‘আর হে আমার কওম, এটি আল্লাহর উট, তোমাদের জন্য নিদর্শনস্বরূপ। তাই তোমরা একে ছেড়ে দাও, সে আল্লাহর যমীনে (বিচরণ করে) খাবে এবং কোনরূপ মন্দভাবে তাকে স্পর্শ করো না, তাহলে তোমাদেরকে আশু আযাব পাকড়াও করবে’। আল-বায়ান
হে আমার জাতির লোকেরা! এটা আল্লাহর উষ্ট্রী, তোমাদের জন্য একটা নিদর্শন। একে আল্লাহর যমীনে চলে ফিরে খেয়ে বেড়াতে দাও, একে কোন প্রকার কষ্ট দিও না, নচেৎ শীঘ্রই তোমাদেরকে ‘আযাব পাকড়াও করবে।’ তাইসিরুল
আর হে আমার কাওম! এটা হচ্ছে আল্লাহর উষ্ট্রী যা তোমাদের জন্য নিদর্শন। অতএব ওকে ছেড়ে দাও যেন আল্লাহর যমীনে চরে খায়, আর ওকে খারাপ উদ্দেশে স্পর্শ করনা, অন্যথায় তোমাদেরকে আকস্মিক শাস্তি এসে পাকড়াও করতে পারে। মুজিবুর রহমান
And O my people, this is the she-camel of Allah - [she is] to you a sign. So let her feed upon Allah 's earth and do not touch her with harm, or you will be taken by an impending punishment." Sahih International
৬৪. হে আমার সম্প্রদায়! এটা আল্লাহর উষ্ট্রী তোমাদের জন্য নিদর্শনস্বরূপ। সুতরাং এটাকে আল্লাহর জমিতে চরে খেতে দাও। এটাকে কোন কষ্ট দিও না, কষ্ট দিলে আশু শাস্তি তোমাদের উপর আপতিত হবে।
-
তাফসীরে জাকারিয়া(৬৪) আর হে আমার সম্প্রদায়! এটা হচ্ছে আল্লাহর উটনী, যা তোমাদের জন্য নিদর্শন। অতএব ওকে ছেড়ে দাও; আল্লাহর যমীনে চরে খাক, আর ওকে খারাপ উদ্দেশ্যে স্পর্শ করো না, অন্যথা তোমাদেরকে আকস্মিক শাস্তি এসে পাকড়াও করবে।’ [1]
[1] এটা সেই উটনী যা আল্লাহ তাআলা তাদের কথা অনুযায়ী তাদের চক্ষুর সামনে এক পর্বত বা একটি পাথর থেকে বের করেছিলেন। এই জন্যই তাকে ناقة الله (আল্লাহর উটনী) বলা হয়েছে। কারণ তা একমাত্র আল্লাহর আদেশে মু’জিযা স্বরূপ অস্বাভাবিক পদ্ধতিতে উল্লিখিত পন্থায় আবির্ভূত হয়েছিল। তার ব্যাপারে তাদেরকে সতর্ক করে দেওয়া হয়েছিল যে, তাকে যেন কেউ কোন কষ্ট না দেয়, নচেৎ তোমরা আল্লাহর শাস্তিতে পতিত হবে।
তাফসীরে আহসানুল বায়ান