পরিচ্ছেদঃ ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
১৭৬২-(২৫৪/৮০৬) হাসান ইবনুর রাবী’ ও আহমাদ ইবনু জাওওয়াস আল হানাফী (রহঃ) ..... আবদুল্লাহ ইবনু আব্বাস (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, একদিন জিবরীল (আঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর কাছে বসেছিলেন। সে সময় তিনি উপর দিক থেকে দরজা খোলার একটা প্রচণ্ড আওয়াজ শুনতে পেয়ে মাথা উঠিয়ে বললেনঃ এটি আসমানের একটি দরজা। আজকেই এটি খোলা হ’ল- ইতোপূর্বে আর কখনো খোলা হয়নি। আর এ দরজা দিয়ে একজন মালায়িকাহ পৃথিবীতে নেমে আসলেন। আজকের এ দিনের আগে আর কখনো তিনি পৃথিবীতে আসেননি। তারপর তিনি সালাম দিয়ে বললেনঃ আপনি আপনাকে দেয়া দু’টি নূর বা আলোর সুসংবাদ গ্রহণ করুন। আপনার পূর্বে আর কোন নবীকে তা দেয়া হয়নি। আর ঐ দু’টি নূর হ’ল ফা-তিহাতুল কিতাব বা সূরাহ আল ফাতিহাহ এবং সূরাহ আল বাকারাহ-এর শেষাংশ। এর যে কোন হারফ আপনি পড়বেন তার মধ্যকার প্রার্থিত বিষয় আপনাকে দেয়া হবে। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৪৭, ইসলামীক সেন্টার ১৭৫৪)
اب فَضْلِ الْفَاتِحَةِ وَخَوَاتِيمِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ وَالْحَثِّ عَلَى قِرَاءَةِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنَا حَسَنُ بْنُ الرَّبِيعِ، وَأَحْمَدُ بْنُ جَوَّاسٍ الْحَنَفِيُّ، قَالاَ حَدَّثَنَا أَبُو الأَحْوَصِ، عَنْ عَمَّارِ بْنِ رُزَيْقٍ، عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عِيسَى، عَنْ سَعِيدِ بْنِ جُبَيْرٍ، عَنِ ابْنِ عَبَّاسٍ، قَالَ بَيْنَمَا جِبْرِيلُ قَاعِدٌ عِنْدَ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم سَمِعَ نَقِيضًا مِنْ فَوْقِهِ فَرَفَعَ رَأْسَهُ فَقَالَ هَذَا بَابٌ مِنَ السَّمَاءِ فُتِحَ الْيَوْمَ لَمْ يُفْتَحْ قَطُّ إِلاَّ الْيَوْمَ فَنَزَلَ مِنْهُ مَلَكٌ فَقَالَ هَذَا مَلَكٌ نَزَلَ إِلَى الأَرْضِ لَمْ يَنْزِلْ قَطُّ إِلاَّ الْيَوْمَ فَسَلَّمَ وَقَالَ أَبْشِرْ بِنُورَيْنِ أُوتِيتَهُمَا لَمْ يُؤْتَهُمَا نَبِيٌّ قَبْلَكَ فَاتِحَةُ الْكِتَابِ وَخَوَاتِيمُ سُورَةِ الْبَقَرَةِ لَنْ تَقْرَأَ بِحَرْفٍ مِنْهُمَا إِلاَّ أُعْطِيتَهُ .
Ibn 'Abbas reported that while Gabriel was sitting with the Apostle (ﷺ) he heard a creaking sound above him. He lifted his head and said:
This is a gate opened in heaven today which had never been opened before. Then when an angel descended through it, he said: This is an angel who came down to the earth who had never come down before. He greeted and said: Rejoice in two lights given to you which have not been given to any prophet before you: Fatihat al-Kitab and the concluding verses of Surah al-Baqara. You will never recite a letter from them for which you will not be given (a reward).
পরিচ্ছেদঃ ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
১৭৬৩-(২৫৫/৮০৭) আহমাদ ইবনু ইউনুস (রহঃ) ..... আবদুর রহমান ইবনু ইয়াযীদ (রহঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি বায়তুল্লাহর পাশে আবূ মাসউদ (রাযিঃ) এর সাথে সাক্ষাৎ পেয়ে তাকে বললাম সূরাহ আল বাকারার দু’টি আয়াত সম্পর্কে আপনার বর্ণিত একটি হাদীস আমি জানতে পেরেছি। আসলে সেটা হাদীস কিনা? তিনি বললেনঃ হ্যাঁ। রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ সূরাহ আল বাকারাহ এর শেষ দুটি আয়াত এমন যে, যে ব্যক্তি কোন রাতে ঐ দু’টি পড়বে তা তার সে রাতের জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে*। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৪৮, ইসলামীক সেন্টার ১৭৫৫)
اب فَضْلِ الْفَاتِحَةِ وَخَوَاتِيمِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ وَالْحَثِّ عَلَى قِرَاءَةِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ الْبَقَرَةِ
وَحَدَّثَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ، حَدَّثَنَا زُهَيْرٌ، حَدَّثَنَا مَنْصُورٌ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ، بْنِ يَزِيدَ قَالَ لَقِيتُ أَبَا مَسْعُودٍ عِنْدَ الْبَيْتِ فَقُلْتُ حَدِيثٌ بَلَغَنِي عَنْكَ فِي الآيَتَيْنِ فِي سُورَةِ الْبَقَرَةِ . فَقَالَ نَعَمْ . قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " الآيَتَانِ مِنْ آخِرِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ مَنْ قَرَأَهُمَا فِي لَيْلَةٍ كَفَتَاهُ " .
'Abd al-Rahman b. Yazid reported:
I met Abu Mas'ud near the House (Ka'ba) and said to him: A hadith has been conveyed to me on your authority about the two (concluding verses of Surah al-Baqara. He said: Yes. The Messenger of Allah (ﷺ) (in fact) said: Anyone who recites the two verses at the end of Surah al-Baqara at night, they would suffice for him.
পরিচ্ছেদঃ ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
১৭৬৪-(.../...) ইসহাক ইবনু ইবরাহীম, মুহাম্মাদ ইবনুল মুসান্না ও ইবনু বাশশার (রহঃ) ..... মানসূর (রহঃ) থেকে একই সানাদে হাদীসটি বর্ণনা করেছেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৪৯, ইসলামীক সেন্টার ১৭৫৬)
اب فَضْلِ الْفَاتِحَةِ وَخَوَاتِيمِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ وَالْحَثِّ عَلَى قِرَاءَةِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ الْبَقَرَةِ
وَحَدَّثَنَاهُ إِسْحَاقُ بْنُ إِبْرَاهِيمَ، أَخْبَرَنَا جَرِيرٌ، ح وَحَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ الْمُثَنَّى، وَابْنُ، بَشَّارٍ قَالاَ حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ جَعْفَرٍ، حَدَّثَنَا شُعْبَةُ، كِلاَهُمَا عَنْ مَنْصُورٍ، بِهَذَا الإِسْنَادِ .
This hadith has been narrated by Mansur with the same chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
১৭৬৫-(২৫৬/৮০৮) মিনজাব ইবনুল হারিস আত তামীমী (রহঃ) ..... আবূ মাসউদ আল আনসারী (রাযিঃ) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি সূরাহ আল বাকারার শেষের এ দু’টি আয়াত পড়বে তা সে রাতে ঐ ব্যক্তির জন্য যথেষ্ট হবে। এ হাদীসটির একজন বর্ণনাকারী আবদুর রহমান ইবনু ইয়াযীদ বর্ণনা করেছেন, একদিন আবূ মাসউদ বায়তুল্লাহর তাওয়াফ করছিলেন এমন সময় আমি তাকে এ হাদীসটির বিষয়ে জিজ্ঞেস করলে তিনি আমাকে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে হাদীসটি বর্ণনা করে শুনালেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৫০, ইসলামীক সেন্টার ১৭৫৭)
* এই হাদীস হতে শিক্ষণীয় বিষয়:
১। সূরা বাকারার শেষের দুইটি আয়াত প্রত্যেক রাতে পাঠ করার বিষয়টি হলো: সুখময় জীবন লাভ এবং সমস্ত প্রকারের অমঙ্গল থেকে সুরক্ষিত হওয়ার উপাদান।
২। সূরা বাকারার শেষের দুইটি আয়াত প্রত্যেক রাতে পাঠ করলে মহান আল্লাহর সাথে মুসলিম ব্যক্তির ভরসা সঠিক পন্থায় দৃঢ় হয়।
৩। মুসলিম ব্যক্তির জন্য এই দুইটি আয়াত মুখস্থ করা উচিত। উক্ত আয়াত দুটি হলো এই যে, মহান আল্লাহ বলেছেন:
اٰمَنَ الرَّسُوۡلُ بِمَاۤ اُنۡزِلَ اِلَیۡهِ مِنۡ رَّبِّهٖ وَ الۡمُؤۡمِنُوۡنَ ؕ کُلٌّ اٰمَنَ بِاللّٰهِ وَ مَلٰٓئِکَتِهٖ وَ کُتُبِهٖ وَ رُسُلِهٖ ۟ لَا نُفَرِّقُ بَیۡنَ اَحَدٍ مِّنۡ رُّسُلِهٖ ۟ وَ قَالُوۡا سَمِعۡنَا وَ اَطَعۡنَا ٭۫ غُفۡرَانَکَ رَبَّنَا وَ اِلَیۡکَ الۡمَصِیۡرُ ﴿۲۸۵﴾
لَا یُکَلِّفُ اللّٰهُ نَفۡسًا اِلَّا وُسۡعَهَا ؕ لَهَا مَا کَسَبَتۡ وَ عَلَیۡهَا مَا اکۡتَسَبَتۡ ؕ رَبَّنَا لَا تُؤَاخِذۡنَاۤ اِنۡ نَّسِیۡنَاۤ اَوۡ اَخۡطَاۡنَا ۚ رَبَّنَا وَ لَا تَحۡمِلۡ عَلَیۡنَاۤ اِصۡرًا کَمَا حَمَلۡتَهٗ عَلَی الَّذِیۡنَ مِنۡ قَبۡلِنَا ۚ رَبَّنَا وَ لَا تُحَمِّلۡنَا مَا لَا طَاقَۃَ لَنَا بِهٖ ۚ وَ اعۡفُ عَنَّا ٝ وَ اغۡفِرۡ لَنَا ٝ وَ ارۡحَمۡنَا ٝ اَنۡتَ مَوۡلٰىنَا فَانۡصُرۡنَا عَلَی الۡقَوۡمِ الۡکٰفِرِیۡنَ ﴿۲۸۶﴾
ভাবার্থের অনুবাদ: “আল্লাহর রাসূল তদীয় প্রতিপালকের পক্ষ হতে তৎপ্রতি যা কিছু অবতীর্ণ করা হয়েছে, তাতে সে বিশ্বাস স্থাপন করেছে। এবং তাতে বিশ্বাস স্থাপন করেছে প্রকৃত ঈমানদার মুসলিম জাতি। তারা সবাই সঠিক পন্থায় ঈমান স্থাপন করেছে আল্লাহর প্রতি, তাঁর ফেরেশতাগণের প্রতি, তাঁর গ্রন্থসমূহের প্রতি এবং তাঁর রাসূলগণের প্রতি। তারা সবাই বলে: আমরা মুসলিম জাতি আল্লাহর রাসূলগণের মধ্যে কোনো পার্থক্য সৃষ্টি করি না। কেননা আমরা তো সকল রাসূলগণের প্রতি সঠিক পন্থায় বিশ্বাস স্থাপন করেছি। তারা আরো বলে: আমরা আমাদের প্রতিপালকের বাণী শুনেছি এবং তা সাদরে বরণ করেছি। সুতরাং হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদেরকে ক্ষমা করুন। আমাদেরকে আপনারই দিকে প্রত্যাবর্তন করতেই হবে। আল্লাহ কোনো ব্যক্তিকে তার সাধ্যের অতিরিক্ত কোনো কর্ম সম্পাদনের দায়িত্ব অর্পণ করেন না। সুতরাং সে ব্যক্তি যে সমস্ত সৎকর্ম সম্পাদন করেছে, সে সমস্ত সৎকর্ম তার কল্যাণের জন্যই নির্ধারিত রয়েছে। এবং যে সমস্ত অপকর্ম সম্পাদন করেছে, সে সমস্ত অপকর্ম তার অমঙ্গলের জন্যই নির্ধারিত রয়েছে। তারা আরো বলে: হে আমাদের প্রতিপালক! আমরা যদি ভুলে যায় অথবা ভুল করি, তাহলে আপনি আমাদেরকে উভয় বিষয়ের শাস্তি না দিয়ে ক্ষমা প্রদান করুন। হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের উপর এমন বোঝার ভার অর্পণ করবেন না, যেমন বোঝার ভার অর্পণ করেছিলেন আমাদের পূর্ববর্তীগণের উপর। হে আমাদের প্রতিপালক! আপনি আমাদের উপর এমন গুরুভার অর্পণ করবেন না, যে গুরুভার বহন করার শক্তি আমাদের নেই। এবং আমাদের পাপ মোচন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি কৃপা করুন। আপনি আমাদের সহায়ক। অতএব আপনি অমুসলিম সম্প্রদায়ের মোকাবেলায় আমাদেরকে সাহায্য করুন”।
(সূরা আল্ বাকারা, আয়াত নং ২৮৫ হতে ২৮৬ পর্যন্ত)।
اب فَضْلِ الْفَاتِحَةِ وَخَوَاتِيمِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ وَالْحَثِّ عَلَى قِرَاءَةِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ الْبَقَرَةِ
حَدَّثَنَا مِنْجَابُ بْنُ الْحَارِثِ التَّمِيمِيُّ، أَخْبَرَنَا ابْنُ مُسْهِرٍ، عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ عَلْقَمَةَ بْنِ قَيْسٍ، عَنْ أَبِي مَسْعُودٍ الأَنْصَارِيِّ، قَالَ قَالَ رَسُولُ اللَّهِ صلى الله عليه وسلم " مَنْ قَرَأَ هَاتَيْنِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ فِي لَيْلَةٍ كَفَتَاهُ " . قَالَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ فَلَقِيتُ أَبَا مَسْعُودٍ وَهُوَ يَطُوفُ بِالْبَيْتِ فَسَأَلْتُهُ فَحَدَّثَنِي بِهِ عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم .
Abu Mas'ud reported Allah's Messenger (ﷺ) as saying:
If anyone recites the two verses at the end of Surah al-Baqara at night, they would suffice for him 'Abd al-Rahman said: I met Abu Mas'ud and he was circumambulating the House (of Allah) and asked him about this (tradition) and he narrated it to me from the Messenger of Allah (ﷺ).
পরিচ্ছেদঃ ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
১৭৬৬-(.../...) ’আলী ইবনু খশরাম, আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বাহ্ (রহঃ) ..... আবদুল্লাহ ইবনু মাসউদ (রাযিঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৫১, ইসলামীক সেন্টার ১৭৫৮)
اب فَضْلِ الْفَاتِحَةِ وَخَوَاتِيمِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ وَالْحَثِّ عَلَى قِرَاءَةِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ الْبَقَرَةِ
وَحَدَّثَنِي عَلِيُّ بْنُ خَشْرَمٍ، أَخْبَرَنَا عِيسَى يَعْنِي ابْنَ يُونُسَ، ح وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ، بْنُ أَبِي شَيْبَةَ حَدَّثَنَا عَبْدُ اللَّهِ بْنُ نُمَيْرٍ، جَمِيعًا عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَلْقَمَةَ، وَعَبْدِ، الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ عَنْ أَبِي مَسْعُودٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِثْلَهُ .
A hadith like this has been narrated by Abu Mas'ud from the Messenger of Allah (ﷺ) through another chain of transmitters.
পরিচ্ছেদঃ ১১. আল ফাতিহাহ্ ও সূরাহ্ আল বাকারার শেষ অংশের ফায়ীলাত, সূরাহ্ আল বাক্কারার শেষ দু' আয়াত তিলাওয়াতে উৎসাহ দান
১৭৬৭-(.../...) আবূ বকর ইবনু আবূ শায়বাহ্ (রহঃ) ..... ইবনু মাসউদ (রাযিঃ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে অনুরূপ বর্ণনা করেছেন। (ইসলামী ফাউন্ডেশন ১৭৫২, ইসলামীক সেন্টার ১৭৫৯)
اب فَضْلِ الْفَاتِحَةِ وَخَوَاتِيمِ سُورَةِ الْبَقَرَةِ وَالْحَثِّ عَلَى قِرَاءَةِ الآيَتَيْنِ مِنْ آخِرِ الْبَقَرَةِ
وَحَدَّثَنَا أَبُو بَكْرِ بْنُ أَبِي شَيْبَةَ، حَدَّثَنَا حَفْصٌ، وَأَبُو مُعَاوِيَةَ عَنِ الأَعْمَشِ، عَنْ إِبْرَاهِيمَ، عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ يَزِيدَ، عَنْ أَبِي مَسْعُودٍ، عَنِ النَّبِيِّ صلى الله عليه وسلم مِثْلَهُ .
It is through another chain of transmitters that this hadith has been reported by Abu Mas'ud from the Messenger of Allah (ﷺ).