১২৩৯

পরিচ্ছেদঃ ৩৩. তৃতীয় অনুচ্ছেদ - ক্বিয়ামুল লায়ল-এর প্রতি উৎসাহ দান

১২৩৯-[২১] ’আবদুল্লাহ ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেনঃ আমার উম্মাতের মাঝে বেশী সম্ভ্রান্ত অর্থাৎ উন্নত মর্যাদার অধিকারী ব্যক্তি তারাই, যারা কুরআন বহনকারী ও সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায়ের মাধ্যমে রাত জাগরণকারী। (বায়হাক্বী- শু’আবুল ঈমান)[1]

وَعَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «أَشْرَافُ أُمَّتَيْ حَمَلَةُ الْقُرْآنِ وَأَصْحَابُ اللَّيْلِ» . رَوَاهُ الْبَيْهَقِيُّ فِي شُعَبِ الْإِيمَان

وعن ابن عباس قال: قال رسول الله صلى الله عليه وسلم: «اشراف امتي حملة القران واصحاب الليل» . رواه البيهقي في شعب الايمان

ব্যাখ্যা: কুরআন বহন অর্থ ধারণ করা, কুরআন মুখস্থ করা এবং সদাসর্বদা তা তিলাওয়াত ও তার হুকুম আহকাম মেনে চলা। আল্লামা ত্বীবী বলেন, এর অর্থ হলো কুরআনের চাহিদা ও দাবি মোতাবেক ‘আমল করা। ‘আসহাবুল লায়ল’ এর দ্বারা রাতের ‘ইবাদাতকারী উদ্দেশ্য। তা সালাত, যিকর আযকার, কুরআন তিলাওয়াত ইত্যাদি দ্বারা হতে পারে। তবে এখানে মূল উদ্দেশ্য হলো রাতে অধিক হারে সালাত (সালাত/নামায/নামাজ) আদায় করা।


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-৪: সালাত (كتاب الصلاة)