পরিচ্ছেদঃ ১০/১২৮. সিজদা্য় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতে বলতে নত হওয়া।

وَقَالَ نَافِعٌ كَانَ ابْنُ عُمَرَ يَضَعُ يَدَيْهِ قَبْلَ رُكْبَتَيْهِ.

নাফি‘ (রহ.) বলেন, ইবনু ‘উমার (রাযি.) সিজদায় যাওয়ার সময় হাঁটু রাখার পূর্বে হাত রাখতেন।*



৮০৩. আবূ বকর ইবনু ‘আবদুর রহমান (রহ.) ও আবূ সালামাহ ইবনু ‘আবদুর রহমান (রহ.) হতে বর্ণিত যে, আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) রমাযান মাসের সালাত বা অন্য কোন সময়ের সালাত ফরজ হোক বা অন্য কোন সালাত হোক, দাঁড়িয়ে শুরু করার সময় তাকবীর বলতেন, আবার রুকূ‘তে যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন। অতঃপর (রুকূ‘ হতে উঠার সময়) سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ  বলতেন, সিজদা্য় যাওয়ার পূর্বে  رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ বলতেন। অতঃপর সিজদার জন্য অবনত হবার সময় আল্লাহু আকবার বলতেন। আবার সিজদা্ হতে মাথা উঠানোর সময় তাকবীর বলতেন। অতঃপর (দ্বিতীয়) সিজদায় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতেন এবং সিজদা্ হতে মাথা উঠানোর সময় তাকবীর বলতেন। দু’ রাক‘আত আদায় করে দাঁড়ানোর সময় আবার তাকবীর বলতেন। সালাত শেষ করা পর্যন্ত প্রতি রাক‘আতে এরূপ করতেন। সালাত শেষে তিনি বলতেন, যে সত্তার হাতে আমার প্রাণ তাঁর শপথ! তোমাদের মধ্য হতে আমার সালাত আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সালাতের সাথে অধিক সাদৃশ্যপূর্ণ। দুনিয়া হতে বিদায় নেয়ার পূর্ব পর্যন্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর সালাত এ রকমই ছিল। (৭৮৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭৫৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭৬৭)

بَاب يَهْوِي بِالتَّكْبِيرِ حِينَ يَسْجُدُ

حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ، قَالَ حَدَّثَنَا شُعَيْبٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ أَخْبَرَنِي أَبُو بَكْرِ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ هِشَامٍ، وَأَبُو سَلَمَةَ بْنُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ، كَانَ يُكَبِّرُ فِي كُلِّ صَلاَةٍ مِنَ الْمَكْتُوبَةِ وَغَيْرِهَا فِي رَمَضَانَ وَغَيْرِهِ، فَيُكَبِّرُ حِينَ يَقُومُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْكَعُ، ثُمَّ يَقُولُ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ‏.‏ ثُمَّ يَقُولُ رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ‏.‏ قَبْلَ أَنْ يَسْجُدَ، ثُمَّ يَقُولُ اللَّهُ أَكْبَرُ‏.‏ حِينَ يَهْوِي سَاجِدًا، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ مِنَ السُّجُودِ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَسْجُدُ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ مِنَ السُّجُودِ، ثُمَّ يُكَبِّرُ حِينَ يَقُومُ مِنَ الْجُلُوسِ فِي الاِثْنَتَيْنِ، وَيَفْعَلُ ذَلِكَ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ حَتَّى يَفْرُغَ مِنَ الصَّلاَةِ، ثُمَّ يَقُولُ حِينَ يَنْصَرِفُ وَالَّذِي نَفْسِي بِيَدِهِ إِنِّي لأَقْرَبُكُمْ شَبَهًا بِصَلاَةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم إِنْ كَانَتْ هَذِهِ لَصَلاَتَهُ حَتَّى فَارَقَ الدُّنْيَا‏.‏

حدثنا ابو اليمان، قال حدثنا شعيب، عن الزهري، قال اخبرني ابو بكر بن عبد الرحمن بن الحارث بن هشام، وابو سلمة بن عبد الرحمن ان ابا هريرة، كان يكبر في كل صلاة من المكتوبة وغيرها في رمضان وغيره، فيكبر حين يقوم، ثم يكبر حين يركع، ثم يقول سمع الله لمن حمده‏.‏ ثم يقول ربنا ولك الحمد‏.‏ قبل ان يسجد، ثم يقول الله اكبر‏.‏ حين يهوي ساجدا، ثم يكبر حين يرفع راسه من السجود، ثم يكبر حين يسجد، ثم يكبر حين يرفع راسه من السجود، ثم يكبر حين يقوم من الجلوس في الاثنتين، ويفعل ذلك في كل ركعة حتى يفرغ من الصلاة، ثم يقول حين ينصرف والذي نفسي بيده اني لاقربكم شبها بصلاة رسول الله صلى الله عليه وسلم ان كانت هذه لصلاته حتى فارق الدنيا‏.‏




Narrated Abu Bakr bin `Abdur Rahman Ibn Harith bin Hisham and Abu Salama bin `Abdur Rahman:

Abu Huraira used to say Takbir in all the prayers, compulsory and optional -- in the month of Ramadan or other months. He used to say Takbir on standing for prayer and on bowing; then he would say, "Sami`a l-lahu liman hamidah," and before prostrating he would say "Rabbana wa laka lhamd." Then he would say Takbir on prostrating and on raising his head from the prostration, then another Takbir on prostrating (for the second time), and on raising his head from the prostration. He also would say the Takbir on standing from the second rak`a. He used to do the same in every rak`a till he completed the prayer. On completion of the prayer, he would say, "By Him in Whose Hands my soul is! No doubt my prayer is closer to that of Allah's Messenger (ﷺ) than yours, and this was His prayer till he left this world."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
১০/ আযান (كتاب الأذان) 10/ Call to Prayers (Adhaan)

পরিচ্ছেদঃ ১০/১২৮. সিজদা্য় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতে বলতে নত হওয়া।

৮০৪. আবূ হুরাইরাহ্ (রাযি.) বলেছেন যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন রুকূ‘ হতে মাথা উঠাতেন তখন سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ বলতেন। আর কতিপয় লোকের নাম উল্লেখ করে তাঁদের জন্য দু‘আ করতেন। দু‘আয় তিনি বলতেন, হে আল্লাহ্! ওয়ালীদ ইবনু ওয়ালীদ, সালামাহ ইবনু হিশাম, আইয়্যাস ইবনু আবূ রাবী‘আ (রাযি.) এবং অপরাপর দুর্বল মুসলিমদেরকে রক্ষা করুন। হে আল্লাহ্! মুদার গোত্রের উপর আপনার পাকড়াও কঠোর করুন, ইউসুফ (আ)-এর যুগে যেমন খাদ্য সংকট ছিল তাদের জন্যও তেমন খাদ্য সংকট সৃষ্টি করে দিন। (রাবী বলেন) এ যুগে পূর্বাঞ্চলের অধিবাসী মুদার গোত্রের লোকেরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর বিরোধী ছিল। (৭৯৭; মুসলিম ৫/৫৪, হাঃ ৬৭৫ আহমাদ ৭৪৬৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭৫৯ শেষাংশ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭৬৭ শেষাংশ)

بَاب يَهْوِي بِالتَّكْبِيرِ حِينَ يَسْجُدُ

قَالاَ وَقَالَ أَبُو هُرَيْرَةَ ـ رضى الله عنه ـ وَكَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حِينَ يَرْفَعُ رَأْسَهُ يَقُولُ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ، رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ‏.‏ يَدْعُو لِرِجَالٍ فَيُسَمِّيهِمْ بِأَسْمَائِهِمْ فَيَقُولُ ‏ "‏ اللَّهُمَّ أَنْجِ الْوَلِيدَ بْنَ الْوَلِيدِ وَسَلَمَةَ بْنَ هِشَامٍ وَعَيَّاشَ بْنَ أَبِي رَبِيعَةَ، وَالْمُسْتَضْعَفِينَ مِنَ الْمُؤْمِنِينَ، اللَّهُمَّ اشْدُدْ وَطْأَتَكَ عَلَى مُضَرَ، وَاجْعَلْهَا عَلَيْهِمْ سِنِينَ كَسِنِي يُوسُفَ ‏"‏‏.‏ وَأَهْلُ الْمَشْرِقِ يَوْمَئِذٍ مِنْ مُضَرَ مُخَالِفُونَ لَهُ‏.‏

قالا وقال ابو هريرة ـ رضى الله عنه ـ وكان رسول الله صلى الله عليه وسلم حين يرفع راسه يقول سمع الله لمن حمده، ربنا ولك الحمد‏.‏ يدعو لرجال فيسميهم باسماىهم فيقول ‏ "‏ اللهم انج الوليد بن الوليد وسلمة بن هشام وعياش بن ابي ربيعة، والمستضعفين من المومنين، اللهم اشدد وطاتك على مضر، واجعلها عليهم سنين كسني يوسف ‏"‏‏.‏ واهل المشرق يومىذ من مضر مخالفون له‏.‏


And Abu Huraira said, "When Allah's Messenger (ﷺ) raised his head from (bowing) he used to say "Sami`a l-lahu liman hamidah, Rabbana wa laka l-hamd." He Would invoke Allah for some people by naming them:
"O Allah! Save Al-Walid bin Al-Walid and Salama bin Hisham and `Aiyash bin Abi Rabi`a and the weak and the helpless people among the faithful believers O Allah! Be hard on the tribe of Mudar and let them suffer from famine years like that of the time of Joseph." In those days the Eastern section of the tribe of Mudar was against the Prophet.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
১০/ আযান (كتاب الأذان) 10/ Call to Prayers (Adhaan)

পরিচ্ছেদঃ ১০/১২৮. সিজদা্য় যাওয়ার সময় তাকবীর বলতে বলতে নত হওয়া।

৮০৫. আনাস ইবনু মালিক (রাযি.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘোড়া হতে পড়ে যান। কোন কোন সময় সুফ্ইয়ান (রহ.) হাদীস বর্ণনা করার সময় عن فرس শব্দের স্থলে من فرس শব্দ বলতেন। ফলে তাঁর ডান পাঁজর আহত হয়ে পড়ে। আমরা তাঁর শুশ্রূষা করার জন্য সেখানে গেলাম। এ সময় সালাতের ওয়াক্ত হলো। তিনি আমাদের নিয়ে বসে সালাত আদায় করলেন, আমরাও বসেই আদায় করলাম। সুফ্ইয়ান (রহ.) আর একবার বলেছেন, আমরা বসে সালাত আদায় করলাম। সালাতের পর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ ইমাম নির্ধারণ করা হয় তাঁকে ইক্তিদা করার জন্য। তিনি যখন তাকবীর বলেন, তখন তোমরাও তাকবীর বলবে, তিনি যখন রুকূ‘ করেন তখন তোমরাও রুকূ‘ করবে। তিনি যখন রুকূ‘ হতে উঠেন তখন তোমরাও উঠবে, তিনি যখন سَمِعَ اللهُ لِمَنْ حَمِدَهُ বলেন, তখন তোমরা رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ বলবে। তিনি যখন সিজদা্ করেন, তখন তোমরাও সিজদা্ করবে। সুফ্ইয়ান (রহ.) বলেন, মা‘মারও কি এরূপ বর্ণনা করেছেন? [‘আলী (রহ.) বলেন] আমি বললাম, হ্যাঁ। সুফ্ইয়ান (রহ.) বলেন, তিনি ঠিকই স্মরণ রেখেছেন, এরূপই যুহরী (রহ.) وَلَكَ الْحَمْدُ বর্ণনা করেছেন। সুফ্ইয়ান (রহ.) বলেন, (যুহরীর কাছ হতে) ডান পাঁজর যখম হবার কথা মুখস্থ করেছিলাম। কিন্তু যখন তাঁর কাছ হতে বেরিয়ে আসলাম, তখন ইবনু জুরায়জ (রহ.) বললেন, আমিও তাঁর নিকট ছিলাম। (তিনি বলেছেন) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -এর ডান পায়ের নলা যখম হয়েছিল। (৩৭৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৭৬০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৭৬৮)

بَاب يَهْوِي بِالتَّكْبِيرِ حِينَ يَسْجُدُ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، غَيْرَ مَرَّةٍ عَنِ الزُّهْرِيِّ، قَالَ سَمِعْتُ أَنَسَ بْنَ مَالِكٍ، يَقُولُ سَقَطَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَنْ فَرَسٍ ـ وَرُبَّمَا قَالَ سُفْيَانُ مِنْ فَرَسٍ ـ فَجُحِشَ شِقُّهُ الأَيْمَنُ، فَدَخَلْنَا عَلَيْهِ نَعُودُهُ، فَحَضَرَتِ الصَّلاَةُ، فَصَلَّى بِنَا قَاعِدًا وَقَعَدْنَا ـ وَقَالَ سُفْيَانُ مَرَّةً صَلَّيْنَا قُعُودًا ـ فَلَمَّا قَضَى الصَّلاَةَ قَالَ ‏ "‏ إِنَّمَا جُعِلَ الإِمَامُ لِيُؤْتَمَّ بِهِ، فَإِذَا كَبَّرَ فَكَبِّرُوا وَإِذَا رَكَعَ فَارْكَعُوا، وَإِذَا رَفَعَ فَارْفَعُوا، وَإِذَا قَالَ سَمِعَ اللَّهُ لِمَنْ حَمِدَهُ‏.‏ فَقُولُوا رَبَّنَا وَلَكَ الْحَمْدُ‏.‏ وَإِذَا سَجَدَ فَاسْجُدُوا ‏"‏‏.‏ قَالَ سُفْيَانُ كَذَا جَاءَ بِهِ مَعْمَرٌ قُلْتُ نَعَمْ‏.‏ قَالَ لَقَدْ حَفِظَ، كَذَا قَالَ الزُّهْرِيُّ وَلَكَ الْحَمْدُ‏.‏ حَفِظْتُ مِنْ شِقِّهِ الأَيْمَنِ‏.‏ فَلَمَّا خَرَجْنَا مِنْ عِنْدِ الزُّهْرِيِّ قَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ ـ وَأَنَا عِنْدَهُ ـ فَجُحِشَ سَاقُهُ الأَيْمَنُ‏.‏

حدثنا علي بن عبد الله، قال حدثنا سفيان، غير مرة عن الزهري، قال سمعت انس بن مالك، يقول سقط رسول الله صلى الله عليه وسلم عن فرس ـ وربما قال سفيان من فرس ـ فجحش شقه الايمن، فدخلنا عليه نعوده، فحضرت الصلاة، فصلى بنا قاعدا وقعدنا ـ وقال سفيان مرة صلينا قعودا ـ فلما قضى الصلاة قال ‏ "‏ انما جعل الامام ليوتم به، فاذا كبر فكبروا واذا ركع فاركعوا، واذا رفع فارفعوا، واذا قال سمع الله لمن حمده‏.‏ فقولوا ربنا ولك الحمد‏.‏ واذا سجد فاسجدوا ‏"‏‏.‏ قال سفيان كذا جاء به معمر قلت نعم‏.‏ قال لقد حفظ، كذا قال الزهري ولك الحمد‏.‏ حفظت من شقه الايمن‏.‏ فلما خرجنا من عند الزهري قال ابن جريج ـ وانا عنده ـ فجحش ساقه الايمن‏.‏


Narrated Anas bin Malik:

Allah's Messenger (ﷺ) fell from a horse and the right side of his body was injured. We went to inquire about his health meanwhile it was time for the prayer and he led the prayer sitting and we also prayed while sitting. On completion of the prayer he said, "The Imam is to be followed; say Takbir when he says it; bow when he bows; rise when he rises and when he says "Sami`a l-lahu liman hamidah," say, "Rabbana wa laka l-hamd", and prostrate if he prostrates." Sufyan narrated the same from Ma`mar. Ibn Juraij said that his (the Prophet's) right leg had been injured.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
১০/ আযান (كتاب الأذان) 10/ Call to Prayers (Adhaan)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে