পরিচ্ছেদঃ ৬২/৭. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান আবূ ‘আমর কুরায়শী (রাঃ)-এর ফযীলত ও মর্যাদা।

وَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم مَنْ يَحْفِرْ بِئْرَ رُومَةَ فَلَهُ الْجَنَّةُ فَحَفَرَهَا عُثْمَانُ وَقَالَ مَنْ جَهَّزَ جَيْشَ الْعُسْرَةِ فَلَهُ الْجَنَّةُ فَجَهَّزَهُ عُثْمَانُ

নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, রূমা কূপটি যে খনন করে দিবে তার জন্য জান্নাত। ‘উসমান (রাঃ) তা খনন করে দিলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আরো বলেন, যে বিপজ্জনক যুদ্ধে যুদ্ধের মাল-সামানার ব্যবস্থা করবে তাঁর জন্য জান্নাত। ‘উসমান (রাঃ) তা করে দেন।


৩৬৯৫. আবূ মূসা (রাঃ) হতে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি বাগানে প্রবেশ করলেন এবং বাগানের দরজা পাহারা দেয়ার জন্য আমাকে আদেশ করলেন। তখন এক ব্যক্তি এসে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাকে আসতে দাও এবং তাঁকে জান্নাতের সু-সংবাদ দাও। আমি দেখলাম যে, তিনি আবূ বকর (রাঃ)। অতঃপর আর একজন এসে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন। তিনি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তাঁকে প্রবেশের অনুমতি দাও এবং জান্নাতের সু-সংবাদ দাও। দেখতে পেলেন, তিনি ‘উমার (রাঃ)। অতঃপর আর একজন এসে প্রবেশের অনুমতি চাইলেন। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কিছুক্ষণ চুপ করে বললেন, তাঁকেও প্রবেশের অনুমতি দাও এবং শীঘ্রই তার উপর বিপদ আসবে এ কথা বলে জান্নাতের সু-সংবাদ দাও। দেখতে পেলাম যে, তিনি ‘উসমান ইবনু আফ্ফান (রাঃ)। হাম্মাদ (রহ.).....আবূ মূসা (রাঃ) হতে এ রকমই বর্ণিত আছে। আসিম (রহ.) উক্ত বর্ণনায় আরো বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বাগানের এমন এক জায়গায় বসেছিলেন যেখানে পানি ছিল এবং তাঁর হাঁটুদ্বয় অথবা এক হাঁটু খোলা রেখে ছিলেন। যখন ‘উসমান (রাঃ) আসলেন তখন হাঁটু কাপড় দিয়ে ঢেকে ফেললেন। (৩৬৭৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪২৭)

 

بَابُ مَنَاقِبِ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَبِيْ عَمْرٍو الْقُرَشِيِّ

حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ حَرْبٍ حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ زَيْدٍ عَنْ أَيُّوْبَ عَنْ أَبِيْ عُثْمَانَ عَنْ أَبِيْ مُوْسَى أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم دَخَلَ حَائِطًا وَأَمَرَنِيْ بِحِفْظِ بَابِ الْحَائِطِ فَجَاءَ رَجُلٌ يَسْتَأْذِنُ فَقَالَ ائْذَنْ لَهُ وَبَشِّرْهُ بِالْجَنَّةِ فَإِذَا أَبُوْ بَكْرٍ ثُمَّ جَاءَ آخَرُ يَسْتَأْذِنُ فَقَالَ ائْذَنْ لَهُ وَبَشِّرْهُ بِالْجَنَّةِ فَإِذَا عُمَرُ ثُمَّ جَاءَ آخَرُ يَسْتَأْذِنُ فَسَكَتَ هُنَيْهَةً ثُمَّ قَالَ ائْذَنْ لَهُ وَبَشِّرْهُ بِالْجَنَّةِ عَلَى بَلْوَى سَتُصِيْبُهُ فَإِذَا عُثْمَانُ بْنُ عَفَّانَ قَالَ حَمَّادٌ وَحَدَّثَنَا عَاصِمٌ الأَحْوَلُ وَعَلِيُّ بْنُ الْحَكَمِ سَمِعَا أَبَا عُثْمَانَ يُحَدِّثُ عَنْ أَبِيْ مُوْسَى بِنَحْوِهِ وَزَادَ فِيْهِ عَاصِمٌ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ قَاعِدًا فِيْ مَكَانٍ فِيْهِ مَاءٌ قَدْ انْكَشَفَ عَنْ رُكْبَتَيْهِ أَوْ رُكْبَتِهِ فَلَمَّا دَخَلَ عُثْمَانُ غَطَّاهَا

