পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৪) আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, দু’টি অভিসম্পাত আনয়নকারী কর্ম থেকে দূরে থাক। সাহাবাগণ জিজ্ঞাসা করলেন, দু’টি অভিসম্পাত আনয়নকারী কর্ম কী কী? তিনি (উত্তরে) বললেন, যে ব্যক্তি মানুষের রাস্তায় এবং তাদের ছায়ার স্থলে পায়খানা করে (তার এ দু’টি কাজ অভিসম্পাতের কারণ)।

وَعَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ اِتَّقُوا اللاَّعَنيْنِ قَالُوْا : وَمَا اللاَّعَنانِ ؟ قَالَ الَّذِي يَتَخَلَّى فِي طَرِيقِ النَّاسِ أَوْ فِي ظِلِّهِمْ رواه مسلم

وعن ابي هريرة ان رسول الله ﷺ قال اتقوا اللاعنين قالوا : وما اللاعنان ؟ قال الذي يتخلى في طريق الناس او في ظلهم رواه مسلم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৫) মুআয বিন জাবাল (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা তিনটি অভিশাপ আনয়নকারী কর্ম থেকে বাঁচ; আর তা হল, ঘাটে, মাঝ-রাস্তায় এবং ছায়ায় পায়খানা করা।

عَن مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ اتَّقُوا الْمَلاَعَن الثَّلاَثَ الْبَرَازَ فِى الْمَوَارِدِ وَقَارِعَةِ الطَّرِيقِ وَالظِّلِّ

عن معاذ بن جبل قال قال رسول الله ﷺ اتقوا الملاعن الثلاث البراز فى الموارد وقارعة الطريق والظل

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৬) হুযাইফা বিন উসাইদ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি রাস্তার ব্যাপারে মুসলিমদেরকে কষ্ট দেয়, সে ব্যক্তির উপরে তাদের অভিশাপ অনিবার্য হয়ে যায়।

عَن حُذَيْفَةَ بن أُسَيْدٍ أَنّ النَّبِيَّ ﷺ قَالَ مَنْ آذَى الْمُسْلِمِينَ فِي طُرُقِهِمْ وَجَبَتْ عَلَيْهِ لَعَنتُهُمْ

عن حذيفة بن اسيد ان النبي ﷺ قال من اذى المسلمين في طرقهم وجبت عليه لعنتهم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৭) মাকহূল (রহঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদের দরজায় পেশাব করতে নিষেধ করেছেন।

عَن مَكْحُول رَضِيَ اللَّهُ عَنهُ ُ نهى: رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُبَالَ بِأَبْوَابِ الْمَسَاجِدِ

عن مكحول رضي الله عنه نهى: رسول الله صلى الله عليه وسلم ان يبال بابواب المساجد

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৮) আবূ আইয়ুব আনসারী (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, পায়খানা করার সময়ে তোমরা কিবলাকে সম্মুখ অথবা পশ্চাৎ করে বসো না। বরং পূর্ব অথবা পশ্চিম দিকে মুখ অথবা পিঠ করে বসো।

[* এ নির্দেশ তাদের জন্য যাদের ক্বিবলা (কিবলা/কেবলা) উত্তর বা দক্ষিণ দিকে।]

عَن أَبِى أَيُّوبَ أَنَّ النَّبِىَّ ﷺ قَالَ إِذَا أَتَيْتُمُ الْغَائِطَ فَلاَ تَسْتَقْبِلُوا الْقِبْلَةَ وَلاَ تَسْتَدْبِرُوهَا بِبَوْلٍ وَلاَ غَائِطٍ وَلَكِنْ شَرِّقُوا أَوْ غَرِّبُوا

عن ابى ايوب ان النبى ﷺ قال اذا اتيتم الغاىط فلا تستقبلوا القبلة ولا تستدبروها ببول ولا غاىط ولكن شرقوا او غربوا

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৯) আবু হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি মলত্যাগ করার সময় কেবলামুখে অথবা কেবলাকে পিছন করে না বসে, তার জন্য এর দরুন একটি নেকী লিপিবদ্ধ করা হয় এবং একটি গোনাহ মোচন করে দেওয়া হয়।

عَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ مَنْ لَمْ يَسْتَقْبِلِ الْقِبْلَةَ وَلَمْ يَسْتَدْبِرْهَا فِي الْغَائِطِ كُتِبَ لَهُ حَسَنَةٌ وَمُحِيَ عَنهُ سَيِّئَةٌ

عن ابي هريرة قال: قال رسول الله ﷺ من لم يستقبل القبلة ولم يستدبرها في الغاىط كتب له حسنة ومحي عنه سيىة

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪০) ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, একদা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দুটো কবরের পাশ দিয়ে অতিক্রম করার সময় বললেন, ঐ দুই কবরবাসীর আযাব হচ্ছে। অবশ্য ওদেরকে কোন বড় ধরনের অপরাধ (বা কোন কঠিন কাজের) জন্য আযাব দেওয়া হচ্ছে না। (তারপর বললেন,) হ্যাঁ, অপরাধ তো বড়ই ছিল। ওদের একজন (লোকের) চুগলী করে বেড়াত। আর অপরজন পেশাবের ছিটা থেকে বাঁচত না।

وعَن ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنهُمَا : أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ مرَّ بِقَبْرَيْنِ فَقَالَ إِنَّهُمَا يُعَذَّبَانِ وَمَا يُعَذَّبَانِ فِي كَبيرٍ بَلَى إِنَّهُ كَبِيرٌ : أَمَّا أَحَدُهُمَا فَكَانَ يَمْشِي بِالنَّمِيمَةِ وَأَمَّا الآخَرُ فَكَانَ لاَ يَسْتَتِرُ مِنْ بَوْلِهِ متفق عَلَيْهِ وهذا لفظ إحدى روايات البخاري

وعن ابن عباس رضي الله عنهما : ان رسول الله ﷺ مر بقبرين فقال انهما يعذبان وما يعذبان في كبير بلى انه كبير : اما احدهما فكان يمشي بالنميمة واما الاخر فكان لا يستتر من بوله متفق عليه وهذا لفظ احدى روايات البخاري

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪১) আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমরা প্রস্রাব থেকে সাবধানতা অবলম্বন কর। কারণ, অধিকাংশ কবরের আযাব এই প্রস্রাব (থেকে সাবধান না হওয়ার) ফলেই হয়ে থাকে।

عَن أَنَسٍ , قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «تَنَزَّهُوا مِنَ الْبَوْلِ فَإِنَّ عَامَّةَ عَذَابِ الْقَبْرِ مِنْهُ»

عن انس , قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «تنزهوا من البول فان عامة عذاب القبر منه»

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪২) আবূ হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, অধিকাংশ কবরের আযাব প্রস্রাবের (ছিটা গায়ে লাগার) কারণে হবে।

عَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ عَنِ النَّبِيِّ ﷺ قَالَ أَكْثَرُ عَذَابِ الْقَبْرِ فِي الْبَوْلِ

عن ابي هريرة عن النبي ﷺ قال اكثر عذاب القبر في البول

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৩) জাবের (রাঃ) হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বদ্ধ পানিতে প্রস্রাব করতে নিষেধ করেছেন।

عَن جَابِرٍ أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ نَهَى أَنْ يُبَالَ فِي المَاءِ الرَّاكِدِ رواه مسلم

عن جابر ان رسول الله ﷺ نهى ان يبال في الماء الراكد رواه مسلم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৪) যায়দ বিন আরকাম কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, এই প্রস্রাব-পায়খানার জায়গাসমূহে শয়তান জ্বিন উপস্থিত থাকে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে কেউ যখন সেখানে আসে, তখন সে যেন ’আঊযু বিল্লাহি মিনাল খবুসি অলখাবাইস’ বলে।

عَن زَيْدِ بْنِ أَرْقَمَ عَن رَسُولِ اللهِ ﷺ قَالَ إِنَّ هَذِهِ الْحُشُوشَ مُحْتَضَرَةٌ فَإِذَا أَتَى أَحَدُكُمُ الْخَلاَءَ فَلْيَقُلْ أَعُوذُ بِاللهِ مِنَ الْخُبُثِ وَالْخَبَائِثِ

عن زيد بن ارقم عن رسول الله ﷺ قال ان هذه الحشوش محتضرة فاذا اتى احدكم الخلاء فليقل اعوذ بالله من الخبث والخباىث

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৫) আয়েশা (রাঃ) বলেন, ’যে ব্যক্তি তোমাদেরকে বলবে যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম দাঁড়িয়ে পেশাব করতেন, তার কথা বিশ্বাস করো না। যেহেতু তিনি বসে বসেই পেশাব করতেন।’ (তিরমিযী ১২, নাসাঈ ২৯, ইবনে মাজাহ ৩০৭)

عَن عَائِشَةَ قَالَتْ: «مَنْ حَدَّثَكُمْ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَبُولُ قَائِمًا فَلَا تُصَدِّقُوهُ مَا كَانَ يَبُولُ إِلَّا قَاعِدًا»

عن عاىشة قالت: «من حدثكم ان النبي صلى الله عليه وسلم كان يبول قاىما فلا تصدقوه ما كان يبول الا قاعدا»

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৬) আবূ কাতাদাহ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ যখন প্রস্রাব করবে, তখন সে যেন নিজ লিঙ্গ ডান হাত দ্বারা না ধরে এবং ডান হাত দ্বারা ইস্তিনজা (প্রস্রাব-পায়খানা পরিষ্কার) না করে ...। প্রস্রাব করার সময় তোমাদের কেউ যেন নিজ লিঙ্গ ডান হাত দ্বারা অবশ্যই না ধরে এবং ডান হাত দ্বারা যেন পায়খানা পরিষ্কার না করে...।

عَنْ أَبيْ قَتَادَةَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ إِذَا شَرِبَ أَحَدُكُمْ فَلَا يَتَنَفَّسْ فِي الْإِنَاءِ وَإِذَا أَتَى الْخَلَاءَ فَلَا يَمَسَّ ذَكَرَهُ بِيَمِينِهِ وَلَا يَتَمَسَّحْ بِيَمِينِهِ

عن ابي قتادة قال قال رسول الله ﷺ اذا شرب احدكم فلا يتنفس في الاناء واذا اتى الخلاء فلا يمس ذكره بيمينه ولا يتمسح بيمينه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৭) আয়েশা (রাঃ) বলেন, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর ডান হাত তাঁর পবিত্রতা ও খাবারের জন্য ছিল এবং তাঁর বাম হাত ছিল প্রস্রাব-পায়খানা ও ঘৃণিত জিনিসের জন্য।

عَن عَائِشَةَ قَالَتْ كَانَتْ يَدُ رَسُولِ اللهِ ﷺ الْيُمْنَى لِطُهُورِهِ وَطَعَامِهِ وَكَانَتْ يَدُهُ الْيُسْرَى لِخَلاَئِهِ وَمَا كَانَ مِنْ أَذًى

عن عاىشة قالت كانت يد رسول الله ﷺ اليمنى لطهوره وطعامه وكانت يده اليسرى لخلاىه وما كان من اذى

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৮) সালমান (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ যেন তিনটির কম ঢেলা দ্বারা প্রস্রাব-পায়খানা পরিষ্কার না করে।

عَن سَلْمَانَ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ لاَ يَسْتَنْجِى أَحَدُكُمْ بِدُونِ ثَلاَثَةِ أَحْجَارٍ

عن سلمان قال قال رسول الله ﷺ لا يستنجى احدكم بدون ثلاثة احجار

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সালমান ফারসী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৪৯) জাবের বিন আব্দুল্লাহ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ যখন (প্রস্রাব-পায়খানার পর) ঢেলা ব্যবহার করে, তখন সে যেন বেজোড় ঢেলা ব্যবহার করে।

عَن جَابِرٍ بْنِ عَبْدِ اللهِ قال قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ إِذَا اسْتَجْمَرَ أَحَدُكُمْ فَلْيُوتِرْ

عن جابر بن عبد الله قال قال رسول الله ﷺ اذا استجمر احدكم فليوتر

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৫০) আব্দুল্লাহ বিন মাসঊদ (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা গোবর বা হাড় দ্বারা প্রস্রাব-পায়খানা পরিষ্কার করো না, কারণ তা তোমাদের জ্বিন ভাইদের খাদ্য।

عَن عَبْدِ اللهِ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺ لا تَسْتَنْجُوا بِالرَّوْثِ وَلا بِالْعِظَامِ فَإِنَّهُ زَادُ إِخْوَانِكُمْ مِنَ الْجِنِّ

عن عبد الله قال: قال رسول الله ﷺ لا تستنجوا بالروث ولا بالعظام فانه زاد اخوانكم من الجن

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৫/ পবিত্রতা ও পরিচ্ছন্নতা
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১৭ পর্যন্ত, সর্বমোট ১৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে