পরিচ্ছেদঃ
১০৮২. আবী মাইসারাহ হতে বর্ণিত, উম্মুল মু’মিনীনদের কোনো একজন বলেন, আমি হায়িযগ্রস্ত হলে ইযার পরিধান করতাম। তারপর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাথে তাঁর লেপের ভেতরে প্রবেশ করতাম।[1]
তাখরীজ: বাইহাকী ১/৩১৪; আগের টীকাটি দেখুন। এছাড়া আয়িশা রা: এর হাদীস পরবর্তী ১০৯২ (অণুবাদে ১০৮৬) নং এও আসছে।
أَخْبَرَنَا عَبْدُ الصَّمَدِ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ أَبِي إِسْحَقَ عَنْ أَبِي مَيْسَرَةَ قَالَ قَالَتْ أُمُّ الْمُؤْمِنِينَ كُنْتُ أَتَّزِرُ وَأَنَا حَائِضٌ ثُمَّ أَدْخُلُ مَعَ رَسُولِ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فِي لِحَافِهِ
পরিচ্ছেদঃ
২৫১৭. আবূ আব্দুর রহমান আল হুবুলী (রহঃ) হতে বর্ণিত, আবূ আইয়্যূব রাদিয়াল্লাহু আনহু কোনো এক সৈন্যদলে ছিলেন। সে সময় তিনি শিশুদেরকে তাদের মাতাদের থেকে বিচ্ছিন্ন করে দিলেন। তখন তিনি দেখলেন যে, তারা (শিশুরা) কান্নাকাটি জুড়ে দিয়েছে। তখন তিনি শিশুকে তার মায়ের নিকট ফিরিয়ে দিলেন এবং বললেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “যে ব্যক্তি মা ও তার সন্তানের মাঝে বিচ্ছেদ ঘটাবে আল্লাহ তা’আলা কিয়ামতের দিন তার ও তার প্রিয়জনের মাঝে বিচ্ছেদ সৃষ্টি করে দিবেন।”[1]
তাখরীজ: আহমাদ ৫/৪১২-৪১৩; তিরমিযী, বুয়ূ ১২৮৩; হাকিম ২/৫৫ হাসান সনদে; আর এর শাহিদ হাদীস রয়েছে সুলাইম আল আযুরী হতে দারুকুতনী ৩/৬৮ নং ২৫৭ অত্যন্ত দুর্বল সনদে। দেখুন, নাসবুর রায়াহ ৪/২৩-২৪; তালখীসুল হাবীর ৩/১৫-১৬।
أَخْبَرَنَا الْقَاسِمُ بْنُ كَثِيرٍ عَنْ اللَّيْثِ بْنِ سَعْدٍ قِرَاءَةً عَنْ عَبْدِ اللَّهِ بْنِ جُنَادَةَ عَنْ أَبِي عَبْدِ الرَّحْمَنِ الْحُبُلِىِّ أَنَّ أَبَا أَيُّوبَ كَانَ فِي جَيْشٍ فَفُرِّقَ بَيْنَ الصِّبْيَانِ وَبَيْنَ أُمَّهَاتِهِمْ فَرَآهُمْ يَبْكُونَ فَجَعَلَ يَرُدُّ الصَّبِيَّ إِلَى أُمِّهِ وَيَقُولُ إِنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ مَنْ فَرَّقَ بَيْنَ الْوَالِدَةِ وَوَلَدِهَا فَرَّقَ اللَّهُ بَيْنَهُ وَبَيْنَ الْأَحِبَّاءِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ
পরিচ্ছেদঃ
২৫৫৫. আবী হুরাইরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, “আল্লাহ তা’আলা এই দ্বীনকে পাপাচারী লোকের দ্বারা সাহায্য করবেন।”[1]
তাখরীজ: বুখারী, জিহাদ ৩০৬; মুসলিম, ঈমান ১১১।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪৫১৯ তে। এছাড়াও, আবূ আওয়ানা ১/৪৬; তাবারাণী, সগীর ১/১২১; বাইহাকী, দালাইলুন নুবুওয়াত ৪/২৫৩।
أَخْبَرَنَا الْحَكَمُ بْنُ نَافِعٍ أَخْبَرَنَا شُعَيْبٌ عَنْ الزُّهْرِيِّ أَخْبَرَنِي سَعِيدُ بْنُ الْمُسَيَّبِ أَنَّ أَبَا هُرَيْرَةَ قَالَ إِنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ إِنَّ اللَّهَ يُؤَيِّدُ هَذَا الدِّينَ بِالرَّجُلِ الْفَاجِرِ
পরিচ্ছেদঃ
২৫৬৫. শু’বাহ (রহঃ) বলেন, আমি মু’আবিয়া ইবনু কুররাহ (রহঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, আনাস রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কি বর্ণনা করেন যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নু’মান ইবনু মুকার্রিন রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু কে বলেন, “কোন কাওমের বোনের পুত্র সে কাওমেরই অন্তর্ভুক্ত”? তিনি বলেন, হাঁ।[1]
তাখরীজ: বুখারী, ফারযিল খুমুস ৩১৪৬; মুসলিম, যাকাত ১০৫৯।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি মুসনাদুল মাউসিলী নং ৩০০২, ৩২০৭, ৩২২৯, ৩২৩০ ও সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৪৫০১ তে।
أَخْبَرَنَا أَبُو نُعَيْمٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ قَالَ قُلْتُ لِمُعَاوِيَةَ بْنِ قُرَّةَ أَكَانَ أَنَسٌ يَذْكُرُ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ قَالَ لِلنُّعْمَانِ بْنِ مُقَرِّنٍ ابْنُ أُخْتِ الْقَوْمِ مِنْهُمْ قَالَ نَعَمْ
পরিচ্ছেদঃ
২৬৭৪. সায়ার (রহঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ছাবিত আল বুনানী (রহঃ) এর সঙ্গে চলছিলাম। একদল শিশুদের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় তিনি তাদের সালাম দেন এবং ছাবিত (রহঃ) বলেন যে, তিনি আনাস রাদিয়াল্লাহু আনহু-এর সঙ্গে ছিলেন। এমতাবস্থায় তিনি শিশুদের পাশ দিয়ে পথ অতিক্রমের সময় তাদের সালাম দেন এবং তিনি বর্ণনা করেন যে, তিনি নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর সঙ্গে ছিলেন। এসময় তিনি শিশুদের পাশ দিয়ে পথ অতিক্রম কালে তাদের সালাম করেন।[1]
তাখরীজ: তিরমিযী, ইসতি’আযান ২৬৯৭; বুখারী, ইসতি’আযান ৬২৪৭, আদাবুল মুফরাদ নং ১০৪৩; বাগাবী, শারহুস সুন্নাহ নং ৩৩০৫; ইবনুস সুন্নী, আমলুল ইয়ামু ওয়াল লাইল নং ২২৬; মুসলিম, সালাম ২১৬৮; নাসাঈ, কুবরা নং ১০১৬২; আবু দাউদ, আদাব ৫২০২; আহামদ ৩/১৮৩; ইবনু আবী শাইবা ৮/৬৩৪ নং ৫৮২৫; আবূ নুয়াইম, হিলইয়া ৮/৩৬৮; ইবনু মাজাহ, আদাব ৩৭০০।
حَدَّثَنَا سَهْلُ بْنُ حَمَّادٍ حَدَّثَنَا شُعْبَةُ عَنْ سَيَّارٍ قَالَ كُنْتُ أَمْشِي مَعَ ثَابِتٍ الْبُنَانِيِّ فَمَرَّ بِصِبْيَانٍ فَسَلَّمَ عَلَيْهِمْ وَحَدَّثَ ثَابِتٌ أَنَّهُ كَانَ مَعَ أَنَسٍ فَمَرَّ بِصِبْيَانٍ فَسَلَّمَ عَلَيْهِمْ وَحَدَّثَ أَنَسٌ أَنَّهُ كَانَ مَعَ النَّبِيِّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ فَمَرَّ بِصِبْيَانٍ فَسَلَّمَ عَلَيْهِمْ
পরিচ্ছেদঃ
২৭৩৪. সামুরা রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেনঃ রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাদের দাস-দাসীদের চারটি নাম রাখতে নিষেধ করেছেন; আর তা হলোঃ আফলাহ, নাফি’ ও রাবাহ, ইয়াসার।[1]
তাখরীজ: মুসলিম, আদাব ২১৩৬।
আমরা এর পূর্ণ তাখরীজ দিয়েছি সহীহ ইবনু হিব্বান নং ৫৮৩৭, ৫৮৩৮, ৫৮৩৯ তে।
أَخْبَرَنَا زَكَرِيَّا بْنُ عَدِيٍّ حَدَّثَنَا مُعْتَمِرٌ عَنْ الرُّكَيْنِ عَنْ أَبِيهِ عَنْ سَمُرَةَ أَنَّ النَّبِيَّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ نَهَى أَنْ نُسَمِّيَ أَرِقَّاءَنَا أَرْبَعَةَ أَسْمَاءٍ أَفْلَحُ وَنَافِعٌ وَرَبَاحٌ وَيَسَارٌ
পরিচ্ছেদঃ
৩১৫১. উমাইর ইবনু ইয়াযিদ হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি শা’বী (রহঃ) কে আমার এমন একটি দাসী সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম, যে একটি যিনার সন্তান প্রসব করেছে। তিনি বললেন: তার অনুগামী হয়ো না, আর তার (শ্রমের) মজুরী খেও না, তবে তাকে কাজে লাগাও।[1]
তাখরীজ : এটি আমার এখানে ব্যতীত আর কোথাও পাইনি।
حَدَّثَنَا أَبُو نُعَيْمٍ عَنْ الْحَسَنِ عَنْ عُمَيْرِ بْنِ يَزِيدَ قَالَ سَأَلْتُ الشَّعْبِيَّ عَنْ مَمْلُوكٍ لِي وَلَدُ زِنًا قَالَ لَا تَبِعْهُ وَلَا تَأْكُلْ ثَمَنَهُ وَاسْتَخْدِمْهُ