২৪ সূরাঃ আন-নূর | An-Nur | سورة النور - আয়াতঃ ৫
২৪:৫ اِلَّا الَّذِیۡنَ تَابُوۡا مِنۡۢ بَعۡدِ ذٰلِكَ وَ اَصۡلَحُوۡا ۚ فَاِنَّ اللّٰهَ غَفُوۡرٌ رَّحِیۡمٌ ﴿۵﴾
الا الذین تابوا من بعد ذلك و اصلحوا فان الله غفور رحیم ﴿۵﴾

তবে যারা এরপরে তাওবা করে এবং নিজদের সংশোধন করে, তাহলে নিশ্চয় আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। আল-বায়ান

অবশ্য এরপর যদি তারা তাওবাহ করে ও সংশোধিত হয়, কেননা আল্লাহ বড়ই ক্ষমাশীল, অতি দয়ালু। তাইসিরুল

তবে যদি এরপর তারা তাওবাহ করে ও নিজেদেরকে সংশোধন করে, আল্লাহতো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু। মুজিবুর রহমান

Except for those who repent thereafter and reform, for indeed, Allah is Forgiving and Merciful. Sahih International

৫. তবে যারা এরপর তাওবা করে ও নিজেদেরকে সংশোধন করে, তাহলে আল্লাহ তো অতিশয় ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

-

তাফসীরে জাকারিয়া

(৫) যদি এর পর ওরা তওবা করে ও নিজেদের কার্য সংশোধন করে,[1] তবে নিশ্চয়ই আল্লাহ চরম ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

[1] তওবার কারণে বেত্রাঘাতের শাস্তি তো ক্ষমা হবে না, সে তওবা করুক বা না করুক বেত্রাঘাতের শাস্তি তাকে ভোগ করতেই হবে। তবে অন্য দুই বিধান (সাক্ষ্য গ্রহণ না করা ও ফাসেক হওয়া) সম্পর্কে মতভেদ রয়েছে। কিছু উলামা বলেছেন যে, তওবার পর সে ফাসেক থাকবে না; তবে তার সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য হবে না। আবার কিছু উলামা বলেছেন, তওবার পর ফাসেক থাকবে না এবং তার সাক্ষ্যও গ্রহণযোগ্য হবে। ইমাম শাওকানী (রঃ) দ্বিতীয় মতকেই প্রাধান্য দিয়েছেন। আর أَبَدًا (কখনও) শব্দের অর্থ বলেছেন, যতক্ষণ সে অপবাদ দেওয়ার কাজে সক্রিয় থাকবে। যেমন বলা হয়, কাফেরের সাক্ষ্য কখনই গ্রহণীয় নয়। এখানে ‘কখনই’ বলতে সে যতক্ষণ কাফের থাকবে।

তাফসীরে আহসানুল বায়ান