৪৮০৩

পরিচ্ছেদঃ ৯. দ্বিতীয় অনুচ্ছেদ - বক্তৃতা ও কবিতা আবৃত্তি

৪৮০৩-[২১] ’আমর ইবনুল ’আস (রাঃ) হতে বর্ণিত। একদিন জনৈক ব্যক্তি দাঁড়িয়ে খুব দীর্ঘ বক্তব্য দিলেন। তখন ’আমর বললেনঃ যদি সে তার বক্তৃতা সংক্ষেপ করত, তবে খুব ভালো হত। আমি রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-কে বলতে শুনেছি, তিনি বলেছেনঃ আমি দেখেছি অথবা আমাকে আদেশ করা হয়েছে যে, যেন আমি বক্তব্য সংক্ষেপ করি। কেননা সংক্ষেপ করাই উত্তম। (আবূ দাঊদ)[1]

وَعَن عمْرِو
بن العاصِ أَنَّهُ قَالَ يَوْمًا وَقَامَ رَجُلٌ فَأَكْثَرَ الْقَوْلَ. فَقَالَ عَمْرٌو: لَوْ قَصَدَ فِي قَوْلِهِ لَكَانَ خَيْرًا لَهُ سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: «لَقَدْ رَأَيْتُ - أَوْ أُمِرْتُ - أَنْ أَتَجَوَّزَ فِي الْقَوْلِ فَإِنَّ الْجَوَازَ هُوَ خير» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد

وعن عمرو بن العاص انه قال يوما وقام رجل فاكثر القول. فقال عمرو: لو قصد في قوله لكان خيرا له سمعت رسول الله صلى الله عليه وسلم يقول: «لقد رايت - او امرت - ان اتجوز في القول فان الجواز هو خير» . رواه ابو داود

ব্যাখ্যাঃ বক্তব্যের নিয়ম খুব বেশিও না আবার কমও না বরং প্রয়োজন অনুপাতে মধ্যম ধরনের বক্তব্য দিতে হবে। এটা নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর নিয়ম। (মিরক্বাতুল মাফাতীহ, ‘আওনুল মা‘বূদ ৮ম খন্ড, হাঃ ৫০০০)


হাদিসের মানঃ হাসান (Hasan)
বর্ণনাকারীঃ আমর ইবনুল আস (রাঃ)
পুনঃনিরীক্ষণঃ
মিশকাতুল মাসাবীহ (মিশকাত)
পর্ব-২৫: শিষ্টাচার (كتاب الآداب)