পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০১-(৬৭/১৮৫৬) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ ও মুহাম্মাদ ইবনু রুমূহ (রহঃ) ..... জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুদাইবিয়ার দিন আমরা ছিলাম চৌদ্দশ, আমরা তার (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর) হাতে বাই’আত হলাম। আর ’উমার (রাযিঃ) তার হাত ধরে (বাই’আত গ্রহণ করেছিলেন) সামুরা নামক গাছের তলে এবং তিনি বলেছেন, আমরা এ মর্মে তার হাতে বাই’আত হলাম যে, আমরা পলায়ন করবো না। কিন্তু "আমরা মৃত্যুবরণ করবো" এ শপথ গ্রহণ করিনি। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৫৪, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৫৬)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
حَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا لَيْثُ بْنُ سَعْدٍ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ رُمْحٍ، أَخْبَرَنَا اللَّيْثُ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ كُنَّا يَوْمَ الْحُدَيْبِيَةِ أَلْفًا وَأَرْبَعَمِائَةٍ فَبَايَعْنَاهُ وَعُمَرُ آخِذٌ بِيَدِهِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ وَهِيَ سَمُرَةٌ . وَقَالَ بَايَعْنَاهُ عَلَى أَلاَ نَفِرَّ . وَلَمْ نُبَايِعْهُ عَلَى الْمَوْتِ
It has been narrated on the authority of Jabir who said:
We were one thousand and four hundred on the Day of Hudaibiya. We swore fealty to hiin (the Holy Prophet) and 'Umar was holding the latter's hand (when he was sitting) under the tree (called) Samura (to administer the oath to the Companions). The narrator added: We took oath to the effect that we would not flee (from the battlefield if there was an encounter with the Meccans), but we did not take oath to fight to death.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০২-(৬৮/...) আবূ বকর ইবনু আবূ শাইবাহ ও ইবনু নুমায়র (রহঃ) ..... জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাতে মৃত্যুর শপথ গ্রহণ করিনি, আমরা তো তার কাছে এ মর্মে শপথ করেছি যে, আমরা পলায়ন করবো না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৫৫, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৫৭)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا ابْنُ عُيَيْنَةَ، ح وَحَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ لَمْ نُبَايِعْ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَلَى الْمَوْتِ إِنَّمَا بَايَعْنَاهُ عَلَى أَنْ لاَ نَفِرَّ .
It has been narrated (through a different chain of transmitters) on the authority of Jabir who said:
While swearing fealty to the Prophet (ﷺ) we did not take the oath to death but that we would not run away (from the battlefield).
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৩-(৬৯/...) মুহাম্মাদ ইবনু হাতিম (রহঃ) ..... আবূ যুবায়র (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি শুনতে পেলেন যে, জাবিরকে এ মর্মে জিজ্ঞেস করা হল, হুদাইবিয়ার দিন সাহাবীদের সংখ্যা কত ছিল? তিনি বললেন, আমরা সংখ্যায় ছিলাম চৌদশ’। আমরা তার (রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর) হাতে বাই’আত হলাম, আর উমর (রাযিঃ) তার হাতে ধরে (বাই’আত হয়েছিলেন) সামুরাহ নামক গাছের তলে। জাদ ইবনু কায়স আনসারী ছাড়া আমরা সকলেই সেদিন তার হাতে বাই’আত হয়েছিলাম। আর সে তার উটের পেটের নীচে আত্মগোপন করে বসে ছিল। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৫৬, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৫৮)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ حَاتِمٍ، حَدَّثَنَا حَجَّاجٌ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي أَبُو الزُّبَيْرِ، سَمِعَ جَابِرًا، يُسْأَلُ كَمْ كَانُوا يَوْمَ الْحُدَيْبِيَةِ قَالَ كُنَّا أَرْبَعَ عَشْرَةَ مِائَةً فَبَايَعْنَاهُ وَعُمَرُ آخِذٌ بِيَدِهِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ وَهِيَ سَمُرَةٌ فَبَايَعْنَاهُ غَيْرَ جَدِّ ابْنِ قَيْسٍ الأَنْصَارِيِّ اخْتَبَأَ تَحْتَ بَطْنِ بَعِيرِهِ
It has been narrated on the authority of Abu Zubair who heard Jabir being questioned as to how many people were there on the Day of Hudaibiya. He replied:
We were fourteen hundred. We swore fealty to him, and Umar was holding his hand while he was sitting under the tree (to administer the oath). The tree was a samura (a wild tree found in deserts). All of as took the oath of fealty at his hands except Jadd b. Qais al-Ansari who hid himself under the belly of his camel.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৪-(৭০/...) ইব্রাহীম ইবনু দীনার (রহঃ) …... আবূ যূবায়র (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি জাবির (রাযিঃ) এর নিকট শুনতে পেলেন, তাকে এ মর্মে জিজ্ঞেস করা হল যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম যুল-হুলাইফাহ্ নামক স্থানে বাই’আত গ্রহণ করেছিলেন কি? তিনি বললেন না, বরং তিনি সেখানে সালাত আদায় করেছেন, আর হুদাইবিয়ার বৃক্ষের নিকট ব্যতীত অন্য কোন বৃক্ষের নিকট তিনি বাই’আত গ্রহণ করেননি। রাবী ইবনু জুরায়জ (রহঃ) বলেন, আবূ যুবায়র (রহঃ) আমাকে বলেছেন, তিনি জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম হুদাইবিয়ার কুপের নিকট দু’আ করেছিলেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৫৭, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৫৯)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنِي إِبْرَاهِيمُ بْنُ دِينَارٍ، حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مُحَمَّدٍ الأَعْوَرُ، مَوْلَى سُلَيْمَانَ بْنِ مُجَالِدٍ قَالَ قَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ وَأَخْبَرَنِي أَبُو الزُّبَيْرِ، أَنَّهُ سَمِعَ جَابِرًا، يُسْأَلُ هَلْ بَايَعَ النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم بِذِي الْحُلَيْفَةِ فَقَالَ لاَ وَلَكِنْ صَلَّى بِهَا وَلَمْ يُبَايِعْ عِنْدَ شَجَرَةٍ إِلاَّ الشَّجَرَةَ الَّتِي بِالْحُدَيْبِيَةِ . قَالَ ابْنُ جُرَيْجٍ وَأَخْبَرَنِي أَبُو الزُّبَيْرِ أَنَّهُ سَمِعَ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ يَقُولُ دَعَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم عَلَى بِئْرِ الْحُدَيْبِيَةِ .
It has been narrated (through a different chain of transmitters) on the authority of Abu Zubair who heard Jabir being questioned as to whether the Prophet (ﷺ) took the oath of fealty at Dhu'l-Hulaifa. He said:
No! But he offered his prayers at that place, and he administered the oath of fealty nowhere except near the tree in (the plain oo Hudaibiya. Ibn Juraij said that he was informed by Abu Zabair who heard Jabir b. Abdullah say: The Prophet (ﷺ) prayed over the well at Hudaibiya (as a result of which its scanty water rose up and increased so as to be sufficient for the 1400 or 1500 men who had encamped at the place).
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৫-(৭১/...) সাঈদ ইবনু আমর আশ’আসী, সুওয়াইদ ইবনু সাঈদ, ইসহাক ইবনু ইবরাহীম ও আহমাদ ইবনু আবদা (রহঃ) ... জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, হুদাইবিয়ার দিনে আমরা (সংখ্যায়) ছিলাম চৌদ্দশ’। তখন নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদেরকে লক্ষ্য করে বললেন, আজকের দিন তোমরা গোটা দুনিয়াবাসীর মধ্যে সর্বোত্তম। জাবির (রাযিঃ) বলেন, যদি আমি দেখতে পারতাম তবে তোমাদেরকে অবশ্যই সে গাছটির জায়গা দেখিয়ে দিতাম। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৫৮, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬০)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
حَدَّثَنَا سَعِيدُ بْنُ عَمْرٍو الأَشْعَثِيُّ، وَسُوَيْدُ بْنُ سَعِيدٍ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، وَأَحْمَدُ، بْنُ عَبْدَةَ - وَاللَّفْظُ لِسَعِيدٍ قَالَ سَعِيدٌ وَإِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَقَالَ الآخَرَانِ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ عَمْرٍو، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ كُنَّا يَوْمَ الْحُدَيْبِيَةِ أَلْفًا وَأَرْبَعَمِائَةٍ فَقَالَ لَنَا النَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم " أَنْتُمُ الْيَوْمَ خَيْرُ أَهْلِ الأَرْضِ " . وَقَالَ جَابِرٌ لَوْ كُنْتُ أُبْصِرُ لأَرَيْتُكُمْ مَوْضِعَ الشَّجَرَةِ
It has been narrated (through a different chain of transmitters) on the authority of Jabir who said:
We were one thousand and four hundred on the Day of Hudaibiya when the Prophet (ﷺ) said to us: Today you are the best people on the earth. And Jabir said: If I had the eyesight, I could show you the place of the tree.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৬-(৭২/...) মুহাম্মাদ ইবনু মুসান্না ও ইবনু বাশশার (রহঃ) সালিম ইবনু আবূ জা’দ (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জাবির ইবনু আবদুল্লাহ (রাযিঃ) কে গাছ তলায় (বাই’আতকারী) নবী সহচরদের (সংখ্যা) সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম, তখন তিনি বললেন, আমরা যদি (সেদিন) এক লাখও হতাম তবুও (হুদাইবিয়ার কূপের পানি) আমাদের জন্য যথেষ্ট হতো। আমরা সংখ্যায় ছিলাম পনের শ’। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৫৯, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬১)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَمْرِو بْنِ مُرَّةَ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، قَالَ سَأَلْتُ جَابِرَ بْنَ عَبْدِ اللَّهِ عَنْ أَصْحَابِ، الشَّجَرَةِ فَقَالَ لَوْ كُنَّا مِائَةَ أَلْفٍ لَكَفَانَا كُنَّا أَلْفًا وَخَمْسَمِائَةٍ .
It has been narrated on the authority of Salim b. Abu al-Ja'd who said:
I asked Jabir b. 'Abdullah about the number of the Companions (of the Prophet who took the oath of fealty under) the tree. He said: If we were a hundred thousand, it (i. e. the water in the well at Hudaibiya) would have sufficed us, but actually we were one thousand and five hundred.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৭-(৭৩/...) আবূ বকর ইবনু আবূ শাইবাহ্, ইবনু নুমায়র ও রিফা’আহ ইবনু হাইসাম (রহঃ) .... জাবির (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা যদি সংখ্যায় এক লাখও হতাম তবুও অবশ্যই আমাদের জন্য (হুদাইবিয়ার কূপের সে বারাকাতপ্রাপ্ত পানি) যথেষ্ট হতো, আমরা সংখ্যায় ছিলাম পনের শ’। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬০, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬২)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَابْنُ، نُمَيْرٍ قَالاَ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ إِدْرِيسَ، ح وَحَدَّثَنَا رِفَاعَةُ بْنُ الْهَيْثَمِ، حَدَّثَنَا خَالِدٌ، - يَعْنِي الطَّحَّانَ - كِلاَهُمَا يَقُولُ عَنْ حُصَيْنٍ، عَنْ سَالِمِ بْنِ أَبِي الْجَعْدِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ لَوْ كُنَّا مِائَةَ أَلْفٍ لَكَفَانَا كُنَّا خَمْسَ عَشْرَةَ مِائَةً .
It has been narrated on the authority of Jabir who said:
If we had been a hundred thousand in number, it (the water) would have sufficed us, but actually we were fifteen hundred.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৮-(৭৪/...) উসমান ইবনু আবূ শাইবাহ ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ...... সালিম ইবনু আবূ জাদ (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি জাবির (রাযিঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, সেদিন আপনারা সংখ্যায় কতজন ছিলেন? তিনি বললেন, চৌদ্দশ’। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬১, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৩)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، وَإِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، قَالَ إِسْحَاقُ أَخْبَرَنَا وَقَالَ، عُثْمَانُ حَدَّثَنَا جَرِيرٌ، عَنِ الأَعْمَشِ، حَدَّثَنِي سَالِمُ بْنُ أَبِي الْجَعْدِ، قَالَ قُلْتُ لِجَابِرٍ كَمْ كُنْتُمْ يَوْمَئِذٍ قَالَ أَلْفًا وَأَرْبَعَمِائَةٍ .
It has been narrated (through a different chain of transmitters) on the authority of Salim b. al-Ja'd who said:
I asked Jabir: How many were you on the Day of Hudaibiya? He said: One thousand and four hundred.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭০৯-(৭৫/১৮৫৭) উবাইদুল্লাহ ইবনু মুআয (রহঃ) ..... ’আবদুল্লাহ ইবনু আবূ আওফা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, বৃক্ষতলে বাই’আত গ্রহণকারী সাহাবীদের সংখ্যা ছিল তেরশ। আর আসলাম গোত্রীয় লোকদের সংখ্যা ছিল মুহাজিরদের এক অষ্টমাংশ। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬২, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৪)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ بْنُ مُعَاذٍ، حَدَّثَنَا أَبِي، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ عَمْرٍو، - يَعْنِي ابْنَ مُرَّةَ - حَدَّثَنِي عَبْدُ اللَّهِ بْنُ أَبِي أَوْفَى، قَالَ كَانَ أَصْحَابُ الشَّجَرَةِ أَلْفًا وَثَلاَثَمِائَةٍ وَكَانَتْ أَسْلَمُ ثُمُنَ الْمُهَاجِرِينَ .
It has been narrated on the authority of 'Abdullah b. Abu Aufa who said:
The Companions of the Tree (i e. those who swore fealty under the tree) were one thousand and three hundred, and the people of Aslam tribe were one-eighth of the Muhajirs.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১০-(.../...) ইবনু মুসান্না ও ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ...... শুবাহ্ (রহঃ) এর সূত্রে উক্ত সানাদে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৩, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৫)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا ابْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا أَبُو دَاوُدَ، ح وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا النَّضْرُ بْنُ شُمَيْلٍ، جَمِيعًا عَنْ شُعْبَةَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ مِثْلَهُ .
The same tradition has been handed down through a different chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১১-(৭৬/১৮৫৮) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ..... মাকিল ইবনু ইয়াসার (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি নিজেকে বৃক্ষ দিবসে দেখেছি (আমি তথায় উপস্থিত ছিলাম)। আর নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তখন লোকদের বাই’আত গ্রহণ করছিলেন, এ অবস্থায় আমি তার মাথার উপর থেকে বৃক্ষের একটি ডাল সরিয়ে রেখেছিলাম। আমরা তখন সংখ্যায় ছিলাম চৌদ্দশ’। রাবী বলেন, আমরা তার কাছে মৃত্যুর বাই’আত গ্রহণ করিনি, বরং আমরা পলায়ন করব না মর্মে শপথ গ্রহণ করেছিলাম। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৪, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৬)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا يَزِيدُ بْنُ زُرَيْعٍ، عَنْ خَالِدٍ، عَنِ الْحَكَمِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ، بْنِ الأَعْرَجِ عَنْ مَعْقِلِ بْنِ يَسَارٍ، قَالَ لَقَدْ رَأَيْتُنِي يَوْمَ الشَّجَرَةِ وَالنَّبِيُّ صلى الله عليه وسلم يُبَايِعُ النَّاسَ وَأَنَا رَافِعٌ غُصْنًا مِنْ أَغْصَانِهَا عَنْ رَأْسِهِ وَنَحْنُ أَرْبَعَ عَشْرَةَ مِائَةً قَالَ لَمْ نُبَايِعْهُ عَلَى الْمَوْتِ وَلَكِنْ بَايَعْنَاهُ عَلَى أَنْ لاَ نَفِرَّ .
It has been narrated on the authority of Ma'qil b. Yasar who aaid:
I remember being present on the Day of the Tree, and the Prophet (ﷺ) was taking the oath of the people and I was holding a twig of the tree over his head. We were fourteen hundred (in number). We did not take oath to the death, but to the effect that we would not run away from the battlefield.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১২-(.../...) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ..... ইউনুস (রহঃ) হতে উক্ত সানাদে হাদীস বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৫, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৭)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا خَالِدُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، عَنْ يُونُسَ، بِهَذَا الإِسْنَادِ
This hadith has been narrated on the authority of Yunus with the same chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১৩-(৭৭/১৮৫৯) হামিদ ইবনু উমর (রহঃ) ..... সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমার আব্বা সে বাই’আত গ্রহণকারীদের মধ্যে ছিলেন, যারা সেদিন গাছের নিচে রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাতে বাই’আত গ্রহণ করেছিলেন। তিনি বলেন, পরবর্তী বছর যখন আমরা হাজ্জ করতে এসে সেখানে গেলাম তখন সে স্থানটি আমাদের কাছে অস্পষ্ট হয়ে গেল। যদি তোমাদের নিকট সে স্থানটি স্পষ্ট হয়ে থাকে তবে তোমরাই ভাল জান। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৬, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৮)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ حَامِدُ بْنُ عُمَرَ، حَدَّثَنَا أَبُو عَوَانَةَ، عَنْ طَارِقٍ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، قَالَ كَانَ أَبِي مِمَّنْ بَايَعَ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عِنْدَ الشَّجَرَةِ . قَالَ فَانْطَلَقْنَا فِي قَابِلٍ حَاجِّينَ فَخَفِيَ عَلَيْنَا مَكَانُهَا فَإِنْ كَانَتْ تَبَيَّنَتْ لَكُمْ فَأَنْتُمْ أَعْلَمُ
It has been narrated on the authority of Sa'id b. Musayyab who said:
My father was one of those who swore fealty to the Messenger of Allah (ﷺ) near the tree. When we passed that way next year intending to perform the Hajj, the place of the tree was hidden to us. If you could point out clearly, you would (certainly) be knowing better.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১৪-(৭৮/...) মুহাম্মাদ ইবনু রাফি (রহঃ) ..... সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব (রহঃ) এর পিতা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত যে, বৃক্ষবর্ষে (হুদাইবিয়ার বছর) তারা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নিকট ছিলেন। তিনি বলেন, পরবর্তী বছর তারা সে স্থানটির অবস্থান ভুলে যান। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৭, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৬৯)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنِيهِ مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا أَبُو أَحْمَدَ، قَالَ وَقَرَأْتُهُ عَلَى نَصْرِ بْنِ عَلِيٍّ عَنْ أَبِي أَحْمَدَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ طَارِقِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِيهِ، أَنَّهُمْ كَانُوا عِنْدَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم عَامَ الشَّجَرَةِ قَالَ فَنَسُوهَا مِنَ الْعَامِ الْمُقْبِلِ
It has also been narrated on the authority of Sa'id b. Musayyib who learnt from his father that they were with the Messenger of Allah (ﷺ) in the year of the Tree (i. e. in the year of the fealty of God's pleasure sworn under the tree at Hudaibiya), but next year they forgot the spot of the tree.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১৫-(৭৯/...) হাজ্জাজ ইবনু শাইর ও মুহাম্মাদ ইবনু রাফি’ (রহঃ) ...... সাঈদ ইবনু মুসাইয়্যাব (রহঃ) তার পিতা (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি সে স্থানটি দেখেছি, তবে পরে যখন সেখানে গেলাম, তখন আর তা চিনতে পারলাম না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৮, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৭০)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنِي حَجَّاجُ بْنُ الشَّاعِرِ، وَمُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، قَالاَ حَدَّثَنَا شَبَابَةُ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، عَنْ قَتَادَةَ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، عَنْ أَبِيهِ، قَالَ لَقَدْ رَأَيْتُ الشَّجَرَةَ ثُمَّ أَتَيْتُهَا بَعْدُ فَلَمْ أَعْرِفْهَا
The tradition has been narrated on the authority of Sa'id b. Musayyib who learnt it from his father. The latter said:
I had seen the tree. When I came to the spot afterwards, I could not recognise it.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১৬-(৮০/১৮৬০) কুতাইবাহ ইবনু সাঈদ (রহঃ) ..... ইয়াযীদ ইবনু আবূ উবায়দ (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি সালামাহ্ (রাযিঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, হুদাইবিয়ার দিন আপনারা রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর হাতে কিসের শপথ গ্রহণ করেছিলেন? তিনি বললেন, মৃত্যুর। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৬৯, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৭১)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ بْنُ سَعِيدٍ، حَدَّثَنَا حَاتِمٌ، - يَعْنِي ابْنَ إِسْمَاعِيلَ - عَنْ يَزِيدَ بْنِ أَبِي، عُبَيْدٍ مَوْلَى سَلَمَةَ بْنِ الأَكْوَعِ قَالَ قُلْتُ لِسَلَمَةَ عَلَى أَىِّ شَىْءٍ بَايَعْتُمْ رَسُولَ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم يَوْمَ الْحُدَيْبِيَةِ قَالَ عَلَى الْمَوْتِ .
It has been narrated on the authority of Yazid b. Abu Ubaid (the freed slave of Salama b. al-Akwa') who said:
1 asked Salama as to what effect he had sworn fealty to the Messenger of Allah (ﷺ) on the Day of Hudaibiya. He said: To the effect that we will die fighting.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১৭-(.../...) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... সালামাহ্ (রাযিঃ) থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৭০, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৭২)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، حَدَّثَنَا حَمَّادُ بْنُ مَسْعَدَةَ، حَدَّثَنَا يَزِيدُ، عَنْ سَلَمَةَ، بِمِثْلِهِ .
The above tradition has also been handed down through a different chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১৮. যুদ্ধের অভিপ্রায়কালে ইমাম কর্তৃক সেনাদলের বাই’আত গ্রহণ উত্তম এবং বৃক্ষতলে বাই’আতে রিযওয়ান প্রসঙ্গ
৪৭১৮-(৮১/১৮৬১) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম (রহঃ) ..... আবদুল্লাহ ইবনু যায়দ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদা জনৈক আগন্তুক তার কাছে আসলো এবং বলল, ইনি হচ্ছেন হানযালার পুত্র। ইনি লোকের নিকট থেকে বাই’আত নিচ্ছেন। জিজ্ঞেস করলেন, কিসের বাই’আত? বললেন, মৃত্যুর বাই’আত। তিনি বললেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর পরে আমরা আর কারো হাতে মৃত্যুর উপর বাই’আত নেবো না। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৪৬৭১, ইসলামিক সেন্টার ৪৬৭৩)
باب اسْتِحْبَابِ مُبَايَعَةِ الإِمَامِ الْجَيْشَ عِنْدَ إِرَادَةِ الْقِتَالِ وَبَيَانِ بَيْعَةِ الرِّضْوَانِ تَحْتَ الشَّجَرَةِ
وَحَدَّثَنَا إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا الْمَخْزُومِيُّ، حَدَّثَنَا وُهَيْبٌ، حَدَّثَنَا عَمْرُو بْنُ، يَحْيَى عَنْ عَبَّادِ بْنِ تَمِيمٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ زَيْدٍ، قَالَ أَتَاهُ آتٍ فَقَالَ هَذَاكَ ابْنُ حَنْظَلَةَ يُبَايِعُ النَّاسَ فَقَالَ عَلَى مَاذَا قَالَ عَلَى الْمَوْتِ قَالَ لاَ أُبَايِعُ عَلَى هَذَا أَحَدًا بَعْدَ رَسُولِ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم .
It has been narrated on the authority of Abdullah b. Zaid who said:
A person came to him and said: Here is Ibn Hanzala who is making people swear allegiance to him. He (, Abdullah) asked: To what effect? He replied: To the effect that they will die for him. 'Abdullah said: I will never swear allegiance to this effect after the Messenger of Allah (ﷺ).