ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহিমাহুল্লাহ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে টি

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - নবীকুল শিরোমণি -এর মর্যাদাসমূহ

৫৭৬০-[২২] আর ইমাম আহমাদ (রহিমাহুল্লাহ) (سأخبركم) হতে শেষ পর্যন্ত আবূ উমামাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন।

اَلْفصْلُ الثَّنِفْ (بَابُ فَضَائِلِ سَيِّدِ الْمُرْسَلِينَ)

وَرَوَاهُ أَحْمَدُ عَنْ أَبِي أُمَامَةَ مِنْ قَوْلِهِ: «سأخبركم» إِلَى آخِره

حسن ، رواہ احمد (5 / 262 ح 21616) و سندہ ضعیف من اجل الفرج بن فضالۃ و الحدیث السابق شاھد لہ وھو بہ حسن ۔
(صَحِيح)

ব্যাখ্যা: পূর্বের হাদীসটি ছিল ‘ইরবায ইবনু সারিয়াহ্ (রাঃ) থেকে বর্ণিত। এই একই বিষয়ের হাদীস আবূ উমামাহ (রাঃ) থেকেও বর্ণিত। দ্বিতীয়বার হাদীসটি উল্লেখ করার উদ্দেশ্য হলো একাধিক বর্ণনাসূত্র দেখানো।


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহিমাহুল্লাহ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৯) জ্ঞান লাভ করে আমল না করা এবং যা করে না তা বলার প্রতি ভীতি প্রদর্শন

১৩৩. (সহীহ্) উক্ত হাদীছটি ইমাম আহমাদ উমার বিন খত্তাব (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন।

الترهيب من أن يعلم ولا يعمل بعلمه ويقول ولا يفعله

-


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহিমাহুল্লাহ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫) লুঙ্গি ছাড়া পুরুষদের এবং নেফাসযুক্ত বা রুগ্ন মহিলা ব্যতীত অন্যান্য মহিলাদের লুঙ্গিসহ গণগোসলখানায় প্রবেশের ব্যাপারে ভীতি প্রদর্শন। এক্ষেত্রে যে নিষেধাজ্ঞা এসেছে তার বর্ণনা

১৬৮. (হাসান সহীহ্) ইমাম আহমাদ হাদীছের শেষাংশটুকু আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকেও বর্ণনা করেছেন।[1]

الترهيب من دخول الرجال الحمام بغير أزر ومن دخول النساء بأزر وغيرها إلا نفساء أو مريضة وما جاء في النهي عن ذلك

-


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহিমাহুল্লাহ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১১. আঙ্গুল সমূহ খিলাল[1] করার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ ও তা পরিত্যাগ করা এবং যে অংশ ধৌত করা ওয়াজিব তাতে শিথীলতা করার প্রতি ভীতি প্রদর্শনঃ ([1] . খিলাল বলা হয়, দু’দাঁতের মধ্যে থেকে খাদ্যের কণা ইত্যাদি বের করার জন্য যে শলা বা কাঠি ব্যবহার করা হয় তাকে। এখানে উদ্দেশ্য হচ্ছে, দাড়ির চুলকে ফাঁক করে তার মধ্যে এবং হাত ও পায়ের দু’আঙ্গুলের ফাঁকে অন্য আঙ্গুল দ্বারা পানি পৌঁছানো।)

২২০. (সহীহ) নবী (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) থেকে বর্ণিত হয়েছে। তিনি বলেন, ’’গোড়ালী সমূহ ও পদদ্বয়ের নিমণভাগের জন্য আগুনের শাস্তি।’’

হাফেয মুনযেরী বলেন, ইমাম তিরমিযী ৪১ বর্ণিত এই হাদীছটি আরো বর্ণনা করেছেন ত্বাবরানী [কাবীর] গ্রন্থে ইবনে খুযায়মা [সহীহ্] ১/৮৪ এবং ইমাম আহমাদ মাওকূফ সূত্রে ৪/১৯১)[1]

الترغيب في تخليل الأصابع والترهيب من تركه وترك الإسباغ إذا أخل بشيء من القدر الواجب

(صحيح) وَقَدْ رُوِيَ عَنْ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ قَالَ وَيْلٌ لِلْأَعْقَابِ وَبُطُونِ الْأَقْدَامِ مِنْ النَّارِ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহিমাহুল্লাহ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১) আযান দেয়ার প্রতি উদ্বুদ্ধকরণ ও আযানের ফযীলতের বর্ণনা

২৩৮. (সহীহ) উল্লেখিত হাদীছটি ইমাম আহমাদ হাসান সনদে আবু উমামা (রাঃ) হতে বর্ণনা করেছেন।

الترغيب في الأذان وما جاء في فضله

-


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ ইমাম আহমাদ বিন হাম্বল (রহিমাহুল্লাহ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৫ পর্যন্ত, সর্বমোট ৫ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে