পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
وَقَوْلِهِ تَعَالٰى: (لَوْ أَنَّ لِي بِكُمْ قُوَّةً)
আল্লাহর বাণীঃ তোমাদেরকে দমন করার ক্ষমতা আমার যদি থাকত! (সূরাহ হূদ ১১/৮০)
৭২৩৮. কাসিম ইবনু মুহাম্মাদ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) দু’জন লি’আনকারীর বিষয়ে বর্ণনা করলেন। তখন ’আবদুল্লাহ্ ইবনু শাদ্দাদ বললেন, এটা কি সেই স্ত্রীলোক যার সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছিলেন, বিনা প্রমাণে যদি কোন মহিলাকে রজম (প্রস্তরাঘাতে মৃত্যুদন্ড দান) করতাম? তিনি বললেন, না, সে মহিলাটি প্রকাশ্যে অশ্লীল কাজ করেছিল। [৫৩১০] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৪৪)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ عَنْ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ قَالَ ذَكَرَ ابْنُ عَبَّاسٍ الْمُتَلاَعِنَيْنِ فَقَالَ عَبْدُ اللهِ بْنُ شَدَّادٍ أَهِيَ الَّتِي قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَوْ كُنْتُ رَاجِمًا امْرَأَةً مِنْ غَيْرِ بَيِّنَةٍ قَالَ لاَ تِلْكَ امْرَأَةٌ أَعْلَنَتْ
Narrated Al-Qasim bin Muhammad:
Ibn `Abbas mentioned the case of a couple on whom the judgment of Lian has been passed. `Abdullah bin Shaddad said, "Was that the lady in whose case the Prophet (ﷺ) said, "If I were to stone a lady to death without a proof (against her)?' "Ibn `Abbas said, "No! That was concerned with a woman who though being a Muslim used to arouse suspicion by her outright misbehavior."
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৩৯. ’আত্বা (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এশার সালাত দেরি হল। তখন ’উমার (রাঃ) বের হয়ে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! সালাত, মহিলা ও শিশুরা ঘুমিয়ে যাচ্ছেন। তখন তিনি বের হয়ে এলেন, তাঁর মাথা থেকে পানি টপ টপ করে পড়ছে। তিনি বলছিলেন, যদি আমার উম্মাতের জন্য কিংবা বলেছিলেন, লোকেদের জন্য, সুফ্ইয়ানও বলেছেন, আমার উম্মাতের জন্য কষ্টকর মনে না করতাম, তাহলে অবশ্যই তাদেরকে এ সময়ে সালাত পড়ার হুকুম দিতাম।
ইবনু জুরায়জ ’আত্বার সূত্রে ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এ সালাত বিলম্ব করলেন। ফলে ’উমার (রাঃ) এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! মহিলা ও শিশুরা ঘুমিয়ে যাচ্ছে। তখন তিনি তাঁর মাথার পাশ থেকে পানি মুছতে মুছতে বের হয়ে এসে বললেনঃ আসলে এটাই সময়। এরপর বললেনঃ যদি আমি আমার উম্মাতের উপর কষ্টকর মনে না করতাম.....।
’আমর এ হাদীসটি ’আত্বা থেকে বর্ণনা করেন, সে সূত্রে ইবনু ’আব্বাস (রাঃ)-এর নাম নেই। তবে ’আমর বলেছেন যে, তাঁর মাথা থেকে পানি টপ টপ করে পড়ছিল। আর ইবনু জুরায়জ বলেন, তিনি তাঁর মাথার এক পাশ থেকে পানি মুছছিলেন। আবার ’আমরের বরাতে উল্লেখ করা হয়েছে যে, যদি আমি আমার উম্মাতের উপর কষ্টকর মনে না করতাম। আর ইবনু জুরায়জ বলেন, এটাই সময়। যদি আমি আমার উম্মাতের উপর কষ্টকর মনে না করতাম.....। তবে ইব্রাহীম ইবনু মুনযির ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হাদীসটি বর্ণিত আছে। [৫৭১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৪৫)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
عَلِيٌّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ قَالَ عَمْرٌو حَدَّثَنَا عَطَاءٌ قَالَ أَعْتَمَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلمبِالْعِشَاءِ فَخَرَجَ عُمَرُ فَقَالَ الصَّلاَةَ يَا رَسُولَ اللهِ رَقَدَ النِّسَاءُ وَالصِّبْيَانُ فَخَرَجَ وَرَأْسُهُ يَقْطُرُ يَقُولُ لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي أَوْ عَلَى النَّاسِ وَقَالَ سُفْيَانُ أَيْضًا عَلَى أُمَّتِي لأَمَرْتُهُمْ بِالصَّلاَةِ هَذِهِ السَّاعَةَ قَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ عَنْ عَطَاءٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ أَخَّرَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم هَذِهِ الصَّلاَةَ فَجَاءَ عُمَرُ فَقَالَ يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم رَقَدَ النِّسَاءُ وَالْوِلْدَانُ فَخَرَجَ وَهُوَ يَمْسَحُ الْمَاءَ عَنْ شِقِّهِ يَقُولُ إِنَّهُ لَلْوَقْتُ لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي وَقَالَ عَمْرٌو حَدَّثَنَا عَطَاءٌ لَيْسَ فِيهِ ابْنُ عَبَّاسٍ أَمَّا عَمْرٌو فَقَالَ رَأْسُهُ يَقْطُرُ وَقَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ يَمْسَحُ الْمَاءَ عَنْ شِقِّهِ وَقَالَ عَمْرٌو لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي وَقَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ إِنَّهُ لَلْوَقْتُ لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ حَدَّثَنَا مَعْنٌ حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ مُسْلِمٍ عَنْ عَمْرٍو عَنْ عَطَاءٍ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم.
Narrated 'Ata:
One night the Prophet (ﷺ) delayed the `Isha' prayer whereupon `Umar went to him and said, "The prayer, O Allah's Messenger (ﷺ)! The women and children had slept." The Prophet (ﷺ) came out with water dropping from his head, and said, "Were I not afraid that it would be hard for my followers (or for the people), I would order them to pray `Isha prayer at this time." (Various versions of this Hadith are given by the narrators with slight differences in expression but not in content).
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৪০. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার উম্মাতের উপর যদি কষ্টকর মনে না করতাম, তাহলে আমি তাদেরকে মিস্ওয়াক করার হুকুম করতাম। [৮৮৭] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৪৬)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ عَنْ جَعْفَرِ بْنِ رَبِيعَةَ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ سَمِعْتُ أَبَا هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَوْلاَ أَنْ أَشُقَّ عَلَى أُمَّتِي لأَمَرْتُهُمْ بِالسِّوَاكِ
Narrated Abu Huraira:
Allah's Messenger (ﷺ) said, "Were I not afraid that it would be hard on my followers, I would order them to use the siwak (as obligatory, for cleaning the teeth).
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৪১. আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, (কোন এক) মাসের শেষভাগে নবী বিরতিহীন সওম রাখলেন এবং আরো কতিপয় লোকও বিরতিহীনভাবে সওম রাখল। এ সংবাদ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে পৌঁছলে তিনি বললেনঃ যদি আমার এ মাস প্রলম্বিত হত, তবুও আমি এভাবে বিরতিহীন সওম পালন করতাম। যাতে অধিক কষ্টকারীরা তাদের কষ্ট করা ত্যাগ করে। আমি তো তোমাদের মত নই, আমার প্রতিপালক আমাকে আহার করান এবং পান করান। সুলায়মান ইবনু মুগীরাহ আনাস (রাঃ)-এর সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হুমায়দ-এর অনুসরণ করেছেন। [১৯৬১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৪৭)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
عَيَّاشُ بْنُ الْوَلِيدِ حَدَّثَنَا عَبْدُ الأَعْلَى حَدَّثَنَا حُمَيْدٌ عَنْ ثَابِتٍ عَنْ أَنَسٍ قَالَ وَاصَلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم آخِرَ الشَّهْرِ وَوَاصَلَ أُنَاسٌ مِنْ النَّاسِ فَبَلَغَ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَ لَوْ مُدَّ بِيَ الشَّهْرُ لَوَاصَلْتُ وِصَالاً يَدَعُ الْمُتَعَمِّقُونَ تَعَمُّقَهُمْ إِنِّي لَسْتُ مِثْلَكُمْ إِنِّي أَظَلُّ يُطْعِمُنِي رَبِّي وَيَسْقِينِ تَابَعَهُ سُلَيْمَانُ بْنُ مُغِيرَةَ عَنْ ثَابِتٍ عَنْ أَنَسٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم.
Narrated Anas:
The Prophet (ﷺ) fasted Al-Wisal on the last days of the month. Some people did the same, and when the news reached the Prophet (ﷺ) he said, "If the month had been prolonged for me, then I would have fasted Wisal for such a long time that the most exaggerating ones among you would have given up their exaggeration. I am not like you; my Lord always makes me eat and drink."
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৪২. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিরতিহীন সওম পালন করতে নিষেধ করলেন। সাহাবীগণ বললেন, আপনি বিরতিহীন সওম পালন করছেন? তিনি বললেনঃ তোমাদের কে আছ আমার মতো? আমি তো রাত কাটাই যাতে আমার প্রতিপালক আমাকে খাওয়ান ও পান করান। কিন্তু তারা যখন বিরত থাকতে অস্বীকৃতি জানাল, তখন তিনি তাদেরসহ একদিন, তারপর আর একদিন সওম পালন করলেন। তারপর তারা নতুন চাঁদ দেখতে পেলেন। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদি চাঁদ আরো (কয়দিন) পরে উদিত হত, তাহলে আমি অবশ্যই তোমাদের (সওম) বাড়াতাম। তিনি যেন তাদেরকে শাসন করছিলেন। [১৯৬৫] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৪৮)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
أَبُو الْيَمَانِ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ عَنْ الزُّهْرِيِّ وَقَالَ اللَّيْثُ حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ خَالِدٍ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ أَنَّ سَعِيدَ بْنَ الْمُسَيَّبِ أَخْبَرَهُ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ نَهَى رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ الْوِصَالِ قَالُوا فَإِنَّكَ تُوَاصِلُ قَالَ أَيُّكُمْ مِثْلِي إِنِّي أَبِيتُ يُطْعِمُنِي رَبِّي وَيَسْقِينِ فَلَمَّا أَبَوْا أَنْ يَنْتَهُوا وَاصَلَ بِهِمْ يَوْمًا ثُمَّ يَوْمًا ثُمَّ رَأَوْا الْهِلاَلَ فَقَالَ لَوْ تَأَخَّرَ لَزِدْتُكُمْ كَالْمُنَكِّلِ لَهُمْ.
Narrated Abu Huraira:
Allah's Messenger (ﷺ) forbade Al-Wisal. The people said (to him), "But you fast Al-`Wisal," He said, "Who among you is like me? When I sleep (at night), my Lord makes me eat and drink. But when the people refused to give up Al-Wisal, he fasted Al-Wisal along with them for two days and then they saw the crescent whereupon the Prophet (ﷺ) said, "If the crescent had not appeared I would have fasted for a longer period," as if he intended to punish them herewith.
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৪৩. ’আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে কা’বার বাইরের দেয়াল (হাতীম) সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম যে, সেটা কি কা’বা ঘরের অংশ? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ। আমি বললাম, তাহলে তারা এ অংশকে ঘরে শামিল করল না কেন? তিনি বললেনঃ তোমার গোত্রের খরচে কমতি দেখা দিয়েছিল। আমি বললামঃ এর দরজাটা এত উঁচুতে বানানো হল কেন? তিনি বললেনঃ এটা তোমার কওম এ জন্য করেছিল, যাতে তারা যাকে ইচ্ছে ঢুকতে দেবে এবং যাকে ইচ্ছে বাধা দেবে। তোমার কওম যদি সবে জাহিলীয়্যাত মুক্ত না হত, অতঃপর তাদের অন্তর বিগড়ে যাবার আশঙ্কা না করতাম তাহলে দেয়ালটিকে ঘরের মাঝে শামিল করে দিতাম এবং এর দরজাকে ভূমি বরাবর করে দিতাম। [১২৬] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৪৯)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا أَبُو الأَحْوَصِ حَدَّثَنَا أَشْعَثُ عَنْ الأَسْوَدِ بْنِ يَزِيدَ عَنْ عَائِشَةَ قَالَتْ سَأَلْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم عَنْ الْجَدْرِ أَمِنَ الْبَيْتِ هُوَ قَالَ نَعَمْ قُلْتُ فَمَا لَهُمْ لَمْ يُدْخِلُوهُ فِي الْبَيْتِ قَالَ إِنَّ قَوْمَكِ قَصَّرَتْ بِهِمْ النَّفَقَةُ قُلْتُ فَمَا شَأْنُ بَابِهِ مُرْتَفِعًا قَالَ فَعَلَ ذَاكِ قَوْمُكِ لِيُدْخِلُوا مَنْ شَاءُوا وَيَمْنَعُوا مَنْ شَاءُوا وَلَوْلاَ أَنَّ قَوْمَكِ حَدِيثٌ عَهْدُهُمْ بِالْجَاهِلِيَّةِ فَأَخَافُ أَنْ تُنْكِرَ قُلُوبُهُمْ أَنْ أُدْخِلَ الْجَدْرَ فِي الْبَيْتِ وَأَنْ أَلْصِقْ بَابَهُ فِي الأَرْضِ.