حدثنا سليمان بن حرب حدثنا حماد بن زيد عن ايوب عن ابي عثمان عن ابي موسى ان النبي صلى الله عليه وسلم دخل حاىطا وامرني بحفظ باب الحاىط فجاء رجل يستاذن فقال اىذن له وبشره بالجنة فاذا ابو بكر ثم جاء اخر يستاذن فقال اىذن له وبشره بالجنة فاذا عمر ثم جاء اخر يستاذن فسكت هنيهة ثم قال اىذن له وبشره بالجنة على بلوى ستصيبه فاذا عثمان بن عفان قال حماد وحدثنا عاصم الاحول وعلي بن الحكم سمعا ابا عثمان يحدث عن ابي موسى بنحوه وزاد فيه عاصم ان النبي صلى الله عليه وسلم كان قاعدا في مكان فيه ماء قد انكشف عن ركبتيه او ركبته فلما دخل عثمان غطاها


Narrated Abu Musa:

The Prophet (ﷺ) entered a garden and ordered me to guard its gate. A man came and asked permission to enter. The Prophet (ﷺ) said, "Admit him and give him the glad tidings of entering Paradise." Behold! It was Abu Bakr. Another man came and asked the permission to enter. The Prophet (ﷺ) said, "Admit him and give him the glad tidings of entering Paradise." Behold! It was `Umar. Then another man came, asking the permission to enter. The Prophet (ﷺ) kept silent for a short while and then said, "Admit him and give him the glad tidings of entering Paradise with a calamity which will befall him." Behold! It was `Uthman bin `Affan. `Asim, in another narration, said that the Prophet (ﷺ) was sitting in a place where there was water, and he was uncovering both his knees or his knee, and when `Uthman entered, he covered them (or it).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৭. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান আবূ ‘আমর কুরায়শী (রাঃ)-এর ফযীলত ও মর্যাদা।

৩৬৯৬. ‘উবাইদুল্লাহ ইবনু আদী ইবনু খিয়ার (রহ.) হতে বর্ণিত যে, মিসওয়ার ইবনু মাখরামাহ ও ‘আবদুর রাহমান ইবনু আসওয়াদ ইবনু ‘আবদ ইয়াগুস (রহ.) আমাকে বললেন যে, ‘উসমান (রাঃ)-এর সঙ্গে তাঁর (বৈপিত্রিয় ভাই) অলীদের ব্যাপারে আলোচনা করতে তোমাকে কিসে বাধা দেয়? লোকেরা তার সম্পর্কে নানারূপ কথাবার্তা বলছে। ‘উসমান (রাঃ) যখন সালাত আদায়ের উদ্দেশে বের হলেন তখন আমি তাঁর নিকটে গিয়ে বললাম, আপনার সঙ্গে আমার একটি দরকার আছে এবং তা আমি আপনার ভালোর জন্যই বলবো। ‘উসমান (রাঃ) বললেন, ওহে, আমি তোমা হতে আল্লাহর নিকট পানাহ চাচ্ছি। আমি তাদের নিকট ফিরে আসলাম। তৎক্ষণাৎ ‘উসমান (রাঃ)-এর দূত এসে হাযির হলো। আমি তার নিকট গেলাম। তিনি বললেন, বল, তোমার নাসীহাত কী? আমি বললাম, আল্লাহ্ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সত্য দ্বীনসহ পাঠিয়েছেন। কুরআন তাঁর উপর অবতীর্ণ করেছেন। আপনি ঐ সকলের একজন যাঁরা আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের আহবানে সাড়া দিয়েছেন। আপনি উভয় হিজরত করেছেন এবং আপনি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহচর্য লাভ করেছেন এবং তাঁর চরিত্রের মাধুর্য লক্ষ্য করেছেন। অলীদ সম্পর্কে লোকেরা নানা ধরনের কথাবার্তা বলাবলি করছে। ‘উসমান (রাঃ) আমাকে বললেন, তুমি কি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর দর্শন পেয়েছ? আমি বললাম, না। তবে তাঁর ‘ইল্ম আমার পর্দানশীন কুমারীগণের নিকট যখন পৌঁছেছে তখন আমার নিকট অবশ্যই পৌঁছেছে। ‘উসমান (রাঃ) হামদ ও সানা বর্ণনা করে বললেন, নিশ্চয়ই আল্লাহ্ মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে সত্য দ্বীনসহ পাঠিয়েছেন। আল্লাহ্ ও তাঁর রাসূলের ডাকে সাড়া দানকারীদের মধ্যে আমিও ছিলাম। তাঁর আনা শরীয়তের উপর আমিও ঈমান এনেছি। আমি উভয় হিজরত করেছি, যেমন তুমি বলছ। আমি আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহচর্য লাভ করেছি, তাঁর হাতে বায়‘আত করেছি। আল্লাহর কসম, আমি তাঁর অবাধ্যতা করিনি ও তাঁর সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করিনি। অতঃপর আল্লাহ্ তাঁর রাসূলকে দুনিয়া হতে নিয়ে গিয়েছেন। অতঃপর আবূ বকর (রাঃ)-এর সঙ্গে ঐরূপই সম্পর্ক ছিল। অতঃপর ‘উমার (রাঃ)-এর সঙ্গেও তেমনই সম্পর্ক ছিল। অতঃপর আমার কাঁধে খিলাফতের দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। আমার কি ঐ সকল অধিকার নেই যা তাঁদের ছিল? আমি বললাম হাঁ, অবশ্যই। তিনি বললেন, তাহলে তোমাদের পক্ষ হতে কী সব কথাবার্তা আমার নিকট পৌঁছেছে? অবশ্য অলীদের ব্যাপারে তুমি যা বলছ অতি শীঘ্র আমি সে ব্যাপারে যথাযথ ব্যবস্থা নিব। এ বলে তিনি ‘আলী (রাঃ)-কে ডেকে এনে অলীদকে বেত্রাঘাত করার নির্দেশ দিলেন। ‘আলী (রাঃ) তাকে আশিটি বেত্রাঘাত করলেন। (৩৮৭২, ৩৯২৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪২৮)

بَابُ مَنَاقِبِ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَبِيْ عَمْرٍو الْقُرَشِيِّ

حَدَّثَنِيْ أَحْمَدُ بْنُ شَبِيْبِ بْنِ سَعِيْدٍ قَالَ حَدَّثَنِيْ أَبِيْ عَنْ يُونُسَ قَالَ ابْنُ شِهَابٍ أَخْبَرَنِيْ عُرْوَةُ أَنَّ عُبَيْدَ اللهِ بْنَ عَدِيِّ بْنِ الْخِيَارِ أَخْبَرَهُ أَنَّ الْمِسْوَرَ بْنَ مَخْرَمَةَ وَعَبْدَ الرَّحْمَنِ بْنَ الأَسْوَدِ بْنِ عَبْدِ يَغُوْثَ قَالَا مَا يَمْنَعُكَ أَنْ تُكَلِّمَ عُثْمَانَ لِأَخِيْهِ الْوَلِيْدِ فَقَدْ أَكْثَرَ النَّاسُ فِيْهِ فَقَصَدْتُ لِعُثْمَانَ حَتَّى خَرَجَ إِلَى الصَّلَاةِ قُلْتُ إِنَّ لِيْ إِلَيْكَ حَاجَةً وَهِيَ نَصِيْحَةٌ لَكَ قَالَ يَا أَيُّهَا الْمَرْءُ قَالَ مَعْمَرٌ أُرَاهُ قَالَ أَعُوْذُ بِاللهِ مِنْكَ فَانْصَرَفْتُ فَرَجَعْتُ إِلَيْهِمْ إِذْ جَاءَ رَسُوْلُ عُثْمَانَ فَأَتَيْتُهُ فَقَالَ مَا نَصِيْحَتُكَ فَقُلْتُ إِنَّ اللهَ سُبْحَانَهُ بَعَثَ مُحَمَّدًا بِالْحَقِّ وَأَنْزَلَ عَلَيْهِ الْكِتَابَ وَكُنْتَ مِمَّنْ اسْتَجَابَ لِلهِ وَلِرَسُوْلِهِ فَهَاجَرْتَ الْهِجْرَتَيْنِ وَصَحِبْتَ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَرَأَيْتَ هَدْيَهُ وَقَدْ أَكْثَرَ النَّاسُ فِيْ شَأْنِ الْوَلِيْدِ قَالَ أَدْرَكْتَ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قُلْتُ لَا وَلَكِنْ خَلَصَ إِلَيَّ مِنْ عِلْمِهِ مَا يَخْلُصُ إِلَى الْعَذْرَاءِ فِيْ سِتْرِهَا قَالَ أَمَّا بَعْدُ فَإِنَّ اللهَ بَعَثَ مُحَمَّدًا بِالْحَقِّ فَكُنْتُ مِمَّنْ اسْتَجَابَ لِلهِ وَلِرَسُوْلِهِ وَآمَنْتُ بِمَا بُعِثَ بِهِ وَهَاجَرْتُ الْهِجْرَتَيْنِ كَمَا قُلْتَ وَصَحِبْتُ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَبَايَعْتُهُ فَوَاللهِ مَا عَصَيْتُهُ وَلَا غَشَشْتُهُ حَتَّى تَوَفَّاهُ اللهُ عَزَّ وَجَلَّ ثُمَّ أَبُوْ بَكْرٍ مِثْلُهُ ثُمَّ عُمَرُ مِثْلُهُ ثُمَّ اسْتُخْلِفْتُ أَفَلَيْسَ لِيْ مِنْ الْحَقِّ مِثْلُ الَّذِيْ لَهُمْ قُلْتُ بَلَى قَالَ فَمَا هَذِهِ الأَحَادِيْثُ الَّتِيْ تَبْلُغُنِيْ عَنْكُمْ أَمَّا مَا ذَكَرْتَ مِنْ شَأْنِ الْوَلِيْدِ فَسَنَأْخُذُ فِيْهِ بِالْحَقِّ إِنْ شَاءَ اللهُ ثُمَّ دَعَا عَلِيًّا فَأَمَرَهُ أَنْ يَجْلِدَهُ فَجَلَدَهُ ثَمَانِيْنَ

حدثني احمد بن شبيب بن سعيد قال حدثني ابي عن يونس قال ابن شهاب اخبرني عروة ان عبيد الله بن عدي بن الخيار اخبره ان المسور بن مخرمة وعبد الرحمن بن الاسود بن عبد يغوث قالا ما يمنعك ان تكلم عثمان لاخيه الوليد فقد اكثر الناس فيه فقصدت لعثمان حتى خرج الى الصلاة قلت ان لي اليك حاجة وهي نصيحة لك قال يا ايها المرء قال معمر اراه قال اعوذ بالله منك فانصرفت فرجعت اليهم اذ جاء رسول عثمان فاتيته فقال ما نصيحتك فقلت ان الله سبحانه بعث محمدا بالحق وانزل عليه الكتاب وكنت ممن استجاب لله ولرسوله فهاجرت الهجرتين وصحبت رسول الله صلى الله عليه وسلم ورايت هديه وقد اكثر الناس في شان الوليد قال ادركت رسول الله صلى الله عليه وسلم قلت لا ولكن خلص الي من علمه ما يخلص الى العذراء في سترها قال اما بعد فان الله بعث محمدا بالحق فكنت ممن استجاب لله ولرسوله وامنت بما بعث به وهاجرت الهجرتين كما قلت وصحبت رسول الله صلى الله عليه وسلم وبايعته فوالله ما عصيته ولا غششته حتى توفاه الله عز وجل ثم ابو بكر مثله ثم عمر مثله ثم استخلفت افليس لي من الحق مثل الذي لهم قلت بلى قال فما هذه الاحاديث التي تبلغني عنكم اما ما ذكرت من شان الوليد فسناخذ فيه بالحق ان شاء الله ثم دعا عليا فامره ان يجلده فجلده ثمانين


Narrated 'Ubaidullah bin `Adi bin Al-Khiyar:

Al-Miswar bin Makhrama and `Abdur-Rahman bin Al-Aswad bin 'Abu Yaghuth said (to me), "What forbids you to talk to `Uthman about his brother Al-Walid because people have talked much about him?" So I went to `Uthman and when he went out for prayer I said (to him), "I have something to say to you and it is a piece of advice for you " `Uthman said, "O man, from you." (`Umar said: I see that he said, "I seek Refuge with Allah from you.") So I left him and went to them. Then the messenger of `Uthman came and I went to him (i.e. `Uthman), `Uthman asked, "What is your advice?" I replied, "Allah sent Muhammad with the Truth, and revealed the Divine Book (i.e. Qur'an) to him; and you were amongst those who followed Allah and His Apostle, and you participated in the two migrations (to Ethiopia and to Medina) and enjoyed the company of Allah's Messenger (ﷺ) and saw his way. No doubt, the people are talking much about Al-Walid." `Uthman said, "Did you receive your knowledge directly from Allah's Messenger (ﷺ) ?" I said, "No, but his knowledge did reach me and it reached (even) to a virgin in her seclusion." `Uthman said, "And then Allah sent Muhammad with the Truth and I was amongst those who followed Allah and His Apostle and I believed in what ever he (i.e. the Prophet) was sent with, and participated in two migrations, as you have said, and I enjoyed the company of Allah's Messenger (ﷺ) and gave the pledge of allegiance him. By Allah! I never disobeyed him, nor did I cheat him till Allah took him unto Him. Then I treated Abu Bakr and then `Umar similarly and then I was made Caliph. So, don't I have rights similar to theirs?" I said, "Yes." He said, "Then what are these talks reaching me from you people? Now, concerning what you mentioned about the question of Al-Walid, Allah willing, I shall deal with him according to what is right." Then he called `Ali and ordered him to flog him, and `Ali flogged him (i.e. Al-Walid) eighty lashes.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৭. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান আবূ ‘আমর কুরায়শী (রাঃ)-এর ফযীলত ও মর্যাদা।

৩৬৯৭. আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ওহুদ পাহাড়ে আরোহণ করলেন। তাঁর সাথে ছিলেন আবূ বকর, ‘উমার ও ‘উসমান (রাঃ)। তাঁদেরকে পেয়ে পাহাড়টি কেঁপে উঠল। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ স্থির হও উহুদ। আমার ধারণা তিনি তাঁর পা দ্বারা আঘাত করলেন। অতঃপর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ তোমার উপর একজন নবী, একজন সিদ্দীক এবং দু’জন শহীদ ছাড়া আর কেউ নেই। (৩৬৭৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩১)

بَابُ مَنَاقِبِ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَبِيْ عَمْرٍو الْقُرَشِيِّ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى عَنْ سَعِيْدٍ عَنْ قَتَادَةَ أَنَّ أَنَسًا حَدَّثَهُمْ قَالَ صَعِدَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم أُحُدًا وَمَعَهُ أَبُوْ بَكْرٍ وَعُمَرُ وَعُثْمَانُ فَرَجَفَ وَقَالَ اسْكُنْ أُحُدُ أَظُنُّهُ ضَرَبَهُ بِرِجْلِهِ فَلَيْسَ عَلَيْكَ إِلَّا نَبِيٌّ وَصِدِّيقٌ وَشَهِيْدَانِ

حدثنا مسدد حدثنا يحيى عن سعيد عن قتادة ان انسا حدثهم قال صعد النبي صلى الله عليه وسلم احدا ومعه ابو بكر وعمر وعثمان فرجف وقال اسكن احد اظنه ضربه برجله فليس عليك الا نبي وصديق وشهيدان


Narrated Anas:

The Prophet (ﷺ) ascended the mountain of Uhud and Abu Bakr, `Umar and `Uthman were accompanying him. The mountain gave a shake (i.e. trembled underneath them) . The Prophet (ﷺ) said, "O Uhud ! Be calm." I think that the Prophet (ﷺ) hit it with his foot, adding, "For upon you there are none but a Prophet, a Siddiq and two martyrs."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৭. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান আবূ ‘আমর কুরায়শী (রাঃ)-এর ফযীলত ও মর্যাদা।

৩৬৯৮. ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সময়ে আবূ বকর (রাঃ)-এর ন্যায় মর্যাদাবান কাউকে মনে করতাম না, অতঃপর ‘উমার (রাঃ)-কে, অতঃপর ‘উসমান (রাঃ)-কে, অতঃপর সাহাবাগণের মধ্যে কাউকে কারও উপর মর্যাদা দিতাম না। ‘আবদুল্লাহ ইবনু সালিহ (রহ.) ‘আবদুল ‘আযীয (রহ.) হতে হাদীস বর্ণনায় শাবান (রহ.)-এর অনুসরণ করেছেন। (৩৬৫৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪২৯)

بَابُ مَنَاقِبِ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَبِيْ عَمْرٍو الْقُرَشِيِّ

حَدَّثَنِيْ مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمِ بْنِ بَزِيْعٍ حَدَّثَنَا شَاذَانُ حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيْزِ بْنُ أَبِيْ سَلَمَةَ الْمَاجِشُونُ عَنْ عُبَيْدِ اللهِ عَنْ نَافِعٍ عَنْ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ كُنَّا فِيْ زَمَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا نَعْدِلُ بِأَبِيْ بَكْرٍ أَحَدًا ثُمَّ عُمَرَ ثُمَّ عُثْمَانَ ثُمَّ نَتْرُكُ أَصْحَابَ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا نُفَاضِلُ بَيْنَهُمْ تَابَعَهُ عَبْدُ اللهِ بْنُ صَالِحٍ عَنْ عَبْدِ الْعَزِيْزِ

حدثني محمد بن حاتم بن بزيع حدثنا شاذان حدثنا عبد العزيز بن ابي سلمة الماجشون عن عبيد الله عن نافع عن ابن عمر رضي الله عنهما قال كنا في زمن النبي صلى الله عليه وسلم لا نعدل بابي بكر احدا ثم عمر ثم عثمان ثم نترك اصحاب النبي صلى الله عليه وسلم لا نفاضل بينهم تابعه عبد الله بن صالح عن عبد العزيز


Narrated Ibn `Umar:

During the lifetime of the Prophet (ﷺ) we considered Abu Bakr as peerless and then `Umar and then `Uthman (coming next to him in superiority) and then we used not to differentiate between the companions of the Prophet.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet

পরিচ্ছেদঃ ৬২/৭. ‘উসমান ইব্নু আফ্ফান আবূ ‘আমর কুরায়শী (রাঃ)-এর ফযীলত ও মর্যাদা।

৩৬৯৯. ‘উসমান ইবনু মাওহাব (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক মিসরবাসী মক্কা্য় এসে হাজ্জ করে দেখতে পেল যে, কিছু লোক একত্রে বসে আছে। সে বলল, এ লোকজন কারা? তাকে জানানো হল এরা কুরাইশ বংশের লোকজন। সে বলল, তাদের মধ্যে শায়খ কে? তারা বললেন, ইনি ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ)। সে ব্যক্তি (তাঁর নিকট এসে) বলল, হে ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ), আমি আপনাকে একটি বিষয়ে জিজ্ঞেস করব; আপনি আমাকে বলুন, (১) আপনি কি এটা জানেন যে, ‘উসমান (রাঃ) উহুদ যুদ্ধক্ষেত্র হতে পালিয়ে গিয়েছিলেন। তিনি উত্তর দিলেন, হাঁ। (২) সে বলল, আপনি জানেন কি ‘উসমান (রাঃ) বাদার যুদ্ধে অনুপস্থিত ছিলেন? ইবনু ‘উমার (রাঃ) উত্তরে বললেন, হাঁ। (৩) আপনি জানেন কি বায়‘আতে রিযওয়ানে তিনি অনুপস্থিত ছিলেন? ইবনু ‘উমার (রাঃ) বললেন, হাঁ। লোকটি বলে উঠল, আল্লাহু আকবার। ইবনু ‘উমার (রাঃ) তাকে বললেন, এস, তোমাকে আসল ঘটনা বলে দেই। ‘উসমান (রাঃ)-এর উহুদ যুদ্ধ হতে পালিয়ে যাওয়া সম্পর্কে আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ্ তাঁকে মাফ করে দিয়েছেন ও ক্ষমা করেছেন। আর তিনি বাদার যুদ্ধে এজন্য অনুপস্থিত ছিলেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কন্যা তাঁর স্ত্রী রোগাক্রান্ত ছিলেন। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁকে বললেন, বাদারে অংশ গ্রহণকারী ব্যক্তির সমপরিমাণ সাওয়াব ও গনীমতের অংশ মিলবে। আর বায়‘আত রিযওয়ান হতে তাঁর অনুপস্থিতির কারণ হল, মক্কার বুকে তাঁর চেয়ে সম্ভ্রান্ত অন্য কেউ যদি থাকতো তবে তাকেই তিনি ‘উসমানের বদলে পাঠাতেন। অতঃপর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘উসমান (রাঃ)-কে মক্কা্য় পাঠান।এবং তাঁর চলে যাবার পর বায়‘আতে রিযওয়ান অনুষ্ঠিত হয়। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর ডান হাতের প্রতি ঈঙ্গিত করে বললেন, এটি ‘উসমানের হাত। অতঃপর ডান হাত বাম হাতে স্থাপন করে বললেন যে, এ হল ‘উসমানের বায়‘আত। ইবনু ‘উমার (রাঃ) ঐ লোকটিকে বললেন, তুমি এই জবাব তোমার সঙ্গে নিয়ে যাও। (৩১৩০) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৪২৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৪৩০)

بَابُ مَنَاقِبِ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ أَبِيْ عَمْرٍو الْقُرَشِيِّ

حَدَّثَنَا مُوْسَى بْنُ إِسْمَاعِيْلَ حَدَّثَنَا أَبُوْ عَوَانَةَ حَدَّثَنَا عُثْمَانُ هُوَ ابْنُ مَوْهَبٍ قَالَ جَاءَ رَجُلٌ مِنْ أَهْلِ مِصْرَ حَجَّ الْبَيْتَ فَرَأَى قَوْمًا جُلُوْسًا فَقَالَ مَنْ هَؤُلَاءِ الْقَوْمُ فَقَالُوْا هَؤُلَاءِ قُرَيْشٌ قَالَ فَمَنْ الشَّيْخُ فِيْهِمْ قَالُوْا عَبْدُ اللهِ بْنُ عُمَرَ قَالَ يَا ابْنَ عُمَرَ إِنِّيْ سَائِلُكَ عَنْ شَيْءٍ فَحَدِّثْنِيْ هَلْ تَعْلَمُ أَنَّ عُثْمَانَ فَرَّ يَوْمَ أُحُدٍ قَالَ نَعَمْ قَالَ تَعْلَمُ أَنَّهُ تَغَيَّبَ عَنْ بَدْرٍ وَلَمْ يَشْهَدْ قَالَ نَعَمْ قَالَ تَعْلَمُ أَنَّهُ تَغَيَّبَ عَنْ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ فَلَمْ يَشْهَدْهَا قَالَ نَعَمْ قَالَ اللهُ أَكْبَرُ قَالَ ابْنُ عُمَرَ تَعَالَ أُبَيِّنْ لَكَ أَمَّا فِرَارُهُ يَوْمَ أُحُدٍ فَأَشْهَدُ أَنَّ اللهَ عَفَا عَنْهُ وَغَفَرَ لَهُ وَأَمَّا تَغَيُّبُهُ عَنْ بَدْرٍ فَإِنَّهُ كَانَتْ تَحْتَهُ بِنْتُ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم وَكَانَتْ مَرِيْضَةً فَقَالَ لَهُ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِنَّ لَكَ أَجْرَ رَجُلٍ مِمَّنْ شَهِدَ بَدْرًا وَسَهْمَهُ وَأَمَّا تَغَيُّبُهُ عَنْ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ فَلَوْ كَانَ أَحَدٌ أَعَزَّ بِبَطْنِ مَكَّةَ مِنْ عُثْمَانَ لَبَعَثَهُ مَكَانَهُ فَبَعَثَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم عُثْمَانَ وَكَانَتْ بَيْعَةُ الرِّضْوَانِ بَعْدَ مَا ذَهَبَ عُثْمَانُ إِلَى مَكَّةَ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم بِيَدِهِ الْيُمْنَى هَذِهِ يَدُ عُثْمَانَ فَضَرَبَ بِهَا عَلَى يَدِهِ فَقَالَ هَذِهِ لِعُثْمَانَ فَقَالَ لَهُ ابْنُ عُمَرَ اذْهَبْ بِهَا الْآنَ مَعَكَ

حدثنا موسى بن اسماعيل حدثنا ابو عوانة حدثنا عثمان هو ابن موهب قال جاء رجل من اهل مصر حج البيت فراى قوما جلوسا فقال من هولاء القوم فقالوا هولاء قريش قال فمن الشيخ فيهم قالوا عبد الله بن عمر قال يا ابن عمر اني ساىلك عن شيء فحدثني هل تعلم ان عثمان فر يوم احد قال نعم قال تعلم انه تغيب عن بدر ولم يشهد قال نعم قال تعلم انه تغيب عن بيعة الرضوان فلم يشهدها قال نعم قال الله اكبر قال ابن عمر تعال ابين لك اما فراره يوم احد فاشهد ان الله عفا عنه وغفر له واما تغيبه عن بدر فانه كانت تحته بنت رسول الله صلى الله عليه وسلم وكانت مريضة فقال له رسول الله صلى الله عليه وسلم ان لك اجر رجل ممن شهد بدرا وسهمه واما تغيبه عن بيعة الرضوان فلو كان احد اعز ببطن مكة من عثمان لبعثه مكانه فبعث رسول الله صلى الله عليه وسلم عثمان وكانت بيعة الرضوان بعد ما ذهب عثمان الى مكة فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم بيده اليمنى هذه يد عثمان فضرب بها على يده فقال هذه لعثمان فقال له ابن عمر اذهب بها الان معك


Narrated `Uthman:

(the son of Muhib) An Egyptian who came and performed the Hajj to the Ka`ba saw some people sitting. He enquire, "Who are these people?" Somebody said, "They are the tribe of Quraish." He said, "Who is the old man sitting amongst them?" The people replied, "He is `Abdullah bin `Umar." He said, "O Ibn `Umar! I want to ask you about something; please tell me about it. Do you know that `Uthman fled away on the day (of the battle) of Uhud?" Ibn `Umar said, "Yes." The (Egyptian) man said, "Do you know that `Uthman was absent on the day (of the battle) of Badr and did not join it?" Ibn `Umar said, "Yes." The man said, "Do you know that he failed to attend the Ar Ridwan pledge and did not witness it (i.e. Hudaibiya pledge of allegiance)?" Ibn `Umar said, "Yes." The man said, "Allahu Akbar!" Ibn `Umar said, "Let me explain to you (all these three things). As for his flight on the day of Uhud, I testify that Allah has excused him and forgiven him; and as for his absence from the battle of Badr, it was due to the fact that the daughter of Allah's Messenger (ﷺ) was his wife and she was sick then. Allah's Messenger (ﷺ) said to him, "You will receive the same reward and share (of the booty) as anyone of those who participated in the battle of Badr (if you stay with her).' As for his absence from the Ar-Ridwan pledge of allegiance, had there been any person in Mecca more respectable than `Uthman (to be sent as a representative). Allah's Messenger (ﷺ) would have sent him instead of him. No doubt, Allah's Messenger (ﷺ) had sent him, and the incident of the Ar-Ridwan pledge of Allegiance happened after `Uthman had gone to Mecca. Allah's Messenger (ﷺ) held out his right hand saying, 'This is `Uthman's hand.' He stroke his (other) hand with it saying, 'This (pledge of allegiance) is on the behalf of `Uthman.' Then Ibn `Umar said to the man, 'Bear (these) excuses in mind with you.'


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৬২/ সাহাবীগণ [রাযিয়াল্লাহ ‘আনহুম]-এর মর্যাদা (كتاب فضائل أصحاب النبى ﷺ) 62/ Companions of the Prophet
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে