লগইন করুন
পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ
২১৪৯-[৪১] আবূ হুরায়রাহ্ (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি রাতে সূরা ’হা-মীম’ আদ্ দুখা-ন পড়ে। তার সকাল এভাবে হয় যে সত্তর হাজার মালাক (ফেরেশতা) আল্লাহর নিকট তার জন্য মাগফিরাত চাইতে থাকেন। (তিরমিযী। তিনি বলেন, এ হাদীসটি গরীব। একজন বর্ণনাকারী ’আমর ইবনু আবূ খাস্’আম য’ঈফ। ইমাম বুখারী বলেছেন, ’আমর একজন মুনকার রাবী।)[1]
اَلْفَصْلُ الثَّانِىْ
وَعَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «مَنْ قَرَأَ (حم) الدُّخَانِ فِي لَيْلَةٍ أَصْبَحَ يَسْتَغْفِرُ لَهُ سَبْعُونَ أَلْفَ مَلَكٍ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيُّ وَقَالَ: هَذَا حَدِيث غَرِيب وَعمر بن أبي خَثْعَمٍ الرَّاوِي يُضَعَّفُ وَقَالَ مُحَمَّدٌ يَعْنِي الْبُخَارِيَّ هُوَ مُنكر الحَدِيث
ব্যাখ্যা: রাতে সূরা দুখান পড়ার এই ফাযীলাত যে কোন রাতেই হতে পারে তবে আযহার গ্রন্থে বলা হয়েছে, রাত বলতে তা মুবহাম বা অস্পষ্ট যে কোন রাতও হতে পারে, বিশেষ কোন রাতও হতে পারে। তবে সামনের হাদীসের বর্ণনা মোতাবেক জুমার রাত হওয়া সুস্পষ্ট।
লুম্‘আত গ্রন্থকার বলেন, প্রথম হাদীসে রাতের নির্দিষ্টতা অস্পষ্ট কিন্তু দ্বিতীয় হাদীসে রাতের নির্দিষ্টতা সুস্পষ্ট। তাই নির্দিষ্ট রাত উল্লেখ সম্বলিত হাদীসের ভিত্তিতে জুমার রাতে পড়াই উত্তম, যাতে হাদীসের বিশেষ ফাযীলাত নিশ্চিতভাবে অর্জিত হয়।