পরিচ্ছেদঃ ১০/২. দু’ দু’বার আযানের শব্দ বলা।
৬০৫.আনাস (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, বিলাল (রাযি.)-কে আযানের শব্দ দু’ দু’বার এবং قَدْقَامَتِ الصَّلاَةُ ব্যতীত ইক্বামাত(ইকামত/একামত)ের শব্দগুলো বেজোড় করে বলার নির্দেশ দেয়া হয়েছিল। (৬০৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৭০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৭৮)
بَاب الْأَذَانُ مَثْنَى مَثْنَى
سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ قَالَ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ سِمَاكِ بْنِ عَطِيَّةَ عَنْ أَيُّوبَ عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ عَنْ أَنَسٍ قَالَ أُمِرَ بِلالٌ أَنْ يَشْفَعَ الْأَذَانَ وَأَنْ يُوتِرَ الْإِقَامَةَ إِلاَّ الْإِقَامَةَ.
Narrated Anas:
Bilal was ordered to repeat the wording of the Adhan for prayers twice, and to pronounce the wording of the Iqama once except "Qad-qamat-is-salat".
পরিচ্ছেদঃ ১০/২. দু’ দু’বার আযানের শব্দ বলা।
৬০৬. আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন; মুসলিমগণের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে তাঁরা সালাতের সময়ের জন্য এমন কোন সংকেত নির্ধারণ করার প্রস্তাব দিলেন, যার সাহায্যে সালাতের সময় উপস্থিত এ কথা বুঝা যায়। কেউ কেউ বললেন, আগুন জ্বালানো হোক, কিংবা ঘণ্টা বাজানো হোক। তখন বিলাল (রাযি.)-কে আযানের শব্দগুলো দু’ দু’বার এবং ইকামাতের শব্দগুলো বেজোড় বলার নির্দেশ দেয়া হলো। (৬০৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৫৭১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৫৭৯)
بَاب الْأَذَانُ مَثْنَى مَثْنَى
مُحَمَّدٌ هُوَ ابْنُ سَلاَمٍ قَالَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ الثَّقَفِيُّ قَالَ أَخْبَرَنَا خَالِدٌ الْحَذَّاءُ عَنْ أَبِي قِلاَبَةَ عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ لَمَّا كَثُرَ النَّاسُ قَالَ ذَكَرُوا أَنْ يَعْلَمُوا وَقْتَ الصَّلاَةِ بِشَيْءٍ يَعْرِفُونَهُ فَذَكَرُوا أَنْ يُورُوا نَارًا أَوْ يَضْرِبُوا نَاقُوسًا فَأُمِرَ بِلاَلٌ أَنْ يَشْفَعَ الْأَذَانَ وَأَنْ يُوتِرَ الْإِقَامَةَ.
Narrated Anas bin Malik:
When the number of Muslims increased they discussed the question as to how to know the time for the prayer by some familiar means. Some suggested that a fire be lit (at the time of the prayer) and others put forward the proposal to ring the bell. Bilal was ordered to pronounce the wording of Adhan twice and of the Iqama once only.