আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ৭৭ টি

পরিচ্ছেদঃ ৩৬১। যুহরের ওয়াক্ত হয় সূর্য ঢলে পড়লে।

৫১৪। হাফসা ইবনু উমর (রহঃ) ..... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমন সময় ফজরের সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতেন, যখন আমাদের একজন তার পার্শ্ববর্তী আপরজনকে চিনতে পারত। আর এ সালাত (নামায/নামাজ) তিনি ষাট থেকে একশ আয়াত তিলাওয়াত করতেন এবং যুহরের সালাত আদায় করতেন যখন সূর্য পশিম দিকে ঢলে পড়ত। তিনি আসরের সালাত আদায় করতেন এমন সময় যে, আমাদের কেউ মদিনার শেষ প্রান্তে পৌছে আবার ফিরে আসতে পারত, তখনও সূর্য সতেজ থাকত। রাবী বলেন, মাগরিব সম্পর্কে তিনি [আবূ বারযা (রাঃ)] কী বলেছিলেন, আমি তা ভুলে গেছি। আর ইশার সালাত রাতের এক-তৃতীয়াংশ পর্যন্ত পিছিয়ে নিতে তিনি কোনরূপ দ্বিধাবোধ করতেন না। তারপর রাবী বলেন, রাতের অর্ধাংশ পর্যন্ত পিছিয়ে নিতে অসুবিধা বোধ করতেন না। আর মু’আয (রহঃ) বর্ণনা করেন যে, শু’বা (রহঃ) বলেছেন, পরে আবূল মিনহালের (রহঃ) সংগে সাক্ষাত হয়েছিল, সে সময় তিনি বলেছেন, রাতের এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত বিলম্ব করতে অসুবিধা বোধ করতেন না।

باب وَقْتِ الظُّهْرِ عِنْدَ الزَّوَالِ

حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ، قَالَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي الْمِنْهَالِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي الصُّبْحَ وَأَحَدُنَا يَعْرِفُ جَلِيسَهُ، وَيَقْرَأُ فِيهَا مَا بَيْنَ السِّتِّينَ إِلَى الْمِائَةِ، وَيُصَلِّي الظُّهْرَ إِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ، وَالْعَصْرَ وَأَحَدُنَا يَذْهَبُ إِلَى أَقْصَى الْمَدِينَةِ ثُمَّ يَرْجِعُ وَالشَّمْسُ حَيَّةٌ، وَنَسِيتُ مَا قَالَ فِي الْمَغْرِبِ، وَلاَ يُبَالِي بِتَأْخِيرِ الْعِشَاءِ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ‏.‏ ثُمَّ قَالَ إِلَى شَطْرِ اللَّيْلِ‏.‏ وَقَالَ مُعَاذٌ قَالَ شُعْبَةُ ثُمَّ لَقِيتُهُ مَرَّةً فَقَالَ أَوْ ثُلُثِ اللَّيْلِ‏.‏


Narrated Abu Al-Minhal: Abu Barza said, "The Prophet (sallallahu 'alaihi wa sallam) used to offer the Fajr (prayer) when one could recognize the person sitting by him (after the prayer) and he used to recite between 60 to 100 Ayat (verses) of the Qur'an. He used to offer the Zuhr prayer as soon as the sun declined (at noon) and the `Asr at a time when a man might go and return from the farthest place in Medina and find the sun still hot. (The sub-narrator forgot what was said about the Maghrib). He did not mind delaying the `Isha prayer to one third of the night or the middle of the night."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৭৪। ইশার সালাতের আগে ঘুমানো মাকরূহ।

৫৪১। মুহাম্মদ ইবনু সালাম (রহঃ) .... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইশার পূর্বে নিদ্রা যাওয়া এবং পরে কথাবার্তা বলা অপছন্দ করতেন।

باب مَا يُكْرَهُ مِنَ النَّوْمِ قَبْلَ الْعِشَاءِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ سَلاَمٍ، قَالَ أَخْبَرَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ الثَّقَفِيُّ، قَالَ حَدَّثَنَا خَالِدٌ الْحَذَّاءُ، عَنْ أَبِي الْمِنْهَالِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَكْرَهُ النَّوْمَ قَبْلَ الْعِشَاءِ وَالْحَدِيثَ بَعْدَهَا‏.‏


Narrated Abu Barza: Allah's Messenger (sallallahu 'alaihi wa sallam) disliked to sleep before the `Isha' prayer and to talk after it.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩০৭৪. কিতাব (কুরআন) ও সুন্নাহকে দৃঢ়ভাবে ধারণ করা

৬৭৭৫। আবদুল্লাহ ইবনু সাব্বাহ (রহঃ) ... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আল্লাহ তাআলা তোমাদেরকে ইসলাম ও মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দ্বারা অমুখাপেক্ষী করেছেন। কিংবা বলেছেন, পরিপূর্ণ করেছেন।

باب الاعتصام بالكتاب والسنة

حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ صَبَّاحٍ، حَدَّثَنَا مُعْتَمِرٌ، قَالَ سَمِعْتُ عَوْفًا، أَنَّ أَبَا الْمِنْهَالِ، حَدَّثَهُ أَنَّهُ، سَمِعَ أَبَا بَرْزَةَ، قَالَ إِنَّ اللَّهَ يُغْنِيكُمْ أَوْ نَغَشَكُمْ بِالإِسْلاَمِ وَبِمُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم‏.‏


Narrated Abal Minhal: Abu Barza said, "(O people!) Allah makes you self-sufficient or has raised you high with Islam and with Muhammad."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. ফজরের সালাতে কিরা'আত পাঠ

৯১৫। আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বা (রহঃ) ... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সালাত (নামায/নামাজ)-এ ষাট হতে একশ’ আয়াত পাঠ করতেন।

باب الْقِرَاءَةِ فِي الصُّبْحِ ‏

وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ بْنُ هَارُونَ، عَنِ التَّيْمِيِّ، عَنْ أَبِي الْمِنْهَالِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَقْرَأُ فِي صَلاَةِ الْغَدَاةِ مِنَ السِّتِّينَ إِلَى الْمِائَةِ ‏.‏


Abu Barza reported: The Messenger of Allah (ﷺ) used to recite in the morning prayer from sixty to one hundred verses.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৫. ফজরের সালাতে কিরা'আত পাঠ

৯১৬। আবূ কুরায়র (রহঃ) ... আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফজরের সালাত (নামায/নামাজ)-এ ষাট হতে একশ, আয়াত পাঠ করতেন।

باب الْقِرَاءَةِ فِي الصُّبْحِ ‏

وَحَدَّثَنَا أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ خَالِدٍ الْحَذَّاءِ، عَنْ أَبِي الْمِنْهَالِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ الأَسْلَمِيِّ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقْرَأُ فِي الْفَجْرِ مَا بَيْنَ السِّتِّينَ إِلَى الْمِائَةِ آيَةً ‏.‏


Abu Barza Aslami reported: The Messenger of Allah (ﷺ) used to recite from sixty to one hundred verses in the morning prayer.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪০. ফজরের সালাত প্রত্যুষে প্রথম ওয়াক্তে যাকে ‘তাগলীস’ বলা হয়, আদায় করা মুস্তাহাব এবং তাতে সূরা পাঠের পরিমাণ

১৩৩৮। উবায়দুল্লাহ ইবনু মু’আয (রহঃ) ... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ এশার সালাত অর্ধরাত পর্যন্ত বিলম্ভ করতে দ্বিধাবোধ করতেন না। তিনি ইশা’র সালাতের পূর্বে নিদ্রা যাওয়া এবং সালাতের পরে গল্পগুজব করাকে পছন্দ করতেন না। রাবী শু’বা বলেন এরপর আমি আবার আমার উস্তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করলে তিনি বলেন অথবা রাতের এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত।

باب اسْتِحْبَابِ التَّبْكِيرِ بِالصُّبْحِ فِي أَوَّلِ وَقْتِهَا وَهُوَ التَّغْلِيسُ وَبَيَانِ قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِيهَا

حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ سَيَّارِ بْنِ سَلاَمَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا بَرْزَةَ، يَقُولُ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لاَ يُبَالِي بَعْضَ تَأْخِيرِ صَلاَةِ الْعِشَاءِ إِلَى نِصْفِ اللَّيْلِ وَكَانَ لاَ يُحِبُّ النَّوْمَ قَبْلَهَا وَلاَ الْحَدِيثَ بَعْدَهَا ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ ثُمَّ لَقِيتُهُ مَرَّةً أُخْرَى فَقَالَ أَوْ ثُلُثِ اللَّيْلِ ‏.‏


Sayyar b. Salama reported: I heard Abu Barza saying that the Messenger of Allah (ﷺ) did not mind some delay in the 'Isha' prayer even up to midnight and he did not like sleeping before (observing it) and talking after it. Shu'ba said: I again met him (Sayyar b. Salama) for the second time and he said: Even up to the third (part) of the night.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৪০. ফজরের সালাত প্রত্যুষে প্রথম ওয়াক্তে যাকে ‘তাগলীস’ বলা হয়, আদায় করা মুস্তাহাব এবং তাতে সূরা পাঠের পরিমাণ

১৩৩৯। আবূ কুরায়ব (রহঃ) ... আবূ বারযা আল আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইশার সালাত রাতের এক তৃতীয়াংশ পর্যন্ত দেরী করতেন। এশার সালাতের আগে নিদ্রা যাওয়া এবং পরে কথাবার্তা তিনি অপছন্দ করতেন। ফজরের সালাতে তিনি ৬০ থেকে ১০০ আয়াত পাঠ করতেন। এমন সময় সালাত শেষ করতেন, যখন আমরা একে অপরের চেহারা চিনতে পারতাম।

باب اسْتِحْبَابِ التَّبْكِيرِ بِالصُّبْحِ فِي أَوَّلِ وَقْتِهَا وَهُوَ التَّغْلِيسُ وَبَيَانِ قَدْرِ الْقِرَاءَةِ فِيهَا

وَحَدَّثَنَاهُ أَبُو كُرَيْبٍ، حَدَّثَنَا سُوَيْدُ بْنُ عَمْرٍو الْكَلْبِيُّ، عَنْ حَمَّادِ بْنِ سَلَمَةَ، عَنْ سَيَّارِ بْنِ سَلاَمَةَ أَبِي الْمِنْهَالِ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا بَرْزَةَ الأَسْلَمِيَّ، يَقُولُ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُؤَخِّرُ الْعِشَاءَ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ وَيَكْرَهُ النَّوْمَ قَبْلَهَا وَالْحَدِيثَ بَعْدَهَا وَكَانَ يَقْرَأُ فِي صَلاَةِ الْفَجْرِ مِنَ الْمِائَةِ إِلَى السِّتِّينَ وَكَانَ يَنْصَرِفُ حِينَ يَعْرِفُ بَعْضُنَا وَجْهَ بَعْضٍ ‏.‏


Abu Barza b. Aslami is reported to have said: The Messenger of Allah (ﷺ) delayed the night prayer till a third of the night had passed and he did not approve of sleeping before it, and talking after it, and he used to recite in the morning prayer from one hundred to sixty verses (and completed the prayer at such hours) when we recognised the faces of one another.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৭. আবু জুলায়বীব (রাঃ) এর ফযীলত

৬১৩৪। ইসহাক ইবনু আমর ইবনু সালীত (রহঃ) ... আবূ বারযাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক জিহাদে ছিলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁকে গনীমতের সম্পদ দিলেন। তিনি তার সাহাবাদের বললেন, তোমরা কি কাউকে হারিয়েছ? লোকেরা বললো, হ্যাঁ, অমুক, অমুক ও অমুককে। তিনি বললেন, তোমরা কি কাউকে হারিয়েছ? লোকেরা বললো, হ্যাঁ, অমুক, অমুক এবং অমুককে। তিনি আবার বললেন, তোমরা কি কাউকে হারিয়েছ? লোকেরা বললো, জি-না। তিনি বললেন, কিন্তু আমি জুলায়বীবকে হারিয়েছি। তোমরা তাঁকে খোঁজ কর। তখন নিহতদের মধ্যে তাকে খোঁজ করা হল। এরপর তারা সাতটা লাশের পাশে তাকে পেলো। তিনি এই সাতজনকে হত্যা করেছিলেন। এরপর দুশমনরা তাকে হত্যা করে। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর কাছে এলেন এবং ওখানে দাঁড়িয়ে বললেন, সে সাতজন হত্যা করেছে; এরপর দুশমনরা তাঁকে হত্যা করে। সে আমার আর আমিও তার। সে আমার আর আমি তাঁর। অতঃপর তিনি তাঁকে দুঁবাহুর উপর তুলে ধরলেন। একমাত্র নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর বাহুই তাঁকে বহন করছিল। তাঁর কবর খোঁড়া হল এবং তাকে তার কবরে রাখলেন। বর্ণনাকারী তাঁর গোসলের উল্লেখ করেননি।

باب مِنْ فَضَائِلِ جُلَيْبِيبٍ رضى الله عنه ‏‏

حَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ عُمَرَ بْنِ سَلِيطٍ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ ثَابِتٍ، عَنْ كِنَانَةَ، بْنِ نُعَيْمٍ عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم كَانَ فِي مَغْزًى لَهُ فَأَفَاءَ اللَّهُ عَلَيْهِ فَقَالَ لأَصْحَابِهِ ‏"‏ هَلْ تَفْقِدُونَ مِنْ أَحَدٍ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا نَعَمْ فُلاَنًا وَفُلاَنًا وَفُلاَنًا ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَفْقِدُونَ مِنْ أَحَدٍ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا نَعَمْ فُلاَنًا وَفُلاَنًا وَفُلاَنًا ‏.‏ ثُمَّ قَالَ ‏"‏ هَلْ تَفْقِدُونَ مِنْ أَحَدٍ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا لاَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ لَكِنِّي أَفْقِدُ جُلَيْبِيبًا فَاطْلُبُوهُ ‏"‏ ‏.‏ فَطُلِبَ فِي الْقَتْلَى فَوَجَدُوهُ إِلَى جَنْبِ سَبْعَةٍ قَدْ قَتَلَهُمْ ثُمَّ قَتَلُوهُ فَأَتَى النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فَوَقَفَ عَلَيْهِ فَقَالَ ‏"‏ قَتَلَ سَبْعَةً ثُمَّ قَتَلُوهُ هَذَا مِنِّي وَأَنَا مِنْهُ هَذَا مِنِّي وَأَنَا مِنْهُ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ فَوَضَعَهُ عَلَى سَاعِدَيْهِ لَيْسَ لَهُ إِلاَّ سَاعِدَا النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ فَحُفِرَ لَهُ وَوُضِعَ فِي قَبْرِهِ ‏.‏ وَلَمْ يَذْكُرْ غَسْلاً ‏.‏


Abu Barza reported that Allah's Apostle (ﷺ) was there in a battlefield that Allah conferred upon him the spoils of war. He said to his Companions: Is anyone missing amongst you? They said: So and so and so. He again said: Is there anyone missing amongst you? They said: So and so and so. He then said: Is there anyone missing amongst you? They said: No. Thereupon he (the Holy Prophet) said: But I am missing Julaibib. They (his Companions) searched him amongst those who had been killed and they found him by the side of seven (dead bodies) whom he had killed and he had been killed (by the oppoments). Allah's Apostle (ﷺ) came there and stood (by his side) and said: He killed seven (persons). Then (his opponents) killed him. He is mine and I am his. He then placed him upon his hands and there was none else to lift but Allah's Apostle (ﷺ). Then the grave was dug for him and he was placed in the grave and no mention is made of a bath.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫৭. উমানের অধিবাসীগনের ফযীলত

৬২৬৪। সাঈদ ইবন মানসুর (রহঃ) ... আবু বারযাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক ব্যক্তিকে কোন এক আরব গোত্রের কাছে পাঠালেন। তারা তাকে গালি গালাজ ও মারপিট করল। সে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে এসে তাকে ঘটনা অবহিত করল। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যদি তুমি উমানের অধিবাসীদের কাছে যেতে তাহলে তারা তোমাকে গালি দিত না এবং প্রহারও করত না।

باب فَضْلِ أَهْلِ عُمَانَ ‏‏

حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنَا مَهْدِيُّ بْنُ مَيْمُونٍ، عَنْ أَبِي الْوَازِعِ، جَابِرِ بْنِ عَمْرٍو الرَّاسِبِيِّ سَمِعْتُ أَبَا بَرْزَةَ، يَقُولُ بَعَثَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم رَجُلاً إِلَى حَىٍّ مِنْ أَحْيَاءِ الْعَرَبِ فَسَبُّوهُ وَضَرَبُوهُ فَجَاءَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَأَخْبَرَهُ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لَوْ أَنَّ أَهْلَ عُمَانَ أَتَيْتَ مَا سَبُّوكَ وَلاَ ضَرَبُوكَ ‏"‏ ‏.‏


Abu Barza reported that Allah's Messenger (ﷺ) sent a person to a tribe amongst the tribes of Arabia. They reviled him and beat him. He came to Allah's Messenger (ﷺ) and narrated to him (the story of atrocities perpetrated upon him by the people of the tribe). Thereupon he (the Holy Prophet) said: If you were to come to the people of 'Uman, they would have neither reviled you nor beaten you.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৪. চতুষ্পদ প্রাণী ইত্যাদিকে লা'নত করা নিষিদ্ধ

৬৩৭০। আবূ কামিল জাহদারী ফুযায়ল ইবনু হুসায়ন (রহঃ) ... আবূ বারযাহ আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একবার একটি বালিকা একটি উষ্ঠ্রীর উপর আরোহিত ছিল। সেটির উপরে তার গোত্রের কিছু মালামাল ছিল। হঠাৎ সে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে দেখতে পেল এবং তাদের জন্য রশি সংকীর্ণ হলে বলল,حَلْ اللَّهُمَّ الْعَنْهَا হাল (উট চালনার শব্দ) হে আল্লাহ! এর উপর লানত বর্ষণ করুন। রাবী বলেন, তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ যে উটনীর উপর লানত করা হয়েছে, সেটি যেন আমাদের সঙ্গে না থাকে।

باب النَّهْىِ عَنْ لَعْنِ الدَّوَابِّ، وَغَيْرِهَا، ‏‏

حَدَّثَنَا أَبُو كَامِلٍ الْجَحْدَرِيُّ، فُضَيْلُ بْنُ حُسَيْنٍ حَدَّثَنَا يَزِيدُ، - يَعْنِي ابْنَ زُرَيْعٍ - حَدَّثَنَا التَّيْمِيُّ، عَنْ أَبِي عُثْمَانَ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ الأَسْلَمِيِّ، قَالَ بَيْنَمَا جَارِيَةٌ عَلَى نَاقَةٍ عَلَيْهَا بَعْضُ مَتَاعِ الْقَوْمِ إِذْ بَصُرَتْ بِالنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَتَضَايَقَ بِهِمُ الْجَبَلُ فَقَالَتْ حَلْ اللَّهُمَّ الْعَنْهَا ‏.‏ قَالَ فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ تُصَاحِبُنَا نَاقَةٌ عَلَيْهَا لَعْنَةٌ ‏"‏ ‏.‏


Abu Burza al-Aslami reported that a slave-girl was riding a dromedary and there was also the luggage of people upon it. that she suddenly saw Allah's Apostle (ﷺ). The way of the mountain was narrow and she said (to that dromedary): Go ahead (but that dromedary did not move). She (that slave-girl), out of anger, said: O Allah, let that (dromedary) be damned. Thereupon Allah's Apostle (ﷺ) said: Let the dromedary on which the curse has been invoked not proceed with us.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৬. রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু অপসারণ করার ফযীলত

৬৪৩৬। ইয়াহইয়াহ ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ... আবূ বারযাহ আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে বললাম, ইয়া রাসুলাল্লাহ! আমি জানিনা, হয়ত আপনি চলে যাবেন। আর আমি বেঁচে থাকব। কাজেই আমাকে এমন কিছু পাথেয় দিয়ে যান যা দ্বারা আল্লাহ আমাকে উপকৃত করবেন। তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন এটি কররে, এটি করবে। আবূ বকর (রাঃ) তা বিস্মৃত হয়ে গেছেন ...... এবং রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্তু সরিয়ে ফেলবে।

باب فَضْلِ إِزَالَةِ الأَذَى عَنِ الطَّرِيقِ، ‏ ‏

حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ شُعَيْبِ بْنِ الْحَبْحَابِ، عَنْ أَبِي الْوَازِعِ، الرَّاسِبِيِّ عَنْ أَبِي بَرْزَةَ الأَسْلَمِيِّ، أَنَّ أَبَا بَرْزَةَ، قَالَ قُلْتُ لِرَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنِّي لاَ أَدْرِي لَعَسَى أَنْ تَمْضِيَ وَأَبْقَى بَعْدَكَ فَزَوِّدْنِي شَيْئًا يَنْفَعُنِي اللَّهُ بِهِ ‏.‏ فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ افْعَلْ كَذَا افْعَلْ كَذَا - أَبُو بَكْرٍ نَسِيَهُ - وَأَمِرَّ الأَذَى عَنِ الطَّرِيقِ ‏"‏ ‏.‏


Abu Barza reported that he said to Allah's Messenger (ﷺ): Allah's Messenger, I do not know whether I would survive after you, so confer upon me something by which Allah should benefit me. Thereupon Allah's Messenger (ﷺ) said: Do this and that and remove the troublesome things from the paths.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫০: আল্লাহ ও তাঁর আযাবকে ভয় করা

১২/৪১২। আবূ বারযাহ নাদ্বলাহ ইবনে উবাইদ আসলামী রাদিয়াল্লাহু ’আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ’’কিয়ামতের দিন বান্দার পা দু’খানি সরবে না। (অর্থাৎ আল্লাহর নিকট থেকে যাওয়ার তাকে অনুমতি দেওয়া হবে না।) যতক্ষণ না তাকে প্রশ্ন করা হবে; তার আয়ু সম্পর্কে, সে তা কিসে ক্ষয় করেছে? তার ইলম (বিদ্যা) সম্পর্কে, সে তাতে কী আমল করেছে? তার মাল সম্পর্কে, কী উপায়ে তা উপার্জন করেছে এবং তা কোন্ পথে ব্যয় করেছে? আর তার দেহ সম্পর্কে, কোন কাজে সে তা ক্ষয় করেছে?’’ (তিরমিযী, হাসান সূত্রে) [1]

بَابُ الْخَوْفِ - (50)

وَعَن أَبي بَرزَةَ نَضْلَةَ بنِ عُبَيدٍ الأسلَمِي رضي الله عنه، قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم: لاَ تَزُولُ قَدَمَا عَبْدٍ يَومَ القِيَامَةِ حَتَّى يُسْأَلَ عَنْ عُمُرِهِ فِيمَ أفنَاهُ ؟ وَعَنْ عِلمِهِ فِيمَ فَعَلَ فِيهِ ؟ وَعَنْ مَالِهِ مِنْ أيْنَ اكْتَسَبَهُ ؟ وَفيمَ أنْفَقَهُ ؟ وَعَنْ جِسمِهِ فِيمَ أبلاهُ ؟ رواه الترمذي، وَقالَ: حديث حسن صحيح

(50) Chapter: Fear (of Allah)


Abu Barzah (May Allah be pleased with him) reported: Messenger of Allah (ﷺ) said, "Man's feet will not move on the Day of Resurrection before he is asked about his life, how did he consume it, his knowledge, what did he do with it, his wealth, how did he earn it and how did he dispose of it, and about his body, how did he wear it out." [At-Tirmidhi]. Commentary: 1. This Hadith first of all highlights the importance and value of this transitory life, every breath of which is invaluable. Not a moment of it should, therefore, be wasted in the disobedience of Allah because one shall also be made to account for it. 2. Man shall also be answerable for his knowledge. Here, we find an inducement for acquiring religious knowledge because that alone is beneficial for him. He should make use of his knowledge for winning the pleasure of Allah. If he does not do that then he must think about the justification for not doing so. He must also think how he would be facing Allah on the Day of Resurrection. 3. The question in respect of wealth raised in this Hadith clearly shows that one should earn wealth by legitimate means only and spend it strictly in a lawful manner. If he takes to unfair means of income or squanders it, he will be sinful and required to account for the violation of the Divine injunctions. 4. One should protect his body from everything that is unlawful and force himself to submit to the Divine injunctions. When he is asked to account for neglecting them, it will be difficult for him to escape the consequences of accountability. In short, this Hadith makes one conscious of the accountability so that one keeps it all the time in view so that he will be saved from humiliation on the Day of Resurrection. How nice would it really be if one bears the accountability of the Day of Resurrection always in mind!


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১২৯: মজলিস ও বসার সাথীর নানা আদব-কায়দা

৯/৮৩৭। আবূ বারযাহ রাদিয়াল্লাহু ’আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোন সভা থেকে উঠে চলে যাবার ইচ্ছা করতেন, তখন শেষের বেলায় এই দো’আ পড়তেন ’’সুবহা-নাকাল্লা-হুম্মা অবিহামদিকা, আশহাদু আল্লা ইলা-হা ইল্লা আন্তা, আস্তাগফিরুকা অআতূবু ইলাইক।’’ অর্থাৎ তোমার পবিত্রতা বর্ণনা করি হে আল্লাহ! তোমার প্রশংসার সাথে। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, তুমি ছাড়া কোন সত্য উপাস্য নেই। আমি তোমার নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং তোমার দিকে তওবা (প্রত্যাবর্তন) করছি।

একটি লোক নিবেদন করল, ’হে আল্লাহর রাসূল! আপনি যে দো’আ পড়লেন অতীতে তো তা পড়তেন না।’ তিনি বললেন, ’’এই দো’আটি মজলিসে (সংঘটিত ভুল-ত্রুটি)র কাফ্ফারাস্বরূপ।’’ (আবূ দাঊদ, আবূ আব্দুল্লাহ হাকেম আয়েশা রাযিয়াল্লাহ আনহা হতে তাঁর মুস্তাদরাক নামক গ্রন্থে এই হাদীসটি বিশুদ্ধ সূত্রে বর্ণনা করেছেন।) [1]

(129) بَابُ فِيْ آدَابِ الْمَجْلِسِ وَالْجَلِيْسِ

وَعَنْ أَبي بَرْزَةَ رضي الله عنه، قَالَ: كَانَ رَسُولُ اللهِ صلى الله عليه وسلم صلى الله عليه وسلم يَقُولُ بِأَخَرَةٍ إِذَا أرَادَ أنْ يَقُومَ مِنَ الْمَجْلِسِ: سُبْحَانَكَ اَللهم وَبِحَمْدِكَ، أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أَنتَ أسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيكَ . فَقَالَ رَجُلٌ: يَا رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم، إنَّكَ لَتَقُولُ قَوْلاً مَا كُنْتَ تَقُولُهُ فِيمَا مَضَى ؟ قَالَ: « ذَلِكَ كَفَّارَةٌ لِمَا يَكُونُ في المَجْلِسِ ». رواه أَبُو داود، ورواه الحاكم أَبُو عبد الله في " المستدرك " من رواية عائشة رَضِيَ اللهُ عَنهَا وقال: «صحيح الإسناد

(129) Chapter: Etiquette of Attending company and sitting with Companions


Abu Barzah (May Allah be pleased with him) reported: Towards the end of his life, Messenger of Allah (ﷺ) would supplicate before leaving an assembly thus: "Subhanaka Allahumma wa bihamdika, ash-hadu an la ilaha illa Anta, astaghfiruka wa atubu ilaika (O Allah, You are free from every imperfection; all praise is for You. I testify that there is no true god except You, I ask Your forgiveness and turn to You in repentance).'' A man once said to him: "O Messenger of Allah! You have spoken such words as you have never uttered before.'' He said, "It is an expiation of that which goes on in the assembly.'' [Abu Dawud]. Commentary: Messenger of Allah (PBUH) would recite this supplication at the end of every assembly to teach his Ummah how to gain more rewards and to beseech Allah to forgive the lapses which they might have inadvertently committed during the course of a general conversation. There is no indication in the Hadith that he himself used to engage in idle talk while he was with his Companions.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৬৪ : নির্দিষ্ট ব্যক্তি বা প্রাণীকে অভিসম্পাত করা ঘোর নিষিদ্ধ

৮/১৫৬৬। আবূ বার্যাহ নাযলাহ ইবনে উবাইদ আসলামী বলেন, একবার এক যুবতী মহিলা একটি উটনীর উপর সওয়ার ছিল। আর তার উপর লোকদের [সহযাত্রীদের] কিছু আসবাব-পত্র ছিল। ইত্যবসরে মহিলাটি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে প্রত্যক্ষ করল। আর লোকদের জন্য পার্বত্য পথটি সংকীর্ণ বোধ হল। মহিলাটি উটনীকে [দ্রুত গতিতে চালাবার উদ্দেশ্যে] বলল, ’হা:! হে আল্লাহ! এর উপর অভিশাপ কর।’ তা শুনে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, ’’ঐ উটনী যেন আমাদের সাথে না থাকে, যাকে অভিশাপ করা হয়েছে।’’ (মুসলিম) [1]

জেনে রাখুন যে, দৃশ্যত: এই হাদিসের অর্থের ব্যাপারে জটিলতা দেখা দিতে পারে। অথচ এতে কোন জটিলতা নেই। কারণ, এর মর্মার্থ হল যে, উটনীটিকে অভিশাপ করা হয়েছে, অতএব তা যেন তাঁদের সাথে না থাকে। এর মানে এই নয় যে, উটনীটিকে যবেহ করা, বিক্রি করা, তার উপর আরোহন করা ইত্যাদি নিষেধ। বরং এ সকল তথা অন্য সমস্ত প্রকার উপকার তার দ্বারা গ্রহণ করা বৈধ। যা নিষিদ্ধ হল, তা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাফেলায় থাকা। সুতরাং তা ব্যতীত অবশিষ্ট দিকগুলি পূর্ববৎ বৈধ থাকবে।

(264) بَابُ تَحْرِيْمِ لَعْنِ إِنْسَانٍ بِعَيْنِهِ أَوْ دَابَّةٍ

وَعَنْ أَبي بَرْزَةَ نَضْلَةَ بْنِ عُبَيْدٍ الأَسْلَمِيِّ قَالَ: بَيْنَمَا جَارِيَةٌ عَلَى نَاقَةٍ عَلَيْهَا بَعْضُ مَتَاعِ القَوْمِ . إِذْ بَصُرَتْ بِالنَّبيِّ صلى الله عليه وسلم، وَتَضَايَقَ بِهِمُ الجَبَلُ فَقَالَتْ: حَلْ، اَللهم الْعَنْهَا. فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم: «لاَ تُصَاحِبْنَا نَاقَةٌ عَلَيْهَا لَعْنَةٌ» . رواه مسلم

(264) Chapter: Prohibition of Cursing one Particular Man or Animal


Abu Barzah Nadlah bin 'Ubaid Al-Aslami (May Allah be pleased with him) said: A young woman was riding a she-camel on which there was the luggage of people. Suddenly she saw the Prophet (ﷺ). The pass of the mountain became narrow for her people (because of fear). The young woman said to the she-camel: "Go ahead." When it did not move, she said, "O Allah! Curse it." The Prophet (ﷺ) said, "The she-camel that has been cursed should not accompany us." [Muslim]. Commentary: Some people have taken this Hadith to mean that the she-camel cursed by the young woman was abandoned there and it was neither used for transport nor conveyance, as was the practice in the pre-Islamic period with she-camels which were let loose for free pasture for the polytheists' false gods, and nothing was allowed to be carried on them. Such she-camels were called as "As-Sa'ibah'' There is no justification for such interpretationbecause the she-camel was not set absolutely free like As-Sa'ibah. All that was done was that because of the curse, it was considered unworthy of the entourage company of the Prophet (PBUH). Except for this bar, it was valid for all other purposes. Thus, this Hadith proves that it is not permissible to associate with people who are given to sins and heresies in religion because they have been cursed. When one is not permitted to keep an animal which has been cursed, how can one possibly keep company with people who commit acts as a result of which they have been cursed.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৩৪ : এশার নামাযের পর কথাবার্তা বলা মাকরূহ

اَلْمُرَادُ بِهَالْحَدِيْثُ الَّذِيْ يَكُونُ مُبَاحًا فِي غَيْرِ هٰذَا الْوَقْتِ وَفِعْلُهُ وَتَرْكُهُ سَوَاءٌ. فَأَمَّا الْحَدِيْثُ الْمُحَرَّمُ أَوِ الْمَكْرُوهُ فِي غَيْرِ هٰذَا الْوَقْتِ أَشَدُّ تَحْرِيمًا وَكَرَاهَةً، وَأَمَّا الْحَدِيثُ فِي الْخَيْرِ كَمُذَاكَرَةِ الْعِلْمِ وَحِكَايَاتِ الصَّالِحِينَ وَمَكَارِمِ الْأَخْلَاقِ وَالْحَدِيثُ مَعَ الضَّيْفِ وَمَعَ طَالِبِ حَاجَةٍ وَنَحْوَ ذٰلِكَ فَلَا كَرَاهَةَ فِيهِ، بَلْ هُوَ مُسْتَحَبٌّ، وَكَذَا الْحَدِيثُ لِعُذْرٍ وَعَارِضٍ لَا كَرَاهَةَ فِيهِ. وَقَدْ تَظَاهَرَتِ الْأَحَادِيثُ الصَّحِيحَةُ عَلٰى كُّلِّ مَا ذَكَرْتُهُ.

উদ্দেশ্য, যে সব কথাবার্তা অন্য সময়ে বলা মুবাহ [অর্থাৎ যা করা না করা সমান]। নচেৎ যে সব কথাবার্তা অন্য সময়ে হারাম বা মাকরূহ, সে সব এ সময়ে আরও অধিকভাবে হারাম ও মাকরূহ। পক্ষান্তরে কল্যাণমূলক কথাবার্তা; যেমন জ্ঞানচর্চা, নেক লোকদের কাহিনী ও চরিত্র আলোচনা, মেহমানের সঙ্গে বাক্যালাপ, কারো প্রয়োজন পূরণ প্রসঙ্গে কথা ইত্যাদি বলা মকরুহ নয়; বরং তা মুস্তাহাব। অনুরূপভাবে আকস্মিক কোন ঘটনাবশতঃ বা কোন সঠিক ওযরে কথা বলা অ-পছন্দনীয় কাজ নয়। উক্ত বিবৃতির সমর্থনে বহু বিশুদ্ধ হাদিস বিদ্যমান রয়েছে।


১/১৭৫৫। আবূ বারযা রাদিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামাযের আগে ঘুমানো এবং পরে কথাবার্তা বলা অপছন্দ করতেন। (বুখারী ও মুসলিম) [1]

(334) بَابُ كَرَاهَةِ الْحَدِيْثِ بَعْدَ الْعِشَاءِ الْآخِرَةِ

عَنْ أَبِي بَرْزَةَ رَضِيَ اللهُ عَنهُ : أَنَّ رَسُولَ اللهِ صلى الله عليه وسلم كَانَ يَكرَهُ النَّومَ قَبْلَ العِشَاءِ وَالحَدِيثَ بَعْدَهَا . متفقٌ عليه

(334) Chapter: Abomination of Holding Conversation after 'Isha' (Night) Prayer


Abu Barzah (May Allah be pleased with him) said: The Messenger of Allah (ﷺ) disliked going to bed before the 'Isha' (night) prayer and indulging in conversation after it." [Al-Bukhari and Muslim]. Commentary: The prohibition of going to bed before `Isha' prayer is that if one sleeps late at night, it becomes difficult for him to get up for Tahajjud prayer or Fajr prayer. Moreover, if a person goes to sleep soon after `Isha' prayer, all his activities of the day will end at `Isha', which is the most meritorious act. It should also be borne in mind that when holding a conversation which is disliked or forbidden at other times becomes even more so at this particular time (i.e., after `Isha' prayer). Imam An-Nawawi's contention that things like academic discussion, talking to a guest, discussing the lives of the pious etc., are not only permissible but desirable, is also subject to the condition that such an activity does not involve the risk of losing the Fajr prayer. If one spends so much time in such activities that he is likely to miss the Fajr prayer, then the permission to hold academic discussion becomes doubtful.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩. নবী করিম (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কর্তৃক নামায আদায়ের সময় এবং তিনি কিভাবে তা আদায় করতেন?

৩৯৮. হাফস ইবনু উমার .... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সূর্য পশ্চিমাকাশে হেলে পড়লে নবী সাল্লাল্লাহ আলাইহি ওয়া সাল্লাম যুহয়ের নামায আদায় করতেন এবং শেষপ্রান্তে যাওয়ার পর ফিরে আসা পর্যন্ত সূর্য অবশিষ্ট থাকত। রাবী বলেন, আমি মাগরিবের নামাযের সময়ের কথা ভুলে গিয়েছি এবং নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামায আদায়ের জন্য রাতের এক-তৃতীয়াশ পর্যন্ত অপেক্ষা করতেন। রাবী অন্য এক বর্ণনায় বলেন, রাতের অর্ধেক সময় পর্যন্ত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামায আদায়ের পূর্বে ঘুমালে এবং পরে বাক্যালাপ অপছন্দ করতেন। অতঃপর তিনি ফজরের নামায এমন সময় আদায় করতেন যে, পরিচিত ব্যক্তি পার্শ্বে উপবিষ্ট থাকিলে তাকে চেনা যেত না। তিনি ফজরের নামাযে ৬০ হতে ১০০ আয়াত পর্যন্ত তিলাওয়াত করতেন। (বুখারী, মুসলিম, নাসাঈ, ইবনু মাজাহ, তিরমিযী)।

باب فِي وَقْتِ صَلاَةِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَكَيْفَ كَانَ يُصَلِّيهَا

حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ أَبِي الْمِنْهَالِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي الظُّهْرَ إِذَا زَالَتِ الشَّمْسُ وَيُصَلِّي الْعَصْرَ وَإِنَّ أَحَدَنَا لَيَذْهَبُ إِلَى أَقْصَى الْمَدِينَةِ وَيَرْجِعُ وَالشَّمْسُ حَيَّةٌ وَنَسِيتُ الْمَغْرِبَ وَكَانَ لاَ يُبَالِي تَأْخِيرَ الْعِشَاءِ إِلَى ثُلُثِ اللَّيْلِ ‏.‏ قَالَ ثُمَّ قَالَ إِلَى شَطْرِ اللَّيْلِ ‏.‏ قَالَ وَكَانَ يَكْرَهُ النَّوْمَ قَبْلَهَا وَالْحَدِيثَ بَعْدَهَا وَكَانَ يُصَلِّي الصُّبْحَ وَمَا يَعْرِفُ أَحَدُنَا جَلِيسَهُ الَّذِي كَانَ يَعْرِفُهُ وَكَانَ يَقْرَأُ فِيهَا مِنَ السِّتِّينَ إِلَى الْمِائَةِ ‏.‏


Abu Barzah reported: The Messenger of Allah (ﷺ) would offer the Zuhr prayer when the sun had passed the meridian; he would offer 'Asr prayer after which one of us would visit the skirts of Medina and return him while the sun was still bright; I forgot what he said about the Maghrib prayer; he did not fear postponing the Isha prayer until a third of night had passed, or he said: until the midnight had passed. He would dislike sleeping before it or talking after it. And he would offer the Fajr prayer when a man could recognize his neighbor whom he recognized well; and he would recite from sixty to a hundred verses during it.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৩১. শরীআতের বিধান অনুসারে বিচারে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরকৃত ব্যক্তির জানাযার নামায পড়া সম্পর্কে।

৩১৭২. আবূ কামিল (রহঃ) .... আবূ বারযা আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাইয ইবন মালিক (রাঃ)-এর জানাযার নামায পড়েননি। তবে তিনি অন্যদের তার জানাযার নামায পড়তে নিষেধ করেননি।

باب الصَّلاَةِ عَلَى مَنْ قَتَلَتْهُ الْحُدُودُ

حَدَّثَنَا أَبُو كَامِلٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ أَبِي بِشْرٍ، حَدَّثَنِي نَفَرٌ، مِنْ أَهْلِ الْبَصْرَةِ عَنْ أَبِي بَرْزَةَ الأَسْلَمِيِّ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لَمْ يُصَلِّ عَلَى مَاعِزِ بْنِ مَالِكٍ وَلَمْ يَنْهَ عَنِ الصَّلاَةِ عَلَيْهِ ‏.‏


Narrated AbuBarzah al-Aslami: The Messenger of Allah (ﷺ) did not pray over Ma'iz ibn Malik, and he did not prohibit to pray over him.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২. নবী (ﷺ) এর মর্যাদাহানিকারী ব্যক্তির শাস্তি সম্পর্কে।

৪৩১২. মূসা ইব্‌ন ইসমাঈল (রহঃ) .... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা আমি আবু বকর (রাঃ) এর নিকট উপস্থিত ছিলাম। তিনি কোন এক ব্যক্তির প্রতি খুবই রাগান্বিত হলে, আমি তাকে বলিঃ হে আল্লাহ্‌র রাসূলের খলীফা। আপনি আমাকে তার হত্যার অনুমতি দিন। আমার এ কথা শুনে তার ক্রোধ প্রশমিত হয় এবং তিনি উঠে তার গৃহে চলে যান। এরপর তিনি আমাকে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসা করেনঃ তুমি কি বলেছিলে? তখন আমি বলিঃ আমি আপনার কাছে ঐ ব্যক্তির মস্তক দ্বিখন্ডিত করার অনুমতি চেয়েছিলাম। তিনি বলেনঃ যদি আমি তোমাকে এরূপ অনুমতি দিতাম, তবে কি তুমি তাকে হত্যা করতে? তখন আমি বলিঃ নিশ্চয়ই। তিনি বলেনঃ আল্লাহ্‌র শপথ! মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ্‌ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পর, আর কোন ব্যক্তির জন্য এরূপ করার অধিকার নেই।

باب الْحُكْمِ فِيمَنْ سَبَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم

حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ إِسْمَاعِيلَ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ يُونُسَ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ هِلاَلٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم ح وَحَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، وَنُصَيْرُ بْنُ الْفَرَجِ، قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، عَنْ يَزِيدَ بْنِ زُرَيْعٍ، عَنْ يُونُسَ بْنِ عُبَيْدٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ هِلاَلٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُطَرِّفٍ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، قَالَ كُنْتُ عِنْدَ أَبِي بَكْرٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ فَتَغَيَّظَ عَلَى رَجُلٍ فَاشْتَدَّ عَلَيْهِ فَقُلْتُ تَأْذَنُ لِي يَا خَلِيفَةَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَضْرِبُ عُنُقَهُ قَالَ فَأَذْهَبَتْ كَلِمَتِي غَضَبَهُ فَقَامَ فَدَخَلَ فَأَرْسَلَ إِلَىَّ فَقَالَ مَا الَّذِي قُلْتَ آنِفًا قُلْتُ ائْذَنْ لِي أَضْرِبْ عُنُقَهُ ‏.‏ قَالَ أَكُنْتَ فَاعِلاً لَوْ أَمَرْتُكَ قُلْتُ نَعَمْ ‏.‏ قَالَ لاَ وَاللَّهِ مَا كَانَتْ لِبَشَرٍ بَعْدَ مُحَمَّدٍ صلى الله عليه وسلم ‏.‏ قَالَ أَبُو دَاوُدَ هَذَا لَفْظُ يَزِيدَ


AbuBarzah said: I was with AbuBakr. He became angry at a man and uttered hot words. I said: Do you permit me, Caliph of the Messenger of Allah (ﷺ), that I cut off his neck? These words of mine removed his anger; he stood and went in. He then sent for me and said: What did you say just now? I said: (I had said:) Permit me that I cut off his neck. He said: Would you do it if I ordered you? I said: Yes. He said: No, I swear by Allah, this is not allowed for any man after Muhammad (ﷺ). Abu Dawud said: This is Yazid's version.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৭. ঈশার সালাতের পর কথাবার্তা বলা – সম্পর্কে।

৪৭৭৪. মুসাদ্দাদ (রহঃ) .... আবূ বারযা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঈশার সালাতের আগে শয়ন করতে এবং এর পরে কথাবার্তা বলতে নিষেধ করেছেন। (যাতে ঈশার সালাত ও ফজরের সালাত কাযা না হয়।)

باب النَّهْىِ عَنِ السَّمَرِ، بَعْدَ الْعِشَاءِ

حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ عَوْفٍ، قَالَ حَدَّثَنِي أَبُو الْمِنْهَالِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَنْهَى عَنِ النَّوْمِ قَبْلَهَا وَالْحَدِيثِ بَعْدَهَا ‏.‏


Abu Barzah said: the Messenger of Allah (ﷺ) forbade sleeping before the night prayer and talking after it.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩১. মজলিসের কাফফারা সম্পর্কে।

৪৭৮৩. মুহাম্মদ ইবন হাতিম (রহঃ) .... আবূ বারযা আসলামী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন কোন মজলিস থেকে উঠার ইচ্ছা করতেন, তখন তিনি এ দু’আ পাঠ করতেনঃ সুবহানাকা আল্লাহুম্মা ওয়া বি-হামদিকা, আশহাদু আন লা-ইলাহা ইল্লা আনতা আস্তাগফিরুকা ওয়া- আতুবু ইলায়কা।

তখন এক ব্যক্তি বলেঃ ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি এমন দু’আ পাঠ করলেনঃ যা ইতোপূর্বে আর কখনো পাঠ করেন নি। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ এ দু’আ হলো মজলিসের কথাবার্তার ভুল-ত্রুটির জন্য কাফফারা স্বরূপ।

باب فِي كَفَّارَةِ الْمَجْلِسِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ الْجَرْجَرَائِيُّ، وَعُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، - الْمَعْنَى - أَنَّ عَبْدَةَ بْنَ سُلَيْمَانَ، أَخْبَرَهُمْ عَنِ الْحَجَّاجِ بْنِ دِينَارٍ، عَنْ أَبِي هَاشِمٍ، عَنْ أَبِي الْعَالِيَةِ، عَنْ أَبِي بَرْزَةَ الأَسْلَمِيِّ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ بِأَخَرَةٍ إِذَا أَرَادَ أَنْ يَقُومَ مِنَ الْمَجْلِسِ ‏"‏ سُبْحَانَكَ اللَّهُمَّ وَبِحَمْدِكَ أَشْهَدُ أَنْ لاَ إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ أَسْتَغْفِرُكَ وَأَتُوبُ إِلَيْكَ ‏"‏ ‏.‏ فَقَالَ رَجُلٌ يَا رَسُولَ اللَّهِ إِنَّكَ لَتَقُولُ قَوْلاً مَا كُنْتَ تَقُولُهُ فِيمَا مَضَى ‏.‏ قَالَ ‏"‏ كَفَّارَةٌ لِمَا يَكُونُ فِي الْمَجْلِسِ ‏"‏ ‏.‏


Narrated AbuBarzah al-Aslami: When the Messenger of Allah (ﷺ) intended to get up from the assembly he used to say in the last. Glory be to Thee. O Allah, and I begin with praise of Thee, I testify that there is no god but Thou; I ask Thy pardon, and return to Thee in repentance. The man asked: Messenger of Allah! you utter the words now which you did not do in the past? He replied: (This is an) atonement for what takes place in the assembly.


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ বারযা আল-আসলামী (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৭৭ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 3 4 পরের পাতা »