পরিচ্ছেদঃ ৬০/৩৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন ...... তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্ সাফফাত ১৩৯-১৪২)
60/33. باب إِنَّ قَرُوْنَ كَانَ مِنْ قَوْمِ مُوْسٰى الآية (القصص : 76)
৬০/৩৩. অধ্যায় : মহান আল্লাহর বাণীঃ নিশ্চয়ই কারূন ছিল মূসা (আঃ)-এর সম্প্রদায় ভুক্ত। .... (আল-কাসাস ৭৬)
لَتَنُوْٓءُ لَتُثْقِلُ . قال ابْنُ عَبَّاسٍ : أُولِى الْقُوَّةِ (القصص : 76) لَا يَرْفَعُهَا الْعُصْبَةُ مِنَ الرِّجَالِ . يُقَالُ : الفَرِحِيْنَ المرِحِيْنَ . وَيْكَأَنَّ اللهَ مِثْلُ : أَلَمْ تَرَ أَنَّ اللهَ يَبْسُطُ الرِّزْقَ لِمَن يَّشَآءُ وَيَقْدِرُ . يُوَسَّعُ عَلَيْهِ وَيُضَيِّقُ .
لَتَنُوْءُ অর্থ অবশ্যই কষ্টসাধ্য ছিল। ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) বলেন, أولِى الْقُوَّةِ অর্থ একদল বলবান লোকও তাঁর চাবিগুলো বহন করতে পারতো না। বলা হয় الفرِحِيْنَ অর্থ দাম্ভিক লোকগুলো। أَلَمْ تَرَ أَنَّ اللهَ হচেছ وَيْكَأَنَّ اللهَ এর মত, অর্থ তুমি দেখলেতো, আল্লাহ্ যাকে ইচ্ছা রিয্ক্ বেশি করে দেন, আর যাকে ইচ্ছা কম করে দেন....। (লুকমান ৩৭)
60/34. باب قول الله تعالى : وَإِلٰى مَدْيَنَ أَخٰهُمْ شُعَيْبًا (الأعراف : 85, هود : 84, والعنكبوت : 36)
৬০/৩৪. অধ্যায় : মহান আল্লাহর বাণীঃ মাদইয়ানবাসীদের প্রতি তাদের ভাই শু’আইবকে পাঠিয়েছিলাম। (আ’রাফ ৮৫, হুদ ৪৮ ও ’আনকাবূত ৩৬ )
إلى أَهْلِ مَدْيَنِ لِأَنَّ مَدْيَنَ بَلَدٌ ومِثْلُهُ وَسْئَلِ الْقَرْيَةَ (يوسف : 82) . وَاسألِ العِيْرَ يَعنِى أَهْلَ القَرْيَةِ وَأَهْلَ العِيْرِ . وَرَآءَكُمْ ظِهْرِيًّا لَمْ تَلْتَفِتُوْا إِلَيْهِ و وَيُقَالُ : إِذَا لَمْ تَقْضِ حَاجَتَهُ ظَهَرْتَ حَاجَتِيْ وَجَعَلَتْنِيْ ظِهْرِيًّا وَ قَالَ : الظِّهْرِيُّ أَنْ تَأْخُذَ مَعَكَ دَابَّةً أَوْ وِعَاءً تَسْتَظْهِرُ بِهِ . مَكَانَتُهُمْ وَمَكَانُهُمْ وَاحِدٌ . يَغْنُوْا : يَعِيْشُوْا . يَأْيَسُ : نَحْزَنُ : اٰسى أحْزَنُ . وقال الْحَسَنُ إِنَّكَ لَأَنْتَ الْحَلِيْمُ الرَّشِيْدُ . يَسْتَهْزِئُوْنَ بِهِ . قَالَ مُجَاهِدٌ : لَيْكَةُ الأَيٍكَةُ . يَوْمِ الظُّلَّةِ (الشعراء : 189) إِظْلَالُ الغَمَامُ : العَذَابُ عَلَيٍهِمْ.
إلى أَهْلِ مَدْيَنِ অর্থাৎ মাদ্ইয়ানবাসীদের প্রতি। কেননা মাদ্ইয়ান একটি জনপদ। যেমন وَسْئَلِ الْقَرْيَةَ - وَاسألِ العِيْرَ অর্থাৎ জনপদবাসী ও যাত্রীদল। وَرَاءَكُمْ ظِهْرِيًّا অর্থাৎ তোমরা তার প্রতি ফিরে তাকাওনি। যখন কারোও কোনো প্রয়োজন পুরা না করবে, তখন বলা হয়- তুমি আমার প্রয়োজনকে পিছনে ফেলে রেখেছো। অথবা তুমি আমার প্রতি ফিরে তাকাওনি। الظِّهْرِيُّ অর্থ-তুমি তোমার সঙ্গে কোন বাহন অথবা বাসন রাখতে যার দ্বারা তুমি উপকৃত হবে। مَكَانَتُهُمْI مَكَانُهُمْ একই অর্থ। يَغْنُوْا অর্থ জীবন যাপন। يَأْيَسُ অর্থ চিন্তিত হওয়া آسى অর্থ দুঃখিত হবো। হাসান (রহ.) বলেন, إِنَّكَ لَأَنْتَ الْحَلِيْمُ الرَّشِيْدُ অর্থাৎ তুমি তো অবশ্যই সহিষ্ণু সদাচারী- (হুদ ৮৭)। এখানে কাফিরেরা ঠাট্টাচ্ছলে বলতো। আর মুজাহিদ (রহ.) বলেন, لَيْكَةُ মূলতঃ الأَيٍكَةُ ছিল। يَوْمِ الظُّلَّةِ অর্থ-তাদের জন্য মেঘাচ্ছন্ন দিবসের আযাব।
قَالَ مُجَاهِدٌ : مُذْنِبُ . المَشْحُوْنُ : المُوْقَرُ . فَلَوْلَا أَنَّهُ كَانَ مِنَ الْمُسَبِّحِيْنَ الآية (الصافات : 143) فَنَبْذْنَهُ بِالْعَرَاءِ بِوَجْهِ الأَرْضِ وَهُوَ سَقِيْمٌ (الصافات : 145). وَأًنْبَتْنَا عَلَيْهِ شَجَرَةٌ مِّنْ يَّقْطِيْنٍ (الصافات : 146) . من غَيْرِ ذَاتِ أَصْلِ الدُّبَّاءِ ونَحْوِهِ . وَأَرْسَلْنَاهُ إِلٰى مِائَةٍ أَلْفٍ أَوْ يَزِيْدُوْنَ (الصافات 147) . فأَمِنُوْا فَمَتَّعْنٰهُمْ إِلٰى حِيْنٍ (الصافات : 148) وَلَا تَكُنْ كَصٰحِبِ الْحُوْتِ إِذْ نٰدٰى وَهُوَ مَكْظُوْمٌ (القلم : 48) كَظِيْمٌ وَهُوَ مَغْمُوْمٌ .
মুজাহিদ (রহ.) বলেন, مُلِيْمٌ অর্থ-অপরাধী المَشْحُوْنُ অর্থ-বোঝাই নৌযান। (আল্লাহর বাণী) সুতরাং যদি তিনি আল্লাহর তাসবীহ পাঠকারী না হতেন- (আস্ সাফফাত ১৪৩)। অতঃপর আমি তাকে নিক্ষেপ করলাম এক ময়দানে এবং তিনি ছিলেন পীড়িত। আর আমি উৎপন্ন করলাম তার উপর এক লাউ গাছ- (আস্ সাফফাত ১৪৫-১৪৬)। الْعَرَاءِ অর্থ-যমীনের উপরিভাগ। يَّقْطِيْن অর্থ-কান্ডবিহীন তৃণলতা, যেমন লাউ গাছ ও তার সদৃশ। (মহান আল্লাহর বাণী) আমি তাকে রাসূল করে পাঠিয়েছিলাম এক লক্ষ বা ততোধিক লোকের প্রতি। তারা ঈমান এনেছিল, ফলে আমি তাদেরকে এক নির্দিষ্ট কাল পর্যন্ত জীবনোপভোগ করতে দিয়েছিলাম- (আস্ সাফফাত ১৪৭-৪৮)। (মহান আল্লাহর বাণী) অতএব, আপনি ধৈর্যধারণ করুন আপনার রবের নির্দেশের অপেক্ষায়। আপনি মাছওয়ালা ইউনুসের মত হবেন না, যখন তিনি চিন্তায়-বিপদে আচ্ছন্ন অবস্থায় কাতর প্রার্থনা করেছিলেন- (কলম ৪৮)। كَظِيْمٌ অর্থ-বিষাদাচ্ছন্ন।
৩৪১২. ’আবদুল্লাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন এরূপ না বলে যে, আমি অর্থাৎ মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইউনুস (আঃ) হতে উত্তম। মুসাদ্দাদ (রহ.) অতিরিক্ত বললেন, ইউনুস ইবনু মাত্তা। (৪৬০৩, ৩৮০৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩১৬১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩১৭০)
باب قول الله تعالى : وَإِنَّ يُوْنُسَ لَمِنَ الْمُرْسَلِيْنَ إلى قوله وَهُوَ مُلِيْمٌ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى عَنْ سُفْيَانَ قَالَ حَدَّثَنِي الأَعْمَشُ ح حَدَّثَنَا أَبُوْ نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ الأَعْمَشِ عَنْ أَبِيْ وَائِلٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَا يَقُوْلَنَّ أَحَدُكُمْ إِنِّيْ خَيْرٌ مِنْ يُونُسَ زَادَ مُسَدَّدٌ يُونُسَ بْنِ مَتَّى
Narrated `Abdullah:
The Prophet (ﷺ) said, "None of you should say that I am better than Yunus (i.e. Jonah)." Musadded added, "Jonah bin Matta."
পরিচ্ছেদঃ ৬০/৩৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন ...... তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্ সাফফাত ১৩৯-১৪২)
৩৪১৩. ইবনে ‘আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কারো জন্য এ কথা বলা উচিত নয় যে, নিশ্চয়ই আমি (মুহাম্মদ) ইউনুস ইবনু মাত্তা হতে উত্তম। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে (ইউনুসকে) তাঁর পিতার দিকে সম্পর্কিত করেছেন। (৩৩৯৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩১৬২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩১৭১)
باب قول الله تعالى : وَإِنَّ يُوْنُسَ لَمِنَ الْمُرْسَلِيْنَ إلى قوله وَهُوَ مُلِيْمٌ
حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ أَبِي الْعَالِيَةِ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ مَا يَنْبَغِيْ لِعَبْدٍ أَنْ يَقُوْلَ إِنِّيْ خَيْرٌ مِنْ يُونُسَ بْنِ مَتَّى وَنَسَبَهُ إِلَى أَبِيْهِ
Narrated Ibn `Abbas:
The Prophet (ﷺ) said, "No slave (of Allah) should say that I am better than Yunus bin Matta." So the Prophet mentioned his father's name with his name.
পরিচ্ছেদঃ ৬০/৩৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন ...... তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্ সাফফাত ১৩৯-১৪২)
৩৪১৪. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার এক ইয়াহূদী তার কিছু দ্রব্য সামগ্রী বিক্রির জন্য পেশ করছিল, তার বিনিময়ে তাকে এমন কিছু দেয়া হলো যা সে পছন্দ করল না। তখন সে বলল, না! সেই সত্তার কসম, যে মূসা (আঃ)-কে মানব জাতির উপর মর্যাদা দান করেছেন। এ কথাটি একজন আনসারী শুনলেন, তিনি দাঁড়িয়ে গেলেন। আর তার মুখের উপর এক চড় মারলেন। আর বললেন, তুমি বলছো, সেই সত্তার কসম! যিনি মূসাকে মানব জাতির উপর মর্যাদা দান করেছেন অথচ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের মধ্যে অবস্থান করছেন। তখন সে ইয়াহূদী লোকটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট গেলো এবং বলল, হে আবুল কাসিম! নিশ্চয়ই আমার জন্য নিরাপত্তা এবং অঙ্গীকার রয়েছে অর্থাৎ আমি একজন যিম্মী। অমুক ব্যক্তি কী কারণে আমার মুখে চড় মারলো? তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন, কেন তুমি তার মুখে চড় মারলে? আনসারী লোকটি ঘটনা বর্ণনা করলো। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম রাগান্বিত হলেন। এমনকি তাঁর চেহারায় তা দেখা গেল। অতঃপর তিনি বললেন, আল্লাহর নবীগণের মধ্যে কাউকে কারো উপর মর্যাদা দান করো না। কেননা কিয়ামতের দিন যখন শিংগায় ফুঁক দেয়া হবে, তখন আল্লাহ্ যাকে চাইবেন সে ছাড়া আসমান ও যমীনের বাকী সবাই বেহুশ হয়ে যাবে। অতঃপর দ্বিতীয়বার তাতে ফুঁক দেয়া হবে। তখন সর্বপ্রথম আমাকেই উঠানো হবে। তখনই আমি দেখতে পাব মূসা (আঃ) আরশ ধরে রয়েছেন। আমি জানি না, তূর পর্বতের ঘটনার দিন তিনি যে বেহুশ হয়েছিলেন, এটা কি তারই বিনিময়, না আমার আগেই তাঁকে বেহুশি থেকে উঠানো হয়েছে? (২৪১১) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩১৬৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩১৭২)
باب قول الله تعالى : وَإِنَّ يُوْنُسَ لَمِنَ الْمُرْسَلِيْنَ إلى قوله وَهُوَ مُلِيْمٌ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ عَنْ اللَّيْثِ عَنْ عَبْدِ الْعَزِيْزِ بْنِ أَبِيْ سَلَمَةَ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ الْفَضْلِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ بَيْنَمَا يَهُوْدِيٌّ يَعْرِضُ سِلْعَتَهُ أُعْطِيَ بِهَا شَيْئًا كَرِهَهُ فَقَالَ لَا وَالَّذِيْ اصْطَفَى مُوْسَى عَلَى الْبَشَرِ فَسَمِعَهُ رَجُلٌ مِنْ الأَنْصَارِ فَقَامَ فَلَطَمَ وَجْهَهُ وَقَالَ تَقُوْلُ وَالَّذِيْ اصْطَفَى مُوْسَى عَلَى الْبَشَرِ وَالنَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بَيْنَ أَظْهُرِنَا فَذَهَبَ إِلَيْهِ فَقَالَ أَبَا الْقَاسِمِ إِنَّ لِيْ ذِمَّةً وَعَهْدًا فَمَا بَالُ فُلَانٍ لَطَمَ وَجْهِيْ فَقَالَ لِمَ لَطَمْتَ وَجْهَهُ فَذَكَرَهُ فَغَضِبَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم حَتَّى رُئِيَ فِيْ وَجْهِهِ ثُمَّ قَالَ لَا تُفَضِّلُوْا بَيْنَ أَنْبِيَاءِ اللهِ فَإِنَّهُ يُنْفَخُ فِي الصُّوْرِ فَيَصْعَقُ مَنْ فِي السَّمَوَاتِ وَمَنْ فِي الأَرْضِ إِلَّا مَنْ شَاءَ اللهُ ثُمَّ يُنْفَخُ فِيْهِ أُخْرَى فَأَكُوْنُ أَوَّلَ مَنْ بُعِثَ فَإِذَا مُوْسَى آخِذٌ بِالْعَرْشِ فَلَا أَدْرِيْ أَحُوْسِبَ بِصَعْقَتِهِ يَوْمَ الطُّوْرِ أَمْ بُعِثَ قَبْلِي
Narrated Abu Huraira:
Once while a Jew was selling something, he was offered a price that he was not pleased with. So, he said, "No, by Him Who gave Moses superiority over all human beings!" Hearing him, an Ansari man got up and slapped him on the face and said, "You say: By Him Who Gave Moses superiority over all human beings although the Prophet (Muhammad) is present amongst us!" The Jew went to the Prophet and said, "O Abu-l-Qasim! I am under the assurance and contract of security, so what right does so-and-so have to slap me?" The Prophet (ﷺ) asked the other, "Why have you slapped". He told him the whole story. The Prophet (ﷺ) became angry, till anger appeared on his face, and said, "Don't give superiority to any prophet amongst Allah's Prophets, for when the trumpet will be blown, everyone on the earth and in the heavens will become unconscious except those whom Allah will exempt. The trumpet will be blown for the second time and I will be the first to be resurrected to see Moses holding Allah's Throne. I will not know whether the unconsciousness which Moses received on the Day of Tur has been sufficient for him, or has he got up before me.
পরিচ্ছেদঃ ৬০/৩৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন ...... তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্ সাফফাত ১৩৯-১৪২)
৩৪১৫. আর আমি এ কথাও বলি না যে কোন ব্যক্তি ইউনুস ইবনু মাত্তার চেয়ে বেশি মর্যাদার অধিকারী। (৩৪১৬, ৪৬০৪, ৪৬৩১, ৪৮০৫)
باب قول الله تعالى : وَإِنَّ يُوْنُسَ لَمِنَ الْمُرْسَلِيْنَ إلى قوله وَهُوَ مُلِيْمٌ
. وَلَا أَقُوْلُ إِنَّ أَحَدًا أَفْضَلُ مِنْ يُونُسَ بْنِ مَتَّى
And I do not say that there is anybody who is better than Yunus bin Matta."
পরিচ্ছেদঃ ৬০/৩৫. মহান আল্লাহর বাণীঃ আর ইউনূসও ছিলেন রাসূলদের একজন ...... তারপর একটি মাছ তাকে গিলে ফেলল, তখন তিনি নিজেকে তিরস্কার করতে লাগলেন। (আস্ সাফফাত ১৩৯-১৪২)
৩৪১৬. আবূ হুরাযরা (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কোন বান্দার জন্যই এ কথা বলা সমীচীন নয় যে, আমি (মুহাম্মদ) ইউনুস ইবনু মাত্তার থেকে উত্তম। (৩৪১৫, মুসলিম ৪৩/৪৩ হাঃ ২৩৭৬, আহমাদ ১০০৪৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩১৬৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩১৭৩)
باب قول الله تعالى : وَإِنَّ يُوْنُسَ لَمِنَ الْمُرْسَلِيْنَ إلى قوله وَهُوَ مُلِيْمٌ
حَدَّثَنَا أَبُوْ الْوَلِيْدِ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ سَعْدِ بْنِ إِبْرَاهِيْمَ سَمِعْتُ حُمَيْدَ بْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَا يَنْبَغِيْ لِعَبْدٍ أَنْ يَقُوْلَ أَنَا خَيْرٌ مِنْ يُونُسَ بْنِ مَتَّى
Narrated Abu Huraira:
The Prophet (ﷺ) said, "None should say that I am better than Yunus bin Matta."