Narrated `Aisha:
I asked the Prophet (ﷺ) about the wall (outside the Ka`ba). "Is it regarded as part of the Ka`ba?" He replied, "Yes." I said, "Then why didn't the people include it in the Ka`ba?" He said, "(Because) your people ran short of money." I asked, "Then why is its gate so high?" He replied, ''Your people did so in order to admit to it whom they would and forbid whom they would. Were your people not still close to the period of ignorance, and were I not afraid that their hearts might deny my action, then surely I would include the wall in the Ka`ba and make its gate touch the ground."
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৪৪. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যদি হিজরত (মহান আল্লাহ কর্তৃক ঘোষিত একটি মর্যাদাপূর্ণ পন্থা) না হত, তাহলে আমি আনসারদের একজন হতাম। আর যদি লোকেরা এক উপত্যকা দিয়ে চলত আর আনসাররা অন্য উপত্যকা দিয়ে কিংবা গিরিপথ দিয়ে চলত, তাহলে আমি আনসারদের উপত্যকা বা গিরিপথ দিয়েই চলতাম। [৩৭৭৯] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৫০)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
أَبُو الْيَمَانِ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَوْلاَ الْهِجْرَةُ لَكُنْتُ امْرَأً مِنْ الأَنْصَارِ وَلَوْ سَلَكَ النَّاسُ وَادِيًا وَسَلَكَتْ الأَنْصَارُ وَادِيًا أَوْ شِعْبًا لَسَلَكْتُ وَادِيَ الأَنْصَارِ أَوْ شِعْبَ الأَنْصَارِ.
Narrated Abu Huraira:
Allah's Messenger (ﷺ) said, "But for the emigration, I would have been one of the Ansar: and if the people took their way in a valley (or a mountain pass), I would take the Ansar's valley or the mountain pass."
পরিচ্ছেদঃ ৯৪/৯. لو ‘যদি’ শব্দটি কতটা বৈধ।
৭২৪৫. ’আবদুল্লাহ্ ইবনু যায়দ (রাঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেন। তিনি বলেছেনঃ যদি হিজরত না হত, তাহলে আমি আনসারদের একজন হতাম। আর লোকেরা যদি কোন এক উপত্যকা বা গিরিপথ দিয়ে চলত, তাহলে আমি আনসারদের উপত্যকা বা গিরিপথ দিয়েই চলতাম।
আবূ তাইয়াহ্ (রহ.) আনাস (রাঃ)-এর বরাতে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে এরকম হাদীস ’উপত্যকার’ কথা উল্লেখ করে ’আব্বাস ইবনু তামীম-এর অনুসরণ করেছেন। [৪৩৩০] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৭৩৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৭৫১)
بَاب مَا يَجُوزُ مِنْ اللَّوْ
مُوسَى حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى عَنْ عَبَّادِ بْنِ تَمِيمٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ زَيْدٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَوْلاَ الْهِجْرَةُ لَكُنْتُ امْرَأً مِنْ الأَنْصَارِ وَلَوْ سَلَكَ النَّاسُ وَادِيًا أَوْ شِعْبًا لَسَلَكْتُ وَادِيَ الأَنْصَارِ وَشِعْبَهَا تَابَعَهُ أَبُو التَّيَّاحِ عَنْ أَنَسٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِي الشِّعْبِ.
Narrated `Abdullah bin Zaid:
The Prophet (ﷺ) said, "But for the emigration, I would have been one of the Ansar; and if the people took their way in a valley (or a mountain pass), I would take Ansar's valley or their mountain pass."