পরিচ্ছেদঃ ৮. আযাদ ব্যক্তির যিহার

রেওয়ায়ত ২০. সাঈদ ইবন আমর ইবন সুলায়মান যুরাকী (রহঃ) বলেনঃ তিনি কাসিম ইবন মুহাম্মদ (রহঃ)-এর নিকট প্রশ্ন করিলেন এক ব্যক্তি সম্বন্ধে, যে লোক স্ত্রীকে বলিলঃ আমি তোমাকে বিবাহ করিলে তুমি তালাক। কাসিম ইবন মুহাম্মদ বলিলেনঃ এক ব্যক্তি জনৈকা মহিলার সহিত এই বলিয়া যিহার[1] করিল, তাহার জন্য সে তাহার মাতার পিঠের তুল্য, যদি সে তাহাকে বিবাহ করে। উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) সেই ব্যক্তিকে নির্দেশ দিলেন যে, যদি সে তাহাকে বিবাহ করে তবে যিহারকারীর মতো কাফফার না দেওয়া পর্যন্ত সে যেন ঐ স্ত্রীর নিকট না যায়।

بَاب ظِهَارِ الْحُرِّ

حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ سَعِيدِ بْنِ عَمْرِو بْنِ سُلَيْمٍ الزُّرَقِيِّ أَنَّهُ سَأَلَ الْقَاسِمَ بْنَ مُحَمَّدٍ عَنْ رَجُلٍ طَلَّقَ امْرَأَةً إِنْ هُوَ تَزَوَّجَهَا فَقَالَ الْقَاسِمُ بْنُ مُحَمَّدٍ إِنَّ رَجُلًا جَعَلَ امْرَأَةً عَلَيْهِ كَظَهْرِ أُمِّهِ إِنْ هُوَ تَزَوَّجَهَا فَأَمَرَهُ عُمَرُ بْنُ الْخَطَّابِ إِنْ هُوَ تَزَوَّجَهَا أَنْ لَا يَقْرَبَهَا حَتَّى يُكَفِّرَ كَفَّارَةَ الْمُتَظَاهِرِ

حدثني يحيى عن مالك عن سعيد بن عمرو بن سليم الزرقي انه سال القاسم بن محمد عن رجل طلق امراة ان هو تزوجها فقال القاسم بن محمد ان رجلا جعل امراة عليه كظهر امه ان هو تزوجها فامره عمر بن الخطاب ان هو تزوجها ان لا يقربها حتى يكفر كفارة المتظاهر


Yahya related to me from Malik from Said ibn Amr ibn Sulaym az- Zuraqi that he asked al-Qasim ibn Muhammad about a man who made divorce conditional on his marrying a woman i.e. if he married her he would automatically divorce her. Al-Qasim ibn Muhammad said, "If a man marries a woman whom he has made as his mother's back, i.e. has made haram for him, Umar ibn al-Khattab ordered him not to go near her if he married her until he had done the kaffara for pronouncing dhihar."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২৯. তালাক অধ্যায় (كتاب الطلاق) 29/ Divorce

পরিচ্ছেদঃ ৮. আযাদ ব্যক্তির যিহার

রেওয়ায়ত ২১. মালিক (রহঃ) বলেনঃ তাহার নিকট রেওয়ায়ত পৌছিয়াছে যে, এক ব্যক্তি কাসিম ইবন মুহাম্মদ (রহঃ) এবং সুলায়মান ইবন ইয়াসার (রহঃ)-এর নিকট প্রশ্ন করিল এমন এক ব্যক্তি সম্পর্কে, যেই ব্যক্তি এক স্ত্রীলোকের সহিত যিহার করিয়াছে তাহাকে বিবাহ করার পূর্বে। তাহারা উভয়ে বলিলেনঃ যদি সেই স্ত্রীলোককে বিবাহ করে তবে সে যিহারের কাফফারা না দেওয়া পর্যন্ত উক্ত স্ত্রীকে স্পর্শও করিবে না।

بَاب ظِهَارِ الْحُرِّ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك أَنَّهُ بَلَغَهُ أَنَّ رَجُلًا سَأَلَ الْقَاسِمَ بْنَ مُحَمَّدٍ وَسُلَيْمَانَ بْنَ يَسَارٍ عَنْ رَجُلٍ تَظَاهَرَ مِنْ امْرَأَتِهِ قَبْلَ أَنْ يَنْكِحَهَا فَقَالَا إِنْ نَكَحَهَا فَلَا يَمَسَّهَا حَتَّى يُكَفِّرَ كَفَّارَةَ الْمُتَظَاهِرِ

وحدثني عن مالك انه بلغه ان رجلا سال القاسم بن محمد وسليمان بن يسار عن رجل تظاهر من امراته قبل ان ينكحها فقالا ان نكحها فلا يمسها حتى يكفر كفارة المتظاهر


Yahya related to me from Malik that he had heard that a man asked al-Qasim ibn Muhammad and Sulayman ibn Yasar about a man who pronounced dhihar from his wife before he had married her. They said, "If he marries her, he must not touch her until he has done the kaffara for pronouncing dhihar."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২৯. তালাক অধ্যায় (كتاب الطلاق) 29/ Divorce

পরিচ্ছেদঃ ৮. আযাদ ব্যক্তির যিহার

রেওয়ায়ত ২২. যে ব্যক্তি তাহার চার পত্নীর সহিত একবাক্যে যিহার করিয়াছে, সে ব্যক্তি সম্পর্কে উরওয়া ইবন যুবায়র (রহঃ) বলিয়াছেনঃ সেই ব্যক্তিকে একটি মাত্র কাফফারা দিতে হইবে।

মালিক (রহঃ) রবি’আ ইবন আবদুর রহমান (রহঃ) হইতে অনুরূপ রেওয়ায়ত করিয়াছেন। মালিক (রহঃ) বলেন, এই ব্যাপারে আমাদের সিদ্ধান্তও অনুরূপ।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ আল্লাহ্ তা’আলা তাহার কিতাবে যিহারের কাফফারা সম্পর্কে ইরশাদ করিয়াছেন যে, স্ত্রীকে স্পর্শ করার পূর্বে সে একটি ক্রীতদাস আযাদ করবে। যে ইহার সামর্থ রাখে না, সে স্ত্রীকে স্পর্শ করার পূর্বে একাধারে দুই মাস রোযা পালন করবে। আর যে ব্যক্তি ইহারও ক্ষমতা রাখে না সে ষাটজন মিসকীনকে আহার করাইবে।


মালিক (রহঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি একাধিক মজলিসে স্ত্রীর সহিত যিহার করিয়াছে, সে ব্যক্তির উপর কেবলমাত্র একটি কাফফারা দেওয়া ওয়াজিব হইবে। যদিও সে যিহার করিয়া কাফফারা দিয়াছে এবং কাফফারা দেওয়ার পর পুনরায় যিহার করিয়াছে তবে তাহার উপর (পুনরায়) কাফফারা জরুরী হইবে।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যে স্ত্রীর সহিত যিহার করিয়াছে এবং কাফফারা দেওয়ার পূর্বে স্ত্রীকে স্পর্শ করিয়াছে, সে ব্যক্তির উপর একটি মাত্র কাফফারা ওয়াজিব হইবে। কাফফারা না দেওয়া পর্যন্ত স্ত্রী হইতে বিরত থাকিবে এবং আল্লাহর নিকট ক্ষমা চাহিবে।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ ইহাই সর্বোত্তম যাহা আমি শুনিয়াছি।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যিহারের ব্যাপারে মাহরম (যাহাদের সহিত বিবাহ হারাম এমন নিকট আত্মীয়) সে দুধপান বা বংশগত যেভাবে হউক না কেন সবাই এক সমান।

মালিক (রহঃ) আল্লাহর বাণী উদ্ধৃত করিয়া বলেনঃ

‏وَالَّذِينَ يُظَاهِرُونَ مِنْ نِسَائِهِمْ ثُمَّ يَعُودُونَ لِمَا قَالُوا

“যাহারা নিজেদের স্ত্রীগণের সহিত যিহার করে, অতঃপর যাহা তাহারা বলিয়াছে উহা হইতে প্রত্যাবর্তন করে।” ইহার তফসীর হইতেছে এই— কোন ব্যক্তি তাহার স্ত্রীর সহিত যিহার করিয়াছে। অতঃপর তাহার স্ত্রীকে রাখা এবং তাহার সহিত সংগত হওয়ার সংকল্প করিয়াছে, সে যদি তাহার স্ত্রীকে রাখা সংগত হওয়ার সংকল্প করে তবে তাহার উপর কাফফারা ওয়াজিব হইবে। আর যদি সে স্ত্রীকে তালাক দেয় এবং যিহার করার পর তাহাকে রাখা এবং সংগত হওয়ার সংকল্প না করে তবে তাহার উপর কাফফারা ওয়াজিব হইবে না।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যদি ইহার পর সে স্ত্রীকে পুনরায় বিবাহ করে তবে যিহারের কাফফারা না দেওয়া পর্যন্ত উহার সহিত মিলিত হইবে না।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ যে ব্যক্তি দাসীর সহিত যিহার করিয়াছে সে যদি উহার সহিত সহবাস করিতে করে তবে সহবাসের পূর্বে তাহাকে যিহারের কাফফারা দিতে হইবে।

মালিক (রহঃ) বলেনঃ কোন ব্যক্তির প্রতি যিহারে ঈলা শামিল করা হইবে না। কিন্তু সেই লোক যদি স্ত্রীর ক্ষতি সাধনকারী হয়; যিহার হইতে ফিরিবার ইচ্ছা তাহার না থাকে তবে উহা স্বতন্ত্র ব্যাপার।

بَاب ظِهَارِ الْحُرِّ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ عَنْ أَبِيهِ أَنَّهُ قَالَ فِي رَجُلٍ تَظَاهَرَ مِنْ أَرْبَعَةِ نِسْوَةٍ لَهُ بِكَلِمَةٍ وَاحِدَةٍ إِنَّهُ لَيْسَ عَلَيْهِ إِلَّا كَفَّارَةٌ وَاحِدَةٌ وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ رَبِيعَةَ بْنِ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ مِثْلَ ذَلِكَ
قَالَ مَالِك وَعَلَى ذَلِكَ الْأَمْرُ عِنْدَنَا قَالَ اللَّهُ تَعَالَى فِي كَفَّارَةِ الْمُتَظَاهِرِ فَتَحْرِيرُ رَقَبَةٍ مِنْ قَبْلِ أَنْ يَتَمَاسَّا فَمَنْ لَمْ يَجِدْ فَصِيَامُ شَهْرَيْنِ مُتَتَابِعَيْنِ مِنْ قَبْلِ أَنْ يَتَمَاسَّا فَمَنْ لَمْ يَسْتَطِعْ فَإِطْعَامُ سِتِّينَ مِسْكِينًا قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَتَظَاهَرُ مِنْ امْرَأَتِهِ فِي مَجَالِسَ مُتَفَرِّقَةٍ قَالَ لَيْسَ عَلَيْهِ إِلَّا كَفَّارَةٌ وَاحِدَةٌ فَإِنْ تَظَاهَرَ ثُمَّ كَفَّرَ ثُمَّ تَظَاهَرَ بَعْدَ أَنْ يُكَفِّرَ فَعَلَيْهِ الْكَفَّارَةُ أَيْضًا قَالَ مَالِك وَمَنْ تَظَاهَرَ مِنْ امْرَأَتِهِ ثُمَّ مَسَّهَا قَبْلَ أَنْ يُكَفِّرَ لَيْسَ عَلَيْهِ إِلَّا كَفَّارَةٌ وَاحِدَةٌ وَيَكُفُّ عَنْهَا حَتَّى يُكَفِّرَ وَلْيَسْتَغْفِرْ اللَّهَ وَذَلِكَ أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ قَالَ مَالِك وَالظِّهَارُ مِنْ ذَوَاتِ الْمَحَارِمِ مِنْ الرَّضَاعَةِ وَالنَّسَبِ سَوَاءٌ قَالَ مَالِك وَلَيْسَ عَلَى النِّسَاءِ ظِهَارٌ قَالَ مَالِك فِي قَوْلِ اللَّهِ تَبَارَكَ وَتَعَالَى وَالَّذِينَ يَظَّهَّرُونَ مِنْ نِسَائِهِمْ ثُمَّ يَعُودُونَ لِمَا قَالُوا قَالَ سَمِعْتُ أَنَّ تَفْسِيرَ ذَلِكَ أَنْ يَتَظَاهَرَ الرَّجُلُ مِنْ امْرَأَتِهِ ثُمَّ يُجْمِعَ عَلَى إِمْسَاكِهَا وَإِصَابَتِهَا فَإِنْ أَجْمَعَ عَلَى ذَلِكَ فَقَدْ وَجَبَتْ عَلَيْهِ الْكَفَّارَةُ وَإِنْ طَلَّقَهَا وَلَمْ يُجْمِعْ بَعْدَ تَظَاهُرِهِ مِنْهَا عَلَى إِمْسَاكِهَا وَإِصَابَتِهَا فَلَا كَفَّارَةَ عَلَيْهِ قَالَ مَالِك فَإِنْ تَزَوَّجَهَا بَعْدَ ذَلِكَ لَمْ يَمَسَّهَا حَتَّى يُكَفِّرَ كَفَّارَةَ الْمُتَظَاهِرِ قَالَ مَالِك فِي الرَّجُلِ يَتَظَاهَرُ مِنْ أَمَتِهِ إِنَّهُ إِنْ أَرَادَ أَنْ يُصِيبَهَا فَعَلَيْهِ كَفَّارَةُ الظِّهَارِ قَبْلَ أَنْ يَطَأَهَا قَالَ مَالِك لَا يَدْخُلُ عَلَى الرَّجُلِ إِيلَاءٌ فِي تَظَاهُرِهِ إِلَّا أَنْ يَكُونَ مُضَارًّا لَا يُرِيدُ أَنْ يَفِيءَ مِنْ تَظَاهُرِهِ

وحدثني عن مالك عن هشام بن عروة عن ابيه انه قال في رجل تظاهر من اربعة نسوة له بكلمة واحدة انه ليس عليه الا كفارة واحدة وحدثني عن مالك عن ربيعة بن ابي عبد الرحمن مثل ذلك قال مالك وعلى ذلك الامر عندنا قال الله تعالى في كفارة المتظاهر فتحرير رقبة من قبل ان يتماسا فمن لم يجد فصيام شهرين متتابعين من قبل ان يتماسا فمن لم يستطع فاطعام ستين مسكينا قال مالك في الرجل يتظاهر من امراته في مجالس متفرقة قال ليس عليه الا كفارة واحدة فان تظاهر ثم كفر ثم تظاهر بعد ان يكفر فعليه الكفارة ايضا قال مالك ومن تظاهر من امراته ثم مسها قبل ان يكفر ليس عليه الا كفارة واحدة ويكف عنها حتى يكفر وليستغفر الله وذلك احسن ما سمعت قال مالك والظهار من ذوات المحارم من الرضاعة والنسب سواء قال مالك وليس على النساء ظهار قال مالك في قول الله تبارك وتعالى والذين يظهرون من نساىهم ثم يعودون لما قالوا قال سمعت ان تفسير ذلك ان يتظاهر الرجل من امراته ثم يجمع على امساكها واصابتها فان اجمع على ذلك فقد وجبت عليه الكفارة وان طلقها ولم يجمع بعد تظاهره منها على امساكها واصابتها فلا كفارة عليه قال مالك فان تزوجها بعد ذلك لم يمسها حتى يكفر كفارة المتظاهر قال مالك في الرجل يتظاهر من امته انه ان اراد ان يصيبها فعليه كفارة الظهار قبل ان يطاها قال مالك لا يدخل على الرجل ايلاء في تظاهره الا ان يكون مضارا لا يريد ان يفيء من تظاهره


Yahya related to me from Malik from Hisham ibn Urwa that his father said that a man who pronounced a dhihar from his four wives in one statement, had only to do one kaffara. Yahya related the same as that to me from Malik from Rabia ibn Abi Abd ar-Rahman.

Malik said, "That is what is done among us. Allah, the Exalted said about the kaffara for pronouncing dhihar, 'It is to free a slave before they touch one another. If he does not find the means to do that, then fasting for two consecutive months before they touch one another. If he cannot do that, it is to feed sixty poor people. ' " (Sura 58 ayats 4,5).

Malik said that a man who pronounced dhihar from his wife on various occasions had only to do one kaffara. If he pronounced dhihar, and then did kaffara, and then pronounced dhihar after he had done the kaffara, he had to do kaffara again.

Malik said, "Some one who pronounces dhihar from his wife and then has intercourse with her before he has done kaffara, only has to do one kaffara. He must abstain from her until he does kaffara and ask forgiveness of Allah. That is the best of what I have heard. "

Malik said, "It is the same with dhihar using any prohibited relations of fosterage and ancestry."

Malik said, "Women have no dhihar."

Malik said that he had heard that the commentary on the word of Allah, the Blessed, the Exalted, "Those of you who pronounce the dhihar about their wives, and then retract what they have said," (Sura 56 ayat 3), was that a man pronounced dhihar on his wife and then decided to keep her and have intercourse with her. If he decided on that, he must do kaffara. If he divorced her and did not decide to retract his dhihar of her and to keep her and have intercourse with her, there would be no kaffara incumbent on him.

Maliksaid, "If he marries her after that, he does not touch her until he has completed the kaffara of pronouncing dhihar."

Malik said that if a man who pronounced dhihar from his slave-girl wanted to have intercourse with her, he had to do the kaffara of the dhihar before he could sleep with her.

Malik said, "There is no ila in a man's dhihar unless it is evident that he does not intend to retract his dhihar."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২৯. তালাক অধ্যায় (كتاب الطلاق) 29/ Divorce

পরিচ্ছেদঃ ৮. আযাদ ব্যক্তির যিহার

রেওয়ায়ত ২৩. হিশাম ইবন উরওয়া (রহঃ) হইতে বর্ণিত, তিনি জনৈক লোককে উরওয়া ইবন যুবায়র (রহঃ)-এর নিকট প্রশ্ন করিতে শুনিয়াছেন এক ব্যক্তি সম্পর্কে, যে নিজের স্ত্রীকে বলিয়াছে, “তুমি বাঁচিয়া থাকা পর্যন্ত তোমার উপর যে কোন স্ত্রীলোককে আমি বিবাহ করি, সে আমার জন্য আমার জননীর পিঠের তুল্য।” উরওয়া ইবন যুবায়র (রহঃ) বললেনঃ এই উক্তির জন্য একটি ক্রীতদাসকে আযাদ করিলেই যথেষ্ট হইবে।

بَاب ظِهَارِ الْحُرِّ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ هِشَامِ بْنِ عُرْوَةَ أَنَّهُ سَمِعَ رَجُلًا يَسْأَلُ عُرْوَةَ بْنَ الزُّبَيْرِ عَنْ رَجُلٍ قَالَ لِامْرَأَتِهِ كُلُّ امْرَأَةٍ أَنْكِحُهَا عَلَيْكِ مَا عِشْتِ فَهِيَ عَلَيَّ كَظَهْرِ أُمِّي فَقَالَ عُرْوَةُ بْنُ الزُّبَيْرِ يُجْزِيهِ عَنْ ذَلِكَ عِتْقُ رَقَبَةٍ

وحدثني عن مالك عن هشام بن عروة انه سمع رجلا يسال عروة بن الزبير عن رجل قال لامراته كل امراة انكحها عليك ما عشت فهي علي كظهر امي فقال عروة بن الزبير يجزيه عن ذلك عتق رقبة


Yahya related to me from Malik from Hisham ibn Urwa that he heard a man ask Urwa ibn az-Zubayr about a man who said to his wife, "Any woman I marry along with you as long as you live will be like my mother's back to me." Urwa ibn az-Zubayr said, "The freeing of slaves is enough to release him from that."


হাদিসের মানঃ তাহকীক অপেক্ষমাণ
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
২৯. তালাক অধ্যায় (كتاب الطلاق) 29/ Divorce
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে