লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২১৫৫-[৪৭] জাবির (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (ঘুমানোর জন্য বিছানায় শোবার পর) যে পর্যন্ত সূরা ’আলিফ লা-ল মীম্ তানযীল’ ও সূরা ’তাবা-রকাল্লাযী বিয়াদিহিল মুলক’ পড়ে শেষ না করতেন ঘুমাতেন না। (আহমদ, তিরমিযী ও দারিমী। ইমাম তিরমিযী বলেছেন, হাদীসটি সহীহ। ’শারহুস্ সুন্নাহ্’য় এরূপ রয়েছে, মাসাবীহ এ হাদীসকে গরীব বলেছেন।)[1]
اَلْفَصْلُ الثَّانِىْ
وَعَنْ جَابِرٌ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ لَا يَنَامُ حَتَّى يَقْرَأَ: (آلم تَنْزِيل) و (تَبَارَكَ الَّذِي بِيَدِهِ الْمُلْكُ) رَوَاهُ أَحْمَدُ وَالتِّرْمِذِيُّ وَالدَّارِمِيُّ وَقَالَ التِّرْمِذِيُّ: هَذَا حَدِيثٌ صَحِيحٌ. وَكَذَا فِي شرح السّنة. وَفِي المصابيح
ব্যাখ্যা: ‘‘আলিফ লাম মীম তানযীল’’ হলো সূরা আস্ সিজদা্ আর তাবা-রকাল্লাযী বিইয়াদিহিল মুলক হলো সূরা আল মুলক।
হাদীসের উদ্দেশিত অর্থ হলো নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর যখন নিদ্রা যাওয়ার সময় হতো তিনি এ দু’টি সূরা না পড়ে নিদ্রা যেতেন না। অথবা তাঁর পাঠের আগে নিদ্রা যাওয়ার অভ্যাস ছিল না, তা নিদ্রার পূর্ব মুহূর্তে হোক অথবা খানিক আগেই হোক। মুল্লা ‘আলী কারী (রহঃ) এ দ্বিতীয় অর্থটিকে প্রাধান্য দিয়েছেন।