পরিচ্ছেদঃ ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
68/40. بَاب قَوْلِ اللهِ تَعَالٰى : (وَالْمُطَلَّقَاتُ يَتَرَبَّصْنَ بِأَنْفُسِهِنَّ ثَلاَثَةَ قُرُوءٍ)
৬৮/৪০. অধ্যায়ঃ মহান আল্লাহর বাণীঃ তালাকপ্রাপ্তা মহিলারা তিন কুরূ পর্যন্ত অপেক্ষা করবে। সূরাহ আল-বাক্বারাহ ২/২২৮)
وَقَالَ إِبْرَاهِيمُ فِيمَنْ تَزَوَّجَ فِي الْعِدَّةِ فَحَاضَتْ عِنْدَه“ ثَلاَثَ حِيَضٍ بَانَتْ مِنَ الأَوَّلِ وَلاَ تَحْتَسِبُ بِه„ لِمَنْ بَعْدَه“ وَقَالَ الزُّهْرِيُّ تَحْتَسِبُ وَهٰذَا أَحَبُّ إِلٰى سُفْيَانَ يَعْنِي قَوْلَ الزُّهْرِيِّ.
وَقَالَ مَعْمَرٌ يُقَالُ أَقْرَأَتْ الْمَرْأَةُ إِذَا دَنَا حَيْضُهَا وَأَقْرَأَتْ إِذَا دَنَا طُهْرُهَا وَيُقَالُ مَا قَرَأَتْ بِسَلًى قَطُّ إِذَا لَمْ تَجْمَعْ وَلَدًا فِي بَطْنِهَا.
ইবরাহীম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি ইদ্দাতের মধ্যে বিয়ে করে, এরপর মহিলা তার কাছে তিন হায়িয পর্যন্ত অবস্থান করার পর দ্বিতীয় স্বামীও যদি তাকে তালাক দেয়, তবে সে প্রথম স্বামী থেকে সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। উক্ত তিন হায়িয তৃতীয় স্বামীর গ্রহণের জন্য যথেষ্ট হবে না। বরং তার জন্য নতুনভাবে ইদ্দাত পালন করতে হবে।) কিন্তু যুহরী বলেছেনঃ যথেষ্ট হবে। সুফ্ইয়ান যুহরীর মতকে পছন্দ করেছেন।
মা’মার বলেন, মহিলা কুরু যুক্ত হয়েছে তখনি বলা হয়, যখন তার হায়িয বা তুহুর আসে। مَا قَرَأَتْ بِسَلًى قَطُّ তখন বলা হয়, যখন মহিলা গর্ভে কোন সন্তান ধারণ না করে।’’ অর্থাৎ কুরূ অর্থ ধারণ করা বা একত্রিত করাও হয়)
وَقَوْلِهِ: (وَاتَّقُوا اللَّهَ رَبَّكُمْ لاَ تُخْرِجُوهُنَّ مِنْ بُيُوتِهِنَّ وَلاَ يَخْرُجْنَ إِلاَّ أَنْ يَأْتِينَ بِفَاحِشَةٍ مُبَيِّنَةٍ وَتِلْكَ حُدُودُ اللَّهِ وَمَنْ يَتَعَدَّ حُدُودَ اللَّهِ فَقَدْ ظَلَمَ نَفْسَهُ لاَ تَدْرِي لَعَلَّ اللَّهَ يُحْدِثُ بَعْدَ ذَلِكَ أَمْرًا)، (أَسْكِنُوهُنَّ مِنْ حَيْثُ سَكَنْتُمْ مِنْ وُجْدِكُمْ وَلاَ تُضَارُّوهُنَّ لِتُضَيِّقُوا عَلَيْهِنَّ وَإِنْ كُنَّ أُولاَتِ حَمْلٍ فَأَنْفِقُوا عَلَيْهِنَّ حَتَّى يَضَعْنَ حَمْلَهُنَّ) إِلَى قَوْلِهِ: (بَعْدَ عُسْرٍ يُسْرًا).
এবং মহান আল্লাহর বাণীঃ ’’তোমরা তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহকে ভয় কর। তাদেরকে তাদের বাসগৃহ থেকে বের করে দিও না, আর তারা নিজেরাও যেন বের হয়ে না যায়, যদি না তারা স্পষ্ট অশ্লীলতায় লিপ্ত হয়। এগুলো আল্লাহর সীমারেখা। যে কেউ আল্লাহর সীমারেখা লঙ্ঘন করে, সে নিজের উপরই যুল্ম করে। তোমরা জান না, আল্লাহ হয়তো এরপরও স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে সমঝোতার) কোন উপায় বের করে দিবেন ...الطَلَّقَ.. ’ইদ্দাতকালে) নারীদেরকে সেভাবেই বসবাস করতে দাও যেভাবে তোমরা বসবাস কর তোমাদের সামর্থ্য অনুযায়ী...... আল্লাহ কষ্টের পর আরাম দিবেন।’’সূরাহ আত্-তালাক ৬৫/১-৭)
৫৩২১-৫৩২২. কাসিম ইবনু মুহাম্মাদ ও সুলাইমান ইবনু ইয়াসার (রহ.) হতে বর্ণিত যে, ইয়াহ্ইয়া ইবনু সা’ঈদ ইবনু আস (রহ.) ’আবদুর রহমান ইবনু হাকাম এর কন্যাকে তালাক দিলে ’আবদুর রহমান তাকে উম্মুল মু’মিনীন ’আয়িশাহ (রাঃ)-এর কাছে নিয়ে গেলে, তিনি মদিনা্র শাসনকর্তা মারওয়ানের কাছে বলে পাঠালেনঃ আল্লাহকে ভয় কর, আর তাকে তার ঘরে ফিরিয়ে দাও। মারওয়ান বলেন, সুলাইমানের বর্ণনায় ’আবদুর রহমান আমাকে যুক্তিতে হারিয়ে দিয়েছে। কাসিম ইবনু মুহাম্মাদের বর্ণনায় তিনি বলেন, ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা কি আপনার কাছে পৌঁছেনি? তিনি বললেনঃ (’আয়িশাহ) ফাতিমাহ বিনত কায়সের ঘটনা মনে না রাখলে তোমার কোন ক্ষতি হবে না। মারওয়ান বললেনঃ যদি মনে করেন ফাতিমাহকে বের করার পিছনে তার মন্দ আচরণ কাজ করেছে, তবে বলব, এখানে সে মন্দ আচরণ বিদ্যমান আছে। [৫৩২৩, ৫৩২৪, ৫৩২৫, ৫৩২৬, ৫৩২৭, ৫৩২৮; মুসলিম ১৮/৬, হাঃ ১৪৮১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৬)
بَاب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ
إِسْمَاعِيلُ حَدَّثَنَا مَالِكٌ عَنْ يَحْيٰى بْنِ سَعِيدٍ عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ وَسُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ أَنَّه“ سَمِعَهُمَا يَذْكُرَانِ أَنَّ يَحْيٰى بْنَ سَعِيدِ بْنِ الْعَاصِ طَلَّقَ بِنْتَ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْحَكَمِ فَانْتَقَلَهَا عَبْدُ الرَّحْمٰنِ فَأَرْسَلَتْ عَائِشَةُ أُمُّ الْمُؤْمِنِيِنَ إِلٰى مَرْوَانَ بْنِ الحَكَمِ وَهُوَ أَمِيرُ الْمَدِينَةِ اتَّقِ اللهَ وَارْدُدْهَا إِلٰى بَيْتِهَا قَالَ مَرْوَانُ فِي حَدِيثِ سُلَيْمَانَ إِنَّ عَبْدَ الرَّحْمٰنِ بْنَ الْحَكَمِ غَلَبَنِي وَقَالَ الْقَاسِمُ بْنُ مُحَمَّدٍ أَوَمَا بَلَغَكِ شَأْنُ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ قَالَتْ لاَ يَضُرُّكَ أَنْ لاَ تَذْكُرَ حَدِيثَ فَاطِمَةَ فَقَالَ مَرْوَانُ بْنُ الحَكَمِ إِنْ كَانَ بِكِ شَرٌّ فَحَسْبُكِ مَا بَيْنَ هَذَيْنِ مِنَ الشَّرِّ.
