১১৯৭

পরিচ্ছেদঃ

১১৯৭। আমার উম্মাতের সর্বোত্তম নারী হচ্ছে বেশী উজ্জ্বল চেহারা বিশিষ্ট নারী এবং তাদের মধ্যে অল্প মোহর গ্রহণকারী।

হাদীসটি বানোয়াট।

হাদীসটি ইবনু আদী (২/৯৭) এবং তার উদ্ধৃতিতে ইবনু আসাকির (১/৬৪/৫) হুসাইন ইবনুল মুবারাক ত্ববারানী হতে, তিনি ইসমাইল ইবনু আইয়্যাশ হতে, তিনি হিশাম ইবনু উরওয়া হতে, তিনি তার পিতা হতে, তিনি আয়েশা (রাঃ) হতে মারফূ’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।

ইবনু আদী বলেনঃ এ হাদীসটির ভাষা মুনকার। কারণ ইসমাঈল ইবনু আইয়্যাশ হিজাজ এবং ইরাকের হাদীসের মধ্যে সংমিশ্রণ ঘটিয়েছেন। এ হাদীসটির সমস্যা হচ্ছে হুসাইন ইবনুল মুবারাক, ইসমাঈল নয়। হুসাইনের হাদীসগুলো মুনকার।

আমি (আলবানী) বলছিঃ হাফিয যাহাবী ইবনু আদী হতে বর্ণনা করেছেন, তিনি হুসাইন সম্পর্কে বলেনঃ তিনি মিথ্যা বর্ণনা করার দোষে দোষী। কিন্তু এ কথাটা ইবনু আদীর “আল-কামেল” গ্রন্থে তার জীবনীতে পাচ্ছি না। (আল্লাহই বেশী জানেন)। অতঃপর তিনি তার কতিপয় হাদীস উল্লেখ করেছেন এটি, সেগুলোর একটি ।

خير نساء أمتي أصبحهن وجها، وأقلهن مهو را موضوع - رواه ابن عدي (97/2) وعنه ابن عساكر (5/64/1) عن حسين بن المبارك الطبراني : حدثنا إسماعيل بن عياش عن هشام بن عروة عن أبيه عن عائشة مرفوعا وقال ابن عدي: " هذا الحديث منكر المتن، وإن كان عن إسماعيل بن عياش لأن إسماعيل يخلط في حديث الحجاز والعراق، وهو ثبت في حديث الشام، والبلاء في هذا الحديث من الحسين بن المبارك هذا لا من إسماعيل بن عياش، والحسين أحاديثه مناكير ". قلت: ونقل الذهبي عن ابن عدي أنه قال فيه: " متهم ". ولم أجد هذا في ترجمته من " الكامل ". والله أعلم. ثم ساق له أحاديث هذا أحدها


হাদিসের মানঃ জাল (Fake)
পুনঃনিরীক্ষণঃ