পরিচ্ছেদঃ মাহে রমযানে অধিকাধিক সৎকর্ম ও দান খয়রাত করা তথা এর শেষ দশকে আরো বেশী সৎকর্ম করা প্রসঙ্গে

(১০৪৪) ইবনে আব্বাস (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সমস্ত লোকের চেয়ে অধিক দানশীল ছিলেন। আর মাহে রমযানে যখন জিবরীল তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন, তখন তিনি আরো বেশী বদান্যতা প্রদর্শন করতেন। জিবরীল মাহে রমযানের প্রত্যেক রজনীতে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করতেন এবং তাঁর কাছে কুরআন পুনরাবৃত্তি করতেন। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম জিবরীলের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে অবশ্যই কল্যাণবহ মুক্ত বায়ু অপেক্ষা অধিক দানশীল ছিলেন।

وَعَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ رَضِيَ اللهُ عَنْهُمَا قَالَ : كَانَ رَسُولُ اللهِ ﷺ أَجْوَدَ النَّاسِ وَكَانَ أَجْوَدَ مَا يَكُونُ فِي رَمَضَانَ حِيْنَ يَلْقَاهُ جِبْريلُ وَكَانَ جِبْرِيلُ يَلْقَاهُ فِي كُلِّ لَيْلَةٍ مِنْ رَمَضَانَ فَيُدَارِسُهُ القُرْآنَ، فَلَرَسُولُ اللهِ ﷺ حِيْنَ يَلْقَاهُ جِبرِيلُ أَجْوَدُ بِالخَيْرِ مِن الرِّيحِ المُرْسَلَةِ متفقٌ عَلَيْهِ

وعن ابن عباس رضي الله عنهما قال : كان رسول الله ﷺ اجود الناس وكان اجود ما يكون في رمضان حين يلقاه جبريل وكان جبريل يلقاه في كل ليلة من رمضان فيدارسه القران، فلرسول الله ﷺ حين يلقاه جبريل اجود بالخير من الريح المرسلة متفق عليه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৮/ সিয়াম

পরিচ্ছেদঃ মাহে রমযানে অধিকাধিক সৎকর্ম ও দান খয়রাত করা তথা এর শেষ দশকে আরো বেশী সৎকর্ম করা প্রসঙ্গে

(১০৪৫) আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, (রমযানের) শেষ দশক প্রবেশ করলে আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বয়ং রাতে জাগতেন এবং পরিবার-পরিজনদেরকেও জাগাতেন। আর (ইবাদতের জন্য) কোমর বেঁধে নিতেন।

وَعَنْ عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنْهُا قَالَتْ : كَانَ رَسُولُ اللهِ ﷺ إِذَا دَخَلَ العَشْرُ أَحْيَا اللَّيْلَ وَأَيْقَظَ أَهْلَهُ وَشَدَّ المِئْزَرَ متفقٌ عَلَيْهِ

وعن عاىشة رضي الله عنها قالت : كان رسول الله ﷺ اذا دخل العشر احيا الليل وايقظ اهله وشد المىزر متفق عليه

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৮/ সিয়াম
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ২ পর্যন্ত, সর্বমোট ২ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে