(১) মসজিদের ফযীলত সংক্রান্ত প্রসিদ্ধ যঈফ হাদীছ

(أ) عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  صَلاَةُ الرَّجُلِ فِىْ بَيْتِهِ بِصَلَاةٍ وَصَلاَتُهُ فِىْ مَسْجِدِ الْقَبَائِلِ بِخَمْسٍ وَعِشْرِيْنَ صَلَاةً وَصَلَاتُهُ فِى الْمَسْجِدِ الَّذِىْ يُجَمَّعُ فِيْهِ بِخَمْسِ مِائَةِ صَلَاةٍ وَصَلاَتُهُ فِى الْمَسْجِدِ الْأَقْصَى بِخَمْسِيْنَ أَلْفِ صَلاَةٍ وَصَلاَتُهُ فِىْ مَسْجِدِىْ بِخَمْسِيْنَ أَلْفِ صَلاَةٍ وَصَلاَةٌ فِى الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ بِمِائَةِ أَلْفِ صَلاَةٍ.

(ক) আনাস ইবনু মালেক (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, কোন ব্যক্তি তার বাড়ীতে ছালাত আদায় করার নেকী এক ছালাতের সমান, মহললার মসজিদে এক ওয়াক্ত ছালাত আদায় করা পঁচিশ ছালাতের সমান, জুম‘আ মসজিদের ছালাত পাঁচশ ছালাতের সমান, মসজিদে আক্বছায় এক ছালাত আদায় করা ৫০ হাযার ছালাতের সমান, আমার এই মসজিদেও এক ছালাত ৫০ হাযার ছালাতের সমান, আর মসজিদুল হারামে এক ছালাত এক লক্ষ ছালাতের সমান।[1]

তাহক্বীক্ব : যঈফ। উক্ত বর্ণনার সনদে আবুল খাত্ত্বাব দিমাষ্কী ও যুরাইক্ব নামে দুই জন অপরিচিত রাবী আছে। যাদের দ্বারা দলীল গ্রহণ করা জায়েয নয়।[2] তবে নিম্নোক্ত হাদীছটি ছহীহ।

عَنْ جَابِرٍ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ  قَالَ صَلَاةٌ فِىْ مَسْجِدِىْ أَفْضَلُ مِنْ أَلْفِ صَلَاةٍ فِيْمَا سِوَاهُ إِلَّا الْمَسْجِدَ الْحَرَامَ وَصَلَاةٌ فِي الْمَسْجِدِ الْحَرَامِ أَفْضَلُ مِنْ مِائَةِ أَلْفِ صَلَاةٍ فِيْمَا سِوَاهُ.

জাবের (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘আমার মসজিদে ছালাত আদায় করা মসজিদুল হারাম ব্যতীত অন্যান্য মসজিদের চেয়ে এক হাযার ছালাতের চেয়েও উত্তম। আর মসজিদে হারামে ছালাত আদায় করার ছওয়াব অন্যান্য মসজিদের চেয়ে ১ লক্ষ গুণ বেশী’।[3] অন্য হাদীছে এসেছে, মসজিদে কূবাতে এক ওয়াক্ত ছালাত আদায় করলে একটি ওমরার ছওয়াব পাওয়া যায়।[4]

(ب) عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  عُرِضَتْ عَلَيَّ أُجُوْرُ أُمَّتِىْ حَتَّى الْقَذَاةُ يُخْرِجُهَا الرَّجُلُ مِنْ الْمَسْجِدِ وَعُرِضَتْ عَلَيَّ ذُنُوْبُ أُمَّتِىْ فَلَمْ أَرَ ذَنْبًا أَعْظَمَ مِنْ سُوْرَةٍ مِنْ الْقُرْآنِ أَوْ آيَةٍ أُوْتِيَهَا رَجُلٌ ثُمَّ نَسِيَهَا.

(খ) আনাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, আমার নিকট আমার উম্মতের ছওয়াব সমূহ পেশ করা হল, এমনকি খড়-কুটার ছওয়াবও, যা কেউ মসজিদ হতে বাইরে ফেলে দেয়। এভাবে আমার নিকট পেশ করা হল আমার উম্মতের গুনাহ সমূহ, তখন আমি এই গুনাহ অপেক্ষা বড় কোন গুনাহ দেখিনি যে, কোন ব্যক্তিকে কুরআনের একটি সূরা অথবা একটি আয়াত দেওয়া হয়েছিল, অতঃপর সে তা ভুলে গেছে।[5]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ।[6] উক্ত বর্ণনার সনদে ইবনু জুরাইজ নামে একজন মুদাল্লিস রাবী আছে।[7] আলী ইবনুল মাদ্বীনী এই বর্ণনাকে মুনকার বলেছেন।[8] উল্লেখ্য যে, রাস্তা থেকে কষ্টদায়ক বস্ত্ত সরিয়ে দেয়া এবং মসজিদ থেকে থুথু মিটিয়ে দেয়া সংক্রান্ত হাদীছটি ছহীহ।[9]

(ج) عَن أبىْ أُمَامَة قَالَ إِنَّ حَبْرًا مِنَ الْيَهُوْدِ سَأَلَ النَّبِيَّ  أَيُّ الْبِقَاعِ خَيْرٌ؟ فَسَكَتَ عَنْهُ وَقَالَ أَسْكُتُ حَتَّى يَجِيءَ جِبْرِيْلُ فَسَكَتَ وَجَاءَ جِبْرِيلُ عَلَيْهِ السَّلَامُ فَسَأَلَ فَقَالَ مَا الْمَسْؤُوْلْ عَنْهَا بِأَعْلَمَ مِنَ السَّائِلِ وَلَكِنْ أَسْأَلُ رَبِّيَ تَبَارَكَ وَتَعَالَى ثُمَّ قَالَ جِبْرِيْلُ يَا مُحَمَّدُ إِنِّىْ دَنَوْتُ مِنَ اللهِ دُنُوًّا مَا دَنَوْتُ مِنْهُ قطّ قَالَ وَكَيْفَ كَانَ ياَجِبْرِيْلُ؟ قَالَ كَانَ بَيْنِىْ وَبَيْنَهُ سَبْعُوْنَ أَلْفَ حِجَابٍ مِنْ نُوْرٍ فَقَالَ شَرُّ الْبِقَاعِ أَسْوَاقُهَا وَخَيْرُ الْبِقَاعِ مَسَاجِدُهَا.

(গ) আবু উমামা বাহেলী (রাঃ) বলেন, ইয়াহুদীদের একজন আলেম নবী করীম (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করল, যমীনের মধ্যে উত্তম স্থান কোন্টি? রাসূল (ছাঃ) নীরব থাকলেন এবং বললেন, তুমি নীরব থাক যতক্ষণ জিবরীল (আঃ) না আসেন। অতঃপর সে নীরব থাকল এবং জিবরীল (আঃ) আসলেন। তখন রাসূল (ছাঃ) তাকে জিজ্ঞেস করলেন। জিবরীল (আঃ) উত্তরে বললেন, জিজ্ঞেসকারী অপেক্ষা জিজ্ঞাসিত ব্যক্তি অধিক জ্ঞাত নন। কিন্তু আমি আমার প্রভুকে জিজ্ঞেস করব। অতঃপর জিবরীল (আঃ) বললেন, হে মুহাম্মাদ (ছাঃ)! আমি আল্লাহর এত নিকটে হয়েছিলাম, যত নিকটে ইতিপূর্বে হইনি। রাসূল (ছাঃ) জিজ্ঞেস করলেন, কিভাবে এবং কত নিকটে হয়েছিলেন? তিনি বললেন, তখন আমার মধ্যে ও তাঁর মধ্যে মাত্র সত্তর হাযার নূরের পর্দা ছিল। আল্লাহ্ তা‘আলা বলেছেন, যমীনের নিকৃষ্টতর স্থান বাজারসমূহ এবং উৎকৃষ্টতর স্থান মসজিদ সমূহ’।[10]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ।[11] উক্ত বর্ণনার সনদে ওছমান ইবনু আব্দুল্লাহ নামে একজন রাবী আছে। সে জাল হাদীছ বর্ণনা করত।[12] তবে এ প্রসঙ্গে নিম্নের হাদীছটি ছহীহ-

عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ  قَالَ أَحَبُّ الْبِلاَدِ إِلَى اللهِ مَسَاجِدُهَا وَأَبْغَضُ الْبِلاَدِ إِلَى اللهِ أَسْوَاقُهَا.

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, ‘আল্লাহর নিকট সর্বোত্তম স্থান হল মসজিদ সমূহ আর সর্বনিকৃষ্ট স্থান হল বাজার সমূহ’।[13]

(د) عَنِ ابْنِ عُمَرَ عَنِ النَّبِيِّ  قَالَ الصَّلاةُ فِي الْمَسْجِدِ الْجَامِعِ تَعْدِلُ الْفَرِيْضَةَ حَجَّةً مَبْرُوْرَةً وَالنَّافِلَةَ كَحَجَّةٍ مُتَقَبَّلَةٍ وَفُضِّلَتِ الصَّلاةُ فِي الْمَسْجِدِ الْجَامِعِ عَلَى مَا سِوَاهُ مِنَ الْمَسَاجِدِ بِخَمْسِمِائَةِ صَلاةٍ.

(ঘ) ইবনু ওমর (রাঃ) হতে বর্ণিত, রাসূল (ছাঃ) বলেন, জুম‘আ মসজিদে ফরয ছালাত আদায় করা শ্রেষ্ঠ হজ্জের সমপরিমাণ ছওয়াব। আর নফল ছালাত আদায় করা কবুল হজ্জের সমপরিমাণ ছওয়াব। আর অন্যান্য মসজিদের চেয়ে জুম‘আ মসজিদে ছালাত আদায়ের ছওয়াব পাঁচশ ছালাতের সমান করা হয়েছে।[14]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি অত্যন্ত যঈফ। এর সনদে ইউসুফ ইবনু যিয়াদ নামে যঈফ রাবী রয়েছে। ইমাম বুখারী তাকে মুনকার বলেছেন এবং ইমাম দারাকুৎনী তাকে বাতিলদের অন্তর্ভুক্ত করেছেন।[15]

(5) عَنِ بْنِ عَبَّاسٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  تَذْهَبُ الْأَرْضُوْنَ كُلُّهَا يَوْمَ الْقِيَامَةِ إِلاَ المْسَاجِدَ فَإِنَّهَا تَنْضُمُّ بَعْضُهَا إِلَى بَعْضٍ.

(ঙ) ইবনু আব্বাস (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ক্বিয়ামতের দিন মসজিদগুলো ব্যতীত সমগ্র যমীন ধ্বংস হয়ে যাবে। সেগুলো একটি আরেকটির সাথে জোটবদ্ধ থাকবে।[16] উল্লেখ্য যে, উক্ত বর্ণনার সাথে যোগ করে বিভিন্ন বক্তারা বলে থাকেন, মসজিদের মুছল্লীরা যতক্ষণ জান্নাতে প্রবেশ না করবে, ততক্ষণ তারাও জান্নাতে যাবে না বা ধ্বংস হবে না। উক্ত বক্তব্য বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।

তাহক্বীক্ব : বর্ণনাটি জাল। এর সনদে আছরাম ইবনু হাওশাব আল-হামদানী নামে একজন মিথ্যুক রাবী আছে।[17]

(و) عَنْ أَبِىْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ  إِذَا مَرَرْتُمْ بِرِيَاضِ الْجَنَّةِ فَارْتَعُوْا قُلْتُ يَا رَسُوْلَ اللهِ وَمَا رِيَاضُ الْجَنَّةِ قَالَ الْمَسَاجِدُ قُلْتُ وَمَا الرَّتْعُ يَا رَسُوْلَ اللهِ قَالَ سُبْحَانَ اللهِ وَالْحَمْدُ لِلَّهِ وَلَا إِلَهَ إِلَّا اللهُ وَاللهُ أَكْبَرُ.

(চ) আবু হুরায়রাহ (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমরা যখন জান্নাতের বাগানের পাশ দিয়ে অতিক্রম করবে তখন ফল খাবে। রাবী বলেন, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসূল (ছাঃ)! জান্নাতের বাগান কী? তিনি বললেন, মসজিদ সমূহ। আমি আবার বললাম, ফল কী? তিনি বললেন, সুবহানাল্লাহ, ওয়াল হামদুলিল্লাহ, ওয়ালা ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াল্লা-হু আকবার।[18]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ। উক্ত হাদীছের সনদে হামীদ ইবনু আলক্বামা নামে একজন অপরিচিত রাবী আছে। সে দুর্বল।[19]

(ز) عَنِ ابْنِ عُمَرَ قَالََ نهَى رَسُوْلُ اللهِ  أَنْ يُصَلَّى فِي سَبْعَةِ مَوَاطِنَ فِي الْمَزْبَلَةِ وَالْمَجْزَرَةِ وَالْمَقْبَرَةِ وَقَارِعَةِ الطَّرِيقِ وَفِي الْحَمَّامِ وَفِي مَعَاطِنِ الْإِبِلِ وَفَوْقَ ظَهْرِ بَيْتِ اللهِ.

(ছ) ইবনু ওমর (রাঃ) বলেন, রাসূল (ছাঃ) সাত স্থানে ছালাত আদায় করতে নিষেধ করেছেন- আবর্জনা ফেলার স্থানে, যবেহখানায়, কবরস্থানে, পথিমধ্যে, গোসলখানায়, উটশালায় এবং বায়তুল্লাহর ছাদে।[20]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ। উক্ত হাদীছের সনদে যায়েদ ইবনু জুবাইরাহ নামে একজন দুর্বল রাবী আছে।[21] ইবনু মাজাহর সনদে আব্দুল্লাহ ইবনু ছালেহ রয়েছে। সেও যঈফ।[22] উল্লেখ্য যে, কবরস্থানে ও গোসলখানায় ছালাত আদায় করা যাবে না মর্মে অন্যত্র ছহীহ হাদীছ বর্ণিত হয়েছে।[23]

(ح) عَنْ مُعَاذِ بْنِ جَبَلٍ أَنَّ النَّبِيَّ  كَانَ يَسْتَحِبُّ الصَّلَاةَ فِي الْحِيْطَانِ قَالَ بَعْضُ رُوَاتِهِ يَعْنِى الْبَسَاتِيٍن.

(জ) মু‘আয বিন জাবাল (রাঃ) বলেন, নবী করীম (ছাঃ) ‘হীতান’-এ ছালাত আদায় করতে ভালবাসতেন। রাবীদের কেউ কেউ বলেছেন, ‘হীতান’ অর্থ বাগান।[24]

তাহক্বীক্ব : হাদীছটি যঈফ। উক্ত হাদীছের সনদে হাসান ইবনু আবী জা‘ফর নামে দুর্বল রাবী আছে। ইমাম তিরমিযী বলেন, ইয়াহইয়া ইবনু সাঈদ সহ অন্যান্য মুহাদ্দিছগণ তাকে দুর্বল বলেছেন।[25]

[1]. ইবনু মাজাহ হা/১৪১৩, পৃঃ ১০২; মিশকাত হা/৭৫২, পৃঃ ৭২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৯৬, ২/২৩৫ পৃঃ।

[2]. আলবানী, আছ-ছামারুল মুস্তাত্বাব, পৃঃ ৫৮০।

[3]. ইবনু মাজাহ হা/১৪০৬, পৃঃ ১০২, সনদ ছহীহ; ছহীহ বুখারী হা/১১৯০, ১/১৫৯ পৃঃ (ইফাবা হা/১১১৭, ২/৩২৭ পৃঃ); মিশকাত হা/৬৯২, পৃঃ ৬৭; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৪০, ২/২১৪ পৃঃ।

[4]. ইবনু মাজাহ হা/১৪১১, পৃঃ ১০১।

[5]. তিরমিযী হা/২৯১৬, ২/১১৯, ‘কুরআনের ফযীলত’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ-১৯; আবুদাঊদ হা/৪৬১; মিশকাত হা/৭২০, পৃঃ ৬৯; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৬৭, ২/২২২ পৃঃ; মিশকাতে বর্ণিত যঈফ ও জাল হাদীছ সমূহ হা/১৪৩, ১/৭৪ পৃঃ।

[6]. যঈফ তিরমিযী হা/২৯১৬; যঈফ আবুদাউদ হা/৪৬১।

[7]. আল-ইলালুল মুতানাহিয়াহ, পৃঃ ১১৭, হা/১৫৮।

[8]. তুহফাতুল আশরাফ ৩/৩১৭ পৃঃ।

[9]. ছহীহ মুসলিম হা/১২৬১; মিশকাত হা/৭০৯।

[10]. ইবনু হিববান হা/১৫৯৯; মিশকাত হা/৭৪১, পৃঃ ৭১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৮৫, ২/২২৯ পৃঃ।

[11]. ইবনু হিববান হা/১৫৯৯; যঈফ আত-তারগীব হা/২০১।

[12]. সিলসিলা যঈফাহ হা/৬৫০০।

[13]. ছহীহ মুসলিম হা/১৫৬০, ১/২৩৬ পৃঃ (ইফাবা হা/১৪০০), ‘মসজিদ সমূহ’ অধ্যায়, অনুচ্ছেদ;-৫৩; মিশকাত হা/৬৯৬, পৃঃ ৬৮।

[14]. ত্বাবারাণী কাবীর ১১/১৪৭ পৃঃ; ত্বাবারাণী আওসাত্ব হা/১৭১।

[15]. সিলসিলা যঈফাহ হা/৩৮০৬, ৮/২৭৭।

[16]. ত্বাবারাণী আওসাত হা/৪০০৯।

[17]. সিলসিলা যঈফাহ হা/৭৬৫, ২/১৮৫ পৃঃ।

[18]. তিরমিযী হা/৩৫০৯, ‘দু‘আ সমূহ’ অধ্যায়; মিশকাত হা/৭২৯, পৃঃ৭০; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৭৪।

[19]. সিলসিলা যঈফাহ হা/২৭১০, ৬/২৩৩ পৃঃ ও হা/৩৬৫০।

[20]. তিরমিযী হা/৩৪৬, ১/৮১ পৃঃ; ইবনু মাজাহ হা/৭৪৬; মিশকাত হা/৭৩৮, পৃঃ ৭১; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৮২, ২/২২৮ পৃঃ।

[21]. যঈফ তিরমিযী হা/৩৪৬; যঈফ ইবনে মাজাহ হা/৭৪৬; ইরওয়া হা/২৮৭, ১/৩১৯।

[22]. তাহক্বীক্ব মিশকাত হা/৭৩৮, ১/২২৯ পৃঃ।

[23]. তিরমিযী হা/৩১৭, ১/৭৩ পৃঃ; মিশকাত হা/৭৩৭, পৃঃ ৭০; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৮১, ২/২২৮ পৃঃ।

[24]. তিরমিযী হা/৩৩৪, ১/৭৭ পৃঃ; মিশকাত হা/৭৫১, পৃঃ ৭২; বঙ্গানুবাদ মিশকাত হা/৬৯৫, ২/২৩৫।

[25]. যঈফ তিরমিযী হা/৩৩৪; সিলসিলা যঈফাহ হা/৪২৭০, ৯/২৬৮ পৃঃ।