পরিচ্ছেদঃ ফরয নামাযের সাথে সুন্নাতে ‘মুআক্কাদাহ’ পড়ার ফযীলত। আর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ও তার মাঝামাঝি রাকআত-সংখ্যার বিবরণ
(৮৫৭) মু’মিন জননী উম্মে হাবীবাহ রামলা বিনতে আবূ সুফিয়ান (রাযিয়াল্লাহু আনহুমা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে বলতে শুনেছি, যে কোন মুসলিম ব্যক্তি আল্লাহর (সন্তুষ্টি অর্জনের) জন্য প্রত্যহ ফরয নামায ছাড়া বারো রাকআত সুন্নত নামায পড়ে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতের মধ্যে একটি গৃহ নির্মাণ করেন অথবা তার জন্য জান্নাতে একটি গৃহ নির্মাণ করা হয়।
وَعَن أُمِّ المُؤْمِنِينَ أُمِّ حَبِيبَةَ رَمْلَةَ بِنْتِ أَبِي سُفْيَانَ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا قَالَتْ : سَمِعْتُ رَسُولَ اللهِ ﷺ يَقُوْلُ مَا مِنْ عَبْدٍ مُسْلِمٍ يُصَلِّي للهِ تَعَالىَ كُلَّ يَوْمٍ ثِنْتَيْ عَشرَةَ رَكْعَةً تَطَوُّعاً غَيرَ الفَرِيضَةِ إِلاَّ بَنَى اللهُ لَهُ بَيْتاً فِي الجَنَّةِ أَوْ إِلاَّ بُنِيَ لَهُ بَيْتٌ فِي الجَنَّةِ رواه مُسلِمٌ
পরিচ্ছেদঃ ফরয নামাযের সাথে সুন্নাতে ‘মুআক্কাদাহ’ পড়ার ফযীলত। আর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ও তার মাঝামাঝি রাকআত-সংখ্যার বিবরণ
(৮৫৮) আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি নিয়মনিষ্ঠভাবে দিবারাত্রে বারো রাকআত নামায পড়বে, সে জান্নাতে প্রবেশ করবে (অথবা জান্নাতে তার জন্য একটি গৃহ নির্মাণ করা হবে); যোহরের (ফরয নামাযের) পূর্বে (এক সালামে) চার রাকআত ও পরে দুই রাকআত, মাগরেবের পর দুই রাকআত, এশার পর দুই রাকআত এবং ফজরের (ফরযের) পূর্বে দুই রাকআত।
عَن عَائِشَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهَا قَالَتْ : قَالَ رَسُولُ اللهِ - صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: ’’مَنْ ثَابَرَ عَلَى اثْنَتَيْ عَشْرَةَ رَكْعَة فِي الْيَومِ وَاللَّيْلَة دَخَلَ الْجَنَّة أَرْبَعاً قَبْلَ الظُّهْرِ وَرَكْعَتَينِ بَعْدَهَا وَرَكْعَتَينِ بَعْدَ الْمَغْرِبِ وَرَكْعَتَينِ بَعْدَ الْعِشَاء وَرَكْعَتَينِ قَبْلَ الْفَجْر
পরিচ্ছেদঃ ফরয নামাযের সাথে সুন্নাতে ‘মুআক্কাদাহ’ পড়ার ফযীলত। আর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ও তার মাঝামাঝি রাকআত-সংখ্যার বিবরণ
(৮৫৯) আব্দুল্লাহ ইবনে উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাথে আমি দু’ রাকআত যোহরের (ফরযের) আগে, দু’ রাকআত তার পরে এবং দু’ রাকআত জুমআর পরে, দু’ রাকআত মাগরেব বাদ, আর দু’ রাকআত নামায এশার (ফরযের) পরে পড়েছি।
وَ عَنْ اِبْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا قَالَ : صَلَّيْتُ مَعَ رَسُولِ اللهِ ﷺ رَكْعَتَيْنِ قَبْلَ الظُّهْرِ وَرَكْعَتْينِ بَعْدَهَا وَرَكْعَتَيْنِ بَعْدَ الجُمُعَةِ وَرَكْعَتَينِ بَعدَ المَغْرِبِ وَرَكْعَتَينِ بَعدَ العِشَاءِ متفقٌ عَلَيهِ
পরিচ্ছেদঃ ফরয নামাযের সাথে সুন্নাতে ‘মুআক্কাদাহ’ পড়ার ফযীলত। আর সর্বনিম্ন ও সর্বোচ্চ ও তার মাঝামাঝি রাকআত-সংখ্যার বিবরণ
(৮৬০) আব্দুল্লাহ ইবনে মুগাফফাল (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, প্রত্যেক দুই আযানের মাঝখানে নামায আছে। প্রত্যেক দুই আযানের মাঝখানে নামায আছে। প্রত্যেক দুই আযানের মাঝখানে নামায আছে। তৃতীয়বারে বললেন, যে চায় তার জন্য।
’দুই আযানের মাঝখানে’ অর্থাৎ আযান ও ইক্বামতের মধ্যবর্তী সময়ে।
وَعَن عَبْدِ اللهِ بْنِ مُغَفَّلٍ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ بَيْنَ كُلِّ أَذَانَيْنِ صَلاَةٌ بَيْنَ كُلِّ أَذَانَيْنِ صَلاَةٌ بَيْنَ كُلِّ أَذَانَينِ صَلاَةٌ قَالَ في الثَّالِثةِ لِمَنْ شَاءَ متفقٌ عَلَيهِ