২৩২

পরিচ্ছেদঃ দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ

২৩২-[৩৫] ইবনু ’আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ আমার পক্ষ হতে হাদীস বর্ণনার ব্যাপারে সতর্কতা অবলম্বন করবে। যে পর্যন্ত আমার হাদীস বলে তোমরা নিশ্চিত না হবে, তা বর্ণনা করবে না। কেননা, যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে আমার নামে মিথ্যারোপ করেছে (বর্ণনা করেছে), সে যেন তার ঠিকানা জাহান্নাম নির্ধারণ করে নিয়েছে। (তিরমিযী)[1]

اَلْفَصْلُ الثَّانِيْ

وَعَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللَّهُ عَنْهُ قَالَ: قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «اتَّقُوا الْحَدِيثَ عَنِّي إِلَّا مَا عَلِمْتُمْ فَمَنْ كَذَبَ عَلَيَّ مُتَعَمِّدًا فَلْيَتَبَوَّأْ مَقْعَدَهُ مِنَ النَّارِ» . رَوَاهُ التِّرْمِذِيّ

ব্যাখ্যা: একাধিক সানাদ ও একাধিক শাহিদের কারণে ইমাম তিরমিযী হাদীসটিকে হাসান বলেছেন। অকাট্য প্রমাণের মাধ্যমে হাদীসের সত্যতা জানার পর হাদীস বর্ণনা করতে হবে যাতে কেউ রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর ওপর মিথ্যা আরোপে শামিল না হয়। এ হাদীসে ‘ইলম স্বচ্ছ ধারণাপ্রসূত বিদ্যাকে অন্তর্ভুক্ত করছে। মুহাদ্দিসগণ ঐকমত্য সহকারে অকাট্য ধারণার মাধ্যমে সাক্ষ্য প্রদান করাকে বৈধ বলেছেন যা মূলত হাদীস বর্ণনার চেয়ে সংকীর্ণ। علم (‘ইলম) শব্দটি আরো সমর্থন করছে যে, হাদীস বর্ণনার ক্ষেত্রে লিখনীর উপর নির্ভর করা বৈধ।


হাদিসের মানঃ যঈফ (Dai'f)
পুনঃনিরীক্ষণঃ