Narrated Qasim bin Muhammad and Sulaiman bin Yasar:
that Yahya bin Sa`id bin Al-`As divorced the daughter of `Abdur-Rahman bin Al-Hakarn. `Abdur- Rahman took her to his house. On that `Aisha sent a message to Marwan bin Al-Hakam who was the ruler of Medina, saying, "Fear Allah, and urge your brother) to return her to her house." Marwan (in Sulaiman's version) said, "Abdur-Rahman bin Al-Hakam did not obey me (or had a convincing argument)." (In Al-Qasim's versions Marwan said, "Have you not heard of the case of Fatima bint Qais?" Aisha said, "The case of Fatima bint Qais is not in your favor.' Marwan bin Al-Hakam said to `Aisha, "The reason that made Fatima bint Qais go to her father's house is just applicable to the daughter of `Abdur-Rahman."
পরিচ্ছেদঃ ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
৫৩২১-৫৩২২. কাসিম ইবনু মুহাম্মাদ ও সুলাইমান ইবনু ইয়াসার (রহ.) হতে বর্ণিত যে, ইয়াহ্ইয়া ইবনু সা’ঈদ ইবনু আস (রহ.) ’আবদুর রহমান ইবনু হাকাম এর কন্যাকে তালাক দিলে ’আবদুর রহমান তাকে উম্মুল মু’মিনীন ’আয়িশাহ (রাঃ)-এর কাছে নিয়ে গেলে, তিনি মদিনার শাসনকর্তা মারওয়ানের কাছে বলে পাঠালেনঃ আল্লাহকে ভয় কর, আর তাকে তার ঘরে ফিরিয়ে দাও। মারওয়ান বলেন, সুলাইমানের বর্ণনায় ’আবদুর রহমান আমাকে যুক্তিতে হারিয়ে দিয়েছে। কাসিম ইবনু মুহাম্মাদের বর্ণনায় তিনি বলেন, ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা কি আপনার কাছে পৌঁছেনি? তিনি বললেনঃ ’আয়িশাহ) ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা মনে না রাখলে তোমার কোন ক্ষতি হবে না। মারওয়ান বললেনঃ যদি মনে করেন ফাতিমাহ্কে বের করার পিছনে তার মন্দ আচরণ কাজ করেছে, তবে বলব, এখানে সে মন্দ আচরণ বিদ্যমান আছে।[৫৩২৩, ৫৩২৪, ৫৩২৫, ৫৩২৬, ৫৩২৭, ৫৩২৮; মুসলিম ১৮/৬, হাঃ ১৪৮১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৩১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৬)
بَاب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ
إِسْمَاعِيلُ حَدَّثَنَا مَالِكٌ عَنْ يَحْيٰى بْنِ سَعِيدٍ عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ مُحَمَّدٍ وَسُلَيْمَانَ بْنِ يَسَارٍ أَنَّه“ سَمِعَهُمَا يَذْكُرَانِ أَنَّ يَحْيٰى بْنَ سَعِيدِ بْنِ الْعَاصِ طَلَّقَ بِنْتَ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْحَكَمِ فَانْتَقَلَهَا عَبْدُ الرَّحْمٰنِ فَأَرْسَلَتْ عَائِشَةُ أُمُّ الْمُؤْمِنِيِنَ إِلٰى مَرْوَانَ بْنِ الحَكَمِ وَهُوَ أَمِيرُ الْمَدِينَةِ اتَّقِ اللهَ وَارْدُدْهَا إِلٰى بَيْتِهَا قَالَ مَرْوَانُ فِي حَدِيثِ سُلَيْمَانَ إِنَّ عَبْدَ الرَّحْمٰنِ بْنَ الْحَكَمِ غَلَبَنِي وَقَالَ الْقَاسِمُ بْنُ مُحَمَّدٍ أَوَمَا بَلَغَكِ شَأْنُ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ قَالَتْ لاَ يَضُرُّكَ أَنْ لاَ تَذْكُرَ حَدِيثَ فَاطِمَةَ فَقَالَ مَرْوَانُ بْنُ الحَكَمِ إِنْ كَانَ بِكِ شَرٌّ فَحَسْبُكِ مَا بَيْنَ هَذَيْنِ مِنَ الشَّرِّ.
Narrated Qasim bin Muhammad and Sulaiman bin Yasar:
that Yahya bin Sa`id bin Al-`As divorced the daughter of `Abdur-Rahman bin Al-Hakarn. `Abdur- Rahman took her to his house. On that `Aisha sent a message to Marwan bin Al-Hakam who was the ruler of Medina, saying, "Fear Allah, and urge your brother) to return her to her house." Marwan (in Sulaiman's version) said, "Abdur-Rahman bin Al-Hakam did not obey me (or had a convincing argument)." (In Al-Qasim's versions Marwan said, "Have you not heard of the case of Fatima bint Qais?" Aisha said, "The case of Fatima bint Qais is not in your favor.' Marwan bin Al-Hakam said to `Aisha, "The reason that made Fatima bint Qais go to her father's house is just applicable to the daughter of `Abdur-Rahman."
পরিচ্ছেদঃ ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
৫৩২৩-৫৩২৪. ’আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ ফাতিমার কী হল? সে কেন আল্লাহকে ভয় করছে না অর্থাৎ তার এ কথায় যে, তালাকপ্রাপ্তা নারী (তার স্বামীর থেকে) খাদ্য ও বাসস্থান কিছুই পাবে না। [৫৩২১, ৫৩২২] আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৩২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৭)
بَاب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ
مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّهَا قَالَتْ مَا لِفَاطِمَةَ أَلاَ تَتَّقِي اللهَ يَعْنِي فِي قَوْلِهَا لاَ سُكْنٰى وَلاَ نَفَقَةَ.
Narrated Al-Qasim:
Aisha said, "What is wrong with Fatima? Why doesn't she fear Allah?" by saying that a divorced lady is not entitled to be provided with residence and sustenance (by her husband).
পরিচ্ছেদঃ ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
৫৩২৩-৫৩২৪. ’আয়িশাহ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ ফাতিমার কী হল? সে কেন আল্লাহকে ভয় করছে না অর্থাৎ তার এ কথায় যে, তালাকপ্রাপ্তা নারী তার স্বামীর থেকে) খাদ্য ও বাসস্থান কিছুই পাবে না। [৫৩২১, ৫৩২২] (আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৩২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৭)
بَاب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ
مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ حَدَّثَنَا غُنْدَرٌ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ عَائِشَةَ أَنَّهَا قَالَتْ مَا لِفَاطِمَةَ أَلاَ تَتَّقِي اللهَ يَعْنِي فِي قَوْلِهَا لاَ سُكْنٰى وَلاَ نَفَقَةَ.
Narrated Al-Qasim:
Aisha said, "What is wrong with Fatima? Why doesn't she fear Allah?" by saying that a divorced lady is not entitled to be provided with residence and sustenance (by her husband).
পরিচ্ছেদঃ ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
৫৩২৫-৫৩২৬. কাসিম (রহ.) হতে বর্ণিত। ’উরওয়াহ ইবনু যুবায়র (রহ.) ’আয়িশাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলঃ আপনি কি জানেন না, হাকামের কন্যা অমুককে তার স্বামী তিন তালাক দিলে, সে তার পিত্রালয়ে) চলে গিয়েছিল। ’আয়িশাহ বললেনঃ সে মন্দ কাজ করেছে। ’উরওয়াহ বললেনঃ আপনি কি ফাতিমার কথা শোনেননি, তিনি বললেনঃ এ হাদীস বর্ণনায় তার কোন কল্যাণ নেই। ইবনু আবুয্যিনাদ হিশাম সূত্রে তার হিশামের) পিতা থেকে আরও বর্ণনা করেন যে, ’আয়িশাহ (রাঃ) এ কথাকে অত্যন্ত দূষণীয় মনে করেন। তিনি আরও বলেন, ফাতিমা একটা ভীতিকর স্থানে থাকত, তার উপর ভয়ভীতির আশঙ্কা থাকায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে স্থান পরিবর্তনের) রুখসত দেন। [৫৩২১, ৫৩২২] আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৩৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৮)
بَاب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ
عَمْرُو بْنُ عَبَّاسٍ حَدَّثَنَا ابْنُ مَهْدِيٍّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ لِعَائِشَةَ أَلَمْ تَرَيْ إِلٰى فُلاَنَةَ بِنْتِ الْحَكَمِ طَلَّقَهَا زَوْجُهَا الْبَتَّةَ فَخَرَجَتْ فَقَالَتْ بِئْسَ مَا صَنَعَتْ قَالَ أَلَمْ تَسْمَعِي فِي قَوْلِ فَاطِمَةَ قَالَتْ أَمَا إِنَّه“ لَيْسَ لَهَا خَيْرٌ فِي ذِكْرِ هٰذَا الْحَدِيثِ وَزَادَ ابْنُ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيهِ عَابَتْ عَائِشَةُ أَشَدَّ الْعَيْبِ وَقَالَتْ إِنَّ فَاطِمَةَ كَانَتْ فِي مَكَانٍ وَحْشٍ فَخِيفَ عَلٰى نَاحِيَتِهَا فَلِذ‘لِكَ أَرْخَصَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم.
Narrated Qasim:
Urwa said to Aisha, "Do you know so-and-so, the daughter of Al-Hakam? Her husband divorced her irrevocably and she left (her husband's house)." `Aisha said, "What a bad thing she has done!" 'Urwa said (to `Aisha), "Haven't you heard the statement of Fatima?" `Aisha replied, "It is not in her favor to mention." 'Urwa added, `Aisha reproached (Fatima) severely and said, "Fatima was in a lonely place, and she was prone to danger, so the Prophet (ﷺ) allowed her (to go out of her husband's house).
পরিচ্ছেদঃ ৬৮/৪১. ফাতিমাহ বিন্ত কায়সের ঘটনা
৫৩২৫-৫৩২৬. কাসিম (রহ.) হতে বর্ণিত। ’উরওয়াহ ইবনু যুবায়র (রহ.) ’আয়িশাহ (রাঃ)-কে জিজ্ঞেস করলঃ আপনি কি জানেন না, হাকামের কন্যা অমুককে তার স্বামী তিন তালাক দিলে, সে (তার পিত্রালয়ে) চলে গিয়েছিল। ’আয়িশাহ বললেনঃ সে মন্দ কাজ করেছে। ’উরওয়াহ বললেনঃ আপনি কি ফাতিমার কথা শোনেননি, তিনি বললেনঃ এ হাদীস বর্ণনায় তার কোন কল্যাণ নেই। ইবনু আবু য্যিনাদ হিশাম সূত্রে তার (হিশামের) পিতা থেকে আরও বর্ণনা করেন যে, ’আয়িশাহ (রাঃ) এ কথাকে অত্যন্ত দূষণীয় মনে করেন। তিনি আরও বলেন, ফাতিমা একটা ভীতিকর স্থানে থাকত, তার উপর ভয়ভীতির আশঙ্কা থাকায় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে স্থান পরিবর্তনের) রুখসত দেন। [৫৩২১, ৫৩২২] আধুনিক প্রকাশনী- ৪৯৩৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৪৮২৮)
بَاب قِصَّةِ فَاطِمَةَ بِنْتِ قَيْسٍ
عَمْرُو بْنُ عَبَّاسٍ حَدَّثَنَا ابْنُ مَهْدِيٍّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمٰنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ قَالَ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ لِعَائِشَةَ أَلَمْ تَرَيْ إِلٰى فُلاَنَةَ بِنْتِ الْحَكَمِ طَلَّقَهَا زَوْجُهَا الْبَتَّةَ فَخَرَجَتْ فَقَالَتْ بِئْسَ مَا صَنَعَتْ قَالَ أَلَمْ تَسْمَعِي فِي قَوْلِ فَاطِمَةَ قَالَتْ أَمَا إِنَّه“ لَيْسَ لَهَا خَيْرٌ فِي ذِكْرِ هٰذَا الْحَدِيثِ وَزَادَ ابْنُ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ هِشَامٍ عَنْ أَبِيهِ عَابَتْ عَائِشَةُ أَشَدَّ الْعَيْبِ وَقَالَتْ إِنَّ فَاطِمَةَ كَانَتْ فِي مَكَانٍ وَحْشٍ فَخِيفَ عَلٰى نَاحِيَتِهَا فَلِذ‘لِكَ أَرْخَصَ لَهَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم.
Narrated Qasim:
Urwa said to Aisha, "Do you know so-and-so, the daughter of Al-Hakam? Her husband divorced her irrevocably and she left (her husband's house)." `Aisha said, "What a bad thing she has done!" 'Urwa said (to `Aisha), "Haven't you heard the statement of Fatima?" `Aisha replied, "It is not in her favor to mention." 'Urwa added, `Aisha reproached (Fatima) severely and said, "Fatima was in a lonely place, and she was prone to danger, so the Prophet (ﷺ) allowed her (to go out of her husband's house).