পরিচ্ছেদঃ ৮২. মদীনা শরীফের ফযীলত, এই শহরে বরকত দানের জন্য নবী (ﷺ) এর দু'আ, মদীনা ও হারামের মর্যাদা এবং এখানে শিকার ও এখানকার গাছপালা কর্তন নিষিদ্ধ ও মদীনার হারামের সীমা
৩১৮৬। আবদুল্লাহ ইবনু মাসলামা ইবনু কা’নাব (রহঃ) ... নাফি ইবনু জুবায়ব (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, মারওয়ান ইবনু হাকাম লোকদের উদ্দেশ্যে ভাষণ দিলেন। তিনি মক্কা ও তার বাসিন্দা এবং এর হারামের মর্যাদা সম্পর্কে উল্লেখ করলেন। তখন রাফিা ইবনু খাদীজ (রাঃ) তাকে ডাক দিয়ে বললেন, কি ব্যাপার! আমি আপনাকে মক্কা, তার অধিবাসী এবং তার হারামের মর্যাদা সম্পর্কে উল্লেখ করতে শুনছি, অথচ মদিনা, তার অধিবাসী এবং তার হারামের মর্যাদা সম্পর্কে আপনি কিছুই বললেন না; অথচ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদিনার দুই প্রান্তের কঙ্করময় মাঠের মধ্যবর্তী স্থানকে হারাম বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তাঁর এই হাদীস আমাদের নিকট একটি খাওলানী চামড়ায় লিপিবদ্ধ আছে। আপনি চাইলে আমি তা আপনার সামনে পড়ে শোনাতে পাবি। রাবী বলেন, মারওয়ান চুপ হয়ে গেলেন, তারপর বললেন, অবশ্য আমিও এ রকম কিছু শুনেছি।
باب فَضْلِ الْمَدِينَةِ وَدُعَاءِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِيهَا بِالْبَرَكَةِ وَبَيَانِ تَحْرِيمِها وَتَحْرِيمِ صَيْدِهَا وَشَجَرِهَا وَبَيَانِ حُدُودِ حَرَمِهَا
وَحَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ بِلاَلٍ، عَنْ عُتْبَةَ بْنِ مُسْلِمٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرٍ، أَنَّ مَرْوَانَ بْنَ الْحَكَمِ، خَطَبَ النَّاسَ فَذَكَرَ مَكَّةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا وَلَمْ يَذْكُرِ الْمَدِينَةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا فَنَادَاهُ رَافِعُ بْنُ خَدِيجٍ فَقَالَ مَا لِي أَسْمَعُكَ ذَكَرْتَ مَكَّةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا وَلَمْ تَذْكُرِ الْمَدِينَةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا وَقَدْ حَرَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا بَيْنَ لاَبَتَيْهَا وَذَلِكَ عِنْدَنَا فِي أَدِيمٍ خَوْلاَنِيٍّ إِنْ شِئْتَ أَقْرَأْتُكَهُ . قَالَ فَسَكَتَ مَرْوَانُ ثُمَّ قَالَ قَدْ سَمِعْتُ بَعْضَ ذَلِكَ .
Nafi' b. Jubair reported that Marwan b. al-Hakam (Allah be pleased with him) addressed people and made mention of Mecca and its inhabitants and its sacredness, but he made no mention of Medina, its inhabitants and its sacredness. Rafi' b. Khadij called to him and said:
What is this that I hear you making mention of Mecca and its inhabitants and its sacredness, but you did not make mention of Medina and its inhabitants and its sacredness, while the Messenger of Allah (ﷺ) has also declared sacred (the area) between its two lava lands (Medina)? And (we have record of this) with us written on Khaulani parchment. If you like, I can read it out to you. Thereupon Marwan became silent, and then Said: I too have heard some part of it.
পরিচ্ছেদঃ ১২৭. যে দুয়া পড়ে নামায আরম্ভ করবে।
৭৬৫. মুসাদ্দাদ ..... নাফে ইবনু জুবায়ের থেকে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নফল নামায আদায়কালে বলতে শুনেছি ... পূর্বোক্ত হাদীছের অনুরূপ। (ইবনু মাজাহ)।
باب مَا يُسْتَفْتَحُ بِهِ الصَّلاَةُ مِنَ الدُّعَاءِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ مِسْعَرٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ رَجُلٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَقُولُ فِي التَّطَوُّعِ ذَكَرَ نَحْوَهُ .
The above mentioned tradition has also been reported by Jubair b. Mut’im through a different chain of narrators. This version adds:
I head the Prophet(ﷺ) uttering (all these supplications) in a supererogatory prayer; he narrated the tradition in a similar manner.
পরিচ্ছেদঃ ২৫০. জুমুআর ফরযের পরে সুন্নত নামায আদায় সম্পর্কে।
১১২৯. আল-হাসান ইবনে আলী (রহঃ) ..... নাফে ইবনে যুবায়ের (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমর ইবনে আতা (রহঃ) তাঁকে সায়েব (রাঃ)-এর খিদমতে এই সংবাদ সহ পাঠান যে, আপনি নামায আদায়কালে মুয়াবিয়া (রাঃ) আপনাকে কি করতে দেখেছেন? তিনি বলেন, একদা আমি মসজিদের মেহ্রাবে তাঁর সাথে জুমার নামায আদায় করি। নামাযের সালাম ফিরাবার পর আমি স্বস্থানে নামায আদায় করি। এ সময় মুয়াবিয়া (রাঃ) তাঁর ঘরে গিয়ে আমার নিকট সংবাদ পাঠান যে, তুমি এখন যেরূপ করেছ আর কখনো এরূপ করবে না। জুমার ফরয নামায আদায়ের পর, স্থান না বদলিয়ে বা কথা না বলে পুনঃ নামাযে দাড়াঁবে না। কেননা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন: কেউ যেন এক নামাযের (ফরয নামাযের) সাথে অন্য নামায না মিলায়, যতক্ষণ না সে ঐ স্থান ত্যাগ করে বা কথা বলে। (মুসলিম)
باب الصَّلاَةِ بَعْدَ الْجُمُعَةِ
حَدَّثَنَا الْحَسَنُ بْنُ عَلِيٍّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي عُمَرُ بْنُ عَطَاءِ بْنِ أَبِي الْخُوَارِ، أَنَّ نَافِعَ بْنَ جُبَيْرٍ، أَرْسَلَهُ إِلَى السَّائِبِ بْنِ يَزِيدَ ابْنِ أُخْتِ نَمِرٍ يَسْأَلُهُ عَنْ شَىْءٍ، رَأَى مِنْهُ مُعَاوِيَةُ فِي الصَّلاَةِ فَقَالَ صَلَّيْتُ مَعَهُ الْجُمُعَةَ فِي الْمَقْصُورَةِ فَلَمَّا سَلَّمْتُ قُمْتُ فِي مَقَامِي فَصَلَّيْتُ فَلَمَّا دَخَلَ أَرْسَلَ إِلَىَّ فَقَالَ لاَ تَعُدْ لِمَا صَنَعْتَ إِذَا صَلَّيْتَ الْجُمُعَةَ فَلاَ تَصِلْهَا بِصَلاَةٍ حَتَّى تَكَلَّمَ أَوْ تَخْرُجَ فَإِنَّ نَبِيَّ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَمَرَ بِذَلِكَ أَنْ لاَ تُوصَلَ صَلاَةٌ بِصَلاَةٍ حَتَّى يَتَكَلَّمَ أَوْ يَخْرُجَ .
'Umar b. 'Ata' b. Abu al-Khuwar said that Nafi' b. Jubair sent him to al-Sa'ib b. Yazid b. Ukht Namir to ask him about something Mu'awiyyah had seen him do in prayer. He said:
I offered the Friday prayer along with him in enclosure. When I uttered the salutation I stood up in my place and prayed. When he went in, he sent me a message saying: Never again do what you have done. When you pray the Friday prayer, you must not join another prayer to it till you have engaged in conversation or gone out, for the Prophet of Allah (ﷺ) gave the precise command not to join on prayer till you have engaged in conversation or gone out.
পরিচ্ছেদঃ অহংকার।
২০০৭। আলী ইবন ঈসা ইবন ইয়াযীদ বাগদাদী (রহঃ) ... নাফি ইবন যুবায়র মুত’ইম তৎ পিতা যুবায়র ইবন মুত’ইম রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, লোকেরা বলে, আমার মাঝে অহংকার আছে। অথচ আমি গাধায় আরোহণ করি, চাদর পরিধান করি, বকরীর দুধ দোহন করি। আর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে বলেছেনঃ যে ব্যক্তি এই কাজগুলো করে তার মাঝে সামান্যতম অহংকারও নেই। সহীহ, তিরমিজী হাদিস নম্বরঃ ২০০১ [আল মাদানী প্রকাশনী]
আবু ঈসা বলেনঃ হাদীসটি হাসান-সহীহ-গারীব।
باب مَا جَاءَ فِي الْكِبْرِ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عِيسَى الْبَغْدَادِيُّ، حَدَّثَنَا شَبَابَةُ بْنُ سَوَّارٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ تَقُولُونَ لِي فِيَّ التِّيهُ وَقَدْ رَكِبْتُ الْحِمَارَ وَلَبِسْتُ الشَّمْلَةَ وَقَدْ حَلَبْتُ الشَّاةَ وَقَدْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ فَعَلَ هَذَا فَلَيْسَ فِيهِ مِنَ الْكِبْرِ شَيْءٌ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ غَرِيبٌ .
Jubair bin Mut'im narrated from his father who said:
"They (meaning the people in general) told me that I was proud, while I rode a donkey, wore a cloak, and I milked the sheep. And the Messenger of Allah said to me: "Whoever does these, then there is no pride (arrogance) in him.'"
পরিচ্ছেদঃ ৬১. অহংকার প্রসঙ্গে
২০০১। নাফি ইবনু জুবাইর ইবনু মুতঈম (রাঃ) হতে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত আছে, তিনি (যুবাইর) বলেন, তোমরা বলে থাক আমার মধ্যে অহংকার রয়েছে। অথচ আমি গাধায় আরোহণ করি, চাদর পরিধান এবং ছাগলের দুধ দোহন করি। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে এ কাজগুলো করে তার মধ্যে সামান্যতম অহংকারও নেই।
সনদ সহীহ।
আবূ ঈসা বলেন, এ হাদীসটি হাসান সহীহ্ গরীব।
باب مَا جَاءَ فِي الْكِبْرِ
حَدَّثَنَا عَلِيُّ بْنُ عِيسَى الْبَغْدَادِيُّ، حَدَّثَنَا شَبَابَةُ بْنُ سَوَّارٍ، حَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي ذِئْبٍ، عَنِ الْقَاسِمِ بْنِ عَبَّاسٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ تَقُولُونَ لِي فِيَّ التِّيهُ وَقَدْ رَكِبْتُ الْحِمَارَ وَلَبِسْتُ الشَّمْلَةَ وَقَدْ حَلَبْتُ الشَّاةَ وَقَدْ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ فَعَلَ هَذَا فَلَيْسَ فِيهِ مِنَ الْكِبْرِ شَيْءٌ " . قَالَ أَبُو عِيسَى هَذَا حَدِيثٌ حَسَنٌ صَحِيحٌ غَرِيبٌ .
Jubair bin Mut'im narrated from his father who said:
"They (meaning the people in general) told me that I was proud, while I rode a donkey, wore a cloak, and I milked the sheep. And the Messenger of Allah said to me: "Whoever does these, then there is no pride (arrogance) in him.'"
পরিচ্ছেদঃ ৮৫. মদীনার ফযীলত, এ শহরে বারাকাত দানের জন্য নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর দুআ, মদীনাহ ও হারামের মর্যাদা এবং এখানে শিকার ও এখানকার গাছপালা কর্তন নিষিদ্ধ ও মদীনার হারামের সীমা
৩২০৭-(৪৫৭/...) আবদুল্লাহ ইবনু মাসলামাহ্ ইবনু কা’নাব (রহঃ) ..... নাফি ইবনু জুবায়র (রহঃ) থেকে বর্ণিত যে, মারওয়ান ইবনু হাকাম লোকদের উদ্দেশে ভাষণ দিলেন। তিনি মক্কাহ (মক্কা) ও তার বাসিন্দা এবং এর হারামের মর্যাদা সম্পর্কে উল্লেখ করলেন। তখন রাফি ইবনু খাদীজ (রাযিঃ) তাকে ডাক দিয়ে বললেন, কী ব্যাপার! আমি আপনাকে মক্কাহ (মক্কা), তার অধিবাসী এবং তার হারামের মর্যাদা সম্পর্কে উল্লেখ করতে শুনছি, অথচ মদীনাহ, তার অধিবাসী এবং তার হারামের মর্যাদা সম্পর্কে আপনি কিছুই বলেননি; অথচ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম মদীনার দু’ প্রান্তের কঙ্করময় মাঠের মধ্যবর্তী স্থানকে হারাম বলে ঘোষণা দিয়েছেন। তার এ হাদীস আমাদের নিকট একটি খাওলানী চামড়ায় লিপিবদ্ধ আছে। আপনি চাইলে আমি তা আপনার সামনে পড়ে শোনাতে পারি। রাবী বলেন, মারওয়ান চুপ হয়ে গেলেন, অতঃপর বললেন, অবশ্য আমিও এ রকম কিছু শুনেছি। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩১৮২, ইসলামীক সেন্টার ৩১৭৯)
باب فَضْلِ الْمَدِينَةِ وَدُعَاءِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم فِيهَا بِالْبَرَكَةِ وَبَيَانِ تَحْرِيمِها وَتَحْرِيمِ صَيْدِهَا وَشَجَرِهَا وَبَيَانِ حُدُودِ حَرَمِهَا
وَحَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْلَمَةَ بْنِ قَعْنَبٍ، حَدَّثَنَا سُلَيْمَانُ بْنُ بِلاَلٍ، عَنْ عُتْبَةَ بْنِ مُسْلِمٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرٍ، أَنَّ مَرْوَانَ بْنَ الْحَكَمِ، خَطَبَ النَّاسَ فَذَكَرَ مَكَّةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا وَلَمْ يَذْكُرِ الْمَدِينَةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا فَنَادَاهُ رَافِعُ بْنُ خَدِيجٍ فَقَالَ مَا لِي أَسْمَعُكَ ذَكَرْتَ مَكَّةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا وَلَمْ تَذْكُرِ الْمَدِينَةَ وَأَهْلَهَا وَحُرْمَتَهَا وَقَدْ حَرَّمَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم مَا بَيْنَ لاَبَتَيْهَا وَذَلِكَ عِنْدَنَا فِي أَدِيمٍ خَوْلاَنِيٍّ إِنْ شِئْتَ أَقْرَأْتُكَهُ . قَالَ فَسَكَتَ مَرْوَانُ ثُمَّ قَالَ قَدْ سَمِعْتُ بَعْضَ ذَلِكَ .
Nafi' b. Jubair reported that Marwan b. al-Hakam (Allah be pleased with him) addressed people and made mention of Mecca and its inhabitants and its sacredness, but he made no mention of Medina, its inhabitants and its sacredness. Rafi' b. Khadij called to him and said:
What is this that I hear you making mention of Mecca and its inhabitants and its sacredness, but you did not make mention of Medina and its inhabitants and its sacredness, while the Messenger of Allah (ﷺ) has also declared sacred (the area) between its two lava lands (Medina)? And (we have record of this) with us written on Khaulani parchment. If you like, I can read it out to you. Thereupon Marwan became silent, and then Said: I too have heard some part of it.
পরিচ্ছেদঃ ১২১. যে দু‘আ পড়ে সালাত আরম্ভ করতে হয়
৭৬৫। নাফি’ ইবনু জুবায়ির (রহঃ) হতে তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে নফল সালাত আদায়কালে বলতে শুনেছি ..... পূর্বোক্ত হাদীসের অনুরূপ। [1]
দুর্বল।
باب مَا يُسْتَفْتَحُ بِهِ الصَّلَاةُ مِنَ الدُّعَاءِ
حَدَّثَنَا مُسَدَّدٌ، حَدَّثَنَا يَحْيَى، عَنْ مِسْعَرٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ رَجُلٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلي الله عليه وسلم يَقُولُ فِي التَّطَوُّعِ ذَكَرَ نَحْوَهُ .
- ضعيف
The above mentioned tradition has also been reported by Jubair b. Mut’im through a different chain of narrators. This version adds:
I head the Prophet(ﷺ) uttering (all these supplications) in a supererogatory prayer; he narrated the tradition in a similar manner.
পরিচ্ছেদঃ ৮৫. বায়তুল্লাহ শরীফে সব সময় নফল নামায পড়া জায়েয
১৫৩৯(৫). আবু তালিব আল-হাফিজ আহমাদ ইবনে নাসর (রহঃ) ... নাফে ইবনে জুবায়ের ইবনে মুতইম (রহঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, হে আবদে মানাফের বংশধর! কোন ব্যক্তি রাত ও অথবা দিনের যে কোন সময় এই ঘরের কাছে নামায পড়তে চাইলে তোমরা তাকে বাধা দিও না।
بَابُ جَوَازِ النَّافِلَةِ عِنْدَ الْبَيْتِ فِي جَمِيعِ الْأَزْمَانِ
حَدَّثَنَا أَبُو طَالِبٍ الْحَافِظُ أَحْمَدُ بْنُ نَصْرٍ ، ثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يَزِيدَ بْنِ الْأَعْمَى بِحَرَّانَ ، ثَنَا يَحْيَى بْنُ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ الضَّحَّاكِ ، ثَنَا عُمَرُ بْنُ قَيْسٍ عَنْ عِكْرِمَةَ بْنِ خَالِدٍ عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ عَنْ أَبِيهِ عَنِ النَّبِيِّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - قَالَ : " يَا بَنِي عَبْدِ مَنَافٍ لَا تَمْنَعُنَّ أَحَدًا يُصَلِّي عِنْدَ هَذَا الْبَيْتِ أَيَّ سَاعَةٍ مِنْ لَيْلٍ أَوْ نَهَارٍ
পরিচ্ছেদঃ ৮৫. বায়তুল্লাহ শরীফে সব সময় নফল নামায পড়া জায়েয
১৫৪২(৮). আল-হুসাইন ইবনে সাফওয়ান আল-বারাদিঈ (রহঃ) ... নাফে ইবনে জুবায়ের ইবনে মুতইম (রহঃ) থেকে তার পিতার সূত্রে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ হে আবদে মানাফের বংশধর, হে হাশিম-এর বংশধর! তোমরা যদি কোন দিন এই ঘরের তত্ত্বাবধানের দায়িত্বপ্রাপ্ত হও, তাহলে দিন ও রাতের যে কোন সময় এই ঘরের তাওয়াফকারী অথবা নামায আদায়কারীকে অবশ্যই বাধা দিও না।
بَابُ جَوَازِ النَّافِلَةِ عِنْدَ الْبَيْتِ فِي جَمِيعِ الْأَزْمَانِ
حَدَّثَنَا الْحُسَيْنُ بْنُ صَفْوَانَ الْبَرْذَعِيُّ ، ثَنَا أَحْمَدُ بْنُ مُحَمَّدِ بْنِ صَاعِدٍ ، ثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عُبَيْدٍ الْمُحَارِبِيُّ ، ثَنَا أَبُو مُعَاوِيَةَ عَنْ إِسْمَاعِيلَ بْنِ مُسْلِمٍ عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرِ بْنِ مُطْعِمٍ عَنْ أَبِيهِ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللَّهِ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - : " يَا بَنِي عَبْدِ مَنَافٍ يَا بَنِي هَاشِمٍ ، إِنْ وُلِّيتُمْ هَذَا الْأَمْرَ يَوْمًا فَلَا تَمْنَعُنَّ طَائِفًا بِهَذَا الْبَيْتِ أَوْ مُصَلِّيًا أَيَّ سَاعَةٍ مِنْ لَيْلٍ أَوْ نَهَارٍ
পরিচ্ছেদঃ ৫৫: ছুটে যাওয়া সালাত কিভাবে কাযা করা যায়?
৬২৪. আবু ’আসিম (রহ.) ..... জুবায়র (রাঃ) হতে বর্ণিত। একবার কোন এক সফরে রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, কে আমাদের আজ রাতে পাহারাদারের দায়িত্ব পালন করবে? যেন ঘুমন্ত অবস্থায় আমাদের ফযরের সালাতের সময় ছুটে না যায়। বিলাল (রাঃ) বললেন, আমি দায়িত্ব পালন করব। এ কথা বলে তিনি সূর্যের উদয়প্রান্ত অভিমুখী হয়ে দায়িত্ব পালনে নিয়োজিত রইলেন। তাঁরা এতো গভীর নিদ্রায় আচ্ছন্ন হয়ে রইলেন যে, সূর্যের কিরণ তাদেরকে জাগ্রত করল। তখন সকলে দাঁড়িয়ে গেলেন। রাসূলুল্লাহ (সা.) বললেন, তোমরা উযূ কর। পরে বিলাল (রাঃ) আযান দিলেন। তিনি দু’রাকআত সুন্নাত আদায় করলেন এবং অন্যরাও দু’ রাক’আত সুন্নাত আদায় করলেন। তারপর সকলে মিলে ফজরের দু’রাকআত ফরয সালাত আদায় করলেন।
كيف يقضى الفائت من الصلاة
أَخْبَرَنَا أَبُو عَاصِمٍ خُشَيْشُ بْنُ أَصْرَمَ، قال: حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ حَسَّانَ، قال: حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ سَلَمَةَ، عَنْ عَمْرِو بْنِ دِينَارٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنْ أَبِيهِ، أَنّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ فِي سَفَرٍ لَهُ: مَنْ يَكْلَؤُنَا اللَّيْلَةَ لَا نَرْقُدَ عَنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ ؟ قَالَ بِلَالٌ: أَنَا، فَاسْتَقْبَلَ مَطْلَعَ الشَّمْسِ فَضُرِبَ عَلَى آذَانِهِمْ حَتَّى أَيْقَظَهُمْ حَرُّ الشَّمْسِ، فَقَامُوا، فَقَالَ: تَوَضَّئُوا، ثُمَّ أَذَّنَ بِلَالٌ فَصَلَّى رَكْعَتَيْنِ وَصَلَّوْا رَكْعَتَيِ الْفَجْرِ ثُمَّ صَلَّوْا الْفَجْرَ .
تخریج دارالدعوہ: تفرد بہ النسائي، (تحفة الأشراف: ۳۲۰۱)، مسند احمد ۴/۸۱ (صحیح الإسناد)
صحيح وضعيف سنن النسائي الألباني: حديث نمبر 625 - صحيح الإسناد
55. How Should One Who Has Missed A Prayer Make It Up?
It was narrated from Nafi' bin Jubair, from his father, that the Messenger of Allah (ﷺ) said during a journey: Who will watch out for dawn for us, so that we do not sleep and miss the dawn prayer? Bilal said: 'I will.' He turned to face the direction where the sun woke them up, then they got up. He said: 'Perform Wudu'.' Then Bilal called the Adhan and he prayed two Rak'ahs, and they prayed the two (Sunnah) Rak'ahs of Fajr, then they prayed Fajr.