সুনান ইবনু মাজাহ ১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض)
২৭১৯

পরিচ্ছেদঃ ১৭/১. ফারায়েয শিখতে উৎসাহিত করা

২৭১৯। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেনঃ হে আবূ হুরায়রা! ফারায়েয শিক্ষা করো এবং (অন্যদের) তা শিক্ষা দাও। কেননা তা জ্ঞানের অর্ধেক। আর এটা ভুলিয়ে দেয়া হবে এবং এটাই প্রথম জিনিস যা আমার উম্মাত থেকে (শেষ যুগে) ছিনিয়ে নেয়া হবে।

بَاب الْحَثِّ عَلَى تَعْلِيمِ الْفَرَائِضِ

حَدَّثَنَا إِبْرَاهِيمُ بْنُ الْمُنْذِرِ الْحِزَامِيُّ، حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ عُمَرَ بْنِ أَبِي الْعَطَّافِ، حَدَّثَنَا أَبُو الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ يَا أَبَا هُرَيْرَةَ تَعَلَّمُوا الْفَرَائِضَ وَعَلِّمُوهَا فَإِنَّهُ نِصْفُ الْعِلْمِ وَهُوَ يُنْسَى وَهُوَ أَوَّلُ شَىْءٍ يُنْتَزَعُ مِنْ أُمَّتِي ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابراهيم بن المنذر الحزامي، حدثنا حفص بن عمر بن ابي العطاف، حدثنا ابو الزناد، عن الاعرج، عن ابي هريرة، قال قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ يا ابا هريرة تعلموا الفراىض وعلموها فانه نصف العلم وهو ينسى وهو اول شىء ينتزع من امتي ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Abu Hurairah that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“O Abu Hurairah. Learn about the inheritance and teach it, for it is half of knowledge, but it will be forgotten. This is the first thing that will be taken away from my nation.’”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২০

পরিচ্ছেদঃ ১৭/২. ওরসজাত সন্তানের ওয়ারিসী স্বত্ব

১/২৭২০। জাবের ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সাদ ইবনুর রাবী (রাঃ) এর স্ত্রী সা’দের দু’ কন্যাসহ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট এসে বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! এরা দু’জন সা’দ (রাঃ) এর কন্যা, যিনি আপনার সাথে উহুদের যুদ্ধে শরীক হয়ে শহীদ হয়েছেন। এদের পিতার পরিত্যক্ত সমস্ত মাল এদের চাচা দখল করে নিয়েছে। মেয়েদের সম্পদ না থাকলে তাদের বিবাহ দেয়া যায় না। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম চুপ করে রইলেন। শেষে উত্তরাধিকার স্বত্ব সংক্রান্ত আয়াত নাযিল হলো। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সা’দ ইবনুর রাবী’র ভাইকে ডেকে এনে বলেনঃ সা’দের কন্যাদ্বয়কে তার সম্পদের দুই-তৃতীয়াংশ দাও, তার স্ত্রীকে এক-অষ্টমাংশ দাও, অবশিষ্ট যা থাকে তা তুমি নাও।

بَاب فَرَائِضِ الصُّلْبِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي عُمَرَ الْعَدَنِيُّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ مُحَمَّدِ بْنِ عَقِيلٍ، عَنْ جَابِرِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، قَالَ جَاءَتِ امْرَأَةُ سَعْدِ بْنِ الرَّبِيعِ بِابْنَتَىْ سَعْدٍ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَتْ يَا رَسُولَ اللَّهِ هَاتَانِ ابْنَتَا سَعْدٍ قُتِلَ مَعَكَ يَوْمَ أُحُدٍ وَإِنَّ عَمَّهُمَا أَخَذَ جَمِيعَ مَا تَرَكَ أَبُوهُمَا وَإِنَّ الْمَرْأَةَ لاَ تُنْكَحُ إِلاَّ عَلَى مَالِهَا ‏.‏ فَسَكَتَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم حَتَّى أُنْزِلَتْ آيَةُ الْمِيرَاثِ فَدَعَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَخَا سَعْدِ بْنِ الرَّبِيعِ فَقَالَ ‏ "‏ أَعْطِ ابْنَتَىْ سَعْدٍ ثُلُثَىْ مَالِهِ وَأَعْطِ امْرَأَتَهُ الثُّمُنَ وَخُذْ أَنْتَ مَا بَقِيَ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن ابي عمر العدني، حدثنا سفيان بن عيينة، عن عبد الله بن محمد بن عقيل، عن جابر بن عبد الله، قال جاءت امراة سعد بن الربيع بابنتى سعد الى النبي صلى الله عليه وسلم فقالت يا رسول الله هاتان ابنتا سعد قتل معك يوم احد وان عمهما اخذ جميع ما ترك ابوهما وان المراة لا تنكح الا على مالها ‏.‏ فسكت رسول الله صلى الله عليه وسلم حتى انزلت اية الميراث فدعا رسول الله صلى الله عليه وسلم اخا سعد بن الربيع فقال ‏ "‏ اعط ابنتى سعد ثلثى ماله واعط امراته الثمن وخذ انت ما بقي ‏"‏ ‏.‏


It was narrated that Jabir bin ‘Abdullah said:
“The wife of Sa’d bin Rabi’ came with the two daughters of Sa’d to the Prophet (ﷺ) and said: ‘O Messenger of Allah, these are the two daughters of Sa’d. He was killed with you on the day of Uhud, and their paternal uncle has taken all that their father left behind, and a woman is only married for her wealth.’ The Prophet (ﷺ) remained silent until the Verse of inheritance was revealed to him. Then the Messenger of Allah (ﷺ) called the brother of Sa’d bin Rabi’ and said: ‘Give the two daughters of Sa’d two thirds of his wealth, and give his wife on eighth, and take what is left.’”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২১

পরিচ্ছেদঃ ১৭/২. ওরসজাত সন্তানের ওয়ারিসী স্বত্ব

২/২৭২১। হুযাইল ইবনে শুরাহবীল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক ব্যক্তি আবূ মূসা আশআরী ও সালমান ইবনে রাবীআ আল-বাহিলী (রাঃ) -এর কাছে এসে এক কন্যা, এক পৌত্রী ও এক সহোদর বোনের ওয়ারিসী স্বত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলো। তারা বলেন, কন্যা পারে অর্ধেক এবং যা অবশিষ্ট থাকবে তা পাবে বোন। তুমি ইবনে মাসউদের নিকট যাও। তিনিও হয়তো আমাদের সাথে একমত হবেন। অতঃপর লোকটি ইবনে মাসউদ (রাঃ) এর নিকট গিয়ে জিজ্ঞাসা করলো এবং তারা যা বলেছিলেন তাও তাকে অবহিত করলো। আবদুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রাঃ) বলেন, তাহলে আমি পথভ্রষ্ট হয়ে যাবো এবং হেদায়াতপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত থাকবো না। এ ব্যাপারে আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর অনুরূপ ফায়সালাই দিবো। কন্যা পাবে অর্ধাংশ এবং পৌত্রী পাবে এক-ষষ্ঠাংশ। এভাবে উভয়ের অংশ মিলে দুই-তৃতীয়াংশ পূর্ণ হবে। অবশিষ্ট যা থাকবে তা পাবে বোন।

بَاب فَرَائِضِ الصُّلْبِ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي قَيْسٍ الأَوْدِيِّ، عَنِ الْهُزَيْلِ بْنِ شُرَحْبِيلَ، قَالَ جَاءَ رَجُلٌ إِلَى أَبِي مُوسَى الأَشْعَرِيِّ وَسَلْمَانَ بْنِ رَبِيعَةَ الْبَاهِلِيِّ فَسَأَلَهُمَا عَنِ ابْنَةٍ وَابْنَةِ ابْنٍ وَأُخْتٍ، لأَبٍ وَأُمٍّ فَقَالاَ لِلاِبْنَةِ النِّصْفُ وَمَا بَقِيَ فَلِلأُخْتِ وَائْتِ ابْنَ مَسْعُودٍ فَسَيُتَابِعُنَا ‏.‏ فَأَتَى الرَّجُلُ ابْنَ مَسْعُودٍ فَسَأَلَهُ وَأَخْبَرَهُ بِمَا قَالاَ فَقَالَ عَبْدُ اللَّهِ قَدْ ضَلَلْتُ إِذًا وَمَا أَنَا مِنَ الْمُهْتَدِينَ وَلَكِنِّي سَأَقْضِي بِمَا قَضَى بِهِ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لِلاِبْنَةِ النِّصْفُ وَلاِبْنَةِ الاِبْنِ السُّدُسُ تَكْمِلَةَ الثُّلُثَيْنِ وَمَا بَقِيَ فَلِلأُخْتِ ‏.‏

حدثنا علي بن محمد، حدثنا وكيع، حدثنا سفيان، عن ابي قيس الاودي، عن الهزيل بن شرحبيل، قال جاء رجل الى ابي موسى الاشعري وسلمان بن ربيعة الباهلي فسالهما عن ابنة وابنة ابن واخت، لاب وام فقالا للابنة النصف وما بقي فللاخت واىت ابن مسعود فسيتابعنا ‏.‏ فاتى الرجل ابن مسعود فساله واخبره بما قالا فقال عبد الله قد ضللت اذا وما انا من المهتدين ولكني ساقضي بما قضى به رسول الله صلى الله عليه وسلم للابنة النصف ولابنة الابن السدس تكملة الثلثين وما بقي فللاخت ‏.‏


It was narrated that Huzail bin Shurahbil said:
“A man came to Abu Musa Al-Ash’ari and Salman bin Rabi’ah Al-Bahili and asked them about (the shares of) a daughter, a son’s daughter, a sister through one’s father and mother. They said: ‘The daughter gets one half, and what is left goes to the sister. Go to Ibn Mas’ud, for he will concur with what we say.’ So the man went to Ibn Mas’ud, and told him what they had said. ‘Abdullah said: ‘I will go astray and will not be guided (if I say that I agree); but I will judge as the Messenger of Allah (ﷺ) judged. The daughter gets one half, and the son’s daughter gets one- sixth. That makes two thirds. And what is left goes to the sister.’”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২২

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৩. দাদার ওয়ারিসী স্বত্ব

১/২৭২২। মা’কিল ইবনে ইয়াসার আল-মুযানী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট শুনেছি যে, একটি ফারায়েযের বিষয় উত্থাপিত হলো, যাতে দাদাও অন্তর্ভুক্ত ছিল। তিনি দাদাকে এক-তৃতীয়াশ বা এক-ষষ্ঠাংশ দিয়েছেন।

بَاب فَرَائِضِ الْجَدِّ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا شَبَابَةُ، حَدَّثَنَا يُونُسُ بْنُ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ أَبِي إِسْحَاقَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مَيْمُونٍ، عَنْ مَعْقِلِ بْنِ يَسَارٍ الْمُزَنِيِّ، قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم أُتِيَ بِفَرِيضَةٍ فِيهَا جَدٌّ فَأَعْطَاهُ ثُلُثًا أَوْ سُدُسًا ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا شبابة، حدثنا يونس بن ابي اسحاق، عن ابي اسحاق، عن عمرو بن ميمون، عن معقل بن يسار المزني، قال سمعت النبي صلى الله عليه وسلم اتي بفريضة فيها جد فاعطاه ثلثا او سدسا ‏.‏


It was narrated that Ma’qil bin Yasar Al-Muzani said:
“I heard the Prophet (ﷺ) when a case was brought to him which involved the share of a grandfather. He gave him one third, or one sixth.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৩

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৩. দাদার ওয়ারিসী স্বত্ব

২/২৭২৩। মাকিল ইবনে ইয়াসার (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের মধ্যেকার দাদাকে এক-যষ্ঠাংশ ওয়ারিসী স্বত্ব প্রদানের নির্দেশ দিলেন।

بَاب فَرَائِضِ الْجَدِّ

قَالَ أَبُو الْحَسَنِ الْقَطَّانُ حَدَّثَنَا أَبُو حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ الطَّبَّاعِ، حَدَّثَنَا هُشَيْمٌ، عَنْ يُونُسَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ مَعْقِلِ بْنِ يَسَارٍ، قَالَ قَضَى رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي جَدٍّ كَانَ فِينَا بِالسُّدُسِ ‏.‏

قال ابو الحسن القطان حدثنا ابو حاتم، حدثنا ابن الطباع، حدثنا هشيم، عن يونس، عن الحسن، عن معقل بن يسار، قال قضى رسول الله صلى الله عليه وسلم في جد كان فينا بالسدس ‏.‏


It was narrated that Ma’qil bin Yasar said:
“The Messenger of Allah (ﷺ) ruled concerning a grandfather who was among us, that he should receive one sixth.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৪

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৪. দাদী-নানীর ওয়ারিসী স্বত্ব

১/২৭২৪। কাবীসা ইবনে যুওয়াইব (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, এক দাদী বা নানী আবূ বকর সিদ্দীক (রাঃ) এর নিকট এসে তার ওয়ারিসী স্বত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলো। আবূ বকর (রাঃ) তাকে বলেন, তোমার জন্য আল্লাহর কিতাবে কিছু নির্ধারিত নেই। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাদীসেও তোমার জন্য কিছু নির্ধারিত আছে বলে আমি জানি না। তুমি ফিরে যাও, আমি লোকজনকে জিজ্ঞেস করে জেনে নেই। অতঃপর তিনি লোকজনের নিকট জিজ্ঞেস করলে মুগীরা ইবনে শো’বা (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট উপস্থিত থাকা অবস্থায় তিনি তাকে এক-ষষ্ঠাংশ দিয়েছেন। আবূ বকর (রাঃ) জিজ্ঞেস করেন, তুমি চাড়া তোমার সাথে আরো কেউ উপস্থিত ছিল কি? তখন মুহাম্মাদ ইবনে মাসলামা আল-আনসারী (রাঃ) দাঁড়ালেন এবং মুগীরা ইবনে শো’বা (রাঃ)-র অনুরূপ একই কথা বললেন।

আবূ বকর (রাঃ) তার জন্য এ হুকুম জারী করে দিলেন। এরপর উমার (রাঃ) এর নিকট এক দাদী বা নানী এসে তার ওয়ারিসী স্বত্ব সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলো। তিনি বলেন, তোমার জন্য আল্লাহর কিতাবে কোন স্বত্ব নির্ধারিত নেই এবং ইতোপূর্বেকার যে ফয়সালা, তা ছিল তুমি ছাড়া ভিন্নজনের ব্যাপারে। আমি ফারায়েযে অতিরিক্ত কিছু যোগ করতে প্রস্তুত নই, বরং সেই এক-ষষ্ঠাংশই নির্ধারিত থাকবে। যদি দাদী-নানী দু’জনই একত্র হয় তবে ঐ এক-ষষ্ঠাংশ স্বত্ব তোমাদের দু’জনের মধ্যে সমানভাবে বণ্টিত হবে। আর তোমাদের দু’জনের মধ্যে যদি একজন জীবিত থাকে তবে সে একাই এই স্বত্ব পাবে।

بَاب مِيرَاثِ الْجَدَّةِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ الْمِصْرِيُّ، أَنْبَأَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، أَنْبَأَنَا يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، حَدَّثَهُ عَنْ قَبِيصَةَ بْنِ ذُؤَيْبٍ، ح وَحَدَّثَنَا سُوَيْدُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا مَالِكُ بْنُ أَنَسٍ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عُثْمَانَ بْنِ إِسْحَاقَ بْنِ خَرَشَةَ، عَنِ ابْنِ ذُؤَيْبٍ، قَالَ جَاءَتِ الْجَدَّةُ إِلَى أَبِي بَكْرٍ الصِّدِّيقِ تَسْأَلُهُ مِيرَاثَهَا فَقَالَ لَهَا أَبُو بَكْرٍ مَا لَكِ فِي كِتَابِ اللَّهِ شَىْءٌ وَمَا عَلِمْتُ لَكِ فِي سُنَّةِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم شَيْئًا فَارْجِعِي حَتَّى أَسْأَلَ النَّاسَ ‏.‏ فَسَأَلَ النَّاسَ فَقَالَ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ حَضَرْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَعْطَاهَا السُّدُسَ فَقَالَ أَبُو بَكْرٍ هَلْ مَعَكَ غَيْرُكَ فَقَامَ مُحَمَّدُ بْنُ مَسْلَمَةَ الأَنْصَارِيُّ فَقَالَ مِثْلَ مَا قَالَ الْمُغِيرَةُ بْنُ شُعْبَةَ فَأَنْفَذَهُ لَهَا أَبُو بَكْرٍ ‏.‏ ثُمَّ جَاءَتِ الْجَدَّةُ الأُخْرَى مِنْ قِبَلِ الأَبِ إِلَى عُمَرَ تَسْأَلُهُ مِيرَاثَهَا فَقَالَ مَا لَكِ فِي كِتَابِ اللَّهِ شَىْءٌ وَمَا كَانَ الْقَضَاءُ الَّذِي قُضِيَ بِهِ إِلاَّ لِغَيْرِكِ وَمَا أَنَا بِزَائِدٍ فِي الْفَرَائِضِ شَيْئًا وَلَكِنْ هُوَ ذَاكِ السُّدُسُ فَإِنِ اجْتَمَعْتُمَا فِيهِ فَهُوَ بَيْنَكُمَا وَأَيَّتُكُمَا خَلَتْ بِهِ فَهُوَ لَهَا ‏.‏

حدثنا احمد بن عمرو بن السرح المصري، انبانا عبد الله بن وهب، انبانا يونس، عن ابن شهاب، حدثه عن قبيصة بن ذويب، ح وحدثنا سويد بن سعيد، حدثنا مالك بن انس، عن ابن شهاب، عن عثمان بن اسحاق بن خرشة، عن ابن ذويب، قال جاءت الجدة الى ابي بكر الصديق تساله ميراثها فقال لها ابو بكر ما لك في كتاب الله شىء وما علمت لك في سنة رسول الله صلى الله عليه وسلم شيىا فارجعي حتى اسال الناس ‏.‏ فسال الناس فقال المغيرة بن شعبة حضرت رسول الله صلى الله عليه وسلم اعطاها السدس فقال ابو بكر هل معك غيرك فقام محمد بن مسلمة الانصاري فقال مثل ما قال المغيرة بن شعبة فانفذه لها ابو بكر ‏.‏ ثم جاءت الجدة الاخرى من قبل الاب الى عمر تساله ميراثها فقال ما لك في كتاب الله شىء وما كان القضاء الذي قضي به الا لغيرك وما انا بزاىد في الفراىض شيىا ولكن هو ذاك السدس فان اجتمعتما فيه فهو بينكما وايتكما خلت به فهو لها ‏.‏


It was narrated that Ibn Dhu’aib said:
“A grandmother came to Abu Bakr Siddiq and asked him for her inheritance. Abu Bakr said to her: ‘You have nothing according to the Book of Allah, and I don’t know of anything for you according to the Book of Allah, and I don’t know of anything for you according to the Sunnah of the Messenger of Allah (ﷺ). Go back until I ask the people.’ So he asked the people and Al-Mughirah bin Shu’bah said: ‘I was present with the Messenger of Allah (ﷺ) and he gave her (the grandmother) one sixth.’ Abu Bakr said: ‘Is there anyone else with you (who will corroborate what you say)?’ Muhammad bin Maslamah Al-Ansari stood up and said something like what Mughirah bin Shu’bah had said. So Abu Bakr applied it in her case.”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৫

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৪. দাদী-নানীর ওয়ারিসী স্বত্ব

২/২৭২৫। ইবনে ’আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক দাদীকে এক-ষষ্ঠাংশ ওয়ারিসী স্বত্ব দিয়েছেন।

بَاب مِيرَاثِ الْجَدَّةِ

حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ عَبْدِ الْوَهَّابِ، حَدَّثَنَا سَلْمُ بْنُ قُتَيْبَةَ، عَنْ شَرِيكٍ، عَنْ لَيْثٍ، عَنْ طَاوُسٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَرَّثَ جَدَّةً سُدُسًا ‏.‏

حدثنا عبد الرحمن بن عبد الوهاب، حدثنا سلم بن قتيبة، عن شريك، عن ليث، عن طاوس، عن ابن عباس، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم ورث جدة سدسا ‏.‏


It was narrated from Ibn ‘Abbas that the Messenger of Allah (ﷺ) gave a grandmother one sixth of the inheritance.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৬

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৫. কালালা (পিতৃ-মাতৃহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি)

১/২৭২৬। মা’দান ইবনে আবূ তালহা আল-ই’য়ামুরী (রহঃ) থেকে বর্ণিত। উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) জুমু’আর দিন তাদের উদ্দেশে খুতবা দিতে দাঁড়ালেন এবং খুতবা দিলেন। তিনি আল্লাহর প্রশংসা ও গুণগান করার পর বলেন, আল্লাহর শপথ! আমি আমার পরে কালালার চেয়ে গুরুতর কোন বিষয় রেখে যাচ্ছি না। বিষয়টি সম্পর্কে আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে এতো কঠোর জবাব দেন যে, অন্য কোন বিষয়ে ততো কঠোর জবাব আমাকে দেননি। এমনকি তিনি তাঁর আঙ্গুল দিয়ে আমার উভয় পার্শ্বদেশে অথবা আমার বুকে খোঁচা মারেন, অতঃপর বললেনঃ হে উমার! তোমার জন্য গ্রীষ্মকালে নাযিলকৃত সূরা নিসার শেষ ভাগের আয়াতটিই (৪ঃ ১৭৬) যথেষ্ট।

بَاب الْكَلَالَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ ابْنُ عُلَيَّةَ، عَنْ سَعِيدٍ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ مَعْدَانَ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ الْيَعْمُرِيِّ، أَنَّ عُمَرَ بْنَ الْخَطَّابِ، قَامَ خَطِيبًا يَوْمَ الْجُمُعَةِ أَوْ خَطَبَهُمْ يَوْمَ الْجُمُعَةِ فَحَمِدَ اللَّهَ وَأَثْنَى عَلَيْهِ وَقَالَ إِنِّي وَاللَّهِ مَا أَدَعُ بَعْدِي شَيْئًا هُوَ أَهَمُّ إِلَىَّ مِنْ أَمْرِ الْكَلاَلَةِ وَقَدْ سَأَلْتُ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَمَا أَغْلَظَ لِي فِي شَىْءٍ مَا أَغْلَظَ لِي فِيهَا حَتَّى طَعَنَ بِإِصْبَعِهِ فِي جَنْبِي أَوْ فِي صَدْرِي ثُمَّ قَالَ ‏ "‏ يَا عُمَرُ تَكْفِيكَ آيَةُ الصَّيْفِ الَّتِي نَزَلَتْ فِي آخِرِ سُورَةِ النِّسَاءِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا اسماعيل ابن علية، عن سعيد، عن قتادة، عن سالم بن ابي الجعد، عن معدان بن ابي طلحة اليعمري، ان عمر بن الخطاب، قام خطيبا يوم الجمعة او خطبهم يوم الجمعة فحمد الله واثنى عليه وقال اني والله ما ادع بعدي شيىا هو اهم الى من امر الكلالة وقد سالت رسول الله صلى الله عليه وسلم فما اغلظ لي في شىء ما اغلظ لي فيها حتى طعن باصبعه في جنبي او في صدري ثم قال ‏ "‏ يا عمر تكفيك اية الصيف التي نزلت في اخر سورة النساء ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Ma’dan bin Abu Talhah Al-Ya’muri that ‘Umar bin Khattab stood up to deliver a sermon one Friday, or he addressed them one Friday. He praised and glorified Allah, and said:
“By Allah, I am not leaving behind any problem more difficult than the one who leaves behind an heir. I asked the Messenger of Allah (ﷺ), and he never spoke so harshly to me about anything as he spoke to me about this. He jabbed his finger into my side or my chest and said: ‘O ‘Umar, sufficient for you is the Verse that was revealed in summer, at the end of Surat An-Nisa’.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৭

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৫. কালালা (পিতৃ-মাতৃহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি)

২/২৭২৭। মুররা ইবনে শুরাহবীল (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, উমার ইবনুল খাত্তাব (রাঃ) বললেন, তিনটি বিষয় সম্পর্কে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্পষ্টভাবে বর্ণনা করে দিলে তা আমার জন্য দুনিয়া ও তার মধ্যেকার সব কিছুর চেয়ে প্রিয়তর হতো। তা হলোঃ কালালা, সূদ এবং খিলাফত।

بَاب الْكَلَالَةِ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، وَأَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ قَالاَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ مُرَّةَ، عَنْ مُرَّةَ بْنِ شَرَاحِيلَ، قَالَ قَالَ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ ثَلاَثٌ لأَنْ يَكُونَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَيَّنَهُنَّ أَحَبُّ إِلَىَّ مِنَ الدُّنْيَا وَمَا فِيهَا الْكَلاَلَةُ وَالرِّبَا وَالْخِلاَفَةُ ‏.‏

حدثنا علي بن محمد، وابو بكر بن ابي شيبة قالا حدثنا وكيع، حدثنا سفيان، حدثنا عمرو بن مرة، عن مرة بن شراحيل، قال قال عمر بن الخطاب ثلاث لان يكون رسول الله صلى الله عليه وسلم بينهن احب الى من الدنيا وما فيها الكلالة والربا والخلافة ‏.‏


‘Umar bin Khattab said:
“There are three things, if the Messenger of Allah (ﷺ) had clarified them, that would have been dearer to me than the world and everything in it: a person who leaves behind no heir, usury, and the caliphate.”


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৮

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৫. কালালা (পিতৃ-মাতৃহীন নিঃসন্তান ব্যক্তি)

৩/২৭২৮। জাবির ইবনে আবদুল্লাহ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি অসুস্থ হয়ে পড়লে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আবূ বকর (রাঃ) -কে সাথে নিয়ে পদব্রজে আমাকে দেখতে এলেন। আমি বেহুঁশ হয়ে পড়লাম। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম উযু করলেন, অতঃপর তাঁর উযুর পানি আমার গায়ে ছিটিয়ে দিলেন। (হুঁশ ফিরে এলে) আমি বললাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমি আমার সম্পদের ব্যাপারে কী করবো, আমি এ ব্যাপারে কী সিদ্ধান্ত নিবো? শেষভাগে মীরাছের আয়াত নাযিল হলো (অনুবাদ) ’’লোকে তোমার নিকট ব্যবস্থা জানতে চায়। বলো, পিতৃ-মাতৃহীন নিঃসন্তান অবস্থায় মারা গেলে এবং তার এক বোন থাকলে তার জন্য পরিত্যক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ এবং সে (বোন) নিঃসন্তান হলে তার ভাই তার ওয়ারিস হবে। আর দু’ বোন থাকলে তার পরিত্যক্ত সম্পত্তির দুই-তৃতীয়াংশ তাদের প্রাপ্য। আর ভাই-বোন থাকলে এক পুরুষের অংশ দু’ নারীর অংশের সমান। তোমরা যাতে পথভ্রষ্ট না হও সেজন্য আল্লাহ তোমাদের পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিচ্ছেন। আল্লাহ সর্ববিষয়ে সবিশেষ অবহিত’’ (সূরা নিসাঃ ১৭৬)।

بَاب الْكَلَالَةِ

حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ الْمُنْكَدِرِ، سَمِعَ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ، يَقُولُ مَرِضْتُ فَأَتَانِي رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَعُودُنِي هُوَ وَأَبُو بَكْرٍ مَعَهُ وَهُمَا مَاشِيَانِ وَقَدْ أُغْمِيَ عَلَىَّ فَتَوَضَّأَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فَصَبَّ عَلَىَّ مِنْ وَضُوئِهِ فَقُلْتُ يَا رَسُولَ اللَّهِ كَيْفَ أَصْنَعُ كَيْفَ أَقْضِي فِي مَالِي حَتَّى نَزَلَتْ آيَةُ الْمِيرَاثِ فِي آخِرِ النِّسَاءِ ‏(وَإِنْ كَانَ رَجُلٌ يُورَثُ كَلاَلَةً‏)‏ الآيَةَ وَ ‏(يَسْتَفْتُونَكَ قُلِ اللَّهُ يُفْتِيكُمْ فِي الْكَلاَلَةِ)‏ الآيَةَ ‏.‏

حدثنا هشام بن عمار، حدثنا سفيان، عن محمد بن المنكدر، سمع جابر بن عبد الله، يقول مرضت فاتاني رسول الله صلى الله عليه وسلم يعودني هو وابو بكر معه وهما ماشيان وقد اغمي على فتوضا رسول الله صلى الله عليه وسلم فصب على من وضوىه فقلت يا رسول الله كيف اصنع كيف اقضي في مالي حتى نزلت اية الميراث في اخر النساء ‏(وان كان رجل يورث كلالة‏)‏ الاية و ‏(يستفتونك قل الله يفتيكم في الكلالة)‏ الاية ‏.‏


It was narrated from Muhammad bin Munkadir that he heard Jabir bin ‘Abdullah say:
“I fell sick and the Messenger of Allah (ﷺ) came to visit me, he and Abu Bakr with him, and they came walking. I had lost consciousness, so the Messenger of Allah (ﷺ) performed ablution and poured some of the water of his ablution over me. I said: ‘O Messenger of Allah, what should I do? How should I decide about my wealth?’ Until the Verse of inheritance was revealed at the end of An-Nisa’: “If the man or woman whose inheritance is in question has left neither ascendants or descendents.” [4:12] And: “They ask you for a legal verdict. Say: ‘Allah directs (thus) about those who leave neither descendants nor ascendants as heirs.’” [4:176]


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭২৯

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৬. মুসলিম ব্যক্তি মুশরিক ব্যক্তির ওয়ারিস হলে

১/২৭২৯। উসামা ইবনে যায়েদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ মুসলিম ব্যক্তি কাফের ব্যক্তির ওয়ারিস হবে না এবং কাফেরও মুসলিমের ওয়ারিস হবে না।

بَاب مِيرَاثِ أَهْلِ الْإِسْلَامِ مِنْ أَهْلِ الشِّرْكِ

حَدَّثَنَا هِشَامُ بْنُ عَمَّارٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ الصَّبَّاحِ، قَالاَ حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ، عَنْ عَمْرِو بْنِ عُثْمَانَ، عَنْ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ، رَفَعَهُ إِلَى النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ يَرِثُ الْمُسْلِمُ الْكَافِرَ وَلاَ الْكَافِرُ الْمُسْلِمَ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا هشام بن عمار، ومحمد بن الصباح، قالا حدثنا سفيان بن عيينة، عن الزهري، عن علي بن الحسين، عن عمرو بن عثمان، عن اسامة بن زيد، رفعه الى النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ لا يرث المسلم الكافر ولا الكافر المسلم ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Usamah bin Zaid, who attributed it to the Prophet (ﷺ):
“The Muslim does not inherit from a disbeliever and the disbeliever does not inherit from a Muslim.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩০

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৬. মুসলিম ব্যক্তি মুশরিক ব্যক্তির ওয়ারিস হলে

২/২৭৩০। উসামা ইবনে যায়েদ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, ইয়া রাসূলাল্লাহ! আপনি কি মক্কায় আপনার বাড়িতে অবস্থান করবেন? তিনি বলেনঃ আকীল কি আমাদের জন্য কোন ঘর-বাড়ি বা ঠিকানা অবশিষ্ট রেখেছে? (রাবী বলেন,) আকীল ও তালিবই আবূ তালিবের ওয়ারিস হয়েছিল এবং জাফর ও আলী (রাঃ) তার ওয়ারিস হননি। কেননা তারা দু’জন তখন (আবূ তালিবের মৃত্যুর সময়) মুসলিম ছিলো। আর আকীল ও তালিব ছিল কাফের (আকীল পরে মুসলিম হন)। এ কারণেই উমার (রাঃ) বলতেন, কোন মুমিন কোন কাফেরের ওয়ারিস হবে না। উসামা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মুসলিম কাফেরের ওয়ারিস হবে না এবং কাফেরও মুসলিমের ওয়ারিস হবে না।

بَاب مِيرَاثِ أَهْلِ الْإِسْلَامِ مِنْ أَهْلِ الشِّرْكِ

حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ وَهْبٍ، أَنْبَأَنَا يُونُسُ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ الْحُسَيْنِ، أَنَّهُ حَدَّثَهُ أَنَّ عَمْرَو بْنَ عُثْمَانَ أَخْبَرَهُ عَنْ أُسَامَةَ بْنِ زَيْدٍ، أَنَّهُ قَالَ يَا رَسُولَ اللَّهِ أَتَنْزِلُ فِي دَارِكَ بِمَكَّةَ قَالَ ‏ "‏ وَهَلْ تَرَكَ لَنَا عَقِيلٌ مِنْ رِبَاعٍ أَوْ دُورٍ ‏"‏ ‏.‏ وَكَانَ عَقِيلٌ وَرِثَ أَبَا طَالِبٍ هُوَ وَطَالِبٌ وَلَمْ يَرِثْ جَعْفَرٌ وَلاَ عَلِيٌّ شَيْئًا لأَنَّهُمَا كَانَا مُسْلِمَيْنِ وَكَانَ عَقِيلٌ وَطَالِبٌ كَافِرَيْنِ ‏.‏ فَكَانَ عُمَرُ مِنْ أَجْلِ ذَلِكَ يَقُولُ لاَ يَرِثُ الْمُؤْمِنُ الْكَافِرَ ‏.‏
وَقَالَ أُسَامَةُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لاَ يَرِثُ الْمُسْلِمُ الْكَافِرَ وَلاَ الْكَافِرُ الْمُسْلِمَ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا احمد بن عمرو بن السرح، حدثنا عبد الله بن وهب، انبانا يونس، عن ابن شهاب، عن علي بن الحسين، انه حدثه ان عمرو بن عثمان اخبره عن اسامة بن زيد، انه قال يا رسول الله اتنزل في دارك بمكة قال ‏ "‏ وهل ترك لنا عقيل من رباع او دور ‏"‏ ‏.‏ وكان عقيل ورث ابا طالب هو وطالب ولم يرث جعفر ولا علي شيىا لانهما كانا مسلمين وكان عقيل وطالب كافرين ‏.‏ فكان عمر من اجل ذلك يقول لا يرث المومن الكافر ‏.‏ وقال اسامة قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ لا يرث المسلم الكافر ولا الكافر المسلم ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Usamah bin Zaid that he said:
“O Messenger of Allah, will you stay in your house in Makkah?” He said: “Has ‘Aqeel left us any houses?”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩১

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৬. মুসলিম ব্যক্তি মুশরিক ব্যক্তির ওয়ারিস হলে

৩/২৭৩১। ’আমর ইবনে শু’আইব (রহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ দু’ ভিন্ন ধর্মের লোক পরস্পরের ওয়ারিস হবে না।

بَاب مِيرَاثِ أَهْلِ الْإِسْلَامِ مِنْ أَهْلِ الشِّرْكِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رُمْحٍ، أَنْبَأَنَا ابْنُ لَهِيعَةَ، عَنْ خَالِدِ بْنِ يَزِيدَ، أَنَّ الْمُثَنَّى بْنَ الصَّبَّاحِ، أَخْبَرَهُ عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ لاَ يَتَوَارَثُ أَهْلُ مِلَّتَيْنِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن رمح، انبانا ابن لهيعة، عن خالد بن يزيد، ان المثنى بن الصباح، اخبره عن عمرو بن شعيب، عن ابيه، عن جده، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ لا يتوارث اهل ملتين ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from ‘Amr bin Shu’aib, from his father, from his grandfather, that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“People of two different religions do not inherit from one another.”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩২

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৭. ওয়ালাআর উত্তরাধিকার স্বত্ব

১/২৭৩২। ’আমর ইবনে শু’আইব (রহঃ) থেকে পর্যায়ক্রমে তার পিতা ও তার দাদার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাবাব ইবনে হুযাইফা ইবনে সাঈদ ইবনে সাহম (রহঃ) উম্মু ওয়াইল বিনতে মামার আল-জুমাহিয়্যাকে বিবাহ করেন। তার গর্ভে তার তিনটি সন্তান জন্মগ্রহণ করে। অতঃপর তাদের মা মারা গেলে তারা ওয়ারিসী সূত্রে তার পরিত্যক্ত সম্পত্তি ও তার মুক্তদাসদের ওয়ালাআর মালিক হয়।

অতঃপর ’আমর ইবনুল আ’স (রাঃ) তাদেরকে সিরিয়ায় নিয়ে যান। সেখানে তারা আমওয়াস নামক মহামারীতে আক্রান্ত হয়ে মারা যায়। অতঃপর ’আমর (রাঃ) তাদের ওয়ারিস হন। তিনি ছিলেন তাদের আসাবা। ’আমর ইবনুল আ’স (রাঃ) ফিরে এলে মা’মারের পুত্ররা এসে তাদের বোনের ওয়ালাআর দাবিদার হয়ে উমার (রাঃ) -এর নিকট মামলা দায়ের করে। উমার (রাঃ) বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট যা শুনেছি তদনুযায়ী তোমাদের মধ্যে ফয়সালা করবো।

আমি তাঁকে বলতে শুনেছিঃ পুত্র ও পিতা (ওয়ালাআ সূত্রে) যা পেয়েছে তা তার আসাবাগণের প্রাপ্য। রাবী বলেন, অতএব তিনি এ সম্পর্কে আমাদের অনুকূলে ফয়সালা দিলেন এবং আমাদেরকে একখানা পত্র লিখে দিলেন যাতে আবদুর রহমান ইবনে আওফ (রাঃ) , যায়েদ ইবনে সাবিত (রাঃ) ও আরো একজন সাক্ষী হয়েছিলেন। এরপর আবদুল মালেক ইবনে মারওয়ানের খেলাফতকালে উম্মু ওয়াইলের এক মুক্তদাস দু’ হাজার দীনার রেখে মারা গেলো। আমি অবহিত হলাম যে, পূর্বের সেই ফয়সালা পরিবর্তন করা হয়েছে।

অতএব তারা হিশাম ইবনে ইসমাঈলের নিকট অভিযোগ দায়ের করলে তিনি আমাদেরকে আবদুল মালেকের নিকট পাঠান। আমরা তার কাছে উমার (রাঃ) এর পত্রসহ উপস্থিত হলাম। তিনি বলেন, আমি জানতাম না যে, এই সুস্পষ্ট ফয়সালা নিয়েও লোকজন বিবাদ করবে। আমার ধারণা ছিলো না যে, মদীনাবাসীদের অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছবে যে, তারা এই ফয়সালা নিয়ে সন্দেহ করবে। অতএব তিনি এ ব্যাপারে আমাদের পক্ষে রায় দিলেন এবং এরপর থেকে আমরা এ সম্পত্তি ওয়ারিসী সূত্রে ভোগদখল করে আসছি।

بَاب مِيرَاثِ الْوَلَاءِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا أَبُو أُسَامَةَ، حَدَّثَنَا حُسَيْنٌ الْمُعَلِّمُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ جَدِّهِ، قَالَ تَزَوَّجَ رِئَابُ بْنُ حُذَيْفَةَ بْنِ سُعَيْدِ بْنِ سَهْمٍ أُمَّ وَائِلٍ بِنْتَ مَعْمَرٍ الْجُمَحِيَّةَ فَوَلَدَتْ لَهُ ثَلاَثَةً فَتُوُفِّيَتْ أُمُّهُمْ فَوَرِثَهَا بَنُوهَا رِبَاعًا وَوَلاَءَ مَوَالِيهَا فَخَرَجَ بِهِمْ عَمْرُو بْنُ الْعَاصِ مَعَهُ إِلَى الشَّامِ فَمَاتُوا فِي طَاعُونِ عَمْوَاسَ فَوَرِثَهُمْ عَمْرٌو وَكَانَ عَصَبَتَهُمْ فَلَمَّا رَجَعَ عَمْرُو بْنُ الْعَاصِ جَاءَ بَنُو مَعْمَرٍ يُخَاصِمُونَهُ فِي وَلاَءِ أُخْتِهِمْ إِلَى عُمَرَ فَقَالَ عُمَرُ أَقْضِي بَيْنَكُمْ بِمَا سَمِعْتُ مِنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم سَمِعْتُهُ يَقُولُ ‏ "‏ مَا أَحْرَزَ الْوَلَدُ أَوِ الْوَالِدُ فَهُوَ لِعَصَبَتِهِ مَنْ كَانَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ فَقَضَى لَنَا بِهِ وَكَتَبَ لَنَا بِهِ كِتَابًا فِيهِ شَهَادَةُ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ وَزَيْدِ بْنِ ثَابِتٍ وَآخَرَ حَتَّى إِذَا اسْتُخْلِفَ عَبْدُ الْمَلِكِ بْنُ مَرْوَانَ تُوُفِّيَ مَوْلًى لَهَا وَتَرَكَ أَلْفَىْ دِينَارٍ فَبَلَغَنِي أَنَّ ذَلِكَ الْقَضَاءَ قَدْ غُيِّرَ فَخَاصَمُوهُ إِلَى هِشَامِ بْنِ إِسْمَاعِيلَ فَرَفَعَنَا إِلَى عَبْدِ الْمَلِكِ فَأَتَيْنَاهُ بِكِتَابِ عُمَرَ فَقَالَ إِنْ كُنْتُ لأَرَى أَنَّ هَذَا مِنَ الْقَضَاءِ الَّذِي لاَ يُشَكُّ فِيهِ وَمَا كُنْتُ أَرَى أَنَّ أَمْرَ أَهْلِ الْمَدِينَةِ بَلَغَ هَذَا أَنْ يَشُكُّوا فِي هَذَا الْقَضَاءِ ‏.‏ فَقَضَى لَنَا بِهِ فَلَمْ نَزَلْ فِيهِ بَعْدُ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا ابو اسامة، حدثنا حسين المعلم، عن عمرو بن شعيب، عن ابيه، عن جده، قال تزوج رىاب بن حذيفة بن سعيد بن سهم ام واىل بنت معمر الجمحية فولدت له ثلاثة فتوفيت امهم فورثها بنوها رباعا وولاء مواليها فخرج بهم عمرو بن العاص معه الى الشام فماتوا في طاعون عمواس فورثهم عمرو وكان عصبتهم فلما رجع عمرو بن العاص جاء بنو معمر يخاصمونه في ولاء اختهم الى عمر فقال عمر اقضي بينكم بما سمعت من رسول الله صلى الله عليه وسلم سمعته يقول ‏ "‏ ما احرز الولد او الوالد فهو لعصبته من كان ‏"‏ ‏.‏ قال فقضى لنا به وكتب لنا به كتابا فيه شهادة عبد الرحمن بن عوف وزيد بن ثابت واخر حتى اذا استخلف عبد الملك بن مروان توفي مولى لها وترك الفى دينار فبلغني ان ذلك القضاء قد غير فخاصموه الى هشام بن اسماعيل فرفعنا الى عبد الملك فاتيناه بكتاب عمر فقال ان كنت لارى ان هذا من القضاء الذي لا يشك فيه وما كنت ارى ان امر اهل المدينة بلغ هذا ان يشكوا في هذا القضاء ‏.‏ فقضى لنا به فلم نزل فيه بعد ‏.‏


It was narrated from ‘Amr bin Shu’aib, from his father, that his grandfather said:
“Rabab bin Hudhaifah (bin Sa’eed) bin Sahm married Umm Wa’il bint Ma’mar Al-Jumahiyyah, and she bore him three sons. Their mother died and her sons inherited her houses and the Wala’ of her freed slaves. ‘Amr bin ‘As took them out to Sham, and they died of the plague of ‘Amwas. ‘Amr inherited from them, and he was their ‘Asabah.* When ‘Amr came back, Banu Ma’mar came to him and they referred their dispute with him concerning the Wala’ of their sister to ‘Umar. ‘Umar said: ‘I will judge between you according to what I heard from the Messenger of Allah (ﷺ). I heard him say: “What the son or father acquires goes to his. ‘Asabah, no matter who they are.’” So he ruled in our favour and wrote a document to that effect, in which was the testimony of ‘Abdur-Rahman bin ‘Awf, Zaid bin Thabit and someone else. Then when ‘Abdul-Malik bin Marwan was appointed caliph, a freed slave of hers (Umm Wa’il’s) died, leaving behind two thousand Dinar. I heard that that ruling had been changed, so they referred the dispute to Hisham bin Isma’il. We referred the matter to ‘Abdul-Malik, and brought him the document of ‘Umar. He said: ‘I thought that this was a ruling concerning which there was no doubt. I never thought that the people of Al-Madinah would reach such a state that they would doubt this ruling. So he ruled in our favour, and it remained like that afterwards.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩৩

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৭. ওয়ালাআর উত্তরাধিকার স্বত্ব

২/২৭৩৩। আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর একটি মুক্তদাস খেজুর গাছ থেকে পড়ে মারা যায়। তার কিছু সম্পদও ছিল, কিন্তু কোন সন্তান বা আত্মীয়-স্বজন ছিলো না। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমরা তার পরিত্যক্ত সষ্পত্তি তার গ্রামের কোন লোককে দান করো।

بَاب مِيرَاثِ الْوَلَاءِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَعَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الأَصْبَهَانِيِّ، عَنْ مُجَاهِدِ بْنِ وَرْدَانَ، عَنْ عُرْوَةَ بْنِ الزُّبَيْرِ، عَنْ عَائِشَةَ، أَنَّ مَوْلًى، لِلنَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَقَعَ مِنْ نَخْلَةٍ فَمَاتَ وَتَرَكَ مَالاً وَلَمْ يَتْرُكْ وَلَدًا وَلاَ حَمِيمًا فَقَالَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ أَعْطُوا مِيرَاثَهُ رَجُلاً مِنْ أَهْلِ قَرْيَتِهِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، وعلي بن محمد، قالا حدثنا وكيع، حدثنا سفيان، عن عبد الرحمن بن الاصبهاني، عن مجاهد بن وردان، عن عروة بن الزبير، عن عاىشة، ان مولى، للنبي صلى الله عليه وسلم وقع من نخلة فمات وترك مالا ولم يترك ولدا ولا حميما فقال النبي صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ اعطوا ميراثه رجلا من اهل قريته ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from ‘Aishah that the freed slave of the Prophet (ﷺ) fell from a palm tree and died. He left behind wealth but he had no child or close relative. The Prophet (ﷺ) said:
“Give his legacy to a man from his village.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩৪

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৭. ওয়ালাআর উত্তরাধিকার স্বত্ব

৩/২৭৩৪। আবদুল্লাহ ইবনে শাদ্দাদের বৈপিত্রেয় বোন এবং হামযা (রাঃ) এর কন্যা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার এক মুক্তদাস একটি কন্যা সন্তান রেখে মারা যায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তার পরিত্যক্ত সম্পদ আমার ও তার সেই কন্যার মধ্যে বণ্টন করেন। তিনি আমাকে দিলেন অর্ধেক এবং তাকে দিলেন অর্ধেক।

بَاب مِيرَاثِ الْوَلَاءِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا حُسَيْنُ بْنُ عَلِيٍّ، عَنْ زَائِدَةَ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى، عَنِ الْحَكَمِ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ شَدَّادٍ، عَنْ بِنْتِ حَمْزَةَ، - قَالَ مُحَمَّدٌ يَعْنِي ابْنَ أَبِي لَيْلَى وَهِيَ أُخْتُ ابْنِ شَدَّادٍ لأُمِّهِ - قَالَتْ مَاتَ مَوْلاَىَ وَتَرَكَ ابْنَةً فَقَسَمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَالَهُ بَيْنِي وَبَيْنَ ابْنَتِهِ فَجَعَلَ لِيَ النِّصْفَ وَلَهَا النِّصْفَ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا حسين بن علي، عن زاىدة، عن محمد بن عبد الرحمن بن ابي ليلى، عن الحكم، عن عبد الله بن شداد، عن بنت حمزة، - قال محمد يعني ابن ابي ليلى وهي اخت ابن شداد لامه - قالت مات مولاى وترك ابنة فقسم رسول الله صلى الله عليه وسلم ماله بيني وبين ابنته فجعل لي النصف ولها النصف ‏.‏


It was narrated that the daughter of Hamzah said:
“My freed slave died, leaving behind a daughter. The Messenger of Allah (ﷺ) divided his wealth between myself and his daughter, giving me half and her half.”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩৫

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৮. হত্যাকারীর উত্তরাধিকার স্বত্ব

১/২৭৩৫। আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ হত্যাকারী ওয়ারিস হবে না (উত্তরাধিকার স্বত্ব পাবে না)।

بَاب مِيرَاثِ الْقَاتِلِ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رُمْحٍ، أَنْبَأَنَا اللَّيْثُ بْنُ سَعْدٍ، عَنْ إِسْحَاقَ بْنِ أَبِي فَرْوَةَ، عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنْ حُمَيْدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ عَوْفٍ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، عَنْ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنَّهُ قَالَ ‏ "‏ الْقَاتِلُ لاَ يَرِثُ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا محمد بن رمح، انبانا الليث بن سعد، عن اسحاق بن ابي فروة، عن ابن شهاب، عن حميد بن عبد الرحمن بن عوف، عن ابي هريرة، عن رسول الله صلى الله عليه وسلم انه قال ‏ "‏ القاتل لا يرث ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Abu Hurairah that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“The killer does not inherit.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩৬

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৮. হত্যাকারীর উত্তরাধিকার স্বত্ব

২/২৭৩৬। আবদুল্লাহ ইবনে ’আমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মক্কা বিজয়ের দিন দাঁড়িয়ে বলেনঃ স্ত্রী তার স্বামীর দিয়াত ও পরিত্যক্ত সম্পদের ওয়ারিস হবে এবং স্বামী স্ত্রীর দিয়াত ও পরিত্যক্ত সম্পদের ওয়ারিস হবে, যদি না একজন অপরজনকে হত্যা করে। তাদের একজন অপরজনকে ইচ্ছাকৃতভাবে হত্যা করলে সে তার দিয়াত ও সম্পদ কিছুরই ওয়ারিস হবে না। অবশ্য একজন অপরজনকে ভুলবশত হত্যা করলে তার সম্পদের ওয়ারিস হবে কিন্তু দিয়াতের ওয়ারিস হবে না।

بَاب مِيرَاثِ الْقَاتِلِ

حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، وَمُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى، قَالاَ حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُوسَى، عَنِ الْحَسَنِ بْنِ صَالِحٍ، عَنْ مُحَمَّدِ بْنِ سَعِيدٍ، - وَقَالَ مُحَمَّدُ بْنُ يَحْيَى عَنْ عُمَرَ بْنِ سَعِيدٍ، - عَنْ عَمْرِو بْنِ شُعَيْبٍ، حَدَّثَنِي أَبِي، عَنْ جَدِّي عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَمْرٍو، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَامَ يَوْمَ فَتْحِ مَكَّةَ فَقَالَ ‏ "‏ الْمَرْأَةُ تَرِثُ مِنْ دِيَةِ زَوْجِهَا وَمَالِهِ وَهُوَ يَرِثُ مِنْ دِيَتِهَا وَمَالِهَا مَا لَمْ يَقْتُلْ أَحَدُهُمَا صَاحِبَهُ فَإِذَا قَتَلَ أَحَدُهُمَا صَاحِبَهُ عَمْدًا لَمْ يَرِثْ مِنْ دِيَتِهِ وَمَالِهِ شَيْئًا وَإِنْ قَتَلَ أَحَدُهُمَا صَاحِبَهُ خَطَأً وَرِثَ مِنْ مَالِهِ وَلَمْ يَرِثْ مِنْ دِيَتِهِ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا علي بن محمد، ومحمد بن يحيى، قالا حدثنا عبيد الله بن موسى، عن الحسن بن صالح، عن محمد بن سعيد، - وقال محمد بن يحيى عن عمر بن سعيد، - عن عمرو بن شعيب، حدثني ابي، عن جدي عبد الله بن عمرو، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قام يوم فتح مكة فقال ‏ "‏ المراة ترث من دية زوجها وماله وهو يرث من ديتها ومالها ما لم يقتل احدهما صاحبه فاذا قتل احدهما صاحبه عمدا لم يرث من ديته وماله شيىا وان قتل احدهما صاحبه خطا ورث من ماله ولم يرث من ديته ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from ‘Abdullah bin ‘Amr that the Messenger of Allah (ﷺ) stood up, on the day of the conquest of Makkah, and said:
“A woman inherits from the blood money and wealth of her husband, and he inherits from her blood money and wealth, so long as one of them did not kill the other. If one of them killed the other deliberately, then he or she inherits nothing from the blood money or wealth. If one of them killed the other by mistake, he or she inherits from the other’s wealth, but not from the blood money.”


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩৭

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৯. যাবিল আরহাম

১/২৭৩৭। আবূ উমামা ইবনে সাহল ইবনে হুনাইফ (রহঃ) থেকে বর্ণিত। এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তিকে তীর নিক্ষেপ করে হত্যা করলো। নিহতের এক মামা ছাড়া আর কোন ওয়ারিস ছিলো না। আবূ উবায়দা ইবনুল জাররাহ (রাঃ) বিষয়টি নিয়ে উমার (রাঃ) কে পত্র লিখেন। উমার (রাঃ) তাকে লিখে জানান যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যার কোন অভিভাবক নেই আল্লাহ ও তাঁর রাসূলই তার অভিভাবক এবং যার কোন ওয়ারিস নেই মামাই তার ওয়ারিস।

بَاب ذَوِي الْأَرْحَامِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَعَلِيُّ بْنُ مُحَمَّدٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا وَكِيعٌ، عَنْ سُفْيَانَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْحَارِثِ بْنِ عَيَّاشِ بْنِ أَبِي رَبِيعَةَ الزُّرَقِيِّ، عَنْ حَكِيمِ بْنِ حَكِيمِ بْنِ عَبَّادِ بْنِ حُنَيْفٍ الأَنْصَارِيِّ، عَنْ أَبِي أُمَامَةَ بْنِ سَهْلِ بْنِ حُنَيْفٍ، أَنَّ رَجُلاً، رَمَى رَجُلاً بِسَهْمٍ فَقَتَلَهُ وَلَيْسَ لَهُ وَارِثٌ إِلاَّ خَالٌ فَكَتَبَ فِي ذَلِكَ أَبُو عُبَيْدَةَ بْنُ الْجَرَّاحِ إِلَى عُمَرَ فَكَتَبَ إِلَيْهِ عُمَرُ أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ ‏ "‏ اللَّهُ وَرَسُولُهُ مَوْلَى مَنْ لاَ مَوْلَى لَهُ وَالْخَالُ وَارِثُ مَنْ لاَ وَارِثَ لَهُ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، وعلي بن محمد، قالا حدثنا وكيع، عن سفيان، عن عبد الرحمن بن الحارث بن عياش بن ابي ربيعة الزرقي، عن حكيم بن حكيم بن عباد بن حنيف الانصاري، عن ابي امامة بن سهل بن حنيف، ان رجلا، رمى رجلا بسهم فقتله وليس له وارث الا خال فكتب في ذلك ابو عبيدة بن الجراح الى عمر فكتب اليه عمر ان النبي صلى الله عليه وسلم قال ‏ "‏ الله ورسوله مولى من لا مولى له والخال وارث من لا وارث له ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Abu Umamah bin Sahl bin Hunaif that a man shot an arrow at another man and killed him, and he had no heir except a maternal uncle. Abu ‘Ubaidah bin Jarrah wrote to ‘Umar about that, and ‘Umar wrote back to him saying that the Prophet (ﷺ) said:
“Allah and His Messenger are the guardians of the one who has no guardian, and the maternal uncle is the heir of one who has no other heir.”


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
২৭৩৮

পরিচ্ছেদঃ ১৭/৯. যাবিল আরহাম

২/২৭৩৮। শামনিবাসী রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সাহাবী মিকদাম আবূ কারীমা (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ কোন ব্যক্তি সম্পদ রেখে গেলে তা তার ওয়ারিসদের প্রাপ্য। আর কোন ব্যক্তি ঋণের বোঝা বা অসহায় সন্তান রেখে গেলে সেগুলোর দায়িত্ব আমাদের উপর। তিনি কখনো বলতেনঃ তার দায়িত্ব আল্লাহ ও তাঁর রাসূলের উপর। যার কোন ওয়ারিস নাই আমিই তার ওয়ারিস। আমিই তার পক্ষ থেকে দিয়াত পরিশোধ করবো এবং আমি তার পরিত্যক্ত মাল গ্রহণ করবো। আর যার অন্য কোন ওয়ারিস নাই মামাই তার ওয়ারিস। সে তার পক্ষ থেকে দিয়াত পরিশোধ করবে এবং তার পরিত্যক্ত মাল গ্রহণ করবে।

بَاب ذَوِي الْأَرْحَامِ

حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا شَبَابَةُ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْوَلِيدِ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، حَدَّثَنِي بُدَيْلُ بْنُ مَيْسَرَةَ الْعُقَيْلِيُّ، عَنْ عَلِيِّ بْنِ أَبِي طَلْحَةَ، عَنْ رَاشِدِ بْنِ سَعْدٍ، عَنْ أَبِي عَامِرٍ الْهَوْزَنِيِّ، عَنِ الْمِقْدَامِ أَبِي كَرِيمَةَ، - رَجُلٌ مِنْ أَهْلِ الشَّامِ مِنْ أَصْحَابِ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ - قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ مَنْ تَرَكَ مَالاً فَلِوَرَثَتِهِ وَمَنْ تَرَكَ كَلاًّ فَإِلَيْنَا - وَرُبَّمَا قَالَ فَإِلَى اللَّهِ وَإِلَى رَسُولِهِ - وَأَنَا وَارِثُ مَنْ لاَ وَارِثَ لَهُ أَعْقِلُ عَنْهُ وَأَرِثُهُ وَالْخَالُ وَارِثُ مَنْ لاَ وَارِثَ لَهُ يَعْقِلُ عَنْهُ وَيَرِثُهُ ‏"‏ ‏.‏

حدثنا ابو بكر بن ابي شيبة، حدثنا شبابة، ح وحدثنا محمد بن الوليد، حدثنا محمد بن جعفر، قالا حدثنا شعبة، حدثني بديل بن ميسرة العقيلي، عن علي بن ابي طلحة، عن راشد بن سعد، عن ابي عامر الهوزني، عن المقدام ابي كريمة، - رجل من اهل الشام من اصحاب رسول الله صلى الله عليه وسلم قال - قال رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏ "‏ من ترك مالا فلورثته ومن ترك كلا فالينا - وربما قال فالى الله والى رسوله - وانا وارث من لا وارث له اعقل عنه وارثه والخال وارث من لا وارث له يعقل عنه ويرثه ‏"‏ ‏.‏


It was narrated from Miqdam Abu Karimah, a man from Sham who was one of the Companions of the Messenger of Allah (ﷺ), that the Messenger of Allah (ﷺ) said:
“Whoever leaves behind wealth, it is for his heirs. Whoever leaves behind poor dependents and a debt, it is for us to take care of – or he said: ‘It is for Allah and His Messenger (to take care of) – I am the heir of the one who has no heir, I will pay the blood money on his behalf and inherit from him. And the maternal uncle is the heir of the one who has no heir, he pays blood money on his behalf and inherits from him.”


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
১৭/ ওয়ারিসী স্বত্ব বণ্টন (كتاب الفرائض) 17/ Chapters on Shares of Inheritance
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২০ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে পাতা নাম্বারঃ 1 2 পরের পাতা »