৮২৪

পরিচ্ছেদঃ ১৩৬. সালাতে কেউ সূরাহ্ পড়া ছেড়ে দিলে

৮২৪। নাফি’ ইবনু মাহমুদ ইবনু রাবী’ আল-আনসারী সূত্রে বর্ণিত। নাফি’ বলেন, একবার ’উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) ফজর সালাতে বিলম্বে উপস্থিত হন। ফলে মুয়াজ্জিন আবূ নু’আইম (রহঃ) সালাতের তাকবীর বলে লোকদের নিয়ে সালাত আরম্ভ করেন। তখন আমি এবং ’উবাদাহ ইবনুস সামিত (রাঃ) উপস্থিত হয়ে আবূ নু’আইমের পিছনে ইক্বাতিদা করি। আবূ নু’আইম সালাতে স্বরবে কিরাত পড়ছিলেন। ’উবাদাহ (রাঃ) (তার পিছনে) সূরাহ ফাতিহা পড়েন। সালাত শেষে আমি ’উবাদাহ (রাঃ)-কে বললামঃ আবূ নু’আইমের স্বরবে কিরাত পাঠকালে আমি আপনাকেও সূরাহ ফাতিহা পাঠ করতে শুনলাম?

তিনি বললেনঃ হ্যাঁ। একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কোন এক ওয়াক্তের স্বরব ক্বিরাআতের সালাতে আমাদের ইমামতি করেন। বর্ণনাকারী বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ক্বিরাআতের সময় আটকে গেলেন। অতঃপর সলাম শেষে তিনি আমাদের লক্ষ্য করে বলেনঃ আমার স্বরবে কিরাত পাঠকালে তোমরাও কি কিরাত করেছ? জবাবে আমাদের কেউ বলেন, হ্যাঁ আমরাও কিরাত করেছি। তখন তিনি বলেন, এমনটি করবে না। তিনি আরো বলেন, কিরাত পাঠের সময় তাইতো ভাবছিলাম, আমার কুরআন পাঠ কিসে বিঘ্ন সৃষ্টি করছে? অতএব আমি যখন সালাতে স্বরবে কিরাত করি, তখন তোমরা উম্মুল কুরআন (সূরাহ ফাতিহা) ছাড়া অন্য কিছু পড়বে না।[1]

দুর্বল।

بَابُ مَنْ تَرَكَ الْقِرَاءَةَ فِي صَلَاتِهِ بِفَاتِحَةِ الْكِتَابِ

حَدَّثَنَا الرَّبِيعُ بْنُ سُلَيْمَانَ الْأَزْدِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ يُوسُفَ، حَدَّثَنَا الْهَيْثَمُ بْنُ حُمَيْدٍ، أَخْبَرَنِي زَيْدُ بْنُ وَاقِدٍ، عَنْ مَكْحُولٍ، عَنْ نَافِعِ بْنِ مَحْمُودِ بْنِ الرَّبِيعِ الْأَنْصَارِيِّ قَالَ نَافِعٌ: أَبْطَأَ عُبَادَةُ بْنُ الصَّامِتِ عَنْ صَلَاةِ الصُّبْحِ، فَأَقَامَ أَبُو نُعَيْمٍ الْمُؤَذِّنُ الصَّلَاةَ فَصَلَّى أَبُو نُعَيْمٍ بِالنَّاسِ، وَأَقْبَلَ عُبَادَةُ وَأَنَا مَعَهُ، حَتَّى صَفَفْنَا خَلْفَ أَبِي نُعَيْمٍ، وَأَبُو نُعَيْمٍ يَجْهَرُ بِالْقِرَاءَةِ فَجَعَلَ عُبَادَةُ يَقْرَأُ أُمَّ الْقُرْآنِ فَلَمَّا انْصَرَفَ، قُلْتُ لِعُبَادَةَ: سَمِعْتُكَ تَقْرَأُ بِأُمِّ الْقُرْآنِ وَأَبُو نُعَيْمٍ يَجْهَرُ، قَالَ: أَجَلْ صَلَّى بِنَا رَسُولُ اللَّهِ صلي الله عليه وسلم بَعْضَ الصَّلَوَاتِ الَّتِي يَجْهَرُ فِيهَا بِالْقِرَاءَةِ قَالَ: فَالْتَبَسَتْ عَلَيْهِ الْقِرَاءَةُ فَلَمَّا انْصَرَفَ أَقْبَلَ عَلَيْنَا بِوَجْهِهِ، وَقَالَ:هَلْ تَقْرَءُونَ إِذَا جَهَرْتُ بِالْقِرَاءَةِ؟، فَقَالَ بَعْضُنَا: إِنَّا نَصْنَعُ ذَلِكَ، قَالَ: " فَلَا، وَأَنَا أَقُولُ: مَا لِي يُنَازِعُنِي الْقُرْآنُ، فَلَا تَقْرَءُوا بِشَيْءٍ مِنَ الْقُرْآنِ إِذَا جَهَرْتُ إِلَّا بِأُمِّ الْقُرْآنِ " - ضعيف


Nafi’b. Mahmudb. Al-Rabi’ Al-Ansari said: “Ubadah b. al-samit came to late to lead the morning prayer. Abu Nu’aim, the mu’adhdhin, pronounced the takbir and he led the people in prayer. Then Ubadah came and I was with him. We Joined the row behind Abu Nu’aim, while Abu Nu’aim was reciting the Qur’an loudly. Then ‘Ubadah began to recite the Umm al-Quran (I.e Surah al Fatihah). When he finished, I said to Ubadah: I heard you reciting the Umm al-Qur’an while Abu Nu’aim was reciting Qur’an loudly. He replied: yes> The Messenger of Allah (ﷺ) led us in a certain prayer in which the Qur’an is recited loudly, but he became confused in the recitation. When he finished he turned his face to us and said: Do you recite when I recite the Qur’an loudly? Some of us said: we do so; this is why I said to myself: What is that which confused me (in the recitation of ) the Qur’an. Do not recite anything from the Qur’an when I recite it loudly except the Umm al-Qur’an.


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