৫২২৩

পরিচ্ছেদঃ তৃতীয় অনুচ্ছেদ

৫২২৩-[৬৯] মালিক (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার নিকট এ সংবাদ পৌছেছে যে, লুকমান হাকীম আলায়হিস সালাম-কে জিজ্ঞেস করা হলো, আমরা আপনাকে যে মর্যাদায় দেখছি, সে মর্যাদায় আপনি কিভাবে পৌছেছেন? তিনি বললেন: সত্য কথা বলা, আমানাত যথাযথ পরিশোধ করা এবং অর্থহীন কাজ বর্জন করার মাধ্যমে। (মুওয়াত্ত্বা)

اَلْفصْلُ الثَّالِثُ

وَعَنْ مَالِكٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: بَلَغَنِي أَنَّهُ قِيلَ لِلُقْمَانَ الْحَكِيمِ: مَا بَلَغَ بِكَ مَا ترى؟ يَعْنِي الْفَضْلَ قَالَ: صِدْقُ الْحَدِيثِ وَأَدَاءُ الْأَمَانَةِ وَتَرْكُ مَا لَا يَعْنِينِي. رَوَاهُ فِي «الْمُوَطَّأِ»

اسنادہ ضعیف ، رواہ مالک فی الموطا (2 / 990 ح 1926 بدون سند) ۔
(ضَعِيف)

وعن مالك رضي الله عنه قال: بلغني انه قيل للقمان الحكيم: ما بلغ بك ما ترى؟ يعني الفضل قال: صدق الحديث واداء الامانة وترك ما لا يعنيني. رواه في «الموطا» اسنادہ ضعیف ، رواہ مالک فی الموطا (2 / 990 ح 1926 بدون سند) ۔ (ضعيف)

ব্যাখ্যা : হাদীসে উল্লেখিত প্রথম (مَا) টি ইস্তিফাহাম বা প্রশ্নবোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছে। এতে বাক্যটি এভাবে হয় : (أَيُّ شَيْءٍ أَوْصَلَكَ هٰذِهِ الْمَرْتَبَةِ الَّتِي نَرَ اهَا فِياكَ مَنَ الْفَضِياَةِ الزَّائِدَةِعَلٰ غَيْرِكَ) অন্য সকলের ওপর তোমার যে বিশেষ মর্যাদা আমরা তোমার মধ্যে প্রত্যক্ষ করছি কোন জিনিস তোমাকে এই মর্যাদার স্থানে পৌঁছিয়েছে?
উত্তরে তিনি বললেন, (صِدْقُ الْحَدِيثِ) বা সত্যবচন, এ সত্য নিজের কথার ক্ষেত্রে যেমন অন্যের কথা নকল করার ক্ষেত্রেও তেমন। অনুরূপ আমানত আদায় করাটাও। পূর্বের হাদীসের মতোই সকল ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আর সকল প্রকার অনর্থক কাজ ও কথা-বার্তা ত্যাগ করা। অর্থাৎ যা উপকার দেয় না তা যে স্তরেই। হোক না কেন লুকমান তা বর্জন করে চলতেন। এসব গুণাবলি তাকে অনন্য মর্যাদায় অধিষ্ঠিত করেছে। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ মুওয়াত্ত্বা মালিক ৯ম খণ্ড, হা. ১৮০৩; আল লু'আহ্ ৮ম খণ্ড, ৪৪৮ পৃ.; আল কাশিফ ১০ম খণ্ড, ৩৩০৬ পৃ.)।


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৬: মন-গলানো উপদেশমালা (كتاب الرقَاق)