পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬২. মুহাম্মদ ইবন মুছান্না (রহঃ) ..... সাঈদ ইবন যায়দ (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী যমীন আবাদ করবে, সে তার মালিক হবে। আর যদি কোন যালিম অন্যের জমিতে গাছ লাগায়, তবে সে তার মালিক হবে না।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَهَّابِ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ زَيْدٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَحْيَا أَرْضًا مَيْتَةً فَهِيَ لَهُ وَلَيْسَ لِعِرْقٍ ظَالِمٍ حَقٌّ " .
Narrated Sa'id ibn Zayd:
The Prophet (ﷺ) said: If anyone brings barren land into cultivation, it belongs to him, and the unjust vein has no right.
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৩. হান্নাদ ইবন সারী (রহঃ) ... উরওয়া (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী যমীন আবাদ করবে, সে তার মালিক হবে। এরপর তিনি পূর্বোক্ত হাদীছের অনুরূপ হাদীছ বর্ণনা করে বলেনঃ আমার নিকট ঐ ব্যক্তি বর্ণনা করেছেন, যিনি আমার কাছে এ হাদীছটি বর্ণনা করেছেন যে, দু’ব্যক্তি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে একটি মামলা পেশ করে। (যা ছিল) এদের এক ব্যক্তি অপর ব্যক্তির যমীনে একটি খেজুর গাছ লাগায়। তখন তিনি এরূপ ফয়সালা দেনঃ জমির মালিক তার যমীন পাবে এবং গাছের মালিক তার গাছ সেখান থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে।
রাবী বলেনঃ এরপর আমি দেখি যে, কুড়াল দিয়ে সে গাছটি কাটা হচ্ছে। কেননা তা বেশ বড় ছিল। পরে তা সেখান হতে সরিয়ে নেওয়া হয়।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا هَنَّادُ بْنُ السَّرِيِّ، حَدَّثَنَا عَبْدَةُ، عَنْ مُحَمَّدٍ، - يَعْنِي ابْنَ إِسْحَاقَ - عَنْ يَحْيَى بْنِ عُرْوَةَ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَحْيَا أَرْضًا مَيْتَةً فَهِيَ لَهُ " . وَذَكَرَ مِثْلَهُ قَالَ فَلَقَدْ خَبَّرَنِي الَّذِي حَدَّثَنِي هَذَا الْحَدِيثَ أَنَّ رَجُلَيْنِ اخْتَصَمَا إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم غَرَسَ أَحَدُهُمَا نَخْلاً فِي أَرْضِ الآخَرِ فَقَضَى لِصَاحِبِ الأَرْضِ بِأَرْضِهِ وَأَمَرَ صَاحِبَ النَّخْلِ أَنْ يُخْرِجَ نَخْلَهُ مِنْهَا . قَالَ فَلَقَدْ رَأَيْتُهَا وَإِنَّهَا لَتُضْرَبُ أُصُولُهَا بِالْفُئُوسِ وَإِنَّهَا لَنَخْلٌ عُمٌّ حَتَّى أُخْرِجَتْ مِنْهَا .
Narrated Urwah:
The Prophet (ﷺ) said: If anyone brings barren land into cultivation, it belong to him. He then transmitted a similar tradition mentioned above (No. 3067).
He ('Urwah) said: One who transmitted this tradition to me said that two persons brought their dispute to the Messenger of Allah (ﷺ). One of them grew palm trees in the land of the other. He decided to return the land to its owner of the palm-trees to remove his palm-trees. He said: I saw when their roots were being struck with axes. The trees were fully grown up, but they were removed from there.
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৪. আহমদ ইবন সাঈদ দারিমী (রহঃ) .... ইবন ইসহাক (রহঃ) হতে উপরোক্ত হাদীছের সনদে ও অর্থে হাদীছ বর্ণনা করা হয়েছে। অবশ্য তিনি বলেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সাহাবীদের থেকে জনৈক সাহাবী বর্ণনা করেছেন।
রাবী বলেনঃ আমার ধারণা, তিনি হলেন আবূ সাঈদ খুদ্রী। তিনি বলেনঃ আমি তাকে কুড়াল দিয়ে গাছের গোড়ায় আঘাত করতে দেখেছি।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ سَعِيدٍ الدَّارِمِيُّ، حَدَّثَنَا وَهْبٌ، عَنْ أَبِيهِ، عَنِ ابْنِ إِسْحَاقَ، بِإِسْنَادِهِ وَمَعْنَاهُ إِلاَّ أَنَّهُ قَالَ عِنْدَ قَوْلِهِ مَكَانَ الَّذِي حَدَّثَنِي هَذَا فَقَالَ رَجُلٌ مِنْ أَصْحَابِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم وَأَكْثَرُ ظَنِّي أَنَّهُ أَبُو سَعِيدٍ الْخُدْرِيُّ فَأَنَا رَأَيْتُ الرَّجُلَ يَضْرِبُ فِي أُصُولِ النَّخْلِ .
The tradition mentioned above has also been transmitted by Ibn Ishaq through a different chain of narrators and to the same effect. Instead of the phrase “one who transmitted this tradition to me” this version has “A man from among the Companions of the Prophet (ﷺ) and probably he was Abu Sa’id Al Khudri. I saw the man striking at the roots of the palm trees.”
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৫. আহমদ ইবন আবদা আমিলী (রহঃ) .... উরওয়া (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি এরূপ সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ফয়সালা দিয়েছেনঃ সমস্ত যমীনই আল্লাহ্র এবং বান্দারা সবাই আল্লাহ্র বান্দা। কাজেই, যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী যমীন আবাদ করবে, সে ব্যক্তি তার মালিক হবে।
রাবী বলেনঃ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর এ হাদীছটি আমার নিকট তারা বর্ণনা করেছেন, যারা তাঁর নিকট হতে সালাতের হাদীছ বর্ণনা করেছেন (অর্থাৎ সাহাবাগণ)।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَبْدَةَ الآمُلِيُّ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُثْمَانَ، حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ الْمُبَارَكِ، أَخْبَرَنَا نَافِعُ بْنُ عُمَرَ، عَنِ ابْنِ أَبِي مُلَيْكَةَ، عَنْ عُرْوَةَ، قَالَ أَشْهَدُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم قَضَى أَنَّ الأَرْضَ أَرْضُ اللَّهِ وَالْعِبَادَ عِبَادُ اللَّهِ وَمَنْ أَحْيَا مَوَاتًا فَهُوَ أَحَقُّ بِهِ جَاءَنَا بِهَذَا عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم الَّذِينَ جَاءُوا بِالصَّلَوَاتِ عَنْهُ .
Narrated Urwah:
I testify that the Messenger of Allah (ﷺ) decided that the land is the land of Allah, and the servants are the servants of Allah. If anyone brings barren land into cultivation, he has more right to it.
This tradition has been transmitted to us from the Prophet (ﷺ) by those who transmitted the traditions about prayer from him.
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৬. আহমদ ইবন হাম্বল (রহঃ) ..... সামুরা (রাঃ) সূত্রে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হতে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ যে ব্যক্তি কোন অনাবাদী জমির সীমানা চিহ্নিত করবে বা দেওয়াল দিবে, সে তার মালিক হবে।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ حَنْبَلٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ بِشْرٍ، حَدَّثَنَا سَعِيدٌ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنِ الْحَسَنِ، عَنْ سَمُرَةَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " مَنْ أَحَاطَ حَائِطًا عَلَى أَرْضٍ فَهِيَ لَهُ " .
Narrated Samurah:
The Prophet (ﷺ) said: If anyone surrounds a land with a wall, it belongs to him.
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৭. আহমদ ইবন আমর ইবন সারহা (রহঃ) ..... মালিক (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ হিশাম বলেছেনঃ ইরকুয-যালিম বা যবরদখলকারী যালিম ঐ ব্যক্তি, যে অন্যের যমীনে গাছ লাগিয়ে তার মালিক হতে চায়।
রাবী বলেনঃ ইরকুয-যালিম হলোঃ অন্যের যমীন হতে কিছু যবরদখল করা, তাতে গর্ত করা এবং না-হক বৃক্ষ রোপণ করা।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ عَمْرِو بْنِ السَّرْحِ، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، أَخْبَرَنِي مَالِكٌ، قَالَ هِشَامٌ الْعِرْقُ الظَّالِمُ أَنْ يَغْرِسَ الرَّجُلُ فِي أَرْضِ غَيْرِهِ فَيَسْتَحِقَّهَا بِذَلِكَ . قَالَ مَالِكٌ وَالْعِرْقُ الظَّالِمُ كُلُّ مَا أُخِذَ وَاحْتُفِرَ وَغُرِسَ بِغَيْرِ حَقٍّ .
Hisham said “The unjust vein means that a man implants a tree in the land of another man so that they may be entitled to it. Malik said “The unjust vein means that a man takes (a thing) digs a pit and implants a tree without (his) right.
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৮. সাহল ইবন বাককার (রহঃ) ...... আবূ হুমায়দ সা’ঈদী (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ আমি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সংগে তাবুকের যুদ্ধে গমন করেছিলাম। যখন তিনি ’ওয়াদিয়ে কুরা’ নামক স্থানে পৌছান, তখন তিনি একজন মহিলাকে দেখতে পান, যে তার বাগানে বসা ছিল। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাঁর সাহাবীদের বলেনঃ এ বাগানে কত ফল আছে, তা তোমরা অনুমান কর। অতঃপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেখানে ’দশ-ওয়াসাক’ পরিমাণ ফল আছে বলে অনুমান করেন।
পরে তিনি সে মহিলাকে বলেনঃ এ বাগানে কত ফল উৎপন্ন হয়, তুমি তার হিসাব রাখবে। অবশেষে আমরা তাবূক পৌছাই। তখন ’ঈলা’ নামক স্থানের নেতা একটা সাদা বর্ণের খচ্চর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে হাদিয়া হিসাবে প্রদান করেন। আর তিনি তাঁকে একটি চাদর দেন এবং তাকে বাহর এলাকার যমীনের লিখিত বন্দোবস্ত প্রদান করেন।
রাবী বলেনঃ ফেরার পথে আমরা ওয়াদিয়ে কুরা’তে যখন পৌছাই, তখন তিনি তাকে (সে মহিলাকে) জিজ্ঞাসা করেনঃ তোমার বাগানে কি পরিমাণ ফল উংপন্ন হয়েছে? সে (মহিলা) বলেঃ ’দশ ওয়াসাক’ পরিমাণ, যা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আগে অনুমাণ করেছিলেন। এরপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ আমি দ্রুত মদীনায় ফিরে যেতে চাই। কাজেই তোমাদের যে আমার সঙ্গে দ্রুত চলতে চায়, সে যেন দ্রুত করে।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا سَهْلُ بْنُ بَكَّارٍ، حَدَّثَنَا وُهَيْبُ بْنُ خَالِدٍ، عَنْ عَمْرِو بْنِ يَحْيَى، عَنِ الْعَبَّاسِ السَّاعِدِيِّ، - يَعْنِي ابْنَ سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ - عَنْ أَبِي حُمَيْدٍ السَّاعِدِيِّ، قَالَ غَزَوْتُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم تَبُوكَ فَلَمَّا أَتَى وَادِيَ الْقُرَى إِذَا امْرَأَةٌ فِي حَدِيقَةٍ لَهَا فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم لأَصْحَابِهِ " اخْرُصُوا " . فَخَرَصَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَشَرَةَ أَوْسُقٍ فَقَالَ لِلْمَرْأَةِ " أَحْصِي مَا يَخْرُجُ مِنْهَا " . فَأَتَيْنَا تَبُوكَ فَأَهْدَى مَلِكُ أَيْلَةَ إِلَى رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم بَغْلَةً بَيْضَاءَ وَكَسَاهُ بُرْدَةً وَكَتَبَ لَهُ - يَعْنِي - بِبَحْرِهِ . قَالَ فَلَمَّا أَتَيْنَا وَادِيَ الْقُرَى قَالَ لِلْمَرْأَةِ " كَمْ كَانَ فِي حَدِيقَتِكِ " . قَالَتْ عَشَرَةَ أَوْسُقٍ خَرْصَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم . فَقَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِنِّي مُتَعَجِّلٌ إِلَى الْمَدِينَةِ فَمَنْ أَرَادَ مِنْكُمْ أَنْ يَتَعَجَّلَ مَعِي فَلْيَتَعَجَّلْ " .
Abu Humaid Al Sa’idi said “I went to Tabuk on an expedition along with the Apostle of Allaah(ﷺ). When he reached Wadi Al Qura, he found a woman in her garden. The Apostle of Allaah(ﷺ) said to his Companions “Assess (the quantity o fruits). The Apostle of Allaah(ﷺ) assessed ten wasqs.” He said to the woman “Count the produce of it. We then came to Tabuk.” The monarch of Ailah presented a white mule as a gift to the Apostle of Allaah(ﷺ). He presented a cloak as a gift o him and wrote a document for his land at sea coast. When we came to Wadi Al Qura he said to the woman “How much is the produce of your garden?” She replied “Ten wasqs which the Apostle of Allaah(ﷺ) had assessed.” The Apostle of Allaah(ﷺ) said “I am going quickly to Madeenah if any of you intend to go quickly with me , he should make haste.”
পরিচ্ছেদঃ ১৭৫. অনাবাদী যমীন আবাদ করা।
৩০৬৯. আবদুল ওয়াহিদ ইবন গায়াছ (রহঃ) ..... যয়নব (রাঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ একদা তিনি রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর চুলে উকুন তালাশ করছিলেন। এ সময় তাঁর নিকট উছমান (রাঃ) এর স্ত্রী ও কয়েকজন মুহাজির মহিলা বসা ছিলেন, যারা তাদের ঘর-বাড়ীর ব্যাপারে অভিযোগ করছিল যে, সেখান বসবাস করতে আমাদের কষ্ট হয় এবং (স্বামীর মৃত্যুর পর) তাদের সেখান হতে বের করে দেওয়া হয়। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরূপ নির্দেশ দেনঃ মুহাজিরদের স্ত্রীরা তাদের ঘরের উত্তরাধিকারী হবে। ফলে, আবদুল্লাহ ইবন মাস’ঊদ (রাঃ)-এর মৃত্যুর পর তাঁর স্ত্রী তাঁর ঐ বাড়ীর উত্তরাধিকারী হন, যা মদীনাতে ছিল।
باب فِي إِحْيَاءِ الْمَوَاتِ
حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ غِيَاثٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الْوَاحِدِ بْنُ زِيَادٍ، حَدَّثَنَا الأَعْمَشُ، عَنْ جَامِعِ بْنِ شَدَّادٍ، عَنْ كُلْثُومٍ، عَنْ زَيْنَبَ، أَنَّهَا كَانَتْ تَفْلِي رَأْسَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم وَعِنْدَهُ امْرَأَةُ عُثْمَانَ بْنِ عَفَّانَ وَنِسَاءٌ مِنَ الْمُهَاجِرَاتِ وَهُنَّ يَشْتَكِينَ مَنَازِلَهُنَّ أَنَّهَا تَضِيقُ عَلَيْهِنَّ وَيُخْرَجْنَ مِنْهَا فَأَمَرَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم أَنْ تُوَرَّثَ دُورَ الْمُهَاجِرِينَ النِّسَاءُ فَمَاتَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ مَسْعُودٍ فَوَرِثَتْهُ امْرَأَتُهُ دَارًا بِالْمَدِينَةِ .
Narrated Zaynab:
She was picking lice from the head of the Messenger of Allah (ﷺ) while the wife of Uthman ibn Affan and the immigrant women were with him. They complained about their houses that they had been narrowed down to them and they were evicted from them. The Messenger of Allah (ﷺ) ordered that the houses of the Immigrants should be given to their wives. Thereafter Abdullah ibn Mas'ud died, and his wife inherited his house in Medina.