লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ ১. প্রথম অনুচ্ছেদ - ইহরাম ও তালবিয়াহ্
২৫৪৬-[৭] ’আব্দুল্লাহ ইবনু ’উমার (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বিদায় হজের সাথে ’উমরারও উপকারিতা লাভ করেছিলেন। তিনি (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) এভাবে শুরু করেছিলেন যে, প্রথমে ’উমরার তালবিয়াহ্ পাঠ করেছিলেন, এরপর হজের তালবিয়াহ্। (বুখারী ও মুসলিম)[1]
بَابُ الْإِحْرَامِ وَالتَّلْبِيَةِ
وَعَنِ ابْنِ عُمَرَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُمَا قَالَ: تَمَتَّعَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي حَجَّةِ الْوَدَاعِ بِالْعُمْرَةِ إِلَى الْحَجِّ بدأَ فأهلَّ بالعمْرةِ ثمَّ أهلَّ بالحجّ
ব্যাখ্যা: (تَمَتَّعَ رَسُوْلُ اللّٰهِ ﷺ) ‘‘রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তামাত্তু' হজ্জ/হজ করেছেন’’। (بَدَأَ فَأهَلَّ بِالْعُمْرَةِ ثُمَّ أَهَلَّ بِالْحَجِّ) এ বাক্যটি (تمتع)-এর ব্যাখ্যা। অর্থাৎ- তিনি প্রথমে ‘উমরার জন্য ইহরাম বেঁধেছেন, পরে ‘উমরা-এর সাথে হজ্জের নিয়্যাত করেছেন। সিন্দী বলেনঃ এখানে (تمتع) ‘‘তামাত্তু’’ বলতে কিরান বুঝানো হয়েছে। কেননা সাহাবীগণ কিরানকেও (تمتع) বলে থাকেন। আর অবধারিত যে, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর হজ্জ/হজ কিরান ছিল।
(بَدَأَ بِالْعُمْرَةِ) অর্থাৎ- তিনি ইহরাম বাঁধার সময়ে প্রথমে ‘‘উমরা’’ শব্দ উল্লেখ করেছেন। তিনি বলেছেন (لبيك عمرة) ‘‘লাব্বায়কা ‘উমরাতান্’’।