পরিচ্ছেদঃ সিয়ামের কাযা
(১০৮৫) আয়েশা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, যে ব্যক্তি সিয়াম বাকী রেখে মারা যায়, তার পক্ষ থেকে তার অভিভাবক সিয়াম রেখে দেবে।
عَنْ عَائِشَةَ - رَضِىَ اللهُ عَنْها - أَنَّ رَسُولَ اللهِ ﷺ قَالَ مَنْ مَاتَ وَعَلَيْهِ صِيَامٌ صَامَ عَنْهُ وَلِيُّهُ
পরিচ্ছেদঃ সিয়ামের কাযা
(১০৮৬) আমরাহর মা রমযানের সিয়াম বাকী রেখে ইন্তেকাল করলে তিনি আয়েশা (রাঃ) কে জিজ্ঞাসা করলেন, আমি আমার মায়ের তরফ থেকে কাযা করে দেব কি? আয়েশা (রাঃ) বললেন, না। বরং তার পক্ষ থেকে প্রত্যেক দিনের পরিবর্তে এক একটি মিসকীনকে অর্ধ সা’ (প্রায় ১কিলো ২৫০ গ্রাম খাদ্য) সদকাহ করে দাও।
عَنْ عَمْرَةَ: أَنَّ أُمَّهَا مَاتَتْ وَعَلَيْهَا مِنْ رَمَضَانَ فَقَالَتْ لِعَائِشَةَ: أَقْضِيْهِ عَنْهَا؟ قَالَتْ: لَا بَلْ تُصَدِّقِيْ عَنْهَا مَكَانَ كُلَّ يَوْمٍ نِصْفَ صَاعٍ عَلى كُلِّ مِسْكِيْنٍ
পরিচ্ছেদঃ সিয়ামের কাযা
(১০৮৭) ইবনে আব্বাস (রাঃ) বলেন, কোন ব্যক্তি রমযান মাসে অসুস্থ হয়ে পড়লে এবং তারপর সিয়াম না রাখা অবস্থায় মারা গেলে তার পক্ষ থেকে মিসকীন খাওয়াতে হবে; তার কাযা নেই। পক্ষান্তরে নযরের সিয়াম বাকী রেখে মারা গেলে তার পক্ষ থেকে তার অভিভাবক (বা ওয়ারেস) সিয়াম রাখবে।
عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ قَالَ إِذَا مَرِضَ الرَّجُلُ فِى رَمَضَانَ ثُمَّ مَاتَ وَلَمْ يَصُمْ أُطْعِمَ عَنْهُ وَلَمْ يَكُنْ عَلَيْهِ قَضَاءٌ وَإِنْ كَانَ عَلَيْهِ نَذْرٌ قَضَى عَنْهُ وَلِيُّهُ