পরিচ্ছেদঃ ৪. সাক্ষীসহ কসমের সাথে ফয়সালা

রেওয়ায়ত ৫. জাফর সাদিক (রহঃ) তাহার পিতা মুহাম্মদ (রহঃ) হইতে বর্ণনা করেন যে, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সাক্ষী ও কসমের উপর ফয়সালা করিয়াছেন।

بَاب الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ

قَالَ يَحْيَى قَالَ مَالِك عَنْ جَعْفَرِ بْنِ مُحَمَّدٍ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَضَى بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ

قال يحيى قال مالك عن جعفر بن محمد عن ابيه ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قضى باليمين مع الشاهد


Yahya said, "Malik said from Jafar ibn Muhammad from his father that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, pronounced judgement on the basis of an oath with one witness."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
৩৬. বিচার সম্পর্কিত অধ্যায় (كتاب الأقضية) 36/ Judgements

পরিচ্ছেদঃ ৪. সাক্ষীসহ কসমের সাথে ফয়সালা

রেওয়ায়ত ৬. আবূ যিনাদ (রহঃ) হইতে বর্ণিত যে, উমর ইবন আবদিল আযীয (রহঃ) কুফার শাসনকর্তা আবদুল হামিদ ইবন আবদির রহমানকে লিখিয়া পাঠাইলেন যে, সাক্ষীর সাথে কসম গ্রহণ করিয়া ফয়সালা করিয়া লইতে পার।

بَاب الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ

وَعَنْ مَالِك عَنْ أَبِي الزِّنَادِ أَنَّ عُمَرَ بْنَ عَبْدِ الْعَزِيزِ كَتَبَ إِلَى عَبْدِ الْحَمِيدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ زَيْدِ بْنِ الْخَطَّابِ وَهُوَ عَامِلٌ عَلَى الْكُوفَةِ أَنْ اقْضِ بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ

وعن مالك عن ابي الزناد ان عمر بن عبد العزيز كتب الى عبد الحميد بن عبد الرحمن بن زيد بن الخطاب وهو عامل على الكوفة ان اقض باليمين مع الشاهد


From Malik from Abu'z-Zinad that Umar ibn Abd al-Aziz wrote to Abd al-Hamid ibn Abd ar-Rahman ibn Zayd ibn al-Khattab who was the governor of Kufa, "Pronounce judgement on the basis of an oath with one witness."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
বর্ণনাকারীঃ আবূ যিনাদ (রহঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
৩৬. বিচার সম্পর্কিত অধ্যায় (كتاب الأقضية) 36/ Judgements

পরিচ্ছেদঃ ৪. সাক্ষীসহ কসমের সাথে ফয়সালা

রেওয়ায়ত ৭. মালিক (রহঃ) বলেন যে, আবু সালমা ও সুলায়মান ইবন ইয়াসার (রহঃ)-কে জিজ্ঞাসা করা হইয়াছিল যে, সাক্ষী ও কসমের দ্বারা ফয়সালা করা যাইবে কি? উত্তরে তাহারা বলিলেন, হ্যাঁ।

মালিক (রহঃ) বলেন যে, একজন সাক্ষীর সাথে বাঁদীর কসম গ্রহণের প্রথা পূর্ব হইতে প্রচলিত হইয়া আসিতেছে। সে যদি কসম করে তবে তাহার দাবি প্রমাণিত হইবে। আর যদি সে কসম করিতে ভয় পায় অথবা অস্বীকার করে তবে বিবাদীকে কসম দেওয়া হইবে। যদি বিবাদী কসম করিয়া নেয় তবে ঐ হক (পাওনা) বিবাদীর উপর হইতে এড়াইয়া যাইবে। আর যদি সেও কসম করিতে অস্বীকার করে তবে পুনরায় বাঁদীর দাবি তাহার উপর ন্যস্ত হইবে।

মালিক (রহঃ) বলেন যে, কসমসহ সাক্ষ্য শুধু মালের বেলায় চলিবে, হুদুদ (শরীয়তের শাস্তি), বিবাহ, তালাক, গোলাম আযাদ, চুরি ও অপবাদের মধ্যে চলিবে না। অতঃপর যদি কেহ বলে যে, গোলাম আযাদ মালের মধ্যে শামিল, তবে সে ভুল করিবে। কারণ ব্যাপার অন্য রকম, যদি এমন হইত যে, সে বলিয়াছে তবে গোলাম একজন সাক্ষীসহ হাযির হইলে কসম লইয়া তাহাকে আযাদ করিয়া দেওয়া উচিত ছিল। আর যদি গোলাম একজন সাক্ষী আনে কোন মালের ব্যাপারে যে, সে মালিকের উপর দাবি করে তবে সেই ক্ষেত্রে একজন সাক্ষীসহ কসম লওয়া হইবে এবং তাহার হক প্রমাণিত হইবে। যেমন আযাদ মানুষ হলফ করিলে হয়।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমাদের নিকট গ্রহণযোগ্য নিয়ম এই যে, গোলাম যদি তাহার আযাদ হওয়ার সপক্ষে একজন সাক্ষী লইয়া আসে তবে তাহার মনিবকে কসম দেওয়া হইবে যে, তাহার গোলামকে আযাদ করে নাই। তাহা হইলেই গোলামের আযাদী প্রমাণিত হইবে না।

মালিক (রহঃ) বলেন যে, এই নিয়ম তালাকের ব্যাপারেও। যদি কোন স্ত্রী লোক তালাকের ব্যাপারে একজন সাক্ষী লইয়া আসে তবে স্বামীকেও কসম করানো হইবে। যদি স্বামী তালাক না দেওয়ার উপর কসম করে তবে তালাক প্রমাণিত হইবে না। মালিক (রহঃ) বলেন যে, এইভাবেই তালাক ও আযাদ-এর সাক্ষ্যের মধ্যে এক সাক্ষী থাকিলে স্বামী ও মনিবকে কসম করানো হইবে। কেননা আযাদ করা (ই’তাক) একটি শরীয়তী সীমারেখার মধ্য হইতে একটি, তাহার মধ্যে স্ত্রীলোকদের সাক্ষ্য জায়েয নাই। কেননা গোলাম আযাদ হইয়া গেলেই তাহার মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হইয়া যায় এবং তাহার কারণে শাস্তি অন্যের উপর পতিত হয় এবং অন্যের কারণে শাস্তি তাহার উপর পতিত হয়। সে যদি যিনা করে এবং বিবাহিত হয় তবে তাহাকে রজম (প্রস্তর নিক্ষেপ) করা হইবে। আর যদি সে হত্যা করে তবে তাহার বদলায় তাহাকেও হত্যা করা হইবে এবং তাহার ওয়ারিসগণ মীরাস দাবি করিতে পারিবে। কেহ যদি প্রশ্ন করে যে, যদি কোন মনিব তাহার গোলামকে আযাদ করে এবং কোন ব্যক্তি আসিয়া গোলামের মনিবের নিকট নিজের কর্জ দাবি করে এবং তাহার সপক্ষে একজন পুরুষ ও দুইজন মহিলাকে সাক্ষীরূপে পেশ কবে তবে মনিবের উপর কর্য প্রমাণিত হইয়া যাইবে। আর যদি মনিবের নিকট এই গোলাম ছাড়া আর কোন সম্পদ না থাকে তবে গোলামের আযাদী ভঙ্গ হইয়া যাইবে। ইহার দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, আযাদীর ব্যাপারে মেয়েদের সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য। তাহার উত্তর এই যে, এখানে মেয়েদের সাক্ষ্য কর্জ প্রমাণের জন্য গ্রহণযোগ্য। গোলাম আযাদের ব্যাপারে নহে। তাহার উদাহরণ এইরূপ যে, যদি কোন লোক তাহার গোলামকে আযাদ করিয়া দেয়, অতঃপর তাহার পাওনাদারগণ এক সাক্ষী ও কসমের দ্বারা নিজের দাবি প্রমাণিত করে এবং ইহার কারণে গোলামের আযাদী বাতিল করিয়া দেওয়া হইবে। অথবা কেহ গোলামের মনিবের উপর কর্জের দাবি করে এবং সাক্ষী না থাকে তবে মনিব হইতে কসম গ্রহণ করা হইবে। যদি কসম করিতে অস্বীকার করে তবে বাদীর নিকট হইতে কসম লওয়া হইবে এবং কর্জ মনিবের উপর প্রমাণিত হইবে এবং গোলামের আযাদী বাতিল হইবে। এমনিভাবে যদি কেহ কোন দাসীকে বিবাহ করে এবং দাসীর মনিব স্বামীকে বলে যে, তুমি এবং অমুক ব্যক্তি মিলিয়া আমার অমুক দাসীকে এত টাকায় খরিদ করিয়াছ। স্বামী সম্পূর্ণরূপে অস্বীকার করিল। এদিকে মনিব যদি একজন পুরুষ ও দুইজন স্ত্রী লোক সাক্ষীরূপে পেশ করে তবে এই অবস্থাতে বিক্রয় প্রমাণিত হইয়া যাইবে এবং সে হকদার হইয়া যাইবে ও বিবাহ হারাম হইয়া যাইবে এবং বিবাহ ভঙ্গ হইয়া যাইবে। অথচ স্ত্রীলোকের সাক্ষ্য তালাকের ব্যাপারে জায়েয নাই।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ এইরূপভাবে যদি কেহ কোন আযাদ লোকের প্রতি যিনার অপবাদ দেয় তবে তাহার উপর শরীয়তের হুদুদ (শাস্তি) আসিবে। আর যদি একজন পুরুষ ও দুইজন স্ত্রীলোককে সাক্ষীরূপে আনে এবং তাহারা সাক্ষ্য দেয় যে, যাহার উপর অপবাদ দেওয়া হইতেছে সে গোলাম তবে অপবাদকারীর উপর হইতে শাস্তি রহিত হইয়া যাইবে। অথচ স্ত্রীলোকদের সাক্ষ্য অপবাদের মধ্যে চলে না।

মালিক (রহঃ) বলেন যে, যাহার মধ্যে বিচার ভিন্নরূপ হয় তাহার উদাহরণ এইরূপ — যেমন দুইজন স্ত্রীলোক সাক্ষ্য দিল যে, এই বাচ্চা জীবিত অবস্থায় ভূমিষ্ঠ হইয়াছে, তাহা হইলে এই বাচ্চার জন্য মীরাস প্রমাণিত হইবে এবং এই সন্তানের উত্তরাধিকার যে সেই মীরাসের মালিক হইবে, যদি সন্তান মৃত্যুবরণ করে এইখানেও দুইজন স্ত্রীলোকের সাথে কোন পুরুষ নাই কিংবা কসমও নাই। কোন সময় মীরাসের মাল অনেক হইয়া থাকে, যেমন স্বর্ণ, রৌপ্য, জমি, বাগান, গোলাম, ইহা ছাড়া অন্যান্য সম্পদ আর যদি একটি দিরহাম অথবা তাহাঁর চাইতেও কম বা অধিক মালের ব্যাপারে দুইজন স্ত্রীলোক সাক্ষ্য প্রদান কবে তবে তাহদের সাক্ষ্যের দ্বারা কোন পরিবর্তন হইবে না এবং কার্যকরীও হইবে না, যতক্ষণ তাহাদের সাথে একজন পুরুষ সাক্ষ্য না থাকিবে অথবা কসম না থাকিবে।

মালিক (রহঃ) বলেন যে, কোন কোন লোক বলে যে, একজন সাক্ষীর সাথে কসম প্রয়োজন হয় না এবং দলীলস্বরূপ এই আয়াত পেশ করে, “আল্লাহর কথা সত্য; যদি দুইজন পুরুষ না পাওয়া যায় তবে একজন পুরুষ ও দুইজন স্ত্রীলোককে, যাহারা তোমাদের মনঃপূত হয় সাক্ষী মনোনীত কর।” তাহারা বলে যে,

একজন পুরুষ ও দুইজন স্ত্রীলোক না হইলে তাহাদের জন্য কিছুই নাই। একজন সাক্ষীর সঙ্গে কসমও গ্রহণ করা হয় না।

মালিক (রহঃ) উত্তরে বলেনঃ যাহারা এরূপ বলে, তাহাদের বলা হইবে যে, তুমি কি দেখ না যে যদি কেহ কাহারো নিকট অর্থ দাবি করে তবে বিবাদীর নিকট হইতে কি কসম লওয়া হয় না? যদি সে কসম করে তবে তাহার উপর দাবিকৃত হক বাতিল হইয়া যায়। আর যদি সে কসম করিতে অস্বীকার করে তবে দাবিদারকে কসম দেওয়া হইবে যে, তাহার দাবি সত্য, তাহা হইলে হক তাহার উপর অবধারিত হইয়া যাইবে। এই মাসআলায় কোন মানুষের মতভেদ নাই, আর কোন দেশের লোকেরও ইহাতে মতভেদ নাই। তবে তোমরা এই কথা কোথা হইতে আনিয়াছ? এবং আল্লাহর কোন কিতাব হইতে সংগ্রহ করিয়াছ? যদি তোমাদের নিকট ইহা জায়েয থাকে তবে একজন সাক্ষীর সাথে কসমের কথাও স্বীকার করিয়া লও। ইহা যদিও কুরআনে নাই, হাদীসে তো আছে। এই ব্যাপারে যেই সমস্ত হাদীস বর্ণিত হইয়াছে তাহাই যথেষ্ট, কিন্তু যদি সত্য কথা পাওয়া যায় তাহা মানিয়া লওয়াই কর্তব্য এবং দলীলের বিষয়গুলি দেখা প্রয়োজন। আল্লাহর ইচ্ছায় কঠিন বিষয় সহজ হইয়া যাইবে।

بَاب الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ

وَحَدَّثَنِي مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ أَبَا سَلَمَةَ بْنَ عَبْدِ الرَّحْمَنِ وَسُلَيْمَانَ بْنَ يَسَارٍ سُئِلَا هَلْ يُقْضَى بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ فَقَالَا نَعَمْ قَالَ مَالِك مَضَتْ السُّنَّةُ فِي الْقَضَاءِ بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ يَحْلِفُ صَاحِبُ الْحَقِّ مَعَ شَاهِدِهِ وَيَسْتَحِقُّ حَقَّهُ فَإِنْ نَكَلَ وَأَبَى أَنْ يَحْلِفَ أُحْلِفَ الْمَطْلُوبُ فَإِنْ حَلَفَ سَقَطَ عَنْهُ ذَلِكَ الْحَقُّ وَإِنْ أَبَى أَنْ يَحْلِفَ ثَبَتَ عَلَيْهِ الْحَقُّ لِصَاحِبِهِ قَالَ مَالِك وَإِنَّمَا يَكُونُ ذَلِكَ فِي الْأَمْوَالِ خَاصَّةً وَلَا يَقَعُ ذَلِكَ فِي شَيْءٍ مِنْ الْحُدُودِ وَلَا فِي نِكَاحٍ وَلَا فِي طَلَاقٍ وَلَا فِي عَتَاقَةٍ وَلَا فِي سَرِقَةٍ وَلَا فِي فِرْيَةٍ فَإِنْ قَالَ قَائِلٌ فَإِنَّ الْعَتَاقَةَ مِنْ الْأَمْوَالِ فَقَدْ أَخْطَأَ لَيْسَ ذَلِكَ عَلَى مَا قَالَ وَلَوْ كَانَ ذَلِكَ عَلَى مَا قَالَ لَحَلَفَ الْعَبْدُ مَعَ شَاهِدِهِ إِذَا جَاءَ بِشَاهِدٍ أَنَّ سَيِّدَهُ أَعْتَقَهُ وَأَنَّ الْعَبْدَ إِذَا جَاءَ بِشَاهِدٍ عَلَى مَالٍ مِنْ الْأَمْوَالِ ادَّعَاهُ حَلَفَ مَعَ شَاهِدِهِ وَاسْتَحَقَّ حَقَّهُ كَمَا يَحْلِفُ الْحُرُّ قَالَ مَالِك فَالسُّنَّةُ عِنْدَنَا أَنَّ الْعَبْدَ إِذَا جَاءَ بِشَاهِدٍ عَلَى عَتَاقَتِهِ اسْتُحْلِفَ سَيِّدُهُ مَا أَعْتَقَهُ وَبَطَلَ ذَلِكَ عَنْهُ قَالَ مَالِك وَكَذَلِكَ السُّنَّةُ عِنْدَنَا أَيْضًا فِي الطَّلَاقِ إِذَا جَاءَتْ الْمَرْأَةُ بِشَاهِدٍ أَنَّ زَوْجَهَا طَلَّقَهَا أُحْلِفَ زَوْجُهَا مَا طَلَّقَهَا فَإِذَا حَلَفَ لَمْ يَقَعْ عَلَيْهِ الطَّلَاقُ قَالَ مَالِك فَسُنَّةُ الطَّلَاقِ وَالْعَتَاقَةِ فِي الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ وَاحِدَةٌ إِنَّمَا يَكُونُ الْيَمِينُ عَلَى زَوْجِ الْمَرْأَةِ وَعَلَى سَيِّدِ الْعَبْدِ وَإِنَّمَا الْعَتَاقَةُ حَدٌّ مِنْ الْحُدُودِ لَا تَجُوزُ فِيهَا شَهَادَةُ النِّسَاءِ لِأَنَّهُ إِذَا عَتَقَ الْعَبْدُ ثَبَتَتْ حُرْمَتُهُ وَوَقَعَتْ لَهُ الْحُدُودُ وَوَقَعَتْ عَلَيْهِ وَإِنْ زَنَى وَقَدْ أُحْصِنَ رُجِمَ وَإِنْ قَتَلَ الْعَبْدَ قُتِلَ بِهِ وَثَبَتَ لَهُ الْمِيرَاثُ بَيْنَهُ وَبَيْنَ مَنْ يُوَارِثُهُ فَإِنْ احْتَجَّ مُحْتَجٌّ فَقَالَ لَوْ أَنَّ رَجُلًا أَعْتَقَ عَبْدَهُ وَجَاءَ رَجُلٌ يَطْلُبُ سَيِّدَ الْعَبْدِ بِدَيْنٍ لَهُ عَلَيْهِ فَشَهِدَ لَهُ عَلَى حَقِّهِ ذَلِكَ رَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ فَإِنَّ ذَلِكَ يُثْبِتُ الْحَقَّ عَلَى سَيِّدِ الْعَبْدِ حَتَّى تُرَدَّ بِهِ عَتَاقَتُهُ إِذَا لَمْ يَكُنْ لِسَيِّدِ الْعَبْدِ مَالٌ غَيْرُ الْعَبْدِ يُرِيدُ أَنْ يُجِيزَ بِذَلِكَ شَهَادَةَ النِّسَاءِ فِي الْعَتَاقَةِ فَإِنَّ ذَلِكَ لَيْسَ عَلَى مَا قَالَ وَإِنَّمَا مَثَلُ ذَلِكَ الرَّجُلُ يَعْتِقُ عَبْدَهُ ثُمَّ يَأْتِي طَالِبُ الْحَقِّ عَلَى سَيِّدِهِ بِشَاهِدٍ وَاحِدٍ فَيَحْلِفُ مَعَ شَاهِدِهِ ثُمَّ يَسْتَحِقُّ حَقَّهُ وَتُرَدُّ بِذَلِكَ عَتَاقَةُ الْعَبْدِ أَوْ يَأْتِي الرَّجُلُ قَدْ كَانَتْ بَيْنَهُ وَبَيْنَ سَيِّدِ الْعَبْدِ مُخَالَطَةٌ وَمُلَابَسَةٌ فَيَزْعُمُ أَنَّ لَهُ عَلَى سَيِّدِ الْعَبْدِ مَالًا فَيُقَالُ لِسَيِّدِ الْعَبْدِ احْلِفْ مَا عَلَيْكَ مَا ادَّعَى فَإِنْ نَكَلَ وَأَبَى أَنْ يَحْلِفَ حُلِّفَ صَاحِبُ الْحَقِّ وَثَبَتَ حَقُّهُ عَلَى سَيِّدِ الْعَبْدِ فَيَكُونُ ذَلِكَ يَرُدُّ عَتَاقَةَ الْعَبْدِ إِذَا ثَبَتَ الْمَالُ عَلَى سَيِّدِهِ قَالَ وَكَذَلِكَ أَيْضًا الرَّجُلُ يَنْكِحُ الْأَمَةَ فَتَكُونُ امْرَأَتَهُ فَيَأْتِي سَيِّدُ الْأَمَةِ إِلَى الرَّجُلِ الَّذِي تَزَوَّجَهَا فَيَقُولُ ابْتَعْتَ مِنِّي جَارِيَتِي فُلَانَةَ أَنْتَ وَفُلَانٌ بِكَذَا وَكَذَا دِينَارًا فَيُنْكِرُ ذَلِكَ زَوْجُ الْأَمَةِ فَيَأْتِي سَيِّدُ الْأَمَةِ بِرَجُلٍ وَامْرَأَتَيْنِ فَيَشْهَدُونَ عَلَى مَا قَالَ فَيَثْبُتُ بَيْعُهُ وَيَحِقُّ حَقُّهُ وَتَحْرُمُ الْأَمَةُ عَلَى زَوْجِهَا وَيَكُونُ ذَلِكَ فِرَاقًا بَيْنَهُمَا وَشَهَادَةُ النِّسَاءِ لَا تَجُوزُ فِي الطَّلَاقِ قَالَ مَالِك وَمِنْ ذَلِكَ أَيْضًا الرَّجُلُ يَفْتَرِي عَلَى الرَّجُلِ الْحُرِّ فَيَقَعُ عَلَيْهِ الْحَدُّ فَيَأْتِي رَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ فَيَشْهَدُونَ أَنَّ الَّذِي افْتُرِيَ عَلَيْهِ عَبْدٌ مَمْلُوكٌ فَيَضَعُ ذَلِكَ الْحَدَّ عَنْ الْمُفْتَرِي بَعْدَ أَنْ وَقَعَ عَلَيْهِ وَشَهَادَةُ النِّسَاءِ لَا تَجُوزُ فِي الْفِرْيَةِ قَالَ مَالِك وَمِمَّا يُشْبِهُ ذَلِكَ أَيْضًا مِمَّا يَفْتَرِقُ فِيهِ الْقَضَاءُ وَمَا مَضَى مِنْ السُّنَّةِ أَنَّ الْمَرْأَتَيْنِ يَشْهَدَانِ عَلَى اسْتِهْلَالِ الصَّبِيِّ فَيَجِبُ بِذَلِكَ مِيرَاثُهُ حَتَّى يَرِثَ وَيَكُونُ مَالُهُ لِمَنْ يَرِثُهُ إِنْ مَاتَ الصَّبِيُّ وَلَيْسَ مَعَ الْمَرْأَتَيْنِ اللَّتَيْنِ شَهِدَتَا رَجُلٌ وَلَا يَمِينٌ وَقَدْ يَكُونُ ذَلِكَ فِي الْأَمْوَالِ الْعِظَامِ مِنْ الذَّهَبِ وَالْوَرِقِ وَالرِّبَاعِ وَالْحَوَائِطِ وَالرَّقِيقِ وَمَا سِوَى ذَلِكَ مِنْ الْأَمْوَالِ وَلَوْ شَهِدَتْ امْرَأَتَانِ عَلَى دِرْهَمٍ وَاحِدٍ أَوْ أَقَلَّ مِنْ ذَلِكَ أَوْ أَكْثَرَ لَمْ تَقْطَعْ شَهَادَتُهُمَا شَيْئًا وَلَمْ تَجُزْ إِلَّا أَنْ يَكُونَ مَعَهُمَا شَاهِدٌ أَوْ يَمِينٌ قَالَ مَالِك وَمِنْ النَّاسِ مَنْ يَقُولُ لَا تَكُونُ الْيَمِينُ مَعَ الشَّاهِدِ الْوَاحِدِ وَيَحْتَجُّ بِقَوْلِ اللَّهِ تَبَارَكَ وَتَعَالَى وَقَوْلُهُ الْحَقُّ وَاسْتَشْهِدُوا شَهِيدَيْنِ مِنْ رِجَالِكُمْ فَإِنْ لَمْ يَكُونَا رَجُلَيْنِ فَرَجُلٌ وَامْرَأَتَانِ مِمَّنْ تَرْضَوْنَ مِنْ الشُّهَدَاءِ يَقُولُ فَإِنْ لَمْ يَأْتِ بِرَجُلٍ وَامْرَأَتَيْنِ فَلَا شَيْءَ لَهُ وَلَا يُحَلَّفُ مَعَ شَاهِدِهِ قَالَ مَالِك فَمِنْ الْحُجَّةِ عَلَى مَنْ قَالَ ذَلِكَ الْقَوْلَ أَنْ يُقَالَ لَهُ أَرَأَيْتَ لَوْ أَنَّ رَجُلًا ادَّعَى عَلَى رَجُلٍ مَالًا أَلَيْسَ يَحْلِفُ الْمَطْلُوبُ مَا ذَلِكَ الْحَقُّ عَلَيْهِ فَإِنْ حَلَفَ بَطَلَ ذَلِكَ عَنْهُ وَإِنْ نَكَلَ عَنْ الْيَمِينِ حُلِّفَ صَاحِبُ الْحَقِّ إِنَّ حَقَّهُ لَحَقٌّ وَثَبَتَ حَقُّهُ عَلَى صَاحِبِهِ فَهَذَا مَا لَا اخْتِلَافَ فِيهِ عِنْدَ أَحَدٍ مِنْ النَّاسِ وَلَا بِبَلَدٍ مِنْ الْبُلْدَانِ فَبِأَيِّ شَيْءٍ أَخَذَ هَذَا أَوْ فِي أَيِّ مَوْضِعٍ مِنْ كِتَابِ اللَّهِ وَجَدَهُ فَإِنْ أَقَرَّ بِهَذَا فَلْيُقْرِرْ بِالْيَمِينِ مَعَ الشَّاهِدِ وَإِنْ لَمْ يَكُنْ ذَلِكَ فِي كِتَابِ اللَّهِ عَزَّ وَجَلَّ وَأَنَّهُ لَيَكْفِي مِنْ ذَلِكَ مَا مَضَى مِنْ السُّنَّةِ وَلَكِنْ الْمَرْءُ قَدْ يُحِبُّ أَنْ يَعْرِفَ وَجْهَ الصَّوَابِ وَمَوْقِعَ الْحُجَّةِ فَفِي هَذَا بَيَانُ مَا أَشْكَلَ مِنْ ذَلِكَ إِنْ شَاءَ اللَّهُ تَعَالَى

وحدثني مالك انه بلغه ان ابا سلمة بن عبد الرحمن وسليمان بن يسار سىلا هل يقضى باليمين مع الشاهد فقالا نعم قال مالك مضت السنة في القضاء باليمين مع الشاهد الواحد يحلف صاحب الحق مع شاهده ويستحق حقه فان نكل وابى ان يحلف احلف المطلوب فان حلف سقط عنه ذلك الحق وان ابى ان يحلف ثبت عليه الحق لصاحبه قال مالك وانما يكون ذلك في الاموال خاصة ولا يقع ذلك في شيء من الحدود ولا في نكاح ولا في طلاق ولا في عتاقة ولا في سرقة ولا في فرية فان قال قاىل فان العتاقة من الاموال فقد اخطا ليس ذلك على ما قال ولو كان ذلك على ما قال لحلف العبد مع شاهده اذا جاء بشاهد ان سيده اعتقه وان العبد اذا جاء بشاهد على مال من الاموال ادعاه حلف مع شاهده واستحق حقه كما يحلف الحر قال مالك فالسنة عندنا ان العبد اذا جاء بشاهد على عتاقته استحلف سيده ما اعتقه وبطل ذلك عنه قال مالك وكذلك السنة عندنا ايضا في الطلاق اذا جاءت المراة بشاهد ان زوجها طلقها احلف زوجها ما طلقها فاذا حلف لم يقع عليه الطلاق قال مالك فسنة الطلاق والعتاقة في الشاهد الواحد واحدة انما يكون اليمين على زوج المراة وعلى سيد العبد وانما العتاقة حد من الحدود لا تجوز فيها شهادة النساء لانه اذا عتق العبد ثبتت حرمته ووقعت له الحدود ووقعت عليه وان زنى وقد احصن رجم وان قتل العبد قتل به وثبت له الميراث بينه وبين من يوارثه فان احتج محتج فقال لو ان رجلا اعتق عبده وجاء رجل يطلب سيد العبد بدين له عليه فشهد له على حقه ذلك رجل وامراتان فان ذلك يثبت الحق على سيد العبد حتى ترد به عتاقته اذا لم يكن لسيد العبد مال غير العبد يريد ان يجيز بذلك شهادة النساء في العتاقة فان ذلك ليس على ما قال وانما مثل ذلك الرجل يعتق عبده ثم ياتي طالب الحق على سيده بشاهد واحد فيحلف مع شاهده ثم يستحق حقه وترد بذلك عتاقة العبد او ياتي الرجل قد كانت بينه وبين سيد العبد مخالطة وملابسة فيزعم ان له على سيد العبد مالا فيقال لسيد العبد احلف ما عليك ما ادعى فان نكل وابى ان يحلف حلف صاحب الحق وثبت حقه على سيد العبد فيكون ذلك يرد عتاقة العبد اذا ثبت المال على سيده قال وكذلك ايضا الرجل ينكح الامة فتكون امراته فياتي سيد الامة الى الرجل الذي تزوجها فيقول ابتعت مني جاريتي فلانة انت وفلان بكذا وكذا دينارا فينكر ذلك زوج الامة فياتي سيد الامة برجل وامراتين فيشهدون على ما قال فيثبت بيعه ويحق حقه وتحرم الامة على زوجها ويكون ذلك فراقا بينهما وشهادة النساء لا تجوز في الطلاق قال مالك ومن ذلك ايضا الرجل يفتري على الرجل الحر فيقع عليه الحد فياتي رجل وامراتان فيشهدون ان الذي افتري عليه عبد مملوك فيضع ذلك الحد عن المفتري بعد ان وقع عليه وشهادة النساء لا تجوز في الفرية قال مالك ومما يشبه ذلك ايضا مما يفترق فيه القضاء وما مضى من السنة ان المراتين يشهدان على استهلال الصبي فيجب بذلك ميراثه حتى يرث ويكون ماله لمن يرثه ان مات الصبي وليس مع المراتين اللتين شهدتا رجل ولا يمين وقد يكون ذلك في الاموال العظام من الذهب والورق والرباع والحواىط والرقيق وما سوى ذلك من الاموال ولو شهدت امراتان على درهم واحد او اقل من ذلك او اكثر لم تقطع شهادتهما شيىا ولم تجز الا ان يكون معهما شاهد او يمين قال مالك ومن الناس من يقول لا تكون اليمين مع الشاهد الواحد ويحتج بقول الله تبارك وتعالى وقوله الحق واستشهدوا شهيدين من رجالكم فان لم يكونا رجلين فرجل وامراتان ممن ترضون من الشهداء يقول فان لم يات برجل وامراتين فلا شيء له ولا يحلف مع شاهده قال مالك فمن الحجة على من قال ذلك القول ان يقال له ارايت لو ان رجلا ادعى على رجل مالا اليس يحلف المطلوب ما ذلك الحق عليه فان حلف بطل ذلك عنه وان نكل عن اليمين حلف صاحب الحق ان حقه لحق وثبت حقه على صاحبه فهذا ما لا اختلاف فيه عند احد من الناس ولا ببلد من البلدان فباي شيء اخذ هذا او في اي موضع من كتاب الله وجده فان اقر بهذا فليقرر باليمين مع الشاهد وان لم يكن ذلك في كتاب الله عز وجل وانه ليكفي من ذلك ما مضى من السنة ولكن المرء قد يحب ان يعرف وجه الصواب وموقع الحجة ففي هذا بيان ما اشكل من ذلك ان شاء الله تعالى


Malik related to me that he heard that Abu Salama ibn Abd ar- Rahman and Sulayman ibn Yasar were both asked, "Does one pronounce judgement on the basis of an oath with one witness?" They both said, "Yes."

Malik said, "The precedent of the sunna in judging by an oath with one witness is that if the plaintiff takes an oath with his witness, he is confirmed in his right. If he draws back and refuses to take an oath, the defendant is made to take an oath. If he takes an oath, the claim against him is dropped. If he refuses to take an oath, the claim is confirmed against him."

Malik said, "This procedure pertains to property cases in particular. It does not occur in any of the hadd-punishments, nor in marriage, divorce, freeing slaves, theft or slander. If some one says, 'Freeing slaves comes under property,' he has erred. It is not as he said. Had it been as he said, a slave could take an oath with one witness, if he could find one, that his master had freed him.

"However, when a slave lays claim to a piece of property, he can take an oath with one witness and demand his right as the freeman demands his right."

Malik said, "The sunna with us is that when a slave brings somebody who witnesses that he has been set free, his master is made to take an oath that he has not freed him, and the slave's claim is dropped."

Malik said, "The sunna about divorce is also like that with us. When a woman brings somebody who witnesses that her husband has divorced her, the husband is made to take an oath that he has not divorced her. If he takes the oath, the divorce does not proceed . "

Malik said, "There is only one sunna of bringing a witness in cases of divorce and freeing a slave. The right to make an oath only belongs to the husband of the woman, and the master of the slave. Freeing is a hadd matter, and the testimony of women is not permitted in it because when a slave is freed, his inviolability is affirmed and the hadd punishments are applied for and against him. If he commits fornication and he is a muhsan, he is stoned. If he kills a slave, he is killed for it. Inheritance is established for him, between him and whoever inherits from him. If somebody disputes this, arguing that if a man frees his slave and then a man comes to demand from the master of the slave payment of a debt, and a man and two women testify to his right, that establishes the right against the master of the slave so that his freeing him is cancelled if he only has the slave as property, inferring by this case that the testimony of women is permitted in cases of setting free. The case is not as he suggests (i.e. it is a case of property not freeing). It is like a man who frees his slave, and then the claimant of a debt comes to the master and takes an oath with one witness, demanding his right. By that, the freeing of the slave would be cancelled. Or else a man comes who has frequent dealings and transactions with the master of the slave. He claims that he is owed money by the master of the slave. Someone says to the master of the slave, 'Take an oath that you don't owe what he claims'. If he draws back and refuses to take an oath, the one making the claim takes an oath and his right against the master of the slave is confirmed. That would cancel the freeing of the slave if it is confirmed that property is owed by the master."

Malik said, "It is the same case with a man who marries a slave-girl and then the master of the slave-girl comes to the man who has married her and claims, 'You and so-and-so have bought my slave-girl from me for such an amount of dinars. The husband of the slave-girl denies that. The master of the slave-girl brings a man and two women and they testify to what he has said. The sale is confirmed and his claim is considered true. So the slave-girl is haram for her husband and they have to separate, even though the testimony of women is not accepted in divorce."

Malik said, "It is also the same case with a man who accuses a free man, so the hadd falls on him. A man and two women come and testify that the one accused is a slave. That would remove the hadd from the accused after it had befallen him, even though the testimony of women is not accepted in accusations involving hadd punishments."

Malik said, "Another similar case in which judgement appears to go against the precedent of the sunna is that two women testify that a child is born alive and so it is necessary for him to inherit if a situation arises where he is entitled to inherit, and the child's property goes to those who inherit from him, if he dies, and it is not necessary that the two women witnesses should be accompanied by a man or an oath even though it may involve vast properties of gold, silver, live-stock, gardens and slaves and other properties. However, had two women testified to one dirham or more or less than that in a property case, their testimony would not affect anything and would not be permitted unless there was a witness or an oath with them."

Malik said, "There are people who say that an oath is not acceptable with only one witness and they argue by the word of Allah the Blessed, the Exalted, and His word is the Truth, 'And call in to witness two witnesses, men; or if the two be not men, then one man and two women, such witnesses as you approve of.' (Sura 2 ayat 282). Such people argue that if he does not bring one man and two women, he has no claim and he is not allowed to take an oath with one witness."

Malik said, "Part of the proof against those who argue this, is to reply to them, 'Do you think that if a man claimed property from a man, the one claimed from would not swear that the claim was false?' If he swears, the claim against him is dropped. If he refuses to take an oath, the claimant is made to take an oath that his claim is true, and his right against his companion is established. There is no dispute about this with any of the people nor in any country. By what does he take this? In what place in the Book of Allah does he find it? So if he confirms this, let him confirm the oath with one witness, even if it is not in the Book of Allah, the Mighty, the Majestic! It is enough that this is the precedent of the sunna. However, man wants to recognise the proper course of action and the location of the proof. In this there is a clarification for what is obscure about that, if Allah ta'ala wills."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
৩৬. বিচার সম্পর্কিত অধ্যায় (كتاب الأقضية) 36/ Judgements
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে