পরিচ্ছেদঃ ৪. যে অধিকার প্রদানে এক তালাক ওয়াজিব হয়
রেওয়ায়ত ১৩. কাসিম ইবন মুহাম্মদ ইবন আবী বকর (রহঃ) হইতে বর্ণিত-সাকীফ গোত্রের এক ব্যক্তি তাহার স্ত্রীকে (তালাকের) ক্ষমতা প্রদান করিল। সেই স্ত্রী বলিল, তোমাকে তালাক। স্বামী চুপ রহিল। স্ত্রী পুনরায় বলিল, তোমাকে তালাক। সে ব্যক্তি বলিলঃ তোমার মুখে প্রস্তর (পতিত হউক)। স্ত্রী পুনরায় বলিলঃ তোমাকে তালাক। সে বলিলঃ তোমার মুখে পাথর। উভয়ে বিচার প্রার্থী হইয়া মারওয়ান ইবন হাকামের নিকট উপস্থিত হইল। মারওয়ান স্বামীর নিকট হইতে এই বিষয়ে হলফ তলব করিল যে, সে স্ত্রীকে তালাকের ক্ষমতা প্রয়োগের দ্বারা এক তালাক ব্যতীত অন্য কিছু উদ্দেশ্য করে নাই। অতঃপর স্ত্রীকে তাহার নিকট ফিরাইয়া দিলেন।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ ’আবদুর রহমান (রহঃ) বলিয়াছেনঃ কাসেম (রহঃ) এই ফয়সালা খুব পছন্দ করিতেন এবং এই বিষয়ে যাহা শুনিয়াছেন তন্মধ্যে ইহাকে উত্তম বলিয়া গণ্য করিতেন।
মালিক (রহঃ) বলেনঃ আমি এই বিষয়ে যাহা শুনিয়াছি তন্মধ্যে ইহাই সর্বোত্তম এবং আমার নিকট সর্বাপেক্ষা পছন্দনীয়।
بَاب مَا يَجِبُ فِيهِ تَطْلِيقَةٌ وَاحِدَةٌ مِنْ التَّمْلِيكِ
وَحَدَّثَنِي عَنْ مَالِك عَنْ عَبْدِ الرَّحْمَنِ بْنِ الْقَاسِمِ عَنْ أَبِيهِ أَنَّ رَجُلًا مِنْ ثَقِيفٍ مَلَّكَ امْرَأَتَهُ أَمْرَهَا فَقَالَتْ أَنْتَ الطَّلَاقُ فَسَكَتَ ثُمَّ قَالَتْ أَنْتَ الطَّلَاقُ فَقَالَ بِفِيكِ الْحَجَرُ ثُمَّ قَالَتْ أَنْتَ الطَّلَاقُ فَقَالَ بِفَاكِ الْحَجَرُ فَاخْتَصَمَا إِلَى مَرْوَانَ بْنِ الْحَكَمِ فَاسْتَحْلَفَهُ مَا مَلَّكَهَا إِلَّا وَاحِدَةً وَرَدَّهَا إِلَيْهِ قَالَ مَالِك قَالَ عَبْدُ الرَّحْمَنِ فَكَانَ الْقَاسِمُ يُعْجِبُهُ هَذَا الْقَضَاءُ وَيَرَاهُ أَحْسَنَ مَا سَمِعَ فِي ذَلِكَ قَالَ مَالِك وَهَذَا أَحْسَنُ مَا سَمِعْتُ فِي ذَلِكَ وَأَحَبُّهُ إِلَيَّ
Yahya related to me from Malik from Abd ar-Rahman ibn al-Qasim from his father that a man of Thaqif gave his wife command over herself, and she said, "You are divorced." He was silent. She said, "You are divorced." He said, "May a stone be in your mouth." She said, "You are divorced." He said, "May a stone be in your mouth." They argued and went to Marwan ibn al-Hakam. He took an oath that he had only given her control over one pronouncement, and then she returned to him.
Malik said that Abd ar-Rahman declared that this decision had amazed al-Qasim, who thought it the best that he had heard on the subject.
Malik added, "That is also the best of what I have heard on the subject."