১৫৪৪

পরিচ্ছেদঃ ৬. মুদাব্বারের (অন্যকে) জখম করা প্রসঙ্গে

রেওয়ায়ত ৭. মালিক (রহঃ)-এর নিকট রেওয়ায়ত পৌছিয়াছে যে, উমর ইবন আবদুল আযীয (রহঃ) মুদাব্বারের ব্যাপারে ফয়সালা করিয়াছেন যে, সে জখম করিলে তাহার কর্তার জন্য ওয়াজিব হইবে উহা হইতে, সে যে বস্তুর মালিক (অর্থাৎ ক্রীতদাসের খেদমত) তাহা জখমী ব্যক্তির নিকট সোপর্দ করিয়া দেওয়া। জখমী ব্যক্তি উহা (মুদাব্বারের ক্রীতদাস) হইতে আদায় করিবে এবং উহাকে জখমের কিসাস গণ্য করবে জখমের দীয়্যত (খেসারত) বাবদ। অতঃপর খেদমত দ্বারা তাহার কর্তার মৃত্যুর পূর্বে যদি দীয়্যত পরিশোধ হইয়া যায় তবে (পরিশোধের পর) তাহার কর্তার দিকে প্রত্যাবর্তন করিবে।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ মুদাব্বারের ব্যাপারে আমাদের নিকট মাসআলা এই, মুদাব্বার যদি (কাহাকেও) জখম করে তারপর তাহার কর্তা পরলোকগমন করে এবং তাহার কর্তার নিকট সে ব্যতীত অন্য কোন মাল নাই, তবে মুদাব্বারের এক-তৃতীয়াংশ আযাদ হইবে। অতঃপর জখমের দীয়্যতকে তিন অংশে ভাগ করা হইবে। তারপর দীয়্যতের এক-তৃতীয়াংশ হইবে মুদাব্বারের যে এক-তৃতীয়াংশ আযাদ হইয়াছে সেই অংশের ভাগে (অর্থাৎ এক-তৃতীয়াংশ মুদাব্বার আদায় করিবে) অবশিষ্ট দুই-তৃতীয়াংশ হইবে ওয়ারিসদের হস্তে যে দুই-তৃতীয়াংশ (মুদাব্বারের) রহিয়াছে সেই দুই-তৃতীয়াংশের ভাগে। তাহদের ইচ্ছা হইলে তাহারা তাহদের অংশ জখমী ব্যক্তির নিকট সোপর্দ করিবে সে দুই-তৃতীয়াংশ হইবে দীয়্যত পরিমাণ খেদমত আদায় করিবে কিংবা ইচ্ছা করিলে তাহারা দীয়্যতের দুই-তৃতীয়াংশ জখমী ব্যক্তিকে প্রদান করিবে এবং ক্রীতদাস হইতে নিজেদের অংশ ২/১ নিজেদের দখলে রাখিবে।

ইহার কারণ এই, জখম করাটা অপরাধ ছিল ক্রীতদাসের, এই জখমের দীয়্যত গোলামের কর্তার উপর ঋণ হইবে না (এই দীয়্যত গোলামকেই আদায় করিতে হইবে)। তাই তাহার কর্তা যে কার্য সম্পাদন করিয়াছে তাহাকে মুদাব্বার করিয়া ও তাহার আযাদীর ব্যবস্থা করিয়া উহা মুদাব্বারের সদ্য অপরাধের ফলে বাতিল হইয়া যাইবে না। যদি ক্রীতদাসের কর্তার জিম্মায় লোকের ঋণ থাকে – ক্রীতদাসের অপরাধের খেসারতসহ, তবে জখমের দীয়্যত ও (কর্তার) ঋণ পরিমাণ অংশ দাস হইতে বিক্রয় করা হইবে, তারপর সর্বপ্রথম গোলামের অপরাধের খেসারত আদায় করা হইবে গোলামের মূল্য হইতে; তারপর তাহার কর্তার ঋণ পরিশোধ করা হইবে। তারপর গোলাম হইতে অবশিষ্ট যাহা রহিল উহার ব্যবস্থা হইবে এই — উহা হইতে এক-তৃতীয়াংশ আযাদ হইয়া যাইবে এবং অবশিষ্ট দুই-তৃতীয়াংশ হইবে কর্তার ওয়ারিসদের জন্য। মোটকথা, গোলামের অপরাধের খেসারত কর্তার ঋণের আগে পরিশোধ করিতে হইবে, যেমন কোন এক ব্যক্তির মৃত্যু হইয়াছে, সে একজন মুদাব্বার দাস রাখিয়া গিয়াছে যাহার মূল্য দেড়শত দীনার। সে একজন আযাদ ব্যক্তিকে এইরূপ জখম করিয়াছে যাহাতে হাড় দৃষ্ট হয়, উহার দীয়্যত হইতেছে পঞ্চাশ দীনার, আর দাসের কর্তার ঋণ ছিল পঞ্চাশ দীনার। মালিক (রহঃ) বলেন, এই অবস্থায় সর্বপ্রথম জখমের দীয়্যত পঞ্চাশ দীনার পরিশোধ করা হইবে গোলামের মূল্য হইতে, অতঃপর তাহার কর্তার ঋণ শোধ করা হইবে, তারপর গোলাম হইতে (৫০ দীনার) যাহা অবশিষ্ট রহিল উহার ব্যবস্থা করা হইবে এইভাবে যে, উহা হইতে গোলামের এক-তৃতীয়াংশ আযাদ করা হইবে, অবশিষ্ট দুই-তৃতীয়াংশ থাকিবে কর্তার ওয়ারিসদের জন্য। দীয়্যত মুদাব্বারের জিম্মায় কর্তার ঋণের তুলনায় বেশি দরকারী, আর মুদাব্বারের কর্তার ঋণ মুদাব্বারের তদবীর (অর্থাৎ আযাদী) হইতে বেশি জরুরী; যাহা মৃত ব্যক্তির এক-তৃতীয়াংশ মাল হইতে ওসীয়াত বটে, তাই মুদাব্বারের কর্তার জিম্মায় ঋণ অপরিশোধিত রাখিয়া মুদাব্বারের তদবীর (আযাদী) কার্যকর করা জায়েয হইবে না। কারণ আযাদী প্রদানের চুক্তি হইতেছে ওসীয়াত। এই সম্পর্কে আল্লাহ্ তা’আলা বলিয়াছেনঃ (‏مِنْ بَعْدِ وَصِيَّةٍ يُوصَى بِهَا أَوْ دَيْنٍ) ওসীয়্যত অথবা ঋণ পরিশোধের পর (ঋণ সর্বসম্মতভাবে ওসীয়্যতের উপর অগ্রাধিকার লাভ করে)। মালিক (রহঃ) বলেনঃ যদি মৃত ব্যক্তির এক-তৃতীয়াংশে মুদাবারের সম্পূর্ণ আযাদ হওয়ার সংকুলান হয় তবে (মুদাব্বার সম্পূর্ণ) আযাদ হইয়া যাইবে, আর তাহার অপরাধের খেসারত তাহার উপর ঋণ থাকিবে। জখমী ব্যক্তি আযাদী লাভের পর (খেসারত আদায়ের জন্য) তাহাকে বাধ্য করবে, যদিওবা সেই খেসারত পূর্ণ দীয়্যত হইয়া থাকে। কিন্তু কর্তার জিম্মায় ঋণ না থাকিলে তখন এই ব্যবস্থা (অন্যথায় ঋণ পরিশোধের বিষয়টি অগ্রাধিকার পাইবে)।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যে মুদাব্বার কোন ব্যক্তিকে জখম করিয়াছে, অতঃপর তাহার কর্তা তাহাকে জখমী ব্যক্তির নিকট সোপর্দ করিয়াছে; তারপর তাহার কর্তার মৃত্যু হইয়াছে। কর্তার উপর রহিয়াছে ঋণ আর সে এই দাস ব্যতীত অন্য কোন মাল রাখিয়া যায় নাই। অতঃপর ওয়ারিসগণ বলিল– আমরা ইহাকে জখমী ব্যক্তির নিকট সোপর্দ করিব। ঋণদাতা বলিল, আমি ইহার মূল্য বাড়াইয়া দিব। মালিক (রহঃ) বলে, (ঋণদাতা যখন মূল্য বাড়াইয়া দিল, তবে মুদাব্বারকে পাওয়ার অধিক উপযুক্ত পাত্র সেই। জখমের দীয়্যতের উপর ঋণদাতা যাহা বৃদ্ধি করিল উহা যাহার উপর ঋণ রহিয়াছে [ঋণগ্রহীতা কর্তা] তাহার ঋণ হইতে কমানো হইবে। আর মূল্য কিছু বৃদ্ধি না করিলে তবে সে দাস গ্রহণ করিবে না।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ মুদাব্বার যদি কাহাকেও জখম করে এবং তাহার নিকট মাল থাকে, অতঃপর তাহার কর্তা তাহার খেসারত বহন করিতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করে তবে জখমী ব্যক্তি জখমের দীয়াত বাবদ মুদাব্বিরের মাল কব্জা করিবে। যদি সেই মালের খেসারত পূর্ণভাবে আদায় হইয়া যায় তবে জখমী ব্যক্তি (তথা হইতে) জখমের দীয়াত পূর্ণ গ্রহণ করিবে এবং মুদাব্বারকে তাহার কর্তার নিকট ফিরাইয়া দিবে।

আর যদি উহাতে খেসারত পূর্ণ আদায় হওয়ার মতো সম্পদ না থাকে তবে যাহা উশুল হয় সেই পরিমাণ খেসারত বাবদ গ্রহণ করিয়া অবশিষ্টের জন্য ক্রীতদাস হইতে খেদমত লইবে।

باب جِرَاحِ الْمُدَبَّرِ

حَدَّثَنِي مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ قَضَى فِي الْمُدَبَّرِ إِذَا جَرَحَ أَنَّ لِسَيِّدِهِ أَنْ يُسَلِّمَ مَا يَمْلِكُ مِنْهُ إِلَى الْمَجْرُوحِ فَيَخْتَدِمُهُ الْمَجْرُوحُ وَيُقَاصُّهُ بِجِرَاحِهِ مِنْ دِيَةِ جَرْحِهِ فَإِنْ أَدَّى قَبْلَ أَنْ يَهْلِكَ سَيِّدُهُ رَجَعَ إِلَى سَيِّدِهِ قَالَ مَالِك وَالْأَمْرُ عِنْدَنَا فِي الْمُدَبَّرِ إِذَا جَرَحَ ثُمَّ هَلَكَ سَيِّدُهُ وَلَيْسَ لَهُ مَالٌ غَيْرُهُ أَنَّهُ يُعْتَقُ ثُلُثُهُ ثُمَّ يُقْسَمُ عَقْلُ الْجَرْحِ أَثْلَاثًا فَيَكُونُ ثُلُثُ الْعَقْلِ عَلَى الثُّلُثِ الَّذِي عَتَقَ مِنْهُ وَيَكُونُ ثُلُثَاهُ عَلَى الثُّلُثَيْنِ اللَّذَيْنِ بِأَيْدِي الْوَرَثَةِ إِنْ شَاءُوا أَسْلَمُوا الَّذِي لَهُمْ مِنْهُ إِلَى صَاحِبِ الْجَرْحِ وَإِنْ شَاءُوا أَعْطَوْهُ ثُلُثَيْ الْعَقْلِ وَأَمْسَكُوا نَصِيبَهُمْ مِنْ الْعَبْدِ وَذَلِكَ أَنَّ عَقْلَ ذَلِكَ الْجَرْحِ إِنَّمَا كَانَتْ جِنَايَتُهُ مِنْ الْعَبْدِ وَلَمْ تَكُنْ دَيْنًا عَلَى السَّيِّدِ فَلَمْ يَكُنْ ذَلِكَ الَّذِي أَحْدَثَ الْعَبْدُ بِالَّذِي يُبْطِلُ مَا صَنَعَ السَّيِّدُ مِنْ عِتْقِهِ وَتَدْبِيرِهِ فَإِنْ كَانَ عَلَى سَيِّدِ الْعَبْدِ دَيْنٌ لِلنَّاسِ مَعَ جِنَايَةِ الْعَبْدِ بِيعَ مِنْ الْمُدَبَّرِ بِقَدْرِ عَقْلِ الْجَرْحِ وَقَدْرِ الدَّيْنِ ثُمَّ يُبَدَّأُ بِالْعَقْلِ الَّذِي كَانَ فِي جِنَايَةِ الْعَبْدِ فَيُقْضَى مِنْ ثَمَنِ الْعَبْدِ ثُمَّ يُقْضَى دَيْنُ سَيِّدِهِ ثُمَّ يُنْظَرُ إِلَى مَا بَقِيَ بَعْدَ ذَلِكَ مِنْ الْعَبْدِ فَيَعْتِقُ ثُلُثُهُ وَيَبْقَى ثُلُثَاهُ لِلْوَرَثَةِ وَذَلِكَ أَنَّ جِنَايَةَ الْعَبْدِ هِيَ أَوْلَى مِنْ دَيْنِ سَيِّدِهِ وَذَلِكَ أَنَّ الرَّجُلَ إِذَا هَلَكَ وَتَرَكَ عَبْدًا مُدَبَّرًا قِيمَتُهُ خَمْسُونَ وَمِائَةُ دِينَارٍ وَكَانَ الْعَبْدُ قَدْ شَجَّ رَجُلًا حُرًّا مُوضِحَةً عَقْلُهَا خَمْسُونَ دِينَارًا وَكَانَ عَلَى سَيِّدِ الْعَبْدِ مِنْ الدَّيْنِ خَمْسُونَ دِينَارًا قَالَ مَالِك فَإِنَّهُ يُبْدَأُ بِالْخَمْسِينَ دِينَارًا الَّتِي فِي عَقْلِ الشَّجَّةِ فَتُقْضَى مِنْ ثَمَنِ الْعَبْدِ ثُمَّ يُقْضَى دَيْنُ سَيِّدِهِ ثُمَّ يُنْظَرُ إِلَى مَا بَقِيَ مِنْ الْعَبْدِ فَيَعْتِقُ ثُلُثُهُ وَيَبْقَى ثُلُثَاهُ لِلْوَرَثَةِ فَالْعَقْلُ أَوْجَبُ فِي رَقَبَتِهِ مِنْ دَيْنِ سَيِّدِهِ وَدَيْنُ سَيِّدِهِ أَوْجَبُ مِنْ التَّدْبِيرِ الَّذِي إِنَّمَا هُوَ وَصِيَّةٌ فِي ثُلُثِ مَالِ الْمَيِّتِ فَلَا يَنْبَغِي أَنْ يَجُوزَ شَيْءٌ مِنْ التَّدْبِيرِ وَعَلَى سَيِّدِ الْمُدَبَّرِ دَيْنٌ لَمْ يُقْضَ وَإِنَّمَا هُوَ وَصِيَّةٌ وَذَلِكَ أَنَّ اللَّهَ تَبَارَكَ وَتَعَالَى قَالَ مِنْ بَعْدِ وَصِيَّةٍ يُوصَى بِهَا أَوْ دَيْنٍ قَالَ مَالِك فَإِنْ كَانَ فِي ثُلُثِ الْمَيِّتِ مَا يَعْتِقُ فِيهِ الْمُدَبَّرُ كُلُّهُ عَتَقَ وَكَانَ عَقْلُ جِنَايَتِهِ دَيْنًا عَلَيْهِ يُتَّبَعُ بِهِ بَعْدَ عِتْقِهِ وَإِنْ كَانَ ذَلِكَ الْعَقْلُ الدِّيَةَ كَامِلَةً وَذَلِكَ إِذَا لَمْ يَكُنْ عَلَى سَيِّدِهِ دَيْنٌ وَقَالَ مَالِك فِي الْمُدَبَّرِ إِذَا جَرَحَ رَجُلًا فَأَسْلَمَهُ سَيِّدُهُ إِلَى الْمَجْرُوحِ ثُمَّ هَلَكَ سَيِّدُهُ وَعَلَيْهِ دَيْنٌ وَلَمْ يَتْرُكْ مَالًا غَيْرَهُ فَقَالَ الْوَرَثَةُ نَحْنُ نُسَلِّمُهُ إِلَى صَاحِبِ الْجُرْحِ وَقَالَ صَاحِبُ الدَّيْنِ أَنَا أَزِيدُ عَلَى ذَلِكَ إِنَّهُ إِذَا زَادَ الْغَرِيمُ شَيْئًا فَهُوَ أَوْلَى بِهِ وَيُحَطُّ عَنْ الَّذِي عَلَيْهِ الدَّيْنُ قَدْرُ مَا زَادَ الْغَرِيمُ عَلَى دِيَةِ الْجَرْحِ فَإِنْ لَمْ يَزِدْ شَيْئًا لَمْ يَأْخُذْ الْعَبْدَ وَقَالَ مَالِك فِي الْمُدَبَّرِ إِذَا جَرَحَ وَلَهُ مَالٌ فَأَبَى سَيِّدُهُ أَنْ يَفْتَدِيَهُ فَإِنَّ الْمَجْرُوحَ يَأْخُذُ مَالَ الْمُدَبَّرِ فِي دِيَةِ جُرْحِهِ فَإِنْ كَانَ فِيهِ وَفَاءٌ اسْتَوْفَى الْمَجْرُوحُ دِيَةَ جُرْحِهِ وَرَدَّ الْمُدَبَّرَ إِلَى سَيِّدِهِ وَإِنْ لَمْ يَكُنْ فِيهِ وَفَاءٌ اقْتَضَاهُ مِنْ دِيَةِ جُرْحِهِ وَاسْتَعْمَلَ الْمُدَبَّرَ بِمَا بَقِيَ لَهُ مِنْ دِيَةِ جُرْحِهِ


Malik related to me that he heard that Umar ibn Abd al-Aziz gave a judgement about the mudabbar who did an injury. He said, "The master must surrender what he owns of him to the injured person. He is made to serve the injured person and recompense (in the form of service) is taken from him as the blood-money of the injury. If he completes that before his master dies, he reverts to his master." Malik said, "The generally agreed on way of doing things in our community about a mudabbar who does an injury and then his master dies and the master has no property except him is that the third (allowed to be bequeathed) is freed, and then the blood-money for the in jury is divided into thirds. A third of the blood-money is against the third of him which was set free, and two-thirds are against the two-thirds which the heirs have. If they wish, they surrender what they have of him to the party with the injury, and if they wish, they give the injured person two-thirds of the blood-money and keep their portion of the slave. That is because that injury is a criminal action by the slave and it is not a debt against the master by which whatever setting free and tadbir the master had done would be abrogated. If there were a debt to people held against the master of the slave, as well as the criminal action of the slave, part of the mudabbar would be sold in proportion to the blood-money of the injury and according to the debt. Then one would begin with the blood-money which was for the criminal action of the slave and it would be paid from the price of the slave. Then the debt of his master would be paid, and then one would look at what remained after that of the slave. His third would b be set free, and two-thirds of him would belong to the heirs. That is because the criminal action of the slave is more important than the debt of his master. That is because, if the man dies and leaves a mudabbar slave whose value is one hundred and fifty dinars, and the slave strikes a free man on the head with a blow that lays open the skull, and the blood-money is fifty dinars, and the master of the slave has a debt of fifty dinars, one begins with the fifty dinars which are the blood-money of the head wound, and it is paid from the price of the slave. Then the debt of the master is paid. Then one looks at what remains of the slave, and a third of him is set free and two-thirds of him remain for the heirs. The blood-money is more pressing against his person than the debt of his master. The debt of his master is more pressing than the tadbir which is a bequest from the third of the property of the deceased. None of the tadbir is permitted while the master of the mudabbar has a debt which is not paid. It is a bequest. That is because Allah, the Blessed, the Exalted, said, 'After any bequest that is made or any debt.' " (Sura 4 ayat 10) Malik said, "If there is enough in the third property that the deceased can bequeath to free all the mudabbar, he is freed and the blood-money due from his criminal action is held as a debt against him which follows him after he is set free even if that blood-money is the full blood-money. It is not a debt on the master." Malik spoke about a mudabbar who injured a man and his master surrendered him to the injured party, and then the master died and had a debt and did not leave any property other than the mudabbar, and the heirs said, "We surrender the mudabbar to the party," whilst the creditor said, "My debt exceeds that." Malik said that if the creditor's debt did exceed that at all , he was more entitled to it and it was taken from the one who owed the debt, according to what the creditor was owed in excess of the blood-money of the injury. If his debt did not exceed it at all, he did not take the slave. Malik spoke about a mudabbar who did an injury and had property, and his master refused to ransom him. He said, "The injured party takes the property of the mudabbar for the blood-money of his injury. If there is enough to pay it, the injured party is paid in full for the blood-money of his injury and the mudabbar is returned to his master. If there is not enough to pay it, he takes it from the blood-money and uses the mudabbar for what remains of the blood-money."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ মালিক ইবনু আনাস (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