পরিচ্ছেদঃ তাহজ্জুদের নামায পড়ুক আর না পড়ুক ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়ে ডান পার্শ্বে শোয়া মুস্তাহাব ও তার প্রতি উৎসাহ দান।

(৮৭১) আয়েশা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যখন ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়তেন, তখন ডান পার্শ্বে শুয়ে (বিশ্রাম) নিতেন।

عَن عَائِشَة رَضِيَ اللهُ عَنهَا قَالَتْ : كَانَ النَّبِيُّ ﷺ إذَا صَلَّى رَكعَتَي الفَجْرِ اضْطَجَعَ عَلَى شِقِّهِ الأَيْمَن

عن عاىشة رضي الله عنها قالت : كان النبي ﷺ اذا صلى ركعتي الفجر اضطجع على شقه الايمن

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ তাহজ্জুদের নামায পড়ুক আর না পড়ুক ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়ে ডান পার্শ্বে শোয়া মুস্তাহাব ও তার প্রতি উৎসাহ দান।

(৮৭২) উক্ত আয়েশা (রাঃ) হতেই বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এশার নামায শেষ করার পর থেকে নিয়ে ফজরের নামায অবধি এগার রাকআত (তাহাজ্জুদের নামায পড়তেন)। প্রত্যেক দু’ রাকআতে সালাম ফিরতেন এবং এক রাকআত বিতর পড়তেন। অতঃপর যখন মুআযযিন ফজরের নামাযের আযান দিয়ে চুপ হত এবং ফজর তাঁর সামনে উজ্জ্বল হয়ে উঠত, আর মুআযযিন (ফজরের সময় সম্পর্কে অবহিত করার জন্য) তাঁর কাছে আসত, তখন তিনি উঠে সংক্ষিপ্তভাবে দু’ রাকআত নামায পড়ে নিতেন। তারপর ডান পার্শ্বে শুয়ে (জিরিয়ে) নিতেন। এইভাবে মুআযযিন নামাযের তাকবীর দেওয়ার জন্য তাঁর কাছে হাযির হওয়া পর্যন্ত (তিনি শুয়ে থাকতেন)।

’প্রত্যেক দুই রাকআতে সালাম ফিরতেন।’ এরূপ মুসলিম শরীফে উল্লিখিত হয়েছে। এর মানে ’প্রত্যেক দু’ রাকআত পর।’

وَعَنْهُ ا قَالَتْ : كَانَ النَّبِيُّ ﷺ يُصَلِّي فِيمَا بَيْنَ أَنْ يَفْرُغَ مِنْ صَلاَةِ العِشَاءِ إلَى الفَجْرِ إِحْدَى عَشرَةَ رَكْعَةً يُسَلِّمُ بَيْنَ كُلِّ رَكْعَتَيْنِ وَيُوتِرُ بِوَاحِدَةٍ فَإِذَا سَكَتَ المُؤَذِّنُ مِنْ صَلاَةِ الفَجْرِ وَتَبَيَّنَ لَهُ الفَجْرُ وَجَاءهُ المُؤَذِّنُ قَامَ فَرَكَعَ رَكْعَتَيْنِ خَفِيفَتَينِ ثُمَّ اضْطَجَعَ عَلَى شِقِّهِ الأَيْمَنِ هكَذَا حَتَّى يأْتِيَهُ المُؤَذِّنُ لِلإِقَامَةِ رَوَاهُ مُسلِم

وعنه ا قالت : كان النبي ﷺ يصلي فيما بين ان يفرغ من صلاة العشاء الى الفجر احدى عشرة ركعة يسلم بين كل ركعتين ويوتر بواحدة فاذا سكت الموذن من صلاة الفجر وتبين له الفجر وجاءه الموذن قام فركع ركعتين خفيفتين ثم اضطجع على شقه الايمن هكذا حتى ياتيه الموذن للاقامة رواه مسلم

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ তাহজ্জুদের নামায পড়ুক আর না পড়ুক ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়ে ডান পার্শ্বে শোয়া মুস্তাহাব ও তার প্রতি উৎসাহ দান।

(৮৭৩) আবূ হুরাইরা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, তোমাদের কেউ যখন ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়বে, তখন সে যেন তার ডান পার্শ্বে শুয়ে যায়

وَعَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ ﷺإِذَا صَلَّى أَحَدُكُمْ رَكْعَتَي الفَجْرِ فَلْيَضْطَجِعْ عَلَى يَمِينِهِ رواه أبُو دَاوُدَ وَالتِّرمِذِيُّ بأسانيد صحيحة قال الترمذي حديث حسن صحيح

وعن ابي هريرة قال : قال رسول الله ﷺاذا صلى احدكم ركعتي الفجر فليضطجع على يمينه رواه ابو داود والترمذي باسانيد صحيحة قال الترمذي حديث حسن صحيح

হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)

পরিচ্ছেদঃ তাহজ্জুদের নামায পড়ুক আর না পড়ুক ফজরের দু’ রাকআত সুন্নত পড়ে ডান পার্শ্বে শোয়া মুস্তাহাব ও তার প্রতি উৎসাহ দান।

(৮৭৪) উক্ত আবু হুরাইরা (রাঃ) কর্তৃক বর্ণিত, আল্লাহর রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি ফজরের ২ রাকআত (সুন্নত) না পড়ে থাকে, সে যেন তা সূর্য ওঠার পর পড়ে নেয়।

عَنْ أَبيْ هُرَيْرَةَ قَالَ : قَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ مَنْ لَمْ يُصَلِّ رَكْعَتَيِ الْفَجْرِ فَلْيُصَلِّهِمَا بَعْدَ مَا تَطْلُعُ الشَّمْسُ

عن ابي هريرة قال : قال رسول الله صلى الله عليه وسلم من لم يصل ركعتي الفجر فليصلهما بعد ما تطلع الشمس

হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ আবূ হুরায়রা (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
হাদীস সম্ভার
৬/ স্বলাত (নামায)
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে