খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ১২ টি

পরিচ্ছেদঃ ২৫/ সাহারীকে সকালের খাদ্য বলে নামকরণ

২১৬৯। আমর ইবনু আলী (রহঃ) ... খালিদ ইবনু মা’দান (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে বলেছেনঃ তোমরা সকাল বেলার পবিত্র আহারের দিকে এসো অর্থাৎ সাহারীর দিকে এস।

باب تَسْمِيَةِ السَّحُورِ غَدَاءً ‏‏

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عَلِيٍّ، قَالَ حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ، قَالَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ ثَوْرٍ، عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لِرَجُلٍ ‏ "‏ هَلُمَّ إِلَى الْغَدَاءِ الْمُبَارَكِ ‏"‏ ‏.‏ يَعْنِي السَّحُورَ ‏.‏


It was narrated that Khalid bin Ma'dan said: "The Messenger of Allah said to a man: 'Come to the blessed breakfast, - meaning Sahur." '


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬. হিংস্র জন্তুর চামড়া ব্যবহারের উপর নিষেধাজ্ঞা

৪২৫৬. আমর ইবন উসমান (রহঃ) ... খালিদ (রহঃ) বলেন, মিকদাম ইবন মা’দীকারীব (রাঃ) মু’আবিয়া (রাঃ) এর নিকট এসে বললেনঃ আমি আপনাকে আল্লাহর কসম দিয়ে জিজ্ঞাসা করছি, আপনি কি জানেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হিংস্র জন্তুর চামড়া পরিধান করতে এবং তার উপর বসতে নিষেধ করেছেন? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ।

النَّهْيُ عَنْ الِانْتِفَاعِ بِجُلُودِ السِّبَاعِ

أَخْبَرَنَا عَمْرُو بْنُ عُثْمَانَ قَالَ حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ عَنْ بَحِيرٍ عَنْ خَالِدٍ قَالَ وَفَدَ الْمِقْدَامُ بْنُ مَعْدِيكَرِبَ عَلَى مُعَاوِيَةَ فَقَالَ لَهُ أَنْشُدُكَ بِاللَّهِ هَلْ تَعْلَمُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَهَى عَنْ لُبُوسِ جُلُودِ السِّبَاعِ وَالرُّكُوبِ عَلَيْهَا قَالَ نَعَمْ


It was narrated that Khalid said: "Al-Miqdam bi8n Ma di Karib came to visit Mu awiyah and said to him: I adjure you by Allah, do you know that the messenger of Allah forbade wearing the Hides of predators and riding on them? He said: 'yes."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১. যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে তার মর্যাদা

৩৩৫৭. খালিদ ইবনু মা’দান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, কোনো একটি সুরা শেষ না করা পর্যন্ত কুরআনের পাঠক ও শিক্ষাকারীর উপর ফিরিশতাগণ সালাত প্রেরণ (রহমতের দু’আ) করতে থাকেন। সুতরাং তোমাদের কেউ যখন কুরআনের কোনো সূরা পাঠ করায় বা শিক্ষা দেয়, সে যেন তা শেষ না করে তার দু’টো আয়াত দিনের শেষে পাঠ করে তা সমাপ্ত করার জন্য রেখে দেয়, যাতে ফিরিশতাগণ পাঠকারী ও শিক্ষাকারীর উপর দিনের শুরু হতে শেষ পর্যন্ত সালাত প্রেরণ (রহমতের দু’আ) করতে থাকে।[1]

بَاب فَضْلِ مَنْ قَرَأَ الْقُرْآنَ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنَا عَبْدَةُ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ إِنَّ قَارِئَ الْقُرْآنِ وَالْمُتَعَلِّمَ تُصَلِّي عَلَيْهِمْ الْمَلَائِكَةُ حَتَّى يَخْتِمُوا السُّورَةَ فَإِذَا أَقْرَأَ أَحَدُكُمْ السُّورَةَ فَلْيُؤَخِّرْ مِنْهَا آيَتَيْنِ حَتَّى يَخْتِمَهَا مِنْ آخِرِ النَّهَارِ كَيْ مَا تُصَلِّي الْمَلَائِكَةُ عَلَى الْقَارِئِ وَالْمُقْرِئِ مِنْ أَوَّلِ النَّهَارِ إِلَى آخِرِهِ


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০. যে ব্যক্তি মনযোগ সহকারে কুরআন তিলাওয়াত শোনে তার মর্যাদা

৩৪০৫. খালিদ ইবনু মা’দান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, যে ব্যক্তি কুরআন পাঠ করে, তার জন্য একটি বিনিময়; আর যে ব্যক্তি তা মনযোগসহকারে শ্রবন করে তার জন্য রয়েছে দু’টি বিনিময়।[1]

باب فَضْلِ مَنْ اسْتَمَعَ إِلَى الْقُرْآنِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنَا عَبْدَةُ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ إِنَّ الَّذِي يَقْرَأُ الْقُرْآنَ لَهُ أَجْرٌ وَإِنَّ الَّذِي يَسْتَمِعُ لَهُ أَجْرَانِ


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৩. সূরা বাক্বারার ফযীলত

৩৪১৫. খালিদ ইবনু মা’দান (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেছেন: সূরা বাকারা শিক্ষা করাতে কল্যাণ রয়েছে এবং তা পরিত্যাগ করাতে পরিতাপ রয়েছে। আর বাতিলপন্থীগণ (যাদুকররা) এটি (মোকাবেলা করতে) সক্ষম হবে না। আর এটি হলো কুরআনের শামিয়ানা স্বরূপ।[1]

باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَنَا عَبْدَةُ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ سُورَةُ الْبَقَرَةِ تَعْلِيمُهَا بَرَكَةٌ وَتَرْكُهَا حَسْرَةٌ وَلَا يَسْتَطِيعُهَا الْبَطَلَةُ وَهِيَ فُسْطَاطُ الْقُرْآنِ


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৮. সূরাহ কাহফের ফযীলত

৩৪৪৪. খালিদ ইবনু মা’দান বলেন, যে ব্যক্তি সূরা কাহফের দশ আয়াত পাঠ করবে, তার দাজ্জালের ভয় থাকবে না।[1]

باب فِي فَضْلِ سُورَةِ الْكَهْفِ

حَدَّثَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَتْنَا عَبْدَةُ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ مَنْ قَرَأَ عَشْرَ آيَاتٍ مِنْ الْكَهْفِ لَمْ يَخَفْ الدَّجَّالَ


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৯. সুরাহ তানযীলুস সিজদা ও তাবারাকা (মুলক) এর ফযীলত

৩৪৪৭. খালিদ ইবনু মা’দান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, তোমরা ’মুনজিয়্যাহ’ (’নাজাত দানকারী’) পাঠ কর আর তা হলো: “আলিফ লাম মীম (১) তানযীল।” [সুরা আস সিজদা: ১-২] কেননা, আমার নিকট বর্ণিত হয়েছে যে, কোন এক লোক কেবল এ সুরাটিই পাঠ করতো, এ ব্যতীত আর কোনো কিছুই পাঠ করতো না। আর সে ছিল অনেক পাপী। (মৃত্যুর পরে) এ ব্যক্তির উপর এ সুরা তার ডানা বিছিয়ে দিয়েছিল, এবং (তার জন্য আল্লাহর নিকট শাফা’আত করে) বলেছিল: হে রব্ব, তাকে ক্ষমা করে দিন। কেননা, সে আমাকে প্রচুর পরিমাণে পাঠ করেছে। ফলে রব তার ব্যাপারে তার শাফা’আত কবুল করবেন। তিনি বলবেন, তার সকল পাপ পূণ্য দ্বারা পরিবর্তন করে দাও এবং তার মর্যাদা বৃদ্ধি করে দাও।’[1]

باب فِي فَضْلِ سُورَةِ تَنْزِيلُ السَّجْدَةِ وَتَبَارَكَ

أَخْبَرَنَا أَبُو الْمُغِيرَةِ حَدَّثَتْنَا عَبْدَةُ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ قَالَ اقْرَءُوا الْمُنَجِّيَةَ وَهِيَ الم تَنْزِيلُ فَإِنَّهُ بَلَغَنِي أَنَّ رَجُلًا كَانَ يَقْرَؤُهَا مَا يَقْرَأُ شَيْئًا غَيْرَهَا وَكَانَ كَثِيرَ الْخَطَايَا فَنَشَرَتْ جَنَاحَهَا عَلَيْهِ وَقَالَتْ رَبِّ اغْفِرْ لَهُ فَإِنَّهُ كَانَ يُكْثِرُ قِرَاءَتِي فَشَفَّعَهَا الرَّبُّ فِيهِ وَقَالَ اكْتُبُوا لَهُ بِكُلِّ خَطِيئَةٍ حَسَنَةً وَارْفَعُوا لَهُ دَرَجَةً


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৯. সুরাহ তানযীলুস সিজদা ও তাবারাকা (মুলক) এর ফযীলত

৩৪৪৯. খালিদ ইবনু মা’দান হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, (“আলিফ লা-ম, মী-ম (১) তানযীল”) [সুরাহ আস সাজদা: ১-২] তার পাঠকের জন্য কবরে বিতর্ক করবে। সে বলবে: হে আল্লাহ, আমি যদি আপনার কিতাবের অংশ হয়ে থাকি, তবে আপনি তার ব্যাপারে আমার শাফা’আত কবুল করুন। আর আমি যদি আপনার কিতাবের অংশ না হয়ে থাকি, তবে আপনি আপনার কিতাব থেকে আমাকে ‍মুছে দিন। আর এটি তার উপর ডানাবিস্তারকারী পাখির মতো হবে। এরপর সে তার জন্য আল্লাহর নিকট শাফা’আত করবে। এভাবে সে তাকে কবরের আযাব থেকে বাঁচিয়ে দেবে। আর “তাবারাকাল্লাযী বিইয়াদিহিল মুলক” (সুরাহ মুলক: ১) এর সম্পর্কে অনুরূপ (বর্ণনা করেছেন)। আর খালিদ ইবনু মা’দান এ দু’টি পাঠ না করে রাত্রি যাপন করতেন না।[1]

باب فِي فَضْلِ سُورَةِ تَنْزِيلُ السَّجْدَةِ وَتَبَارَكَ

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَالِحٍ حَدَّثَنِي مُعَاوِيَةُ بْنُ صَالِحٍ أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا خَالِدٍ عَامِرَ بْنَ جَشِيبٍ وَبَحِيرَ بْنَ سَعْدٍ يُحَدِّثَانِ أَنَّ خَالِدَ بْنَ مَعْدَانَ قَالَ إِنَّ الم تَنْزِيلُ تُجَادِلُ عَنْ صَاحِبِهَا فِي الْقَبْرِ تَقُولُ اللَّهُمَّ إِنْ كُنْتُ مِنْ كِتَابِكَ فَشَفِّعْنِي فِيهِ وَإِنْ لَمْ أَكُنْ مِنْ كِتَابِكَ فَامْحُنِي عَنْهُ وَإِنَّهَا تَكُونُ كَالطَّيْرِ تَجْعَلُ جَنَاحَهَا عَلَيْهِ فَيُشْفَعُ لَهُ فَتَمْنَعُهُ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ وَفِي تَبَارَكَ مِثْلَهُ فَكَانَ خَالِدٌ لَا يَبِيتُ حَتَّى يَقْرَأَ بِهِمَا


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২২. হামীম আদ দুখান ও হাওয়ামীম (হামীমযুক্ত সুরাহ সমূহ) ও মুসাব্বিহাত সূরাহসমূহের ফযীলত

৩৪৬৩. খালিদ ইবনু মা’দান হতে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি ঘুমের পূর্বে ’মুসাব্বিহাত’ (যে সকল সূরা শুরু ’সাব্বাহা বা ইউসাব্বিহু’ দিয়ে) পাঠ করতেন এবং তিনি বলতেন: “এগুলোর মধ্যে এমন একটি আয়াত রয়েছে, যা এক হাজার আয়াতের সমান।”[1]

باب فِي فَضْلِ حم الدُّخَانِ وَالْحَوَامِيمِ وَالْمُسَبِّحَاتِ

حَدَّثَنَا إِسْحَقُ بْنُ عِيسَى عَنْ مَعْنٍ عَنْ مُعَاوِيَةَ بْنِ صَالِحٍ عَنْ بَحِيرِ بْنِ سَعْدٍ عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ كَانَ يَقْرَأُ الْمُسَبِّحَاتِ عِنْدَ النَّوْمِ وَيَقُولُ إِنَّ فِيهِنَّ آيَةً تَعْدِلُ أَلْفَ آيَةٍ


হাদিসের মানঃ মুরসাল
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - জিহ্বার হিফাযাত, গীবত এবং গালমন্দ প্রসঙ্গে

৪৮৫৫-[৪৪] খালিদ ইবনু মা’দান (রহিমাহুল্লাহ) মু’আয (রাঃ) হতে বর্ণনা করেন। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি তার কোন মুসলিম ভাইকে লজ্জা দেয়, সে লজ্জাদাতা ঐ অপরাধ না করা পর্যন্ত মরবে না। রাবী বলেন, অর্থাৎ- যে অপরাধ হতে সে প্রত্যাবর্তন করেছে। (তিরমিযী)[1]

وَعَن خالدِ
بن معدانَ عَنْ مُعَاذٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ عَيَّرَ أَخَاهُ بِذَنْبٍ لَمْ يَمُتْ حَتَّى يَعْمَلَهُ» يَعْنِي مِنْ ذَنْبٍ قَدْ تَابَ مِنْهُ -. رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: هَذَا حَدِيثٌ غَرِيبٌ وَلَيْسَ إِسْنَادُهُ بِمُتَّصِلٍ لِأَنَّ خَالِدًا لَمْ يُدْرِكْ معَاذ بن جبل

ব্যাখ্যাঃ (مَنْ عَيَّرَ) যে দোষ বর্ণনা করে, তিরস্কার করে। (أَخَاهُ) তার কোন মুসলিম (দীনী) ভাইয়ের।

(بِذَنْبٍ) অতীতে কৃত পাপের কারণে যা থেকে সে এখন তাওবাহ্ করে নিয়েছে অথবা গালির উদ্দেশে।

(لَمْ يَمُتْ حَتّٰى يَعْمَلَهٗ) সে যে দোষে তার ভাইকে তিরস্কার করেছিল সেই কাজ না করা পর্যন্ত মারা যাবে না।

(يَعْنِي مِنْ ذَنْبٍ قَدْ تَابَ مِنْهُ) অর্থাৎ এমন গুনাহ যা থেকে তার মুসলিম ভাই তাওবাহ্ করেছিল। (সেই গুনাহের কাজটি না করা পর্যন্ত তার মৃত্যু হবে না)। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ)

এ হাদীসের শিক্ষা হলোঃ শুধু দোষ বর্ণনা করার জন্য কারো গুনাহের কাজ প্রকাশ করে দেয়া খুবই মন্দ কাজ যা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। ছয়টি কারণ ছাড়া ভালো উদ্দেশ্য সত্ত্বেও অন্যের দোষ বর্ণনা করা বৈধ নয়। (তুহফাতুল আহ্ওয়াযী ৫ম খন্ড, হাঃ ২৫০৫)


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ স্বলাতের জায়গা

(৫৮১) খালেদ বিন মা’দান হতে বর্ণিত, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, নিশ্চয় উট শয়তানী উপাদান থেকে সৃষ্ট এবং নিশ্চয় প্রত্যেক উটের পশ্চাতে শয়তান থাকে।

عَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ(إِنَّ الِإبِلَ خُلِقَتْ مِنَ الشَّيَاطِينِ وَ إِنَّ وَرَاءَ كُلّ بَعِيْرٍ شَيْطَانًا


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮. সাহ্‌উ সিজদা ও অন্যান্য সিজদা প্রসঙ্গ - সূরা আল-হজ্জ্ব এর দু’সিজদা এর বিধান

৩৪৩. খালিদ বিন মা’দান থেকে বৰ্ণিত। তিনি বলেন, সূরা “হাজ্জ”-কে দু’টি সাজদার আয়াত দ্বারা বিশেষ মর্যাদা দেয়া হয়েছে। আবূ দাউদ তাঁর মারাসিল গ্রন্থে।[1]

وَعَنْ خَالِدِ بْنِ مَعْدَانَ - رضي الله عنه - قَالَ: فُضِّلَتْ سُورَةُ الْحَجِّ بِسَجْدَتَيْنِ. رَوَاهُ أَبُو دَاوُدَ فِي الْمَرَاسِيلِ

-

مرسل حسن الإسناد. رواه أبو داود في «المراسيل» (78) من طريق معاوية بن صالح، عن عامر بن جشيب، عن خالد بن معدان؛ أن رسول الله -صلى الله عليه وسلم- قال: فذكره، وقال أبو داود في «المراسيل»: وقد أسند، ولا يصح


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ খালিদ ইবনু মা‘দান (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১২ পর্যন্ত, সর্বমোট ১২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে