পরিচ্ছেদঃ দুনিয়াতে শাসকদের নিকটে হক কথার কারণে কিয়ামতের দিন নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে হাওযে কাওসারে অবতরণ করবে
২৭৯. কা‘ব বিন ‘উজরাহ রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আমাদের কাছে আসলেন, আমরা এসময় পাঁচজন ও চারজন মোট নয়জন ছিলাম, আমাদের একদল ছিল আরব আরেক দল ছিল অনারব। তখন রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেন: “তোমরা শুনে রাখো অথবা বলেছেন তোমরা শুনতে পাচ্ছো কি? আমার পরে কিছু শাসক হবে। যে ব্যক্তি তাদের কাছে গমন করবে, তাদের মিথ্যাকে সত্যায়ন করবে এবং তাদের যুলমের কাজে সহযোগিতা করবে, সে আমার অন্তর্ভূক্ত নয়, আমিও তার অন্তর্ভূক্ত নই এবং সে আমার কাছে হাওযে কাওসারে অবতরণ করতে পারবে না। আর যে ব্যক্তি তাদের মিথ্যাকে সত্যায়ন করবে না এবং তাদের যুলমের কাজে সহযোগিতা করবে না, সে আমার অন্তর্ভূক্ত, আমিও তার অন্তর্ভূক্ত এবং সে আমার কাছে হাওযে কাওসারে অবতরণ করবে।”[1]
ذِكْرُ الْبَيَانِ بِأَنَّ الْمَرْءَ يَرِدُ فِي الْقِيَامَةِ الْحَوْضَ عَلَى الْمُصْطَفَى صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِقَوْلِهِ الْحَقَّ عِنْدَ الْأَئِمَّةِ فِي الدُّنْيَا
أَخْبَرَنَا أَبُو يَعْلَى قَالَ: حَدَّثَنَا هَارُونُ بْنُ إِسْحَاقَ الْهَمْدَانِيُّ قَالَ: حَدَّثَنَا مُحَمَّدُ بْنُ عَبْدِ الْوَهَّابِ عَنْ مِسْعَرٍ عَنْ أَبِي حَصِينٍ عَنِ الشَّعْبِيِّ عَنْ عَاصِمٍ الْعَدَوِيِّ عَنْ كَعْبِ بْنِ عُجْرَةَ قَالَ: خَرَجَ عَلَيْنَا رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ وَنَحْنُ تِسْعَةٌ: خَمْسَةٌ وَأَرْبَعَةٌ أَحَدُ الْفَرِيقَيْنِ مِنَ الْعَرَبِ وَالْآخَرُ مِنَ الْعَجَمِ فَقَالَ: (اسْمَعُوا أَوْ هَلْ سَمِعْتُمْ إِنَّهُ يَكُونُ بَعْدِي أُمَرَاءُ فَمَنْ دَخَلَ عَلَيْهِمْ فَصَدَّقَهُمْ بِكَذِبِهِمْ وَأَعَانَهُمْ عَلَى ظُلْمِهِمْ فَلَيْسَ مِنِّي وَلَسْتُ مِنْهُ وَلَيْسَ بِوَارِدٍ عَلَيَّ الْحَوْضَ وَمَنْ لَمْ يُصَدِّقْهُمْ بِكَذِبِهِمْ وَلَمْ يُعنهم عَلَى ظُلْمِهِمْ فَهُوَ مِنِّي وأنا منه وهو وارد علي الحوض.)
الراوي : كَعْب بْن عُجْرَةَ | المحدث : العلامة ناصر الدين الألباني | المصدر : التعليقات الحسان على صحيح ابن حبان
الصفحة أو الرقم: 279 | خلاصة حكم المحدث: صحيح.
হাদীসটির সানাদকে আল্লামা শুআইব আল আরনাঊত রহিমাহুল্লাহ সহীহ বলেছেন। আল্লামা নাসির উদ্দিন আলবানী রহিমাহুল্লাহ হাদীসটিকে সহীহ বলেছেন। (আয যিলাল: ৭৫৬।)