মাকহূল (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ২৫ টি

পরিচ্ছেদঃ ১২৫. কোন কাজকে মাহর ধার্য করে বিবাহ প্রদান।

২১০৯. হারূন ইবন যায়দ ইবন আবূ যারকা ..... মাকহুল (রহঃ) সাহল (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। রাবী বলেন, মাকহুল বলতেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরে এরূপ বিবাহ (মাহর ব্যতীত) আর বৈধ নয়।

باب فِي التَّزْوِيجِ عَلَى الْعَمَلِ يُعْمَلُ

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ زَيْدِ بْنِ أَبِي الزَّرْقَاءِ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَاشِدٍ، عَنْ مَكْحُولٍ، نَحْوَ خَبَرِ سَهْلٍ قَالَ وَكَانَ مَكْحُولٌ يَقُولُ لَيْسَ ذَلِكَ لأَحَدٍ بَعْدَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏.‏


Makhul has also transmitted a tradition like the one narrated by Sahl (b. Sa'd al-Sa'idi). Makhul used to say: This is not lawful for anyone after the Messenger of Allah (ﷺ).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫২. পুরস্কার দেওয়ার আগে ‘খুসুম’ নেওয়া প্রসংগে।

২৭৪১. ’আবদুল্লাহ্ ইবন আহমদ ইবন বাশীর (রহঃ) .... মাকহুল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি মিসরে এক মহিলার গোলাম ছিলাম, যিনি বনূ হুযায়ল গোত্রের অধিবাসী ছিলেন। অতঃপর তিনি আমাকে ’আযাদ’ করে দেন। আমি মিসর থেকে ততক্ষণ বের হইনি, যতক্ষণ না আমি আমার জানার মত সব জ্ঞান সেখান থেকে আহরণ করি। পরে আমি হিজাযে গমণ করি এবং সেখানে ততদিন অবস্থান করি, যতদিন না আমি আমার জানার জানার মত সব জ্ঞান আহরণ করি।

পরে আমি শামদেশে (সিরিয়া) গমণ করি এবং সারা দেশে ঘুরে সেখানকার বিজ্ঞ ব্যক্তিদের আমি ’নফল’ বা অতিরিক্ত কি, তা জিজ্ঞাসা করতে থাকি। কিন্তু আমি সেখানে এমন কাউকে পাইনি, যে এ সম্পর্কে কিছু বলতে পারে। অবশেষে আমার সাথে একজন ’শায়েখের’ দেখা হয়, যাকে যিয়াদ ইবন জারিয়া তামীমী বলা হত। তখন আমি তাঁকে জিজ্ঞাসা করিঃ আপনি কি ’নফলের’ ব্যাপারে কিছু শুনেছেন? তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমি হাবীব ইবন মাসলামা ফিহরী (রাঃ)-কে এইরূপ বলতে শুনেছিঃ আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তিনি যুদ্ধ শুরুর প্রাক্কালে (মালে-গণীমতের) এক চতুর্থাংশ নফল বা পুরস্কার হিসাবে প্রদান করেন এবং জিহাদ থেকে ফেরার পর এক-তৃতীয়াংশ প্রদান করেন।

باب فِيمَنْ قَالَ الْخُمُسُ قَبْلَ النَّفْلِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ بَشِيرِ بْنِ ذَكْوَانَ، وَمَحْمُودُ بْنُ خَالِدٍ الدِّمَشْقِيَّانِ، - الْمَعْنَى - قَالاَ حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُحَمَّدٍ، قَالَ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا وَهْبٍ، يَقُولُ سَمِعْتُ مَكْحُولاً، يَقُولُ كُنْتُ عَبْدًا بِمِصْرَ لاِمْرَأَةٍ مِنْ بَنِي هُذَيْلٍ فَأَعْتَقَتْنِي فَمَا خَرَجْتُ مِنْ مِصْرَ وَبِهَا عِلْمٌ إِلاَّ حَوَيْتُ عَلَيْهِ فِيمَا أُرَى ثُمَّ أَتَيْتُ الْحِجَازَ فَمَا خَرَجْتُ مِنْهَا وَبِهَا عِلْمٌ إِلاَّ حَوَيْتُ عَلَيْهِ فِيمَا أُرَى ثُمَّ أَتَيْتُ الْعِرَاقَ فَمَا خَرَجْتُ مِنْهَا وَبِهَا عِلْمٌ إِلاَّ حَوَيْتُ عَلَيْهِ فِيمَا أُرَى ثُمَّ أَتَيْتُ الشَّامَ فَغَرْبَلْتُهَا كُلُّ ذَلِكَ أَسْأَلُ عَنِ النَّفْلِ فَلَمْ أَجِدْ أَحَدًا يُخْبِرُنِي فِيهِ بِشَىْءٍ حَتَّى أَتَيْتُ شَيْخًا يُقَالُ لَهُ زِيَادُ بْنُ جَارِيَةَ التَّمِيمِيُّ فَقُلْتُ لَهُ هَلْ سَمِعْتَ فِي النَّفْلِ شَيْئًا قَالَ نَعَمْ سَمِعْتُ حَبِيبَ بْنَ مَسْلَمَةَ الْفِهْرِيَّ يَقُولُ شَهِدْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم نَفَّلَ الرُّبُعَ فِي الْبَدْأَةِ وَالثُّلُثَ فِي الرَّجْعَةِ ‏.‏


Narrated Habib ibn Maslamah al-Fihri: Makhul said: I was the slave of a woman of Banu Hudhayl; afterwards she emancipated me. I did not leave Egypt until I had acquired all the knowledge that seemed to me to exist there. I then came to al-Hijaz and I did not leave it until I had acquired all the knowledge that seemed to be available. Then I came to al-Iraq, and I did not leave it until I had acquired all the knowledge that seemed to be available. I then came to Syria, and besieged it. I asked everyone about giving rewards from the booty. I did not find anyone who could tell me anything about it. I then met an old man called Ziyad ibn Jariyah at-Tamimi. I asked him: Have you heard anything about giving rewards from the booty? He replied: Yes. I heard Maslamah al-Fihri say: I was present with the Prophet (ﷺ). He gave a quarter of the spoils on the outward journey and a third on the return journey.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১২৯. ব্যভিচারের অপবাদে অভিযুক্ত ও অভিশপ্ত মহিলার সন্তানের মীরাস সম্পর্কে।

২৮৯৭. মাহমূদ ইবন খালিদ ও মূসা (রহঃ) .... মাকহূল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যভিচারের অপবাদে অভিযুক্ত স্ত্রীলোকের সন্তানের উত্তরাধিকারী তার মাতাকে করেছেন, এরপর তার মাতার নিকটাত্মীয়দের।

باب مِيرَاثِ ابْنِ الْمُلاَعِنَةِ

حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ خَالِدٍ، وَمُوسَى بْنُ عَامِرٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جَابِرٍ، حَدَّثَنَا مَكْحُولٌ، قَالَ جَعَلَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مِيرَاثَ ابْنِ الْمُلاَعِنَةِ لأُمِّهِ وَلِوَرَثَتِهَا مِنْ بَعْدِهَا ‏.‏


Narrated Makhul: The Messenger of Allah (ﷺ) assigned the estate of a child of a woman about whom she had invoked a curse to her mother, and to her heirs after her.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. খিলাফাত সম্পর্কে।

৪৫৬৭. আলী ইবন সাহল (রহঃ) .... মাকহূল (রহঃ) বলেনঃ রোমের লোকেরা শামে চল্লিশ দিন থাকবে। দামিশক ও আম্মান ছাড়া কোন শহর তাদের হাত থেকে রেহাই পাবে না।

باب فِي الْخُلَفَاءِ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ سَهْلٍ الرَّمْلِيُّ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ، عَنْ مَكْحُولٍ، قَالَ لَتَمْخُرَنَّ الرُّومُ الشَّامَ أَرْبَعِينَ صَبَاحًا لاَ يَمْتَنِعُ مِنْهَا إِلاَّ دِمَشْقُ وَعَمَّانُ ‏.‏


Makhul said: The Romans will enter Syria and stay there for forty days, and no place will be saved from them but Damascus and 'Uman.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. খিলাফাত সম্পর্কে।

৪৫৬৯. মূসা ইবন ইসমাঈল (রহঃ) ..... মাকহূল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যুদ্ধের সময় মুসলিমদের তাঁবু একস্থানে অবস্থিত থাকবে, যাকে ’গুতা’ বলা হয়। (এটি শাম দেশে, দামিশকের কাছে অবস্থিত একটা স্থানের নাম।)

باب فِي الْخُلَفَاءِ

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، حَدَّثَنَا بُرْدٌ أَبُو الْعَلاَءِ، عَنْ مَكْحُولٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ مَوْضِعُ فُسْطَاطِ الْمُسْلِمِينَ فِي الْمَلاَحِمِ أَرْضٌ يُقَالُ لَهَا الْغُوطَةُ ‏"‏ ‏.‏


Makhul reported the Messenger of Allah (ﷺ) as saying: The place of the assembly of Muslims at the time of war will be in a land called al-Ghutah.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ পরিচ্ছেদ নাই

৩৭২৭. মুহাম্মাদ ইবন হাতিম (রহঃ) ... মাকহূল (রহঃ) তাউস (রহঃ) থেকে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উমরা এবং রুকবাকে স্থায়ী (-রূপে কার্যকর) করেছেন।

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ قَالَ حَدَّثَنَا حِبَّانُ قَالَ أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ إِسْحَقَ قَالَ حَدَّثَنَا مَكْحُولٌ عَنْ طَاوُسٍ بَتَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ الْعُمْرَى وَالرُّقْبَى


It was narrated from Tawus that the Messenger of Allah made 'Umra and Ruqba binding.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫৩. কোন প্রকার দ্রাক্ষারস পান করা জায়েয এবং কোন প্রকার পান করা জায়েয নয়

৫৭২৮. ইসহাক ইবন ইবরাহীম (রহঃ) ... মাকহূল (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, প্রত্যেক মাদকদ্রব্যই হারাম।

ذِكْرُ مَا يَجُوزُ شُرْبُهُ مِنْ الطِّلَاءِ وَمَا لَا يَجُوزُ

أَخْبَرَنَا إِسْحَقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ قَالَ حَدَّثَنَا الْمُعْتَمِرُ عَنْ بُرْدٍ عَنْ مَكْحُولٍ قَالَ كُلُّ مُسْكِرٍ حَرَامٌ


It was narrated that Makhul said: "Every intoxicant is unlawful."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৪. লি’আনকারীণী স্ত্রী’র পুত্রের মীরাছ সম্পর্কে

৩০০৬. মাকহূল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তাকে জিজ্ঞাসা করা হলো, লি’আনকারীণী স্ত্রীলোকের সন্তানের উত্তরাধিকারী কে? তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার মাতাকে নির্ধারণ করেছেন, কেননা, তার মাতা তার জন্য কষ্ট করেছে; আর তার বৈপিত্রেয় ভাইদেরকেও। মাকহুল আরো বলেন, আর যদি মাতা তার ছেলেকে রেখে মৃত্যুবরণ করে এবং তারপর তার ছেলেও মৃত্যুবরণ করে যার জন্য তাকে (মাতাকে) ওয়ারিস নির্ধারণ করা হয়েছিল, তবে তার বৈপিত্রেয় ভাইগণ সকল সম্পদের মালিক হবে। কারণ, সে ছিল তাদের (বৈপিত্রেয় ভাইদের) এবং নানার (নিকটতর)। আর তার মায়ের পিতা তথা নানা তার মেয়ের ছেলের সম্পদে এক ষষ্ঠাংশ পাবে। নানার জন্য এ স্থান ব্যতীত অন্য কোথাও ওয়ারিছ হয় না। কেননা, তিনি তো মাতার পিতা (নানা)। আর বৈপিত্রেয় ভাইগণ তো কেবল তাদের মাতার ওয়ারিস হয়। এবং নানা তার মেয়ের ওয়ারিস হয়, কেননা, তাকে (নানাকেও) নির্ধারিত অংশ দেওয়া হয় তার মেয়ের জন্য। ফলে ছেলের সম্পদ যা মায়ের উত্তরাধিকার, নানা ব্যতীত অন্য কোন উত্তরাধিকার না থাকলে তা কেবল নানার অধিকারে থাকবে।[1]

باب فِي مِيرَاثِ ابْنِ الْمُلَاعَنَةِ

أَخْبَرَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُبَارَكِ حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ عَنْ النُّعْمَانِ عَنْ مَكْحُولٍ أَنَّهُ سُئِلَ عَنْ مِيرَاثِ وَلَدِ الْمُلَاعَنَةِ لِمَنْ هُوَ قَالَ جَعَلَهُ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لِأُمِّهِ فِي سَبَبِهِ لِمَا لَقِيَتْ مِنْ الْبَلَاءِ وَلِإِخْوَتِهِ مِنْ أُمِّهِ وَقَالَ مَكْحُولٌ فَإِنْ مَاتَتْ الْأُمُّ وَتَرَكَتْ ابْنَهَا ثُمَّ تُوُفِّيَ ابْنُهَا الَّذِي جُعِلَ لَهَا كَانَ مِيرَاثُهُ لِإِخْوَتِهِ مِنْ أُمِّهِ كُلُّهُ لِأَنَّهُ كَانَ لِأُمِّهِمْ وَجَدِّهِمْ وَكَانَ لِأَبِيهَا السُّدُسُ مِنْ ابْنِ ابْنَتِهِ وَلَيْسَ يَرِثُ الْجَدُّ إِلَّا فِي هَذِهِ الْمَنْزِلَةِ لِأَنَّهُ إِنَّمَا هُوَ أَبُ الْأُمِّ وَإِنَّمَا وَرِثَ الْإِخْوَةُ مِنْ الْأُمِّ أُمَّهُمْ وَوَرِثَ الْجَدُّ ابْنَتَهُ لِأَنَّهُ جُعِلَ لَهَا فَالْمَالُ الَّذِي لِلْوَلَدِ لِوَرَثَةِ الْأُمِّ وَهُوَ يُحْرِزُهُ الْجَدُّ وَحْدَهُ إِذَا لَمْ يَكُنْ غَيْرُهُ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪৭. বালকের মীরাছ সম্পর্কে

৩১৬৭. মাকহুল (রহঃ) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: “সদ্যজাত শিশু জীবিত অবস্থায় ভুমিষ্ঠ হলেও সশব্দে চিত্কার না দেয়া পর্যন্ত সে ওয়ারিস হবে না।”[1]

باب مِيرَاثِ الصَّبِيِّ

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ حَدَّثَنَا يَحْيَى هُوَ ابْنُ حَمْزَةَ عَنْ زَيْدِ بْنِ وَاقِدٍ عَنْ مَكْحُولٍ قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ لَا يَرِثُ الْمَوْلُودُ حَتَّى يَسْتَهِلَّ صَارِخًا وَإِنْ وَقَعَ حَيًّا


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪. যে তাশাহুদ (সাক্ষ্য) ও কথা দ্বারা ওসীয়াত করা মুস্তাহাব (পছন্দনীয়)

৩২২৫. মাকহুল (রহঃ) হতে বর্ণিত, এটি আবূ দারদা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু এর ওয়াসীয়াত ছিল।[1]

باب مَا يُسْتَحَبُّ بِالْوَصِيَّةِ مِنْ التَّشَهُّدِ وَالْكَلَامِ

حَدَّثَنَا الْحَكَمُ حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ قَالَ أَخْبَرَنِي ابْنُ ثَوْبَانَ عَنْ أَبِيهِ عَنْ مَكْحُولٍ قَالَ هَذِهِ وَصِيَّةُ أَبِي الدَّرْدَاءِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২০. যদি কোনো লোক তার কোনো ওয়ারিস কে দান করে

৩২৭৫. মাকহুল (রহঃ) হতে বর্ণিত, যদি কোনো লোক সুস্থ অবস্থায় তার কোনো ওয়ারিসকে তার সম্পদের অর্ধেকের বেশি দান করে, তবে তা এক তৃতীয়াংশে ফিরিয়ে দেওয়া হবে। আর যদি অর্ধেক দান করে, তবে তা তার জন্য জায়িয হবে। সাঈদ বলেন, দিমাশক বাসীদের বিচারকগণ এ অনুযায়ী ফায়সালা করতেন।[1]

باب إِذَا تَصَدَّقَ الرَّجُلُ عَلَى بَعْضِ وَرَثَتِهِ

أَخْبَرَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُحَمَّدٍ حَدَّثَنَا سَعِيدٌ عَنْ مَكْحُولٍ قَالَ إِذَا تَصَدَّقَ الرَّجُلُ عَلَى بَعْضِ وَرَثَتِهِ وَهُوَ صَحِيحٌ بِأَكْثَرَ مِنْ النِّصْفِ رُدَّ إِلَى الثُّلُثِ وَإِذَا أَعْطَى النِّصْفَ جَازَ لَهُ ذَلِكَ قَالَ سَعِيدٌ وَكَانَ قُضَاةُ أَهْلِ دِمَشْقَ يَقْضُونَ بِذَلِكَ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৬. সুরাহ আলে ইমরানের ফযীলত

৩৪৩৬. মাকহুল হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি জুমার দিন সুরাহ আলে ইমরান পাঠ করবে, তার জন্য ফিরিশতাগণ রাত পর্যন্ত রহমতের দু’আ করতে থাকবে।[1]

باب فِي فَضْلِ آلِ عِمْرَانَ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُبَارَكِ حَدَّثَنَا صَدَقَةُ بْنُ خَالِدٍ عَنْ يَحْيَى بْنِ الْحَارِثِ عَنْ مَكْحُولٍ قَالَ مَنْ قَرَأَ سُورَةَ آلِ عِمْرَانَ يَوْمَ الْجُمُعَةِ صَلَّتْ عَلَيْهِ الْمَلَائِكَةُ إِلَى اللَّيْلِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ

২১৪-[১৭] দারিমী এ হাদীস মাকহূল (রহঃ) থেকে মুরসাল হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং দুই ব্যক্তির কথা উল্লেখ করেননি। আর তিনি বলেছেন, ’আবিদের তুলনায় ’আলিমের মর্যাদা এমন, যেমন তোমাদের একজন সাধারণ মানুষের ওপর আমার মর্যাদা। এরপর তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এ কথার প্রমাণে কুরআনের এ আয়াত তিলাওয়াত করলেনঃ إِنَّمَا يَخْشَى اللهَ مِنْ عِبَادِهِ الْعُلَمَاءُ

’’নিশ্চয়ই আল্লাহর বান্দাদের মধ্যে ’আলিমরাই তাঁকে ভয় করে’’- (সূরাহ্ ফাত্বির/মালায়িকাহ্ ৩৫: ৮)। এছাড়া তার হাদীসের অবশিষ্টাংশ তিরমিযীর বর্ণনার অনুরূপ।[1]

اَلْفَصْلُ الثَّانِيْ

وَرَوَاهُ الدَّارِمِيُّ عَنْ مَكْحُولٍ مُرْسَلًا وَلَمْ يَذْكُرْ: رَجُلَانِ وَقَالَ: فَضْلُ الْعَالِمِ عَلَى الْعَابِدِ كَفَضْلِي عَلَى أَدْنَاكُمْ ثُمَّ تَلَا هَذِهِ الْآيَةَ: (إِنَّمَا يخْشَى الله من عباده الْعلمَاء)
وسرد الحَدِيث إِلَى آخِره

ব্যাখ্যা: বিদ্বান ব্যক্তি আল্লাহ ও আল্লাহর সম্মান এবং তাঁর বড়ত্ব সম্পর্কে বেশি জানার কারণে তার ঐ বিদ্যা অন্তরে ভয় সঞ্চার করে এবং ভয় তাক্বওয়ার জন্ম দেয়, পরিশেষে তাক্বওয়া ব্যক্তিকে মর্যাদাবান করে। হাদীস থেকে আরো বুঝা যায়, যে ব্যক্তির ‘আমল আল্লাহভীতিতে পূর্ণ হবে না সে মূর্খের ন্যায় বরং মূর্খই।


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নম্রতা, লজ্জাশীলতা ও উত্তম স্বভাব

৫০৮৬-[১৯] মাকহূল (রহিমাহুল্লাহ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মু’মিন লোক ঐ উটের মতো ধীরস্থির ও নরম স্বভাবের হয়ে থাকে, যার নাকের মধ্যে রশি লাগানো হয়েছে। যখন সেটাকে টেনে নেয়া হয়, সে টেনে চলে এবং পাথরের উপর বসতে চাইলে সে পাথরের উপরেই বসে পড়ে। [ইমাম তিরমিযী (রহিমাহুল্লাহ) এ হাদীসটি ’’মুরসাল’’ হিসেবে বর্ণনা করেন।][1]

وَعَنْ مَكْحُولٍ
قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «الْمُؤْمِنُونَ هَيِّنُونَ لَيِّنُونَ كَالْجَمَلِ الْآنِفِ إِنْ قِيدَ انْقَادَ وَإِنْ أُنِيخَ عَلَى صخرةٍ استَناخَ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ مُرْسلا

ব্যাখ্যাঃ (الْمُؤْمِنُونَ هَيِّنُونَ لَيِّنُونَ كَالْجَمَلِ...) হাদীসটি সম্পর্কে ‘আল্লামা ত্বীবী (রহিমাহুল্লাহ) বলেনঃ প্রত্যেক মু’মিন ব্যক্তি আল্লাহর পূর্ণ আনুগত্যের সাথে জীবন-যাপন করে। আর তারা সকলে চেষ্টা করে তাদের রবের সন্তুষ্টি অর্জন করার। যেমনিভাবে একটা উট যখন তার নাকে রশি বাধা থাকে তখন তার মালিককে খুশি করার জন্য যেখানে যা করা দরকার সেখানে তাই করে। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩১. কাজের বিনিময়ে বিয়ে

২১১৩। মাকহুল (রহ.) সূত্রে সাহল (রাযি.) বর্ণিত হাদীসের অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে। মাকহুল (রহ.) বলতেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর পরে কারো জন্য মোহর ছাড়া বিয়ে জায়েয নয়।[1]

দুর্বল।

بَابٌ فِي التَّزْوِيجِ عَلَى الْعَمَلِ يَعْمَلُ

حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ زَيْدِ بْنِ أَبِي الزَّرْقَاءِ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رَاشِدٍ، عَنْ مَكْحُولٍ، نَحْوَ خَبَرِ سَهْلٍ، قَالَ: وَكَانَ مَكْحُولٌ يَقُولُ: لَيْسَ ذَلِكَ لِأَحَدٍ بَعْدَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

ضعيف


Makhul has also transmitted a tradition like the one narrated by Sahl (b. Sa'd al-Sa'idi). Makhul used to say: This is not lawful for anyone after the Messenger of Allah (ﷺ).


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৫৮. যিনি বলেন, অতিরিক্ত দেয়ার আগেই এক-পঞ্চমাংশ পৃথক করবে

২৭৫০। মাকহুল (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি মিসরে হুযাইল গোত্রের এক মহিলার গোলাম ছিলাম। অতঃপর তিনি আমাকে আযাদ করেন। আমার জানা মতে মিসরে সামগ্রিক জ্ঞান অর্জন না করা পর্যন্ত আমি সেখান থেকে বের হইনি। অতঃপর আমি হিজাযে আগমন করে সেখান থেকে সেখানকার কেন্দ্রগুলো থেকে জ্ঞানার্জন করি। অতঃপর ইরাকে আসি এবং সেখানকার কেন্দ্রগুলো থেকে জ্ঞানার্জন করে সেখান থেকে বের হই। অতঃপর আমি সিরিয়ায় পৌঁছে এর বিভিন্ন এলাকা ভ্রমণ করি এবং গানীমাত সম্পর্কে জিজ্ঞেস করি।

কিন্তু এ সম্পর্কে আমাকে অবহিত করার মতো কাউকে পাইনি। অবশেষে আমি যিয়াদ ইবনু জারিয়াহ আত-তামীমী নামক এক বৃদ্ধের সাক্ষাৎ পেয়ে তাকে জিজ্ঞেস করি, আপনি গানীমাত সম্পর্কে কিছু শুনেছেন কি? তিনি বললেন, হ্যাঁ। আমি হাবীব ইবনু মাসলামাহ আল-ফিহরী (রাঃ)-কে বলতে শুনেছিঃ আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাথে ছিলাম। তিনি প্রথমে গানীমাত থেকে (এক পঞ্চমাংশ বের করার পর বাকী মালের) এক-চতুর্থাংশ অতিরিক্ত দিতেন এবং যুদ্ধশেষে ফেরার পথে এক-তৃতীয়াংশ অতিরিক্ত দিতেন।[1]

بَابٌ فِيمَنْ قَالَ الْخُمُسُ قَبْلَ النَّفْلِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَحْمَدَ بْنِ بَشِيرِ بْنِ ذَكْوَانَ، وَمَحْمُودُ بْنُ خَالِدٍ الدِّمَشْقِيَّانِ الْمَعْنَى، قَالَا: حَدَّثَنَا مَرْوَانُ بْنُ مُحَمَّدٍ، قَالَ: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَمْزَةَ، قَالَ: سَمِعْتُ أَبَا وَهْبٍ، يَقُولُ: سَمِعْتُ مَكْحُولًا، يَقُولُ: كُنْتُ عَبْدًا بِمِصْرَ لِامْرَأَةٍ مِنْ بَنِي هُذَيْلٍ فَأَعْتَقَتْنِي، فَمَا خَرَجْتُ مِنْ مِصْرَ وَبِهَا عِلْمٌ إِلَّا حَوَيْتُ عَلَيْهِ فِيمَا أُرَى، ثُمَّ أَتَيْتُ الْحِجَازَ فَمَا خَرَجْتُ مِنْهَا وَبِهَا عِلْمٌ إِلَّا حَوَيْتُ عَلَيْهِ فِيمَا أُرَى، ثُمَّ أَتَيْتُ الْعِرَاقَ فَمَا خَرَجْتُ مِنْهَا وَبِهَا عِلْمٌ إِلَّا حَوَيْتُ عَلَيْهِ فِيمَا أُرَى، ثُمَّ أَتَيْتُ الشَّامَ فَغَرْبَلْتُهَا كُلُّ ذَلِكَ أَسْأَلُ عَنِ النَّفَلِ فَلَمْ أَجِدْ أَحَدًا يُخْبِرُنِي فِيهِ بِشَيْءٍ، حَتَّى لَقِيتُ شَيْخًا يُقَالُ لَه زِيَادُ بْنُ جَارِيَةَ التَّمِيمِيُّ، فَقُلْتُ لَهُ: هَلْ سَمِعْتَ فِي النَّفَلِ شَيْئًا؟ قَالَ: نَعَمْ سَمِعْتُ حَبِيبَ بْنَ مَسْلَمَةَ الْفِهْرِيَّ يَقُولُ: شَهِدْتُ النَّبِيَّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَفَّلَ الرُّبُعَ فِي الْبَدْأَةِ، وَالثُّلُثَ فِي الرَّجْعَةِ

صحيح


Narrated Habib ibn Maslamah al-Fihri: Makhul said: I was the slave of a woman of Banu Hudhayl; afterwards she emancipated me. I did not leave Egypt until I had acquired all the knowledge that seemed to me to exist there. I then came to al-Hijaz and I did not leave it until I had acquired all the knowledge that seemed to be available. Then I came to al-Iraq, and I did not leave it until I had acquired all the knowledge that seemed to be available. I then came to Syria, and besieged it. I asked everyone about giving rewards from the booty. I did not find anyone who could tell me anything about it. I then met an old man called Ziyad ibn Jariyah at-Tamimi. I asked him: Have you heard anything about giving rewards from the booty? He replied: Yes. I heard Maslamah al-Fihri say: I was present with the Prophet (ﷺ). He gave a quarter of the spoils on the outward journey and a third on the return journey.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. লি‘আনকারিণীর সন্তানের মীরাস সম্পর্কে

২৯০৭। মাকহুল (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ব্যভিচারের অপবাদে অভিযুক্ত নারীর সন্তানের উত্তরাধিকার তার মাকে করেছেন এবং তার (মায়ের) মৃত্যুর পর তার পরবর্তীগণ এর ওয়ারিস হবে।[1]

بَابُ مِيرَاثِ ابْنِ الْمُلَاعَنَةِ

حَدَّثَنَا مَحْمُودُ بْنُ خَالِدٍ، وَمُوسَى بْنُ عَامِرٍ، قَالَا حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جَابِرٍ، حَدَّثَنَا مَكْحُولٌ، قَالَ: جَعَلَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مِيرَاثَ ابْنِ الْمُلَاعَنَةِ لِأُمِّهِ، وَلِوَرَثَتِهَا مِنْ بَعْدِهَا

صحيح


Narrated Makhul: The Messenger of Allah (ﷺ) assigned the estate of a child of a woman about whom she had invoked a curse to her mother, and to her heirs after her.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. খলিফাগণ সম্পর্কে

৪৬৩৮। মাকহুল (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রোমিওরা সিরিয়ায় প্রবেশ করে চল্লিশদিন অবস্থান করবে এবং দামিস্ক ও আম্মান ব্যতীত কোনো স্থানই তাদের থেকে নিরাপদ থাকবে না।[1]

সনদ যঈফ মাকতু।

بَابٌ فِي الْخُلَفَاءِ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ سَهْلٍ الرَّمْلِيُّ، حَدَّثَنَا الْوَلِيدُ، حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَبْدِ الْعَزِيزِ، عَنْ مَكْحُولٍ، قَالَ: لَتَمْخُرَنَّ الرُّومُ الشَّامَ أَرْبَعِينَ صَبَاحًا لَا يَمْتَنِعُ مِنْهَا إِلَّا دِمَشْقَ وَعَمَّانَ

ضعيف الإسناد مقطوع


Makhul said: The Romans will enter Syria and stay there for forty days, and no place will be saved from them but Damascus and 'Uman.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯. খলিফাগণ সম্পর্কে

৪৬৪০। মাকহুল (রহঃ) সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তুমুল যুদ্ধের সময় মুসলিমদের সমাবেশ স্থলের নাম হলো গুতাহ।[1]

সহীহ।

بَابٌ فِي الْخُلَفَاءِ

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، حَدَّثَنَا بُرْدٌ أَبُو الْعَلَاءِ، عَنْ مَكْحُولٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: مَوْضِعُ فُسْطَاطِ الْمُسْلِمِينَ فِي الْمَلَاحِمِ أَرْضٌ يُقَالُ لَهَا الْغُوطَةُ

صحيح


Makhul reported the Messenger of Allah (ﷺ) as saying: The place of the assembly of Muslims at the time of war will be in a land called al-Ghutah.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ প্রস্রাব-পায়খানার আদব সংক্রান্ত

(৫৩৭) মাকহূল (রহঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মসজিদের দরজায় পেশাব করতে নিষেধ করেছেন।

عَن مَكْحُول رَضِيَ اللَّهُ عَنهُ ُ نهى: رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يُبَالَ بِأَبْوَابِ الْمَسَاجِدِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মাকহূল (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ২৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 পরের পাতা »