পরিচ্ছেদঃ ১৩/৯. সাহারীর ফযীলত এবং তা গ্রহণের প্রতি গুরুত্বারোপ এবং সাহরী দেরি করে খাওয়া এবং ইফতার জলদি করা মুস্তাহাব।
৬৬৭. সাহল ইবনু সা’দ (রাঃ) হতে বর্ণিত। আল্লাহর রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ লোকরা যতদিন শীঘ্ৰ ইফতার করবে, ততদিন তারা কল্যাণের উপরে থাকে।
فضل السحور وتأكيد استحبابه، واستحباب تأخيره وتعجيل الفطر
حديث سَهْلِ بْنِ سَعْدٍ، أَنَّ رَسُولَ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، قَالَ: لاَ يَزالُ النَّاسُ بِخَيْرٍ مَا عَجَّلُوا الْفِطْرَ
حديث سهل بن سعد، ان رسول الله صلى الله عليه وسلم، قال: لا يزال الناس بخير ما عجلوا الفطر
[হাদীসে জলদি জলদি ইফতার করার জন্য খুব তাগিদ দেয়া হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে সূর্যাস্তের সঙ্গে সঙ্গে ইফতার করতে হবে। চোখে সূর্যাস্ত দেখে ইফতার করা যায়। সূর্যাস্ত দেখতে না পাওয়া গেলে সূর্যাস্তের সময়সূচী বাংলাদেশ আবহাওয়া অফিস থেকে সংগ্রহ করা যায়। রেডিও ও টেলিভিশনে সূর্যাস্তের সময় ঘোষণা করা হয়, খবরের কাগজেও সূর্যাস্তের সময় লেখা হয়। আমাদের দেশে ইফতারের সময়সূচী প্রকাশ করা হয়, যেগুলিতে সূর্যাস্তের সময়ের সাথে ১ মিনিট বা ২ মিনিট বা ৫ মিনিট যোগ করে ইফতারের সময় বলে লেখা হয়। কিন্তু হাদীসে উল্লেখিত কল্যাণ লাভ করতে চাইলে সূর্যাস্তের সময় জেনে নিয়ে সাথে সাথেই ইফতার করতে হবে। সূর্যাস্ত হয়ে গেলেও ইফতার না করে বসে বসে অন্ধকার করা ইহুদী ও নাসারাদের কাজ। (আবূ দাউদ ২২৫৩, ইবনু মাজাহ ১৬৯৮)]
-
-
সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ৩০: সওম, অধ্যায় ৪৫, হাঃ ১৯৫৭; মুসলিম, পৰ্ব ১৩ : সওম, অধ্যায় ৯, হাঃ ১০৯৮
-
-
সহীহুল বুখারী, পৰ্ব ৩০: সওম, অধ্যায় ৪৫, হাঃ ১৯৫৭; মুসলিম, পৰ্ব ১৩ : সওম, অধ্যায় ৯, হাঃ ১০৯৮
হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)
বর্ণনাকারীঃ সাহল বিন সা'দ (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
আল-লুলু ওয়াল মারজান
১৩/ সওম (كتاب الصيام)