পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

قَالَ أَبُو الْعَالِيَةِ اسْتَوَى إِلَى السَّمَاءِ ارْتَفَعَ فَسَوَّاهُنَّ خَلَقَهُنَّ وَقَالَ مُجَاهِدٌ اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ الْمَجِيدُ الْكَرِيمُ وَ الْوَدُودُ الْحَبِيبُ يُقَالُ حَمِيدٌ مَجِيدٌ كَأَنَّهُ فَعِيلٌ مِنْ مَاجِدٍ مَحْمُودٌ مِنْ حَمِدَ

আবুল ’আলীয়া (রহ.) বলেন, اسْتَوَى إِلَى السَّمَاءِ -এর অর্থ হচ্ছে আসমানকে উড্ডীন করেছেন- (সূরাহ আল-আ’রাফ ৭/৫৪)। فَسَوَّاهُنَّ-এর অর্থ হচ্ছে, তিনি আসমানরাজিকে সৃষ্টি করেছেন। মুজাহিদ (রহ.) বলেছেন, اسْتَوَى عَلَى الْعَرْشِ -এর অর্থ হল, আরশের উপর সমুন্নত হলেন- (সূরাহ আল-আ’রাফ ৭/৫৪)। ’আবদুল্লাহ্ ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) বলেছেন, مجيدঅর্থ সম্মানিত, الْوَدُودُ অর্থ প্রিয়। বলা হয়ে থাকে, حَمِيدٌ مَجِيدٌ মূলত প্রশংসনীয় ও পবিত্র। বস্তুত এটি مَاجِدٍ থেকে فَعِيلٌ -এর ওযনে এসেছে। আর مَحْمُود (প্রশংসনীয়) এসেছে حَمِدَ থেকে।


৭৪১৮. ’ইমরান ইবনু হুসায়ন (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে ছিলাম। এমন সময় তাঁর কাছে বনূ তামীম-এর গ্রোত্রটি আসল, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে লক্ষ্য করে বললেনঃ হে বনূ তামীম। তোমরা সুসংবাদ গ্রহণ কর। উত্তরে তারা বলল, আপনি আমাদেরকে শুভ সংবাদ যখন দিচ্ছেন, তাহলে কিছু দান করুন। এ সময় ইয়ামানবাসী কতিপয় লোক নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সেখানে উপস্থিত হল। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে বললেনঃ হে ইয়ামানবাসী! তোমাদের জন্য সুসংবাদ। বনূ তামীম তা গ্রহণ করল না। তারা বলল, আমরা গ্রহণ করলাম শুভ সংবাদ।

যেহেতু আমরা আপনার কাছে এসেছি দ্বীনী জ্ঞান লাভের উদ্দেশ্যে এবং জিজ্ঞেস করার জন্য এসেছি যে, এ দুনিয়া সৃষ্টির আগে কী ছিল? নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ আল্লাহ্ তখন ছিলেন, তাঁর আগে আর কিছুই ছিল না। তাঁর আরশ তখন পানির ওপর ছিল। অতঃপর তিনি আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টি করলেন। এবং লাওহে মাফফুযে সব বস্তু সম্পর্কে লিখে রাখলেন। রাবী বলেন, এরপর আমার কাছে এক লোক এসে বলল, হে ’ইমরান! তোমার উটনী পালিয়ে গিয়েছে, তার খবর লও। আমি উটনীর খোঁজে চললাম। দেখলাম, উটনী মরীচিকার আড়ালে আছে। আমি আল্লাহর কসম করে বলছি! আমার মন চাচ্ছিল উটনী চলে যায় যাক তবুও আমি মজলিস ছেড়ে যেন না উঠি। [৪১৯০] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৩)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

عَبْدَانُ قَالَ أَخْبَرَنَا أَبُو حَمْزَةَ عَنْ الأَعْمَشِ عَنْ جَامِعِ بْنِ شَدَّادٍ عَنْ صَفْوَانَ بْنِ مُحْرِزٍ عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ قَالَ إِنِّي عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم إِذْ جَاءَهُ قَوْمٌ مِنْ بَنِي تَمِيمٍ فَقَالَ اقْبَلُوا الْبُشْرَى يَا بَنِي تَمِيمٍ قَالُوا بَشَّرْتَنَا فَأَعْطِنَا فَدَخَلَ نَاسٌ مِنْ أَهْلِ الْيَمَنِ فَقَالَ اقْبَلُوا الْبُشْرَى يَا أَهْلَ الْيَمَنِ إِذْ لَمْ يَقْبَلْهَا بَنُو تَمِيمٍ قَالُوا قَبِلْنَا جِئْنَاكَ لِنَتَفَقَّهَ فِي الدِّينِ وَلِنَسْأَلَكَ عَنْ أَوَّلِ هَذَا الأَمْرِ مَا كَانَ قَالَ كَانَ اللهُ وَلَمْ يَكُنْ شَيْءٌ قَبْلَهُ وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ ثُمَّ خَلَقَ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضَ وَكَتَبَ فِي الذِّكْرِ كُلَّ شَيْءٍ ثُمَّ أَتَانِي رَجُلٌ فَقَالَ يَا عِمْرَانُ أَدْرِكْ نَاقَتَكَ فَقَدْ ذَهَبَتْ فَانْطَلَقْتُ أَطْلُبُهَا فَإِذَا السَّرَابُ يَنْقَطِعُ دُونَهَا وَايْمُ اللهِ لَوَدِدْتُ أَنَّهَا قَدْ ذَهَبَتْ وَلَمْ أَقُمْ

عبدان قال اخبرنا ابو حمزة عن الاعمش عن جامع بن شداد عن صفوان بن محرز عن عمران بن حصين قال اني عند النبي صلى الله عليه وسلم اذ جاءه قوم من بني تميم فقال اقبلوا البشرى يا بني تميم قالوا بشرتنا فاعطنا فدخل ناس من اهل اليمن فقال اقبلوا البشرى يا اهل اليمن اذ لم يقبلها بنو تميم قالوا قبلنا جىناك لنتفقه في الدين ولنسالك عن اول هذا الامر ما كان قال كان الله ولم يكن شيء قبله وكان عرشه على الماء ثم خلق السموات والارض وكتب في الذكر كل شيء ثم اتاني رجل فقال يا عمران ادرك ناقتك فقد ذهبت فانطلقت اطلبها فاذا السراب ينقطع دونها وايم الله لوددت انها قد ذهبت ولم اقم


Narrated `Imran bin Hussain:

While I was with the Prophet (ﷺ) , some people from Bani Tamim came to him. The Prophet (ﷺ) said, "O Bani Tamim! Accept the good news!" They said, "You have given us the good news; now give us (something)." (After a while) some Yemenites entered, and he said to them, "O the people of Yemen! Accept the good news, as Bani Tamim have refused it. " They said, "We accept it, for we have come to you to learn the Religion. So we ask you what the beginning of this universe was." The Prophet (ﷺ) said "There was Allah and nothing else before Him and His Throne was over the water, and He then created the Heavens and the Earth and wrote everything in the Book." Then a man came to me and said, 'O `Imran! Follow your she-camel for it has run away!" So I set out seeking it, and behold, it was beyond the mirage! By Allah, I wished that it (my she-camel) had gone but that I had not left (the gathering). "


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪১৯. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহর ডান হাত পূর্ণ, রাত দিনের খরচেও তা কমে না। তোমরা ভেবে দেখেছ কি? আসমানসমূহ ও যমীন সৃষ্টির সূচনা থেকে তিনি কত খরচ করে যাচ্ছেন, তবুও তাঁর ডান হাতের কিছুই কমেনি। তাঁর আরশ পানির ওপর আছে। তাঁর অন্য হাতে আছে দেয়া আর নেয়া। তা তিনি উঠান ও নামান। [৪৬৮৪] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০২, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৪)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ عَنْ هَمَّامٍ حَدَّثَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ يَمِينَ اللهِ مَلْأَى لاَ يَغِيضُهَا نَفَقَةٌ سَحَّاءُ اللَّيْلَ وَالنَّهَارَ أَرَأَيْتُمْ مَا أَنْفَقَ مُنْذُ خَلَقَ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضَ فَإِنَّهُ لَمْ يَنْقُصْ مَا فِي يَمِينِهِ وَعَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ وَبِيَدِهِ الأُخْرَى الْفَيْضُ أَوْ الْقَبْضُ يَرْفَعُ وَيَخْفِضُ

علي بن عبد الله حدثنا عبد الرزاق اخبرنا معمر عن همام حدثنا ابو هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ان يمين الله ملاى لا يغيضها نفقة سحاء الليل والنهار ارايتم ما انفق منذ خلق السموات والارض فانه لم ينقص ما في يمينه وعرشه على الماء وبيده الاخرى الفيض او القبض يرفع ويخفض


Narrated Abu Huraira:

The Prophet (ﷺ) said, "The Right (Hand) of Allah Is full, and (Its fullness) is not affected by the continuous spending night and day. Do you see what He has spent since He created the Heavens and the Earth? Yet all that has not decreased what is in His Right Hand. His Throne is over the water and in His other Hand is the Bounty or the Power to bring about death, and He raises some people and brings others down."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২০. আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, যায়দ ইবনু হারিসা (রাঃ) অভিযোগ নিয়ে আসলেন। তখন তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে বলতে লাগলেন, তুমি আল্লাহকে ভয় কর এবং তোমার স্ত্রীকে তোমার কাছে রেখে দাও। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যদি কোন জিনিস গোপন করতেন, তাহলে এ আয়াতটি অবশ্যই গোপন করতেন। বর্ণনাকারী বলেন, (যাইনাব (রাঃ) অপরাপর নবী অন্যান্য কাছে এ বলে গর্ব করতেন যে, তোমাদেরকে বিয়ে দিয়েছে তোমাদের পরিবার-পরিজন, আর আমাকে স্বয়ং আল্লাহ্ তা’আলা সাত আসমানের ওপরে বিয়ে দিয়েছেন।

বর্ণনাকারী সাবিত (রাঃ) বলেছেন, আল্লাহর বাণীঃ (হে নবী) আপনি আপনার অন্তরে যা গোপন করতেন আল্লাহ্ তা প্রকাশ করে দিচ্ছেন, আপনি লোকদের ভয় করছিলেন। এ আয়াতটি যাইনাব ও যায়দ ইবনু হারিসাহ (রাঃ) সম্পর্কে অবতীর্ণ হয়েছিল।[1] [৪৭৮৭] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৫)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

أَحْمَدُ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ الْمُقَدَّمِيُّ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ ثَابِتٍ عَنْ أَنَسٍ قَالَ جَاءَ زَيْدُ بْنُ حَارِثَةَ يَشْكُو فَجَعَلَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ اتَّقِ اللهَ وَأَمْسِكْ عَلَيْكَ زَوْجَكَ قَالَ أَنَسٌ لَوْ كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم كَاتِمًا شَيْئًا لَكَتَمَ هَذِهِ قَالَ فَكَانَتْ زَيْنَبُ تَفْخَرُ عَلَى أَزْوَاجِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم تَقُولُ زَوَّجَكُنَّ أَهَالِيكُنَّ وَزَوَّجَنِي اللهُ تَعَالَى مِنْ فَوْقِ سَبْعِ سَمَوَاتٍ وَعَنْ ثَابِتٍ وَتُخْفِي فِي نَفْسِكَ مَا اللهُ مُبْدِيهِ وَتَخْشَى النَّاسَ نَزَلَتْ فِي شَأْنِ زَيْنَبَ وَزَيْدِ بْنِ حَارِثَةَ

احمد حدثنا محمد بن ابي بكر المقدمي حدثنا حماد بن زيد عن ثابت عن انس قال جاء زيد بن حارثة يشكو فجعل النبي صلى الله عليه وسلم يقول اتق الله وامسك عليك زوجك قال انس لو كان رسول الله صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم كاتما شيىا لكتم هذه قال فكانت زينب تفخر على ازواج النبي صلى الله عليه وسلم تقول زوجكن اهاليكن وزوجني الله تعالى من فوق سبع سموات وعن ثابت وتخفي في نفسك ما الله مبديه وتخشى الناس نزلت في شان زينب وزيد بن حارثة


Narrated Anas:

Zaid bin Haritha came to the Prophet (ﷺ) complaining about his wife. The Prophet (ﷺ) kept on saying (to him), "Be afraid of Allah and keep your wife." Aisha said, "If Allah's Messenger (ﷺ) were to conceal anything (of the Qur'an he would have concealed this Verse." Zainab used to boast before the wives of the Prophet (ﷺ) and used to say, "You were given in marriage by your families, while I was married (to the Prophet) by Allah from over seven Heavens." And Thabit recited, "The Verse:-- 'But (O Muhammad) you did hide in your heart that which Allah was about to make manifest, you did fear the people,' (33.37) was revealed in connection with Zainab and Zaid bin Haritha."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২১ আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, যাইনাব বিন্ত জাহাশ (রাঃ)-কে উপলক্ষ করে পর্দার আয়াত অবতীর্ণ হয়। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যায়নাবের সঙ্গে তাঁর বিবাহ উপলক্ষে ওয়ালিমা হিসাবে সেদিন রুটি ও মাংস খাইয়েছিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর স্ত্রীদের উপর যাইনাব (রাঃ) গর্ব করে বলতেন, আল্লাহ্ তো আসমানে আমার বিয়ের সিদ্ধান্ত করেছেন। [৪৭৯১] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৬)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

خَلاَّدُ بْنُ يَحْيَى حَدَّثَنَا عِيسَى بْنُ طَهْمَانَ قَالَ سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ يَقُولُ نَزَلَتْ آيَةُ الْحِجَابِ فِي زَيْنَبَ بِنْتِ جَحْشٍ وَأَطْعَمَ عَلَيْهَا يَوْمَئِذٍ خُبْزًا وَلَحْمًا وَكَانَتْ تَفْخَرُ عَلَى نِسَاءِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَكَانَتْ تَقُولُ إِنَّ اللهَ أَنْكَحَنِي فِي السَّمَاءِ

خلاد بن يحيى حدثنا عيسى بن طهمان قال سمعت انس بن مالك يقول نزلت اية الحجاب في زينب بنت جحش واطعم عليها يومىذ خبزا ولحما وكانت تفخر على نساء النبي صلى الله عليه وسلم وكانت تقول ان الله انكحني في السماء


Narrated Anas bin Malik:

The Verse of Al-Hijab (veiling of women) was revealed in connection with Zainab bint Jahsh. (On the day of her marriage with him) the Prophet (ﷺ) gave a wedding banquet with bread and meat; and she used to boast before other wives of the Prophet (ﷺ) and used to say, "Allah married me (to the Prophet (ﷺ) in the Heavens."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২২. আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ আল্লাহ্ যখন সকল মাখলূক সৃষ্টি করার কাজ শেষ করলেন, তখন তাঁর আরশের ওপর তাঁরই কাছে লিখে রাখলেন, ’আমার রহমত আমার গযব থেকে এগিয়ে গেছে।’ (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৭)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

أَبُو الْيَمَانِ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ اللهَ لَمَّا قَضَى الْخَلْقَ كَتَبَ عِنْدَهُ فَوْقَ عَرْشِهِ إِنَّ رَحْمَتِي سَبَقَتْ غَضَبِي

ابو اليمان اخبرنا شعيب حدثنا ابو الزناد عن الاعرج عن ابي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ان الله لما قضى الخلق كتب عنده فوق عرشه ان رحمتي سبقت غضبي


Narrated Abu Huraira:

The Prophet (ﷺ) said, "When Allah had finished His creation, He wrote over his Throne: 'My Mercy preceded My Anger.'


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২৩. আবূ হুুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ যে লোক আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের প্রতি ইমান আনে, সালাত কায়িম করে, রমযান মাসের সওম পালন করে, আল্লাহ্ তাঁর সম্পর্কে এ দায়িত্ব নিয়েছেন যে, তিনি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবেন। সে আল্লাহর রাস্তায় হিজরত করুক কিংবা তাঁর জন্মভূমিতে অবস্থান করুক। সাহাবীগণ বলে উঠলেন, হে আল্লাহর রাসূল! এই বিষয়টি আমরা লোকদের জানিয়ে দেব না? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ অবশ্যই, জান্নাতে একশ’টি (মর্যাদার) স্তর রয়েছে। এগুলো আল্লাহ্ তাঁর রাস্তায় জিহাদকারীদের জন্য প্রস্তুত করে রেখেছেন। প্রতি দু’টি স্তরের মাঝে আসমান ও যমীনের দূরত্ব বিদ্যমান। কাজেই যখন তোমরা আল্লাহর কাছে চাইবে, তখন ফিরদাওস জান্নাত চাইবে। কারণ, সেটি হচ্ছে সবচেয়ে প্রশস্ত ও সবচেয়ে উচ্চ জান্নাত। আর দয়ালু (আল্লাহর) আরশটি এরই ওপর অবস্থিত।[1] এই ফিরদাওস থেকেই জান্নাতের ঝর্ণাগুলো প্রবাহিত। [২৭৯০] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৮)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ حَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ فُلَيْحٍ قَالَ حَدَّثَنِي أَبِي حَدَّثَنِي هِلاَلٌ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ مَنْ آمَنَ بِاللهِ وَرَسُولِهِ وَأَقَامَ الصَّلاَةَ وَصَامَ رَمَضَانَ كَانَ حَقًّا عَلَى اللهِ أَنْ يُدْخِلَهُ الْجَنَّةَ هَاجَرَ فِي سَبِيلِ اللهِ أَوْ جَلَسَ فِي أَرْضِهِ الَّتِي وُلِدَ فِيهَا قَالُوا يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَفَلاَ نُنَبِّئُ النَّاسَ بِذَلِكَ قَالَ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ مِائَةَ دَرَجَةٍ أَعَدَّهَا اللهُ لِلْمُجَاهِدِينَ فِي سَبِيلِهِ كُلُّ دَرَجَتَيْنِ مَا بَيْنَهُمَا كَمَا بَيْنَ السَّمَاءِ وَالأَرْضِ فَإِذَا سَأَلْتُمُ اللهَ فَسَلُوهُ الْفِرْدَوْسَ فَإِنَّهُ أَوْسَطُ الْجَنَّةِ وَأَعْلَى الْجَنَّةِ وَفَوْقَهُ عَرْشُ الرَّحْمَنِ وَمِنْهُ تَفَجَّرُ أَنْهَارُ الْجَنَّةِ

ابراهيم بن المنذر حدثني محمد بن فليح قال حدثني ابي حدثني هلال عن عطاء بن يسار عن ابي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم قال من امن بالله ورسوله واقام الصلاة وصام رمضان كان حقا على الله ان يدخله الجنة هاجر في سبيل الله او جلس في ارضه التي ولد فيها قالوا يا رسول الله صلى الله عليه وسلم افلا ننبى الناس بذلك قال ان في الجنة ماىة درجة اعدها الله للمجاهدين في سبيله كل درجتين ما بينهما كما بين السماء والارض فاذا سالتم الله فسلوه الفردوس فانه اوسط الجنة واعلى الجنة وفوقه عرش الرحمن ومنه تفجر انهار الجنة


Narrated Abu Huraira:

The Prophet (ﷺ) said, "Whoever believes in Allah and His Apostle offers prayers perfectly and fasts (the month of) Ramadan then it is incumbent upon Allah to admit him into Paradise, whether he emigrates for Allah's cause or stays in the land where he was born." They (the companions of the Prophet) said, "O Allah's Messenger (ﷺ)! Should we not inform the people of that?" He said, "There are one-hundred degrees in Paradise which Allah has prepared for those who carry on Jihad in His Cause. The distance between every two degrees is like the distance between the sky and the Earth, so if you ask Allah for anything, ask Him for the Firdaus, for it is the last part of Paradise and the highest part of Paradise, and at its top there is the Throne of Beneficent, and from it gush forth the rivers of Paradise."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২৪. আবূ যার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি মসজিদে নাবাবীতে প্রবেশ করলাম। রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন সেখানে উপবিষ্ট ছিলেন। যখন সূর্য অস্ত গেল, তিনি বললেনঃ হে আবূ যার! তোমার কি জানা আছে, এ সূর্য কোথায় যাচ্ছে? আবূ যার (রাঃ) বলেন, আমি বললাম, আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলই সবচেয়ে অধিক জানেন। রাসূলুল্লাহ্ (সা.) বললেনঃ এ সূর্য যাচ্ছে এবং অনুমতি চাচ্ছে সিজদা করার জন্য। তারপর সিজদার জন্য তাকে অনুমতি দেয়া হয়। একদিন তাকে নির্দেশ দেয়া হবে, যেখান থেকে এসেছ সেখানে ফিরে যাও। তখন সে তার অস্তের জায়গা থেকে উদিত হবে। এরপর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তিলাওয়াত করলেন, ’’এটিই তার থাকার জায়গা’’ ’আবদুল্লাহ্ (রাঃ)-এর কিরাআত অনুসারে। [৩১৯৯] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯১৯)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

يَحْيَى بْنُ جَعْفَرٍ حَدَّثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ عَنْ الأَعْمَشِ عَنْ إِبْرَاهِيمَ هُوَ التَّيْمِيُّ عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي ذَرٍّ قَالَ دَخَلْتُ الْمَسْجِدَ وَرَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم جَالِسٌ فَلَمَّا غَرَبَتْ الشَّمْسُ قَالَ يَا أَبَا ذَرٍّ هَلْ تَدْرِي أَيْنَ تَذْهَبُ هَذِهِ قَالَ قُلْتُ اللهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ قَالَ فَإِنَّهَا تَذْهَبُ تَسْتَأْذِنُ فِي السُّجُودِ فَيُؤْذَنُ لَهَا وَكَأَنَّهَا قَدْ قِيلَ لَهَا ارْجِعِي مِنْ حَيْثُ جِئْتِ فَتَطْلُعُ مِنْ مَغْرِبِهَا ثُمَّ قَرَأَ (ذٰلِكَ مُسْتَقَرٌّ لَهَا) فِي قِرَاءَةِ عَبْدِ اللهِ

يحيى بن جعفر حدثنا ابو معاوية عن الاعمش عن ابراهيم هو التيمي عن ابيه عن ابي ذر قال دخلت المسجد ورسول الله صلى الله عليه وسلم جالس فلما غربت الشمس قال يا ابا ذر هل تدري اين تذهب هذه قال قلت الله ورسوله اعلم قال فانها تذهب تستاذن في السجود فيوذن لها وكانها قد قيل لها ارجعي من حيث جىت فتطلع من مغربها ثم قرا (ذلك مستقر لها) في قراءة عبد الله


Narrated Abu Dharr:

I entered the mosque while Allah's Messenger (ﷺ) was sitting there. When the sun had set, the Prophet (ﷺ) said, "O Abu Dharr! Do you know where this (sun) goes?" I said, "Allah and His Apostle know best." He said, "It goes and asks permission to prostrate, and it is allowed, and (one day) it, as if being ordered to return whence it came, then it will rise from the west." Then the Prophet (ﷺ) recited, "That: "And the sun runs on its fixed course (for a term decreed)," (36.38) as it is recited by `Abdullah.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২৫. যায়দ ইবনু সাবিত (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আবূ বকর (রাঃ) আমার কাছে লোক পাঠালেন। তাই আমি কুরআনের বিভিন্ন অংশ খোঁজ করতে লেগে গেলাম। শেষে সূরা তাওবার শেষের অংশ একমাত্র আবূ খুযাইমাহ আন্সারী (রাঃ) ছাড়া আর কারো কাছে পেলাম না। (আর তা হচ্ছে) لَقَدْ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مِنْ أَنْفُسِكُمْ থেকে সূরা বারাআতের শেষ পর্যন্ত। [২৮০৭] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯২০)

ইউনুস (রহ.) থেকে হাদীসটি এরকমই বর্ণনা করেছেন। আবূ খুযায়মা আনসারীর কাছে এ আয়াত পাওয়া গেছে বলে তিনিও বলেছেন। (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯২১)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

مُوسَى عَنْ إِبْرَاهِيمَ حَدَّثَنَا ابْنُ شِهَابٍ عَنْ عُبَيْدِ بْنِ السَّبَّاقِ أَنَّ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ وَقَالَ اللَّيْثُ حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ خَالِدٍ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ ابْنِ السَّبَّاقِ أَنَّ زَيْدَ بْنَ ثَابِتٍ حَدَّثَهُ قَالَ أَرْسَلَ إِلَيَّ أَبُو بَكْرٍ فَتَتَبَّعْتُ الْقُرْآنَ حَتَّى وَجَدْتُ آخِرَ سُورَةِ التَّوْبَةِ مَعَ أَبِي خُزَيْمَةَ الأَنْصَارِيِّ لَمْ أَجِدْهَا مَعَ أَحَدٍ غَيْرِهِ (لَقَدْ جَاءَكُمْ رَسُولٌ مِنْ أَنْفُسِكُمْ) حَتَّى خَاتِمَةِ بَرَاءَةٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ بُكَيْرٍ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ عَنْ يُونُسَ بِهَذَا وَقَالَ مَعَ أَبِي خُزَيْمَةَ الأَنْصَارِيِّ

موسى عن ابراهيم حدثنا ابن شهاب عن عبيد بن السباق ان زيد بن ثابت وقال الليث حدثني عبد الرحمن بن خالد عن ابن شهاب عن ابن السباق ان زيد بن ثابت حدثه قال ارسل الي ابو بكر فتتبعت القران حتى وجدت اخر سورة التوبة مع ابي خزيمة الانصاري لم اجدها مع احد غيره (لقد جاءكم رسول من انفسكم) حتى خاتمة براءة حدثنا يحيى بن بكير حدثنا الليث عن يونس بهذا وقال مع ابي خزيمة الانصاري


Narrated Zaid bin Thabit:

Abu Bakr sent for me, so I collected the Qur'an till I found the last part of Surat-at-Tauba with Abi Khuza`ima Al-Ansari and did not find it with anybody else. (The Verses are): -- 'Verily, there has come to you an Apostle (Muhammad) from amongst yourselves..(till the end of Surat Bara'a) (i.e., at- Tauba).' (9.128-129)

Yunus also narrated as above.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২৬. ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, দুঃখ কষ্টের সময় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দু’আ করতেন এ বলেঃ আল্লাহ্ ব্যতীত কোন মাবূদ নেই। যিনি সর্বজ্ঞ ও ধৈর্যশীল। তিনি ব্যতীত আর কোন মাবূদ নেই, তিনি মহান আরশের রব্ব। তিনি ব্যতীত কোন মাবূদ নেই, তিনি আসমান-যমীনের রবব এবং সম্মানিত আরশের রব্ব। [২৩৪৫] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯১০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯২২)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

مُعَلَّى بْنُ أَسَدٍ حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ عَنْ سَعِيدٍ عَنْ قَتَادَةَ عَنْ أَبِي الْعَالِيَةِ عَنْ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ عِنْدَ الْكَرْبِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ الْعَلِيمُ الْحَلِيمُ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ لاَ إِلَهَ إِلاَّ اللهُ رَبُّ السَّمَوَاتِ وَرَبُّ الأَرْضِ رَبُّ الْعَرْشِ الْكَرِيمِ

معلى بن اسد حدثنا وهيب عن سعيد عن قتادة عن ابي العالية عن ابن عباس قال كان النبي صلى الله عليه وسلم يقول عند الكرب لا اله الا الله العليم الحليم لا اله الا الله رب العرش العظيم لا اله الا الله رب السموات ورب الارض رب العرش الكريم


Narrated Ibn `Abbas:

The Prophet (ﷺ) used to say at the time of difficulty, 'La ilaha il-lallah Al-`Alimul-Halim. La-ilaha illallah Rabul- Arsh-al-Azim, La ilaha-il-lallah Rabus-Samawati Rab-ul-Ard; wa Rab-ul-Arsh Al- Karim.'


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২৭. আবূ সা’ঈদ খুদরী (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেছেনঃ কিয়ামতের দিন সব মানুষ বেহুঁশ হয়ে পড়বে। (আমার হুঁশ ফিরলে) তখন আমি মূসা (আঃ)-কে আরশের একটি পায়া ধরে দাঁড়ানো দেখতে পাব।

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

مُحَمَّدُ بْنُ يُوسُفَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى عَنْ أَبِيهِ عَنْ أَبِي سَعِيدٍ الْخُدْرِيِّ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ النَّاسُ يَصْعَقُونَ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَإِذَا أَنَا بِمُوسَى آخِذٌ بِقَائِمَةٍ مِنْ قَوَائِمِ الْعَرْشِ

محمد بن يوسف حدثنا سفيان عن عمرو بن يحيى عن ابيه عن ابي سعيد الخدري عن النبي صلى الله عليه وسلم قال الناس يصعقون يوم القيامة فاذا انا بموسى اخذ بقاىمة من قواىم العرش


Narrated Abu Sa`id Al-Khudri:

The Prophet (ﷺ) said, "The people will fall unconscious on the Day of Resurrection, then suddenly I will see Moses holding one of the pillars of the Throne."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    

পরিচ্ছেদঃ ৯৭/২২. আল্লাহর বাণীঃ তখন তাঁর আরশ পানির ওপর ছিল- (সূরাহ হূদ ১১/৭)। তিনি আরশে ‘আযীমের প্রতিপালক- (সূরাহ আত্-তাওবাহ ৯/১২৯)।

৭৪২৮. বর্ণনাকারী মাজিশুন ’আবদুল্লাহ্ ইবনু ফাজল ও আবূ সালামাহর মাধ্যমে আবূ হুরাইরাহ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন। তিনি বলেছেন, আমি সবচেয়ে আগে পুনরায় উঠব। তখন দেখব, মূসা (আঃ) আরশ ধরে আছেন। [২৪১২] (আধুনিক প্রকাশনী- ৬৯১১, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৬৯২৩)

بَاب {وَكَانَ عَرْشُهُ عَلَى الْمَاءِ} { وَهُوَ رَبُّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ}

وَقَالَ الْمَاجِشُونُ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ الْفَضْلِ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ فَأَكُونُ أَوَّلَ مَنْ بُعِثَ فَإِذَا مُوسَى آخِذٌ بِالْعَرْشِ

وقال الماجشون عن عبد الله بن الفضل عن ابي سلمة عن ابي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم قال فاكون اول من بعث فاذا موسى اخذ بالعرش


Abu Huraira said: The Prophet (ﷺ) said, "I will be the first person to be resurrected and will see Moses holding the Throne."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৯৭/ তাওহীদ (كتاب التوحيد) 97/ Oneness, Uniqueness of Allah (Tawheed)    
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১১ পর্যন্ত, সর্বমোট ১১ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে