মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ) থেকে বর্ণিত হাদিস পাওয়া গেছে ১২ টি

পরিচ্ছেদঃ ৩৩০। মদীনার রাস্তার মসজিদসমূহ এবং যে সকল স্থানে নবী (ﷺ) সালাত আদায় করেছিলেন

৪৬৭। মুহাম্মদ ইবনু আবূ বকর মুকাদ্দামী (রহঃ) ..... মূসা ইবনু উকবা (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেনঃ আমি সালিম ইবনু আবদুল্লাহ (রাঃ)-কে রাস্তার বিশেষ স্থান অনুসন্ধান করে সে সব স্থানে সালাত (নামায/নামাজ) আদায় করতে দেখেছি এবং তিনি বর্ণনা করতেন যে, তাঁর পিতাও এসব স্থানে সালাত আদায় করতেন। আর তিনিও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে এসব স্থানে সালাত আদায় করতে দেখেছেন।

মূসা ইবনু উকবা (রহঃ) বলেনঃ নাফি (রহঃ)-ও আমার কাছে ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি সেসব স্থানে সালাত আদায় করতেন। তারপর আমি সালিম (রহঃ) কে জিজ্ঞাসা করি। আমার জানামতে তিনিও সেসব স্থানে সালাত আদায়ের ব্যাপারে নাফী (রহঃ) এর সাথে একমত পোষণ করেছেন; তবে ’শারাফুর-রাওহা’ নামক স্থানের মসজিদের ব্যাপারে তাঁরা ভিন্ন মত প্রকাশ করেছেন।

بَابُ الْمَسَاجِدِ الَّتِي عَلَى طُرُقِ الْمَدِينَةِ وَالْمَوَاضِعِ الَّتِي صَلَّى فِيهَا النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ

حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ الْمُقَدَّمِيُّ، قَالَ حَدَّثَنَا فُضَيْلُ بْنُ سُلَيْمَانَ، قَالَ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، قَالَ رَأَيْتُ سَالِمَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ يَتَحَرَّى أَمَاكِنَ مِنَ الطَّرِيقِ فَيُصَلِّي فِيهَا، وَيُحَدِّثُ أَنَّ أَبَاهُ كَانَ يُصَلِّي فِيهَا، وَأَنَّهُ رَأَى النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يُصَلِّي فِي تِلْكَ الأَمْكِنَةِ‏.‏ وَحَدَّثَنِي نَافِعٌ عَنِ ابْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي فِي تِلْكَ الأَمْكِنَةِ‏.‏ وَسَأَلْتُ سَالِمًا، فَلاَ أَعْلَمُهُ إِلاَّ وَافَقَ نَافِعًا فِي الأَمْكِنَةِ كُلِّهَا إِلاَّ أَنَّهُمَا اخْتَلَفَا فِي مَسْجِدٍ بِشَرَفِ الرَّوْحَاءِ‏.‏


Narrated Fudail bin Sulaiman: Musa bin `Uqba said, "I saw Salim bin `Abdullah looking for some places on the way and prayed there. He narrated that his father used to pray there, and had seen the Prophet (sallallahu 'alaihi wa sallam) praying at those very places." Narrated Nafi` on the authority of Ibn `Umar who said, "I used to pray at those places." Musa the narrator added, "I asked Salim on which he said, 'I agree with Nafi` concerning those places, except the mosque situated at the place called Sharaf Ar-Rawha."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ২৬৫০. কবরের আযাব হতে আল্লাহর আশ্রয় চাওয়া

৫৯২৪। হুমায়দী (রহঃ) ... মূসা ইবনু উকবা (রহঃ) বর্ণনা করেছেন। উম্মে খালিদ বিনত খালিদ (রাঃ) বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে কবরের আযাব থেকে আল্লাহর আশ্রয় চাইতে শুনেছি। রাবী বলেন যে, এ হাদীস আমি উম্মে খালিদ ব্যতীত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আর কাউকে বলতে শুনিনি।

باب التَّعَوُّذِ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ

حَدَّثَنَا الْحُمَيْدِيُّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أُمَّ خَالِدٍ بِنْتَ خَالِدٍ ـ قَالَ وَلَمْ أَسْمَعْ أَحَدًا سَمِعَ مِنَ النَّبِيِّ، صلى الله عليه وسلم غَيْرَهَا ـ قَالَتْ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَتَعَوَّذُ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ‏.‏


Narrated Um Khalid bint Khalid: I heard the Prophet (ﷺ) seeking refuge with Allah from the punishment of the grave.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭. নেশা সৃষ্টিকারী সকল বস্তুই মদ; আর সর্বপ্রকার মদই হারাম

৫০৫০ সালিহ ইবনু মিসমার সুলামি (রহঃ) ... মূসা ইবনু উকবা (রহঃ) থেকে উল্লেখিত সনদে অনুরূপ বর্ণিত হয়েছে।

باب بَيَانِ أَنَّ كُلَّ مُسْكِرٍ خَمْرٌ وَأَنَّ كُلَّ خَمْرٍ حَرَامٌ ‏‏

وَحَدَّثَنَا صَالِحُ بْنُ مِسْمَارٍ السُّلَمِيُّ، حَدَّثَنَا مَعْنٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ الْمُطَّلِبِ، عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Musa b. Uqba with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১৭. কোন ব্যক্তিই তার আমলের বিনিময়ে জান্নাতে যাবে না, বরং জান্নাতে যাবে আল্লাহর রহমতের মাধ্যমে

৬৮৬২। হাসান হুলওয়ানী (রহঃ) ... মূসা ইবনু উকবা (রহঃ) থেকে এ সনদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। তবে এতে তারাوَأَبْشِرُوا কথাটি উল্লেখ করেননি।

باب لَنْ يَدْخُلَ أَحَدٌ الْجَنَّةَ بِعَمَلِهِ بَلْ بِرَحْمَةِ اللَّهِ تَعَالَى ‏‏

وَحَدَّثَنَاهُ حَسَنٌ الْحُلْوَانِيُّ، حَدَّثَنَا يَعْقُوبُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ بْنِ سَعْدٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ، بْنُ الْمُطَّلِبِ عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ وَلَمْ يَذْكُرْ ‏ "‏ وَأَبْشِرُوا ‏"‏ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Musa b. `Uqba with the same chain of transmitters and he did not make a mention of: "Be happy".


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ১০৩. মক্কায় প্রবেশ করা

২৮৬৫. আবদা ইবন আবদুল্লাহ্ (রহঃ) ... মূসা ইবন উকবা (রহঃ) বলেনঃ নাফি’ (রহঃ) আমার নিকট বর্ণনা করেছেন, আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) তাঁর নিকট হাদীস বর্ণনা করেছেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন মক্কায় আগমন করতেন, তখন যীতুয়া নামক স্থানে অবতরণ করতেন এবং সেখানে রাত্রি যাপন করে ফজরের সালাত আদায় করতেন। আর রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সালাত আদায়ের এই স্থানটি ছিল শক্ত মাটির উঁচু টিলার ওপর। তথায় যে মসজিদ নির্মাণ করা হয়েছিল এস্থানটি সেই মসজিদের ছিল না; বরং এর নীচে উঁচু শক্ত টিলার উপর ছিল।

دُخُولُ مَكَّةَ

أَخْبَرَنَا عَبْدَةُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ قَالَ أَنْبَأَنَا سُوَيْدٌ قَالَ حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ قَالَ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ قَالَ حَدَّثَنِي نَافِعٌ أَنَّ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ حَدَّثَهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَنْزِلُ بِذِي طُوًى يَبِيتُ بِهِ حَتَّى يُصَلِّيَ صَلَاةَ الصُّبْحِ حِينَ يَقْدَمُ إِلَى مَكَّةَ وَمُصَلَّى رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ ذَلِكَ عَلَى أَكَمَةٍ غَلِيظَةٍ لَيْسَ فِي الْمَسْجِدِ الَّذِي بُنِيَ ثَمَّ وَلَكِنْ أَسْفَلَ مِنْ ذَلِكَ عَلَى أَكَمَةٍ خَشِنَةٍ غَلِيظَةٍ


Ibn Umar narrated that: the Messenger of Allah used to dismount at Dhu Tuwa and stay there overnight unitl he prayed Subh when he was approaching Makkah. The place where the Messenger of Allah prayed was on top of the big hillock and not in the Masjid that was built later on, but it was lower than that, on top of the big hillock.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮/৮৯. মদীনার রাস্তার মাসজিদসমূহ এবং যে সকল স্থানে নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সালাত আদায় করেছিলেন।

৪৮৩. মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহ.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ্ (রাযি.)-কে রাস্তার বিশেষ বিশেষ স্থান অনুসন্ধান করে সে সব স্থানে সালাত আদায় করতে দেখেছি এবং তিনি বর্ণনা করতেন যে, তাঁর পিতাও এসব স্থানে সালাত আদায় করতেন। আর তিনিও আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম -কে এসব স্থানে সালাত আদায় করতে দেখেছেন। মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহ.) বলেনঃ নাফি‘ (রহ.)-ও আমার নিকট ইবনু ‘উমার (রাযি.) হতে বর্ণনা করেছেন যে, তিনি সেসব স্থানে সালাত আদায় করতেন। অতঃপর আমি সালিম (রহ.)-কে জিজ্ঞেস করি। আমার জানামতে তিনিও সেসব স্থানে সালাত আদায়ের ব্যাপারে নাফি’ (রহ.)-এর সাথে ঐকমত্য পোষণ করেছেন; তবে ‘শারাফুর-রাওহা’ নামক স্থানের মাসজিদটির ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে। (১৫৩৫, ২৩৩, ৭৩৪৫) (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৪৬১, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৪৬৭)

بَاب الْمَسَاجِدِ الَّتِي عَلَى طُرُقِ الْمَدِينَةِ وَالْمَوَاضِعِ الَّتِي صَلَّى فِيهَا النَّبِيُّ

مُحَمَّدُ بْنُ أَبِي بَكْرٍ الْمُقَدَّمِيُّ قَالَ حَدَّثَنَا فُضَيْلُ بْنُ سُلَيْمَانَ قَالَ حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ قَالَ رَأَيْتُ سَالِمَ بْنَ عَبْدِ اللهِ يَتَحَرَّى أَمَاكِنَ مِنْ الطَّرِيقِ فَيُصَلِّي فِيهَا وَيُحَدِّثُ أَنَّ أَبَاهُ كَانَ يُصَلِّي فِيهَا وَأَنَّهُ رَأَى النَّبِيَّ يُصَلِّي فِي تِلْكَ الْأَمْكِنَةِ وَحَدَّثَنِي نَافِعٌ عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّهُ كَانَ يُصَلِّي فِي تِلْكَ الْأَمْكِنَةِ وَسَأَلْتُ سَالِمًا فَلاَ أَعْلَمُهُ إِلاَّ وَافَقَ نَافِعًا فِي الْأَمْكِنَةِ كُلِّهَا إِلاَّ أَنَّهُمَا اخْتَلَفَا فِي مَسْجِدٍ بِشَرَفِ الرَّوْحَاءِ.


Narrated Fudail bin Sulaiman: Musa bin `Uqba said, "I saw Salim bin `Abdullah looking for some places on the way and prayed there. He narrated that his father used to pray there, and had seen the Prophet (ﷺ) praying at those very places." Narrated Nafi` on the authority of Ibn `Umar who said, "I used to pray at those places." Musa the narrator added, "I asked Salim on which he said, 'I agree with Nafi` concerning those places, except the mosque situated at the place called Sharaf Ar-Rawha."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৫৬/১৫৬. শত্রুর মুখোমুখী হওয়ার আকাঙ্ক্ষা করো না।

৩০২৫. মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহ.) বলেন, সালিম আবুন নযর আমাকে বর্ণনা করেছেন, তিনি বলেন, আমি ‘উমার ইবনু ‘উবাইদুল্লাহর লেখক ছিলাম। তখন তার নিকট ‘আবদুল্লাহ্ ইবনু আবূ ‘আওফাহ (রাঃ)-এর একখানা পত্র পৌঁছল এ মর্মে যে, আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমরা শত্রুর মুখোমুখী হওয়ার কামনা করবে না। (২৯৩৩) (ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ২৮১২ মধ্যমাংশ)

بَابُ لَا تَمَنَّوْا لِقَاءَ الْعَدُوِّ

وَقَالَ مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ حَدَّثَنِيْ سَالِمٌ أَبُو النَّضْرِ كُنْتُ كَاتِبًا لِّعُمَرَ بْنِ عُبَيْدِ اللهِ فَأَتَاهُ كِتَابُ عَبْدِ اللهِ بْنِ أَبِيْ أَوْفَى رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ لَا تَمَنَّوْا لِقَاءَ الْعَدُوِّ


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২৪. যায়দ ইব্নু ‘আমর ইবনু নুফায়ল (রাঃ)-এর ঘটনা।

৩৮২৭-৩৮২৮. মূসা (সনদসহ) বলেন, সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রহ.) আমার নিকট বর্ণনা করেছেন। মূসা (রহ.) বলেন, আমার জানা মতে তিনি ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে এ ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন যে, যায়দ ইবনু ‘আমর সঠিক তাওহীদের উপর প্রতিষ্ঠিত দ্বীনের খোঁজে সিরিয়ায় যান। সে সময় একজন ইয়াহূদী আলেমের সাথে তাঁর সাক্ষাৎ হল। তিনি তার নিকট তাদের দ্বীন সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন এবং বললেন, হয়ত আমি তোমাদের দ্বীনের অনুসারী হব, আমাকে সে সম্পর্কে জানাও। তিনি বললেন, তুমি আমাদের দ্বীন গ্রহণ করবে না। গ্রহণ করলে যতখানি গ্রহণ করবে সে পরিমাণ আল্লাহর গযব তোমার উপর পতিত হবে। যায়দ বললেন, আমি তো আল্লাহর গযব হতে পালিয়ে আসছি। আমি যথাসাধ্য আল্লাহর সামান্য পরিমাণ গযবও বহন করব না। আর আমার কি তা বহনের শক্তি-সামর্থ্য আছে? তুমি কি আমাকে এছাড়া অন্য কোন পথের দিশা দিতে পার? সে বলল, আমি তা জানি না, তবে তুমি দ্বীনে হানীফ কবুল করে নাও। যায়দ জিজ্ঞেস করলেন (দ্বীনে) হানীফ কী? সে বলল, তা হল ইব্রাহীম (আঃ)-এর দ্বীন। তিনি ইয়াহূদীও ছিলেন না, নাসারাও ছিলেন না। তিনি আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করতেন না। তখন যায়দ বের হলেন এবং তাঁর সাথে একজন খ্রিস্টান আলিমের সাক্ষাৎ হল। ইয়াহূদী ‘আলিমের নিকট ইতিপূর্বে তিনি যা যা বলেছিলেন তার কাছেও তা বললেন। তিনি বললেন, তুমি আমাদের দ্বীন গ্রহণ করবে না। গ্রহণ করলে যত পরিমাণ গ্রহণ করবে তত পরিমাণ আল্লাহর লা‘নত তোমার উপর পতিত হবে। যায়দ বললেন, আমি তো আল্লাহর লা‘নত হতে পালিয়ে আসছি। আর আমি যথাসাধ্য সামান্য আল্লাহর লা‘নতও বহন করব না। আমি কি তা বহনের শক্তি রাখি? তুমি কি আমাকে এছাড়া অন্য কোন পথের দিশা দেবে? সে বলল, আমি অন্য কিছু জানি না। শুধু এতটুকু বলতে পারি যে, তুমি দ্বীনে হানীফ গ্রহণ কর। তিনি বললেন, হানীফ কী? উত্তরে তিনি বললেন, তা হল ইব্রাহীম (আঃ)-এর দ্বীন, তিনি ইয়াহূদীও ছিলেন না এবং খ্রিস্টানও ছিলেন না এবং আল্লাহ্ ছাড়া আর কারো ইবাদত করতেন না। যায়দ যখন ইব্রাহীম (আঃ) সম্পর্কে তাদের মন্তব্য জানতে পারলেন, তখন তিনি বেরিয়ে পড়ে দু’হাত তুলে বললেন, হে আল্লাহ্! আমি তোমাকে সাক্ষী রেখে বলছি আমি দ্বীনে ইব্রাহীম (আঃ)-এর উপর আছি। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৪৩ মধ্যমাংশ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৮ মধ্যমাংশ)

লায়স (রহ.) বলেন হিশাম তাঁর পিতা সূত্রে তিনি আসমা বিন্ত আবূ বকর (রাঃ) হতে বর্ণনা করতে গিয়ে আমার কাছে লিখছেন যে, তিনি (আসমা) বলেন, আমি দেখলাম যায়দ ইবনু ‘আমর ইবনু নুফায়ল কা’বা শরীফের দেয়ালে পিঠ লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন এবং বলছেন, হে কুরাইশ গোত্র, আল্লাহর কসম, আমি ব্যতীত তোমাদের কেউ-ই দ্বীনে ইব্রাহীমের উপর নেই। আর তিনি যেসব কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেয়ার জন্য নেয়া হত তাদেরকে তিনি বাঁচাবার ব্যবস্থা করতেন। যখন কোন লোক তার কন্যা সন্তানকে হত্যা করার জন্য ইচ্ছা করত, তখন তিনি এসে বলতেন, হত্যা করো না, আমি তার জীবিকার ব্যয়ভার গ্রহণ করবো। এ বলে তিনি শিশুটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসতেন। শিশুটি বড় হলে তার পিতাকে বলতেন, তুমি যদি তোমার কন্যাকে নিয়ে যেতে চাও, তাহলে আমি দিয়ে দেব। আর তুমি যদি নিতে না চাও, তবে আমিই এর সকল ব্যয় ভার বহন করে যাব। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৪৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৮ শেষাংশ)

بَابُ حَدِيْثُ زَيْدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ

قَالَ مُوْسَى حَدَّثَنِيْ سَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللهِ وَلَا أَعْلَمُهُ إِلَّا تَحَدَّثَ بِهِ عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ زَيْدَ بْنَ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ خَرَجَ إِلَى الشَّأْمِ يَسْأَلُ عَنْ الدِّينِ وَيَتْبَعُهُ فَلَقِيَ عَالِمًا مِنْ الْيَهُوْدِ فَسَأَلَهُ عَنْ دِيْنِهِمْ فَقَالَ إِنِّيْ لَعَلِّيْ أَنْ أَدِيْنَ دِيْنَكُمْ فَأَخْبِرْنِيْ فَقَالَ لَا تَكُوْنُ عَلَى دِيْنِنَا حَتَّى تَأْخُذَ بِنَصِيْبِكَ مِنْ غَضَبِ اللهِ قَالَ زَيْدٌ مَا أَفِرُّ إِلَّا مِنْ غَضَبِ اللهِ وَلَا أَحْمِلُ مِنْ غَضَبِ اللهِ شَيْئًا أَبَدًا وَأَنَّى أَسْتَطِيْعُهُ فَهَلْ تَدُلُّنِيْ عَلَى غَيْرِهِ قَالَ مَا أَعْلَمُهُ إِلَّا أَنْ يَكُوْنَ حَنِيْفًا قَالَ زَيْدٌ وَمَا الْحَنِيْفُ قَالَ دِيْنُ إِبْرَاهِيْمَ لَمْ يَكُنْ يَهُوْدِيًّا وَلَا نَصْرَانِيًّا وَلَا يَعْبُدُ إِلَّا اللهَ فَخَرَجَ زَيْدٌ فَلَقِيَ عَالِمًا مِنْ النَّصَارَى فَذَكَرَ مِثْلَهُ فَقَالَ لَنْ تَكُوْنَ عَلَى دِيْنِنَا حَتَّى تَأْخُذَ بِنَصِيْبِكَ مِنْ لَعْنَةِ اللهِ قَالَ مَا أَفِرُّ إِلَّا مِنْ لَعْنَةِ اللهِ وَلَا أَحْمِلُ مِنْ لَعْنَةِ اللهِ وَلَا مِنْ غَضَبِهِ شَيْئًا أَبَدًا وَأَنَّى أَسْتَطِيْعُ فَهَلْ تَدُلُّنِيْ عَلَى غَيْرِهِ قَالَ مَا أَعْلَمُهُ إِلَّا أَنْ يَكُوْنَ حَنِيْفًا قَالَ وَمَا الْحَنِيْفُ قَالَ دِيْنُ إِبْرَاهِيْمَ لَمْ يَكُنْ يَهُوْدِيًّا وَلَا نَصْرَانِيًّا وَلَا يَعْبُدُ إِلَّا اللهَ فَلَمَّا رَأَى زَيْدٌ قَوْلَهُمْ فِيْ إِبْرَاهِيْمَ عَلَيْهِ السَّلَام خَرَجَ فَلَمَّا بَرَزَ رَفَعَ يَدَيْهِ فَقَالَ اللَّهُمَّ إِنِّيْ أَشْهَدُ أَنِّيْ عَلَى دِيْنِ إِبْرَاهِيْمَ وَقَالَ اللَّيْثُ كَتَبَ إِلَيَّ هِشَامٌ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِيْ بَكْرٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَتْ رَأَيْتُ زَيْدَ بْنَ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ قَائِمًا مُسْنِدًا ظَهْرَهُ إِلَى الْكَعْبَةِ يَقُوْلُ يَا مَعَاشِرَ قُرَيْشٍ وَاللهِ مَا مِنْكُمْ عَلَى دِيْنِ إِبْرَاهِيْمَ غَيْرِيْ وَكَانَ يُحْيِي الْمَوْءُوْدَةَ يَقُوْلُ لِلرَّجُلِ إِذَا أَرَادَ أَنْ يَقْتُلَ ابْنَتَهُ لَا تَقْتُلْهَا أَنَا أَكْفِيكَهَا مَئُوْنَتَهَا فَيَأْخُذُهَا فَإِذَا تَرَعْرَعَتْ قَالَ لِأَبِيْهَا إِنْ شِئْتَ دَفَعْتُهَا إِلَيْكَ وَإِنْ شِئْتَ كَفَيْتُكَ مَئُوْنَتَهَا


Narrated Ibn 'Umar: Zaid bin 'Amr bin Nufail went to Sham, inquiring about a true religion to follow. He met a Jewish religious scholar and asked him about their religion. He said, "I intend to embrace your religion, so tell me some thing about it." The Jew said, "You will not embrace our religion unless you receive your share of Allah's Anger." Zaid said, "'I do not run except from Allah's Anger, and I will never bear a bit of it if I have the power to avoid it. Can you tell me of some other religion?" He said, "I do not know any other religion except the Hanif." Zaid enquired, "What is Hanif?" He said, "Hanif is the religion of (the prophet) Abraham who was neither a Jew nor a Christian, and he used to worship None but Allah (Alone)" Then Zaid went out and met a Christian religious scholar and told him the same as before. The Christian said, "You will not embrace our religion unless you get a share of Allah's Curse." Zaid replied, "I do not run except from Allah's Curse, and I will never bear any of Allah's Curse and His Anger if I have the power to avoid them. Will you tell me of some other religion?" He replied, "I do not know any other religion except Hanif." Zaid enquired, "What is Hanif?" He replied, Hanif is the religion of (the prophet) Abraham who was neither a Jew nor a Christian and he used to worship None but Allah (Alone)" When Zaid heard their Statement about (the religion of) Abraham, he left that place, and when he came out, he raised both his hands and said, "O Allah! I make You my Witness that I am on the religion of Abraham." Narrated Asma bint Abi Bakr: I saw Zaid bin Amr bin Nufail standing with his back against the Ka'ba and saying, "O people of Quraish! By Allah, none amongst you is on the religion of Abraham except me." He used to preserve the lives of little girls: If somebody wanted to kill his daughter he would say to him, "Do not kill her for I will feed her on your behalf." So he would take her, and when she grew up nicely, he would say to her father, "Now if you want her, I will give her to you, and if you wish, I will feed her on your behalf."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৬৩/২৪. যায়দ ইব্নু ‘আমর ইবনু নুফায়ল (রাঃ)-এর ঘটনা।

৩৮২৭-৩৮২৮. মূসা (সনদসহ) বলেন, সালিম ইবনু ‘আবদুল্লাহ (রহ.) আমার নিকট বর্ণনা করেছেন। মূসা (রহ.) বলেন, আমার জানা মতে তিনি ইবনু ‘উমার (রাঃ) হতে এ ঘটনাটি বর্ণনা করেছেন যে, যায়দ ইবনু ‘আমর সঠিক তাওহীদের উপর প্রতিষ্ঠিত দ্বীনের খোঁজে সিরিয়ায় যান। সে সময় একজন ইয়াহূদী আলেমের সাথে তাঁর সাক্ষাৎ হল। তিনি তার নিকট তাদের দ্বীন সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদ করলেন এবং বললেন, হয়ত আমি তোমাদের দ্বীনের অনুসারী হব, আমাকে সে সম্পর্কে জানাও। তিনি বললেন, তুমি আমাদের দ্বীন গ্রহণ করবে না। গ্রহণ করলে যতখানি গ্রহণ করবে সে পরিমাণ আল্লাহর গযব তোমার উপর পতিত হবে। যায়দ বললেন, আমি তো আল্লাহর গযব হতে পালিয়ে আসছি। আমি যথাসাধ্য আল্লাহর সামান্য পরিমাণ গযবও বহন করব না। আর আমার কি তা বহনের শক্তি-সামর্থ্য আছে? তুমি কি আমাকে এছাড়া অন্য কোন পথের দিশা দিতে পার? সে বলল, আমি তা জানি না, তবে তুমি দ্বীনে হানীফ কবুল করে নাও। যায়দ জিজ্ঞেস করলেন (দ্বীনে) হানীফ কী? সে বলল, তা হল ইব্রাহীম (আঃ)-এর দ্বীন। তিনি ইয়াহূদীও ছিলেন না, নাসারাও ছিলেন না। তিনি আল্লাহ্ ছাড়া অন্য কারো ইবাদত করতেন না। তখন যায়দ বের হলেন এবং তাঁর সাথে একজন খ্রিস্টান আলিমের সাক্ষাৎ হল। ইয়াহূদী ‘আলিমের নিকট ইতিপূর্বে তিনি যা যা বলেছিলেন তার কাছেও তা বললেন। তিনি বললেন, তুমি আমাদের দ্বীন গ্রহণ করবে না। গ্রহণ করলে যত পরিমাণ গ্রহণ করবে তত পরিমাণ আল্লাহর লা‘নত তোমার উপর পতিত হবে। যায়দ বললেন, আমি তো আল্লাহর লা‘নত হতে পালিয়ে আসছি। আর আমি যথাসাধ্য সামান্য আল্লাহর লা‘নতও বহন করব না। আমি কি তা বহনের শক্তি রাখি? তুমি কি আমাকে এছাড়া অন্য কোন পথের দিশা দেবে? সে বলল, আমি অন্য কিছু জানি না। শুধু এতটুকু বলতে পারি যে, তুমি দ্বীনে হানীফ গ্রহণ কর। তিনি বললেন, হানীফ কী? উত্তরে তিনি বললেন, তা হল ইব্রাহীম (আঃ)-এর দ্বীন, তিনি ইয়াহূদীও ছিলেন না এবং খ্রিস্টানও ছিলেন না এবং আল্লাহ্ ছাড়া আর কারো ইবাদত করতেন না। যায়দ যখন ইব্রাহীম (আঃ) সম্পর্কে তাদের মন্তব্য জানতে পারলেন, তখন তিনি বেরিয়ে পড়ে দু’হাত তুলে বললেন, হে আল্লাহ্! আমি তোমাকে সাক্ষী রেখে বলছি আমি দ্বীনে ইব্রাহীম (আঃ)-এর উপর আছি। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৪৩ মধ্যমাংশ, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৮ মধ্যমাংশ)

লায়স (রহ.) বলেন হিশাম তাঁর পিতা সূত্রে তিনি আসমা বিন্ত আবূ বকর (রাঃ) হতে বর্ণনা করতে গিয়ে আমার কাছে লিখছেন যে, তিনি (আসমা) বলেন, আমি দেখলাম যায়দ ইবনু ‘আমর ইবনু নুফায়ল কা’বা শরীফের দেয়ালে পিঠ লাগিয়ে দাঁড়িয়ে আছেন এবং বলছেন, হে কুরাইশ গোত্র, আল্লাহর কসম, আমি ব্যতীত তোমাদের কেউ-ই দ্বীনে ইব্রাহীমের উপর নেই। আর তিনি যেসব কন্যা সন্তানকে জীবন্ত কবর দেয়ার জন্য নেয়া হত তাদেরকে তিনি বাঁচাবার ব্যবস্থা করতেন। যখন কোন লোক তার কন্যা সন্তানকে হত্যা করার জন্য ইচ্ছা করত, তখন তিনি এসে বলতেন, হত্যা করো না, আমি তার জীবিকার ব্যয়ভার গ্রহণ করবো। এ বলে তিনি শিশুটিকে উদ্ধার করে নিয়ে আসতেন। শিশুটি বড় হলে তার পিতাকে বলতেন, তুমি যদি তোমার কন্যাকে নিয়ে যেতে চাও, তাহলে আমি দিয়ে দেব। আর তুমি যদি নিতে না চাও, তবে আমিই এর সকল ব্যয় ভার বহন করে যাব। (আধুনিক প্রকাশনীঃ ৩৫৪৩, ইসলামিক ফাউন্ডেশনঃ ৩৫৪৮ শেষাংশ)

بَابُ حَدِيْثُ زَيْدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ

قَالَ مُوْسَى حَدَّثَنِيْ سَالِمُ بْنُ عَبْدِ اللهِ وَلَا أَعْلَمُهُ إِلَّا تَحَدَّثَ بِهِ عَنْ ابْنِ عُمَرَ أَنَّ زَيْدَ بْنَ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ خَرَجَ إِلَى الشَّأْمِ يَسْأَلُ عَنْ الدِّينِ وَيَتْبَعُهُ فَلَقِيَ عَالِمًا مِنْ الْيَهُوْدِ فَسَأَلَهُ عَنْ دِيْنِهِمْ فَقَالَ إِنِّيْ لَعَلِّيْ أَنْ أَدِيْنَ دِيْنَكُمْ فَأَخْبِرْنِيْ فَقَالَ لَا تَكُوْنُ عَلَى دِيْنِنَا حَتَّى تَأْخُذَ بِنَصِيْبِكَ مِنْ غَضَبِ اللهِ قَالَ زَيْدٌ مَا أَفِرُّ إِلَّا مِنْ غَضَبِ اللهِ وَلَا أَحْمِلُ مِنْ غَضَبِ اللهِ شَيْئًا أَبَدًا وَأَنَّى أَسْتَطِيْعُهُ فَهَلْ تَدُلُّنِيْ عَلَى غَيْرِهِ قَالَ مَا أَعْلَمُهُ إِلَّا أَنْ يَكُوْنَ حَنِيْفًا قَالَ زَيْدٌ وَمَا الْحَنِيْفُ قَالَ دِيْنُ إِبْرَاهِيْمَ لَمْ يَكُنْ يَهُوْدِيًّا وَلَا نَصْرَانِيًّا وَلَا يَعْبُدُ إِلَّا اللهَ فَخَرَجَ زَيْدٌ فَلَقِيَ عَالِمًا مِنْ النَّصَارَى فَذَكَرَ مِثْلَهُ فَقَالَ لَنْ تَكُوْنَ عَلَى دِيْنِنَا حَتَّى تَأْخُذَ بِنَصِيْبِكَ مِنْ لَعْنَةِ اللهِ قَالَ مَا أَفِرُّ إِلَّا مِنْ لَعْنَةِ اللهِ وَلَا أَحْمِلُ مِنْ لَعْنَةِ اللهِ وَلَا مِنْ غَضَبِهِ شَيْئًا أَبَدًا وَأَنَّى أَسْتَطِيْعُ فَهَلْ تَدُلُّنِيْ عَلَى غَيْرِهِ قَالَ مَا أَعْلَمُهُ إِلَّا أَنْ يَكُوْنَ حَنِيْفًا قَالَ وَمَا الْحَنِيْفُ قَالَ دِيْنُ إِبْرَاهِيْمَ لَمْ يَكُنْ يَهُوْدِيًّا وَلَا نَصْرَانِيًّا وَلَا يَعْبُدُ إِلَّا اللهَ فَلَمَّا رَأَى زَيْدٌ قَوْلَهُمْ فِيْ إِبْرَاهِيْمَ عَلَيْهِ السَّلَام خَرَجَ فَلَمَّا بَرَزَ رَفَعَ يَدَيْهِ فَقَالَ اللَّهُمَّ إِنِّيْ أَشْهَدُ أَنِّيْ عَلَى دِيْنِ إِبْرَاهِيْمَ وَقَالَ اللَّيْثُ كَتَبَ إِلَيَّ هِشَامٌ عَنْ أَبِيْهِ عَنْ أَسْمَاءَ بِنْتِ أَبِيْ بَكْرٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَتْ رَأَيْتُ زَيْدَ بْنَ عَمْرِو بْنِ نُفَيْلٍ قَائِمًا مُسْنِدًا ظَهْرَهُ إِلَى الْكَعْبَةِ يَقُوْلُ يَا مَعَاشِرَ قُرَيْشٍ وَاللهِ مَا مِنْكُمْ عَلَى دِيْنِ إِبْرَاهِيْمَ غَيْرِيْ وَكَانَ يُحْيِي الْمَوْءُوْدَةَ يَقُوْلُ لِلرَّجُلِ إِذَا أَرَادَ أَنْ يَقْتُلَ ابْنَتَهُ لَا تَقْتُلْهَا أَنَا أَكْفِيكَهَا مَئُوْنَتَهَا فَيَأْخُذُهَا فَإِذَا تَرَعْرَعَتْ قَالَ لِأَبِيْهَا إِنْ شِئْتَ دَفَعْتُهَا إِلَيْكَ وَإِنْ شِئْتَ كَفَيْتُكَ مَئُوْنَتَهَا


Narrated Ibn 'Umar: Zaid bin 'Amr bin Nufail went to Sham, inquiring about a true religion to follow. He met a Jewish religious scholar and asked him about their religion. He said, "I intend to embrace your religion, so tell me some thing about it." The Jew said, "You will not embrace our religion unless you receive your share of Allah's Anger." Zaid said, "'I do not run except from Allah's Anger, and I will never bear a bit of it if I have the power to avoid it. Can you tell me of some other religion?" He said, "I do not know any other religion except the Hanif." Zaid enquired, "What is Hanif?" He said, "Hanif is the religion of (the prophet) Abraham who was neither a Jew nor a Christian, and he used to worship None but Allah (Alone)" Then Zaid went out and met a Christian religious scholar and told him the same as before. The Christian said, "You will not embrace our religion unless you get a share of Allah's Curse." Zaid replied, "I do not run except from Allah's Curse, and I will never bear any of Allah's Curse and His Anger if I have the power to avoid them. Will you tell me of some other religion?" He replied, "I do not know any other religion except Hanif." Zaid enquired, "What is Hanif?" He replied, Hanif is the religion of (the prophet) Abraham who was neither a Jew nor a Christian and he used to worship None but Allah (Alone)" When Zaid heard their Statement about (the religion of) Abraham, he left that place, and when he came out, he raised both his hands and said, "O Allah! I make You my Witness that I am on the religion of Abraham." Narrated Asma bint Abi Bakr: I saw Zaid bin Amr bin Nufail standing with his back against the Ka'ba and saying, "O people of Quraish! By Allah, none amongst you is on the religion of Abraham except me." He used to preserve the lives of little girls: If somebody wanted to kill his daughter he would say to him, "Do not kill her for I will feed her on your behalf." So he would take her, and when she grew up nicely, he would say to her father, "Now if you want her, I will give her to you, and if you wish, I will feed her on your behalf."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৮০/৩৭. ক্ববরের আযাব হতে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা।

৬৩৬৪. মূসা ইবনু ’উকবাহ (রহ.) বর্ণনা করেছেন। উম্মু খালিদ বিন্তু খালিদ (রাঃ) বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে কবরের ’আযাব হতে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করতে শুনেছি। রাবী বলেন যে, এ হাদীস আমি (উম্মু খালিদ) ছাড়া নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে আর কাউকে বলতে শুনিনি।[১৩৭৬] (আধুনিক প্রকাশনী- ৫৯১৮, ইসলামিক ফাউন্ডেশন- ৫৮১১)

بَاب التَّعَوُّذِ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ

حَدَّثَنَا الْحُمَيْدِيُّ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، حَدَّثَنَا مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، قَالَ سَمِعْتُ أُمَّ خَالِدٍ بِنْتَ خَالِدٍ ـ قَالَ وَلَمْ أَسْمَعْ أَحَدًا سَمِعَ مِنَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم، غَيْرَهَا ـ قَالَتْ سَمِعْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم يَتَعَوَّذُ مِنْ عَذَابِ الْقَبْرِ‏.‏


Narrated Um Khalid bint Khalid: I heard the Prophet (ﷺ) seeking refuge with Allah from the punishment of the grave.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৭. নেশা সৃষ্টিকারী সকল বস্তুই মদ, আর সর্বপ্রকার মদই হারাম

৫১১৫-(.../...) সালিহ্ ইবনু মিসমার সুলামী (রহঃ) ..... মূসা ইবনু উকবাহ (রহঃ) হতে উপরোল্লিখিত সূত্রে হুবহু বর্ণিত হয়েছে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৫০৫০, ইসলামিক সেন্টার ৫০৬০)

باب بَيَانِ أَنَّ كُلَّ مُسْكِرٍ خَمْرٌ وَأَنَّ كُلَّ خَمْرٍ حَرَامٌ ‏‏

وَحَدَّثَنَا صَالِحُ بْنُ مِسْمَارٍ السُّلَمِيُّ، حَدَّثَنَا مَعْنٌ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ الْمُطَّلِبِ، عَنْ مُوسَى بْنِ عُقْبَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ ‏.‏


This hadith has been narrated on the authority of Musa b. Uqba with the same chain of transmitters.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ

পরিচ্ছেদঃ ৩৯. রুকু-সিজদার সময় নামাযী যা বলবে তার বিবরণ

১২৬৭(৪). আবু হুরায়রা মুহাম্মাদ ইবনে আলী ইবনে হামযা (রহঃ) ... মূসা ইবনে উকবা (রহঃ) থেকে এই সনদসূত্রে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন রুকূ করতেন তখন বলতেনঃ বিশেষভাবে রাবী হাজ্জাজ কর্তৃক বর্ণিত উক্তির অনুরূপ, অন্যান্যদের অনুরূপ নয়। রাওহ (রহঃ)-এর বর্ণনায় আমার হাড়গোড় ও আমার শিরা-উপশিরা কথাটুকুও উক্ত হয়েছে।

بَابُ صِفَةُ مَا يَقُولُ الْمُصَلِّي عِنْدَ رُكُوعِهِ وَسُجُودِهِ

حَدَّثَنَا أَبُو هُرَيْرَةَ مُحَمَّدُ بْنُ عَلِيِّ بْنِ حَمْزَةَ ، ثَنَا أَبُو أُمَيَّةَ ، ثَنَا رَوْحٌ ، ثَنَا ابْنُ جُرَيْجٍ ، أَخْبَرَنِي مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ ، بِهَذَا الْإِسْنَادِ ؛ أَنَّ النَّبِيَّ - صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ - كَانَ إِذَا رَكَعَ ، قَالَ : ... مِثْلَ قَوْلِ حَجَّاجٍ فِي الرُّكُوعِ خَاصَّةً ، دُونَ غَيْرِهِ ، وَزَادَ رَوْحٌ : " وَعَظْمِي وَعَصَبِي


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ মূসা ইবনু ‘উকবাহ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ১২ পর্যন্ত, সর্বমোট ১২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে