পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৬৯. ইবন উমর (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নিজ গৃহে নামায পড়িতেন, যোহরের পূর্বে দুই রাকাআত ও পরে দুই রাকাআত এবং মাগরিবের পর দুই রাকাআত। আর ইশার পর পড়িতেন দুই রাকাআত। আর জুম’আর পর তিনি গৃহে প্রত্যাবর্তন না করা পর্যন্ত নামায পড়িতেন না। (গৃহে ফিরিলে) অতঃপর দুই রাকাআত পড়িতেন।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يُصَلِّي قَبْلَ الظُّهْرِ رَكْعَتَيْنِ وَبَعْدَهَا رَكْعَتَيْنِ وَبَعْدَ الْمَغْرِبِ رَكْعَتَيْنِ فِي بَيْتِهِ وَبَعْدَ صَلَاةِ الْعِشَاءِ رَكْعَتَيْنِ وَكَانَ لَا يُصَلِّي بَعْدَ الْجُمُعَةِ حَتَّى يَنْصَرِفَ فَيَرْكَعَ رَكْعَتَيْنِ
Yahya related to me from Malik from Nafi from Ibn Umar that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, used to pray two rakas before dhuhr and two rakas after it, two rakas after maghrib, in his house, and two rakas after isha. He did not pray after jumua until he had left, and then he prayed two rakas.
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭০. আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরমাইয়াছেনঃ তোমরা কি ধারণা কর যে, আমার কিবলা শুধু এই স্থানেই (আমি শুধু সামনের দিকেই দেখি, যেদিকে আমার কিবলা)? আল্লাহর কসম, তোমাদের একাগ্রতা ও মনোযোগ এবং তোমাদের রুকু (কোনটাই) আমার নিকট গোপন নহে। অবশ্যই আমি আমার পশ্চাৎ দিক হইতেও তোমাদিগকে দেখি।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ الْأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ أَتَرَوْنَ قِبْلَتِي هَاهُنَا فَوَاللَّهِ مَا يَخْفَى عَلَيَّ خُشُوعُكُمْ وَلَا رُكُوعُكُمْ إِنِّي لَأَرَاكُمْ مِنْ وَرَاءِ ظَهْرِي
Yahya related to me from Malik from Abu'z Zinad from al-Araj from Abu Hurayra that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, said, "Do you see the direction I am facing here? By Allah, neither your concentration nor your ruku is hidden from me. I can see you behind my back."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭১. আবদুল্লাহ্ ইবন উমর (রাঃ) বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম পদব্রজে এবং সওয়ার হইয়া কুবা’তে তশরীফ আনিতেন।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَأْتِي قُبَاءَ رَاكِبًا وَمَاشِيًا
Yahya related to me from Malik from Nafi from Abdullah ibn Umar that when the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, used to go to Quba (to pray), he would walk as well as ride.
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭২. নুমান ইবন মুররা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ শারাবী, চোর এবং ব্যভিচারী সম্পর্কে তোমাদের কি মত? আর এই প্রশ্ন করা হয় ইহাদের সম্পর্কে কোন হুকুম অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে। তাহারা উত্তর দিলেন, আল্লাহ্ ও তাহার রাসূল অধিক জ্ঞাত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফরমাইলেনঃ ইহা ঘৃণ্য ও জঘন্য পাপ কাজ, এই সবের সাজা রহিয়াছে। আর যে ব্যক্তি নিজের নামায চুরি করে, সেই চুরি হইতেছে সর্বাপেক্ষ বড় চুরি। তাহারা (সাহাবীগণ) বলিলেনঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ্! আপন নামায চুরি করে কিরূপে। তিনি বলিলেনঃ সে নামাযের রুকু এবং সিজদা পূর্ণরূপে আদায় করে না।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ النُّعْمَانِ بْنِ مُرَّةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَا تَرَوْنَ فِي الشَّارِبِ وَالسَّارِقِ وَالزَّانِي وَذَلِكَ قَبْلَ أَنْ يُنْزَلَ فِيهِمْ قَالُوا اللَّهُ وَرَسُولُهُ أَعْلَمُ قَالَ هُنَّ فَوَاحِشُ وَفِيهِنَّ عُقُوبَةٌ وَأَسْوَأُ السَّرِقَةِ الَّذِي يَسْرِقُ صَلَاتَهُ قَالُوا وَكَيْفَ يَسْرِقُ صَلَاتَهُ يَا رَسُولَ اللَّهِ قَالَ لَا يُتِمُّ رُكُوعَهَا وَلَا سُجُودَهَا
Yahya related to me from Malik from Yahya ibn Said from an-Numan ibn Murra that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, said,"What about drunkenness, stealing and adultery? "That was before anything had been revealed about them. They said, "Allah and His Messenger know best." He said, "They are excesses and in them is a punishment. And the worst of thieves is the one who steals his prayer." They said, "How does he steal his prayer, Messenger of Allah?" He replied, "He does not do ruku or sajda properly."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৩. উরওয়াহ ইবনুয যুবায়র (রহঃ) তাহার পিতা হইতে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলিয়াছেনঃ তোমাদের কিছু নামায ঘরে আদায় করিও।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ اجْعَلُوا مِنْ صَلَاتِكُمْ فِي بُيُوتِكُمْ
Yahya related to me from Malik from Hisham ibn Urwa from his father that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, said, "Do some of the prayers in your houses."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৪. নাফি’ (রহঃ) হইতে বর্ণিত, আবদুল্লাহ্ ইবন উমর (রাঃ) বলিতেনঃ রুগ্ন ব্যক্তি সিজদা করিতে না পারিলে মাথা দ্বারা শুধু ইশারাই করবে, আর কপালের দিকে কোন বস্তু উত্তোলন করবে না।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَقُولُ إِذَا لَمْ يَسْتَطِعْ الْمَرِيضُ السُّجُودَ أَوْمَأَ بِرَأْسِهِ إِيمَاءً وَلَمْ يَرْفَعْ إِلَى جَبْهَتِهِ شَيْئًا
Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to say, "When a sick man is unable to prostrate he should motion with his head, and not raise anything to his forehead."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৫. রবী’আ ইবন আবূ আবদুর রহমান (রহঃ) বলেন, লোকজন নামায সমাপ্ত করিয়াছেন, এই অবস্থায় আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) মসজিদে পৌছিলে তিনি ফরয নামায আরম্ভ করিতেন এবং উহার পূর্বে অন্য কোন নামায পড়িতেন না।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ رَبِيعَةَ بْنِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ إِذَا جَاءَ الْمَسْجِدَ وَقَدْ صَلَّى النَّاسُ بَدَأَ بِصَلَاةِ الْمَكْتُوبَةِ وَلَمْ يُصَلِّ قَبْلَهَا شَيْئًا
Yahya related to me from Malik from Rabia ibn Abi Abd ar-Rahman that if Abdullah ibn Umar arrived at the mosque and the people had already prayed, he would begin with the obligatory prayer and not pray anything before it.
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৬. নাফি (রহঃ) বলেন, আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) একবার এক ব্যক্তির নিকট দিয়া যাইতেছিলেন। সেই ব্যক্তি নামায পড়িতেছিল। তিনি সেই ব্যক্তিকে সালাম করিলেন। সেই ব্যক্তি وعليكم السلام ورحمة الله বাক্য দ্বারা সালামের উত্তর দিলেন। আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) তাহার নিকট প্রত্যাগমন করিয়া বলিলেনঃ নামাযরত অবস্থায় যদি তোমাদের কাহাকেও সালাম করা হয়, তবে সে সালাম করিবে না বরং হাতের ইশারায় উত্তর দিবে।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ مَرَّ عَلَى رَجُلٍ وَهُوَ يُصَلِّي فَسَلَّمَ عَلَيْهِ فَرَدَّ الرَّجُلُ كَلَامًا فَرَجَعَ إِلَيْهِ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ فَقَالَ لَهُ إِذَا سُلِّمَ عَلَى أَحَدِكُمْ وَهُوَ يُصَلِّي فَلَا يَتَكَلَّمْ وَلْيُشِرْ بِيَدِهِ
Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar passed by a man who was praying and said, "Peace be upon you," and the man replied to him. Abdullah ibn Umar returned to him and said, "When someone says, 'Peace be upon you' to you while you are praying do not reply, but give a signal with your hand."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৭. নাফি’ (রহঃ) হইতে বর্ণিত, আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) বলতেন, যে ব্যক্তি কোন নামায ভুলিয়া যায়, তারপর সেই নামাযের কথা আর স্মরণ হয় নাই, কিন্তু স্মরণ হইয়াছে এমন সময় যখন ইমামের সাথে, তবে ইমাম সালাম ফিরাইলে পর সে (প্রথমে) যে নামায ভুলিয়াছে উহা পড়িয়া লইবে, তারপর অন্য নামায (যাহা ইমামের সহিত পড়িয়াছিল) পড়িবে।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ نَافِعٍ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ كَانَ يَقُولُ مَنْ نَسِيَ صَلَاةً فَلَمْ يَذْكُرْهَا إِلَّا وَهُوَ مَعَ الْإِمَامِ فَإِذَا سَلَّمَ الْإِمَامُ فَلْيُصَلِّ الصَّلَاةَ الَّتِي نَسِيَ ثُمَّ لِيُصَلِّ بَعْدَهَا الْأُخْرَى
Yahya related to me from Malik from Nafi that Abdullah ibn Umar used to say, "Someone who only remembers that he has forgotten a prayer when he is praying the next prayer behind an imam, should pray the prayer he has forgotten after the imam has said the taslim, and then pray the other one again."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৮. ওয়াসি ইবন হারবান (রহঃ) বলেনঃ আমি নামায পড়িতেছিলাম, তখন আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) কিবলার প্রাচীরের সহিত পিঠ লাগাইয়া বসা ছিলেন। আমি নামায সমাপ্ত করার পর তাহার নিকট গেলাম, আমার বাম দিকে ফিরিয়া। আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) বলিলেনঃ তোমাকে ডানদিক হইয়া ফিরিতে কিসে বাধা দিল? ওয়াসি’ (রহঃ) উত্তরে বলিলেনঃ আমি আপনাকে আমার বাম দিকে বসা দেখিয়া আপনার দিকে ফিরিলাম। আবদুল্লাহ (রাঃ) বলিলেনঃ তুমি ঠিক করিয়াছ। হয়ত এক ব্যক্তি বলিবেঃ তুমি ডান দিক হইয়া ফির। অতঃপর তুমি যখন নামায পড়, যেদিক দিয়া তোমার ইচ্ছা হয় সেইদিক দিয়া ফিরিও, ডানদিক দিয়া হউক বা বামদিক দিয়া।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ يَحْيَى بْنِ سَعِيدٍ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ يَحْيَى بْنِ حَبَّانَ عَنْ عَمِّهِ وَاسِعِ بْنِ حَبَّانَ أَنَّهُ قَالَ كُنْتُ أُصَلِّي وَعَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ مُسْنِدٌ ظَهْرَهُ إِلَى جِدَارِ الْقِبْلَةِ فَلَمَّا قَضَيْتُ صَلَاتِي انْصَرَفْتُ إِلَيْهِ مِنْ قِبَلِ شِقِّي الْأَيْسَرِ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ مَا مَنَعَكَ أَنْ تَنْصَرِفَ عَنْ يَمِينِكَ قَالَ فَقُلْتُ رَأَيْتُكَ فَانْصَرَفْتُ إِلَيْكَ قَالَ عَبْدُ اللَّهِ فَإِنَّكَ قَدْ أَصَبْتَ إِنَّ قَائِلًا يَقُولُ انْصَرِفْ عَنْ يَمِينِكَ فَإِذَا كُنْتَ تُصَلِّي فَانْصَرِفْ حَيْثُ شِئْتَ إِنْ شِئْتَ عَنْ يَمِينِكَ وَإِنْ شِئْتَ عَنْ يَسَارِكَ
Yahya related to me from Malik from Yahya ibn Said from Muhammad ibn Yahya ibn Habban that his paternal uncle Wasi ibn Habban said, "I was praying, and Abdullah ibn Umar was resting his back on the wall of the qibla. When I had finished the prayer I turned towards him on my left hand side. Abdullah ibn Umar said, 'What stopped you from turning away to your right?' I replied, 'I saw you and turned towards you.' Abdullah said, 'You have spoken correctly. People say that you should turn away to your right, but when you pray, you can turn whichever way you wish. If you like, to your right, and if you like, to your left.' "
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৭৯. জনৈক মুহাজির আবদুল্লাহ ইবন আমর ইবন আস (রাঃ)-এর নিকট প্রশ্ন করিলেনঃ আমি উটের বিশ্রামাগারে (যাহা সাধারণত পানির নিকট হয়) নামায পড়িতে পারি কি? তিনি বলিলেন, না, তবে ছাগলের বসার স্থানে নামায পড়িতে পার।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ رَجُلٍ مِنْ الْمُهَاجِرِينَ لَمْ يَرَ بِهِ بَأْسًا أَنَّهُ سَأَلَ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عَمْرِو بْنِ الْعَاصِ أَأُصَلِّي فِي عَطَنِ الْإِبِلِ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ لَا وَلَكِنْ صَلِّ فِي مُرَاحِ الْغَنَمِ
Yahya related to me from Malik from Hisham ibn Urwa from his father that one of the muhajirun in whom he saw no harm asked Abdullah ibn Amr ibn al-As, "Can I pray in a place where camels are watered?" Abdullah replied, "No, but you can pray in a sheep-pen."
পরিচ্ছেদঃ ২৩. নামাযের বিভিন্ন আমল
রেওয়ায়ত ৮০. ইবন শিহাব (রহঃ) বলেন- সাঈদ ইবন মুসায়্যাব (রহঃ) বলিয়াছেনঃ কোন নামায এরূপ যাহার প্রতি রাকাআতে বসিতে হয়? অতঃপর (উত্তরে) সাঈদ বলিলেনঃ উহা মাগরিবের নামায, যখন তোমার উহা হইতে এক রাকাআত ছুটিয়া যায় অর্থাৎ ইমামের সঙ্গে এক রাকাআত না পাইলে তাহাকে সেই রাক’আত আদায় করিতে হইবে, তখন প্রতি রাকাআতেই বসিতে হয়।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ সব নামাযেই এইরূপ নিয়ম।
بَاب الْعَمَلِ فِي جَامِعِ الصَّلَاةِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ ابْنِ شِهَابٍ عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ أَنَّهُ قَالَ مَا صَلَاةٌ يُجْلَسُ فِي كُلِّ رَكْعَةٍ مِنْهَا ثُمَّ قَالَ سَعِيدٌ هِيَ الْمَغْرِبُ إِذَا فَاتَتْكَ مِنْهَا رَكْعَةٌ وَكَذَلِكَ سُنَّةُ الصَّلَاةِ كُلُّهَا
Yahya related to me from Malik from Ibn Shihab that Said ibn al- Musayyab said, "Which prayer is it when you remain in the sitting position in every raka?'' Said said, "It is maghrib when you miss one raka, and that is the sunna in all the prayers."