পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০১-(৯৬/১৪২৯) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ..... ইবনু উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমাদের কাউকে ওয়লীমার দাওয়াত দেয়া হয়, সে যেন ঐ দাওয়াতে সাড়া দেয়। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৭৪, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৩)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দাবি মোতাবেক এটা প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে বিবাহের ওয়ালিমায় আমন্ত্রিত করা হবে, সে ব্যক্তির প্রতি বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে যাবে। যেহেতু ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করার মাধ্যমে বরকন্যা বা পাত্র পাত্রীর গুরুত্ব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়, তাদেরকে আনন্দিত করা হয় এবং তাদের মনকে প্রফুল্লিত করা হয়। আরবী ভাষায় বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণকে আল উর্স (العُرْسُ ) বলা হয়।
২। প্রকৃত ইসলাম হলো সচ্চরিত্র ও ভাল আচরণ এবং পরিষ্কার হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার ধর্ম। যাতে পরিবার ও সমাজের লোকদের মধ্যে পরস্পর ঘৃণা ও অমঙ্গলের প্রভাব প্রকাশ না পায়। তাই যে ওয়ালিমার মধ্যে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার বিপরীত বা উল্টো কোনো আচরণ থাকবে না, সেই ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে পড়বে।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এটা বৈধ বা জায়েজ নয় যে, সে ওয়ালিমার অনুষ্ঠানে অথবা অন্য কোনো পানাহারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুঁজে খুঁজে খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্যের খুঁত বা দোষ বের করবে। সুতরাং আহার্য ও খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্য তার পছন্দমাফিক ও মনের মত হলে খাবে আর মনের মত না হলে খাবে না।
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ إِلَى الْوَلِيمَةِ فَلْيَأْتِهَا " .
Ibn Umar (Allah be pleased with him) reported that Allah's Messenger (ﷺ) said:
When any one of you is invited to a feast, he should attend it.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০২-(৯৭/...) মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমাদের কাউকে ওয়ালীমার দাওয়াত দেয়া হয়, সে যেন তা কবুল করে। (রাবী) খালিদ (রহঃ) বলেন, উবায়দুল্লাহ্ (রহঃ) একে বিবাহের ওয়ালীমাহ বলে গ্রহণ করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৭৫, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৪)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দাবি মোতাবেক এটা প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে বিবাহের ওয়ালিমায় আমন্ত্রিত করা হবে, সে ব্যক্তির প্রতি বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে যাবে। যেহেতু ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করার মাধ্যমে বরকন্যা বা পাত্র পাত্রীর গুরুত্ব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়, তাদেরকে আনন্দিত করা হয় এবং তাদের মনকে প্রফুল্লিত করা হয়। আরবী ভাষায় বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণকে আল উর্স (العُرْسُ ) বলা হয়।
২। প্রকৃত ইসলাম হলো সচ্চরিত্র ও ভাল আচরণ এবং পরিষ্কার হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার ধর্ম। যাতে পরিবার ও সমাজের লোকদের মধ্যে পরস্পর ঘৃণা ও অমঙ্গলের প্রভাব প্রকাশ না পায়। তাই যে ওয়ালিমার মধ্যে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার বিপরীত বা উল্টো কোনো আচরণ থাকবে না, সেই ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে পড়বে।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এটা বৈধ বা জায়েজ নয় যে, সে ওয়ালিমার অনুষ্ঠানে অথবা অন্য কোনো পানাহারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুঁজে খুঁজে খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্যের খুঁত বা দোষ বের করবে। সুতরাং আহার্য ও খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্য তার পছন্দমাফিক ও মনের মত হলে খাবে আর মনের মত না হলে খাবে না।
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا خَالِدُ بْنُ الْحَارِثِ، عَنْ عُبَيْدِ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ إِلَى الْوَلِيمَةِ فَلْيُجِبْ " . قَالَ خَالِدٌ فَإِذَا عُبَيْدُ اللَّهِ يُنَزِّلُهُ عَلَى الْعُرْسِ .
Ibn 'Umar (Allah be pleased with them) reported Allah's Apostle (ﷺ) as saying:
When any one of you is invited to a feast, he should accept. 'Ubaidallah took this feast to be a wedding feast.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৩-(৯৮/...) ইবনু নুমায়র (রহঃ) ..... ইবনু উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেনঃ তোমাদের কাউকে বিবাহের ওয়ালীমার দাওয়াত দেয়া হলে সে যেন তা কবুল করে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৭৬, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৫)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দাবি মোতাবেক এটা প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে বিবাহের ওয়ালিমায় আমন্ত্রিত করা হবে, সে ব্যক্তির প্রতি বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে যাবে। যেহেতু ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করার মাধ্যমে বরকন্যা বা পাত্র পাত্রীর গুরুত্ব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়, তাদেরকে আনন্দিত করা হয় এবং তাদের মনকে প্রফুল্লিত করা হয়। আরবী ভাষায় বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণকে আল উর্স (العُرْسُ ) বলা হয়।
২। প্রকৃত ইসলাম হলো সচ্চরিত্র ও ভাল আচরণ এবং পরিষ্কার হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার ধর্ম। যাতে পরিবার ও সমাজের লোকদের মধ্যে পরস্পর ঘৃণা ও অমঙ্গলের প্রভাব প্রকাশ না পায়। তাই যে ওয়ালিমার মধ্যে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার বিপরীত বা উল্টো কোনো আচরণ থাকবে না, সেই ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে পড়বে।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এটা বৈধ বা জায়েজ নয় যে, সে ওয়ালিমার অনুষ্ঠানে অথবা অন্য কোনো পানাহারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুঁজে খুঁজে খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্যের খুঁত বা দোষ বের করবে। সুতরাং আহার্য ও খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্য তার পছন্দমাফিক ও মনের মত হলে খাবে আর মনের মত না হলে খাবে না।
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
حَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا عُبَيْدُ اللَّهِ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ إِلَى وَلِيمَةِ عُرْسٍ فَلْيُجِبْ " .
Ibn Umar (Allah be pleased withthem) reported Allah's Apostle (ﷺ) having said this:
When any one of you is invited to a wedding feast, he should accept that.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৪-(৯৯/...) আবূ রবী’, আবূ কামিল ও কুতায়বাহ্ (রহিমাহুমুল্লাহ) ..... ইবনু উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমাদের কাউকে দাওয়াত দেয়া হলে তাতে সাড়া দিবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৭৭, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৬)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দাবি মোতাবেক এটা প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে বিবাহের ওয়ালিমায় আমন্ত্রিত করা হবে, সে ব্যক্তির প্রতি বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে যাবে। যেহেতু ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করার মাধ্যমে বরকন্যা বা পাত্র পাত্রীর গুরুত্ব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়, তাদেরকে আনন্দিত করা হয় এবং তাদের মনকে প্রফুল্লিত করা হয়। আরবী ভাষায় বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণকে আল উর্স (العُرْسُ ) বলা হয়।
২। প্রকৃত ইসলাম হলো সচ্চরিত্র ও ভাল আচরণ এবং পরিষ্কার হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার ধর্ম। যাতে পরিবার ও সমাজের লোকদের মধ্যে পরস্পর ঘৃণা ও অমঙ্গলের প্রভাব প্রকাশ না পায়। তাই যে ওয়ালিমার মধ্যে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার বিপরীত বা উল্টো কোনো আচরণ থাকবে না, সেই ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে পড়বে।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এটা বৈধ বা জায়েজ নয় যে, সে ওয়ালিমার অনুষ্ঠানে অথবা অন্য কোনো পানাহারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুঁজে খুঁজে খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্যের খুঁত বা দোষ বের করবে। সুতরাং আহার্য ও খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্য তার পছন্দমাফিক ও মনের মত হলে খাবে আর মনের মত না হলে খাবে না।
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
حَدَّثَنِي أَبُو الرَّبِيعِ، وَأَبُو كَامِلٍ قَالاَ حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، حَدَّثَنَا أَيُّوبُ، ح وَحَدَّثَنَا قُتَيْبَةُ، حَدَّثَنَا حَمَّادٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " ائْتُوا الدَّعْوَةَ إِذَا دُعِيتُمْ " .
Ibn Umar (Allah be pleased with them) reported Allah's Messenger (may be upon him) having said this:
Accept the feast, when you are invited.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৫-(১০০/...) মুহাম্মাদ ইবনু রাফি (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমাদের কেউ তার ভাইকে দাওয়াত দেয় সে যেন তার দাওয়াতে সাড়া দেয়, বিবাহের অনুষ্ঠানই হোক বা সে রকম (অন্য কোন অনুষ্ঠান)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৭৮, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৭)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দাবি মোতাবেক এটা প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে বিবাহের ওয়ালিমায় আমন্ত্রিত করা হবে, সে ব্যক্তির প্রতি বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে যাবে। যেহেতু ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করার মাধ্যমে বরকন্যা বা পাত্র পাত্রীর গুরুত্ব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়, তাদেরকে আনন্দিত করা হয় এবং তাদের মনকে প্রফুল্লিত করা হয়। আরবী ভাষায় বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণকে আল উর্স (العُرْسُ ) বলা হয়।
২। প্রকৃত ইসলাম হলো সচ্চরিত্র ও ভাল আচরণ এবং পরিষ্কার হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার ধর্ম। যাতে পরিবার ও সমাজের লোকদের মধ্যে পরস্পর ঘৃণা ও অমঙ্গলের প্রভাব প্রকাশ না পায়। তাই যে ওয়ালিমার মধ্যে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার বিপরীত বা উল্টো কোনো আচরণ থাকবে না, সেই ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে পড়বে।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এটা বৈধ বা জায়েজ নয় যে, সে ওয়ালিমার অনুষ্ঠানে অথবা অন্য কোনো পানাহারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুঁজে খুঁজে খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্যের খুঁত বা দোষ বের করবে। সুতরাং আহার্য ও খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্য তার পছন্দমাফিক ও মনের মত হলে খাবে আর মনের মত না হলে খাবে না।
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنْ أَيُّوبَ، عَنْ نَافِعٍ، أَنَّ ابْنَ عُمَرَ، كَانَ يَقُولُ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم " إِذَا دَعَا أَحَدُكُمْ أَخَاهُ فَلْيُجِبْ عُرْسًا كَانَ أَوْ نَحْوَهُ " .
Ibn Umar (Allah be pleased with them) reported Allah's Apostle (ﷺ) as saying:
When any one of you invites his brother, he (the latter) should accept his wedding feast, or any other like it.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৬-(১০১/...) ইসহাক ইবনু মানসূর (রহঃ) ..... ইবনু উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন যে, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যদি কাউকে কোন বিবাহ অনুষ্ঠানে অথবা এ ধরনের অন্য কোন অনুষ্ঠানে দাওয়াত দেয়া হয়, সে যেন সাড়া দেয়। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৭৯, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৮)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। এই হাদীসটির দাবি মোতাবেক এটা প্রমাণিত হয় যে, যে ব্যক্তিকে বিবাহের ওয়ালিমায় আমন্ত্রিত করা হবে, সে ব্যক্তির প্রতি বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে যাবে। যেহেতু ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করার মাধ্যমে বরকন্যা বা পাত্র পাত্রীর গুরুত্ব ও সম্মান প্রকাশ করা হয়, তাদেরকে আনন্দিত করা হয় এবং তাদের মনকে প্রফুল্লিত করা হয়। আরবী ভাষায় বিবাহের ওয়ালিমার নিমন্ত্রণকে আল উর্স (العُرْسُ ) বলা হয়।
২। প্রকৃত ইসলাম হলো সচ্চরিত্র ও ভাল আচরণ এবং পরিষ্কার হৃদয়ের উপর প্রতিষ্ঠিত থাকার ধর্ম। যাতে পরিবার ও সমাজের লোকদের মধ্যে পরস্পর ঘৃণা ও অমঙ্গলের প্রভাব প্রকাশ না পায়। তাই যে ওয়ালিমার মধ্যে প্রকৃত ইসলামের শিক্ষার বিপরীত বা উল্টো কোনো আচরণ থাকবে না, সেই ওয়ালিমার নিমন্ত্রণ গ্রহণ করা ওয়াজেব ও অপরিহার্য হয়ে পড়বে।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এটা বৈধ বা জায়েজ নয় যে, সে ওয়ালিমার অনুষ্ঠানে অথবা অন্য কোনো পানাহারের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে খুঁজে খুঁজে খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্যের খুঁত বা দোষ বের করবে। সুতরাং আহার্য ও খাবার জিনিসের বা খাদ্যদ্রব্য তার পছন্দমাফিক ও মনের মত হলে খাবে আর মনের মত না হলে খাবে না।
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنِي إِسْحَاقُ بْنُ مَنْصُورٍ، حَدَّثَنِي عِيسَى بْنُ الْمُنْذِرِ، حَدَّثَنَا بَقِيَّةُ، حَدَّثَنَا الزُّبَيْدِيُّ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ دُعِيَ إِلَى عُرْسٍ أَوْ نَحْوِهِ فَلْيُجِبْ " .
Ibn 'Umar (Allah be pleated with them) reported Allah's Messenger (ﷺ) having said:
He who is invited to a wedding feast or like it, he should accept it.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৭-(১০২/...) হুমায়দ ইবনু মাস’আদাহ্ আল বাহিলী (রহঃ) ..... ’আবদুল্লাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “যখন তোমাদেরকে দাওয়াত দেয়া হয় তখন তোমরা দাওয়াতে আসবে।" (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮০, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৭৯)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
حَدَّثَنِي حُمَيْدُ بْنُ مَسْعَدَةَ الْبَاهِلِيُّ، حَدَّثَنَا بِشْرُ بْنُ الْمُفَضَّلِ، حَدَّثَنَا إِسْمَاعِيلُ بْنُ، أُمَيَّةَ عَنْ نَافِعٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " ائْتُوا الدَّعْوَةَ إِذَا دُعِيتُمْ " .
Abdullah b. Umar (Allah be pleased with them) reported Allah's Messen- ger (ﷺ) as saying:
Come to the feast, when you are invited.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৮-(১০৩/...) হারূন ইবনু উবায়দুল্লাহ (রহঃ) ..... ইবনু উমার (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ তোমরা এ দাওয়াতে সাড়া দিবে যখন তোমাদেরকে তার জন্য দাওয়াত দেয়া হয়।
রাবী বলেন, আবদুল্লাহ (রাযিঃ) বিবাহের দাওয়াতে বা বিয়ে ছাড়া অন্য যে কোন দাওয়াতে আসতেন। এমনকি তিনি সায়িম অবস্থায়ও (দাওয়াতে আসতেন)। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮১, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮০)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنِي هَارُونُ بْنُ عَبْدِ اللَّهِ، حَدَّثَنَا حَجَّاجُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، أَخْبَرَنِي مُوسَى بْنُ عُقْبَةَ، عَنْ نَافِعٍ، قَالَ سَمِعْتُ عَبْدَ اللَّهِ بْنَ عُمَرَ، يَقُولُ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " أَجِيبُوا هَذِهِ الدَّعْوَةَ إِذَا دُعِيتُمْ لَهَا " . قَالَ وَكَانَ عَبْدُ اللَّهِ بْنُ عُمَرَ يَأْتِي الدَّعْوَةَ فِي الْعُرْسِ وَغَيْرِ الْعُرْسِ وَيَأْتِيهَا وَهُوَ صَائِمٌ .
Nafil reported:
I heard Abdullah b. Umar (Allah be pleased with them) narrating that Allah's Messenger (ﷺ) said: Accept the feast when you are invited to it. And Abdullah (b. Umar) used to come to the feast, whether it was a wedding feast or other than that, and he would come there even in the state of fasting.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪০৯-(১০৪/...) হারমালাহ ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ... ইবনু উমর (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমাদের বকরীর পায়া খাওয়ার দাওয়াত দেয়া হয় তখন তোমরা তাতে সাড়া দিও। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮২, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮১)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنِي حَرْمَلَةُ بْنُ يَحْيَى، أَخْبَرَنَا ابْنُ وَهْبٍ، حَدَّثَنِي عُمَرُ بْنُ مُحَمَّدٍ، عَنْ نَافِعٍ، عَنِ ابْنِ عُمَرَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " إِذَا دُعِيتُمْ إِلَى كُرَاعٍ فَأَجِيبُوا " .
Ibn Umar (Allah be pleased with them) reported Allah's Apostle (ﷺ) having said:
When you are invited to a feast (even though it is) the leg of the sheep, you should accept it.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১০-(১০৫/১৪৩০) মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না ও মুহাম্মাদ ইবনু আবদুল্লাহ ইবনু নুমায়র (রহিমাহুমাল্লাহ) ...... জাবির (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমাদের কাউকে খাওয়ার জন্য দাওয়াত দেয়া হয়, তখন সে যেন দা’ওয়াতে সাড়া দেয়। অতঃপর ইচ্ছা করলে আহার করবে, না হয় না করবে।
ইবনুল মুসান্না (রহঃ) তার বর্ণনায় ’পানাহারের দিকে’ কথাটি উল্লেখ করেননি। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৩, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮২)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، حَدَّثَنَا عَبْدُ الرَّحْمَنِ بْنُ مَهْدِيٍّ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ، اللَّهِ بْنِ نُمَيْرٍ حَدَّثَنَا أَبِي قَالاَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، عَنْ جَابِرٍ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ إِلَى طَعَامٍ فَلْيُجِبْ فَإِنْ شَاءَ طَعِمَ وَإِنْ شَاءَ تَرَكَ " . وَلَمْ يَذْكُرِ ابْنُ الْمُثَنَّى " إِلَى طَعَامٍ " .
Jabir (Allah be pleased with him) reported that Allah's Messenger (may peace he upon him) said:
When any one of you is invited to a feast, he should accept it. He may eat if he likes, or he may abandon (eating) if he likes. Ibn Mathanni did not make mention of the word" feast".
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১১-(.../...) ইবনু নুমায়র (রহঃ) ..... আবূ যুবায়র (রহঃ) থেকে এ সানাদে অনুরূপ হাদীস বর্ণনা করেছেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৪, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৩)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنَا ابْنُ نُمَيْرٍ، حَدَّثَنَا أَبُو عَاصِمٍ، عَنِ ابْنِ جُرَيْجٍ، عَنْ أَبِي الزُّبَيْرِ، بِهَذَا الإِسْنَادِ بِمِثْلِهِ
A hadith like this has been narrated on the authority of Abd Zubair with the same chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১২-(১০৬/১৪৩১) আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বাহ (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যখন তোমাদের কাউকে দাওয়াত দেয়া হয় সে যেন তাতে সাড়া দেয়। যদি সে সায়িম হয় তাহলে সে (ওখানে গিয়ে) দু’আ- সালাতরত থাকবে। আর যদি সায়িম না হয় তাহলে সে আহার করবে। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৫, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৪)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
حَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا حَفْصُ بْنُ غِيَاثٍ، عَنْ هِشَامٍ، عَنِ ابْنِ سِيرِينَ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " إِذَا دُعِيَ أَحَدُكُمْ فَلْيُجِبْ فَإِنْ كَانَ صَائِمًا فَلْيُصَلِّ وَإِنْ كَانَ مُفْطِرًا فَلْيَطْعَمْ "
Abu Haraira (Allah be pleased with him) reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
If any one of you is invited, he should accept (the invitation). In case he is fasting, he should pray (in order to bless the inmates of the house), and if he is not fasting he should eat.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১৩-(১০৭/১৪৩২) ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ্ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলতেন, সে ওয়ালীমার খাদ্য কতই না মন্দ যা খাওয়ার জন্য কেবল ধনীদের দাওয়াত দেয়া হয়, আর গরীবদের তা থেকে বঞ্চিত করা হয় বলে তারা তাতে যোগ দিতে পারে না। যে ব্যক্তি দা’ওয়াতে সাড়া দেয় না সে আল্লাহ তা’আলা ও তার রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাফরমানী করল। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৬, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৫)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
حَدَّثَنَا يَحْيَى بْنُ يَحْيَى، قَالَ قَرَأْتُ عَلَى مَالِكٍ عَنِ ابْنِ شِهَابٍ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّهُ كَانَ يَقُولُ بِئْسَ الطَّعَامُ طَعَامُ الْوَلِيمَةِ يُدْعَى إِلَيْهِ الأَغْنِيَاءُ وَيُتْرَكُ الْمَسَاكِينُ فَمَنْ لَمْ يَأْتِ الدَّعْوَةَ فَقَدْ عَصَى اللَّهَ وَرَسُولَهُ .
Abu Huraira (Allah be pleased with him) used to say:
The worst kind of food is the wedding feast to which the rich are invited and the poor are ignored. He who does not come to the feast, he in fact disobeys Allah and His Messenger (ﷺ).
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১৪-(১০৮/...) ইবনু আবূ উমার (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, সুফইয়ান (রহঃ) বলেছেন, আমি যুহরী (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম- হে আবূ বকর! "এই যে হাদীস- সব চাইতে মন্দ খাদ্য ধনীদের খাদ্য’- এ সম্পর্কে আপনার কী মত? শুনে তিনি হাসলেন এবং বললেন, না, ধনীদের খাদ্য সব চাইতে মন্দ খাদ্য নয়। সুফইয়ান (রহঃ) বললেন, আমার পিতা যেহেতু ধনী লোক ছিলেন এজন্য হাদীসখানি আমাকে ঘাবড়িয়ে তুলেছিল, যখন আমি তা শুনতে পেলাম। তাই আমি এ হাদীস সম্পর্কে ইমাম যুহরী (রহঃ)-কে জিজ্ঞেস করি। (ইমাম) যুহরী (রহঃ) উত্তর দিলেন, আমার নিকট আবদুর রহমান আল আ’রাজ (রহঃ) হাদীস বর্ণনা করেছেন, তিনি আবূ হুরায়রাহ্ (রাযিঃ) কে বলতে শুনেছেন যে, ওয়ালীমার খাদ্য সবচাইতে নিকৃষ্ট খাদ্য। অতঃপর তিনি মালিক (রহঃ)-এর হাদীসের ন্যায় হাদীস বর্ণনা করেন। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৭, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৬)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ قُلْتُ لِلزُّهْرِيِّ يَا أَبَا بَكْرٍ كَيْفَ هَذَا الْحَدِيثُ شَرُّ الطَّعَامِ طَعَامُ الأَغْنِيَاءِ فَضَحِكَ فَقَالَ لَيْسَ هُوَ شَرُّ الطَّعَامِ طَعَامُ الأَغْنِيَاءِ . قَالَ سُفْيَانُ وَكَانَ أَبِي غَنِيًّا فَأَفْزَعَنِي هَذَا الْحَدِيثُ حِينَ سَمِعْتُ بِهِ فَسَأَلْتُ عَنْهُ الزُّهْرِيَّ فَقَالَ حَدَّثَنِي عَبْدُ الرَّحْمَنِ الأَعْرَجُ أَنَّهُ سَمِعَ أَبَا هُرَيْرَةَ يَقُولُ شَرُّ الطَّعَامِ طَعَامُ الْوَلِيمَةِ . ثُمَّ ذَكَرَ بِمِثْلِ حَدِيثِ مَالِكٍ.
Sufyan reported:
I said to Zuhri: Abu Bakr, what does this hadith mean:" The worst kind of food is at a wedding feast of the rich"? He laughed and said: The food served in the feast given by the rich is not worst (in itself). Sufyan said: My father was rich, so I felt disturbed when I heard this hadith, so I asked Zuhri who said: I heard from 'Abd al-Rahman al-Alraj that he heard Abu Huraira (Allah he pleased with him) say: The worst kind of food is that served at the wedding feast. The rest of the hadith is the same.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১৫-(১০৯/...) মুহাম্মাদ ইবনু রাফি’, ’আবদ ইবনু হুমায়দ ও আল আ’রাজ (রহিমাহুমুল্লাহ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নিকৃষ্ট খাদ্য হলো ওয়ালীমার খাদ্য। মালিক এর হাদীসের অনুরূপ। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৮, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৭)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنِي مُحَمَّدُ بْنُ رَافِعٍ، وَعَبْدُ بْنُ حُمَيْدٍ، عَنْ عَبْدِ الرَّزَّاقِ، أَخْبَرَنَا مَعْمَرٌ، عَنِ الزُّهْرِيِّ، عَنْ سَعِيدِ بْنِ الْمُسَيَّبِ، وَعَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، قَالَ شَرُّ الطَّعَامِ طَعَامُ الْوَلِيمَةِ . نَحْوَ حَدِيثِ مَالِكٍ.
This hadith has been narrated on the authority of Abu Huraira (Allah be pleased with him) through another chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১৬-(.../...) ইবনু আবূ উমর (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) এর সূত্রে অনুরূপ বর্ণিত। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৮৯, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৮)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، عَنْ أَبِي الزِّنَادِ، عَنِ الأَعْرَجِ، عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، نَحْوَ ذَلِكَ .
A hadith like this has been narrated by Abu Huraira (Allah be pleased with him) through another chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১৬. দাওয়াতে সাড়া দেয়ার নির্দেশ
৩৪১৭-(১১০/...) ইবনু আবূ উমর (রহঃ) ..... আবূ হুরায়রাহ (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ নিকৃষ্টতম খাদ্য হল ওয়ালীমার খাদ্য যেখানে আগমনকারীদের বাঁধা দেয়া হয়। আর অনিচ্ছুকদের দাওয়াত দেয়া হয়। যে ব্যক্তি দাওয়াতে সাড়া দেয় না সে আল্লাহ এবং তার রসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর নাফরমানী করল। (ইসলামিক ফাউন্ডেশন ৩৩৯০, ইসলামীক সেন্টার ৩৩৮৯)
باب الأَمْرِ بِإِجَابَةِ الدَّاعِي إِلَى دَعْوَةٍ
وَحَدَّثَنَا ابْنُ أَبِي عُمَرَ، حَدَّثَنَا سُفْيَانُ، قَالَ سَمِعْتُ زِيَادَ بْنَ سَعْدٍ، قَالَ سَمِعْتُ ثَابِتًا، الأَعْرَجَ يُحَدِّثُ عَنْ أَبِي هُرَيْرَةَ، أَنَّ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم قَالَ " شَرُّ الطَّعَامِ طَعَامُ الْوَلِيمَةِ يُمْنَعُهَا مَنْ يَأْتِيهَا وَيُدْعَى إِلَيْهَا مَنْ يَأْبَاهَا وَمَنْ لَمْ يُجِبِ الدَّعْوَةَ فَقَدْ عَصَى اللَّهَ وَرَسُولَهُ " .
Abu Haraira (Allah be pleased with him) reported Allah's Apostle (ﷺ) as saying. The worst kind of food is at the wedding feast from which one who comes is turned away, and he who refuses it is invited, and he who did not accept the invitation disobeyed Allah and His Messenger (ﷺ).