পরিচ্ছেদঃ ২৫. রূপার পাত্রে পান করা
২১৬৮. উম্মু সালামাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহা হতে বর্ণিত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ “যে ব্যক্তি রৌপ্য পাত্রে পান করে সে তো তার উদরে জাহান্নামের অগ্নি প্রবিষ্ট করায়।”[1]
তাখরীজ: বুখারী, আশরিবাহ ৫৬৩৪; মুসলিম, লিবাস ২০৬৫;
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৬৮৮২, ৬৯১৩, ৬৯৩৯, ৬৯৯৮ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৫৩৪১, ৫৩৪২ তে।
بَاب الشُّرْبِ فِي الْمُفَضَّضِ
أَخْبَرَنَا أَحْمَدُ بْنُ يُونُسَ حَدَّثَنَا لَيْثُ بْنُ سَعْدٍ عَنْ نَافِعٍ عَنْ زَيْدِ بْنِ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عُمَرَ عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي بَكْرٍ عَنْ أُمِّ سَلَمَةَ أَنَّهَا أَخْبَرَتْهُ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ الَّذِي يَشْرَبُ فِي آنِيَةٍ مِنْ فِضَّةٍ فَإِنَّمَا يُجَرْجِرُ فِي بَطْنِهِ نَارَ جَهَنَّمَ
পরিচ্ছেদঃ ২৫. রূপার পাত্রে পান করা
২১৬৯. ইবনু আবূ লাইলা (রহঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমরা হুযাইফা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর সঙ্গে মাদাইন অভিমুখে বের হলাম। এরপর একসময় তিনি পানি পান করতে চাইলেন। তখন তাঁর নিকট একজন গোত্রপতি একটি রূপার পাত্র নিয়ে হাজির হলো। তিনি সেটি তার মুখের উপর ছুঁড়ে মারলেন। তখন আমরা বললাম: তোমরা থামো। কেননা, আমরা তাঁকে জিজ্ঞাসা না করলে, তিনি আমাদেরকে হাদীস বর্ণনা করেন না। কিছুক্ষণ পরে তিনি বললেন, আমি এটি কেন নিক্ষেপ করেছি তা কি তোমরা জানো? আমরা বললাম, না। তিনি বললেন, আমি এ ব্যক্তিকে এরূপ করতে (এর আগে) নিষেধ করেছিলাম। এরপর তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম থেকে উদ্ধৃত করে বলেন, তিনি স্বর্ণ ও রৌপ্যের পাত্রে পান করতে এবং মোটা ও পাতলা রেশম বস্ত্র পরিধান করতে নিষেধ করেছেন। তি এও বলেছেন, “এ দু’টি বস্তু দুনিয়াতে তাদের (অর্থাৎ অমুসলিমদের) জন্য ভোগ্যবস্তু। আর তোমাদের জন্য তা আখিরাতের ভোগ্য বস্তু।”[1]
তাখরীজ: বুখারী, আতইমাহ ৫৪২৬, আশরিবাহ ৫৬৩৩; ; মুসলিম, লিবাস ওয়ায যিনাত ২০৬৭;
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৫৩৩৯, ৫৩৪৩ ও মুসনাদুল হুমাইদী নং ৪৪৪, ৪৪৫ তে।
بَاب الشُّرْبِ فِي الْمُفَضَّضِ
حَدَّثَنَا عُثْمَانُ بْنُ عُمَرَ حَدَّثَنَا ابْنُ عَوْنٍ عَنْ مُجَاهِدٍ عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ أَبِي لَيْلَى قَالَ خَرَجْنَا مَعَ حُذَيْفَةَ إِلَى الْمَدَائِنِ فَاسْتَسْقَى فَأَتَاهُ دِهْقَانٌ بِإِنَاءٍ مِنْ فِضَّةٍ فَرَمَى بِهِ وَجْهَهُ فَقُلْنَا اسْكُتُوا فَإِنَّا إِنْ سَأَلْنَاهُ لَمْ يُحَدِّثْنَا فَلَمَّا كَانَ بَعْدُ قَالَ أَتَدْرُونَ لِمَ رَمَيْتُهُ قُلْنَا لَا قَالَ إِنِّي كُنْتُ نَهَيْتُهُ وَذَكَرَ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنَّهُ نَهَى عَنْ الشُّرْبِ فِي آنِيَةِ الذَّهَبِ وَالْفِضَّةِ وَعَنْ لُبْسِ الْحَرِيرِ وَالدِّيبَاجِ وَقَالَ هُمَا لَهُمْ فِي الدُّنْيَا وَلَكُمْ فِي الْآخِرَةِ