পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

قَالَ أَبُو الْعَالِيَةِ : مُطَهَّرَةٌ مِنْ الْحَيْضِ وَالْبَوْلِ وَالْبُرْصَاقِ. كُلَّمَا رُزِقُوْا أُتُوْا بِشَيْءٍ ثُمَّ أُتُوْا بِآخَرَ قَالُوْا هَذَا الَّذِيْ رُزِقْنَا مِنْ قَبْلُ  (البقرة : 25) أُتِيْنَا مِنْ قَبْلُ. وَأُتُوْا بِهٰ مُتَشَابِهًا (البقرة : 25) يُشْبِهُ بَعْضُهُ بَعْضًا وَيَخْتَلِفُ فِي الطُّعُومِ. قُطُوفُهَا يَقْطِفُوْنَ كَيْفَ شَاءُوْا. دَانِيَةٌ (الحاقة : 23)  قَرِيْبَةٌ. الْأَرَآئِكُ (الكهف : 31) السُّرُرُ. وَقَالَ الْحَسَنُ : النَّضْرَةُ فِي الْوُجُوْهِ. وَالسُّرُوْرُ فِي الْقَلْبِ.

وَقَالَ مُجَاهِدٌ : سَلْسَبِيْلًا (الإنسان 18) حَدِيْدَةُ الْجِرْيَةِ. غَوْلٌ : وَجَعُ الْبَطْنِ.يُنْزَفُوْنَ (الصفات : 47) لَا تَذْهَبُ عُقُوْلُهُمْ. وَقَالَ ابْنُ عَبَّاسٍ : دِهَاقًا (النبأ : 34) مُمْتَلِئًا. كَوَاعِبَ نَوَاهِدَ. الرَّحِيْقُ  الْخَمْرُ. التَّسْنِيْمُ يَعْلُوْ شَرَابَ أَهْلِ الْجَنَّةِ. خِتَامُهُ طِيْنُهُ مِسْكٌ. نَضّٰخَتٰنِ فَيَّاضَتَانِ يُقَالُ : مَوْضُوْنَةٌ مَنْسُوْجَةٌ. مِنْهُ وَضِيْنُ النَّاقَةِ. وَالْكُوْبُ مَا لَا أُذْنَ لَهُ وَلَا عُرْوَةَ، وَالأَبَارِيْقُ ذَوَاتُ الْآذَانِ وَالْعُرَىعُرُبًا مُثَقَّلَةً وَاحِدُهَا عَرُوْبٌ. مِثْلُ صَبُوْرٍ وَصُبُرٍ يُسَمِّيهَا أَهْلُ مَكَّةِ : الْعَرِبَةَ، وَأَهْلُ الْمَدِيْنَةِ : الْغَنِجَةَ. وَأَهْلُ الْعِرَاقِ : الشَّكِلَةَ.

وَقَالَ مُجَاهِدٌ : رَوْحٌ(الواقعة :89) جَنَّةٌ وَرَخَاءٌ،  وَالرَّيْحٰنُ الرِّزْقُ. وَالْمَنْضُوْدُ الْمَوْزُ، وَالْمَخْضُوْدُ الْمُوقَرُ حَمْلًا، وَيُقَالُ أَيْضًا : لَا شَوْكَ لَهُ. وَالْعُرُبُ : الْمُحَبَّبَاتُ إِلَى أَزْوَاجِهِنَّ. وَيُقَالُ : مَسْكُوْبٌ جَارٍ. وَفُرُشٍ مَّرْفُوعَةٍ بَعْضُهَا فَوْقَ بَعْضٍ. لَغْوًا بَاطِلًا، تَأْثِيْمًا كَذِبًا.  أَفْنٰنٌ أَغْصَانٌ وَجَنَى الْجَنَّتَيْنِ دَانٍ : مَا يُجْتَنَى قَرِيْبٌ مُدْهَآمَّتٰنِ سَوْدَاوَانِ مِنْ الرِّيِّ.

আবুল ‘আলিয়াহ (রহ.) বলেন, مُطَهَّرَةٌ মাসিক ঋতু, পেশাব ও থুথু হতে পবিত্র। كُلَّمَا رُزِقُوْا যখনই তাদের সামনে কোন এক প্রকারের খাদ্য পরিবেশন করা হবে, অতঃপরই অন্য এক প্রকারের খাদ্য পরিবেশন করা হবে। তারা (জান্নাতবাসীরা) বলবে, এগুলো তো ইতোপূর্বেই আমাদেরকে পরিবেশন করা হয়েছে। وَأُتُوْا بِهِ مُتَشَابِهًا তাদেরকে পরস্পর সদৃশ খাবার পরিবেশন করা হবে অথচ সেগুলো স্বাদে হবে বিভিন্ন। قُطُوفُهَا তারা যেভাবে ইচ্ছা ফল ফলাদি গ্রহণ করবে। دَانِيَةٌ নিকটবর্তী الأَرَائِكُ  পালঙ্কসমূহ। হাসান বসরী (রহ.) বলেন, النَّضْرَةُ -চেহারার সজীবতা। আর السُّرُوْرُ মনের আনন্দ।

মুজাহিদ (রহ.) বলেন, سَلْسَبِيْلًا -দ্রুত প্রবাহিত পানি। غَوْلٌ পেটের ব্যথা। يُنْزَفُوْنَ তাদের বুদ্ধি লোপ পাবে না। ইবনু ‘আব্বাস (রাঃ) বলেন, دِهَاقًا পরিপূর্ণ।  كَوَاعِبَঅংকুরিত যৌবনা তরুণী। الرَّحِيْقُ  পানীয়। التَّسْنِيْمُ -জান্নাতবাসীদের পানীয় যা উঁচু হতে নিঃসৃত হয়। خِتَامُهُ তার মোড়ক হবে مِسْكٌ কস্তুরী।  نَضَّاخَتَانِ দুই উচ্ছবলিত (ঝর্ণা) مَوْضُوْنَةٌ সোনা ও মণি মুক্তা দিয়ে তৈরী। এ শব্দটি হতেই وَضِيْنُ النَّاقَةِ  -এর উৎপত্তি অর্থাৎ উটের পিঠের গদী। وَالْكُوْبُ  -হাতল বিহীন পানপাত্র وَالأَبَارِيْقُ  -হাতল বিশিষ্ট পানপাত্র। عُرُبًا-সোহাগিনী। একবচনে عَرُوْبٌ - যেমন صَبُوْرٍ -এর বহুবচন صُبُرٍ  মক্কাবাসী একে الْعَرِبَةَ  -মদিনাবাসী الْغَنِجَةَ আর ইরাকীরা الشَّكِلَةَ  বলে থাকে।

মুজাহিদ (রহ.) বলেন, رَوْحٌ জান্নাত ও স্বচ্ছল জীবন। الرَّيْحَانُ জীবিকা। الْمَنْضُوْدُ কলা وَالْمَخْضُوْدُ কাঁদি ভরা, এটাও বলা হয় যার কাঁটা নেই। الْعُرُبُ  স্বামীদের নিকট সোহাগিনী। مَسْكُوْبٌ প্রবাহিত। فُرُشٍ مَرْفُوعَةٍ  একটির উপর আরেকটি বিছানা لَغْوًا অলীক কথা। تَأْثِيْمًا মিথ্যা। أَفْنَانٌ ডালসমূহ। وَجَنَى الْجَنَّتَيْنِ دَانٍ দুই বাগিচার ফল হবে তাদের নিকটবর্তী যা নিকট হতে গ্রহণ করবে। مُدْهَامَّتَانِ এ বাগিচা দু’টি ঘন সবুজ।


৩২৪০. ‘আবদুল্লাহ ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যখন তোমাদের কোন ব্যক্তি মারা যায় তখন সকাল-সন্ধ্যায় তার পরকালের আবাসস্থল তার নিকট পেশ করা হয়। সে যদি জান্নাতবাসী হয় তবে তাকে জান্নাতবাসীর আবাস স্থান আর যদি সে জাহান্নামবাসী হয় তবে তাকে জাহান্নামবাসীর আবাস স্থান দেখানো হয়। (১৩৭৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১০)

 

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللهِ بْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِذَا مَاتَ أَحَدُكُمْ فَإِنَّهُ يُعْرَضُ عَلَيْهِ مَقْعَدُهُ بِالْغَدَاةِ وَالْعَشِيِّ فَإِنْ كَانَ مِنْ أَهْلِ الْجَنَّةِ فَمِنْ أَهْلِ الْجَنَّةِ وَإِنْ كَانَ مِنْ أَهْلِ النَّارِ فَمِنْ أَهْلِ النَّارِ

حدثنا احمد بن يونس حدثنا الليث بن سعد عن نافع عن عبد الله بن عمر رضي الله عنهما قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم اذا مات احدكم فانه يعرض عليه مقعده بالغداة والعشي فان كان من اهل الجنة فمن اهل الجنة وان كان من اهل النار فمن اهل النار


Narrated `Abdullah bin `Umar:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "When anyone of you dies, he will be shown his destination both in the morning and in the evening, and if he belongs to the people of Paradise, he will be shown his place in Paradise, and if he is from the people of Hell, he will be shown his place in Hell."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪১. ‘ইমরান ইবনু হুসাইন (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘আমি জান্নাতের অধিবাসী সম্পর্কে জ্ঞাত হয়েছি। আমি জানতে পারলাম, জান্নাতে অধিকাংশ অধিবাসী হবে দরিদ্র লোক। জাহান্নামীদের সম্পর্কে জ্ঞাত হয়েছি, আমি জানতে পারলাম, এর বেশির ভাগ অধিবাসী নারী।’ (৫১৯৮, ৬৪৪৯, ৬৫৪৬) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১১)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا أَبُو الْوَلِيْدِ حَدَّثَنَا سَلْمُ بْنُ زَرِيْرٍ حَدَّثَنَا أَبُوْ رَجَاءٍ عَنْ عِمْرَانَ بْنِ حُصَيْنٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ اطَّلَعْتُ فِي الْجَنَّةِ فَرَأَيْتُ أَكْثَرَ أَهْلِهَا الْفُقَرَاءَ وَاطَّلَعْتُ فِي النَّارِ فَرَأَيْتُ أَكْثَرَ أَهْلِهَا النِّسَاءَ

حدثنا ابو الوليد حدثنا سلم بن زرير حدثنا ابو رجاء عن عمران بن حصين عن النبي صلى الله عليه وسلم قال اطلعت في الجنة فرايت اكثر اهلها الفقراء واطلعت في النار فرايت اكثر اهلها النساء


Narrated `Imran bin Husain:

The Prophet (ﷺ) said, "I looked at Paradise and found poor people forming the majority of its inhabitants; and I looked at Hell and saw that the majority of its inhabitants were women."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪২. আবূ হুরাইরাহ্ হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, ‘এক সময় আমরা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট উপবিষ্ট ছিলাম। তিনি বললেন, আমি নিদ্রিত ছিলাম। দেখলাম আমি জান্নাতে অবস্থিত। হঠাৎ দেখলাম এক নারী একটি দালানের পাশে উযু করছে। আমি জিজ্ঞেস করলাম, এ দালানটি কার? তারা উত্তরে বললেন, ‘উমারের। তখন তাঁর আত্মমর্যাদার কথা আমার স্মরণ হল। আমি পেছনের দিকে ফিরে চলে আসলাম।’ একথা শুনে ‘উমার (রাঃ) কেঁদে ফেললেন এবং বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আপনার সম্মুখে কি আমার কোন মর্যাদাবোধ থাকতে পারে? (৩৬৮০, ৫২২৭, ৭০২৩, ৭০২৫) (মুসলিম ৪৪/২ হাঃ ৩৩৯৫, আহমাদ ৮৪৭৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১২)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا سَعِيْدُ بْنُ أَبِيْ مَرْيَمَ حَدَّثَنَا اللَّيْثُ قَالَ حَدَّثَنِيْ عُقَيْلٌ عَنْ ابْنِ شِهَابٍ قَالَ أَخْبَرَنِيْ سَعِيْدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ بَيْنَا نَحْنُ عِنْدَ رَسُوْلِ اللهِ صلى الله عليه وسلم إِذْ قَالَ بَيْنَا أَنَا نَائِمٌ رَأَيْتُنِيْ فِي الْجَنَّةِ فَإِذَا امْرَأَةٌ تَتَوَضَّأُ إِلَى جَانِبِ قَصْرٍ فَقُلْتُ لِمَنْ هَذَا الْقَصْرُ فَقَالُوْا لِعُمَرَ بْنِ الْخَطَّابِ فَذَكَرْتُ غَيْرَتَهُ فَوَلَّيْتُ مُدْبِرًا فَبَكَى عُمَرُ وَقَالَ أَعَلَيْكَ أَغَارُ يَا رَسُوْلَ اللهِ

حدثنا سعيد بن ابي مريم حدثنا الليث قال حدثني عقيل عن ابن شهاب قال اخبرني سعيد بن المسيب ان ابا هريرة قال بينا نحن عند رسول الله صلى الله عليه وسلم اذ قال بينا انا ناىم رايتني في الجنة فاذا امراة تتوضا الى جانب قصر فقلت لمن هذا القصر فقالوا لعمر بن الخطاب فذكرت غيرته فوليت مدبرا فبكى عمر وقال اعليك اغار يا رسول الله


Narrated Abu Huraira:

While we were in the company of the Prophet, he said, "While I was asleep, I saw myself in Paradise and there I beheld a woman making ablution beside a palace, I asked, To whom does this palace belong? 'They said, To `Umar bin Al-Khattab.' Then I remembered `Umar's Ghaira (concerning women), and so I quickly went away from that palace." (When `Umar heard this from the Prophet), he wept and said, "Do you think it is likely that I feel Ghaira because of you, O Allah's Messenger (ﷺ)?"


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৩. ‘আবদুল্লাহ ইবনু কায়স আল-আশ‘আরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘গুণসম্পন্ন মোতির তাঁবু থাকবে যার উচ্চতা ত্রিশ মাইল। এর প্রতিটি কোণে মু’মিনদের জন্য এমন স্ত্রী থাকবে যাদেরকে অন্যরা কখনো দেখেনি।’ আবূ ‘আবদুস সামাদ ও হারিস ইবনু ‘উবায়দ আবূ ‘ইমরান (রহ.) হতে ষাট মাইল বলে বর্ণনা করেছেন। (৪৮৭৯) (মুসলিম ৫১/৯ হাঃ ২৮৩৮) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৩)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا هَمَّامٌ قَالَ سَمِعْتُ أَبَا عِمْرَانَ الْجَوْنِيَّ يُحَدِّثُ عَنْ أَبِيْ بَكْرِ بْنِ عَبْدِ اللهِ بْنِ قَيْسٍ الأَشْعَرِيِّ عَنْ أَبِيْهِ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ الْخَيْمَةُ دُرَّةٌ مُجَوَّفَةٌ طُوْلُهَا فِي السَّمَاءِ ثَلَاثُوْنَ مِيْلًا فِيْ كُلِّ زَاوِيَةٍ مِنْهَا لِلْمُؤْمِنِ أَهْلٌ لَا يَرَاهُمْ الْآخَرُوْنَ قَالَ أَبُوْ عَبْدِ الصَّمَدِ وَالْحَارِثُ بْنُ عُبَيْدٍ عَنْ أَبِيْ عِمْرَانَ سِتُّوْنَ مِيْلًا

حدثنا حجاج بن منهال حدثنا همام قال سمعت ابا عمران الجوني يحدث عن ابي بكر بن عبد الله بن قيس الاشعري عن ابيه ان النبي صلى الله عليه وسلم قال الخيمة درة مجوفة طولها في السماء ثلاثون ميلا في كل زاوية منها للمومن اهل لا يراهم الاخرون قال ابو عبد الصمد والحارث بن عبيد عن ابي عمران ستون ميلا


Narrated `Abdullah bin Qais Al-Ash`ari:

The Prophet (ﷺ) said, "A tent (in Paradise) is like a hollow pearl which is thirty miles in height and on every corner of the tent the believer will have a family that cannot be seen by the others." (Narrated Abu `Imran in another narration, "The tent is sixty miles in height.")


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৪. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘মহান আল্লাহ বলেছেন, আমি আমার নেককার বান্দাদের জন্য এমন জিনিস তৈরি করে রেখেছি, যা কোন চক্ষু দেখেনি, কোন কান শুনেনি এবং যার সম্পর্কে কোন মানুষের মনে ধারণাও জন্মেনি। তোমরা চাইলে এ আয়াতটি পাঠ করতে পার, ‘‘কেউ জানে না, তাদের জন্য তাদের চোখ শীতলকারী কী জিনিস লুকানো আছে’’- (আসসিজদাঃ  ১৩) (৪৭৭৯, ৪৭৮০, ৭৪৯৮) (মুসলিম ৫১ হাঃ ২৮২৪, আহমাদ ৯৬৫৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৪)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا الْحُمَيْدِيُّ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ اللهُ أَعْدَدْتُ لِعِبَادِي الصَّالِحِيْنَ مَا لَا عَيْنٌ رَأَتْ وَلَا أُذُنٌ سَمِعَتْ وَلَا خَطَرَ عَلَى قَلْبِ بَشَرٍ فَاقْرَءُوْا إِنْ شِئْتُمْ فَلَا تَعْلَمُ نَفْسٌ مَا أُخْفِيَ لَهُمْ مِنْ قُرَّةِ أَعْيُنٍ

حدثنا الحميدي حدثنا سفيان حدثنا ابو الزناد عن الاعرج عن ابي هريرة قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم قال الله اعددت لعبادي الصالحين ما لا عين رات ولا اذن سمعت ولا خطر على قلب بشر فاقرءوا ان شىتم فلا تعلم نفس ما اخفي لهم من قرة اعين


Narrated Abu Huraira:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "Allah said, "I have prepared for My Pious slaves things which have never been seen by an eye, or heard by an ear, or imagined by a human being." If you wish, you can recite this Verse from the Holy Qur'an:--"No soul knows what is kept hidden for them, of joy as a reward for what they used to do." (32.17)


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৫. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘যে দল প্রথমে জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের চেহারা পূর্ণিমা রাতের চাঁদের মত উজ্জ্বল হবে। তারা সেখানে থুথু ফেলবে না, নাক ঝাড়বে না, মলমূত্র ত্যাগ করবে না। সেখানে তাদের পাত্র হবে স্বর্ণের; তাদের চিরুণী হবে স্বর্ণ ও রৌপ্যের, তাদের ধুনুচিতে থাকবে সুগন্ধি কাষ্ঠ। তাদের গায়ের ঘাম মিসকের মত সুগন্ধময় হবে। তাদের প্রত্যেকের জন্য এমন দু’জন স্ত্রী থাকবে যাদের সৌন্দর্যের কারণে মাংস ভেদ করে পায়ের নলার হাড়ের মজ্জা দেখা যাবে। তাদের মধ্যে কোন মতভেদ থাকবে না; পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ থাকবে না। তাদের সকলের অন্তর এক অন্তরের মত হবে। তারা সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করতে থাকবে।’ (৩২৪৬, ৩২৫৪, ৩৩২৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৫)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ مُقَاتِلٍ أَخْبَرَنَا عَبْدُ اللهِ أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ عَنْ هَمَّامِ بْنِ مُنَبِّهٍ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَلِجُ الْجَنَّةَ صُوْرَتُهُمْ عَلَى صُوْرَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ لَا يَبْصُقُوْنَ فِيْهَا وَلَا يَمْتَخِطُوْنَ وَلَا يَتَغَوَّطُوْنَ آنِيَتُهُمْ فِيْهَا الذَّهَبُ أَمْشَاطُهُمْ مِنْ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَمَجَامِرُهُمْ الأَلُوَّةُ وَرَشْحُهُمْ الْمِسْكُ وَلِكُلِّ وَاحِدٍ مِنْهُمْ زَوْجَتَانِ يُرَى مُخُّ سُوقِهِمَا مِنْ وَرَاءِ اللَّحْمِ مِنْ الْحُسْنِ لَا اخْتِلَافَ بَيْنَهُمْ وَلَا تَبَاغُضَ قُلُوْبُهُمْ قَلْبٌ وَاحِدٌ يُسَبِّحُوْنَ اللهَ بُكْرَةً وَعَشِيًّا

حدثنا محمد بن مقاتل اخبرنا عبد الله اخبرنا معمر عن همام بن منبه عن ابي هريرة قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم اول زمرة تلج الجنة صورتهم على صورة القمر ليلة البدر لا يبصقون فيها ولا يمتخطون ولا يتغوطون انيتهم فيها الذهب امشاطهم من الذهب والفضة ومجامرهم الالوة ورشحهم المسك ولكل واحد منهم زوجتان يرى مخ سوقهما من وراء اللحم من الحسن لا اختلاف بينهم ولا تباغض قلوبهم قلب واحد يسبحون الله بكرة وعشيا


Narrated Abu Huraira:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "The first group (of people) who will enter Paradise will be (glittering) like the moon when it is full. They will not spit or blow their noses or relieve nature. Their utensils will be of gold and their combs of gold and silver; in their centers the aloe wood will be used, and their sweat will smell like musk. Everyone of them will have two wives; the marrow of the bones of the wives' legs will be seen through the flesh out of excessive beauty. They ( i.e. the people of Paradise) will neither have differences nor hatred amongst themselves; their hearts will be as if one heart and they will be glorifying Allah in the morning and in the evening."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৬. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘প্রথম যে দল জান্নাতে প্রবেশ করবে তারা পূর্ণিমার চাঁদের মত উজ্জ্বল চেহারা নিয়ে প্রবেশ করবে আর তাদের পর যারা প্রবেশ করবে তারা অতি উজ্জ্বল তারার ন্যায় আকৃতি ধারণ করবে। তাদের অন্তরগুলো এক ব্যক্তির অন্তরের মত থাকবে। তাদের মধ্যে কোন রকম মতভেদ থাকবে না আর পরস্পর হিংসা-বিদ্বেষ থাকবে না। তাদের প্রত্যেকের দু’জন করে স্ত্রী থাকবে। সৌন্দর্যের কারণে গোশ্ত ভেদ করে পায়ের নলার মজ্জা দেখা যাবে। তারা সকাল-সন্ধ্যায় আল্লাহর তাসবীহ পাঠ করবে। তারা রোগাক্রান্ত হবে না, নাক ঝাড়বে না, থুথু ফেলবে না। তাদের পাত্রসমূহ হবে স্বর্ণ ও রৌপ্যের আর চিরুনীসমূহ হবে স্বর্ণের। তাদের ধুনুচিতে থাকবে সুগন্ধি কাষ্ঠ।’ আবুল ইয়ামান (রহ.) বলেন, অর্থাৎ কাষ্ঠ। তাদের গায়ের ঘাম মিসকের মত সুগন্ধময় হবে। মুজাহিদ (রহ.) বলেন, الْإِبْكَارُ অর্থ উষাকালের প্রথম অংশ الْعَشِيُّ অর্থ সূর্য ঢলে পড়ার সময় হতে অস্ত যাওয়া পর্যন্ত সময়কাল। (৩২৪৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৬, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৬)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا أَبُو الْيَمَانِ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ عَنْ الأَعْرَجِ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُوْرَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَالَّذِيْنَ عَلَى إِثْرِهِمْ كَأَشَدِّ كَوْكَبٍ إِضَاءَةً قُلُوْبُهُمْ عَلَى قَلْبِ رَجُلٍ وَاحِدٍ لَا اخْتِلَافَ بَيْنَهُمْ وَلَا تَبَاغُضَ لِكُلِّ امْرِئٍ مِنْهُمْ زَوْجَتَانِ كُلُّ وَاحِدَةٍ مِنْهُمَا يُرَى مُخُّ سَاقِهَا مِنْ وَرَاءِ لَحْمِهَا مِنْ الْحُسْنِ يُسَبِّحُوْنَ اللهَ بُكْرَةً وَعَشِيًّا لَا يَسْقَمُوْنَ وَلَا يَمْتَخِطُوْنَ وَلَا يَبْصُقُوْنَ آنِيَتُهُمْ الذَّهَبُ وَالْفِضَّةُ وَأَمْشَاطُهُمْ الذَّهَبُ وَوَقُوْدُ مَجَامِرِهِمْ الأَلُوَّةُ قَالَ أَبُو الْيَمَانِ يَعْنِي الْعُوْدَ وَرَشْحُهُمْ الْمِسْكُ وَقَالَ مُجَاهِدٌ الْإِبْكَارُ أَوَّلُ الْفَجْرِ وَالْعَشِيُّ مَيْلُ الشَّمْسِ إِلَى أَنْ أُرَاهُ تَغْرُبَ

حدثنا ابو اليمان اخبرنا شعيب حدثنا ابو الزناد عن الاعرج عن ابي هريرة ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال اول زمرة تدخل الجنة على صورة القمر ليلة البدر والذين على اثرهم كاشد كوكب اضاءة قلوبهم على قلب رجل واحد لا اختلاف بينهم ولا تباغض لكل امرى منهم زوجتان كل واحدة منهما يرى مخ ساقها من وراء لحمها من الحسن يسبحون الله بكرة وعشيا لا يسقمون ولا يمتخطون ولا يبصقون انيتهم الذهب والفضة وامشاطهم الذهب ووقود مجامرهم الالوة قال ابو اليمان يعني العود ورشحهم المسك وقال مجاهد الابكار اول الفجر والعشي ميل الشمس الى ان اراه تغرب


Narrated Abu Huraira:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "The first batch (of people) who will enter Paradise will be (glittering) like a full moon; and those who will enter next will be (glittering) like the brightest star. Their hearts will be as if the heart of a single man, for they will have no enmity amongst themselves, and everyone of them shall have two wives, each of whom will be so beautiful, pure and transparent that the marrow of the bones of their legs will be seen through the flesh. They will be glorifying Allah in the morning and evening, and will never fall ill, and they will neither blow their noses, nor spit. Their utensils will be of gold and silver, and their combs will be of gold, and the fuel used in their centers will be the aloeswood, and their sweat will smell like musk."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৭. সাহল ইবনু সা‘দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, আমার উম্মাতের সত্তর হাজার লোক অথবা সাত লক্ষ লোক একই সঙ্গে জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের কেউ আগে কেউ পরে এভাবে নয় আর তাদের চেহারা পূর্ণিমার চাঁদের মত উজ্জ্বল থাকবে। (৬৫৪৩, ৬৫৫৪) (মুসলিম ১/৯৪ হাঃ ২১৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৭, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৭)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِيْ بَكْرٍ الْمُقَدَّمِيُّ حَدَّثَنَا فُضَيْلُ بْنُ سُلَيْمَانَ عَنْ أَبِيْ حَازِمٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَيَدْخُلَنَّ مِنْ أُمَّتِيْ سَبْعُوْنَ أَلْفًا أَوْ سَبْعُ مِائَةِ أَلْفٍ لَا يَدْخُلُ أَوَّلُهُمْ حَتَّى يَدْخُلَ آخِرُهُمْ وُجُوْهُهُمْ عَلَى صُوْرَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ

حدثنا محمد بن ابي بكر المقدمي حدثنا فضيل بن سليمان عن ابي حازم عن سهل بن سعد عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ليدخلن من امتي سبعون الفا او سبع ماىة الف لا يدخل اولهم حتى يدخل اخرهم وجوههم على صورة القمر ليلة البدر


Narrated Sahl bin Sa`d:

The Prophet (ﷺ) said, "Verily! 70,000 or 700,000 of my followers will enter Paradise altogether; so that the first and the last amongst them will enter at the same time, and their faces will be glittering like the bright full moon."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৮. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে একটি রেশমী জুববা হাদিয়া দেয়া হল। অথচ তিনি রেশমী বস্ত্র পরতে নিষেধ করতেন; লোকেরা তা খুব পছন্দ করল। তখন তিনি বললেন, ঐ সত্তার কসম! যাঁর হাতে মুহাম্মাদের প্রাণ, অবশ্যই জান্নাতে সা‘দ ইবনু মুআ‘যের রুমাল এর থেকে বেশি সুন্দর হবে। (২৬১৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৮)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللهِ بْنُ مُحَمَّدٍ الْجُعْفِيُّ حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا شَيْبَانُ عَنْ قَتَادَةَ حَدَّثَنَا أَنَسٌ قَالَ أُهْدِيَ لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم جُبَّةُ سُنْدُسٍ وَكَانَ يَنْهَى عَنْ الْحَرِيْرِ فَعَجِبَ النَّاسُ مِنْهَا فَقَالَ وَالَّذِيْ نَفْسُ مُحَمَّدٍ بِيَدِهِ لَمَنَادِيْلُ سَعْدِ بْنِ مُعَاذٍ فِي الْجَنَّةِ أَحْسَنُ مِنْ هَذَا

حدثنا عبد الله بن محمد الجعفي حدثنا يونس بن محمد حدثنا شيبان عن قتادة حدثنا انس قال اهدي للنبي صلى الله عليه وسلم جبة سندس وكان ينهى عن الحرير فعجب الناس منها فقال والذي نفس محمد بيده لمناديل سعد بن معاذ في الجنة احسن من هذا


Narrated Anas bin Malik:

A silken cloak was presented to the Prophet (ﷺ) and he used to forbid the usage of silk (by men). When the people were fascinated by the cloak. he said, "By Allah in Whose Hands the life of Muhammad is, the handkerchiefs of Sa`d bin Mu`adh in Paradise are better than this."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৪৯. বারাআ ইবনু ‘আযিব (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিকট একখানা রেশমী বস্ত্র আনা হল। লোকজন এর সৌন্দর্য এবং কমনীয়তার জন্য সেটা খুব পছন্দ করতে লাগল। তখন আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ‘অবশ্যই জান্নাতে সা‘দ ইবনু মু‘আযের রুমাল এর থেকেও বেশি উত্তম হবে।’ (৩৮০২, ৫৮৩৬, ৬৬৪০) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০০৯, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০১৯)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ سَعِيْدٍ عَنْ سُفْيَانَ قَالَ حَدَّثَنِيْ أَبُوْ إِسْحَاقَ قَالَ سَمِعْتُ الْبَرَاءَ بْنَ عَازِبٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ أُتِيَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم بِثَوْبٍ مِنْ حَرِيْرٍ فَجَعَلُوْا يَعْجَبُوْنَ مِنْ حُسْنِهِ وَلِيْنِهِ فَقَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم لَمَنَادِيْلُ سَعْدِ بْنِ مُعَاذٍ فِي الْجَنَّةِ أَفْضَلُ مِنْ هَذَا

حدثنا مسدد حدثنا يحيى بن سعيد عن سفيان قال حدثني ابو اسحاق قال سمعت البراء بن عازب رضي الله عنهما قال اتي رسول الله صلى الله عليه وسلم بثوب من حرير فجعلوا يعجبون من حسنه ولينه فقال رسول الله صلى الله عليه وسلم لمناديل سعد بن معاذ في الجنة افضل من هذا


Narrated Al-Bara bin Azib:

Allah's Messenger (ﷺ) was given a silken garment, and its beauty and delicacy astonished the people. On that, Allah's Messenger (ﷺ) said, "No doubt, the handkerchiefs of Sa`d bin Mu`adh in Paradise are better than this."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫০. সাহল ইবনু সা‘দ আস্সা‘য়িদী (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘জান্নাতে চাবুক পরিমাণ সামান্য জায়গাও দুনিয়া এবং এর মধ্যে যা আছে তার থেকে উত্তম।’ (২৭৯৪) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১০, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২০)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عَبْدِ اللهِ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ عَنْ أَبِيْ حَازِمٍ عَنْ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ السَّاعِدِيِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم مَوْضِعُ سَوْطٍ فِي الْجَنَّةِ خَيْرٌ مِنْ الدُّنْيَا وَمَا فِيْهَا

حدثنا علي بن عبد الله حدثنا سفيان عن ابي حازم عن سهل بن سعد الساعدي قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم موضع سوط في الجنة خير من الدنيا وما فيها


Narrated Sahl bin Sa`d Al-Saidi:

Allah's Messenger (ﷺ) said, "A place in Paradise equal to the size of a lash is better than the whole world and whatever is in it."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫১. আনাস ইবনু মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জান্নাতে এমন একটি গাছ আছে, যার ছায়ায় কোন আরোহী শত বছর পর্যন্ত চললেও তা অতিক্রম করতে পারবে না। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২১)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا رَوْحُ بْنُ عَبْدِ الْمُؤْمِنِ حَدَّثَنَا يَزِيْدُ بْنُ زُرَيْعٍ حَدَّثَنَا سَعِيْدٌ عَنْ قَتَادَةَ حَدَّثَنَا أَنَسُ بْنُ مَالِكٍ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَشَجَرَةً يَسِيْرُ الرَّاكِبُ فِيْ ظِلِّهَا مِائَةَ عَامٍ لَا يَقْطَعُهَا

حدثنا روح بن عبد المومن حدثنا يزيد بن زريع حدثنا سعيد عن قتادة حدثنا انس بن مالك عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ان في الجنة لشجرة يسير الراكب في ظلها ماىة عام لا يقطعها


Narrated Anas bin Malik:

The Prophet (ﷺ) said, "There is a tree in Paradise (which is so big and huge that) if a rider travels in its shade for one hundred years, he would not be able to cross it."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫২. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, জান্নাতে এমন একটি বৃক্ষ আছে যার ছায়ায় কোন আরোহী শত বছর পর্যন্ত চলতে পারবে। আর তোমরা ইচ্ছা করলে তিলাওয়াত করতে পার وَظِلٍّ مَمْدُوْدٍ এবং দীর্ঘ ছায়া। (৪৮৮১) (মুসলিম ৫১/১ হাঃ ২৮২৬, আহমাদ ৯৪১৭) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১২, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২২)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سِنَانٍ حَدَّثَنَا فُلَيْحُ بْنُ سُلَيْمَانَ حَدَّثَنَا هِلَالُ بْنُ عَلِيٍّ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِيْ عَمْرَةَ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ فِي الْجَنَّةِ لَشَجَرَةً يَسِيْرُ الرَّاكِبُ فِيْ ظِلِّهَا مِائَةَ سَنَةٍ وَاقْرَءُوْا إِنْ شِئْتُمْ وَظِلٍّ مَّمْدُوْدٍ (الواقعة)

حدثنا محمد بن سنان حدثنا فليح بن سليمان حدثنا هلال بن علي عن عبد الرحمن بن ابي عمرة عن ابي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ان في الجنة لشجرة يسير الراكب في ظلها ماىة سنة واقرءوا ان شىتم وظل ممدود (الواقعة)


Narrated Abu Huraira:

The Prophet (ﷺ) said "There is a tree in Paradise (which is so big and huge that) a rider could travel in its shade for a hundred years. And if you wish, you can recite:--'In shade long extended..' (56. 30


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫৩. আর জান্নাতে তোমাদের কারও একটি ধনুকের পরিমাণ জায়গাও ঐ জায়গা অপেক্ষা অধিক উত্তম যেখানে সূর্য উদিত হয় আর সূর্য অস্তমিত হয় (অর্থাৎ পৃথিবীর চেয়ে)। (২৭৯৩) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১২ শেষাংশ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২২ শেষাংশ)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

وَلَقَابُ قَوْسِ أَحَدِكُمْ فِي الْجَنَّةِ خَيْرٌ مِمَّا طَلَعَتْ عَلَيْهِ الشَّمْسُ أَوْ تَغْرُبُ

ولقاب قوس احدكم في الجنة خير مما طلعت عليه الشمس او تغرب


and a place in Paradise equal to an arrow bow of one of you, is better than (the whole earth) on which the sun rises and sets."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫৪. আবূ হুরাইরাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রথম যে দল জান্নাতে প্রবেশ করবে তাদের চেহারা পূর্ণিমা রাতের চাঁদের মত উজ্জ্বল হবে আর তাদের অনুগামী দলের চেহারা আকাশের উজ্জ্বল তারকার চেয়েও অধিক সুন্দর ও উজ্জ্বল হবে। তাদের অন্তরগুলো এক ব্যক্তির অন্তরের মত হবে। তাদের মধ্যে কোন বিদ্বেষ থাকবে না, কোন হিংসা থাকবে না, তাদের প্রত্যেকের জন্য ডাগর ডাগর চোখওয়ালা দু’জন করে এমন স্ত্রী থাকবে, যাদের পদ তলের অস্থি মজ্জা ও গোশ্ত ভেদ করে দেখা যাবে। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২৩)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيْمُ بْنُ الْمُنْذِرِ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ فُلَيْحٍ حَدَّثَنَا أَبِيْ عَنْ هِلَالٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِيْ عَمْرَةَ عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم أَوَّلُ زُمْرَةٍ تَدْخُلُ الْجَنَّةَ عَلَى صُوْرَةِ الْقَمَرِ لَيْلَةَ الْبَدْرِ وَالَّذِيْنَ عَلَى آثَارِهِمْ كَأَحْسَنِ كَوْكَبٍ دُرِّيٍّ فِي السَّمَاءِ إِضَاءَةً قُلُوْبُهُمْ عَلَى قَلْبِ رَجُلٍ وَاحِدٍ لَا تَبَاغُضَ بَيْنَهُمْ وَلَا تَحَاسُدَ لِكُلِّ امْرِئٍ زَوْجَتَانِ مِنْ الْحُوْرِ الْعِيْنِ يُرَى مُخُّ سُوقِهِنَّ مِنْ وَرَاءِ الْعَظْمِ وَاللَّحْمِ

حدثنا ابراهيم بن المنذر حدثنا محمد بن فليح حدثنا ابي عن هلال عن عبد الرحمن بن ابي عمرة عن ابي هريرة عن النبي صلى الله عليه وسلم اول زمرة تدخل الجنة على صورة القمر ليلة البدر والذين على اثارهم كاحسن كوكب دري في السماء اضاءة قلوبهم على قلب رجل واحد لا تباغض بينهم ولا تحاسد لكل امرى زوجتان من الحور العين يرى مخ سوقهن من وراء العظم واللحم


Narrated Abu Huraira:

The Prophet (ﷺ) said, "The first batch (of people) who will enter Paradise will be (glittering) like the full moon, and the batch next to them will be (glittering) like the most brilliant star in the sky. Their hearts will be as if the heart of a single man, for they will have neither enmity nor jealousy amongst themselves; everyone will have two wives from the houris, (who will be so beautiful, pure and transparent that) the marrow of the bones of their legs will be seen through the bones and the flesh."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫৫. বারাআ (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (এর ছেলে) ইব্রাহীম (রাঃ) ইন্তিকাল করেন, তখন তিনি বলেন, জান্নাতে এর এক ধাত্রী আছে। (১৩৮২) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১৪, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২৪)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مِنْهَالٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ قَالَ عَدِيُّ بْنُ ثَابِتٍ أَخْبَرَنِيْ قَالَ سَمِعْتُ الْبَرَاءَ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَمَّا مَاتَ إِبْرَاهِيْمُ قَالَ إِنَّ لَهُ مُرْضِعًا فِي الْجَنَّةِ

حدثنا حجاج بن منهال حدثنا شعبة قال عدي بن ثابت اخبرني قال سمعت البراء عن النبي صلى الله عليه وسلم قال لما مات ابراهيم قال ان له مرضعا في الجنة


Narrated Al-Bara (bin Azib):

The Prophet, after the death of his son Ibrahim, said, "There is a wet-nurse for him (i.e. Ibrahim) in Paradise."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation

পরিচ্ছেদঃ ৫৯/৮. জান্নাতের বর্ণনা সম্পর্কে যা বলা হয়েছে আর তা হল সৃষ্ট।

৩২৫৬. আবূ সা‘ঈদ খুদরী (রাঃ) হতে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, অবশ্যই জান্নাতবাসীরা তাদের উপরের বালাখানার বাসিন্দাদের এমনভাবে দেখতে পাবে, যেমন তোমরা আকাশের পূর্ব অথবা পশ্চিম দিকে উজ্জ্বল দীপ্তিমান নক্ষত্র দেখতে পাও। এটা হবে তাদের মধ্যে মর্যাদার পার্থক্যের কারণে। সাহাবীগণ বললেন, ‘হে আল্লাহর রাসূল! এ তো নবীগণের জায়গা। তাদের ব্যতীত অন্যরা সেখানে পৌঁছতে পারবে না। তিনি বললেন, হ্যাঁ, সে সত্তার কসম, যাঁর হাতে আমার প্রাণ, যেসব লোক আল্লাহর প্রতি ঈমান আনবে এবং রাসূলগণকে সত্য বলে স্বীকার করবে। (৬৫৫৬) (মুসলিম ৫১/৩ হাঃ ২৮৩১, আহমাদ ২২৯৩৯) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩০১৫, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩০২৫)

بَابُ مَا جَاءَ فِيْ صِفَةِ الْجَنَّةِ وَأَنَّهَا مَخْلُوقَةٌ

حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيْزِ بْنُ عَبْدِ اللهِ قَالَ حَدَّثَنِيْ مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ عَنْ صَفْوَانَ بْنِ سُلَيْمٍ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ عَنْ أَبِيْ سَعِيْدٍ الْخُدْرِيِّ عَنْ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ إِنَّ أَهْلَ الْجَنَّةِ يَتَرَاءَوْنَ أَهْلَ الْغُرَفِ مِنْ فَوْقِهِمْ كَمَا يَتَرَاءَوْنَ الْكَوْكَبَ الدُّرِّيَّ الْغَابِرَ فِي الْأُفُقِ مِنْ الْمَشْرِقِ أَوْ الْمَغْرِبِ لِتَفَاضُلِ مَا بَيْنَهُمْ قَالُوْا يَا رَسُوْلَ اللهِ تِلْكَ مَنَازِلُ الأَنْبِيَاءِ لَا يَبْلُغُهَا غَيْرُهُمْ قَالَ بَلَى وَالَّذِيْ نَفْسِيْ بِيَدِهِ رِجَالٌ آمَنُوْا بِاللهِ وَصَدَّقُوْا الْمُرْسَلِيْنَ

حدثنا عبد العزيز بن عبد الله قال حدثني مالك بن انس عن صفوان بن سليم عن عطاء بن يسار عن ابي سعيد الخدري عن النبي صلى الله عليه وسلم قال ان اهل الجنة يتراءون اهل الغرف من فوقهم كما يتراءون الكوكب الدري الغابر في الافق من المشرق او المغرب لتفاضل ما بينهم قالوا يا رسول الله تلك منازل الانبياء لا يبلغها غيرهم قال بلى والذي نفسي بيده رجال امنوا بالله وصدقوا المرسلين


Narrated Abu Sa`id Al-Khudri:

The Prophet (ﷺ) said, "The people of Paradise will look at the dwellers of the lofty mansions (i.e. a superior place in Paradise) in the same way as one looks at a brilliant star far away in the East or in the West on the horizon; all that is because of their superiority over one another (in rewards)." On that the people said, "O Allah's Messenger (ﷺ)! Are these lofty mansions for the prophets which nobody else can reach? The Prophet (ﷺ) replied," No! "By Allah in whose Hands my life is, these are for the men who believed in Allah and also believed in the Apostles."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ বুখারী (তাওহীদ পাবলিকেশন)
৫৯/ সৃষ্টির সূচনা (كتاب بدء الخلق) 59/ Beginning of Creation
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ১৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে