পরিচ্ছেদঃ ৭. প্রথম অনুচ্ছেদ - গনীমাতের সম্পদ বণ্টন এবং তা আত্মসাৎ করা
৩৯৯৫-[১১] খাওলাহ্ আল আনসারিয়্যাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ এমন কিছু লোক রয়েছে যারা আল্লাহ প্রদত্ত মাল অন্যায়ভাবে গ্রাস করতে চায়! জেনে রাখ, এ শ্রেণীর লোকেদের জন্য কিয়ামতের দিন জাহান্নামের আগুন অবধারিত রয়েছে। (বুখারী)[1]
بَابُ قِسْمَةِ الْغَنَائِمِ وَالْغُلُوْلِ فِيْهَا
وَعَن خوْلَةَ الْأَنْصَارِيَّةِ قَالَتْ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «إِنَّ رِجَالًا يَتَخَوَّضُونَ فِي مَالِ اللَّهِ بِغَيْرِ حَقٍّ فَلَهُمُ النَّارُ يَوْمَ الْقِيَامَةِ» . رَوَاهُ البُخَارِيّ
ব্যাখ্যা: (مَالِ اللّٰهِ) ‘আল্লাহর মাল’ বলতে গনীমাতের মাল, ‘ফাই’-এর মাল এবং যাকাতের মাল।
(يَتَخَوَّضُوْنَ) এর অর্থ তারা অনধিকার প্রবেশ করে, অনধিকার চর্চা করে ইত্যাদি। উদ্দেশ্য হলো গনীমাতের মালের উপর অনাধিকার চর্চা করা এবং তা খরচ করা।
তাদের জন্য জাহান্নামের আগুন। যদি তারা এটাকে হালাল মনে করে খরচ করে থাকে তবে তারা চির জাহান্নামী। আর যদি তা না করে তবে আল্লাহর ইচ্ছা মোতাবিক নির্দিষ্ট দিন পর্যন্ত জাহান্নাম ভোগ করবে। (মিরকাতুল মাফাতীহ)