পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮১৫. ‘‘আলী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, মারিয়াম (আঃ) ছিলেন (পূর্বের) নারীদের মধ্যে শ্রেষ্ঠতমা নারী। আর খাদীজাহ (রাঃ) (এ উম্মাতের) নারীদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠা। (৩৪৩২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪০)
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنِيْ مُحَمَّدٌ أَخْبَرَنَا عَبْدَةُ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيْهِ قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ جَعْفَرٍ قَالَ سَمِعْتُ عَلِيًّا يَقُوْلُ سَمِعْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم يَقُوْلُ ح حَدَّثَنِيْ صَدَقَةُ أَخْبَرَنَا عَبْدَةُ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيْهِ قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللهِ بْنَ جَعْفَرٍ عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِيْ طَالِبٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ خَيْرُ نِسَائِهَا مَرْيَمُ وَخَيْرُ نِسَائِهَا خَدِيْجَةُ
Narrated `Ali:
I heard Allah's Messenger (ﷺ) saying (as below)
Narrated `Ali:
The Prophet (ﷺ) said, "The best of the world's women is Mary (at her lifetime), and the best of the world's women is Khadija (at her lifetime).
পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮১৬. ‘আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কোন স্ত্রীর প্রতি এতটুকু ঈর্ষা করিনি যতটুকু খাদীজাহ (রাঃ)-এর প্রতি করেছি। কেননা, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে তাঁর কথা বারবার আলোচনা করতে শুনেছি, অথচ আমাকে বিবাহ করার আগেই তিনি ইন্তিকাল করেছিলেন। খাদীজাহ (রাঃ)-কে জান্নাতে মণি-মুক্তা খচিত একটি প্রাসাদের খোশ খবর দেয়ার জন্য আল্লাহ তা‘আলা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে আদেশ করেন। কোন দিন বকরী যবহ হলে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বান্ধবীদের নিকট তাদের প্রত্যেকের দরকার মত গোশ্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উপঢৌকন হিসেবে পাঠিয়ে দিতেন। (৩৮১৭, ৩৮১৮, ৫২২৯, ৬০০৪, ৭৪৮৪, মুসলিম ৪৪/১২, হাঃ নং ২৪৩৫, আহমাদ ২৫৭১৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪১)
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنَا سَعِيْدُ بْنُ عُفَيْرٍ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ قَالَ كَتَبَ إِلَيَّ هِشَامٌ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ مَا غِرْتُ عَلَى امْرَأَةٍ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مَا غِرْتُ عَلَى خَدِيْجَةَ هَلَكَتْ قَبْلَ أَنْ يَتَزَوَّجَنِيْ لِمَا كُنْتُ أَسْمَعُهُ يَذْكُرُهَا وَأَمَرَهُ اللهُ أَنْ يُبَشِّرَهَا بِبَيْتٍ مِنْ قَصَبٍ وَإِنْ كَانَ لَيَذْبَحُ الشَّاةَ فَيُهْدِيْ فِيْ خَلَائِلِهَا مِنْهَا مَا يَسَعُهُنَّ
Narrated `Aisha:
I did not feel jealous of any of the wives of the Prophet (ﷺ) as much as I did of Khadija (although) she died before he married me, for I often heard him mentioning her, and Allah had told him to give her the good tidings that she would have a palace of Qasab (i.e. pipes of precious stones and pearls in Paradise), and whenever he slaughtered a sheep, he would send her women-friends a good share of it.
পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮১৭. ‘আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অন্য কোন স্ত্রীর ব্যাপারে এত ঈর্ষা পোষণ করিনি, যতটুকু খাদীজাহ (রাঃ)-এর প্রতি করেছি। যেহেতু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর আলোচনা বেশি করতেন। তিনি (আরো) বলেন, খাদীজাহ (রাঃ)-এর (ইন্তিকালের) তিন বছর পর তিনি আমাকে বিবাহ করেন। আল্লাহ নিজে অথবা জিব্রাঈল (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে আদেশ করলেন যে, খাদীজাহ (রাঃ)-কে জান্নাতে মণিমুক্তা খচিত একটি ভবনের খোশ খবর দিন। (৩৮১৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪২)
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيْدٍ حَدَّثَنَا حُمَيْدُ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ مَا غِرْتُ عَلَى امْرَأَةٍ مَا غِرْتُ عَلَى خَدِيْجَةَ مِنْ كَثْرَةِ ذِكْرِ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِيَّاهَا قَالَتْ وَتَزَوَّجَنِيْ بَعْدَهَا بِثَلَاثِ سِنِيْنَ وَأَمَرَهُ رَبُّهُ عَزَّ وَجَلَّ أَوْ جِبْرِيْلُ عَلَيْهِ السَّلَام أَنْ يُبَشِّرَهَا بِبَيْتٍ فِي الْجَنَّةِ مِنْ قَصَبٍ
Narrated `Aisha:
I did not feel jealous of any woman as much as I did of Khadija because Allah's Messenger (ﷺ) used to mention her very often. He married me after three years of her death, and his Lord (or Gabriel) ordered him to give her the good news of having a palace of Qasab in Paradise.
পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮১৮. ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর অন্য কোন স্ত্রীর প্রতি এতটুকু ঈর্ষা করিনি যতটুকু খাদীজাহ (রাঃ)-এর প্রতি করেছি। অথচ আমি তাঁকে দেখিনি। কিন্তু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর কথা বেশি সময় আলোচনা করতেন। কোন কোন সময় বকরী যবহ করে গোশ্তের পরিমাণ বিবেচনায় হাড়-গোশ্তকে ছোট ছোট টুকরা করে হলেও খাদীজাহ (রাঃ)-এর বান্ধবীদের ঘরে পৌঁছে দিতেন। আমি কোন সময় ঈর্ষা ভরে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতাম, মনে হয়, খাদীজাহ (রাঃ) ছাড়া দুনিয়াতে যেন আর কোন নারী নাই। উত্তরে তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন, হাঁ। তিনি এমন ছিলেন, এমন ছিলেন, তাঁর গর্ভে আমার সন্তানাদি জন্মেছিল। (৩৮১৬, মুসলিম ৪৪/১২, হাঃ নং ২৪৩৩) ) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৩)
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنِيْ عُمَرُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ حَسَنٍ حَدَّثَنَا أَبِيْ حَدَّثَنَا حَفْصٌ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ مَا غِرْتُ عَلَى أَحَدٍ مِنْ نِسَاءِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مَا غِرْتُ عَلَى خَدِيْجَةَ وَمَا رَأَيْتُهَا وَلَكِنْ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُكْثِرُ ذِكْرَهَا وَرُبَّمَا ذَبَحَ الشَّاةَ ثُمَّ يُقَطِّعُهَا أَعْضَاءً ثُمَّ يَبْعَثُهَا فِيْ صَدَائِقِ خَدِيْجَةَ فَرُبَّمَا قُلْتُ لَهُ كَأَنَّهُ لَمْ يَكُنْ فِي الدُّنْيَا امْرَأَةٌ إِلَّا خَدِيْجَةُ فَيَقُوْلُ إِنَّهَا كَانَتْ وَكَانَتْ وَكَانَ لِيْ مِنْهَا وَلَدٌ
Narrated `Aisha:
I did not feel jealous of any of the wives of the Prophet (ﷺ) as much as I did of Khadija though I did not see her, but the Prophet (ﷺ) used to mention her very often, and when ever he slaughtered a sheep, he would cut its parts and send them to the women friends of Khadija. When I sometimes said to him, "(You treat Khadija in such a way) as if there is no woman on earth except Khadija," he would say, "Khadija was such-and-such, and from her I had children."
পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮১৯. ইসমাঈল (রহ.) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ‘আবদুল্লাহ ইবনু আবূ আউফা (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলাম, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাদীজাহ (রাঃ)-কে জান্নাতের খোশ খবর দিয়েছিলেন কি? তিনি বললেন, হাঁ। এমন একটি ভবনের খোশ খবর দিয়েছিলেন, যে ভবনটি তৈরি করা হয়েছে এমন মোতি দ্বারা যার ভিতরদেশ ফাঁকা। আর সেখানে থাকবে না শোরগোল, কোন প্রকার ক্লেশ ও দুঃখ। (১৭৯২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৪)
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى عَنْ إِسْمَاعِيْلَ قَالَ قُلْتُ لِعَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِيْ أَوْفَى رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا بَشَّرَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم خَدِيْجَةَ قَالَ نَعَمْ بِبَيْتٍ مِنْ قَصَبٍ لَا صَخَبَ فِيْهِ وَلَا نَصَبَ
Narrated Isma`il:
I asked `Abdullah bin Abi `Aufa, "Did the Prophet (ﷺ) give glad tidings to Khadija?" He said, "Yes, of a palace of Qasab (in Paradise) where there will be neither any noise nor any fatigue."
পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮২০. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন যে, জিব্রাঈল (আঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট হাযির হয়ে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম! ঐ যে খাদীজাহ (রাঃ) একটি পাত্র হাতে নিয়ে আসছেন। ঐ পাত্রে তরকারী, অথবা খাদ্যদ্রব্য অথবা পানীয় ছিল। যখন তিনি পৌঁছে যাবেন তখন তাঁকে তাঁর প্রতিপালকের পক্ষ হতে এবং আমার পক্ষ থেকেও সালাম জানাবেন আর তাঁকে জান্নাতের এমন একটি ভবনের খোশ খবর দিবেন যার অভ্যন্তর ভাগ ফাঁকা-মোতি দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। সেখানে থাকবে না কোন প্রকার শোরগোল; কোন প্রকার দুঃখ-ক্লেশ। (৭৪৯৭, মুসলিম ৪৪/১২, হাঃ নং ২৪৩২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৫ প্রথমাংশ)
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيْدٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ عَنْ عُمَارَةَ عَنْ أَبِيْ زُرْعَةَ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ أَتَى جِبْرِيْلُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ هَذِهِ خَدِيْجَةُ قَدْ أَتَتْ مَعَهَا إِنَاءٌ فِيْهِ إِدَامٌ أَوْ طَعَامٌ أَوْ شَرَابٌ فَإِذَا هِيَ أَتَتْكَ فَاقْرَأْ عَلَيْهَا السَّلَامَ مِنْ رَبِّهَا وَمِنِّيْ وَبَشِّرْهَا بِبَيْتٍ فِي الْجَنَّةِ مِنْ قَصَبٍ لَا صَخَبَ فِيْهِ وَلَا نَصَبَ
وَقَالَ إِسْمَاعِيْلُ بْنُ خَلِيْلٍ أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ اسْتَأْذَنَتْ هَالَةُ بِنْتُ خُوَيْلِدٍ أُخْتُ خَدِيْجَةَ عَلَى رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَعَرَفَ اسْتِئْذَانَ خَدِيْجَةَ فَارْتَاعَ لِذَلِكَ فَقَالَ اللَّهُمَّ هَالَةَ قَالَتْ فَغِرْتُ فَقُلْتُ مَا تَذْكُرُ مِنْ عَجُوْزٍ مِنْ عَجَائِزِ قُرَيْشٍ حَمْرَاءِ الشِّدْقَيْنِ هَلَكَتْ فِي الدَّهْرِ قَدْ أَبْدَلَكَ اللهُ خَيْرًا مِنْهَا
Narrated Abu Huraira:
Gabriel came to the Prophet (ﷺ) and said, "O Allah's Messenger (ﷺ)! This is Khadija coming to you with a dish having meat soup (or some food or drink). When she reaches you, greet her on behalf of her Lord (i.e. Allah) and on my behalf, and give her the glad tidings of having a Qasab palace in Paradise wherein there will be neither any noise nor any fatigue (trouble) . "
Narrated 'Aisha:
Once Hala bint Khuwailid, Khadija's sister, asked the permission of the Prophet (ﷺ) to enter. On that, the Prophet (ﷺ) remembered the way Khadija used to ask permission, and that upset him. He said, "O Allah! Hala!" So I became jealous and said, "What makes you remember an old woman amongst the old women of Quraish an old woman (with a teethless mouth) of red gums who died long ago, and in whose place Allah has given you somebody better than her?"
পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২০. নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে খাদীজাহ (রাঃ)-এর বিবাহ এবং তাঁর ফযীলত।
৩৮২১. ‘আয়িশাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ খাদীজাহর বোন হালা বিনতে খুয়াইলিদ (একদিন) রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে সাক্ষাৎ করার জন্য অনুমতি চাইলেন। (দু’বোনের গলার স্বর ও অনুমতি চাওয়ার ভঙ্গি একই রকম ছিল বলে) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খাদীজাহর অনুমতি চাওয়ার কথা মনে করে হতচকিত হয়ে পড়েন। তারপর (প্রকৃতিস্থ হয়ে) তিনি বললেনঃ হে আল্লাহ! এতো দেখছি হালা! ‘আয়িশাহ্ (রাঃ) বলেনঃ এতে আমার ভারী ঈর্ষা হলো। আমি বললাম, কুরাইশদের বুড়ীদের মধ্য থেকে এমন এক বুড়ীর কথা আপনি আলোচনা করেন যার দাঁতের মাড়ির লাল বর্ণটাই শুধু বাকি রয়ে গিয়েছিল, যে শেষ হয়ে গেছে কত কাল আগে। তার পরিবর্তে আল্লাহ তো আপনাকে তার চাইতেও উত্তম স্ত্রী দান করেছেন।* (মুসলিম ৪৪/১২, হাঃ নং ২৪৩৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৩৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ নাই)
৬৩/২১. بَابُ ذِكْرُ جَرِيْرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ الْبَجَلِيِّ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ
بَابُ تَزْوِيْجِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ خَدِيْجَةَ وَفَضْلِهَا رَضِيَ اللهُ عَنْهَا
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيْدٍ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُضَيْلٍ عَنْ عُمَارَةَ عَنْ أَبِيْ زُرْعَةَ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ أَتَى جِبْرِيْلُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ يَا رَسُوْلَ اللهِ هَذِهِ خَدِيْجَةُ قَدْ أَتَتْ مَعَهَا إِنَاءٌ فِيْهِ إِدَامٌ أَوْ طَعَامٌ أَوْ شَرَابٌ فَإِذَا هِيَ أَتَتْكَ فَاقْرَأْ عَلَيْهَا السَّلَامَ مِنْ رَبِّهَا وَمِنِّيْ وَبَشِّرْهَا بِبَيْتٍ فِي الْجَنَّةِ مِنْ قَصَبٍ لَا صَخَبَ فِيْهِ وَلَا نَصَبَ وَقَالَ إِسْمَاعِيْلُ بْنُ خَلِيْلٍ أَخْبَرَنَا عَلِيُّ بْنُ مُسْهِرٍ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهَا قَالَتْ اسْتَأْذَنَتْ هَالَةُ بِنْتُ خُوَيْلِدٍ أُخْتُ خَدِيْجَةَ عَلَى رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم فَعَرَفَ اسْتِئْذَانَ خَدِيْجَةَ فَارْتَاعَ لِذَلِكَ فَقَالَ اللَّهُمَّ هَالَةَ قَالَتْ فَغِرْتُ فَقُلْتُ مَا تَذْكُرُ مِنْ عَجُوْزٍ مِنْ عَجَائِزِ قُرَيْشٍ حَمْرَاءِ الشِّدْقَيْنِ هَلَكَتْ فِي الدَّهْرِ قَدْ أَبْدَلَكَ اللهُ خَيْرًا مِنْهَا