্বীয় বান্দার প্রতি যা ওয়াহী করার ছিল, তা ওয়াহী করলেন। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/১০)
  • ৬৫/৫৩/৪. আল্লাহর বাণীঃ তিনি তো স্বীয় রবের মহান নিদর্শনসমূহ দর্শন করেছেন। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/১৮)
  • ৬৫/৫৩/৫. আল্লাহর বাণীঃ তোমরা কি ভেবে দেখেছ লাত ও উয্যা সম্বন্ধে। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/১৯)
  • ৬৫/৫৩/৬. আল্লাহর বাণীঃ এবং তৃতীয় আরেকটি মানাত সম্বন্ধে? (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/২০)
  • ৬৫/৫৩/৭. আল্লাহর বাণীঃ অতএব আল্লাহ্কে সিজদা্ কর এবং তাঁরই ‘ইবাদাত কর। (সূরাহ আন্-নাজম ৫৩/৬২)
  • ৬৫/৫৪/১. আল্লাহর বাণীঃ চন্দ্র দ্বিখন্ডিত হয়ে গেছে। তারা যদি কোন মু‘জিযা দেখে, তবে মুখ ফিরিয়ে নেয়। (সূরাহ আল-কামার ৫৪/১-২)
  • ৬৫/৫৪/২. আল্লাহর বাণীঃ যা চলত আমার চোখের সামনে। এটা ছিল তার জন্য পুরস্কার, যাকে প্রত্যাখ্যান করা হয়েছিল। আর আমি একে এক নিদর্শনরূপে রেখে দিয়েছি, অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/১৪-১৫)
  • ৬৫/৫৪/৩. আল্লাহর বাণীঃ আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি নাসীহাত গ্রহণের জন্য; অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/১৭)
  • ৬৫/৫৪/৪. আল্লাহর বাণীঃ উৎপাটিত খেজুর বৃক্ষের কান্ড। অতএব কেমন কঠোর ছিল আমার আযাব ও আমার ভীতিপ্রদর্শন! (সূরাহ আল-কামার ৫৪/২০-২১)
  • ৬৫/৫৪/৫. আল্লাহর বাণীঃ ফলে তারা হয়ে গেল খোঁয়াড় নির্মাণকারীর দলিত শুষ্ক তৃণ ও বৃক্ষের প্রশাখার ন্যায়। আর আমি তো কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি নাসীহাত গ্রহণের জন্য, অতএব কোন নাসীহাত গ্রহণকারী আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৩১-৩২)
  • ৬৫/৫৪/৬. আল্লাহর বাণীঃ আর অতি প্রত্যুষে তাদের উপর আঘাত হানল বিরামহীন শাস্তি। বলা হলঃ আস্বাদন কর আমার আযাব এবং আমার সতর্কবাণীর মজা। (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৩৮-৩৯)
  • ৬৫/৫৪/৭. আল্লাহর বাণীঃ আমি তো ধ্বংস করেছি তোমাদের সমপন্থী দলগুলোকে, অতএব এ থেকে নাসীহাত গ্রহণকারী কেউ আছে কি? (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৫১)
  • ৬৫/৫৪/৮. আল্লাহর বাণীঃ অচিরেই এ দল পরাভূত হবে এবং পৃষ্ঠপ্রদর্শন করে পালাবে। (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৪৫)
  • ৬৫/৫৪/৯. ‘‘অধিকন্তু ক্বিয়ামাতে তাদের শাস্তির প্রতিশ্রুতিকাল এবং ক্বিয়ামাত বড়ই কঠোর ও তিক্ততর।’’ (সূরাহ আল-কামার ৫৪/৪৬)
  • ৬৫/৫৫/১. আল্লাহর বাণীঃ সেখানে এ দু’টি ব্যতীত আরও দু’টি বাগান রয়েছে। (সূরাহ আর্ রহমান ৫৫/৬২)
  • ৬৫/৫৫/২. আল্লাহর বাণীঃ তারা তাঁবুতে সুরক্ষিত গৌর বর্ণের হুর। (সূরাহ আর্ রহমান ৫৫/৭২)
  • ৬৫/৫৬/১. আল্লাহর বাণীঃ সুবিস্তৃত ছায়া। (সূরাহ ওয়াকি‘আহ ৫৬/৩০)
  • ৬৫/৫৯/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৫৯/২. আল্লাহর বাণীঃ তোমরা যে খর্জুর বৃক্ষগুলো কর্তন করেছ বা যেগুলো কান্ডের উপর স্থির রেখে দিয়েছ, তা তো আল্লাহরই অনুমতিক্রমে; এতো এ জন্য যে, আল্লাহ্ পাপাচারীদেরকে লাঞ্ছিত করবেন- (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৫)।
  • ৬৫/৫৯/৩. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ এই জনপদবাসীদের নিকট হতে তাঁর রসূল সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে যা কিছু দিয়েছেন। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৭)
  • ৬৫/৫৯/৪. আল্লাহর বাণীঃ রসূল তোমাদেরকে যা দেয় তা তোমরা গ্রহণ কর (এবং যা থেকে তোমাদেরকে নিষেধ করে তা হতে বিরত থাক)। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৭)
  • ৬৫/৫৯/৫. ‘‘আনসারদের যারা এ নগরীতে বসবাস করে আসছে ও ঈমান এনেছে, (তাঁরা মুহাজিরদেরকে ভালবাসে এবং মুহাজিরদেরকে যা দেয়া হয়েছে, তার জন্য তাঁরা অন্তরে আকাঙক্ষা পোষণ করে না)।’’ (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৯)
  • ৬৫/৫৯/৬. আল্লাহর বাণীঃ এবং তাঁরা তাঁদের নিজেদের উপর প্রাধান্য দেয় (নিজেরা অভাবগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও) শেষ পর্যন্ত। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/৯)
  • ৬৫/৬০/১. আল্লাহর বাণীঃ (হে মু’মিনগণ!) আমার শত্রু তোমাদের শত্রুকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। (সূরাহ আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১)
  • ৬৫/৬০/২. আল্লাহর বাণীঃ (হে মু’মিনগণ!) যখন তোমাদের কাছে মু’মিন নারীরা দেশত্যাগী হয়ে আসে। (সূরাহ আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১০)
  • ৬৫/৬০/৩. আল্লাহর বাণীঃ হে নাবী! মু‘মিন নারীরা যখন আপনার কাছে এসে এই মর্মে আনুগত্যের শপথ করে। (সূরাহ আল-মুমতাহিনাহ ৬০/১২)
  • ৬৫/৬১/১. আল্লাহর বাণীঃ যিনি আমার পরে আসবেন, যার নাম ‘আহমাদ’। (সূরাহ আসসাফ ৬১/৬)
  • ৬৫/৬২/১. আল্লাহর বাণীঃ তাকে প্রেরণ করা হয়েছে তাদের অন্যান্য লোকদের জন্যও, যারা এখনও তাদের সঙ্গে মিলিত হয়নি। (সূরাহ আল-জুমু‘আহ ৬২/৩)
  • ৬৫/৬২/২. ‘‘আর যখন তারা কোন ব্যবসায়ের কিংবা কোন ক্রীড়াকৌতুকের বস্তু দেখে।’’ (সূরাহ আল-জুমু‘আহ ৬২/১১)
  • ৬৫/৬৩/১. আল্লাহর বাণীঃ মুনাফিকরা যখন আপনার কাছে আসে তখন তারা বলেঃ আমরা সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আপনি অবশ্যই আল্লাহর রসূল। আর আল্লাহ্ জানেন যে, নিশ্চয় আপনি তো তাঁর রসূল এবং আল্লাহ্ সাক্ষ্য দিচ্ছেন যে, মুনাফিকরা অবশ্যই মিথ্যাচারী। (সূরাহ মুনাফিকুন ৬৩/১)
  • ৬৫/৬৩/২. আল্লাহর বাণীঃ তারা নিজেদের শপথসমূহকে ঢালরূপে ব্যবহার করে। (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/২)
  • ৬৫/৬৩/২৩. আল্লাহর বাণীঃ এটা এ কারণে যে, তারা ঈমান আনার পর কুফরী করেছে, ফলে তাদের অন্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়েছে, তাই তারা বোঝে না। (সূরাহ মুনাফিকুন ৬৩/৩)
  • ৬৫/৬৩/৪. আল্লাহর বাণীঃ আর যখন আপনি তাদেরকে দেখবেন, তখন তাদের দৈহিক গঠন আপনাকে চমৎকৃত করবে। আর যদি তারা কথা বলতে থাকে, আপনি তাদের কথা শুনবেন, যদিও তারা দেয়ালে ঠেস লাগানো কাঠ সদৃশ। তারা প্রত্যেকটি শোরগোলকে নিজেদের বিরুদ্ধে মনে করে। তারাই শত্রু, আপনি এদের থেকে সতর্ক থাকুন। আল্লাহ্ এদেরকে বিনাশ করুন। এরা বিভ্রান্ত হয়ে কোন্ দিকে যাচ্ছে? (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/৪)
  • ৬৫/৬৩/৫. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৬৩/৬. আল্লাহর বাণীঃ আপনি তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেন অথবা তাদের জন্য ক্ষমা প্রার্থনা না করেন উভয়ই তাদের জন্য সমান। আল্লাহ্ তাদেরকে কখনও ক্ষমা করবেন না। আল্লাহ্ তো পাপাচারী লোকদেরকে হিদায়াতের তাওফীক দান করেন না। (সূরাহ মুনাফিকুন ৬৩/৬)
  • ৬৫/৬৩/৭. আল্লাহর বাণীঃ ‘‘এরাই তারা যারা বলে, আল্লাহর রাসূলের সাহচর্যে যারা রয়েছে তাদের জন্য ব্যয় করো না, যতক্ষণ না তারা সরে পড়ে। আসমান ও যমীনের ধনভান্ডার তো আল্লাহরই। কিন্তু মুনাফিকরা তা বুঝে না।’’ (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/৭)
  • ৬৫/৬৩/৮. আল্লাহর বাণীঃ তারা বলে: আমরা যদি মদীনায় ফিরে যাই, তবে প্রতিপত্তিশালীরা সেখান থেকে হীন লোকদের অবশ্যই বের করে দিবে। তাদের জেনে রাখা উচিত যে, ইজ্জত ও প্রতিপত্তি তো একমাত্র আল্লাহরই এবং তাঁর রাসূলের ও মু‘মিনদের। কিন্তু মুনাফিকরা তা জানে না। (সূরাহ মুনাফিকূন ৬৩/৮)
  • ৬৫/৬৫/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৬৫/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৬৬/১. ‘‘হে নাবী! আল্লাহ্ আপনার জন্য যা হালাল করেছেন, আপনি তা হারাম করেছেন কেন? আপনি আপনার স্ত্রীদের খুশী করতে চাইছেন। আল্লাহ্ অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়াল।’’ (সূরাহ আত্-তাহরীম ৬৬/১)
  • ৬৫/৬৬/২. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৬৬/৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৬৬/৪. আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের অন্তর অন্যায়ের দিকে ঝুঁকে পড়েছে, তাই তোমরা উভয়ে তাওবা করলে ভাল হয়। (সূরাহ আত্-তাহরীম ৬৬/৪)
  • ৬৫/৬৬/৫. আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৫/৬৮/১. ‘‘যে রুক্ষ স্বভাব, এতদ্ব্যতীত জারজ।’’ (সূরাহ আল-ক্বলাম ৬৮/১৩)
  • ৬৫/৬৮/২. আল্লাহর বাণীঃ পায়ের গোছা পর্যন্ত উন্মুক্ত করার দিনের কথা স্মরণ কর। (সূরাহ আল-ক্বলাম ৬৮/৪২)
  • ৬৫/৭১/১. আল্লাহর বাণীঃ তোমরা ত্যাগ করো না ওয়াদ, সূওয়া, ইয়াগুছ, ইয়াউক ও নাসারকে। (সূরাহ নূহ ৭১/২৩)
  • ৬৫/৭২/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৭৪/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৭৪/২. আল্লাহর বাণীঃ উঠুন, সতর্ক করুন। (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/২)
  • ৬৫/৭৪/৩. আল্লাহর বাণীঃ আর আপনার রবের শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করুন। (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৩)
  • ৬৫/৭৪/৪. আল্লাহর বাণীঃ এবং স্বীয় পরিধেয় বস্ত্র পবিত্র রাখুন। (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৪)
  • ৬৫/৭৪/৫. আল্লাহর বাণীঃ وَالرِّجْزَ فَاهْجُرْ এবং অপবিত্রতা থেকে দূরে থাকুন- (সূরাহ আল-মুদ্দাস্সির ৭৪/৫)।
  • ৬৫/৭৫/১. আল্লাহর বাণীঃ ওয়াহী দ্রুত আয়ত্ত করার জন্য আপনি ওয়াহী অবতীর্ণ হওয়ার সময় আপনার জিহবা নাড়বে না। (সূরাহ আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৬)
  • ৬৫/৭৫/২. ‘‘নিশ্চয় এর একত্রীকরণ ও পাঠ করিয়ে দেয়ার দায়িত্ব আমার।’’ (সূর আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৭)
  • ৬৫/৭৫/৩. আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং আমি যখন তা পাঠ করি, তখন আপনি সেই পাঠের অনুসরণ করুন। (সূরাহ আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৮)
  • ৬৫/৭৭/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৭৭/২. আল্লাহর বাণীঃ যা অট্টালিকা সদৃশ বড় বড় স্ফুলিঙ্গ নিক্ষেপ করবে। (সূরাহ আল-মুরসালাত ৭৭/৩২)
  • ৬৫/৭৭/৩. আল্লাহর বাণীঃ যেন তা পীত বর্ণের বড় বড় উট। (সূরাহ আল-মুরসালাত ৭৭/৩৩)
  • ৬৫/৭৭/৪. আল্লাহর বাণীঃ এটা এমন দিন, যে দিন তারা কথা বলতে পারবে না। (সূরাহ আল-মুরসালাত ৭৭/৩৫)
  • ৬৫/৭৮/১. ‘‘সে দিন শিংগায় ফুঁ দেয়া হবে, তখন তোমরা দলে দলে আসবে।’’ (সূরাহ আন্নাবা ৭৮/১৮)
  • ৬৫/৭৯/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৮০/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • যেদিন সব মানুষ জগতসমূহের প্রতিপালকের সামনে দাঁড়াবে। (সূরাহ মুতাফ্ফিফীন ৮৩/৬)
  • ৬৫/৮৪/১. তার হিসাব-নিকাশ সহজেই নেয়া হবে। (সূরা আল-ইন্শিকাক ৮৪/৮)
  • ৬৫/৮৪/২. আল্লাহর বাণীঃ অবশ্যই তোমরা এক অবস্থা থেকে অন্যাবস্থায় উপনীত হবে। (সূরাহ আল-ইন্শিকাক ৮৪/১৯)
  • ৬৫/৮৭/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯১/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯২/১. ‘‘শপথ দিবাভাগের, যখন তা উদ্ভাসিত হয়।’’ (সূরাহ আল-লাইল ৯২/২)
  • ৬৫/৯২/২. ‘‘এবং শপথ তাঁর, যিনি নর ও নারী সৃষ্টি করেছেন।’’ (সূরাহ আল-লায়ল ৯৩/৩)
  • ৬৫/৯২/৩. আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং কেউ দান করলে মুত্তাকী হলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৫)
  • ৬৫/৯২/৫. ‘‘আমি তার জন্য সুগম করে দেব সহজ পথ।’’ (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৭)
  • ৬৫/৯২/৬. আল্লাহর বাণীঃ এবং কেউ কার্পণ্য করলে ও নিজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ মনে করলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৮)
  • ৬৫/৯২/৭. আল্লাহর বাণীঃ আর যা উত্তম তা অস্বীকার করলে। (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৯)
  • ৬৫/৯২/৮. ‘‘আমি তার জন্য সুগম করে দেব সহজ পথ।’’ (সূরাহ আল-লাইল ৯২/৭)
  • ৬৫/৯৩/১. আল্লাহর বাণীঃ আপনার রব আপনাকে ত্যাগও করেননি এবং আপনার সঙ্গে দুশমনীও করেননি। (সূরাহ ওয়াদ্ দুহা ৯৩/৩)
  • ৬৫/৯৩/২. আল্লাহর বাণীঃ আপনার রব আপনাকে ত্যাগও করেননি এবং আপনার সঙ্গে দুশমনীও করেননি। (সূরাহ ওয়াদ্ দুহা ৯৩/৩)
  • ৬৫/৯৫/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯৬/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯৬/২. আল্লাহর বাণীঃ যিনি সৃষ্টি করেছেন মানুষকে জমাট রক্ত পিন্ড থেকে। (সূরাহ ‘আলাক ৯৬/২)
  • ৬৫/৯৬/৩. আল্লাহর বাণীঃ পাঠ করুন, আর আপনার রব অতিশয় দয়ালু। (সূরাহ আলাক ৯৬/৫)
  • ৬৫/৯৫/৪. ‘‘যিনি শিক্ষা দিয়েছেন কলমের সাহায্যে।’’ (সূরাহ আলাক ৯৬/৪)
  • ৬৫/৯৬/৫. আল্লাহর বাণীঃ তার এরূপ করা কখনই উচিত নয়, যদি সে এরূপ করা থেকে ফিরিয়ে না আসে, তবে আমি অবশ্যই তাকে কপালের কেশগুচ্ছ ধরে হিঁচড়ে নিয়ে যাবো। যে কেশগুচ্ছ মিথ্যাচারী, পাপাচারীর। (সূরাহ আলাক ৯৬/১৫-১৬)
  • ৬৫/৯৮/১.পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯৮/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯৮/৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/৯৯/১. আল্লাহর বাণীঃ অতএব, কেউ অণূ পরিমাণ নেক কাজ করে থাকলে, সে তা দেখতে পাবে। (সূরাহ যিলযাল ৯৯/৭)
  • ৬৫/৯৯/২. আল্লাহর বাণীঃ আর কেউ অণু পরিমাণ বদ কাজ করে থাকলে, সে তাও দেখতে পাবে। (সূরাহ যিলযাল ৯৯/৮)
  • ৬৫/১০৮/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১০৮/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১০৮/৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১০/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১০/২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১০/৩. আল্লাহর বাণীঃ এবং আপনি লোকদেরকে দলে দলে আল্লাহর দ্বীনে প্রবেশ করতে দেখবেন। (সূরাহ নাসর ১১০/২)
  • ৬৫/১১০/৪. ‘তখন আপনি আপনার রবের প্রশংসার সহিত পবিত্রতা-মহিমা বর্ণনা করতে থাকুন এবং তাঁর সমীপে ক্ষমা প্রার্থনা করতে থাকুন। বস্তুতঃ তিনি তো অতিশয় তাওবা ক্বুবূলকারী।’’ (সূরাহ নাসর ১১০/৩)
  • ৬৫/১১১/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১১/২. আল্লাহর বাণীঃ ধ্বংস হোক আবূ লাহাবের হাত দু’টি এবং ধ্বংস হোক সে নিজেও। তার মাল-দৌলাত এবং সে যা উপার্জন করেছে তার কোন কাজে আসেনি। (সূরাহ লাহাব ১১১/১-২)
  • ৬৫/১১১/৩. আল্লাহর বাণীঃ শীঘ্রই সে দগ্ধ হবে লেলিহান আগুনে। (সূরাহ লাহাব ১১১/৩)
  • ৬৫/১১২/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/১১২/৩. তিনি কাউকেও জন্ম দেননি এবং তাঁকেও জন্ম দেয়া হয়নি। এবং তাঁর সমতুল্য কেউই নাই। (সূরাহ ইখলাস ১১২/৩-৪)
  • ৬৫/১১৩/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৫/২১/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ২৯. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৬/ আল-কুরআনের ফাযীলাতসমূহ (كتاب فضائل القرآن) ৮৫ টি | ৪৯৭৮-৫০৬২ পর্যন্ত 66/ Virtues of the Qur'an
  • ৬৬/১. ওয়াহী কীভাবে অবতীর্ণ হয় এবং সর্বপ্রথম যা অবতীর্ণ হয়েছিল।
  • ৬৬/২. কুরআন কুরায়শ এবং আরবদের ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে।
  • ৬৬/৩. কুরআন সংকলনের অধ্যায়
  • ৬৬/৪. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাতিব (ওয়াহী লিখক)
  • ৬৬/৫. কুরআন সাত উপ (আঞ্চলিক) ভাষায় অবতীর্ণ হয়েছে।
  • ৬৬/৬. কুরআন সংকলন
  • ৬৬/৭. জিবরীল (আঃ) নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে কুরআন মাজীদ শুনতেন ও শুনাতেন।
  • ৬৬/৮. নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যে সব সাহাবী ক্বারী ছিলেন।
  • ৬৬/৯. সূরাহ ফাতিহার ফযীলত।
  • ৬৬/১০. সূরাহ আল-বাকারাহর ফযীলত
  • ৬৬/১১. সূরাহ কাহ্ফের ফযীলত।
  • ৬৬/১২. সূরাহ আল্ ফাত্হর ফযীলত।
  • ৬৬/১৩. কুলহু আল্লাহু আহাদ (সূরাহ ইখলাস)-এর ফযীলত।
  • ৬৬/১৪. মু‘আব্বিযাত (সূরাহ ফালাক ও সূরাহ নাস)-এর ফযীলত।
  • ৬৬/১৫. কুরআন মাজীদ তিলাওয়াতের সময় প্রশান্তি নেমে আসে ও মালায়িকাহ অবতীর্ণ হয়।
  • ৬৬/১৬. যারা বলে, দুই মলাটের মধ্যে (কুরআন) যা কিছু আছে তা বাদে নাবী সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিছু রেখে যাননি।
  • ৬৬/১৭. সব কালামের উপর কুরআনের শ্রেষ্ঠত্ব।
  • ৬৬/১৮. কিতাবুল্লাহর ওয়াসিয়্যাত
  • ৬৬/১৯. যার জন্য কুরআন যথেষ্ট নয়।
  • ৬৬/২০. কুরআন তিলাওয়াতকারী হবার আকাঙ্ক্ষা পোষণ করা।
  • ৬৬/২১. তোমাদের মধ্যে সে ব্যক্তি উত্তম, যে নিজে কুরআন শিখে এবং অন্যকে শিখায়।
  • ৬৬/২২. মুখস্থ কুরআন পাঠ করা।
  • ৬৬/২৩. কুরআন মাজীদ বারবার তিলাওয়াত করা ও স্মরণ রাখা।
  • ৬৬/২৪. জন্তুর পিঠে বসে কুরআন পাঠ করা।
  • ৬৬/২৫. শিশুদের কুরআন শিক্ষাদান।
  • ৬৬/২৬. কুরআন মুখস্থ করে ভুলে যাওয়া এবং কেউ কি বলতে পারে, আমি অমুক অমুক আয়াত ভুলে গেছি?
  • ৬৬/২৭. যারা সূরাহ বাকারাহ বা অমুক অমুক সূরাহ বলাতে দোষ মনে করেন না।
  • ৬৬/২৮. সুস্পষ্ট ও ধীরে কুরআন তিলাওয়াত করা।
  • ৬৬/২৯. ‘মাদ’ সহকারে কিরাআত।
  • ৬৬/৩০. আত্তারজী’ (ছন্দময় সুমধুর সুরে পাঠ করা)
  • ৬৬/৩১. মধুর কন্ঠে কুরআন তিলাওয়াত করা।
  • ৬৬/৩২. যে অন্যের নিকট থেকে কুরআন পাঠ শুনতে ভালবাসে।
  • ৬৬/৩৩. তিলাওয়াতকারীর তিলাওয়াত শোনার পর শ্রোতার মন্তব্য ‘তোমার জন্য এটাই যথেষ্ট’।
  • ৬৬/৩৪. কতটুকু সময়ে কুরআন খতম করা যায়?
  • ৬৬/৩৫. কুরআন তিলাওয়াতকালে ক্রন্দন করা।
  • ৬৬/৩৬. যে ব্যক্তি দেখানো বা দুনিয়ার লোভে অথবা গর্বের জন্য কুরআন পাঠ করে।
  • ৬৬/৩৭. যতক্ষণ মন চায় কুরআন তিলাওয়াত করা।
  • ৬৭/ বিয়ে (كتاب النكاح) ১৮৮ টি | ৫০৬৩-৫২৫০ পর্যন্ত 67/ Wedlock, Marriage (Nikaah)
  • ৬৭/১. বিয়ে করার অনুপ্রেরণা দান। শ্রবণ করিনি এ ব্যাপারে আল্লাহ্ তা‘আলা বলেনঃ ‘তোমরা নারীদের মধ্য হতে নিজেদের পছন্দ মত বিয়ে কর।’ (আন-নিসা ৪:৩)
  • ৬৭/২. রসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণী, ‘‘তোমাদের মধ্যে যাদের বিয়ের সামর্থ্য আছে, সে যেন বিয়ে করে। কেননা, বিয়ে তার দৃষ্টিকে নিম্নমুখী রাখতে সাহায্য করবে এবং তার লজ্জাস্থান রক্ষা করবে এবং যার প্রয়োজন নেই সে বিয়ে করবে কিনা?’’
  • ৬৭/৩. বিয়ে করার যার সামর্থ্য নেই, সে সওম পালন করবে।
  • ৬৭/৪. বহুবিবাহ
  • ৬৭/৫. যদি কেউ কোন নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশে হিজরাত করে কিংবা কোন নেক কাজ করে তবে সে তার নিয়্যত অনুসারে কর্মফল) পাবে।
  • ৬৭/৬. এমন দরিদ্র লোকের সঙ্গে বিয়ে যিনি কুরআন ও ইসলাম সম্পর্কে অবহিত।
  • ৬৭/৭. কেউ যদি তার মুসলিম) ভাইকে বলে, আমার স্ত্রীদের মধ্যে যাকে চাও, আমি তোমার জন্য তাকে ত্বলাক্ব দেব।
  • ৬৭/৮. বিয়ে না করা এবং খাসি হয়ে যাওয়া অপছন্দনীয়।
  • ৬৭/৯. কুমারী মেয়েদেরকে বিয়ে করা সম্পর্কে।
  • ৬৭/১০. ত্বলাক্বপ্রাপ্তা অথবা বিধবামেয়েকে বিয়ে করা।
  • ৬৭/১১. বয়স্ক পুরুষের সঙ্গে অল্প বয়স্কা মেয়েদের বিয়ে।
  • ৬৭/১২. কোন্ প্রকৃতির মেয়ে বিয়ে করা উচিত এবং কোন্ ধরনের মেয়ে উত্তম এবং নিজের ঔরসের জন্য কোন্ ধরনের মেয়ে পছন্দ করা মুস্তাহাব।
  • ৬৭/১৩. দাসী গ্রহণ এবং আপন দাসীকে মুক্ত করে বিয়ে করা।
  • ৬৭/১৫. দরিদ্র ব্যক্তির বিয়ে করা বৈধ। আল্লাহ্ তা‘আলা ইরশাদ করেনঃ ‘‘যদি তারা দরিদ্র হয়, আল্লাহ্ তার মেহেরবানীতে সম্পদশালী করে দেবেন।’’সূরা নূর ২৪/৩২)
  • ৬৭/১৬. স্বামী এবং স্ত্রীর একই দ্বীনভুক্ত হওয়া এবং আল্লাহর বাণীঃ অর্থাৎ ‘‘তিনিই পানি থেকে সৃষ্টি করেছেন মানুষ, অতঃপর মানুষকে করেছেন বংশ সম্পর্কীয় ও বিবাহ সম্পর্কীয়, তোমার প্রতিপালক সব কিছু করতে সক্ষম।’’ সূরাহ আল-ফুরকানঃ ৫৪)
  • ৬৭/১৭. বিয়ের ব্যাপারে ধন-সম্পদের সামঞ্জস্য প্রসঙ্গে এবং ধনী মহিলার সঙ্গে গরীব পুরুষের বিয়ে।
  • ৬৭/১৮. অশুভ স্ত্রীলোকদের থেকে দূরে থাকা। আল্লাহ্ বলেনঃ ‘‘তোমাদের স্ত্রী আর সন্তানদের মধ্যে কতক তোমাদের শত্রু।’’সূরাহ আত্-তাগাবুন ৬৪/১৪)
  • ৬৭/১৯. ক্রীতদাসের সঙ্গে মুক্ত মহিলার বিয়ে।
  • ৬৭/২০. চারের অধিক বিয়ে না করা সম্পর্কে।
  • ৬৭/২১. আল্লাহ্ বলেন,),‘‘তোমাদের জন্য দুধমাকে বিয়ে) হারাম করা হয়েছে।’’সূরাহ আন্-নিসা ৪/২৩)
  • ৬৭/২২. যারা বলে দু’বছরের পরে দুধপান করালে দুধের সম্পর্ক স্থাপন হবে না।
  • ৬৭/২৩. দুগ্ধ পানকারী হল দুগ্ধদাত্রীর স্বামীর দুগ্ধ-সন্তান।
  • ৬৭/২৪. দুধমার সাক্ষ্য গ্রহণ।
  • ৬৭/২৫. কোন্ কোন্ মহিলাকে বিয়ে করা হালাল এবং কোন্ কোন্ মহিলাকে বিয়ে করা হারাম।
  • ৬৭/২৬. ‘‘এবং তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে) তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যার সাথে সঙ্গত হয়েছ তার পূর্ব স্বামীর ঔরসজাত মেয়ে যারা তোমাদের তত্ত্বাবধানে আছে ।’’সূরাহ আন্-নিসা ৪/২৩)
  • ৬৭/২৭. ‘‘দু’ বোনকে একত্রে বিয়ে করা হালাল নয়) তবে অতীতে যা হয়ে গেছে।’’সূরাহ আন্-নিসা ৪/২৩)
  • ৬৭/২৮. কোন মহিলার আপন ফুফু যদি কোন পুরুষের স্ত্রী হয়, তবে ঐ মহিলা যেন উক্ত পুরুষকে বিয়ে না করে।
  • ৬৭/২৯. আশ্-শিগার বা বদল বিয়ে।
  • ৬৭/৩০. কোন মহিলা কোন পুরুষের কাছে নিজেকে সমর্পণ করতে পারে কিনা?
  • ৬৭/৩১. ইহরামকারীর বিয়ে।
  • ৬৭/৩২. অবশেষে রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মুত‘আহ বিয়ে নিষেধ করেছেন।
  • ৬৭/৩৩. স্ত্রীলোকের সৎ পুরুষের কাছে নিজেকে বিয়ের উদ্দেশে) পেশ করা।
  • ৬৭/৩৪. নিজের কন্যা অথবা বোনকে বিয়ে দেয়ার উদ্দেশে কোন নেক্কার পরহেজগার ব্যক্তির সামনে পেশ করা।
  • ৬৭/৩৫. আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের প্রতি গুনাহ নেই যদি তোমরা কথার ইশারায় নারীদেরকে বিবাহের প্রস্তাব পাঠাও, কিংবা নিজেদের মনে গোপন রাখ। আল্লাহ অবগত আছেন...........ক্ষমাকারী এবং ধৈর্যশীল।সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৩৫)
  • ৬৭/৩৬. বিয়ে করার পূর্বে মেয়ে দেখে নেয়া।
  • ৬৭/৩৭. যারা বলে, ওয়ালী বা অভিভাবক ছাড়া বিয়ে শুদ্ধ হয় না, তারা আল্লাহ্ তা‘আলার কালাম দলীল হিসাবে পেশ করেঃ
  • ৬৭/৩৮. ওয়ালী বা অভিভাবক নিজেই যদি বিয়ের প্রার্থী হয়।
  • ৬৭/৩৯. কার জন্য ছোট শিশুদের বিয়ে দেয়া বৈধ।
  • ৬৭/৪০. আপন পিতা কর্তৃক নিজ কন্যাকে কোন ইমামের সঙ্গে বিয়ে দেয়া।
  • ৬৭/৪১.অধ্যায়ঃ সুলতানই ওলী যার কোন ওলী নেই)। এর প্রমাণ নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীসঃ আমি তাকে তোমার কাছে জানা কুরআনের বিনিময়ে বিয়ে দিলাম।
  • ৬৭/৪২. পিতা বা অভিভাবক কুমারী অথবা বিবাহিতা মেয়েকে তাদের সম্মতি ছাড়া বিয়ে দিতে পারে না।
  • ৬৭/৪৩. কন্যার অসন্তুষ্টিতে পিতা তার বিয়ে দিলে তা বাতিল বলে গণ্য হবে।
  • ৬৭/৪৪. ইয়াতীম বালিকার বিয়ে দেয়া।
  • ৬৭/৪৫. যদি কোন বিয়ে প্রার্থী পুরুষ অভিভাবককে বলে, অমুক মেয়েকে আমার কাছে বিয়ে দিন এবং মেয়ের অভিভাবক বলে, তাকে এত মাহ্রের বিনিময়ে তোমার সঙ্গে বিয়ে দিলাম, তাহলে এই বিয়ে বৈধ হবে যদিও সে জিজ্ঞেস না করে, তুমি কি রাযী আছ? তুমি কি কবুল করেছ?
  • ৬৭/৪৬. কারো প্রস্তাবের উপর প্রস্তাব দেবে না, যতক্ষণ না তার বিয়ে হবে কিংবা প্রস্তাব ত্যাগ করবে।
  • ৬৭/৪৭. বিয়ের প্রস্তাব বাতিলের ব্যাখ্যা।
  • ৬৭/৪৮. বিয়ের খুৎবাহ
  • ৬৭/৪৯. বিয়ে ও ওয়ালীমায় দফ বাজানো।
  • ৬৭/৫০. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ এবং তোমরা তোমাদের স্ত্রীদের সন্তুষ্টচিত্তে মাহর পরিশোধ কর। সূরাহ আন্-নিসা ৪/৪)
  • ৬৭/৫১. কুরআন শিক্ষা দেয়ার বিনিময়ে মাহর ব্যতীত বিবাহ প্রদান।
  • ৬৭/৫২. মাহর হিসাবে দ্রব্যসামগ্রী এবং লোহার আংটি।
  • ৬৭/৫৩. বিয়েতে শর্তারোপ করা।
  • ৬৭/৫৪. বিয়ের সময় মেয়েদের জন্য যেসব শর্তারোপ করা বৈধ নয়।
  • ৬৭/৫৫. বরের জন্য সুফ্রা হলুদ রঙের সুগন্ধি ব্যবহার করা
  • ৬৭/৫৬. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৭/৫৭. বরের জন্যে কীভাবে দু‘আ করতে হবে।
  • ৬৭/৫৮. ঐ নারীদের দু‘আ যারা কনেকে সাজায় এবং বরকে উপহার দেয়।
  • ৬৭/৫৯. জিহাদে যাবার পূর্বে যে স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হতে চায়।
  • ৬৭/৬০. যে ব্যক্তি নয় বছরের মেয়ের সঙ্গে বাসর করে।
  • ৬৭/৬১. সফরে বাসর করা সম্পর্কে।
  • ৬৭/৬২. শোভাযাত্রা ও মশাল ছাড়া দিবাভাগে বাসর করা ।
  • ৬৭/৬৩. মহিলাদের জন্য বিছানার চাদর ও বালিশের ওয়ার ব্যবহার করা।
  • ৬৭/৬৪. যেসব নারী কনেকে বরের কাছে সাজিয়ে পাঠায় তাদের প্রসঙ্গে।
  • ৬৭/৬৫. দুলহীনকে উপঢৌকন প্রদান।
  • ৬৭/৬৬. কনের জন্যে পোশাক-পরিচ্ছদ ইত্যাদি ধার করা।
  • ৬৭/৬৭. স্ত্রীর কাছে গমনকালে কী বলতে হবে?
  • ৬৭/৬৮. ওয়ালীমাহ একটি অধিকার।
  • ৬৭/৬৯. ওয়ালীমার ব্যবস্থা করতে হবে একটা বকরী দিয়ে হলেও।
  • ৬৭/৭০. কোন ব্যক্তির কোন স্ত্রীর বিয়ের সময় অন্যদেরকে বিয়ের সময়ের ওয়ালীমার চেয়ে বড় ধরনের ওয়ালীমার ব্যবস্থা করা।
  • ৬৭/৭১. একটি ছাগলের চেয়ে কম কিছুর দ্বারা ওয়ালীমা করা।
  • ৬৭/৭২. ওয়ালীমার দাওয়াত গ্রহণ করা কর্তব্য। যদি কেউ একাধারে সাত দিন অথবা অনুরূপ অধিক দিন ওয়ালীমার ব্যবস্থা করে।
  • ৬৭/৭৩. যে দাওয়াত কবূল করে না, সে যেন আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অবাধ্য হল।
  • ৬৭/৭৪. বকরীর পায়া খাওয়ানোর জন্যও যদি দাওয়াত করা হয়।
  • ৬৭/৭৫. বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠানে দা‘ওয়াত গ্রহণ করা।
  • ৬৭/৭৬. বরযাত্রীদের সঙ্গে মহিলা ও শিশুদের গমন।
  • ৬৭/৭৭. যদি কোন অনুষ্ঠানে দীনের খেলাফ বা অপছন্দনীয় কোন কিছু নজরে আসে, তা হলে ফিরে আসবে কি?
  • ৬৭/৭৮. নববধূ কর্তৃক বিয়ে অনুষ্ঠানে খিদমাত করা।
  • ৬৭/৭৯. আন্-নাকী বা অন্যান্য যাতে মাদকতা নেই। এমন শরবত ওয়ালীমাতে পান করানো।
  • ৬৭/৮০. নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহার।
  • ৬৭/৮১. নারীদের প্রতি সদ্ব্যবহারের ওসীয়ত।
  • ৬৭/৮২. আল্লাহ্ তা‘আলা বলেন, ‘‘তোমরা নিজেকে এবং তোমাদের পরিবারবর্গকে জাহান্নামের আগুন থেকে বাঁচাও।’’ সূরাহ আত-তাহরীমঃ ৬)
  • ৬৭/৮৩. পরিবার-পরিজনের সঙ্গে উত্তমব্যবহার।
  • ৬৭/৮৪. কোন ব্যক্তির নিজ কন্যাকে তার স্বামী সম্পর্কে নাসীহাত দান করা।
  • ৬৭/৮৫. স্বামীর অনুমতি নিয়ে স্ত্রীদের নফল সওম পালন করা।
  • ৬৭/৮৬. কোন মহিলা তার স্বামীর বিছানা ছেড়ে রাত কাটালে।
  • ৬৭/৮৭. কোন মহিলা স্বামীর অনুমতি ব্যতীত অন্য কাউকে স্বামীগৃহে প্রবেশ করতে দিবে না।
  • ৬৭/৮৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৭/৮৯. ‘আল-আশীর’ অর্থাৎ স্বামীর প্রতি অকৃতজ্ঞ হওয়া। ‘আল-আশীর’ বলতে সাথী-সঙ্গী বা বন্ধুকে বোঝায়। এ শব্দ মু‘আশারা থেকে গৃহীত।
  • ৬৭/৯০. তোমার স্ত্রীর তোমার ওপর অধিকার আছে।
  • ৬৭/৯১. স্ত্রী স্বামীগৃহের রক্ষক।
  • ৬৭/৯২. পুরুষগণ নারীদের উপর কর্তৃত্বশীল এ কারণে যে, আল্লাহ তাদের এককে অন্যের উপর মর্যাদা প্রদান করেছেন.....নিশ্চয় আল্লাহ সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ। সূরাহ আন্-নিসা ৪/৩৪)
  • ৬৭/৯৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর আপন স্ত্রীদের সঙ্গে আলাদা থাকার সিদ্ধান্ত এবং তাদের কক্ষের বাইরে অন্য কক্ষে অবস্থানের ঘটনা।
  • ৬৭/৯৪. স্ত্রীদের প্রহার করা নিন্দনীয় কাজ এবং আল্লাহ্ তা‘আলা বলেনঃ প্রয়োজনে) ‘‘তাদেরকে মৃদু প্রহার কর।’’ সূরাহ আন-নিসাঃ ৪/৩৪)
  • ৬৭/৯৫. অবৈধ কাজে স্ত্রী স্বামীর আনুগত্য করবে না।
  • ৬৭/৯৬. এবং যদি কোন নারী স্বীয় স্বামী হতে রূঢ়তা কিংবা উপেক্ষার আশঙ্কা করে । সূরাহ আন্-নিসা ৪/১২৮)
  • ৬৭/৯৭. ‘আয্ল প্রসঙ্গে।
  • ৬৭/৯৮. সফরে যেতে ইচ্ছে করলে স্ত্রীদের মধ্যে লটারী করে নেবে।
  • ৬৭/৯৯. যে স্ত্রী স্বামীকে নিজের পালার দিন সতীনকে দিয়ে দেয় এবং এটা কীভাবে ভাগ করতে হবে?
  • ৬৭/১০১. যখন কেউসাইয়্যেবা স্ত্রী থাকা অবস্থায় কুমারী মেয়ে বিয়ে করে।
  • ৬৭/১০২. যখন কেউ কুমারী স্ত্রী থাকা অবস্থায় কোন বিধবাকে বিয়ে করে।
  • ৬৭/১০৩. যে ব্যক্তি একই গোসলে একাধিক স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হয়।
  • ৬৭/১০৪. দিনের বেলা স্ত্রীদের নিকট গমন করা।
  • ৬৭/১০৫. কেউ যদি অসুস্থ হয়ে স্ত্রীদের অনুমতি নিয়ে এক স্ত্রীর কাছে সেবা-শুশ্রূষার জন্য থাকে যদি তাকে সবাই অনুমতি দেয়।
  • ৬৭/১০৬. এক স্ত্রীকে অন্য স্ত্রীর চেয়ে অধিক ভালবাসা
  • ৬৭/১০৭. কোন নারীর কৃত্রিম সাজ-সজ্জা করা এবং সতীনের মুকাবিলায় গর্ব প্রকাশ করা নিষেধ।
  • ৬৭/১০৮. আত্মমর্যাদাবোধ।
  • ৬৭/১০৯. মহিলাদের বিরোধিতা এবং তাদের ক্রোধ।
  • ৬৭/১১০. কন্যার মধ্যে ঈর্ষা সৃষ্টি হওয়া থেকে বাধা প্রদান এবং ইনসাফমূলক কথা।
  • ৬৭/১১১. পুরুষের সংখ্যা কম হবে এবং নারীর সংখ্যা বেড়ে যাবে।
  • ৬৭/১১২. ‘মাহরাম’ অর্থাৎ যার সঙ্গে বিয়ে হারাম সে ব্যতীত অন্য কোন পুরুষের সঙ্গে কোন নারী নির্জনে দেখা করবে না এবং স্বামীর অসাক্ষাতে কোন নারীর কাছে কোন পুরষের গমন হারাম)।
  • ৬৭/১১৩. লোকজন থাকলে স্ত্রীলোকের সঙ্গে পুরুষের কথা বলা জায়িয।
  • ৬৭/১১৪. নারীর বেশধারী পুরুষের নিকট নারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ।
  • ৬৭/১১৫. সন্দেহজনক না হলে হাব্শী বা অনুরূপ লোকদের প্রতি মহিলারা দৃষ্টি দিতে পারবে।
  • ৬৭/১১৬. প্রয়োজন দেখা দিলে মেয়েদের ঘরের বাইরে যাতায়াত।
  • ৬৭/১১৭. মসজিদে অথবা অন্য কোথাও যাবার জন্য মহিলাদের স্বামীর অনুমতি গ্রহণ।
  • ৬৭/১১৮. দুধ সম্পর্কীয় মহিলাদের নিকট গমন করা এবং তাদের দিকে দৃষ্টিপাত করার বৈধতা সম্পর্কে।
  • ৬৭/১১৯. কোন মহিলা তার দেখা আরেক মহিলার দেহের বর্ণনা নিজের স্বামীর কাছে দিবে না।
  • ৬৭/১২০. কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, নিশ্চয়ই আজ রাতে সে তার সকল স্ত্রীর সঙ্গে মিলিত হবে।
  • ৬৭/১২১. দীর্ঘ অনুপস্থিতির পর রাতে পরিবারের নিকট ঘরে প্রবেশ করা উচিত নয়, যাতে করে কোন কিছু তাকে আপন পরিবার সম্পর্কে সন্দিহান করে তোলে, অথবা তাদের অপ্রীতিকর কিছু চোখে পড়ে।
  • ৬৭/১২২. সন্তান কামনা করা।
  • ৬৭/১২৩. অনুপস্থিত স্বামীর স্ত্রী ক্ষুর ব্যবহার করবে এবং এলোকেশী নারী মাথায়) চিরুনি করে নেবে।
  • ৬৭/১২৪. ‘‘তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাই-এর ছেলে, বোনের ছেলে, নিজেদের মহিলাগণ, স্বীয় মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনামুক্ত পুরুষ আর নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া অন্যের কাছে নিজেদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করে।’’সূরাহ আন্-নূর ২৪/৩১)
  • ৬৭/১২৫. যারা বয়ঃপ্রাপ্ত হয়নি। সূরাহ আন্-নূর ২৪/৫৮)
  • ৬৭/১২৬. কোন ব্যক্তি তার সাথীকে বলা যে, তোমরা কি গত রাতে যৌন সঙ্গম করেছ? এবং ধমক দেয়া কালে কোন ব্যক্তির নিজ কন্যার কোমরে আঘাত করা।
  • ৬৮/ ত্বলাক (كتاب الطلاق) ১০০ টি | ৫২৫১-৫৩৫০ পর্যন্ত 68/ Divorce    
  • ৬৮/১. মহান আল্লাহরবাণীঃ ‘‘হে নাবী! তোমরা যখন স্ত্রীদেরকে তালাক দিতে চাও তখন তাদেরকে তালাক দাও তাদের ‘ইদ্দাতের প্রতি লক্ষ্য রেখে, আর ‘ইদ্দাতের হিসাব সঠিকভাবে গণনা করবে।’’ সূরাহ আত্-ত্বলাক ৬৫/১)
  • ৬৮/২. হায়েয অবস্থায় ত্বলাক্ব দিলে তা ত্বলাক্ব বলে গণ্য হবে।
  • ৬৮/৩. ত্বলাক্ব দেয়ার সময় স্বামী কি তার স্ত্রীর সম্মুখে ত্বলাক্ব দেবে?
  • ৬৮/৪. যারা তিন ত্বলাক্বকে জায়েয মনে করেন। যেমন মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘এই ত্বলাক দু’বার, এরপর হয় সে বিধিমত রেখে দিবে অথবা সদয়ভাবে মুক্তি দিবে।’’সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২৯)
  • ৬৮/৫. যে ব্যক্তি তার স্ত্রীদেরকে পার্থিব সুখ কিংবা পরকালীন সুখ বেছে নেয়ার) ইখতিয়ার দিল।
  • ৬৮/৭. যে ব্যক্তি তার স্ত্রীকে বলল- ‘‘তুমি আমার জন্য হারাম।’’
  • ৬৮/৮. মহান আল্লাহর বাণী)ঃ হে নাবী! আল্লাহ যা তোমার জন্য হালাল করেছেন তা তুমি কেন হারাম করছ? সূরাহ আত্-তাহরীম ৬৬/১)
  • ৬৮/১১. বাধ্য হয়ে, মাতাল ও পাগল অবস্থায় ত্বলাক্ব দেয়া আর এ দু'য়ের বিধান সম্বন্ধে। ভুলবশতঃ ত্বলাক্ব দেয়া এবং শির্ক ইত্যাদি সম্বন্ধে। এসব নিয়্যাতের উপর নির্ভরশীল)।
  • ৬৮/১২. খুলা‘র বর্ণনা এবং ত্বলাক্ব হওয়ার নিয়ম।
  • ৬৮/১৩. স্বামী-স্ত্রীর দ্বন্দ্ব হলে অথবা প্রয়োজনের তাগিদে ক্ষতির আশঙ্কায় খুলা’র প্রতি ইশারা করতে পারে কি?
  • ৬৮/১৪. দাসীকে বিক্রয় করা ত্বলাক্ব হিসাবে গণ্য হয় না।
  • ৬৮/১৫. দাসী স্ত্রী আযাদ হয়ে গেলে গোলাম স্বামীর সঙ্গে থাকা বা না থাকার ইখতিয়ার।
  • ৬৮/১৬. বারীরার স্বামীর ব্যাপারে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সুপারিশ।
  • ৬৮/১৭. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৮/১৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৮/১৯. মুশরিক নারী মুসলিম হলে তার বিবাহ ও ইদ্দাত।
  • ৬৮/২০. যিম্মি বা হারবীর কোন মুশরিক বা খৃষ্টান স্ত্রী যদি ইসলাম গ্রহণ করে।
  • ৬৮/২১. মহান আল্লাহর বাণীঃ
  • ৬৮/২২. নিরুদ্দিষ্ট ব্যক্তির পরিবার ও তার সম্পদের বিধান।
  • ৬৮/২৪. ইশারার মাধ্যমে ত্বলাক্ব ও অন্যান্য কাজ।
  • ৬৮/২৫. লি‘আন অভিসম্পাত সহকারে শপথ)।
  • ৬৮/২৬. ইঙ্গিতে সন্তান অস্বীকার করা।
  • ৬৮/২৭. লি‘আনকারীকে শপথ করানো।
  • ৬৮/২৮. পুরুষকে প্রথমে লি‘আন করানো হবে।
  • ৬৮/২৯. লি‘আন এবং লি‘আনের পর ত্বলাক্ব দেয়া।
  • ৬৮/৩০. মসজিদে লি‘আন করা।
  • ৬৮/৩১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তি আমি যদি সুস্পষ্ট প্রমাণ ব্যতীত রজম করতাম।
  • ৬৮/৩২. লি‘আনকারিণীর মোহর।
  • ৬৮/৩৩. লি‘আনকারীদ্বয়কে ইমামের এ কথা বলা যে, নিশ্চয় তোমাদের কোন একজন মিথ্যাচারী, তাই তোমাদের কে তাওবা করতে প্রস্তুত আছ ?
  • ৬৮/৩৪. লি‘আনকারীদ্বয়কে বিচ্ছিন্ন করে দেয়া।
  • ৬৮/৩৫. লি‘আনকারিণীকে সন্তান অর্পণ করা হবে।
  • ৬৮/৩৬. ইমামের উক্তিঃ হে আল্লাহ! সত্য প্রকাশ করে দিন।
  • ৬৮/৩৭. যদি মহিলাকে তিন ত্বলাক্ব দেয় অতঃপর ইদ্দাত শেষে সে অন্য স্বামীর কাছে বিয়ে বসে, কিন্তু সে তাকে স্পর্শ সঙ্গম) করল না।
  • ৬৮/৩৯. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘ গর্ভবতী মহিলাদের ইদ্দত কাল সন্তান প্রসব করা পর্যন্ত।’’ সূরাহ আত্-ত্বলাকঃ ৪)
  • ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
  • ৬৮/৪২. স্বামীর গৃহে অবস্থান করলে যদি ত্বলাক্বপ্রাপ্তা নারী তার স্বামীর পরিবারের লোকজনের গালমন্দ দেয়ার বা তার ঘরে চোর ইত্যাদির প্রবেশ করার ভয় করে।
  • ৬৮/৪৩. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তাদের জন্য গোপন করা বৈধ হবে না যা আল্লাহ তাদের জরায়ুতে সৃষ্টি করেছেন’’সূরাহ আল-বাক্বরাহ ২ঃ২২৮)হায়িয বা গর্ভসঞ্চার
  • ৬৮/৪৪. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘ত্বলাক্বপ্রাপ্তাদের স্বামীরা ইদ্দাতের মধ্যে) তাদের ফিরিয়ে আনার অগ্রাধিকার রাখে।’’ সূরাহ আল-বাক্বরাহঃ ২২৮)
  • ৬৮/৪৫. ঋতুমতীকে ফিরিয়ে নেয়া।
  • ৬৮/৪৬. বিধবা যার স্বামী মারা গেছে) মহিলা চার মাস দশ দিন শোক পালন করবে।
  • ৬৮/৪৭. শোক পালনকারিণীর জন্য সুরমা ব্যবহার করা।
  • ৬৮/৪৮. তুহুর অর্থাৎ পবিত্রতার সময় শোক পালনকারিণীর জন্য চন্দন কাঠের সুগন্ধি ব্যবহার।
  • ৬৮/৪৯. শোক পালনকারিণী হালকা রং-এর সুতার কাপড় ব্যবহার করতে পারে।
  • ৬৮/৫১. বেশ্যার উপার্জন ও অবৈধ বিয়ে।
  • ৬৮/৫২. নিভৃতেবাস করার পরে মাহ্রের পরিমাণ, অথবা নির্জনবাস ও স্পর্শ করার পূর্বে ত্বলাক্ব দিলে স্ত্রীর মাহর এবং কিভাবে নির্জনবাস প্রমাণিত হবে সে প্রসঙ্গে।
  • ৬৮/৫৩. ত্বলাক্বপ্রাপ্তা নারীর যদি মাহর নির্দিষ্ট না হয় তাহলে সে মুত‘আ পাবে। কারণ মহান আল্লাহ বলেছেনঃ ‘‘তোমাদের প্রতি কোন গুনাহ নেই, যদি তোমরা স্ত্রীদেরকে স্পর্শ না ক’রে, কিংবা তাদের মাহর ধার্য না করে তালাক দাও এবং তোমরা স্ত্রীদেরকে খরচের সংস্থান করবে, অবস্থাপন্ন ব্যক্তি তার সাধ্যমত এবং অবস্থাহীন ব্যক্তি তার সাধ্যমত বিধি অনুযায়ী খরচপত্রের ব্যবস্থা করবে, পুণ্যবানদের উপর এটা দায়িত্ব। যদি তোমরা তাদেরকে স্পর্শ করার পূর্বে তালাক দাও, অথচ তাদের মাহর ধার্য করা হয়, সে অবস্থায় ধার্যকৃত মাহরের অর্ধেক, কিন্তু যদি স্ত্রীরা দাবী মাফ করে দেয় কিংবা যার হাতে বিয়ের বন্ধন আছে সে মাফ করে দেয়, বস্তুতঃ ক্ষমা করাই তাকওয়ার অধিক নিকটবর্তী এবং তোমরা পারস্পরিক সহায়তা হতে বিমুখ হয়ো না, যা কিছু তোমরা করছ আল্লাহ নিশ্চয়ই তার সম্যক দ্রষ্টা।’’- সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৩৬-২৩৭)।আল্লাহ আরও বলেছেনঃ ‘‘তালাকপ্রাপ্তা নারীদের সঙ্গতভাবে ভরণ-পোষণ করা মুত্তাকীদের কর্তব্য। এভাবে আল্লাহ তোমাদের জন্য তাঁর আয়াত বর্ণনা করেন যাতে তোমরা বুঝতে পার।’’-সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২৪১-২৪২)।
  • ৬৮/৫০. (মহান আল্লাহ্‌র বানীঃ) তোমাদের মধ্য হতে যারা স্ত্রীদের রেখে মারা যাবে সে অবস্থায় স্ত্রীরা নিজেদের চার মাস দশ দিন বিরত রাখবে। তারপর যখন তাদের ইদ্দতকাল পূর্ণ হবে তখন তোমাদের নিজেদের সম্বন্ধে বৈধভাবে যা কিছু করবে তাতে তোমাদের কোন গুনাহ নেই। বস্তুতঃ তোমরা যা কিছু করছ, আল্লাহ্‌ সে বিষয়ে পরিজ্ঞাত।
  • ৬৯/ ভরণ-পোষণ (كتاب النفقات) ২২ টি | ৫৩৫১-৫৩৭২ পর্যন্ত 69/ Supporting the Family
  • ৬৯/১. পরিবার-পরিজনের জন্য খরচ করার ফাযীলত।
  • ৬৯/২. পরিবার-পরিজনের উপর ব্যয় করা ওয়াজিব।
  • ৬৯/৩. পরিবারের জন্য এক বছরের খাদ্য সঞ্চয় করে রাখা এবং তাদের জন্য কেমনভাবে খরচ করতে হবে।
  • ৬৯/৪. স্বামীর অনুপস্থিতিতে স্ত্রী ও সন্তানের খোরপোষ।
  • ৬৯/৬. স্বামীর গৃহে স্ত্রীর কাজকর্ম করা।
  • ৬৯/৭. স্ত্রীর জন্য খাদিম।
  • ৬৯/৮. নিজ পরিবারে গৃহকর্তার কাজকর্ম।
  • ৬৯/৯. স্বামী যদি যথাযথ) খরচ না করে, তাহলে তার অজ্ঞাতে স্ত্রী তার ও সন্তানের প্রয়োজন অনুসারে ন্যায়সঙ্গতভাবে খরচ করতে পারে।
  • ৬৯/১০. স্বামীর সম্পদ রক্ষণাবেক্ষণ ও তার ব্যয় নির্বাহ করা।
  • ৬৯/১১. মহিলাদের যথাযোগ্য পরিচ্ছদ দান।
  • ৬৯/১২. সন্তান লালন-পালনের ব্যাপারে স্বামীকে সাহায্য করা।
  • ৬৯/১৩. নিজ পরিবারের জন্য অসচ্ছল ব্যক্তির ব্যয় করা।
  • ৬৯/১৪. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৬৯/১৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ যে ব্যক্তি ঋণের) কোন বোঝা অথবা সন্তান-সন্ততি রেখে মারা যাবে, তার দায়-দায়িত্ব আমার উপর ন্যস্ত।
  • ৬৯/১৬. দাসী ও অন্যান্য নারী কর্তৃক দুধ পান করানো।
  • ৭০/ খাওয়া সংক্রান্ত (كتاب الأطعمة) ৯৪ টি | ৫৩৭৩-৫৪৬৬ পর্যন্ত 70/ Food, Meals  
  • ৭০/১. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ
  • ৭০/২. আহারের পূর্বে বিসমিল্লাহ বলা এবং ডান হাত দিয়ে আহার করা।
  • ৭০/৩. আহারের পূর্বে ‘বিসমিল্লাহ’ বলা এবং ডান হাত দিয়ে আহার করা।
  • ৭০/৪. সঙ্গীর পক্ষ থেকে কোন অসন্তুষ্টির নিদর্শন না দেখলে পাত্রের সবদিক থেকে খুঁজে খুঁজে খাওয়া।
  • ৭০/৫. আহার ও অন্যান্য কাজ ডান দিক থেকে শুরু করা।
  • ৭০/৬. পরিতৃপ্ত হওয়া পর্যন্ত আহার করা।
  • ৭০/৭. মহান আল্লাহর বাণীঃ অন্ধের জন্য দোষ নেই,...... যাতে তোমরা বুঝতে পার। সূরা আন্-নূর ২৪/৬১)
  • ৭০/৮. নরম রুটি খাওয়া এবং টেবিল ও চামড়ার) দস্তরখানে খাওয়া।
  • ৭০/৯. ছাতু
  • ৭০/১০. কোন খাবারের নাম বলে চিনে না নেয়া পর্যন্ত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামআহার করতেন না।
  • ৭০/১১. একজনের খাবার দু’জনের জন্য যথেষ্ট।
  • ৭০/১২. মু’মিন ব্যক্তি এক পেটে খায়। এ সম্পর্কে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে আবূ হুরাইরাহ এর হাদীস
  • ৭০/১৩. হেলান দিয়ে আহার করা।
  • ৭০/১৪. ভুনা গোশত সম্বন্ধে আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘সে এক কাবাব করা বাছুর নিয়ে আসল।’(হূদ ১১ : ৬৯) অর্থাৎ ভূনা করা।
  • ৭০/১৫. খাযীরা সম্পর্কে।
  • ৭০/১৬. পনির প্রসঙ্গে।
  • ৭০/১৭. সিল্ক ও যব প্রসঙ্গে।
  • ৭০/১৮. গোশত দাঁত দিয়ে ছিঁড়ে এবং তুলে নিয়ে খাওয়া
  • ৭০/১৯. বাহুর গোশত খাওয়া
  • ৭০/২০. চাকু দিয়ে গোশত কাটা।
  • ৭০/২১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কখনো কোন খাবারে দোষ-ত্রুটি ধরতেন না।
  • ৭০/২২. যবের আটায় ফুঁক দেয়া।
  • ৭০/২৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ও তাঁর সাহাবীগণ যা খেতেন।
  • ৭০/২৪. ‘তালবীনা’ প্রসঙ্গে।
  • ৭০/২৫. ‘সারীদ’ প্রসঙ্গে।
  • ৭০/২৬. ভুনা বকরী এবং স্কন্ধ ও পার্শ্বদেশ।
  • ৭০/২৭. পূর্ববর্তী মনীষীগণ তাঁদের বাড়ীতে ও সফরে গোশত এবং অন্যান্য যেসব খাদ্য সঞ্চিত রাখতেন
  • ৭০/২৮. হায়স প্রসঙ্গে।
  • ৭০/২৯. রৌপ্য খচিত পাত্রে আহার করা।
  • ৭০/৩০. খাদ্যদ্রব্যের আলোচনা।
  • ৭০/৩১. তরকারী প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৩২. হাল্ওয়া ও দুধ।
  • ৭০/৩৩. কদু প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৩৪. ভাইদের জন্য আহারের ব্যবস্থা করা।
  • ৭০/৩৫. কাউকে খাওয়ার দাওয়াত দিয়ে নিজে অন্য কাজে ব্যস্ত হওয়া।
  • ৭০/৩৬. শুরুয়া প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৩৭. শুকনা গোশত প্রসঙ্গে
  • ৭০/৩৮. একই দস্তরখানে সাথীকে কিছু এগিয়ে দেয়া বা তার নিকট হতে কিছু নেয়া।
  • ৭০/৩৯. তাজা খেজুর ও কাঁকুড় প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৪০. রদ্দি খেজুর প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৪১. তাজা ও শুকনা খেজুর প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৪২. খেজুর গাছের মাথী খাওয়া প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৪৩. আজওয়া খেজুর প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৪৪. এক সঙ্গে মিলিয়ে একাধিক খেজুর খাওয়া।
  • ৭০/৪৫. কাঁকুড় প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৪৬. খেজুর বৃক্ষের বারাকাত।
  • ৭০/৪৭. একই সঙ্গে দু’রকম খাদ্য বা সুস্বাদের খাদ্য খাওয়া।
  • ৭০/৪৮. দশজন দশজন করে মেহমান ভিতরে ডাকা এবং দশজন দশজন করে খেতে বসা।
  • ৭০/৪৯. রসূন ও (দুর্গন্ধযুক্ত) তরকারী মাকরূহ হওয়া প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৫০. কাবাছ-পিলু গাছের পাতা প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৫১. আহারের পর কুলি করা।
  • ৭০/৫২. রুমাল দিয়ে মুছে ফেলার আগে আঙ্গুল চেটে ও চুষে খাওয়া।
  • ৭০/৫৩. রুমাল প্রসঙ্গে।
  • ৭০/৫৪. খাওয়ার পর কী পড়বে?
  • ৭০/৫৫. খাদিমের সঙ্গে আহার করা।
  • ৭০/৫৭. কোন ব্যক্তিকে খাওয়ার জন্য দাওয়াত দিলে এ কথা বলা যে, এ ব্যক্তি আমার সঙ্গের।
  • ৭০/৫৮. রাতের খাবার পরিবেশন করা হলে তা রেখে অন্য কাজে জলদি করবে না।
  • ৭০/৫৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘খাওয়া শেষ হলে তোমরা চলে যাবে।’’ সূরাহ আল-আহযাব ৩৩ঃ ৫৩)
  • ৭১/ আক্বীক্বাহ (كتاب العقيقة) ৮ টি | ৫৪৬৭-৫৪৭৪ পর্যন্ত 71/ Sacrifice on Occasion of Birth (Aqiqa)
  • ৭১/১. যে সন্তানের ‘আক্বীক্বাহ দেয়া হবে না, জন্ম লাভের দিনেই তার নাম রাখা ও তাহনীক করা (কিছু চিবিয়ে তার মুখে দেয়া)।
  • ৭১/২. ‘আক্বীক্বাহর মাধ্যমে শিশুর অশুচি দূর করা।
  • ৭১/৩. ফারা সম্পর্কে।
  • ৭১/৪. ‘আতীরাহ
  • ৭২/ যবহ ও শিকার (كتاب الذبائح والصيد ) ৭০ টি | ৫৪৭৫-৫৫৪৪ পর্যন্ত 72/ Hunting, Slaughtering
  • ৭২/১. শিকারের সময় বিসমিল্লাহ্ বলা।
  • ৭২/২. তীর লব্ধ শিকার।
  • ৭২/৩. তীরের ফলকে আঘাতপ্রাপ্ত শিকার।
  • ৭২/৪. ধনুকের সাহায্যে শিকার করা।
  • ৭২/৫. ছোট ছোট পাথর নিক্ষেপ করা ও বন্দুক মারা।
  • ৭২/৬. যে ব্যক্তি শিকার বা পশু রক্ষার কুকুর ব্যতীত অন্য কুকুর পালন করে।
  • ৭২/৭. শিকারী কুকুর যদি শিকারের কিছুটা খেয়ে ফেলে
  • ৭২/৮. শিকার যদি দু’ বা তিনদিন শিকারী থেকে অদৃশ্য থাকে।
  • ৭২/৯. শিকারের সঙ্গে যদি অন্য কুকুর পাওয়া যায়।
  • ৭২/১০. শিকারে অভ্যস্ত হওয়া সম্পর্কে।
  • ৭২/১১. পর্বতে শিকার করা।
  • ৭২/১২. মহান আল্লাহর ইরশাদঃ তোমাদের জন্য সমুদ্রের শিকার হালাল করা হয়েছে.......। সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৯৬)
  • ৭২/১৩. ফড়িং খাওয়া।
  • ৭২/১৪. অগ্নিপূজকদের বাসনপত্র ও মৃত জানোয়ার।
  • ৭২/১৫. যবহের বস্তুর উপর বিসমিল্লাহ বলা এবং ইচ্ছাকৃতভাবে যে বিসমিল্লাহ তরক করে।
  • ৭২/১৬. যে জন্তুকে দেব-দেবী ও মূর্তির নামে যবহ করা হয়।
  • ৭২/১৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ইরশাদঃ আল্লাহর নামে যবহ করবে।
  • ৭২/১৮. যে জিনিস রক্ত প্রবাহিত করে অর্থাৎ বাঁশ, পাথর ও লোহা।
  • ৭২/১৯. দাসী ও মহিলার যবহ্কৃত জন্তু।
  • ৭২/২০. দাঁত, হাড় ও নখের সাহায্যে যবহ্ করা যাবে না।
  • ৭২/২১. বেদুঈন ও তাদের মত লোকদের যবহ্কৃত জন্তু।
  • ৭২/২২. আহলে কিতাবের যবহকৃত জন্তু ও এর চর্বি। তারা দারুল হারবের লোক হোক কিংবা না হোক।
  • ৭২/২৩. যে জন্তু পালিয়ে যায় তার হুকুম বন্য জন্তুর মত।
  • ৭২/২৪. নহর ও যবহ্ করা।
  • ৭২/২৫. পশুর অঙ্গহানি করা, বেঁধে তীর দ্বারা হত্যা করা ও চাঁদমারি করা মাকরূহ।
  • ৭২/২৬. মুরগীর গোশত
  • ৭২/২৭. ঘোড়ার গোশত
  • ৭২/২৮. গৃহপালিত গাধার গোশত
  • ৭২/২৯. গোশতভোজী যাবতীয় হিংস্র জন্তু খাওয়া প্রসঙ্গে।
  • ৭২/৩০. মৃত জন্তুর চামড়া।
  • ৭২/৩১. কস্তুরী
  • ৭২/৩২. খরগোশ
  • ৭২/৩৩. দব্ব (যব্ব)
  • ৭২/৩৪. যদি জমাট কিংবা তরল ঘিয়ের মধ্যে ইঁদুর পড়ে।
  • ৭২/৩৫. পশুর মুখে চিহ্ন লাগানো ও দাগানো।
  • ৭২/৩৬. কোন দল মালে গনীমত লাভ করার পর যদি তাদের কেউ সাথীদের অনুমতি ব্যতীত কোন বক্রী কিংবা উট যবহ্ করে ফেলে, তাহলে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত রাফি‘ -এর হাদীস অনুসারে সেই গোশত খাওয়া যাবে না।
  • ৭২/৩৭. কোন দলের উট ছুটে গেলে তাদের কেউ যদি সেটিকে তাদের উপকারের নিয়্যাতে তীর ছুঁড়ে করে এবং হত্যা করে, তাহলে রাফি‘ হতে বর্ণিত নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হাদীস মুতাবিক তা জায়িয।
  • ৭৩/১. কুরবানীর বিধান।
  • ৭৩/ কুরবানী (كتاب الأضاحي) ৩০ টি | ৫৫৪৫-৫৫৭৪ পর্যন্ত 73/ Al-Adha Festival Sacrifice (Adaahi)  
  • ৭৩/২. ইমাম কর্তৃক জনগণের মধ্যে কুরবানীর পশু বণ্টন।
  • ৭৩/৩. মুসাফির ও মহিলাদের কুরবানী করা।
  • ৭৩/৪. কুরবানীর দিন গোশত খাওয়ার আকাঙ্ক্ষা।
  • ৭৩/৫. যারা বলে যে, ইয়াওমুননাহারই কুরবানীর দিন।
  • ৭৩/৬. ঈদগাহে নহর ও কুরবানী করা।
  • ৭৩/৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর দু’টি শিং বিশিষ্ট মেষ কুরবানী করা। যে দু’টি মোটাতাজা ছিল বলেও উল্লেখিত হয়েছে।
  • ৭৩/৮. আবূ বুরদাহ্কে সম্বোধন করে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উক্তিঃ তুমি বক্রীর বাচ্চাটি কুরবানী করে নাও। তোমার পরে অন্য কারো জন্য এ অনুমতি প্রযোজ্য হবে না।
  • ৭৩/৯. কুরবানীর পশু নিজ হাতে যবহ্ করা।
  • ৭৩/১০. অন্যের কুরবানীর পশু যবহ্ করা।
  • ৭৩/১১. (ঈদের) সালাত আদায়ের পর যবহ্ করা।
  • ৭৩/১২. যে ব্যক্তি সালাত আদায়ের পূর্বে যবহ্ করে সে যেন পুনরায় যবহ্ করে।
  • ৭৩/১৩. যবহে্র পশুর পার্শ্বদেশ পায়ে চাপ দিয়ে ধরা।
  • ৭৩/১৪. যবহ্ করার সময় ‘আল্লাহু আকবার’ বলা।
  • ৭৩/১৫. যবহ্ করার জন্য কেউ হারামে কুরবানীর পশু পাঠিয়ে দিলে, তাঁর উপর ইহরামের বিধান থাকে না।
  • ৭৩/১৬. কুরবানীর গোশত থেকে কতটুকু খাওয়া যাবে, আর কতটুকু সঞ্চয় করে রাখা যাবে।
  • ৭৩/১. কুরবানীর বিধান।
  • ৭৪/ পানীয় (كتاب الأشربة) ৬৫ টি | ৫৫৭৫-৫৬৩৯ পর্যন্ত 74/ Drinks
  • ৭৪/১. মহান আল্লাহর বাণীঃ হে বিশ্বাসীগণ! মদ, জুয়া আর আস্তানা ও ভাগ্য নির্ধারক তীর ঘৃণিত শয়তানী কাজ, তোমরা তা বর্জন কর, যাতে তোমরা সাফল্যমন্ডিত হতে পার। সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫ঃ৯০)
  • ৭৪/২. আঙ্গুর থেকে তৈরি মদ।
  • ৭৪/৩. মদ হারাম করে আয়াত অবতীর্ণ হয়েছে এবং তা তৈরী হত কাঁচা ও পাকা খেজুর থেকে।
  • ৭৪/৪. মধু থেকে তৈরী মদ। এটিকে পরিভাষায় ‘বিতা’ বলে।
  • ৭৪/৫. মদ এমন পানীয় যা জ্ঞান লোপ করে দেয়।
  • ৭৪/৬. যে ব্যক্তি মদকে ভিন্ন নামে নামকরণ ক’রে তা হালাল মনে করে।
  • ৭৪/৭. বড় ও ছোট পাত্রে ‘নাবীয’ প্রস্তুত করা।
  • ৭৪/৮. অধ্যায়ঃ বিভিন্ন ধরনের বরতন ও পাত্র ব্যবহার নিষেধ করার পর নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পক্ষ থেকে পুনঃ অনুমতি প্রদান।
  • ৭৪/৯. শুকনো খেজুরের রস যতক্ষণ তা নেশা না সৃষ্টি করে।
  • ৭৪/১০. ‘বাযাক’ অর্থাৎ (আঙ্গুরের হালকা জাল দেয়া রস)-এর বর্ণনা।
  • ৭৪/১১. যারা মনে করেন নেশাদার হবার পর কাঁচা ও পাকা খেজুর একসঙ্গে মিশানো ঠিক নয় এবং উভয়ের রসকে একত্র করা ঠিক নয়।
  • ৭৪/১২. দুধ পান করা।
  • ৭৪/১৩. সুপেয় পানি তালাশ করা।
  • ৭৪/১৪. পানি মিশ্রিত দুধ পান করা।
  • ৭৪/১৫. মিষ্টান্ন ও মধু পান করা।
  • ৭৪/১৬. দাঁড়ানো অবস্থায় পান করা।
  • ৭৪/১৭. উটের পিঠে আরোহী অবস্থায় পান করা।
  • ৭৪/১৮. পান করার ব্যাপারে ডানের, তারপর ক্রমান্বয়ে ডানের ব্যক্তির অগ্রাধিকার।
  • ৭৪/১৯. পান করতে দেয়ার ব্যাপারে বয়োজ্যেষ্ঠ লোককে অগ্রাধিকার দেয়ার জন্য তারডানে অবস্থিত লোক থেকে অনুমতি গ্রহণ করতে হবে কি?
  • ৭৪/২০. অঞ্জলি ভরে হাউজের পানি পান করা।
  • ৭৪/২১. ছোটরা বড়দের খিদমত করবে।
  • ৭৪/২২. পাত্রগুলো ঢেকে রাখা।
  • ৭৪/২৩. মশ্কের মুখ খুলে তাতে মুখ লাগিয়ে পান করা।
  • ৭৪/২৪. মশকের মুখ থেকে পানি পান করা।
  • ৭৪/২৫. পান পাত্রে নিঃশ্বাস ফেলা।
  • ৭৪/২৬. দুই কিংবা তিন নিঃশ্বাসে পানি পান করা।
  • ৭৪/২৭. স্বর্ণের পাত্রে পানি পান করা।
  • ৭৪/২৮. স্বর্ণ ও রৌপ্য পাত্রে পানি পান করা।
  • ৭৪/২৯. পেয়ালায় পান করা।
  • ৭৪/৩০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ব্যবহৃত পেয়ালায় পান করা এবং তাঁর পাত্রসমূহের বর্ণনা।
  • ৭৪/৩১. বারাকাত পান করা ও বারাকাতযুক্ত পানির বর্ণনা।
  • ৭৫/ রুগী (كتاب المرضى) ৩৮ টি | ৫৬৪০-৫৬৭৭ পর্যন্ত 75/ Patients  
  • ৭৫/১. রোগের কাফফারা ও ক্ষতিপূরণ।
  • ৭৫/২. রোগের তীব্রতা
  • ৭৫/৩. মানুষের মধ্যে সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন হন নাবীগণ। এরপরে ক্রমশ প্রথম ব্যক্তি এবং পরবর্তী প্রথম ব্যক্তি।
  • ৭৫/৪. রোগীর সেবা করা ওয়াজিব।
  • ৭৫/৫. সংজ্ঞাহীন ব্যক্তির সেবা করা।
  • ৭৫/৬. মৃগী রোগে আক্রান্ত রোগীর ফযীলত।
  • ৭৫/৭. যে ব্যক্তি দৃষ্টিশক্তি হীন হয়ে পড়েছে তার ফযীলত।
  • ৭৫/৮. মহিলাদের পুরুষ রোগীর সেবা করা।
  • ৭৫/৯. অসুস্থ শিশুদের সেবা করা।
  • ৭৫/১০. অসুস্থ বেদুঈনদের সেবা করা।
  • ৭৫/১১. মুশরিক রোগীর দেখাশুনা করা।
  • ৭৫/১২. কোন রোগীকে দেখতে গিয়ে সালাতের সময় হলে সেখানেই উপস্থিত লোকদের নিয়ে জামা‘আতবদ্ধভাবে সালাত আদায় করা।
  • ৭৫/১৩. রোগীর দেহে হাত রাখা।
  • ৭৫/১৪. রোগীর সামনে কী বলতে হবে এবং তাকে কী জবাব দিতেহবে।
  • ৭৫/১৫. রোগীর দেখাশুনা করা, আরোহী অবস্থায়, পায়ে চলা অবস্থায় এবং গাধার পিঠে সাওয়ারীর পিছনে বসে।
  • ৭৫/১৬. রোগীর উক্তি ‘‘আমি যাতনাগ্রস্ত’’ কিংবা আমার মাথা গেল, কিংবা আমার যন্ত্রণা প্রচন্ড আকার ধারণ করেছে এর বর্ণনা।
  • ৭৫/১৭. তোমরা আমার কাছ থেকে উঠে যাও, রোগীর এ কথা বলা।
  • ৭৫/১৮. দু‘আ নেয়ার উদ্দেশে অসুস্থ শিশুকে নিয়ে যাওয়া।
  • ৭৫/১৯. রোগী কর্তৃক মৃত্যু কামনা করা।
  • ৭৫/২০. রোগীর জন্য শুশ্রুষাকারীর দু‘আ করা।
  • ৭৫/২১. রোগীর শুশ্রুষাকারীর অযূ করা।
  • ৭৫/২২. জ্বর, প্লেগ ও মহামারী দূর হবার জন্য কোন ব্যক্তির দু‘আ করা।
  • ৭৬/ চিকিৎসা (كتاب الطب) ১০৫ টি | ৫৬৭৮-৫৭৮২ পর্যন্ত 76/ Medicine  
  • ৭৬/১. আল্লাহ এমন কোন রোগ পাঠাননি যার আরোগ্যের ব্যবস্থা দেননি।
  • ৭৬/২. পুরুষ স্ত্রীলোকের এবং স্ত্রীলোক পুরুষের চিকিৎসা করতে পারে কি?
  • ৭৬/৩. নিরাময় আছে তিনটি জিনিসে।
  • ৭৬/৪. মধুর সাহায্যে চিকিৎসা। মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘এর মধ্যে রয়েছে মানুষের জন্য নিরাময়।’’ সূরাহ আন-নাহলঃ ৬৯)
  • ৭৬/৫. উটের দুধের সাহায্যে চিকিৎসা।
  • ৭৬/৬. উটের পেশাব ব্যবহার করে চিকিৎসা।
  • ৭৬/৭. কালো জিরা
  • ৭৬/৮. রোগীর জন্য তালবীনা (তরল খাদ্য)।
  • ৭৬/৯. নাকে ঔষধ সেবন।
  • ৭৬/১০. ভারতীয় ও সামুদ্রিক এলাকার চন্দন কাঠের ধোঁয়ার) সাহায্যে নাকে ঔষধ টেনে নেয়া।
  • ৭৬/১১. কোন্ সময় শিঙ্গা লাগাতে হয়।
  • ৭৬/১২. সফরে ও ইহরামের অবস্থায় শিঙ্গা লাগানো।
  • ৭৬/১৩. রোগের চিকিৎসায় জন্য শিঙ্গা লাগানো।
  • ৭৬/১৪. মাথায় শিঙ্গা লাগানো।
  • ৭৬/১৫. আধ কপালি কিংবা পুরো মাথা ব্যথার কারণে শিঙ্গা লাগানো।
  • ৭৬/১৬. কষ্ট দূর করার জন্য মাথা মুড়ানো।
  • ৭৬/১৭. যে ব্যক্তি আগুনের দ্বারা দাগ দেয় কিংবা অন্যকে দাগ লাগিয়ে দেয় এবং যে ব্যক্তি এভাবে দাগ দেয়নি তার ফযীলত।
  • ৭৬/১৮. চোখের রোগে সুরমা ব্যবহার করা।
  • ৭৬/১৯. কুষ্ঠ রোগ।
  • ৭৬/২০. জমাট শিশির চোখের জন্য শেফা।
  • ৭৬/২১. রোগীর মুখে ঔষধ ঢেলে দেয়া।
  • ৭৬/২২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৭৬/২৩. উযরা-আলাজিহবা যন্ত্রণার বর্ণনা।
  • ৭৬/২৪. পেটের পীড়ার চিকিৎসা।
  • ৭৬/২৫. ‘সফর’ পেটের পীড়া ছাড়া কিছুই না
  • ৭৬/২৬. পাঁজরের ব্যথা
  • ৭৬/২৭. রক্ত বন্ধ করার জন্য চাটাই পুড়িয়ে ছাই লাগানো
  • ৭৬/২৮. জ্বর হল জাহান্নামের উত্তাপ।
  • ৭৬/২৯. অনুকূল নয় এমন ভূখন্ড ছেড়ে বের হওয়া।
  • ৭৬/৩০. প্লেগ রোগ সম্পর্কে।
  • ৭৬/৩১. প্লেগ রোগে যে ধৈর্য ধরে তার সাওয়াব।
  • ৭৬/৩২. কুরআন পড়ে এবং সূরা নাস ও ফালাক অর্থাৎ (মু‘আব্বিযাত) পড়ে ফুঁক দেয়া।
  • ৭৬/৩৩. সূরাহ্ ফাতিহার দ্বারা ফুঁক দেয়া।
  • ৭৬/৩৪. সূরা ফাতিহার দ্বারা ঝাড়-ফুঁক দেয়ার বদলে শর্তারোপ করা।
  • ৭৬/৩৫. নযর লাগার জন্য ঝাড়ফুঁক।
  • ৭৬/৩৬. নযর লাগা সত্য।
  • ৭৬/৩৭. সাপ কিংবা বিচ্ছু দংশনে ঝাড়-ফুঁক।
  • ৭৬/৩৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কর্তৃক ঝাড়-ফুঁক।
  • ৭৬/৩৯. ঝাড়-ফুঁকে থুথু দেয়া।
  • ৭৬/৪০. ঝাড়-ফুঁককারীর ডান হাত দিয়ে ব্যথার স্থান মাসাহ্ করা।
  • ৭৬/৪১. স্ত্রীলোক দ্বারা পুরুষকে ঝাড়-ফুঁক করা।
  • ৭৬/৪২. যে ব্যক্তি ঝাড়-ফুঁক করে না।
  • ৭৬/৪৩. পশু-পাখি তাড়িয়ে শুভ-অশুভ নির্ণয়।
  • ৭৬/৪৪. শুভ-অশুভ আলামত।
  • ৭৬/৪৫. পেঁচাতে অশুভ আলামত নেই।
  • ৭৬/৪৬. গণনা বিদ্যা প্রসঙ্গে
  • ৭৬/৪৭. যাদু সম্পর্কে।
  • ৭৬/৪৮. শির্ক ও যাদু ধ্বংসাত্মক।
  • ৭৬/৪৯. যাদুর চিকিৎসা করা যাবে কি না?
  • ৭৬/৫০. যাদু
  • ৭৬/৫১. কোন কোন ভাষণ হল যাদু।
  • ৭৬/৫২. আজ্ওয়া খেজুর দিয়ে যাদুর চিকিৎসা প্রসঙ্গে।
  • ৭৬/৫৩. পেঁচায় কোন অশুভ আলামত নেই।
  • ৭৬/৫৪. রোগের সংক্রমণ বলতে কিছু নেই।
  • ৭৬/৫৬. বিষ পান করা, বিষের সাহায্যে চিকিৎসা করা, ভয়ানক কিছু দ্বারা চিকিৎসা করা যাতে মারা যাবার আশঙ্কা আছে এবং হারাম বস্তু দিয়ে চিকিৎসা করা।
  • ৭৬/৫৭. গাধীর দুধ প্রসঙ্গে
  • ৭৬/৫৮. কোন পাত্রে মাছি পড়লে।
  • ৭৭/ পোশাক (كتاب اللباس) ১৮৭ টি | ৫৭৮৩-৫৯৬৯ পর্যন্ত 77/ Dress
  • ৭৭/১. মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘বল, ‘যে সব সৌন্দর্য-শোভামন্ডিত বস্তু ও পবিত্র জীবিকা তিনি তাঁর বান্দাদের জন্য সৃষ্টি করেছেন কে তা হারাম করল’?’’সূরাহ আল-আ‘রাফ ৭ঃ ৩২)
  • ৭৭/২. যে ব্যক্তি অহঙ্কার ব্যতীত তার লুঙ্গি ঝুলিয়ে চলাফেরা করে।
  • ৭৭/৩. কাপড়ে আবৃত থাকা।
  • ৭৭/৪. পায়ের গোড়ালির নীচে যা থাকবে তা যাবে জাহান্নামে।
  • ৭৭/৫. যে ব্যক্তি অহংকারের সাথে কাপড় ঝুলিয়ে পরিধান করে।
  • ৭৭/৬. ঝালরযুক্ত ইযার।
  • ৭৭/৭. চাদর পরিধান করা।
  • ৭৭/৮. জামা পরিধান করা।
  • ৭৭/৯. মাথা বের করার জন্য জামা ও অন্য পোশাকে বুকের অংশ ফাঁক রাখা প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/১০. যিনি সফরে সরু হাতওয়ালা জুব্বা পরেন।
  • ৭৭/১১. যুদ্ধকালে পশমী জামা পরিধান প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/১২. কাবা ও রেশমী ফার্রূজ, আর তাকেও এক প্রকার কাবাই বলা হয়, যে জামার পশ্চাতে ফাঁক থাকে।
  • ৭৭/১৩. টুপি
  • ৭৭/১৪. পায়জামা প্রসঙ্গে
  • ৭৭/১৫. পাগড়ী প্রসঙ্গে
  • ৭৭/১৬. চাদর বা অন্য কিছু দ্বারা মাথা ও মুখের অধিকাংশ অঙ্গ ঢেকে রাখা।
  • ৭৭/১৭. লৌহ শিরস্ত্রাণ প্রসঙ্গে
  • ৭৭/১৮. ডোরাওয়ালা চাদর, কারুকার্যময় ইয়ামনী চাদর ও চাদরের আঁচলের বিবরণ।
  • ৭৭/১৯. কম্বল ও কারুকার্যপূর্ণ চাদর পরিধান প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/২০. কাপড় মুড়ি দিয়ে বসা প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/২১. এক কাপড়ে পেঁচিয়ে বসা প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/২২. নকশাওয়ালা কালো চাদর প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/২৩. সবুজ পোশাক প্রসঙ্গে
  • ৭৭/২৪. সাদা পোশাক প্রসঙ্গে
  • ৭৭/২৫. পুরুষের জন্য রেশমী পোশাক পরা, রেশমী চাদর বিছানো এবং কী পরিমাণ রেশমী কাপড় ব্যবহার জায়িয।
  • ৭৭/২৬. পরিধান না করে রেশমী কাপড় স্পর্শ করা।
  • ৭৭/২৭. রেশমী কাপড় বিছানো।
  • ৭৭/২৮. কাসসী পরিধান করা।
  • ৭৭/২৯. চর্মরোগের কারণে পুরুষের জন্য রেশমী কাপড়ের অনুমতি প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৩০. স্ত্রীলোকের রেশমী কাপড় পরিধান করা।
  • ৭৭/৩১. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কী ধরনের পোশাক ও বিছানা গ্রহণ করতেন।
  • ৭৭/৩২. নতুন বস্ত্র পরিধানকারীর জন্য কী দু‘আ করা হবে?
  • ৭৭/৩৩. পুরুষের জন্যে জাফরানী রং-এর বস্ত্র পরিধান প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৩৪. জাফরানী রং-এর রঙিণ বস্ত্র।
  • ৭৭/৩৫. লাল কাপড় প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৩৬. লাল ‘মীসারা’ প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৩৭. পশমহীন চামড়ার জুতা ও অন্যান্য জুতা।
  • ৭৭/৩৮. ডান দিক থেকে জুতা পরা আরম্ভ করা।
  • ৭৭/৩৯. বাঁ পায়ের জুতা খোলা প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৪০. এক পায়ে জুতা পরে হাঁটবে না।
  • ৭৭/৪১. এক চপ্পলে দু’ ফিতা লাগান, কারও মতে এক ফিতা লাগানও বৈধ।
  • ৭৭/৪২. লাল রঙের চামড়ার তাঁবু।
  • ৭৭/৪৩. চাটাই বা তদ্রূপ কোন জিনিসের উপর বসা।
  • ৭৭/৪৪. স্বর্ণখচিত গুটি
  • ৭৭/৪৫. স্বর্ণের আংটি
  • ৭৭/৪৬. রূপার আংটি প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৪৮. আংটির মোহর প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৪৯. লোহার আংটি প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৫০. আংটিতে নকশা অংকন করা।
  • ৭৭/৫১. কনিষ্ঠ আঙ্গুলে আংটি পরিধান।
  • ৭৭/৫২. কোন কিছুর উপর সীলমোহর করার উদ্দেশে অথবা আহলে কিতাব বা অন্য কারও নিকট পত্র লেখার উদ্দেশে আংটি তৈরী করা।
  • ৭৭/৫৩. যে লোক আংটির নাগিনা হাতের তালুর দিকে রাখে।
  • ৭৭/৫৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ তাঁর আংটির নকশার মত কেউ নকশা বানাতে পারবে না।
  • ৭৭/৫৫. আংটির নকশা কি তিন লাইনে অংকন করা যায়?
  • ৭৭/৫৬. মহিলাদের আংটি পরিধান করা।
  • ৭৭/৫৭. মহিলাদের হার পরিধান করা, সুগন্ধি ব্যবহার ও ফুলের মালা পরিধান করা।
  • ৭৭/৫৮. হার ধার নেয়া প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৫৯. মহিলাদের কানের দুল।
  • ৭৭/৬০. শিশুদের মালা পরিধান করানো।
  • ৭৭/৬১. পুরুষের নারীর বেশ ধারণ এবং নারীর পুরুষের বেশ ধারণ প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৬২. নারীর বেশধারী পুরুষদের ঘর থেকে বের করে দেয়া প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৬৩. গোঁফ ছাঁটা।
  • ৭৭/৬৪. নখ কাটা
  • ৭৭/৬৫. দাড়ি বড় রাখা প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৬৬. বার্ধক্যকালের (খিযাব লাগান সম্পর্কিত) বর্ণনা।
  • ৭৭/৬৭. খিযাব
  • ৭৭/৬৮. কোঁকড়ানো চুল প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৬৯. মাথার চুলে জট করা।
  • ৭৭/৭০. মাথার চুল মাথার মাঝখানে দু’ভাগে ভাগ করা।
  • ৭৭/৭১. চুলের ঝুটি প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৭২. ‘কাযা’ অর্থাৎ মাথার কিছু চুল মুড়ানো ও কিছু অংশে চুল রেখে দেয়া।
  • ৭৭/৭৩. স্ত্রী কর্তৃক নিজ হাতে স্বামীকে খুশ্বু লাগানো।
  • ৭৭/৭৪. মাথায় ও দাড়িতে খুশ্বু লাগানো প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৭৫. চিরুনি করা প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৭৬. হারাম অবস্থায় স্বামীর মাথা আঁচড়ে দেয়া।
  • ৭৭/৭৭. চিরুনী দ্বারা মাথা আঁচড়ানো।
  • ৭৭/৭৮. মিসকের বর্ণনা।
  • ৭৭/৭৯. খুশবু লাগান মুস্তাহাব।
  • ৭৭/৮০. খুশবু প্রত্যাখ্যান না করা।
  • ৭৭/৮১. যারীরা নামের সুগন্ধি দ্রব্য।
  • ৭৭/৮২. সৌন্দর্য লাভের উদ্দেশে সম্মুখের দাঁত কেটে সরু করা ও দাঁতের মধ্যে ফাঁক করা।
  • ৭৭/৮৩. পরচুলা লাগানো প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৮৪. ভ্রূ উপড়ে ফেলা।
  • ৭৭/৮৫. পরচুলা লাগানো সম্পর্কিত।
  • ৭৭/৮৬. উল্কি অংকনকারী নারী
  • ৭৭/৮৭. যে নারী অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে উল্কি আঁকিয়ে নেয়।
  • ৭৭/৮৮. ছবি সম্পর্কিত
  • ৭৭/৮৯. ক্বিয়ামাতের দিন ছবি নির্মাতাদের শাস্তি প্রসঙ্গে।
  • ৭৭/৯০. ছবি ভেঙ্গে ফেলা সম্পর্কিত।
  • ৭৭/৯১. ছবিওয়ালা কাপড় দিয়ে বসার আসন তৈরী করা।
  • ৭৭/৯২. ছবির উপর বসা অপছন্দনীয়।
  • ৭৭/৯৩. ছবিওয়ালা কাপড়ে সালাত আদায় করা অপছন্দনীয়।
  • ৭৭/৯৪. যে ঘরে ছবি থাকে সে ঘরে (রাহমাতের) ফেরেশতা প্রবেশ করেন না।
  • ৭৭/৯৫. ছবি আছে এমন ঘরে যিনি প্রবেশ করেন না।
  • ৭৭/৯৬. ছবি নির্মাতাকে যিনি অভিশাপ করেছেন।
  • ৭৭/৯৭. যে ব্যক্তি ছবি বানায় তাকে ক্বিয়ামাতের দিন তাতে জীবন দানের জন্য হুকুম করা হবে, কিন্তু সে অপারগ হবে।
  • ৭৭/৯৮. সাওয়ারীর উপর কারও পেছনে বসা।
  • ৭৭/৯৯. এক সাওয়ারীর উপর তিনজন বসা।
  • ৭৭/১০০. সওয়ারীর মালিক অন্যকে সামনে বসাতে পারে কিনা?
  • ৭৭/১০১. জন্তুযানে পুরুষের পেছনে পুরুষের বসা।
  • ৭৭/১০২. সওয়ারীর উপর পুরুষের পশ্চাতে মহিলার উপবেশন।
  • ৭৭/১০৩. চিৎ হয়ে শয়ন করা এবং এক পা অন্য পায়ের উপর রাখা।
  • ৭৭/৪৭. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৭৮/ আচার-ব্যবহার (كتاب الأدب) ২৫৭ টি | ৫৯৭০-৬২২৬ পর্যন্ত 78/ Good Manners and Form (Al-Adab)
  • ৭৮/১. মহান আল্লাহর বাণীঃ পিতা-মাতার প্রতি সদ্ব্যবহার করার জন্য আমি মানুষের প্রতি ফরমান জারি করেছি। সূরাহ আনকাবূত ২৯/৮)
  • ৭৮/২. মানুষের মাঝে উত্তম ব্যবহার পাওয়ার কে অধিক হকদার?
  • ৭৮/৩. পিতা-মাতার অনুমতি ব্যতীত জিহাদে গমন করবে না।
  • ৭৮/৪. কোন লোক তার পিতা-মাতাকে গালি দেবে না।
  • ৭৮/৫. পিতা-মাতার প্রতি উত্তম ব্যবহারকারীর দু‘আ কবুল হওয়া।
  • ৭৮/৬. পিতা-মাতার নাফরমানী করা কবীরা গুনাহ।
  • ৭৮/৭. মুশরিক পিতার সাথে সুসম্পর্ক রাখা।
  • ৭৮/৮. যে স্ত্রীর স্বামী আছে, ঐ স্ত্রীর পক্ষে তার নিজের মায়ের সঙ্গে ভাল ব্যবহার অক্ষুণ্ণ রাখা।
  • ৭৮/৯. মুশরিক ভাইয়ের সঙ্গে উত্তম ব্যবহার করা।
  • ৭৮/১০. রক্ত সম্পর্ক বজায় রাখার ফযীলত।
  • ৭৮/১১. আত্মীয়তার সম্পর্ক ছিন্ন করার গুনাহ।
  • ৭৮/১২. রক্ত সম্পর্ক রক্ষা করলে রিয্ক বৃদ্ধি হয়।
  • ৭৮/১৩. যে ব্যক্তি আত্মীয়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক রক্ষা করবে, আল্লাহ তার সাথে সুসম্পর্ক রাখবেন।
  • ৭৮/১৪. রক্ত সম্পর্ক প্রাণবন্ত হয়, যদি সুসম্পর্কের মাধ্যমে তাতে পানি সিঞ্চন করা হয়।
  • ৭৮/১৫. প্রতিদানকারী আত্মীয়তার হক আদায়কারী নয়।
  • ৭৮/১৬. যে লোক মুশরিক হয়েও আত্মীয়তা বজায় রাখে, তারপর ইসলাম গ্রহণ করে।
  • ৭৮/১৭. কারো শিশু কন্যাকে নিজের সাথে খেলাধুলা করার ব্যাপারে বাধা না দেয়া অথবা তাকে চুম্বন দেয়া, তার সাথে হাস্য তামাশা করা।
  • ৭৮/১৮. সন্তানকে আদর-স্নেহ করা, চুমু দেয়া ও আলিঙ্গণ করা।
  • ৭৮/১৯. আল্লাহ দয়া-মায়াকে একশ’ ভাগে বিভক্ত করেছেন।
  • ৭৮/২০. সন্তান সাথে খাবে, এ ভয়ে তাকে হত্যা করা।
  • ৭৮/২১. শিশুকে কোলে উঠানো।
  • ৭৮/২২. শিশুকে রানের উপর স্থাপন করা।
  • ৭৮/২৩. সদ্ব্যবহার করা ঈমানের অংশ।
  • ৭৮/২৪. ইয়াতীমের দেখাশুনাকারীর ফযীলত।
  • ৭৮/২৫. বিধবার ভরণ-পোষণের জন্য চেষ্টাকারী।
  • ৭৮/২৬. মিসকীনদের অভাব দূর করার জন্য চেষ্টাকারী সম্পর্কে।
  • ৭৮/২৭. মানুষ ও জীবের প্রতি দয়া প্রদর্শন।
  • ৭৮/২৮. প্রতিবেশীর জন্য অসীয়ত।
  • ৭৮/২৯. যার ক্ষতি হতে তার প্রতিবেশী নিরাপদ থাকে না, তার গুনাহ।
  • ৭৮/৩০. কোন প্রতিবেশী মহিলা তার প্রতিবেশী মহিলাকে হেয় প্রতিপন্ন করবে না।
  • ৭৮/৩১. যে ব্যক্তি আল্লাহ ও আখিরাতের দিনে বিশ্বাস রাখে, সে যেন তার প্রতিবেশীকে জ্বালাতন না করে।
  • ৭৮/৩২. প্রতিবেশীদের অধিকার নির্দিষ্ট হবে দরজার নৈকট্য দিয়ে।
  • ৭৮/৩৩. প্রত্যেক সৎ কাজই সদাকাহ হিসেবে গণ্য।
  • ৭৮/৩৪. সুমিষ্ট ভাষা সদাকাহ।
  • ৭৮/৩৫. সকল কাজে নম্রতা অবলম্বন করা।
  • ৭৮/৩৬. মু’মিনদের পারস্পরিক সহযোগিতা।
  • ৭৮/৩৭. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘যে ব্যক্তি ভাল কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে সাওয়াবের) অংশ আছে এবং যে মন্দ কাজের জন্য সুপারিশ করবে, তার জন্য তাতে অংশ আছে, আল্লাহ সকল বিষয়ে খোঁজ রাখেন।’’সূরাহ আন্-নিসা ৪/৮৫)
  • ৭৮/৩৮. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অশালীন ছিলেন না, আর ইচ্ছে করে অশালীন কথা বলতেন না।
  • ৭৮/৩৯. সচ্চরিত্রতা, দানশীলতা সম্পর্কে ও কৃপণতা ঘৃণ্য হওয়া সম্পর্কে।
  • ৭৮/৪০. মানুষ নিজ পরিবারে কীভাবে চলবে।
  • ৭৮/৪১. ভালবাসা আসে আল্লাহ তা‘আলার তরফ থেকে ।
  • ৭৮/৪২. আল্লাহ তা‘আলার সন্তুষ্টির উদ্দেশে ভালবাসা।
  • ৭৮/৪৩. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ হে মু’মিনগণ! কোন সম্প্রদায় যেন অন্য সম্প্রদায়কে ঠাট্টা-বিদ্রূপ না করে, হতে পারে তারা বিদ্রূপকারীদের চেয়ে উত্তম ..... এ সব হতে)যারা তাওবাহ না করে তারাই যালিম। সূরাহ আল-হুজুরাত ৪৯/১১)
  • ৭৮/৪৪. গালি ও অভিশাপ দেয়া নিষিদ্ধ।
  • ৭৮/৪৫. মানুষের আকৃতি সম্পর্কে) উল্লেখ করা জায়িয। যেমন লোকে কাউকে বলে ‘লম্বা’ অথবা ‘খাটো’।
  • ৭৮/৪৬. গীবত করা।
  • ৭৮/৪৭. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ আনসারদের গৃহগুলো উৎকৃষ্ট।
  • ৭৮/৪৮. ফাসাদ ও সন্দেহ সৃষ্টিকারীদের গীবত করা জায়িয।
  • ৭৮/৪৯. চোগলখোরী কবীরা গুনাহ।
  • ৭৮/৫০. চোগলখোরী নিন্দিত গুনাহ।
  • ৭৮/৫১. মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা মিথ্যা কথা পরিত্যাগ কর। সূরা আল-হজ্জঃ ৩০)
  • ৭৮/৫২. দু’মুখো লোক সম্পর্কিত।
  • ৭৮/৫৩. আপন সঙ্গীকে তার ব্যাপারে অপরের কথা জানিয়ে দেয়া।
  • ৭৮/৫৪. এমন প্রশংসা যা পছন্দনীয় নয়।
  • ৭৮/৫৫. নিজের জ্ঞানের ভিত্তিতে কারো প্রশংসা করা।
  • ৭৮/৫৬. মহান আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ ন্যায়-বিচার, সদাচরণ ও আত্মীয়দেরকে দেয়ার হুকুম দিচ্ছেন..... গ্রহণ কর পর্যন্ত’’সূরাহ নাহল ১৬/৯০)। এবং আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তোমাদের এ বিদ্রোহ তো প্রকৃতপক্ষে) তোমাদের নিজেদেরই বিপক্ষে’’সূরাহ ইউনুস ১০/২৩)। ‘‘যার উপর জুলুম করা হয়, নিশ্চয়ই আল্লাহ তাকে সাহায্য করেন।’’ সূরাহ হজ্জ ২২/৬০)। আর মুসলিম অথবা কাফিরের কু-কর্ম প্রচার থেকে বিরত থাকা।
  • ৭৮/৫৭. একে অন্যের প্রতি বিদ্বেষ রাখা এবং পরস্পর বিরোধিতা করা নিষিদ্ধ। মহান আল্লাহর বাণীঃ আমি হিংসুকের হিংসার অনিষ্ট থেকে তোমার আশ্রয় চাইছি।
  • ৭৮/৫৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ হে মু’মিনগণ! তোমরা অধিকাংশ অনুমান হতে বিরত থাক..... আয়াতের শেষ পর্যন্ত। সূরাহ আল-হুজুরাত ৪৯/১২)
  • ৭৮/৫৯. কেমন ধারণা করা যেতে পারে।
  • ৭৮/৬০. মু’মিন কর্তৃক স্বীয় দোষ ঢেকে রাখা।
  • ৭৮/৬১. অহংকার।
  • ৭৮/৬২. সম্পর্ক ত্যাগ।
  • ৭৮/৬৩. যে আল্লাহর নাফরমানী করে তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করা বৈধ।
  • ৭৮/৬৪. আপন লোকের সাথে প্রতিদিন দেখা করবে অথবা সকাল-বিকাল।
  • ৭৮/৬৫. দেখা-সাক্ষাৎ এবং কোন লোকদের সাথে দেখা করতে গিয়ে, তাদের সেখানে খাদ্য খাওয়া।
  • ৭৮/৬৬. প্রতিনিধি দল উপলক্ষে সুন্দর পোশাক পরা।
  • ৭৮/৬৭. ভ্রাতৃত্বের ও প্রতিশ্রুতির বন্ধন স্থাপন।
  • ৭৮/৬৮. মুচকি হাসি ও হাসি প্রসঙ্গে।
  • ৭৮/৬৯. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘ওহে বিশ্বাসীগণ! তোমরা আল্লাহকে ভয় কর এবং সত্যপন্থীদের অন্তর্ভুক্ত হও।’’- সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১১৯)। মিথ্যা কথা বলা নিষিদ্ধ প্রসঙ্গে।
  • ৭৮/৭০. উত্তম চরিত্র।
  • ৭৮/৭১. ধৈর্যধারণ ও কষ্ট দেয়া। আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই ধৈর্যশীলদের অগণিত প্রতিদান দেয়া হবে। সূরাহ আয্-যুমার ৩৯/১০)
  • ৭৮/৭২. কারো মুখোমুখী তিরস্কার না করা প্রসঙ্গে।
  • ৭৮/৭৩. কেউ তার মুসলিম ভাইকে অকারণে কাফির বললে সে নিজেই তা যা সে বলেছে।
  • ৭৮/৭৪. কেউ যদি কাউকে না জেনে কিংবা নিজ ধারণা অনুযায়ী কাফির বা মুনাফিক) সম্বোধন করে, তাকে কাফির বলা যাবে না।
  • ৭৮/৭৫. আল্লাহর বিধি-নিষেধের ব্যাপারে রাগ করা ও কঠোরতা অবলম্বন করা জায়িয।
  • ৭৮/৭৬. ক্রোধ থেকে বেঁচে থাকা।
  • ৭৮/৭৭. লজ্জাশীলতা
  • ৭৮/৭৮. তোমার যদি লজ্জা না থাকে, তাহলে তুমি যা ইচ্ছে কর।
  • ৭৮/৭৯. দ্বীনের জ্ঞানার্জন করার জন্য সত্য বলতে কোন লজ্জা নেই।
  • ৭৮/৮০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ তোমরা নম্র হও, কঠোর হয়ো না।
  • ৭৮/৮১. মানুষের সাথে হাসিমুখে মেলামেশা করা।
  • ৭৮/৮২. মানুষের সঙ্গে শিষ্টাচার করা।
  • ৭৮/৮৩. মু’মিন এক গর্ত থেকে দু’বার দংশিত হয় না।
  • ৭৮/৮৪. মেহমানের হক।
  • ৭৮/৮৫. মেহমানের সম্মান করা এবং নিজেই মেহমানের খিদমত করা। আল্লাহর বাণীঃ তোমার নিকট ইব্রাহীম এর সম্মানিত মেহমানদের ......। সূরাহ আয্-যারিয়াত ৫১/২৪)
  • ৭৮/৮৬. খাবার প্রস্তুত করা ও মেহমানের জন্য কষ্ট সংবরণ করা।
  • ৭৮/৮৭. মেহমানের সামনে রাগ করা, আর অসহনশীল হওয়া নিন্দনীয়।
  • ৭৮/৮৮. মেহমানকে মেজবানের (এ কথা) বলা যে, যতক্ষণ পর্যন্ত আপনি না খান ততক্ষণ আমিও খাব না।
  • ৭৮/৮৯. বড়কে সম্মান করা। বয়সে যিনি বড় তিনিই কথাবার্তা ও প্রশ্নাদি শুরু করবেন।
  • ৭৮/৯০. কবিতা পাঠ, সঙ্গীত ও উট হাঁকানোর সঙ্গীতের মধ্যে যা জায়িয ও যা না-জায়িয।
  • ৭৮/৯১. কবিতার মাধ্যমে মুশরিকদের নিন্দা করা।
  • ৭৮/৯২. যে কবিতা মানুষকে এতটা প্রভাবিত করে, যা তাকে আল্লাহর স্মরণ, ‘ইল্ম হাসিল ও কুরআন থেকে বাধা দান করে, তা নিষিদ্ধ।
  • ৭৮/৯৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর উক্তিঃ তোমার ডান হাত ধূলি ধূসরিত হোক। তোমার হস্তপদ ধ্বংস হোক এবং তোমার কণ্ঠদেশ ঘায়েল হোক।
  • ৭৮/৯৪. ‘যা‘আমূ’ (তারা ধারণা করেন) সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
  • ৭৮/৯৫. কাউকে ‘ওয়াইলাকা’ বলা সম্পর্কে যা বর্ণিত হয়েছে।
  • ৭৮/৯৬. মহামহিম আল্লাহর প্রতি ভালবাসার নিদর্শন।
  • ৭৮/৯৭. কোন লোকের অন্য লোককে ‘দূর হও’ বলা।
  • ৭৮/৯৮. কাউকে ‘মারহাবা’ বলা।
  • ৭৮/৯৯. ক্বিয়ামাতের দিন মানুষকে তাদের পিতার নামে ডাকা হবে।
  • ৭৮/১০০. কেউ যেন না বলে, আমার আত্মা ‘খবীস’ হয়ে গেছে।
  • ৭৮/১০১. যামানাকে গালি দেবে না।
  • ৭৮/১০২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ প্রকৃত ‘কারম’ হলো মু’মিনের ক্বলব।
  • ৭৮/১০৩. কোন লোকের এ রকম কথা বলা আমার মা-বাপ আপনার প্রতি কুরবান।
  • ৭৮/১০৪. কোন ব্যক্তির এ কথা বলা যে, আল্লাহ আমাকে তোমার প্রতি কুরবান করুন।
  • ৭৮/১০৫. আল্লাহর নিকট সবচেয়ে প্রিয় নাম সম্পর্কিত।
  • ৭৮/১০৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ আমার নামে নাম রাখতে পার, তবে আমার কুন্ইয়াত দিয়ে কারো কুন্ইয়াত (ডাক নাম) রেখো না।
  • ৭৮/১০৭. ‘হায্ন’ নাম।
  • ৭৮/১০৮. নাম পাল্টে আগের নামের চেয়ে উত্তম নাম রাখা।
  • ৭৮/১০৯. নাবীদের (আ.) নামে যারা নাম রাখেন।
  • ৭৮/১১০. ওয়ালীদ নাম রাখা প্রসঙ্গে।
  • ৭৮/১১১. কারো সঙ্গীকে তার নামের কিছু অক্ষর কমিয়ে ডাকা।
  • ৭৮/১১২. কোন ব্যক্তির সন্তান জন্মানোর পূর্বেই সে শিশুর নাম দিয়ে তার ডাকনাম রাখা।
  • ৭৮/১১৩. কারো অন্য কুন্ইয়াত থাকা সত্ত্বেও তার কুন্ইয়াত ‘আবূ তুরাব’ রাখা।
  • ৭৮/১১৪. আল্লাহ তা‘আলার নিকট সবচেয়ে ঘৃণিত নাম।
  • ৭৮/১১৫. মুশরিকের কুন্ইয়াত।
  • ৭৮/১১৬. পরোক্ষ কথা ব’লে মিথ্যা এড়ানো যায়।
  • ৭৮/১১৭. কোন কিছু সম্পর্কে, তা অবাস্তব মনে করে বলা যে, এটা কোন কিছুই না।
  • ৭৮/১১৮. আসমানের দিকে চোখ তোলা। মহান আল্লাহর বাণীঃ ‘‘ক্বিয়ামাত হবে একথা যারা অমান্য করে) তারা কি উটের প্রতি লক্ষ্য করে না, সৃষ্টি কুশলতায় ভরপুর ক’রে) কী ভাবে তা সৃষ্টি করা হয়েছে?এবং আসমানের দিকে, কীভাবে তা ঊর্ধ্বে উঠানো হয়েছে?’’সূরা আল-গাশিয়াহ ৮৮/১৭-১৮)
  • ৭৮/১১৯. (কোন কিছু তালাশ করার উদ্দেশে) পানি ও কাদার মধ্যে লাঠি দিয়ে খোঁচা দেয়া।
  • ৭৮/১২০. কারো হাতের কোন কিছু দিয়ে যমীনে মৃদু আঘাত করা।
  • ৭৮/১২১. বিস্ময়ে ‘আল্লাহু আকবার’ অথবা ‘সুবহানাল্লাহ’ বলা।
  • ৭৮/১২২. ঢিল ছোঁড়া প্রসঙ্গে।
  • ৭৮/১২৩. হাঁচিদাতার ‘আলহামদু লিল্লাহ’ বলা।
  • ৭৮/১২৪. হাঁচিদাতা ‘আলহামদু লিল্লাহ্’ বললে তার জবাব দেয়া।
  • ৭৮/১২৫. কীভাবে হাঁচির দু‘আ মুস্তাহাব, আর কীভাবে হাই তোলা মাকরূহ।
  • ৭৮/১২৬. কেউ হাঁচি দিলে, কীভাবে জওয়াব দেয়া হবে?
  • ৭৮/১২৭. হাঁচিদাতা ‘আলহামদুলিল্লাহ’ না বললে তার জবাব দিতে হবে না।
  • ৭৮/১২৮. কেউ হাই তুললে, সে যেন নিজের হাত মুখে রাখে।
  • ৭৯/ অনুমতি প্রার্থনা (كتاب الاستئذان) ৭৭ টি | ৬২২৭-৬৩০৩ পর্যন্ত 79/ Asking Permission
  • ৭৯/১. সালামের সূচনা
  • ৭৯/২. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেদের গৃহ ছাড়া অন্যের গৃহে প্রবেশ করো না, অনুমতি প্রার্থনা এবং গৃহবাসীদেরকে সালাম দেয়া ব্যতীত। এটাই তোমাদের জন্য কল্যাণকর যাতে তোমরা উপদেশ লাভ কর।সেখানে যদি তোমরা কাউকে না পাও, তাহলে তাতে প্রবেশ করবে না, যতক্ষণ না তোমাদেরকে অনুমতি দেয়া হয়। আর যদি তোমাদেরকে বলা হয়, ‘ফিরে যাও, তাহলে ফিরে যাবে, এটাই তোমাদের জন্য বেশি পবিত্র’। তোমরা যা কর সে সম্পর্কে আল্লাহ সবচেয়ে বেশি অবগত।সে ঘরে কেউ বাস করে না, তোমাদের মালমাত্তা থাকে, সেখানে প্রবেশ করলে তোমাদের কোন পাপ হবে না, আল্লাহ জানেন তোমরা যা প্রকাশ কর আর যা তোমরা গোপন কর। সূরাহ আন্-নূর ২৪/২৭-২৯)
  • ৭৯/৩. আল্লাহ তা‘আলার নামের মধ্যে ‘সালাম’ একটি নাম।
  • ৭৯/৪. অল্প সংখ্যক লোক অধিক সংখ্যক লোকেদের সালাম করবে।
  • ৭৯/৫. আরোহী পদচারীকে সালাম করবে।
  • ৭৯/৬. পদচারী উপবিষ্টকে সালাম দিবে।
  • ৭৯/৭. বয়োকনিষ্ঠ বয়োজ্যেষ্ঠকে সালাম করবে।
  • ৭৯/৮. সালামের বিস্তারণ।
  • ৭৯/৯. পরিচিত ও অপরিচিত সকলকে সালাম দেয়া।
  • ৭৯/১০. পর্দার আয়াত
  • ৭৯/১১. তাকানোর অনুমতি গ্রহণ করা।
  • ৭৯/১২. যৌনাঙ্গ ব্যতীত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ব্যভিচার।
  • ৭৯/১৩. তিনবার সালাম দেয়া ও অনুমতি চাওয়া।
  • ৭৯/১৪. যখন কোন ব্যক্তিকে ডাকা হয় আর সে আসে, সেও কি প্রবেশের অনুমতি নিবে?
  • ৭৯/১৫. শিশুদের সালাম দেয়া।
  • ৭৯/১৬. মহিলাকে পুরুষদের এবং পুরুষকে মহিলাদের সালাম দেয়া।
  • ৭৯/১৭. যদি কেউ জিজ্ঞেস করেন যে, ইনি কে? আর তিনি বলেন, আমি।
  • ৭৯/১৮. যে সালামের জবাব দিল এবং বললঃ ‘আলাইকাস্ সালাম।
  • ৭৯/১৯. যদি কেউ বলে যে, অমুক তোমাকে সালাম দিয়েছে।
  • ৭৯/২০. মুসলিম ও মুশরিকদের একত্রিত মাজলিসে সালাম দেয়া।
  • ৭৯/২১. গুনাহ্গার ব্যক্তির তাওবাহ করার আলামাত প্রকাশিত না হওয়া পর্যন্ত এবং গুনাহ্গারের তাওবাহ কবূল হবার প্রমাণ না পাওয়া পর্যন্ত যিনি তাকে সালাম করেননি এবং তার সালামের জবাবও দেননি।
  • ৭৯/২২. অমুসলিমদের সালামের জবাব কীভাবে দিতে হবে।
  • ৭৯/২৩. কারো এমন পত্রের বিষয়ে স্পষ্টরূপে জানার জন্য তদন্ত করে দেখা, যাতে মুসলিমদের জন্য শংকার কারণ আছে।
  • ৭৯/২৪. গ্রন্থধারীদের নিকট কিভাবে পত্র লিখতে হয়?
  • ৭৯/২৫. চিঠিপত্র কার নাম দিয়ে শুরু করতে হবে।
  • ৭৯/২৬. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ তোমরা তোমাদের সরদারের জন্য দাঁড়াও।
  • ৭৯/২৭. মুসাফাহা করা।
  • ৭৯/২৮. দু’ হাত ধরে মুসাফাহা করা।
  • ৭৯/২৯. আলিঙ্গন করা এবং কারো এ কথা কীভাবে তোমার সকাল হয়েছে?
  • ৭৯/৩০. যে ‘লাববাইকা’ এবং ‘সা‘দাইকা’ বলে জবাব দিল।
  • ৭৯/৩১. কেউ কাউকে তার বসার স্থান থেকে উঠাবে না।
  • ৭৯/৩২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৭৯/৩৩. সাথীদের অনুমতি না নিয়ে মজলিস কিংবা ঘর থেকে উঠে যাওয়া, কিংবা নিজে উঠে যাবার প্রস্তুতি গ্রহণ করা যাতে অন্যরা উঠে যায়।
  • ৭৯/৩৪. দু’ হাঁটুকে খাড়া করে দু’ হাতে বেড় দিয়ে নিতম্বের উপর বসা।
  • ৭৯/৩৫. যিনি তার সাথীদের সামনে হেলান দিয়ে বসেন।
  • ৭৯/৩৬. বিশেষ প্রয়োজনে অথবা যে কোন উদ্দেশে যিনি তাড়াতাড়ি চলেন।
  • ৭৯/৩৭. পালঙ্ক ব্যবহার করা।
  • ৭৯/৩৮. হেলান দেয়ার জন্য যাঁকে একটা বালিশ পেশ করা হয়।
  • ৭৯/৩৯. জুমু‘আহর সালাত পর কা-ইলাহ।
  • ৭৯/৪০. মসজিদে কা-ইলাহ করা।
  • ৭৯/৪১. যিনি কোন কাওমের নিকট যান এবং তাদের নিকট ‘কা-ইলাহ’ করেন।
  • ৭৯/৪২. যেভাবে সহজ, সেভাবেই বসা।
  • ৭৯/৪৩. যিনি মানুষের সামনে কারো সঙ্গে কানে কানে কথা বলেন। আর যিনি আপন বন্ধুর গোপন কথা কারো কাছে প্রকাশ করেননি। অবশ্য তাঁর মৃত্যুর পর তা প্রকাশ করেন।
  • ৭৯/৪৪. চিত্ হয়ে শোয়া।
  • ৭৯/৪৫. তৃতীয় ব্যক্তিকে বাদ দিয়ে দু’জনে কানে-কানে বলবে না।
  • ৭৯/৪৬. গোপনীয়তা রক্ষা করা।
  • ৭৯/৪৭. তিনজনের অধিক হলে গোপনে কথা বলা, আর কানে-কানে কথা বলা দূষণীয় নয়।
  • ৭৯/৪৮. দীর্ঘক্ষণ কারো সাথে কানে-কানে কথা বলা।
  • ৭৯/৪৯. ঘুমানোর সময় ঘরে আগুন রাখবে না।
  • ৭৯/৫০. রাতে দরজা বন্ধ করা।
  • ৭৯/৫১. বয়োঃপ্রাপ্তির পর খাতনা করা এবং বগলের পশম উপড়ানো
  • ৭৯/৫২. যেসব খেলাধূলা আল্লাহর আনুগত্য থেকে বিরত রাখে সেগুলো বাতিল (হারাম)।
  • ৭৯/৫৩. পাকা ঘর-বাড়ি নির্মাণ করা।
  • ৮০/ দু‘আসমূহ (كتاب الدعوات) ১০৮ টি | ৬৩০৪-৬৪১১ পর্যন্ত 80/ Invocations  
  • ৮০/১. প্রত্যেক নাবীর মাকবূল দু‘আ আছে।
  • ৮০/২. শ্রেষ্ঠতম ইস্তিগফার আল্লাহর বাণীঃ
  • ৮০/৩. দিনে ও রাতে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ইস্তিগফার।
  • ৮০/৪. তাওবাহ করা।
  • ৮০/৫. ডান পাশে শয়ন করা।
  • ৮০/৬. পবিত্র অবস্থায় রাত কাটানো।
  • ৮০/৭. ঘুমানোর সময় কী দু‘আ পড়বে।
  • ৮০/৮. ডান গালের নীচে ডান হাত রাখা।
  • ৮০/৯. ডান পাশের উপর ঘুমানো।
  • ৮০/১০. রাত্রে নিদ্রা হতে জাগ্রত হওয়ার পর দু‘আ।
  • ৮০/১১. ঘুমানোর সময়ের তাসবীহ ও তাকবীর বলা।
  • ৮০/১২. ঘুমানোর সময় আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা এবং কুরআন পাঠ।
  • ৮০/১৩. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৮০/১৪. মাঝরাতের দু‘আ।
  • ৮০/১৫. পায়খানায় প্রবেশের দু‘আ।
  • ৮০/১৬. সকাল হলে কী দু‘আ পড়বে।
  • ৮০/১৭. সালাতের ভিতর দু‘আ পাঠ।
  • ৮০/১৮. সালাতের পরে দু‘আ।
  • ৮০/১৯. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ তুমি দু‘আ করবে..... সূরা আত্ তাওবাহ ৯/১০৩)।
  • ৮০/২০. দু‘আর মধ্যে ছন্দযুক্ত শব্দ ব্যবহার অপছন্দ করা হয়েছে।
  • ৮০/২১. কবূল হবার দৃঢ় আশা নিয়ে দু‘আ করবে। কারণ কবূল করতে আল্লাহ্কে বাধা দানকারী কেউ নেই।
  • ৮০/২২. তাড়াহুড়া না করলে বান্দার দু‘আ কবূল হয়ে থাকে।
  • ৮০/২৩. অধ্যায়ঃ দু‘আর সময় দু’খানা হাত উঠানো।*
  • ৮০/২৪. কিবলামুখী না হয়ে দু‘আ করা।
  • ৮০/২৫. কিবলার দিকে মুখ করে দু‘আ করা।
  • ৮০/২৬. আপন খাদিমের দীর্ঘজীবী হওয়া এবং অধিক মালদার হবার জন্য নাবী ﷺ -এর দু‘আ।
  • ৮০/২৭. বিপদের সময় দু‘আ করা।
  • ৮০/২৮. ভীষণ বিপদ থেকে আশ্রয় চাওয়া।
  • ৮০/২৯. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু‘আ আল্লাহুম্মা রাফীকাল ‘আলা।
  • ৮০/৩০. মৃত্যু আর জীবনের জন্য দু‘আ করা।
  • ৮০/৩১. শিশুদের জন্য বারাকাতের দু‘আ করা এবং তাদের মাথায় হাত বুলানো।
  • ৮০/৩২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর উপর সালাত পাঠ করা।
  • ৮০/৩৩. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যতীত অন্য কারো উপর দরূদ পড়া যায় কিনা?
  • ৮০/৩৪. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ হে আল্লাহ! আমি যাকে কষ্ট দিয়েছি, সে কষ্ট তার চিত্তশুদ্ধির উপায় এবং তার জন্য রহমাতে পরিণত করুন।
  • ৮০/৩৫. ফিতনা থেকে আল্লাহর নিকট আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৩৬. মানুষের প্রভাবাধীন হওয়া থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৩৭. ক্ববরের আযাব হতে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৩৮. জীবন ও মৃত্যুর ফিতনা থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৩৯. গুনাহ এবং ঋণ হতে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪০. কাপুরুষতা ও অলসতা হতে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪১. কৃপণতা থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪২. বার্ধক্যের আতিশয্য থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪৩. মহামারী ও রোগ যন্ত্রণা বিদূরিত হবার জন্য দু‘আ।
  • ৮০/৪৪. বার্ধক্যের আতিশয্য এবং দুনিয়ার ফিতনা আর জাহান্নামের আগুন থেকে আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪৫. প্রাচুর্যের ফিতনা থেকে আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪৬. দারিদ্রে্র সংকট হতে আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৮০/৪৭. বারাকাতসহ মালের প্রবৃদ্ধির জন্য দু‘আ প্রার্থনা।
  • ৮০/০০. বারাকাতপূর্ণ অধিক সন্তান পাওয়ার জন্য প্রার্থনা।
  • ৮০/৪৮. ইস্তিখারার সময়ের দু‘আ।
  • ৮০/৪৯. ‘উযূ করার সময় দু‘আ করা।
  • ৮০/৫০. উঁচু স্থানে আরোহণের সময় দু‘আ।
  • ৮০/৫২. সফরের ইচ্ছা করলে কিংবা সফর থেকে প্রত্যাবর্তন করার সময় দু‘আ।
  • ৮০/৫৩. বরের নিমিত্তে দু‘আ করা।
  • ৮০/৫৪. নিজ স্ত্রীর নিকট আসলে যে দু‘আ বলবে।
  • ৮০/৫৫. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু‘আঃ হে আমাদের রব্ব! আমাদের এ জগতে কল্যাণ দাও।
  • ৮০/৫৬. দুনিয়ার ফিতনা থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করা।
  • ৮০/৫৭. বারবার দু‘আ করা।
  • ৮০/৫৮. মুশরিকদের উপর বদ দু‘আ করা।
  • ৮০/৫৯. মুশরিকদের জন্য দু‘আ।
  • ৮০/৬০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দু‘আঃ হে আল্লাহ! আমার আগের ও পরের গুনাহ মাফ করে দিন।
  • ৮০/৬১. জুমু‘আহর দিনে দু‘আ কবূলের সময় দু‘আ করা।
  • ৮০/৬২. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ ইয়াহূদীদের সম্পর্কে আমাদের বদ দু‘আ কবূল হবে। কিন্তু আমাদের সম্পর্কে তাদের বদ্ দু‘আ কবূল হবে না।
  • ৮০/৬৩. আমীন বলা।
  • ৮০/৬৪. ‘লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ্’-এর (যিকর করার) ফযীলত।
  • ৮০/৬৫. সুবহানাল্লাহ পাঠের ফযীলত।
  • ৮০/৬৬. আল্লাহ্ তা‘আলার যিকর-এর ফযীলত
  • ৮০/৬৭. ‘লা হাওলা ওয়ালা কুওওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ্’ বলা
  • ৮০/৬৮. আল্লাহর এক কম একশত নাম আছে
  • ৮০/৬৯. কিছু সময় বাদ দিয়ে নাসীহাত করা।
  • ৮১/ সদয় হওয়া (كتاب الرقاق) ১৮২ টি | ৬৪১২-৬৫৯৩ পর্যন্ত 81/ To make the Heart Tender (Ar-Riqaq)
  • ৮১/১. সুস্থতা আর অবসর, আখিরাতের জীবনই সত্যিকারের জীবন।
  • ৮১/২. আখিরাতের তুলনায় দুনিয়ার উদাহরণ।
  • ৮১/৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ দুনিয়াতে থাক যেন তুমি একজন প্রবাসী অথবা পথচারী।
  • ৮১/৪. আশা এবং এর দৈর্ঘ্য।
  • ৮১/৫. যে ব্যক্তি ষাট বছর বয়সে পৌঁছে গেল, আল্লাহ্ তার বয়সের ওযর পেশ করার সুযোগ রাখেননি।
  • ৮১/৬. যে ‘আমলের দ্বারা আল্লাহর সন্তুষ্টি কামনা করা হয়।
  • ৮১/৭. দুনিয়ার শোভা ও তার প্রতি আসক্তি থেকে সতর্কতা
  • ৮১/৮. আল্লাহর বাণীঃ হে মানুষ! আল্লাহর ও‘য়াদা সত্য, কাজেই পার্থিব জীবন কিছুতেই যেন তোমাদেরকে প্রতারিত না করে; আর সেই প্রধান প্রতারক (শয়ত্বান) যেন কিছুতেই তোমাদেরকে আল্লাহ সম্পর্কে প্রতারিত না করে। শয়ত্বান তোমাদের শত্রু, কাজেই তাকে শত্রু হিসেবে গ্রহণ কর। সে কেবল তার দলবলকে ডাকে, যাতে তারা জ্বলন্ত অগ্নির সঙ্গী হয়। (সূরাহ ফাতির ৩৫/৫-৬)
  • ৮১/৯. নেককার ব্যক্তিদের বিদায় হয়ে যাওয়া।
  • ৮১/১০. ধন-সম্পদের পরীক্ষা থেকে রক্ষা পাওয়া।
  • ৮১/১১. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ এ সম্পদ সবুজ ও সুমিষ্ট। আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ মানুষের কাছে সুশোভিত করা হয়েছে নারী, সন্তান, স্তুপীকৃত স্বর্ণ ও রৌপ্যভান্ডার, চিহ্নযুক্ত অশ্বরাজি, গৃহপালিত পশু এবং শস্যক্ষেত্র, এসব পার্থিব জীবনের সম্পদ। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১৪)
  • ৮১/১২. যে ব্যক্তি তার মাল হতে অগ্রিম (উত্তম কাজে) খরচ করবে, তার পুণ্য সে পাবে।
  • ৮১/১৩. (আল্লাহর পথে ব্যয়কুণ্ঠ) ধনীরাই প্রকৃতপক্ষে গরীব।
  • ৮১/১৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আমার জন্য উহুদ পাহাড় স্বর্ণ হয়ে যাক আমি তা পছন্দ করি না
  • ৮১/১৫. প্রকৃত সচ্ছলতা হলো অন্তরের সচ্ছলতা।
  • ৮১/১৬. দরিদ্রতার মাহাত্ম্য
  • ৮১/১৭. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) ও তাঁর সাহাবীগণের জীবন যাপন কিরূপ ছিল এবং তাঁরা দুনিয়া থেকে কী অবস্থায় বিদায় নিলেন।
  • ৮১/১৮. ‘আমলে মাঝারি পন্থা গ্রহণ এবং নিয়মিত কাজ সম্পাদন
  • ৮১/১৯. ভয়ের সঙ্গে আশা রাখা।
  • ৮১/২০. আল্লাহর নিষেধাবলীর ব্যাপারে ধৈর্য ধারণ করা। (আল্লাহর বাণী) : ধৈর্যশীলদেরকে তাদের পুরস্কার অপরিমিতভাবে দিয়ে থাকি । (সূরাহ আয্ যুমার ৩৯/১০)
  • ৮১/২১. যে কেউ আল্লাহর উপর ভরসা করে, তবে তার জন্য তিনিই যথেষ্ট। (সূরাহ ত্বলাক ৬৫/৩)
  • ৮১/২২. নিরর্থক বাদানুবাদ অপছন্দনীয়
  • ৮১/২৩. যবান সংযত করা।
  • ৮১/২৪. আল্লাহর ভয়ে ক্রন্দন করা।
  • ৮১/২৫. আল্লাহ্-ভীতি
  • ৮১/২৬. গুণাহ হতে বেঁচে থাকা
  • ৮১/২৭. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আমি যা জানি তোমরা যদি তা জানতে তাহলে তোমরা খুব অল্পই হাসতে
  • ৮২/২৮. কামনা-বাসনা দিয়ে জাহান্নামকে বেষ্টন করা হয়েছে
  • ২৮/২৯. জান্নাত তোমাদের জুতার ফিতার থেকেও সন্নিকটে আর জাহান্নামও সেই রকম।
  • ২৮/৩০. মানুষ যেন নিজের অপেক্ষা নিম্ন স্তরের ব্যক্তির প্রতি তাকায় এবং নিজের অপেক্ষা উচ্চ স্তরের ব্যক্তির প্রতি যেন না তাকায়।
  • ৮১/৩১. যে ব্যক্তি ভাল বা মন্দের ইচ্ছে করল।
  • ৮১/৩২. গুনাহকে নগণ্য মনে করা থেকে বেঁচে থাকা।
  • ৮১/৩৩. ‘আমল শেষ অবস্থার উপর নির্ভরশীল, আর এ ব্যাপারে ভয় রাখা।
  • ৮১/৩৪. অসৎ সংসর্গ হতে নির্জনতা শান্তিপ্রদ।
  • ৮১/৩৫. আমানতদারী উঠে যাওয়া।
  • ৮১/৩৬. লোকদেখানো ও শোনানো ‘ইবাদাত।
  • ৮১/৩৭. যে আল্লাহর আনুগত্য করার জন্য স্বীয় নফসের সঙ্গে জিহাদ করে।
  • ৮১/৩৮. বিনীত হওয়া
  • ৮১/৩৯. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বাণীঃ ‘‘আমাকে ও কিয়ামতকে পাঠানো হয়েছে এ দু’টি আঙ্গুলের মত ।’’ আল্লাহর ইরশাদঃ ক্বিয়ামতের ব্যাপার তো চোখের পলকের মত বরং তাত্থেকেও দ্রুত। আল্লাহ সব কিছু করতেই সক্ষম। (সূরাহ নাহল ১৬/৭৭)
  • ৮১/৪০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৮১/৪১. যে ব্যক্তি আল্লাহর সাক্ষাৎ পছন্দ করে, আল্লাহ্ও তার সাক্ষাৎ পছন্দ করেন।
  • ৮১/৪২. মৃত্যুর যন্ত্রণা
  • ৮১/৪৩. শিঙ্গায় ফুৎকার।
  • ৮১/৪৪. আল্লাহ্ দুনিয়াকে মুষ্ঠিতে ধারণ করবেন।
  • ৮১/৪৫. হাশরের অবস্থা কেমন হবে
  • ৮১/৪৬. কিয়ামতের কম্পন এক ভয়ানক জিনিস- (সূরাহ হজ্জ ২২/১)। আগমনকারী মুহূর্ত (ক্বিয়ামাত) নিকটবর্তী- (সূরাহ নাজম ৫৩/৫৭)। ক্বিয়ামাত নিকটবর্তী হয়েছে- (সূরাহ আল-ক্বামার ৫৪/১)।
  • ৮১/৪৭. আল্লাহর বাণীঃ তারা কি চিন্তা করে না যে (তাদের মৃত্যুর পর) তাদেরকে আবার উঠানো হবে, এক মহা দিবসে। যেদিন মানুষ বিশ্বজগতের প্রতিপালকের সামনে দাঁড়াবে। (সূরাহ আল-মুতাফফিফীন ৮৩/৪-৬)
  • ৮১/৪৮. ক্বিয়ামাতের দিন কিসাস গ্রহণ।
  • ৮১/৪৯. যার হিসাব পরীক্ষা করা হবে তাকে আযাব দেয়া হবে
  • ৮১/৫০. সত্তর হাজার লোকের বিনা হিসাবে জান্নাতে প্রবেশ
  • ৮১/৫১. জান্নাত ও জাহান্নাম-এর বিবরণ।
  • ৮১/৫২. সীরাত হল জাহান্নামের পুল।
  • ৮১/৫৩. হাউয।
  • ৮২/ তাকদীর (كتاب القدر) ২৭ টি | ৬৫৯৪-৬৬২০ পর্যন্ত 82/ Divine Will (Al-Qadar)
  • ৮২/১. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৮২/২. আল্লাহর ইলম-মুতাবিক (লেখার পর) কলম শুকিয়ে গেছে।
  • ৮২/৩. আল্লাহর বাণীঃ মানুষ যা করবে এ সম্পর্কে আল্লাহ্ই সবচেয়ে বেশি জানেন।
  • ৮২/৪. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর বিধান সুনির্ধারণে নির্ধারিত। (সূরাহ আহযাব ৩৩/৩৮)
  • ৮২/৫. আমলের (ভাল-মন্দ) নির্ভর করে শেষ অবস্থার ওপর
  • ৮২/৬. বান্দার মানতকে তাক্দীরের প্রতি অর্পণ করা।
  • ৮২/৭. ‘আল্লাহ ছাড়া কোন শক্তি ও ক্ষমতা নেই প্রসঙ্গে
  • ৮২/৮. নিষ্পাপ সে-ই আল্লাহ্ যাকে রক্ষা করেন।
  • ৮২/৯. আল্লাহর বাণীঃ আমি যে সব জনবসতি ধ্বংস করেছি তাদের জন্য এটা নিষিদ্ধ করা হয়েছে যে তারা আর ফিরে আসবে না- (সূরাহ আম্বিয়া ২১/৯৫)। আল্লাহর বাণীঃ ঈমান এনেছে তারা ছাড়া তোমার সম্প্রদায়ের আর কোন লোক ঈমান আনবে না- (সূরাহ হূদ ১১/৩৬)। আল্লাহর বাণীঃ তারা তোমার বান্দাহদেরকে গুমরাহ করে দেবে আর কেবল পাপাচারী কাফির জন্ম দিতে থাকবে- (সূরাহ নূহ ৭১/২৭)।
  • ৮২/১০. (আল্লাহর বাণী) আমি তোমাকে (মি’রাজের মাধ্যমে) যে দৃশ্য দেখিয়েছি তা এবং কুরআনে উল্লেখিত অভিশপ্ত (জাক্কুম) গাছটিও মানুষদেরকে পরীক্ষা করার জন্য (যে কারা তা বিশ্বাস ক’রে নেক্কার হয় আর কারা তা অবিশ্বাস ক’রে পাপী হয়)। (সূরাহ ইসরা ১৭/৬০)
  • ৮২/১১. আদাম (আঃ) ও মূসা (আঃ) আল্লাহর সামনে বাদানুবাদ করেন।
  • ৮২/১২. আল্লাহ্ যা দান করেন তা রোধ করার ক্ষমতা কারো নেই।
  • ৮২/১৩. যে ব্যক্তি আল্লাহর আশ্রয় চায় খারাপ পরিণতি ও দুর্ভাগ্য হতে। এবং (আল্লাহর) বাণীঃ বল, ‘আমি আশ্রয় চাচ্ছি সকাল বেলার রব্ব-এর, তিনি যা সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট হতে
  • ৮২/১৪. আল্লাহ মানুষ ও তার অন্তরের মধ্যবর্তী হয়ে থাকেন। (সূরাহ আনফাল ৮/২৪)
  • ৮২/১৫. (আল্লাহর বাণী) : আল্লাহ আমাদের জন্য যা নির্দিষ্ট করে দিয়েছেন তাছাড়া অন্য কিছুই আমাদের ঘটবে না - (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/৫১)।
  • ৮২/১৬. (আল্লাহর বাণী) : আমরা কিছুতেই পথ পেতাম না যদি না আল্লাহ আমাদেরকে পথ দেখাতেন- (সূরা আ’রাফ ৭/৪৩)। আল্লাহ যদি আমাকে সঠিক পথ দেখাতেন, তাহলে আমি অবশ্যই মুত্তাক্বীদের অন্তর্ভুক্ত হতাম। (সূরা আয্ যুমার ৪৯/৫৭)
  • ৮৩/ শপথ ও মানত (كتاب الأيمان والنذور) ৮৭ টি | ৬৬২১-৬৭০৭ পর্যন্ত 83/ Oaths and Vows
  • ৮৩/১. আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের অর্থহীন শপথের জন্য আল্লাহ তোমাদেরকে পাকড়াও করবেন না, কিন্তু বুঝে সুঝে যে সব শপথ তোমরা কর তার জন্য তোমাদেরকে পাকড়াও করবেন। (এ পাকড়াও থেকে অব্যাহতির) কাফফারা হল দশ জন মিসকিনকে মধ্যম মানের খাদ্যদান যা তোমরা তোমাদের স্ত্রী পুত্রকে খাইয়ে থাক, অথবা তাদেরকে বস্ত্রদান অথবা একজন ক্রীতদাস মুক্তকরণ। আর এগুলো করার যার সামর্থ্য নেই তার জন্য তিন দিন সিয়াম পালন। এগুলো হল তোমাদের শপথের কাফফারা যখন তোমরা শপথ কর। তোমরা তোমাদের প্রতিশ্রুতি রক্ষা করবে। আল্লাহ তাঁর আয়াতসমূহ তোমাদের জন্য বিশদভাবে বর্ণনা করেন যাতে তোমরা শোকর আদায় কর। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৯)
  • ৮৩/২. নাবী (সাঃ)-কর্তৃক ‘ওয়া আঈমুল্লাহ’’ শব্দ দ্বারা শপথ করা প্রসঙ্গে।
  • ৮৩/৩. নাবী (সাঃ)-এর শপথ কেমন ছিল?
  • ৮৩/৪. বাপ-দাদার কসম করবে না
  • ৮৩/৫. লাত, উয্যা ও প্রতিমাগুলোর নামে কসম করা যায় না
  • ৮৩/৬. কেউ যদি কোন কিছুর কসম করে অথচ তাঁকে কসম দেয়া হয়নি-এ সম্পর্কে বর্ণনা।
  • ৮৩/৭. ইসলাম ছাড়া অন্য কোন ধর্মের কসম করলে।
  • ৮৩/৯. আল্লাহর বাণীঃ তারা আল্লাহর নামে সুদৃঢ় কসম করেছে। (সূরাহ আন‘আম ৬/১০৯)
  • ৮৩/১০. যখন কেউ বলেঃ আল্লাহ্কে আমি সাক্ষী মানছি অথবা যদি বলে, আল্লাহ্কে আমি সাক্ষী করেছি।
  • ৮৩/১১. আল্লাহর নামে ও‘য়াদা করা।
  • ৮৩/১২. আল্লাহর ইযযত, গুণাবলী ও কলেমাসমূহের কসম করা।
  • ৮৩/১৩. কারো لِعَمْرِ اللهِ বলা।
  • ৮৩/১৪. (আল্লাহর বাণী) : আল্লাহ তোমাদের অর্থহীন শপথের জন্য তোমাদেরকে পাকড়াও করবেন না, কিন্তু তোমাদের অন্তরের সংকল্পের জন্য দায়ী করবেন। আল্লাহ ক্ষমাশীল, সহনশীল। (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২৫)
  • ৮৩/১৫. শপথ করে ভুলে যখন শপথ ভঙ্গ করে।
  • ৮৩/১৬. মিথ্যা কসম।
  • ৮৩/১৭. আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয় যারা আল্লাহর সাথে কৃত অঙ্গীকার এবং নিজেদের শপথকে তুচ্ছ মূল্যে বিক্রয় করে, এরা আখিরাতের নি‘মাতের কোন অংশই পাবে না এবং আল্লাহ ক্বিয়ামাতের দিন তাদের সঙ্গে কথা বলবেন না, তাদের প্রতি দৃষ্টিপাত করবেন না এবং তাদেরকে পবিত্র করবেন না, বস্তুতঃ তাদের জন্য আছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি- (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/৭৭)। এবং অল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর নামে এমন শপথ করে তাকে ওজুহাত করে নিও না। বস্তুতঃ আল্লাহ সর্বশ্রোতা ও সর্বজ্ঞাতা- (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২৪)। এবং আল্লাহর বাণীঃ তোমরা আল্লাহর সঙ্গে কৃত ওয়া‘দা নগণ্য মূল্যে বিক্রয় করো না। আল্লাহর নিকট যা আছে তোমাদের জন্য তা-ই উত্তম- তোমরা যদি জানতে!- (সূরাহ নাহল ১৬/৯৫)। এবং আল্লাহর বাণীঃ তোমরা পরস্পর অঙ্গীকারে আবদ্ধ হলে আল্লাহর অঙ্গীকার পূর্ণ করবে, নিজেদের অঙ্গীকার পাকা-পোখত করার পর তা ভঙ্গ করো না, যেহেতু তোমরা আল্লাহ্কে নিজেদের উপর সাক্ষী বানিয়ে নিয়েছ- (সূরাহ নাহল ১৬/৯১)।
  • ৮৩/১৮. এমন কিছুতে কসম করা কসমকারী যার মালিক নয় এবং গুনাহের কাজের জন্য কসম ও রাগের বশবর্তী হয়ে কসম করা।
  • ৮৩/১৯. কোন ব্যক্তি যখন বলে, আল্লাহর কসম! আজ আমি কথা বলব না। এরপর সে সালাত আদায় করল অথবা কুরআন পাঠ করল অথবা সুবহানাল্লাহ্ বা আল্লাহু আকবার বা আলহামদু লিল্লাহ্ অথবা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ বলল। তবে তার কসম তার নিয়ত মোতাবেকই হবে।
  • ৮৩/২০. যে ব্যক্তি কসম করে যে, স্বীয় স্ত্রীর নিকট এক মাস যাবে না আর মাস যদি হয় ঊনত্রিশ দিনে।
  • ৮৩/২১. যদি কেউ আঙ্গুর বা খুরমা ভিজানো পান করবে না বলে কসম করে। অতঃপর তেল, চিনি বা আসীর পান করে ফেলে তবে কারো কারো মতে কসম ভঙ্গ হবে না, কারণ তাদের মতে এগুলো নাবীযের অন্তর্ভুক্ত নয়।
  • ৮৩/২২. যখন কেউ তরকারী খাবে না বলে কসম করে, তারপর রুটির সঙ্গে খেজুর মিশিয়ে খায়। আর কোন্ জিনিস তরকারীর অন্তর্ভুক্ত।
  • ৮৩/২৩. কসমের মধ্যে নিয়ত করা।
  • ৮৩/২৪. যখন কোন ব্যক্তি তার মাল মানত এবং তাওবার উদ্দেশে দান করে।
  • ৮৩/২৫. যখন কেউ কোন খাদ্যকে হারাম করে নেয়।
  • ৮৩/২৬. মানত পুরা করা এবং আল্লাহর বাণীঃ ‘‘তারা তাদের মানত পূর্ণ করে।’’ (আল-ইনসান/দাহর : ৭)
  • ৮৩/২৭. যে ব্যক্তি মানত পূর্ণ করে না তার গুনাহ।
  • ৮৩/২৮. নেক কাজের মানত করা।
  • ৮৩/২৯. যে ব্যক্তি জাহেলিয়্যাতের যুগে মানত করল বা কসম করল যে, সে মানুষের সঙ্গে কথা বলবে না, অতঃপর সে ইসলাম গ্রহণ করল।
  • ৮৩/৩০. মানত আদায় না করে কেউ যদি মারা যায়।
  • ৮৩/৩১. পাপ কাজের এবং ঐ জিনিসের মানত করা যার উপর তার মালিকানা নেই।
  • ৮৩/৩২. কেউ নির্দিষ্ট কয়েক দিবসে সওম পালনের মানত করলে আর তার ভিতর কুরবানীর দিনসমূহ বা ঈদুল ফিত্রের দিন পড়ে গেলে।
  • ৮৩/৩৩. কসম ও মানতের মধ্যে ভূমি, বক্রী, কৃষি ও আসবাবপত্র শামিল হয় কি?
  • ৮৪/ শপথের কাফফারাসমূহ (كتاب كفارات الأيمان) ১৫ টি | ৬৭০৮-৬৭২২ পর্যন্ত 84/ Expiation for Unfulfilled Oaths  
  • ৮৪/১. আল্লাহর বাণীঃ এরপর কাফফারা দশজন দরিদ্রকে খাওয়ানো- (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৯)।
  • ৮৪/২. আর ধনী ও গরীব কখন কার উপর কাফফারা ওয়াজিব হয়
  • ৮৪/৩. যে ব্যক্তি কাফফারা আদায়ে দরিদ্রকে সাহায্য করে।
  • ৮৪/৪. দশজন মিসকীনকে কাফ্ফারা প্রদান করা; তারা নিকটাত্মীয়ই হোক বা দূরেরই হোক।
  • ৮৪/৫. মদীনাহর সা‘ ও নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর মুদ্দ এবং এর বরকত। আর মদীনাহবাসী এত্থেকে যুগ যুগ ধরে ওয়ারিশসূত্রে যা লাভ করেছেন
  • ৮৪/৬. আল্লাহর বাণীঃ অথবা গোলাম আযাদ করা- (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৮৯)।
  • ৮৪/৭. কাফফারা আদায়ের ক্ষেত্রে মুদাববার, উম্মু ওয়ালাদ, মুকাতাব এবং যিনার সন্তান আযাদ করা।
  • ৮৪/৮. যখন কেউ এমন গোলাম আযাদ করে যার উপর তার ও অন্যের মালিকানা আছে অথবা কাফফারার ক্ষেত্রে গোলাম আযাদ করলে উক্ত গোলামের পরিত্যক্ত সম্পদ কে পাবে?
  • ৮৪/৯. কসমের ভিতর ইনশাআল্লাহ্ বলা।
  • ৮৪/১০. কসম ভঙ্গ করার পূর্বে এবং পরে কাফফারা আদায় করা।
  • ৮৫/ ফারায়িয (كتاب الفرائض) ৪৯ টি | ৬৭২৩-৬৭৭১ পর্যন্ত 85/ Laws of Inheritance (Al-Faraa'id)  
  • ৮৫/১. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ তোমাদেরকে তোমাদের সন্তান-সন্ততির (অংশ) সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেন, পুরুষ দুই নারীর অংশের সমান পাবে, তবে সন্তান-সন্ততি যদি শুধু দু’জন নারীর অধিক হয় তাহলে তাঁরা রেখে যাওয়া সম্পত্তির তিন ভাগের দু’ ভাগ পাবে, আর কেবল একটি কন্যা থাকলে সে অর্ধেক পাবে এবং তার পিতা-মাতা উভয়ের প্রত্যেকে রেখে যাওয়া সম্পত্তির ছয় ভাগের এক ভাগ পাবে যদি তার সন্তান থাকে, আর যদি তার সন্তান না থাকে এবং তার ওয়ারিশ মাতা-পিতাই হয়, সে অবস্থায় তার মাতার জন্য এক তৃতীয়াংশ, কিন্তু তার ভাই-বোন থাকলে, তার মাতা পাবে ছয় ভাগের এক ভাগ, (ঐসব বণ্টন হবে) তার কৃত ওয়াসীয়াত অথবা ঋণ পরিশোধের পর। তোমরা জান না তোমাদের পিতা এবং সন্তানদের মধ্যে কে তোমাদের পক্ষে উপকারের দিক দিয়ে অধিকতর নিকটবর্তী। (এ বণ্টন) আল্লাহর পক্ষ হতে নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে, নিশ্চয় আল্লাহ মহাজ্ঞানী, প্রজ্ঞাশীল। তোমাদের স্ত্রীদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির অর্ধেক তোমাদের জন্য- যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে আর যদি সন্তান থাকে, তবে তোমাদের জন্য তাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির এক চতুর্থাংশ, তাদের কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর এবং তারা তোমাদের রেখে যাওয়া সম্পত্তির সিকি অংশ পাবে যদি তোমাদের কোন সন্তান না থাকে, আর তোমাদের সন্তান থাকলে তাদের জন্য তোমাদের সম্পত্তির আট ভাগের একভাগ- তোমাদের কৃত ওয়াসীয়ত কিংবা ঋণ পরিশোধের পর। যদি পিতা-মাতাহীন ও সন্তানহীন কোন পুরুষ বা নারীর শুধু বৈপিত্রেয় একটি ভাই বা একটি ভগ্নি থাকে, তবে প্রত্যেকের জন্য ছ’ ভাগের এক ভাগ। যদি তারা তার চেয়ে অধিক হয়, তবে সকলেই তৃতীয়াংশে শরীক হবে কৃত ওয়াসীয়াত কিংবা ঋণ পরিশোধের পরে, যদি কারো জন্য ক্ষতিকর না হয়, এ হল আল্লাহর বিধান, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১১-১২)
  • ৮৫/২. ফারায়েজ বিষয়ক বিদ্যা শিক্ষা দেয়া।
  • ৮৫/৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আমরা যা কিছু (সম্পদ) ছেড়ে যাই, কেউ তার ওয়ারিশ হবে না, সবই সদাকাহ।
  • ৮৫/৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ যে ব্যক্তি মাল রেখে যায় তা তার পরিবার-পরিজনের হবে।
  • ৮৫/৫. পিতা-মাতা হতে সন্তানের উত্তরাধিকার।
  • ৮৫/৬. কন্যাদের মীরাস।
  • ৮৫/৭. পুত্রের অবর্তমানে পৌত্রের উত্তরাধিকার।
  • ৮৫/৮. কন্যাদের মীরাসের বর্ণনা।
  • ৮৫/৯. পিতা ও ভ্রাতৃবৃন্দের বর্তমানে দাদার উত্তরাধিকার।
  • ৮৫/১০. সন্তান ও অন্যান্য ওয়ারিশগণের সাথে স্বামীর উত্তরাধিকার।
  • ৮৫/১১. সন্তান ও অন্যান্য ও ওয়ারিশদের সাথে স্ত্রী ও স্বামীর মীরাস
  • ৮৫/১২. কন্যাদের বর্তমানে ভগ্নিরা ওয়ারিশ হবে আসাবা হিসেবে।
  • ৮৫/১৩. ভাই-বোনদের মীরাস।
  • ৮৫/১৪. (আল্লাহর বাণী) : লোকেরা তোমার নিকট জানতে চায়। বল, আল্লাহ্ তোমাদেরকে পিতৃ মাতৃহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি সম্পর্কে ফতোয়া দিচ্ছেন তোমাদের বিধান দিচ্ছেন ‘‘কালালা’’- (পিতা-মাতাহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি) সম্বন্ধে। যদি কোন ব্যক্তি নিঃসন্তান অবস্থায় মারা যায়। (পিতা-মাতা না থাকে) এবং তার এক বোন থাকে তবে সে পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ পাবে; সে যদি সন্তানহীনা হয় তবে তার ভাই তার ওয়ারিস হবে। তবে যদি বোন দু’জন থাকে তাহলে তারা পরিত্যক্ত সম্পত্তির দুই-তৃতীয়াংশ পাবে; আর যদি ভাই-বোন কয়েকজন থাকে তবে এক পুরুষের অংশ দুই নারীর অংশের সমান হবে। তোমরা গুমরাহ হবে এ আশংকায় আল্লাহ্ তোমাদের জন্য পরিষ্কারভাবে বর্ণনা করেছেন। আল্লাহ্ সর্ববিষয়ে সর্বজ্ঞ। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১৭৬)।
  • ৮৫/১৫. দু’জন চাচাতো ভাই, এদের একজন বৈপিত্রেয় ভাই আর অন্যজন যদি স্বামী হয়।
  • ৮৫/১৬. যাবিল আরহাম।
  • ৮৫/১৭. যাদের উপর লি‘আন করা হয় তাদের মীরাস।
  • ৮৫/১৮. বিছানা যার, সন্তান তার-স্ত্রীলোকটি আযাদ হোক আর দাসীই হোক।
  • ৮৫/১৯. যে আযাদ করবে অভিভাবকত্ব হল তার। এবং লা-ওয়ারিশ সন্তানের মীরাস। ‘উমার (রাঃ) বলেন, লাকীত (কুড়িয়ে পাওয়া) ব্যক্তি আযাদ।
  • ৮৫/২০. সায়বার মীরাস।
  • ৮৫/২১. যে গোলাম তার মনিবদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করে তার পাপ।
  • ৮৫/২২. কাফির কারো হাতে ইসলাম গ্রহণ করলে।
  • ৮৫/২৩. নারীরাও ওয়ালার ওয়ারিস হয়।
  • ৮৫/২৪. কোন কাওমের আযাদকৃত গোলাম তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। আর বোনের ছেলেও ঐ কাওমের অন্তর্ভুক্ত।
  • ৮৫/২৫. বন্দীর উত্তরাধিকার।
  • ৮৫/২৬. মুসলিম কাফেরের এবং কাফির মুসলিমের উত্তরাধিকারী হয় না। কোন ব্যক্তি সম্পত্তি বণ্টনের পূর্বে মুসলিম হয়ে গেলে সে মিরাস পাবে না।
  • ৮৫/২৮. যে লোক কাউকে ভাই বা ভাতিজা হবার দাবি করে।
  • ৮৫/২৯. যে নিজের পিতা বাদে অন্যকে পিতা বলে দাবি করে।
  • ৮৫/৩০. কোন স্ত্রীলোক কাউকে পুত্র হিসাবে দাবি করলে।
  • ৮৫/৩১. কায়েফ (অঙ্গ প্রত্যঙ্গ দেখে বংশ নির্ধারণ)।
  • ৮৬/ দন্ডবিধি (كتاب الحدود) ৮৯ টি | ৬৭৭২-৬৮৬০ পর্যন্ত 86/ Limits and Punishments set by Allah (Hudood)
  • ৮৬/১. যিনা ও মদ্য পান।
  • ৮৬/২. মদ্যপায়ীকে প্রহার করা সম্পর্কিত।
  • ৮৬/৩. ঘরের ভিতরে শরীয়াতের শাস্তি দেয়ার হুকুম সম্পর্কিত।
  • ৮৬/৪. গাছের ডাল এবং জুতা দিয়ে মারার বর্ণনা।
  • ৮৬/৫. মদ্যপায়ীকে লা‘নত করা মাকরূহ এবং সে মুসলিম থেকে খারিজ নয়
  • ৮৬/৬. চোর যখন চুরি করে।
  • ৮৬/৭. চোরের নাম উল্লেখ না করে তার উপর লা‘নত করা।
  • ৮৬/৮. হুদুদ (শরীয়াতের শাস্তি) (গুনাহর) কাফফারা হয়ে যায়।
  • ৮৬/৯. শরীয়াতের শাস্তি বা হক ব্যতীত মু’মিনের পিঠ সংরক্ষিত।
  • ৮৬/১০. শরীয়াতের হদ কায়িম করা এবং আল্লাহর নিষিদ্ধ কাজে (কেউ লিপ্ত হলে তার বিরুদ্ধে) প্রতিশোধ নেয়া।
  • ৮৬/১১. উচ্চ-নীচ সকলের বেলায় শরীয়াতের শাস্তি কায়িম করা।
  • ৮৬/১২. বাদশাহর নিকট যখন মামলা পেশ করা হয় তখন শারী‘আতের শাস্তি দেয়ার বেলায় সুপারিশ করা অনুচিত।
  • ৮৬/১৩. আল্লাহর বাণীঃ পুরুষ কিংবা নারী চুরি করলে তাদের হাত কেটে দাও- (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩৮)।
  • ৮৬/১৪. চোরের তাওবাহ।
  • ৮৬/১৫. কাফির ও ধর্মত্যাগী বিদ্রোহীদের বিবরণ
  • ৮৬/১৬. নাবী (সাঃ) ধর্ম পরিত্যাগকারী বিদ্রোহীদের ক্ষতস্থানে লোহা পুড়ে দাগ দেননি। শেষতক তারা মারা গেল।
  • ৮৬/১৭. ধর্ম পরিত্যাগকারী বিদ্রোহীদেরকে পানি পান করানো হয়নি; অবশেষে তারা মারা গেল।
  • ৮৬/১৮. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বিদ্রোহীদের চোখগুলো লোহার শলাকা দিয়ে ফুঁড়ে দিলেন।
  • ৮৬/১৯. অশ্লীলতা পরিত্যাগকারীর ফযীলত।
  • ৮৬/২০. ব্যভিচারীদের পাপ।
  • ৮৬/২১. বিবাহিতকে পাথর মেরে হত্যা করা।
  • ৮৬/২২. পাগল ও পাগলীকে পাথর মেরে হত্যা করা যাবে না।*
  • ৮৬/২৩. যেনাকারীর জন্য পাথর।
  • ৮৬/২৪. সমতল স্থানে রজম করা।
  • ৮৬/২৫. ঈদগাহে্ ও জানাযা আদায়ের জায়গায় রজম করা।
  • ৮৬/২৬. যে এমন কোন অপরাধ করল যা হদ-এর সীমার মধ্যে নয় এবং সে ইমামকে জানালো। তবে তাওবাহর পর তাকে কোন শাস্তি দেয়া হবে না, যখন সে ফতোয়া জানার জন্য আসে।
  • ৮৬/২৭. যে কেউ শাস্তির ব্যাপারে স্বীকার করল অথচ বিস্তারিত জানাল না, তখন ইমামের জন্য তা গোপন রাখা সঠিক হবে কি?
  • ৮৬/২৮. নিজের দোষ স্বীকারকারীকে ইমাম কি এ কথা বলতে পারে যে, সম্ভবত তুমি স্পর্শ করেছ কিংবা ইঙ্গিত করেছ?
  • ৮৬/২৯. নিজের দোষ স্বীকারকারীকে ইমামের প্রশ্ন ‘তুমি কি বিবাহিত’?
  • ৮৬/৩০. যিনার কথা স্বীকার করা।
  • ৮৬/৩১. যিনার কারণে বিবাহিতা গর্ভবতী নারীকে পাথর মেরে হত্যা করা।
  • ৮৬/৩২. অবিবাহিত যুবক, যুবতী উভয়কে বেত্রাঘাত করা হবে এবং নির্বাসিত করা হবে।
  • ৮৬/৩৩. গুনাহ্গার ও নপুংসকদের নির্বাসিত করা।
  • ৮৬/৩৪. ইমামের অনুপস্থিতিতে অন্যকে হদ প্রয়োগের নির্দেশ দেয়া।
  • ৮৬/৩৬. দাসী যখন ব্যভিচার করে
  • ৮৬/৩৭. দাসী যিনা করলে তাকে তিরস্কার করা ও নির্বাসন দেয়া যাবে না।
  • ৮৬/৩৮. যিম্মিদের বিবাহ হওয়া সম্পর্কে বিধান এবং তারা যিনা করলে ও তাদের মোকদ্দমা ইমামের নিকট পেশ করা হলে তার বিধান।
  • ৮৬/৩৯. বিচারক ও লোকদের নিকট স্বীয় স্ত্রী বা অন্যের স্ত্রীর ব্যপারে যখন যিনার অভিযোগ করা হয় তখন বিচারকের জন্য কি জরুরী নয় যে, তার নিকট পাঠিয়ে তাকে ঐ সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করবে, যে বিষয়ে তাকে অভিযুক্ত করা হয়েছে?
  • ৮৬/৪০. শাসক ব্যতীত অন্য কেউ যদি নিজ পরিবার কিংবা অন্য কাউকে শাসন করে।
  • ৮৬/৪১. যদি কেউ তার স্ত্রীর সাথে পরপুরুষকে দেখে এবং তাকে হত্যা করে ফেলে।
  • ৮৬/৪২. কোন বিষয়ে অস্পষ্টভাবে ইশারা করা।
  • ৮৬/৪৩. শাস্তি ও শাসনের পরিমাণ কতটুকু।
  • ৮৬/৪৪. যে ব্যক্তি প্রমাণ ছাড়াই অশ্লীলতা ও অন্যের কলংকিত হওয়াকে প্রকাশ করে এবং অপবাদ রটায়।
  • ৮৬/৪৫. সাধ্বী নারীদের প্রতি অপবাদ দেয়া।
  • ৮৬/৪৬. ক্রীতদাসদের প্রতি অপবাদ দেয়া।
  • ৮৬/৪৭. ইমাম কোন অনুপস্থিত ব্যক্তির ওপর হদ প্রয়োগ করার জন্য কাউকে নির্দেশ দিতে পারেন কি?
  • ৮৭/ রক্তপণ (كتاب الديات) ৫৭ টি | ৬৮৬১-৬৯১৭ পর্যন্ত 87/ Blood Money (Ad-Diyat)  
  • ৮৭/১. আল্লাহর বাণীঃ কেউ ইচ্ছাপূর্বক কোন মু’মিন ব্যক্তিকে হত্যা করলে তার শাস্তি হল জাহান্নাম। (সূরা আন্-নিসা ৪/৯৩)
  • ৮৭/২. আল্লাহর বাণীঃ আর কেউ কারো প্রাণ রক্ষা করলে। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৩২)
  • ৮৭/৪. (ইমাম কর্তৃক) হত্যাকারীকে স্বীকারোক্তি পর্যন্ত প্রশ্ন করা। আর শরীয়াতের শাস্তির ব্যাপারে স্বীকারোক্তি।
  • ৮৭/৫. পাথর বা লাঠি দিয়ে হত্যা করা।
  • ৮৭/৬. আল্লাহর বাণীঃ প্রাণের বদলে প্রাণ......। (সূরা আল-মায়িদাহ ৫/৪৫)
  • ৮৭/৭. যে ব্যক্তি পাথর দিয়ে কিসাস নিল।
  • ৮৭/৮. কাউকে হত্যা করা হলে তার উত্তরাধিকারীগণ দু’রকমের শাস্তির যে কোন একটি দেয়ার অধিকার রাখে।
  • ৮৭/৯. ন্যায়সঙ্গত কারণ ছাড়া রক্তপাত দাবি করা।
  • ৮৭/১০. ভুলবশতঃ হত্যার ক্ষেত্রে মৃত্যুর পর ক্ষমা করা।
  • ৮৭/১২. একবার হত্যার কথা স্বীকার করলে তাকে হত্যা করা হবে।
  • ৮৭/১৩. নারীর বদলে পুরুষকে হত্যা করা
  • ৮৭/১৪. আহত হবার ক্ষেত্রে নারী-পুরুষদের মধ্যে কিসাস।
  • ৮৭/১৫. হাকিমের কাছে মামলা পেশ করা ছাড়া আপন অধিকার আদায় করে নেয়া বা কিসাস গ্রহণ করা।
  • ৮৭/১৬. ভিড়ে মারা গেলে বা হত্যা করা হলে।
  • ৮৭/১৭. যখন কেউ ভুলক্রমে নিজেকে হত্যা করে তখন তার কোন রক্তপণ নেই।
  • ৮৭/১৮. দাঁত দিয়ে কামড়ানোর কারণে কারো দাঁত উপড়ে গেলে।
  • ৮৭/১৯. দাঁতের বদলে দাঁত।
  • ৮৭/২০. আঙ্গুলের রক্তপণ।
  • ৮৭/২১. যখন একটি দল কোন এক লোককে বিপদগ্রস্ত করে তোলে, তখন তাদের সবাইকে শাস্তি দেয়া হবে কি? অথবা সবার নিকট থেকে কিসাস গ্রহণ করা হবে কি?
  • ৮৭/২২. ‘কাসামাহ’ (শপথ)।
  • ৮৭/২৩. যে লোক অন্য লোকেদের ঘরে উঁকি মারল আর তারা তার চক্ষু ফুঁড়ে দিল, এতে ঐ ব্যক্তির জন্য দিয়াত নেই।
  • ৮৭/২৪. আকিলা (রক্তপণ) প্রসঙ্গে।
  • ৮৭/২৫. মহিলার ভ্রূণ।
  • ৮৭/২৬. মহিলার ভ্রূণ এবং দিয়াত পিতা ও পিতার নিকটাত্মীয়দের ওপর বর্তায়, সন্তানের উপর নয়।
  • ৮৭/২৭. যে কোন গোলাম অথবা বালক থেকে সাহায্য চায়।
  • ৮৭/২৮. খণি দন্ডমুক্ত এবং কূপ দন্ডমুক্ত।
  • ৮৭/২৯. পশু আহত করলে তাতে কোন ক্ষতিপূরণ নেই।
  • ৮৭/৩০. যে ব্যক্তি যিম্মীকে বিনা অপরাধে হত্যা করে তার পাপ।
  • ৮৭/৩১. কাফেরের বদলে মুসলিমকে হত্যা করা যাবে না।
  • ৮৭/৩২. যখন কোন মুসলিম কোন ইয়াহূদীকে ক্রোধের সময় থাপ্পড় মারল।
  • ৮৮/ আল্লাহদ্রোহী ও ধর্মত্যাগীদেরকে তাওবাহর প্রতি আহবান ও তাদের সঙ্গে যুদ্ধ করা (كتاب استتابة المرتدين والمعاندين وقتالهم) ২২ টি | ৬৯১৮-৬৯৩৯ পর্যন্ত 88/ Apostates  
  • ৮৮/১. যে ব্যক্তি আল্লাহর সঙ্গে শিরক করে তার গুনাহ এবং দুনিয়া ও আখিরাতে তার শাস্তি। আল্লাহ্ বলেনঃ নিশ্চয়ই শির্ক বিরাট জুল্ম- (সূরাহ লুক্বমান ৩১/১৩)। তুমি আল্লাহর শরীক স্থির করলে তোমার কর্ম তো বিফল হবে এবং তুমি হবে ক্ষতিগ্রস্ত- (সূরাহ আয্-যুমার ৩৯/৬৫)।
  • ৮৮/২. ধর্মত্যাগী পুরুষ ও নারীর বিধান এবং তাদেরকে তাওবাহ প্রতি আহবান।
  • ৮৮/৩. যারা ফরযসমূহ গ্রহণ করতে অস্বীকার করে এবং যাদেরকে ধর্মত্যাগের অপরাধে অপরাধী করা হয়েছে তাদেরকে হত্যা করা
  • ৮৮/৪. যখন কোন যিম্মী বা অন্য কেউ নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে বাকচাতুরির মাধ্যমে গালি দেয় এবং স্পষ্ট করে না, যেমন তার কথা ‘আস্সামু আলাইকা’ (তোমার মরণ হোক)।
  • ৮৮/৬. খারিজী সম্প্রদায় ও মুলহিদদের অপরাধ প্রমাণিত হবার পর তাদেরকে হত্যা করা।
  • ৮৮/৭. যারা মনোতুষ্টির জন্য খারিজীদের সঙ্গে যুদ্ধ ত্যাগ করে এবং এজন্য যে যাতে লোকেরা তাদের প্রতি বিরূপ মনোভাব পোষণ না করে।
  • ৮৮/৮. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ কক্ষনো ক্বিয়ামাত ঘটবে না, যতক্ষণ না দু’টো দল পরস্পর লড়াই করবে, অথচ তাদের দাবি হবে একটাই।
  • ৮৮/৯. ব্যাখ্যা দানকারীদের ব্যাপারে যা বর্ণনা করা হয়েছে।
  • ৮৮/৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৮৯/ বল প্রয়োগের মাধ্যমে বাধ্য করা (كتاب الإكراه) ১৩ টি | ৬৯৪০-৬৯৫২ পর্যন্ত 89/ (Statements made under) Coercion
  • ৮৯/১. আল্লাহর বাণীঃ তবে তার জন্য নয় (যাকে সত্য অস্বীকার করতে) বাধ্য করা হয়। কিন্তু তার অন্তর বিশ্বাসে অবিচলিত। আর যে সত্য অস্বীকারে অন্তর উন্মুক্ত রাখল তার উপর পতিত হবে আল্লাহর গযব..... (সূরাহ নাহল ১৬/১০৬)। আল্লাহ্ বলেনঃ তবে যদি তোমরা তাদের কাছ থেকে কোন ভয়ের আশংকা কর আর التَّقِيَّةُ একই অর্থ (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/২৮)। আল্লাহ্ আরো বলেন: যারা নিজেদের উপর জুলম করে, তাদের প্রাণ নেয়ার সময় ফেরেশতাগণ বলে, তোমরা কী অবস্থায় ছিলে। তারা বলে, দুনিয়ায় আমরা দুর্বল ছিলাম। তারা বলে, তোমরা নিজ দেশ ত্যাগ করে অন্য দেশে বসবাস করতে পারতে আল্লাহর দুনিয়া কি এমন প্রশস্ত ছিল না?.....আল্লাহ্ পাপ মোচনকারী ও ক্ষমাশীল- (সূরাহ আন্-নিসা ৪/৯৭-৯৯)। আল্লাহ্ বলেন: এবং অসহায় নর-নারী ও শিশুদের জন্য? যারা বলে....সহায়-পর্যন্ত (সূরাহ আন্-নিসা ৪/৭৫)।
  • ৮৯/২. যে ব্যক্তি কুফরী গ্রহণ করার বদলে দৈহিক নির্যাতন, নিহত ও লাঞ্ছিত হওয়াকে বেছে নেয়।
  • ৮৯/৩. জোর করে কাউকে দিয়ে তার নিজের সম্পদ বা অপরের সম্পদ বিক্রয় করানো।
  • ৮৯/৪. যার উপর বল প্রয়োগ করা হয়েছে এমন ব্যক্তির বিয়ে জায়েয হয় না।
  • ৮৯/৫. কাউকে যদি বাধ্য করা হয়, যার কারণে সে গোলাম দান করে ফেলে অথবা বিক্রি করে দেয় তবে তা কার্যকর হবে না।
  • ৮৯/৬. ‘ইকরাহ্’ (বাধ্য করা) শব্দ থেকে কারহান ও কুরহান নির্গত, দু’টি অর্থ একই।
  • ৮৯/৭. যখন কোন মহিলাকে ব্যভিচারে বাধ্য করা হয় তখন তার উপর কোন ‘হদ’ আসে না। কেননা, আল্লাহ্ বলেনঃ তবে কেউ যদি তাদেরকে বাধ্য করে সে ক্ষেত্রে জবরদস্তির পর আল্লাহ্ তো তাদের প্রতি ক্ষমাশীল ও পরম দয়ালু। (সূরাহ আন্-নূর ২৪/৩৩)
  • ৮৯/৮. যখন কোন লোক তার সঙ্গীর ব্যাপারে নিহত হওয়া বা তদ্রূপ কিছুর আশঙ্কা করে তখন (তার কল্যাণে) কসম করা যে, সে তার ভাই।
  • ৯০/ কূটচাল অবলম্বন (كتاب الحيل) ২৯ টি | ৬৯৫৩-৬৯৮১ পর্যন্ত 90/ Tricks
  • ৯০/১. কূট চাল ত্যাগ করা।* এবং কসম ও অন্যান্য ক্ষেত্রে যে যা নিয়ত করবে ফলাফল প্রাপ্ত হবে।
  • ৯০/২. সালাত
  • ৯০/৩. যাকাত এবং সদাকাহ দেয়ার ভয়ে যেন একত্রিত পুঁজিকে পৃথক করা না হয় এবং পৃথক পুঁজিকে যেন একত্র করা না হয়।
  • ৯০/৪. বিবাহ
  • ৯০/৫. কেনা-বেচায় যে কূটচাল পছন্দীয় নয়। প্রয়োজনের অতিরিক্ত ঘাস উৎপাদনে বাধা দেয়ার জন্য প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি সরবরাহে বাধা দেয়া যাবে না।
  • ৯০/৬. দালালী করা অপছন্দনীয়* হওয়া প্রসঙ্গে
  • ৯০/৭. কেনা-বেচায় ধোঁকাবাজি নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গে।
  • ৯০/৮. অভিভাবকের দ্বারা আকর্ষণীয়া ইয়াতীম বালিকার পূর্ণ মাহর না দেয়ার জন্য কটূ কৌশল গ্রহণ করা নিষিদ্ধ হওয়া প্রসঙ্গে।
  • ৯০/৯. কেউ যদি কোন বাঁদী চুরি করার পর বলে, সে মরে গেছে এবং বিচারকও মৃত বাঁদীর মূল্যের ফায়সালা করে দেন। এরপর যদি সে বাঁদী মালিকের হস্তগত হয়ে যায়, তখন সে মালিকেরই হবে। তবে মালিক মূল্য ফেরত দেবে। এ মূল্য (বাঁদীর) দাম বলে গণ্য হবে না।
  • ৯০/১০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৯০/১১. বিয়ে
  • ৯০/১২. কোন নারীর জন্য স্বামী ও সতীনের বিরুদ্ধে কূটকৌশল অবলম্বন করা অপছন্দনীয় এবং এ ক্ষেত্রে নাবী (সাঃ)-এর ওপর যা অবতীর্ণ হয়েছে।
  • ৯০/১৩. প্লেগ মহামারী আক্রান্ত এলাকা থেকে পালিয়ে যাওয়ার জন্য কৌশল গ্রহণ করা নিষিদ্ধ।
  • ৯০/১৪. হেবা ও শুফ‘আর ক্ষেত্রে কূটকৌশল গ্রহণ করা।
  • ৯০/১৫.বখশিশ পাওয়ার জন্য কর্মচারীর কৌশল গ্রহণ করা।
  • ৯১/ স্বপ্নের ব্যাখ্যা করা (كتاب التعبير) ৬৬ টি | ৬৯৮২-৭০৪৭ পর্যন্ত 91/ Interpretation of Dreams  
  • ৯১/১. রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর ওয়াহীর শুরু হয় ভালো স্বপ্নের মাধ্যমে।
  • ৯১/২. নেককার লোকদের স্বপ্ন।
  • ৯১/৩. (রসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এর বাণী) ভাল স্বপ্ন আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়।
  • ৯১/৪. ভাল স্বপ্ন নবুয়তের ছেচল্লিশ ভাগের এক ভাগ।
  • ৯১/৫. সুসংবাদ বহনকারী বিষয়সমূহ
  • ৯১/৮. একাধিক লোকের একই স্বপ্ন দেখা।
  • ৯১/৯. বন্দী, বিশৃঙ্খলাকারী ও মুশরিকদের স্বপ্ন।
  • ৯১/১০. যে লোক স্বপ্নে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-কে দেখে।
  • ৯১/১১. রাতের স্বপ্ন।
  • ৯১/১২. দিনে স্বপ্ন দেখা।
  • ৯১/১৩. নারীদের স্বপ্ন
  • ৯১/১৪. খারাপ স্বপ্ন শয়তানের তরফ থেকে হয়ে থাকে। কেউ খারাপ স্বপ্ন দেখলে সে যেন তার বাম দিকে থু থু নিক্ষেপ করে এবং আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করে।
  • ৯১/১৫. স্বপ্নে দুধ দেখা।
  • ৯১/১৬. যখন স্বপ্নে নিজের চারদিকে কিংবা নখে দুধ প্রবাহিত হতে দেখে।
  • ৯১/১৭. স্বপ্নের মধ্যে জামা দেখা।
  • ৯১/১৮. স্বপ্নের মধ্যে জামা হেঁচড়িয়ে চলতে দেখা।
  • ৯/১৯. স্বপ্নের মধ্যে সবুজ রং ও সবুজ বাগান দেখা।
  • ৯১/২০. স্বপ্নের ভিতর মহিলার নিকাব খুলে যাওয়া।
  • ৯১/২১. স্বপ্নের ভিতর রেশমী কাপড় দেখা।
  • ৯১/২২. স্বপ্নে হাতে চাবি দেখা।
  • ৯১/২৩. স্বপ্নের মধ্যে হাতল অথবা আংটায় ঝুলা।
  • ৯১/২৫. স্বপ্নে মোটা রেশমী কাপড় দেখা ও জান্নাতে প্রবেশ করতে দেখা।
  • ৯১/২৬. স্বপ্নে বন্ধন দেখা।
  • ৯১/২৭. স্বপ্নের ভিতর প্রবাহিত ঝর্ণা দেখা।
  • ৯১/২৮. স্বপ্নে কূপ থেকে এমনভাবে পানি তুলতে দেখা যে লোকদের পিপাসা মিটে যায়। নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে এ ব্যাপারে হাদীস আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) বর্ণনা করেছেন।
  • ৯১/২৯. স্বপ্নে দুর্বলতার সঙ্গে কূপ থেকে এক বা দু’বালতি পানি তুলতে দেখা।
  • ৯১/৩০. স্বপ্নে বিশ্রাম করতে দেখা।
  • ৯১/৩১. স্বপ্নে প্রাসাদ দেখা।
  • ৯১/৩২. স্বপ্নে ওযূ করতে দেখা।
  • ৯১/৩৩. স্বপ্নে কা‘বা গৃহ তাওয়াফ করা।
  • ৯১/৩৪. স্বপ্নের ভিতর নিজের বাকী পানীয় থেকে অন্যকে দেয়া।
  • ৯১/৩৫. স্বপ্নে নিরাপদ মনে করা ও ভীতি দূর হতে দেখা।
  • ৯১/৩৬. স্বপ্নে ডান দিক গ্রহণ করতে দেখা।
  • ৯১/৩৭. স্বপ্নে পেয়ালা দেখা।
  • ৯১/৩৮. স্বপ্নে কোন কিছু উড়তে দেখা।
  • ৯১/৩৯. স্বপ্নে গরু যবহ হতে দেখা।
  • ৯১/৪০. স্বপ্নে ফুঁ দেয়া।
  • ৯১/৪১. কেউ স্বপ্নে দেখল যে, সে একদিক থেকে একটা জিনিস বের করে অন্য জায়গায় রেখেছে।
  • ৯১/৪২. স্বপ্নে কালো মহিলা দেখা।
  • ৯১/৪৩. স্বপ্নে এলোমেলো চুল ওয়ালা মহিলা দেখা।
  • ৯১/৪৪. স্বপ্নে নিজেকে তরবারী নাড়াচাড়া করতে দেখা।
  • ৯১/৪৫. যে ব্যক্তি স্বীয় স্বপ্ন বর্ণনায় মিথ্যা বলল।
  • ৯১/৪৬. পছন্দনীয় নয় স্বপ্নে এমন কিছু দেখলে তা কারো কাছে না বলা এবং সে সম্পর্কে কোন আলোচনা না করা।
  • ৯১/৪৭. ভুল ব্যাখ্যাকারীর ব্যাখ্যাকে প্রথমেই চূড়ান্ত বলে মনে না করা।
  • ৯১/৪৮. ফজরের সালাতের পরে স্বপ্নের ব্যাখ্যা দেয়া
  • ৯২/ ফিতনা (كتاب الفتن) ৮৯ টি | ৭০৪৮-৭১৩৬ পর্যন্ত 92/ Afflictions and the End of the World  
  • ৯২/১. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ সতর্ক থাক সেই ফিতনা হতে যা বিশেষভাবে তোমাদের যালিম লোকেদের মাঝেই সীমাবদ্ধ হয়ে থাকবে না- (সূরাহ আনফাল ৮/২৫)।
  • ৯২/২. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আমার পরে তোমরা এমন কিছু দেখতে পাবে, যা তোমরা পছন্দ করবে না।
  • ৯২/৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ কতকগুলো বুদ্ধিহীন বালকের হাতে আমার উম্মাত ধ্বংস হবে।
  • ৯২/৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আরবরা অতি নিকটবর্তী এক দুর্যোগে হালাক হয়ে যাবে।
  • ৯২/৫. ফিতনার ব্যাপ্তি।
  • ৯২/৬. প্রতিটি যুগের চেয়ে তার পরের যুগ আরও খারাপ হবে।
  • ৯২/৭. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ যে ব্যক্তি আমাদের উপর অস্ত্র উত্তোলন করবে সে আমাদের দলভুক্ত নয়।
  • ৯২/৮. নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আমার পরে তোমরা পরস্পরে হানাহানি করে কুফরীর দিকে ফিরে যেও না
  • ৯২/৯. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ ফিতনা ছড়িয়ে পড়বে, তাতে দাঁড়ানো ব্যক্তির চেয়ে উপবিষ্ট ব্যক্তি উত্তম হবে।
  • ৯২/১০. তরবারী নিয়ে দু’জন মুসলিম পরস্পর মারমুখী হলে।
  • ৯২/১১. যখন জাম‘আত (মুসলিমরা সংঘবদ্ধ) থাকবে না তখন কী করতে হবে।
  • ৯২/১২. যে ফিতনাকারী ও জালিমদের দল ভারী করাকে অপছন্দ করে।
  • ৯২/১৩. যখন মানুষের আবর্জনা (নিকৃষ্ট মানুষেরা) অবশিষ্ট থাকবে
  • ৯২/১৪. ফিতনার সময় বেদুঈন সুলভ জীবন কাটানো বাঞ্ছনীয়।
  • ৯২/১৫. ফিতনা হতে আশ্রয় প্রার্থনা।
  • ৯২/১৬. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণী ফিতনা পূর্ব দিক থেকে শুরু হবে।
  • ৯২/১৭. সমুদ্রের ঢেউয়ের মত ফিতনার ঢেউ হইবে।
  • ৯২/১৮. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৯২/১৯. যখন আল্লাহ্ কোন সম্প্রদায়-এর উপর আযাব অবতীর্ণ করেন।
  • ৯২/২০. হাসান ইবনু ‘আলী (রাঃ) সম্পর্কে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর উক্তিঃ অবশ্যই আমার এ দৌহিত্র সরদার। আর সম্ভবত আল্লাহ্ তা‘আলা তাঁর মাধ্যমে মুসলিমদের দু’টি দলের মধ্যে মীমাংসা করে দিবেন।
  • ৯২/২১. যখন কেউ কোন সম্প্রদায়ের কাছে কিছু বলে অতঃপর বেরিয়ে এসে উল্টো কথা বলে।
  • ৯২/২২. কবরবাসীদের উপর হিংসা না জাগা পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না।
  • ৯২/২৩. কালের এমন পরিবর্তন ঘটবে যে, আবার মূর্তিপূজা শুরু হবে।
  • ৯২/২৪. আগুন বের হওয়া।
  • ৯২/২৫. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৯২/২৬. দাজ্জাল সম্পর্কিত আলোচনা।
  • ৯২/২৭. দাজ্জাল মদিনায় প্রবেশ করবে না।
  • ৯২/২৮. ইয়াজূজ ও মা‘জূজ।
  • ৯৩/ আহ্‌কাম (كتاب الأحكام) ৮৯ টি | ৭১৩৭-৭২২৫ পর্যন্ত 93/ Judgments (Ahkaam)
  • ৯৩/১. আল্লাহর বাণীঃ হে ঈমানদারগণ! তোমরা আল্লাহর অনুগত হও এবং রসূলের অনুগত হও এবং তোমাদের মধ্যকার কর্তৃস্থানীয় ব্যক্তিগণের। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/৫৯)
  • ৯৩/২. আমীর কুরাইশদের মধ্যে থেকে হবে।
  • ৯৩/৩. হিকমাত (সঠিক জ্ঞান)-এর সঙ্গে বিচার ফয়সালাকারীর প্রতিদান। আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তদনুযায়ী যারা বিচার ফায়সালা করে না তারাই ফাসিক। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৪৭)
  • ৯৩/৪. ইমামের কথা শুনা ও মানা, যতক্ষণ তা নাফরমানীর কাজ না হয়।
  • ৯৩/৫. যে লোক আল্লাহর কাছে নেতৃত্ব চায় না, তাকে আল্লাহ্ সাহায্য করেন।
  • ৯৩/৬. যে ব্যক্তি নেতৃত্ব চায়, তা তার উপরই ন্যস্ত করা হয়।
  • ৯৩/৭. নেতৃত্বের লোভ পছন্দনীয় নয়।
  • ৯৩/৮. জনগণের নেতৃত্ব পাওয়ার পর তাদের কল্যাণ কামনা করা।
  • ৯৩/৯. যে কঠোর ব্যবহার করবে আল্লাহ্ও তার প্রতি কঠোর ব্যবহার করবেন
  • ৯৩/১০. রাস্তায় বিচার করা, কিংবা ফাত্ওয়া দেয়া।
  • ৯৩/১১. উল্লেখ আছে যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কোন দ্বাররক্ষী ছিল না।
  • ৯৩/১২. বিচারক উপরস্থ শাসনকর্তার বিনা অনুমতিতেই হত্যাযোগ্য আসামীকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করতে পারেন।
  • ৯৩/১৩. রাগের হালতে বিচারক বিচার করতে এবং মুফ্তী ফাত্ওয়া দিতে পারবেন কি?
  • ৯৩/১৪. যে লোক মনে করে যে, বিচারকের নিজ জ্ঞান অনুযায়ী লোকদের ব্যাপারে বিচার ফায়সালা করার অধিকার রয়েছে। যদি জনগণের কুধারণা ও অপবাদের ভীতি তার না থাকে।
  • ৯৩/১৫. মোহরকৃত চিঠির ব্যাপারে সাক্ষ্য, এতে যা বৈধ ও যা সীমিত করা হয়েছে। রাষ্ট্র পরিচালকের চিঠি প্রশাসকদের কাছে এবং বিচারপতির চিঠি বিচারপতির কাছে।
  • ৯৩/১৭. প্রশাসক ও প্রশাসনিক কার্যে নিযুক্ত ব্যক্তিদের ভাতা।
  • ৯৩/১৮. যে লোক মসজিদে বসে বিচার করে ও লি‘আন করে।
  • ৯৩/১৯. যে লোক মসজিদে বিচার করে। অবশেষে যখন ‘হদ’ কার্যকর করার সময় হয়, তখন সাজাপ্রাপ্তকে মাসজিদ থেকে বের করে দন্ড কার্যকর করার আদেশ দেয়।
  • ৯৩/২০. বিবাদীয় পক্ষদ্বয়কে ইমাম কর্তৃক নাসীহাত করা।
  • ৯৩/২১. বিচারক যদি নিজে বিবাদের সাক্ষী হয়, তা বিচারকের পদে অধিষ্ঠিত থাকার সময়েই হোক কিংবা তার আগে।
  • ৯৩/২২. দু’জন আমীরের প্রতি শাসনকর্তার আদেশ, যখন তাদেরকে কোন জায়গার দায়িত্ব দিয়ে পাঠানো হয় যেন তারা পরস্পরকে মান্য করে, বিরোধিতা না করে।
  • ৯৩/২৩. প্রশাসকের দাওয়াত গ্রহণ করা।
  • ৯৩/২৪. কর্মকর্তাদের দ্বারা হাদিয়া গ্রহণ।
  • ৯৩/২৫. আযাদকৃত দাসকে বিচারক কিংবা প্রশাসক নিয়োগ করা।
  • ৯৩/২৬. মানুষদের জন্য প্রতিনিধি হওয়া।
  • ৯৩/২৭. শাসকের প্রশংসা করা এবং বাইরে এসে তার উল্টা বলা অপছন্দনীয়।
  • ৯৩/২৮. অনুপস্থিত ব্যক্তির বিচার।
  • ৯৩/২৯. বিচারক যাকে তার ভাই-এর হক প্রদান করে, সে যেন তা না নেয়, কারণ বিচারকের ফায়সালা হারামকে হালাল এবং হালালকে হারাম করতে পারে না।
  • ৯৩/৩০. কূয়া ইত্যাদি বিষয়ক বিচার।
  • ৯৩/৩১. মাল অল্প হোক আর বেশি, এর বিচার একই।
  • ৯৩/৩৩. না জেনে যে লোক আমীরদের সমালোচনা করে, এমন লোকের সমালোচনায় যিনি পরোয়া করেন না।
  • ৯৩/৩৪. অতি ঝগড়াটে ঐ লোক, যে সবসময় ঝগড়ায় লিপ্ত থাকে।
  • ৯৩/৩৫. বিচারক যদি সিদ্ধান্ত দেয়ার ব্যাপারে অবিচার করেন কিংবা আহলে ইল্মের বিপরীত ফায়সালা দেন তবে বাতিল।
  • ৯৩/৩৬. ইমামের কোন গোত্রের কাছে গিয়ে তাদের মাঝে ইমাম কর্তৃক নিষ্পত্তি করে দেয়া।
  • ৯৩/৩৭. যারা লিখে দেয় তারা হবে বিশ্বস্ত ও বুদ্ধিমান।
  • ৯৩/৩৮. কর্মকর্তাদের নিকট শাসনকর্তার পত্র এবং সচিবদের নিকট বিচারকের পত্র।
  • ৯৩/৩৯. কোন বিষয়ের তদন্ত করার জন্য শাসকের তরফ হতে একজন মাত্র লোককে পাঠানো জায়েয কিনা?
  • ৯৩/৪০. শাসনকর্তা কর্তৃক দোভাষী নিয়োগ করা এবং মাত্র একজন দোভাষী নিয়োগ জায়েয কিনা?
  • ৯৩/৪১. শাসনকর্তা (কর্তৃক) কর্মচারীদের জবাবদিহি নেয়া।
  • ৯৩/৪২. রাষ্ট্র শাসকের অতি ঘনিষ্ঠ ব্যক্তি ও পরামর্শদাতা।
  • ৯৩/৪৩. রাষ্ট্রের প্রধান কিভাবে জনগণের নিকট হতে বায়‘আত গ্রহণ করবেন।
  • ৯৩/৪৪. যে দু’বার বাই‘আত করে।
  • ৯৩/৪৫. বেদুঈনদের বাই‘আত (গ্রহণ)।
  • ৯৩/৪৬. বালকদের বায়‘আত (গ্রহণ)।
  • ৯৩/৪৭. কারো বায়‘আত গ্রহণ করার পর অতঃপর তা ফিরিয়ে নেয়া।
  • ৯৩/৪৮. এমন ব্যক্তির বায়‘আত গ্রহণ করা যে একমাত্র দুনিয়ার স্বার্থে বায়‘আত নেয়।
  • ৯৩/৪৯. মহিলাদের বায়‘আত গ্রহণ।
  • ৯৩/৫০. যে লোক বাই‘আত ভঙ্গ করে।
  • ৯৩/৫১. খলীফা নিয়োগ করা।
  • ৯৩/৫২. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৯৩/৫৩. কলহে লিপ্ত সন্দেহযুক্ত ব্যক্তিদের সম্পর্কে জেনে নেয়ার পর তাদেরকে ঘর থেকে বের করে দেয়া।
  • ৯৩/৫৪. রাষ্ট্রপ্রধান অপরাধী ও পাপীদেরকে তার সঙ্গে কথা বলা ও সাক্ষাত ইত্যাদি থেকে নিষেধ করতে পারবেন কিনা?
  • ৯৩/৩২. ইমাম কর্তৃক লোকের ধনসম্পদ ও ভূ-সম্পত্তি বিক্রি করা।
  • ৯৪/ কামনা (كتاب التمنى) ২০ টি | ৭২২৬-৭২৪৫ পর্যন্ত 94/ Wishes  
  • ৯৪/১. কামনা করা এবং যিনি শাহাদাত কামনা করেন।
  • ৯৪/২. কল্যাণ কামনা করা।
  • ৯৪/৩. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর কথাঃ কোন কাজ সম্পর্কে যদি আগে জানতে পারতাম যা পরে জানতে পেরেছি।
  • ৯৪/৪. (নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)]-এর কথাঃ যদি এমন এমন হত।
  • ৯৪/৫. কুরআন (পাঠ) ও ইলম অর্জনের কামনা।
  • ৯৪/৬. যা কামনা করা নিষিদ্ধ।
  • ৯৪/৭. কোন এক ব্যক্তির উক্তিঃ আল্লাহ্ না করলে আমরা কেউ হিদায়াত পেতাম না।
  • ৯৪/৮. শত্রুর মুখোমুখী হবার কামনা করা নিষিদ্ধ। এটা আরাজ (রহ.) আবূ হুরাইরাহ (রাঃ)-হতে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) থেকে বর্ণনা করেছেন।
  • ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
  • ৯৫/ 'খবরে ওয়াহিদ' গ্রহণযোগ্য (كتاب أخبار الآحاد) ২২ টি | ৭২৪৬-৭২৬৭ পর্যন্ত 95/ Accepting Information Given by a Truthful Person
  • ৯৫/১. সত্যবাদী বর্ণনাকারীর খবরে ওয়াহিদ আযান, সালাত, সাওম, ফরয ও অন্যান্য আহকামের বিষয়ে অনুমোদনযোগ্য
  • ৯৫/২. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) একা যুবায়র (রাঃ)-কে শত্রুদের খবর নেয়ার জন্য পাঠিয়েছিলেন।
  • ৯৫/৩. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ ‘‘হে মু’মিনগণ! তোমরা অনুমতি ছাড়া নবীর গৃহে প্রবেশ করো না’’- (সূরাহ আন্-নূর ২৪/২৭)। যদি একজন তাকে অনুমতি দেয় তবে প্রবেশ করা বৈধ।
  • ৯৫/৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) আমীর ও দূতদেরকে একজনের পর একজন করে পাঠাতেন।
  • ৯৫/৫. আরবের বিভিন্ন প্রতিনিধি দলের প্রতি নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর ওসিয়ত ছিল, যেন তারা (তাঁর কথাগুলো) তাদের পরবর্তী মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়।
  • ৯৫/৬. একজন মাত্র মহিলার দেয়া খবর।
  • ৯৬/ কুরআন ও সুন্নাহকে শক্তভাবে ধরে থাকা (كتاب الاعتصام بالكتاب والسنة) ১০৩ টি | ৭২৬৮-৭৩৭০ পর্যন্ত 96/ Holding Fast to the Qur'an and Sunnah
  • ৯৬/০০. পরিচ্ছেদ নাই।
  • ৯৬/১. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর বাণীঃ আমি ‘জাওয়ামিউল কালিম’ (ব্যাপক অর্থবহ সংক্ষিপ্ত কথা) সহ প্রেরিত হয়েছি।
  • ৯৬/২. রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর সুন্নাতের অনুসরণ।
  • ৯৬/৩. বেশি বেশি প্রশ্ন করা এবং অকারণে কষ্ট করা নিন্দনীয়।
  • ৯৬/৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )’র কাজকর্মের অনুসরণ।
  • ৯৬/৫. দ্বীনের ব্যাপারে অতিরিক্ত কঠোরতা করা, তর্কে লিপ্ত হওয়া, বাড়াবাড়ি করা এবং বিদ্‘আত অপছন্দনীয়।
  • ৯৬/৬. বিদআতীকে আশ্রয়দানকারীর পাপ।
  • ৯৬/৭. মনগড়া মত ও ভিত্তিহীন কিয়াস নিন্দনীয়।
  • ৯৬/৮. ওয়াহী নাযিল হয়নি এমন কোন বিষয়ে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-কে জিজ্ঞেস করলে তিনি বলতেনঃ আমি জানি না কিংবা সে সম্পর্কে ওয়াহী নাযিল না হওয়া পর্যন্ত কোন জবাব দিতেন না এবং তিনি ব্যক্তিগত মতের উপর ভিত্তি করে কিংবা অনুমান করে কিছু বলতেন না। কেননা, আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আল্লাহ্ আপনাকে যা কিছু জানিয়ে দিয়েছেন তদ্দ্বারা (ফয়সালা করুন)। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১০৫)
  • ৯৬/৯. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) উম্মাতের পুরুষ ও নারীদেরকে সে বিষয়েরই শিক্ষা দিতেন, যা আল্লাহ্ তাঁকে শিখিয়ে দিতেন, নিজস্ব মতামত বা দৃষ্টান্তের উপর ভিত্তি করে নয়।
  • ৯৬/১০. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর বাণীঃ আমার উম্মাতের মধ্যে এক দল সর্বদাই হকের উপর বিজয়ী থাকবেন। আর তাঁরা হলেন (দ্বীনী) ইলমের অধিকারী।
  • ৯৬/১১. আল্লাহর বাণীঃ অথবা তোমাদেরকে দলে দলে ভাগ করতে...। (সূরাহ আন‘আম ৬/৬৫)
  • ৯৬/১২. কোন বিষয়ে প্রশ্নকারীকে স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দেয়ার উদ্দেশে সুস্পষ্ট হুকুম বর্ণিত আছে এরূপ কোন বিষয়ের সঙ্গে আরেকটি বিষয়ের নিয়ম মোতাবেক তুলনা করা।
  • ৯৬/১৩. আল্লাহ্ যা নাযিল করেছেন, তার ভিত্তিতে ফায়সালার মধ্যে ইজ্তিহাদ করা। কেননা, আল্লাহ্ কথাঃ আল্লাহর নাযিল করেছেন সেই অনুসারে যারা বিধান দেয় না তারাই যালিম......। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৪৫)
  • ৯৬/১৪. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর বাণী : অবশ্য অবশ্যই তোমরা তোমাদের আগের লোকদের নীতি-পদ্ধতির অনুকরণ করতে থাকবে।
  • ৯৬/১৫. পথভ্রষ্টতার দিকে ডাকা অথবা কোন খারাপ পদ্ধতি প্রবর্তনের অপরাধ। কারণ আল্লাহর বাণীঃ এবং পাপের ভার তাদেরও যাদের তারা অজ্ঞতার কারণে পথভ্রষ্ট করেছে......। (সূরাহ নাহল ১৬/২৫)
  • ৯৬/১৬. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) যা বলেছেন এবং আলেমগণকে ঐক্যের ব্যাপারে যে উৎসাহ দান করেছেন। আর যেসব ব্যাপারে দুই হারাম মক্কাহ ও মদীনাহর আলেমগণ ঐকমত্য পোষণ করেছেন। মদীনাহয় নাবী (সাঃ) মুহাজির ও আনসারদের স্মৃতিচিহ্ন এবং নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) এর সালাতের স্থান, মিনা ও কবর সম্পর্কে।
  • ৯৬/১৭. আল্লাহ তা‘আলার বাণীঃ (হে নাবী!) কোন বিষয়ের সিদ্ধান্ত নেয়া তোমার কাজ নয়। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/১২৮)
  • ৯৬/১৮. আল্লাহর বাণীঃ মানুষ অধিকাংশ বিষয়েই বিতর্কপ্রিয়। (সূরা আল-কাহাফ ১৮/৫৪) মহান আল্লাহর বাণীঃ তোমরা কিতাবধারীদের সঙ্গে বিতর্ক করো না.....। (সূরাহ আল-‘আনকাবূত ২৯/৪৬)
  • ৯৬/১৯. আল্লাহর বাণীঃ এভাবে আমি তোমাদেরকে এক মধ্যপন্থী জাতি করেছি, যাতে তোমরা মানব জাতির জন্য সাক্ষী হও। (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/১৪৩)
  • ৯৬/২০. কোন কর্মকর্তা কিংবা বিচারক অজ্ঞতার কারণে ইজ্তিহাদে ভুল করে রসূলুল্লাহ্ (সাঃ)-এর মতের বিরুদ্ধে সিদ্ধান্ত দিলে তা বাতিল। কেননা, নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) বলেনঃ কেউ যদি এমন কাজ করে, আমি যার নির্দেশ দেই নি তা বাতিল।
  • ৯৬/২১. বিচারক ইজ্তিহাদে ঠিক করুক বা ভুল করুক তার প্রতিদান পাবে।
  • ৯৬/২২. যারা বলে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর সব কাজই সুস্পষ্ট ছিল তার প্রমাণ কোন কোন সাহাবী নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর দরবার থেকে এবং ইসলামের বিধিবিধান জ্ঞাত হওয়া থেকে অনুপস্থিত থাকতেন।
  • ৯৬/২৩. কোন বিষয়ে নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ) কর্তৃক অস্বীকৃতি প্রকাশ না করাই তা বৈধ হবার দলীল, অন্য কারো অস্বীকৃতি বৈধতার দলীল নয়।
  • ৯৬/২৪. প্রমাণাদির সাহায্যে যেসব বিধিবিধান সম্পর্কে জানা যায়। প্রমাণাদির অর্থ ও বিশ্লেষণ কিভাবে করা যায়?
  • ৯৬/২৫. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )-এর বাণীঃ আহলে কিতাবদের কাছে কোন বিষয়ে জিজ্ঞেস করো না।
  • ৯৬/২৬. মতবিরোধ অপছন্দনীয়।
  • ৯৬/২৭. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )’র নিষেধাজ্ঞা দ্বারা হারাম সাব্যস্ত হয়। তবে অন্য দলীলের দ্বারা যা মুবাহ হওয়া প্রমাণিত সেটি ছাড়া। তেমনি তাঁর নির্দেশ দ্বারা ওয়াজিব সাব্যস্ত হয়। তবে অন্য দলীল দ্বারা তা মুবাহ হওয়া প্রমাণিত হলে ভিন্ন কথা, যেমন নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম )’র বাণীঃ যখন তোমরা হালাল (ইহরাম থেকে) হয়ে যাও, নিজ স্ত্রীর সাথে সহবাস করবে।
  • ৯৬/২৮. মহান আল্লাহর বাণীঃ তারা নিজেদের মাঝে পরামর্শের ভিত্তিতে নিজেদের কর্ম সম্পাদন করে। (সূরাহ আশ্-শূরা ৪২/৩৮)
  • ৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) ১৯৩ টি | ৭৩৭১-৭৫৬৩ পর্যন্ত 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    
  • ৯৭/১. আল্লাহর তাওহীদের দিকে উম্মাতের প্রতি নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর আহবান।
  • ৯৭/২. তুমি বলে দাও, তোমরা আল্লাহ্ নামে ডাকো বা রাহমান নামে ডাকো। তোমরা যে নামেই ডাকো সকল সুন্দর নামই তাঁর।
  • ৯৭/৩. আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই আমি তো রিযিক দাতা প্রবল, পরাক্রান্ত। (সূরাহ আয্ যারিয়াত ৫১/৫৮)
  • ৯৭/৪. আল্লাহর বাণীঃ তিনি অদৃশ্য সম্পর্কে জ্ঞাত, তিনি তাঁর অদৃশ্যের জ্ঞান কারো কাছে প্রকাশ করেন না- (সূরাহ জ্বিন ৭২/২৬)। ক্বিয়ামাতের জ্ঞান কেবল আল্লাহর কাছে রয়েছে- (সূরাহ লুক্বমান ৩১/৩৪)। তা তিনি জেনে শুনে নাযিল করেছেন- (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১৬৬)। তাঁর অবগতি ব্যতীত কোন নারী গর্ভ ধারণ করে না বা (তার বোঝা) হালকা করে না - (সূরাহ ফাতির ৩৫/১১)। ক্বিয়ামাতের জ্ঞান কেবল তাঁরই আছে- (সূরাহ ফুসসিলাত ৪১/৪৭)।
  • ৯৭/৫. আল্লাহর বাণীঃ তিনিই শান্তি, তিনিই নিরাপত্তা বিধানকারী।
  • ৯৭/৬. আল্লাহর বাণীঃ মানুষের বাদশাহ (সূরাহ আন্-নাস ১১৪/২)
  • ৯৭/৭. আল্লাহর বাণীঃ তিনি পরাক্রান্ত, প্রজ্ঞাময়- (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/২৪)। পবিত্র ও মহান তোমার প্রতিপালক, ইজ্জতের অধিকারী প্রতিপালক- (সূরা আস্ সাফফাত ৩৭/১৮০)। ইজ্জত তা তো আল্লাহ্ এবং তাঁর রসূলেরই- (সূরাহ আল-মুনাফিকূন ৬৩/৮)
  • ৯৭/৮. আল্লাহর বাণীঃ এবং তিনিই সে সত্তা, যিনি যথার্থই আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন । (সূরাহ আন‘আম ৬/৭৩)
  • ৯৭/৯. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১)
  • ৯৭/১০. আল্লাহর বাণীঃ আপনি বলে দিন, তিনি শক্তির অধিকারী। (সূরাহ আন‘আম ৬/৬৫)
  • ৯৭/১১. অন্তরসমূহ পরিবর্তনকারী। আল্লাহর বাণীঃ আমিও তাদের অন্তরসমূহ ও দৃষ্টিগুলোকে ঘুরিয়ে দেব। (সূরাহ আন‘আম ৬/১১০)
  • ৯৭/১২. আল্লাহর এক কম একশ’ নাম আছে।
  • ৯৭/১৩. আল্লাহ্ তা‘আলার নামগুলোর সাহায্যে প্রার্থনা করা ও আশ্রয় চাওয়া।
  • ৯৭/১৪. আল্লাহর মূল সত্তা, গুণাবলী ও নামসমূহের বর্ণনা।
  • ৯৭/১৫. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ তাঁর নিজের সম্বন্ধে তোমাদেরকে সাবধান করছেন- (সূরাহ আলু ‘ইমরান ৩/২৮)। আল্লাহর বাণীঃ আমার অন্তরের কথা আপনি জানেন, কিন্তু আপনার অন্তরের কথা আমি জানি না- (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/১১৬)।
  • ৯৭/১৬. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর চেহারা ছাড়া সব কিছুই ধ্বংসশীল। (সূরাহ আল-ক্বাসাস ২৮/৮৮)
  • ৯৭/১৭. আল্লাহর বাণীঃ যাতে তুমি আমার তত্ত্বাবধানে প্রতিপালিত হও- (সূরাহ ত্বহা ২০/৩৯)। আল্লাহর বাণীঃ যা চলত আমার সরাসরি তত্ত্বাবধানে- (সূরাহ আল-ক্বামার ৫৪/১৪)।
  • ৯৭/১৮. আল্লাহর বাণীঃ তিনিই আল্লাহ্ সৃষ্টিকর্তা, উদ্ভাবনকর্তা, আকৃতিদাতা। (সূরাহ আল-হাশর ৫৯/২৪)
  • ৯৭/১৯. আল্লাহর বাণীঃ যাকে আমি নিজ হাতে সৃষ্টি করেছি।* (সূরাহ সোয়াদ ৩৮/৭৫)
  • ৯৭/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ আল্লাহর চেয়ে অধিক আর মর্যাদাসম্পন্ন কেউই নয়
  • ৯৭/২১. মহান আল্লাহর বাণীঃ বল, সাক্ষ্য প্রদানে সর্বশ্রেষ্ঠ কী? বল, আল্লাহ্- (সূরাহ আন‘আম ৬/১৯)। এখানে আল্লাহ্ তা‘আলা নিজেকে ‘শাইউন’ (বস্তু) বলে আখ্যায়িত করেছেন। আবার নাবী (সাঃ) কুরআনকে আখ্যায়িত করেছেন বস্ত্ত বলে । অথচ এটি আল্লাহর গুণগুলোর মধ্যে একটি গুণ। আল্লাহ্ বলেছেনঃ আল্লাহর সত্তা ছাড়া সব কিছুই ধ্বংসশীল- (সূরাহ আল-ক্বাসাস ২৮/৮৮)।
  • ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।
  • ৯৭/২৩. আল্লাহর বাণীঃ ফেরেশতা এবং রূহ্ আল্লাহর দিকে ঊর্ধ্বগামী হয়- (সূরা আল মা‘আরিজ ৭০/৪)। এবং আল্লাহর বাণীঃ তাঁরই দিকে পবিত্র বাণীসমূহ আরোহণ করে- (সূরাহ ফাত্বির ৩৫/১০)।
  • ৯৭/২৪. আল্লাহর বাণীঃ কতক মুখ সেদিন উজ্জ্বল হবে। তারা তাদের প্রতিপালকের দিকে তাকিয়ে থাকবে। (সূরাহ আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/২২-২৩)
  • ৯৭/২৫. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহর রাহমাত নেক্কারদের নিকটবর্তী। (সূরাহ আল-আ’রাফ ৭/৫৬)
  • ৯৭/২৬. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহই আসমান ও যমীনকে স্থির রাখেন যাতে ও দু’টো টলে না যায় । (সূরাহ ফাতির ৩৫/৪১)
  • ৯৭/২৭. আসমান, যমীন ইত্যাদির সৃষ্টি সম্পর্কে; এটি রবেবর কাজ ও নির্দেশ।
  • ৯৭/২৮. আল্লাহ্ তা‘আলার বাণীঃ আমার প্রেরিত বান্দাদের সম্পর্কে আমার এ কথা আগেই স্থির হয়ে গেছে। (সূরাহ আস্ সাফফাত ৩৭/১৭১)
  • ৯৭/২৯. মহান আল্লাহর বাণীঃ কোন বিষয়ে আমি ইচ্ছে করলে বলি, ‘হয়ে যাও’, ফলে তা হয়ে যায়। (সূরাহ আন্-নাহল ১৬/৪০)
  • ৯৭/৩০. আল্লাহর বাণীঃ বল, ‘সমুদ্রগুলো যদি আমার প্রতিপালকের কথা লেখার জন্য কালি হয়ে যায়, তবে আমার প্রতিপালকের কথা লেখা শেষ হওয়ার আগেই সমুদ্র অবশ্যই নিঃশেষ হয়ে যাবে, আমি যদি এর সাহায্যের জন্য আরো এত পরিমাণ সমুদ্র নিয়ে আসি তবুও।’ (সূরাহ কাহাফ ১৮/১০৯)। আল্লাহর বাণীঃ দুনিয়ার সব গাছ যদি কলম হয় আর সমুদ্র (কালি হয়) আর তার সাথে আরো সাত সমুদ্র যুক্ত হয়, তবুও আল্লাহর (প্রশংসার) কথা (লেখা) শেষ হবে না।- (সূরাহ লুক্বমান ৩১/২৭)। আল্লাহর বাণীঃ তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ যিনি ছয় দিনে আকাশমন্ডলী ও পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন, অতঃপর আরশে সমুন্নত হয়েছেন। দিনকে তিনি রাতের পর্দা দিয়ে ঢেকে দেন, তারা একে অন্যকে দ্রুতগতিতে অনুসরণ করে এবং সূর্য, চন্দ্র, তারকারাজি তাঁরই আজ্ঞাবহ। জেনে রেখ, সৃষ্টি তাঁর, হুকুমও (চলবে) তাঁর, মহীয়ান, গরীয়ান আল্লাহ বিশ্বজগতের প্রতিপালক- (সূরাহ আল-আ’রাফ ৭/৫৪)।
  • ৯৭/৩১. আল্লাহর ইচ্ছা ও চাওয়া।
  • ৯৭/৩২. আল্লাহ্ বাণীঃ তাঁর কাছে সুপারিশ কোন কাজে আসবে না, তবে তাদের ব্যতীত যাদেরকে তিনি অনুমতি দেবেন। অতঃপর তাদের (অর্থাৎ আল্লাহর নৈকট্যলাভকারী মালায়িকার কিংবা অন্যের জন্য সুপারিশ করার অনুমতিপ্রাপ্তদের) অন্তর থেকে যখন ভয় দূর হবে তখন তারা পরস্পর জিজ্ঞেস করবে- তোমাদের পালনকর্তা কী নির্দেশ দিলেন? তারা বলবে- যা সত্য ও ন্যায় (তার নির্দেশই তিনি দিয়েছেন), তিনি সর্বোচ্চ, সর্বশ্রেষ্ঠ।- (সূরাহ সাবা ৩৪/২৩)। আর এখানে এ কথা বলা হয়নি, তোমাদের প্রতিপালক কী সৃষ্টি করেছেন?
  • ৯৭/৩৩. জিবরীলের সঙ্গে রবেবর কথাবার্তা, ফেরেশতাদের প্রতি আল্লাহর আহবান।
  • ৯৭/৩৪. আল্লাহর বাণীঃ তা তিনি জেনে শুনে নাযিল করেছেন। আর ফেরেশ্তারা এর সাক্ষী। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১৬৬)
  • ৯৭/৩৫. আল্লাহর বাণীঃ তারা আল্লাহর ও‘য়াদাকে বদলে দিতে চায়। (সূরাহ আল-ফাত্হ ৪৮/১৫)
  • ৯৭/৩৬. ক্বিয়ামাতের দিনে নাবী ও অপরাপরের সঙ্গে মহান আল্লাহর কথাবার্তা
  • ৯৭/৩৭. আল্লাহর বাণীঃ এবং মূসা (আঃ)-এর সঙ্গে আল্লাহ্ সরাসরি বাক্যালাপ করেছিলেন। (সূরাহ আন্-নিসা ৪/১৬৪)
  • ৯৭/৩৮. জান্নাতবাসীদের সঙ্গে রবেবর কথাবার্তা।
  • ৯৭/৪০. আল্লাহর বাণীঃ সুতরাং জেনে শুনে কাউকেও আল্লাহর সমকক্ষ দাঁড় করো না। (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২) এবং তোমরা তাঁর সমকক্ষ দাঁড় করতে চাও? তিনি তো জগতসমূহের প্রতিপালক- (সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/৯)। এবং তারা আল্লাহর সঙ্গে কোন ইলাহ্কে ডাকে না- (সূরাহ আল-ফুরক্বান ২৫/৬৮)। কিন্তু তোমার কাছে আর তোমাদের পূর্ববর্তীদের কাছে ওয়াহী করা হয়েছে যে, তুমি যদি (আল্লাহর) শারীক স্থির কর, তাহলে তোমার কর্ম অবশ্য অবশ্যই নিস্ফল হয়ে যাবে, আর তুমি অবশ্য অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্তদের অন্তর্ভুক্ত হবে। না, বরং আল্লাহর ‘ইবাদাত কর, আর শুক্রগুজারদের অন্তর্ভুক্ত হও। - (সূরাহ আয্ যুমার ৩৯/৬৫-৬৬)।
  • ৯৭/৪১. আল্লাহর বাণীঃ (দুনিয়ায় নিজেদের শরীরের অংশগুলোকে তোমরা) এই ভেবে গোপন করতে না যে, না তোমাদের কান, না তোমাদের চোখ আর না তোমাদের চামড়া তোমাদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেবে। বরং তোমরা মনে করতে যে, তোমরা যা কর তার অধিকাংশই আল্লাহ জানেন না। (সূরাহ ফুসসিলাত ৪১/২২)
  • ৯৭/৪২. আল্লাহর বাণীঃ তিনি সর্বক্ষণ গুরুত্বপূর্ণ কাজে ব্যস্ত- (সূরাহ আর রহমান ৫৫/২৯)। যখনই তাদের কাছে দয়াময়ের নিকট হতে কোন নতুন নাসীহাত আসে- (সূরাহ আশ্ শু‘আরা ২৬/৫)। হয়ত আল্লাহ্ এরপর কোন উপায় করে দেবেন- (সূরাহ আত্ ত্বলাক্ব ৬৫/১)। এভাবেই তিনি তোমাদের বংশধারা বিস্তৃত করেন, কোন কিছুই তাঁর সদৃশ নয়, তিনি সব শোনেন, সব দেখেন।- (সূরাহ আশ্ শু‘আরা ৪২/১১)।
  • ৯৭/৪৩. আল্লাহর বাণীঃ তাড়াতাড়ি ওয়াহী আয়ত্ত করার উদ্দেশে তুমি তোমার জিহবা দ্রুততার সঙ্গে সঞ্চালন করো না- (সূরাহ আল-ক্বিয়ামাহ ৭৫/১৬)। ওয়াহী নাযিল হওয়ার সময় নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এমনটি করেছেন।
  • ৯৭/৪৪. আল্লাহর বাণীঃ তোমরা তোমাদের কথা চুপেচাপেই বল আর উচ্চৈঃস্বরেই বল, তিনি (মানুষের) অন্তরের গোপন কথা সম্পর্কে পুরোপুরি অবগত। যিনি সৃষ্টি করেছেন তিনিই কি জানেন না? তিনি অতি সূক্ষ্মদর্শী, ওয়াকিফহাল।- (সূরাহ আল-মুলক ৬৭/১৩-১৪)। يَتَخَافَتُونَ এর অর্থ يَتَسَارُّونَ চুপে চুপে পড়ে- (সূরাহ ত্বহা ২০/১০৩)।
  • ৯৭/৪৫. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)-এর বাণীঃ এক ব্যক্তিকে আল্লাহ্ কুরআন দান করেছেন। সে রাতদিন তা পাঠ করছে।
  • ৯৭/৪৬. আল্লাহর বাণীঃ হে রসূল! তোমার প্রতিপালকের নিকট থেকে যা তোমার প্রতি অবতীর্ণ হয়েছে তা প্রচার কর, যদি না কর তাহলে তুমি তাঁর বার্তা পৌঁছানোর দায়িত্ব পালন করলে না। (সূরাহ আল-মায়িদাহ ৫/৬৭)
  • ৯৭/৪৭. আল্লাহর বাণীঃ বল, তোমরা সত্যবাদী হলে তাওরাত আন এবং পাঠ কর। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/৯৩)
  • ৯৭/৪৮. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) নামাযকে ‘আমল বলেছেন।
  • ৯৭/৪৯. আল্লাহর বাণীঃ মানুষকে সৃষ্টি করা হয়েছে খুবই অস্থির-মনা করে, বিপদ তাকে স্পর্শ করলে সে হয় উৎকণ্ঠিত, কল্যাণ তাকে স্পর্শ করলে সে হয়ে পড়ে অতি কৃপণ। (সূরাহ মা‘আরিজ ৭০/১৯-২৯)
  • ৯৭/৫০. নাবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) কর্তৃক তাঁর রবেবর থেকে রিওয়ায়াতের বর্ণনা।
  • ৯৭/৫১. তাওরাত ও অন্যান্য আসমানী কিতাব আরবী ইত্যাদি ভাষায় ব্যাখ্যা করা বৈধ। কেননা, আল্লাহর বাণীঃ তোমরা তাওরাত নিয়ে এসো, এবং তা পাঠ কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও। (সূরাহ আলে ‘ইমরান ৩/৯৩)
  • ৯৭/৫২. নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর বাণীঃ কুরআন সম্পর্কে অভিজ্ঞ ব্যক্তি জান্নাতে সম্মানিত পূত-পবিত্র কাতিব ফেরেশতাদের সঙ্গে থাকবে। অতএব, তোমাদের (সুললিত) কন্ঠ দ্বারা কুরআনকে সৌন্দর্যমন্ডিত কর
  • ৯৭/৫৩. আল্লাহর বাণীঃ কাজেই তোমাদের জন্য যতটুকু সহজসাধ্য হয় তাই তাত্থেকে পাঠ কর। (সূরাহ আল-মুযযাম্মিল ৭৩/২০)
  • ৯৭/৫৪. আল্লাহর বাণীঃ আমি কুরআনকে সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য, উপদেশ গ্রহণের কেউ আছে কি? (সূরাহ আল-ক্বামার ৫৪/৩২)
  • ৯৭/৫৫. আল্লাহর বাণীঃ বস্তুত এটি সম্মানিত কুরআন, সংরক্ষিত ফলকে লিপিবদ্ধ- (সূরাহ বুরুজ ৮৫/২১-২২)। শপথ তূর পর্বতের। শপথ কিতাবের, যা লিখিত আছে- (সূরাহ আত্ তূর ৫২/১-২)।
  • ৯৭/৫৬. আল্লাহর বাণীঃ আল্লাহ্ই সৃষ্টি করেছেন তোমাদেরকে আর তোমরা যা তৈরি কর সেগুলোকেও- (সূরাহ আস্ সফ্ফাত ৩৭/৯৬)। আমি সব কিছু সৃষ্টি করেছি নির্ধারিত পরিমাপে- (সূরাহ আল-ক্বামার ৫৪/৪৯)।
  • ৯৭/৫৭. পাপী ও মুনাফিকের কিরাআত, তাদের স্বর ও তাদের কিরাআত কন্ঠনালী অতিক্রম করে না।
  • ৯৭/৫৮. আল্লাহর বাণীঃ ক্বিয়ামাতের দিনে আমি স্থাপন করব ন্যায়বিচারের মানদন্ড। (সূরাহ আম্বিয়া ২১/৪৭)