পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিপ্রহরে (উহার প্রখর রৌদ্রতাপে) নামায পড়া নিষেধ

রেওয়ায়ত ২৭. আতা ইবন ইয়াসার (রহঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেনঃ জাহান্নামের মূল হইতেই প্রখর গ্রীষ্মের উৎপত্তি। তাই প্রচণ্ড গ্রীষ্মের সময় নামায দেরি করিয়া পড়। তিনি আরও বলিলেনঃ (জাহান্নামের) অগ্নি তাহার নিকট ফরিয়াদ জানাইয়া বলিলঃ হে রব! আমার এক অংশ অপর অংশকে খাইয়া ফেলিল। অতঃপর (আল্লাহ্ তা’আলা) উহাকে বৎসরে দুইবার শ্বাস ছাড়ার অনুমতি দিলেন- এক শ্বাস শীতকালে আর অপর শ্বাস গ্রীষ্মে।

بَاب النَّهْيِ عَنْ الصَّلَاةِ بِالْهَاجِرَةِ

حَدَّثَنِي يَحْيَى عَنْ مَالِك عَنْ زَيْدِ بْنِ أَسْلَمَ عَنْ عَطَاءِ بْنِ يَسَارٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّ شِدَّةَ الْحَرِّ مِنْ فَيْحِ جَهَنَّمَ فَإِذَا اشْتَدَّ الْحَرُّ فَأَبْرِدُوا عَنْ الصَّلَاةِ وَقَالَ اشْتَكَتْ النَّارُ إِلَى رَبِّهَا فَقَالَتْ يَا رَبِّ أَكَلَ بَعْضِي بَعْضًا فَأَذِنَ لَهَا بِنَفَسَيْنِ فِي كُلِّ عَامٍ نَفَسٍ فِي الشِّتَاءِ وَنَفَسٍ فِي الصَّيْفِ

حدثني يحيى عن مالك عن زيد بن اسلم عن عطاء بن يسار ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال ان شدة الحر من فيح جهنم فاذا اشتد الحر فابردوا عن الصلاة وقال اشتكت النار الى ربها فقالت يا رب اكل بعضي بعضا فاذن لها بنفسين في كل عام نفس في الشتاء ونفس في الصيف


Yahya related to me from Malik from Zayd ibn Aslam from Ata ibn Yasar that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, said, "Scorching heat is a part of the blast of Jahannam. So, when the heat is fierce, delay the prayer until it gets cooler."

He added in explanation, "The Fire complained to its Lord and said, 'My Lord, part of me has eaten another part,' so He allowed it two breaths in every year, a breath in winter and a breath in summer."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আতা ইবনু ইয়াসার (রহ.)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
১. নামাযের সময় ( كتاب وقوت الصلاة ) 1/ The Times of Prayer

পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিপ্রহরে (উহার প্রখর রৌদ্রতাপে) নামায পড়া নিষেধ

রেওয়ায়ত ২৮. আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেনঃ যখন গ্রীষ্ম প্রখর হয় সেই সময় নামায বিলম্ব করিয়া (গ্রীষ্মের প্রচণ্ডতা যখন কমিয়া যায় তখন) পড়। কারণ গরমের প্রখরতার উৎপত্তি জাহান্নামের মূল হইতেই। তিনি (আরও) উল্লেখ করিলেনঃ জাহান্নাম (উহার আগুন) তাহার পরওয়ারদিগারের নিকট ফরিয়াদ জানাইল। ফলে আল্লাহ্ তা’আলা উহার জন্য প্রতি বৎসর দুইটি শ্বাসের অনুমতি দিলেন, একটি শ্বাস শীত মওসুমে আর একটি গ্রীষ্মকালে।

بَاب النَّهْيِ عَنْ الصَّلَاةِ بِالْهَاجِرَةِ

وَحَدَّثَنَا مَالِك عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ يَزِيدَ مَوْلَى الْأَسْوَدِ بْنِ سُفْيَانَ عَنْ أَبِي سَلَمَةَ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ وَعَنْ مُحَمَّدِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ ثَوْبَانَ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا اشْتَدَّ الْحَرُّ فَأَبْرِدُوا عَنْ الصَّلَاةِ فَإِنَّ شِدَّةَ الْحَرِّ مِنْ فَيْحِ جَهَنَّمَ وَذَكَرَ أَنَّ النَّارَ اشْتَكَتْ إِلَى رَبِّهَا فَأَذِنَ لَهَا فِي كُلِّ عَامٍ بِنَفَسَيْنِ نَفَسٍ فِي الشِّتَاءِ وَنَفَسٍ فِي الصَّيْفِ

وحدثنا مالك عن عبد الله بن يزيد مولى الاسود بن سفيان عن ابي سلمة بن عبد الرحمن وعن محمد بن عبد الرحمن بن ثوبان عن ابي هريرة ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال اذا اشتد الحر فابردوا عن الصلاة فان شدة الحر من فيح جهنم وذكر ان النار اشتكت الى ربها فاذن لها في كل عام بنفسين نفس في الشتاء ونفس في الصيف


Malik related to us from Abdullah ibn Yazid the mawla of al-Aswad ibn Sufyan, from Abu Salama ibn Abd ar-Rahman from Muhammad ibn Abd ar-Rahman ibn Thawban from Abu Hurayra that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, said, "When the heat is fierce delay the prayer until it gets cooler, for scorching heat is a part of the blast of Jahannam."

He added, "The Fire complained to its Lord, so He allowed it two breaths in each year, a breath in winter and a breath in summer."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
১. নামাযের সময় ( كتاب وقوت الصلاة ) 1/ The Times of Prayer

পরিচ্ছেদঃ ৭. দ্বিপ্রহরে (উহার প্রখর রৌদ্রতাপে) নামায পড়া নিষেধ

রেওয়ায়ত ২৯. আবু হুরায়রা (রাঃ) হইতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেনঃ যখন গ্রীষ্মের প্রচণ্ডতা বৃদ্ধি পায় তখন তোমরা নামায দেরি করিয়া পড়িও। কারণ গ্রীষ্মের প্রখরতার উৎপত্তি জাহান্নামের মূল হইতেই।

بَاب النَّهْيِ عَنْ الصَّلَاةِ بِالْهَاجِرَةِ

وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ أَبِي الزِّنَادِ عَنْ الْأَعْرَجِ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِذَا اشْتَدَّ الْحَرُّ فَأَبْرِدُوا عَنْ الصَّلَاةِ فَإِنَّ شِدَّةَ الْحَرِّ مِنْ فَيْحِ جَهَنَّمَ

وحدثني عن مالك عن ابي الزناد عن الاعرج عن ابي هريرة ان رسول الله صلى الله عليه وسلم قال اذا اشتد الحر فابردوا عن الصلاة فان شدة الحر من فيح جهنم


Yahya related to me from Malik from Abu'z Zinad from al-Araj from Abu Hurayra that the Messenger of Allah, may Allah bless him and grant him peace, said, "When the heat is fierce, wait until it gets cooler before you do the prayer, for scorching heat is from the blast of Jahannam."


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মুয়াত্তা মালিক
১. নামাযের সময় ( كتاب وقوت الصلاة ) 1/ The Times of Prayer
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৩ পর্যন্ত, সর্বমোট ৩ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে