পরিচ্ছেদঃ ১৩. কিয়ামতের আগে যেসব নিদর্শন দৃশ্য হবে

৭১৭৭-(৩৯/২৯০১) আবূ খাইসামাহ যুহায়র ইবনু হারব, ইসহাক ইবনু ইবরাহীম ও ইবনু আবু উমার আল মাক্কি (রহঃ) ..... হুযাইফাহ ইবনু আসীদ আল গিফারী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন আমরা (বিভিন্ন বিষয়ে) আলোচনা করছিলাম। এমন সময় রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের কাছে আসলেন এবং প্রশ্ন করলেন, তোমরা কি বিষয়ে আলোচনা করছ? উত্তরে তারা বললেন, আমরা কিয়ামতের ব্যাপারে আলোচনা করছি। এ কথা শুনে তিনি বললেন, ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত সংঘটিত হবে না যতক্ষণ না তোমরা দশটি বিশেষ আলামত দেখবে। তারপর তিনি ধুম্র, দাজ্জাল, দাব্বা, পশ্চিমাকাশ হতে সূর্যোদয় হওয়া, মারইয়াম পুত্র ঈসা (আঃ) এর অবতরণ, ইয়া’জুজ মা’জুজ এবং তিনবার ভূখণ্ড ধ্বসে যাওয়া তথা পূর্ব দিকে ভূখণ্ড ধ্বস, পশ্চিম দিকে ভূখণ্ড ধ্বস এবং আরব উপদ্বীপে ভূখণ্ড ধ্বসের কথা বর্ণনা করলেন। এ আলামতসমূহের পর এক অগ্ন্যুৎপাতের প্রকাশিত হবে, যা তাদেরকে ইয়ামান থেকে হাশরের মাঠ পর্যন্ত তাড়িয়ে নিয়ে যাবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭০২১, ইসলামিক সেন্টার ৭০৭৮)

باب فِي الآيَاتِ الَّتِي تَكُونُ قَبْلَ السَّاعَةِ

حَدَّثَنَا أَبُو خَيْثَمَةَ، زُهَيْرُ بْنُ حَرْبٍ وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ وَابْنُ أَبِي عُمَرَ الْمَكِّيُّ - وَاللَّفْظُ لِزُهَيْرٍ - قَالَ إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرَانِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ بْنُ عُيَيْنَةَ، عَنْ فُرَاتٍ، الْقَزَّازِ عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ، عَنْ حُذَيْفَةَ بْنِ أَسِيدٍ الْغِفَارِيِّ، قَالَ اطَّلَعَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم عَلَيْنَا وَنَحْنُ نَتَذَاكَرُ فَقَالَ ‏"‏ مَا تَذَاكَرُونَ ‏"‏ ‏.‏ قَالُوا نَذْكُرُ السَّاعَةَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ إِنَّهَا لَنْ تَقُومَ حَتَّى تَرَوْنَ قَبْلَهَا عَشْرَ آيَاتٍ ‏"‏ ‏.‏ فَذَكَرَ الدُّخَانَ وَالدَّجَّالَ وَالدَّابَّةَ وَطُلُوعَ الشَّمْسِ مِنْ مَغْرِبِهَا وَنُزُولَ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ صلى الله عليه وسلم وَيَأْجُوجَ وَمَأْجُوجَ وَثَلاَثَةَ خُسُوفٍ خَسْفٌ بِالْمَشْرِقِ وَخَسْفٌ بِالْمَغْرِبِ وَخَسْفٌ بِجَزِيرَةِ الْعَرَبِ وَآخِرُ ذَلِكَ نَارٌ تَخْرُجُ مِنَ الْيَمَنِ تَطْرُدُ النَّاسَ إِلَى مَحْشَرِهِمْ ‏.‏

حدثنا ابو خيثمة، زهير بن حرب واسحاق بن ابراهيم وابن ابي عمر المكي - واللفظ لزهير - قال اسحاق اخبرنا وقال الاخران، حدثنا سفيان بن عيينة، عن فرات، القزاز عن ابي الطفيل، عن حذيفة بن اسيد الغفاري، قال اطلع النبي صلى الله عليه وسلم علينا ونحن نتذاكر فقال ‏"‏ ما تذاكرون ‏"‏ ‏.‏ قالوا نذكر الساعة ‏.‏ قال ‏"‏ انها لن تقوم حتى ترون قبلها عشر ايات ‏"‏ ‏.‏ فذكر الدخان والدجال والدابة وطلوع الشمس من مغربها ونزول عيسى ابن مريم صلى الله عليه وسلم وياجوج وماجوج وثلاثة خسوف خسف بالمشرق وخسف بالمغرب وخسف بجزيرة العرب واخر ذلك نار تخرج من اليمن تطرد الناس الى محشرهم ‏.‏


Hudhaifa b. Usaid al-Ghifari reported:
Allah's Messenger (ﷺ) came to us all of a sudden as we were (busy in a discussion). He said: What do you discuss about? They (the Companions) said. We are discussing about the Last Hour. Thereupon he said: It will not come until you see ten signs before and (in this connection) he made a mention of the smoke, Dajjal, the beast, the rising of the sun from the west, the descent of Jesus son of Mary (Allah be pleased with him), the Gog and Magog, and land-slides in three places, one in the east, one in the west and one in Arabia at the end of which fire would burn forth from the Yemen, and would drive people to the place of their assembly.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫৪। বিভিন্ন ফিতনাহ ও কিয়ামতের লক্ষনসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 54 The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ১৩. কিয়ামতের আগে যেসব নিদর্শন দৃশ্য হবে

৭১৭৮-(৪০/...) উবাইদুল্লাহ ইবনু মুআয আল আম্বারী (রহঃ) ..... আবূ সারীহাহ হুযাইফাহ ইবনু আসীদ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম স্বীয় কক্ষে ছিলেন। আর আমরা তার নীচে বসে আলাপ আলোচনা করছিলাম। এমতাবস্থায় তিনি আমাদের নিকট আসলেন এবং প্রশ্ন করলেন, তোমরা কি বিষয়ে আলোচনা করছিলে। আমরা বললাম, কিয়ামত সম্বন্ধে কথা বলছিলাম। এ কথা শুনে তিনি বললেন, ততক্ষণ পর্যন্ত কিয়ামত কায়িম হবে না যতক্ষণ না দশটি আলামত প্রকাশিত হবে। পৃথিবীর পূর্বপ্রান্তে ভূখণ্ড ধ্বস পশ্চিমপ্রান্তে ভূখণ্ড ধ্বস, আরব উপদ্বীপে ভূখণ্ড ধ্বস, ধূয়া ছড়িয়ে পড়া, দাজ্জালের বহিঃপ্রকাশ, দাব্বাতুল আর্‌য প্রকাশ পাওয়া, ইয়া’জুজ-মা’জুজ বের হওয়া, পশ্চিমপ্রান্ত হতে সূর্যোদয় হওয়া এবং সর্বশেষ "আদন" দেশের প্রান্ত হতে আগুন উত্থিত হবে যা লোকেদেরকে তাড়িয়ে এক স্থানে একত্রিত করবে। শুবাহ্ (রহঃ) বলেন, এ বর্ণনায় দশম আলামতের কথা বর্ণনা নেই। তবে অন্য বর্ণনায় দশম আলামত হিসেবে কোথাও ঈসা (আঃ) এর অবতরণের কথা উল্লেখ রয়েছে, আবার কোথাও উল্লেখ করা হয়েছে যে, সর্বশেষ এমন দমকা হাওয়া প্রবাহিত হবে, যা মানুষকে উড়িয়ে নিয়ে সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭০২২, ইসলামিক সেন্টার ৭০৭৯)

باب فِي الآيَاتِ الَّتِي تَكُونُ قَبْلَ السَّاعَةِ

حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ الْعَنْبَرِيُّ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ فُرَاتٍ الْقَزَّازِ، عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ، عَنْ أَبِي سَرِيحَةَ، حُذَيْفَةَ بْنِ أَسِيدٍ قَالَ كَانَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم فِي غُرْفَةٍ وَنَحْنُ أَسْفَلَ مِنْهُ فَاطَّلَعَ إِلَيْنَا فَقَالَ ‏"‏ مَا تَذْكُرُونَ ‏"‏ ‏.‏ قُلْنَا السَّاعَةَ ‏.‏ قَالَ ‏"‏ إِنَّ السَّاعَةَ لاَ تَكُونُ حَتَّى تَكُونَ عَشْرُ آيَاتٍ خَسْفٌ بِالْمَشْرِقِ وَخَسْفٌ بِالْمَغْرِبِ وَخَسْفٌ فِي جَزِيرَةِ الْعَرَبِ وَالدُّخَانُ وَالدَّجَّالُ وَدَابَّةُ الأَرْضِ وَيَأْجُوجُ وَمَأْجُوجُ وَطُلُوعُ الشَّمْسِ مِنْ مَغْرِبِهَا وَنَارٌ تَخْرُجُ مِنْ قُعْرَةِ عَدَنٍ تَرْحَلُ النَّاسَ ‏"‏ ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ وَحَدَّثَنِي عَبْدُ الْعَزِيزِ بْنُ رُفَيْعٍ عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ عَنْ أَبِي سَرِيحَةَ ‏.‏ مِثْلَ ذَلِكَ لاَ يَذْكُرُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم وَقَالَ أَحَدُهُمَا فِي الْعَاشِرَةِ نُزُولُ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ صلى الله عليه وسلم ‏.‏ وَقَالَ الآخَرُ وَرِيحٌ تُلْقِي النَّاسَ فِي الْبَحْرِ ‏.‏

حدثنا عبيد الله بن معاذ العنبري، حدثنا ابي، حدثنا شعبة، عن فرات القزاز، عن ابي الطفيل، عن ابي سريحة، حذيفة بن اسيد قال كان النبي صلى الله عليه وسلم في غرفة ونحن اسفل منه فاطلع الينا فقال ‏"‏ ما تذكرون ‏"‏ ‏.‏ قلنا الساعة ‏.‏ قال ‏"‏ ان الساعة لا تكون حتى تكون عشر ايات خسف بالمشرق وخسف بالمغرب وخسف في جزيرة العرب والدخان والدجال ودابة الارض وياجوج وماجوج وطلوع الشمس من مغربها ونار تخرج من قعرة عدن ترحل الناس ‏"‏ ‏.‏ قال شعبة وحدثني عبد العزيز بن رفيع عن ابي الطفيل عن ابي سريحة ‏.‏ مثل ذلك لا يذكر النبي صلى الله عليه وسلم وقال احدهما في العاشرة نزول عيسى ابن مريم صلى الله عليه وسلم ‏.‏ وقال الاخر وريح تلقي الناس في البحر ‏.‏


Hudhaifa b. Usaid reported:
Allah's Apostle (ﷺ) was in an apartment and we were beneath that, that he peeped in and said to us: What are you discussing about? We said: (We are discussing about the Last) Hour. Thereupon he said: The Last Hour would not come until the ten signs appear: land-sliding in the east, and land-sliding in the west, and land-sliding in the peninsula of Arabia, the smoke, the Dajjal, the beast of the earth, Gog and Magog, the rising of the sun from the west and the fire which would emit from the lower part of 'Adan. Shu'ba said that 'Abd al-'Aziz b. Rufai' reported on the authority of Abu Tufail who reported on the authority of Abu Sariha a hadith like this that Allah's Apostle (ﷺ) did not make a mention of (the tenth sign) but he said that out of the ten one was the descent of Jesus Christ, son of Mary (peace be upon him), and in another version it is the blowing of the violent gale which would drive the people to the ocean.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫৪। বিভিন্ন ফিতনাহ ও কিয়ামতের লক্ষনসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 54 The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ১৩. কিয়ামতের আগে যেসব নিদর্শন দৃশ্য হবে

৭১৭৯-(৪১/…) মুহাম্মাদ ইবনু বাশশার (রহঃ) ..... আবূ সারীহাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এক গৃহের ভিতর ছিলেন। আমরা তার নীচে বসা ছিলাম। অতঃপর বর্ণনাকারী হাদীসটি পূর্বের অবিকল বর্ণনা করেছেন। শুবাহ্ (রহঃ) বলেন, আমার মনে হয় তিনি বলেছেনঃ তারা যেখানে অবতরণ করবে আগুনও সেখানে অবতরণ করবে এবং তারা যেখানে দ্বিপ্রহরে কইলুলা করবে আগুনও সেখানে তাদের সাথে থাকবে। বর্ণনাকারী শুবাহ (রহঃ) বলেন, এক লোক আবূ সারীহার এ হাদীসটি আমার কাছে বর্ণনা করেছেন। তবে মারফু হিসেবে তিনি এ হাদীসটি বর্ণনা করেননি। এতে জনৈক লোক বলেছেন, দশম নিদর্শনটি হলো, ঈসা (আঃ) এর অবতরণ। কিন্তু অপর লোক বলেছেন, দশম নিদর্শনটি হলো, তখন এমন প্রবলবেগে বায়ু প্রবাহিত হবে, যা মানুষদেরকে সমুদ্রে নিক্ষেপ করবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭০২৩, ইসলামিক সেন্টার ৭০৮০)

باب فِي الآيَاتِ الَّتِي تَكُونُ قَبْلَ السَّاعَةِ

وَحَدَّثَنَاهُ مُحَمَّدُ بْنُ بَشَّارٍ، حَدَّثَنَا مُحَمَّدٌ، - يَعْنِي ابْنَ جَعْفَرٍ - حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ فُرَاتٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا الطُّفَيْلِ، يُحَدِّثُ عَنْ أَبِي سَرِيحَةَ، قَالَ كَانَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم فِي غُرْفَةٍ وَنَحْنُ تَحْتَهَا نَتَحَدَّثُ ‏.‏ وَسَاقَ الْحَدِيثَ بِمِثْلِهِ ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ وَأَحْسِبُهُ قَالَ تَنْزِلُ مَعَهُمْ إِذَا نَزَلُوا وَتَقِيلُ مَعَهُمْ حَيْثُ قَالُوا ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ وَحَدَّثَنِي رَجُلٌ هَذَا الْحَدِيثَ عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ عَنْ أَبِي سَرِيحَةَ وَلَمْ يَرْفَعْهُ قَالَ أَحَدُ هَذَيْنِ الرَّجُلَيْنِ نُزُولُ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ وَقَالَ الآخَرُ رِيحٌ تُلْقِيهِمْ فِي الْبَحْرِ ‏.‏

وحدثناه محمد بن بشار، حدثنا محمد، - يعني ابن جعفر - حدثنا شعبة، عن فرات، قال سمعت ابا الطفيل، يحدث عن ابي سريحة، قال كان رسول الله صلى الله عليه وسلم في غرفة ونحن تحتها نتحدث ‏.‏ وساق الحديث بمثله ‏.‏ قال شعبة واحسبه قال تنزل معهم اذا نزلوا وتقيل معهم حيث قالوا ‏.‏ قال شعبة وحدثني رجل هذا الحديث عن ابي الطفيل عن ابي سريحة ولم يرفعه قال احد هذين الرجلين نزول عيسى ابن مريم وقال الاخر ريح تلقيهم في البحر ‏.‏


Abu Sariha reported:
Allah's Messenger (ﷺ) was in an (upper) apartment and we were standing lower to him and discussing (about the Last Hour). The rest of the hadith is the same, and Shu'ba said: I think he also said these words: The fire would descend along with them where they would land and where they would take rest (during midday (it would also cool down for a while). Shu'ba said: This hadith has been transmitted to me through Abu Tufail and Abu Sariha and none could trace it back directly to Allah's Apostle (ﷺ). However, there is a mention of the descent of Jesus Christ son of Mary in one version and in the other there is a mention of the blowing of a violent gale which would drive them to the ocean.


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫৪। বিভিন্ন ফিতনাহ ও কিয়ামতের লক্ষনসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 54 The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour

পরিচ্ছেদঃ ১৩. কিয়ামতের আগে যেসব নিদর্শন দৃশ্য হবে

৭১৮০-(.../...) মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না (রহঃ) ..... আবু সারীহাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা আলোচনা করছিলাম, এমতাবস্থায় রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের সম্মুখে আসলেন। অতঃপর তিনি মুআয ও ইবনু আবু জাফার এর অবিকল হাদীস বর্ণনা করেছেন। তিনি তার হাদীসের শেষভাগে বর্ণনা করেছেন যে, দশম নিদর্শনটি হলো, মারইয়াম পুত্র ঈসা (আঃ) এর অবতরণ। বর্ণনাকারী শুবাহ (রহঃ) বলেন, আবদুল আযীয (রহঃ) এ হাদীসটি মারফু’ হিসেবে উল্লেখ করেননি। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৭০২৪, ইসলামিক সেন্টার ৭০৮১)

باب فِي الآيَاتِ الَّتِي تَكُونُ قَبْلَ السَّاعَةِ

وَحَدَّثَنَاهُ مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ الْحَكَمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ الْعِجْلِيُّ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ فُرَاتٍ، قَالَ سَمِعْتُ أَبَا الطُّفَيْلِ، يُحَدِّثُ عَنْ أَبِي سَرِيحَةَ، قَالَ كُنَّا نَتَحَدَّثُ فَأَشْرَفَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم ‏.‏ بِنَحْوِ حَدِيثِ مُعَاذٍ وَابْنِ جَعْفَرٍ ‏.‏ وَقَالَ ابْنُ الْمُثَنَّى حَدَّثَنَا أَبُو النُّعْمَانِ الْحَكَمُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَبْدِ، الْعَزِيزِ بْنِ رُفَيْعٍ عَنْ أَبِي الطُّفَيْلِ، عَنْ أَبِي سَرِيحَةَ، بِنَحْوِهِ قَالَ وَالْعَاشِرَةُ نُزُولُ عِيسَى ابْنِ مَرْيَمَ ‏.‏ قَالَ شُعْبَةُ وَلَمْ يَرْفَعْهُ عَبْدُ الْعَزِيزِ ‏.‏

وحدثناه محمد بن المثنى، حدثنا ابو النعمان الحكم بن عبد الله العجلي، حدثنا شعبة، عن فرات، قال سمعت ابا الطفيل، يحدث عن ابي سريحة، قال كنا نتحدث فاشرف علينا رسول الله صلى الله عليه وسلم ‏.‏ بنحو حديث معاذ وابن جعفر ‏.‏ وقال ابن المثنى حدثنا ابو النعمان الحكم بن عبد الله، حدثنا شعبة، عن عبد، العزيز بن رفيع عن ابي الطفيل، عن ابي سريحة، بنحوه قال والعاشرة نزول عيسى ابن مريم ‏.‏ قال شعبة ولم يرفعه عبد العزيز ‏.‏


Another chain of transmitters reports the like of the previous two chains.

Abu Sariha reported:
We were discussing (the Last Hour) that Allah's Apostle (ﷺ) looked towards us. The rest of the hadith is the same and the tenth (sign) was the descent of Jesus Christ son of Mary, and Shu'ba said: 'Abd al-'Aziz did not trace it directly to Allah's Apostle (ﷺ).


হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
সহীহ মুসলিম (হাদীস একাডেমী)
৫৪। বিভিন্ন ফিতনাহ ও কিয়ামতের লক্ষনসমূহ (كتاب الفتن وأشراط الساعة) 54 The Book of Tribulations and Portents of the Last Hour
দেখানো হচ্ছেঃ থেকে ৪ পর্যন্ত, সর্বমোট ৪ টি রেকর্ডের মধ্য থেকে